নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের সামর্থ্য উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ২০১৫ সালে নেওয়া হয় ‘স্বপ্ন’ প্রকল্প। প্রকল্পে বড় অঙ্কের বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার কথা ছিল, তবে আট বছরেও প্রতিশ্রুত অর্থের সামান্যই পাওয়া গেছে। তাই কিছু টাকা খরচের পর বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি। কাজ শেষ না হলেও প্রকল্পটি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানিয়েছে, ‘উৎপাদনশীল ও সম্ভাবনাময় কর্মের সুযোগ গ্রহণে নারীর সামর্থ্য উন্নয়ন’ (স্বপ্ন) প্রকল্পে মোট ব্যয় ছিল ৮৫৩ কোটি টাকা। এতে প্রকল্প সাহায্য হিসেবে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), সুইডেন দূতাবাস সিডা, এসডিজিএফসহ (স্পেন) কয়েকটি সংস্থার কাছ থেকে ৬৪০ কোটি টাকা অনুদান পাওয়ার কথা ছিল। তবে ৮৬ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। দেশি-বিদেশি অর্থ মিলিয়ে প্রকল্পে ব্যয় হয় মাত্র ১৮৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা বা ২১ দশমিক ৭১ শতাংশ। প্রকল্পটি ২০১৯ সালে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অনুদান পেতে বিলম্ব হওয়ায় বারবার সময় বাড়ানো হয়। বাস্তবায়নকালে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয় তিনবার, ২০২২ সালের মে মাসে বাড়তি মেয়াদও শেষ হয়েছে।
এ অবস্থায় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির গত মঙ্গলবারের সভায় প্রকল্পটির কাজ অসমাপ্ত রেখে সমাপ্তির অনুমোদন দেওয়া হয়।
জানা গেছে, প্রকল্পের মাধ্যমে ৬৪ হাজার ৯৮০ জন নারী উপকারভোগী সহায়তা পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আট বছরে সহায়তা পেয়েছেন পাঁচ জেলার মাত্র ১২ হাজার ৪৯২ জন নারী।
এদিকে, প্রথম পর্যায়ের প্রকল্প ভেস্তে গেলেও নতুন প্রতিশ্রুতির ওপর ভর করে দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প হাতে নিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এতে আগের চেয়ে প্রকল্পের খরচ নেমেছে ছয় ভাগের এক ভাগে। ব্যয় ধরা হয়েছে মাত্র ১৪৮ কোটি টাকা, যা আগের প্রকল্পের ছয় ভাগের এক ভাগ। ইউএনডিপি, ম্যারিকো বাংলাদেশ, সুইডেনের কাছ থেকে ৬৮ কোটি টাকা বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার আশা করছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এ প্রকল্প পিছিয়ে পড়া ১২টি জেলার ৩২ উপজেলার ২৮৩ ইউনিয়নে বাস্তবায়ন করা হবে। এর মাধ্যমে এসব এলাকার ১০ হাজার ১৮৮ জন নারীর কর্মদক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হবে। সুবিধাভোগীদের দিনে ৫০ টাকা সঞ্চয় করতে হবে, যা দিয়ে লাভজনক সমবায় সমিতি গঠন করা হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে এটি বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।

দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের সামর্থ্য উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ২০১৫ সালে নেওয়া হয় ‘স্বপ্ন’ প্রকল্প। প্রকল্পে বড় অঙ্কের বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার কথা ছিল, তবে আট বছরেও প্রতিশ্রুত অর্থের সামান্যই পাওয়া গেছে। তাই কিছু টাকা খরচের পর বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি। কাজ শেষ না হলেও প্রকল্পটি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানিয়েছে, ‘উৎপাদনশীল ও সম্ভাবনাময় কর্মের সুযোগ গ্রহণে নারীর সামর্থ্য উন্নয়ন’ (স্বপ্ন) প্রকল্পে মোট ব্যয় ছিল ৮৫৩ কোটি টাকা। এতে প্রকল্প সাহায্য হিসেবে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), সুইডেন দূতাবাস সিডা, এসডিজিএফসহ (স্পেন) কয়েকটি সংস্থার কাছ থেকে ৬৪০ কোটি টাকা অনুদান পাওয়ার কথা ছিল। তবে ৮৬ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। দেশি-বিদেশি অর্থ মিলিয়ে প্রকল্পে ব্যয় হয় মাত্র ১৮৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা বা ২১ দশমিক ৭১ শতাংশ। প্রকল্পটি ২০১৯ সালে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অনুদান পেতে বিলম্ব হওয়ায় বারবার সময় বাড়ানো হয়। বাস্তবায়নকালে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয় তিনবার, ২০২২ সালের মে মাসে বাড়তি মেয়াদও শেষ হয়েছে।
এ অবস্থায় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির গত মঙ্গলবারের সভায় প্রকল্পটির কাজ অসমাপ্ত রেখে সমাপ্তির অনুমোদন দেওয়া হয়।
জানা গেছে, প্রকল্পের মাধ্যমে ৬৪ হাজার ৯৮০ জন নারী উপকারভোগী সহায়তা পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আট বছরে সহায়তা পেয়েছেন পাঁচ জেলার মাত্র ১২ হাজার ৪৯২ জন নারী।
এদিকে, প্রথম পর্যায়ের প্রকল্প ভেস্তে গেলেও নতুন প্রতিশ্রুতির ওপর ভর করে দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প হাতে নিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এতে আগের চেয়ে প্রকল্পের খরচ নেমেছে ছয় ভাগের এক ভাগে। ব্যয় ধরা হয়েছে মাত্র ১৪৮ কোটি টাকা, যা আগের প্রকল্পের ছয় ভাগের এক ভাগ। ইউএনডিপি, ম্যারিকো বাংলাদেশ, সুইডেনের কাছ থেকে ৬৮ কোটি টাকা বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার আশা করছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এ প্রকল্প পিছিয়ে পড়া ১২টি জেলার ৩২ উপজেলার ২৮৩ ইউনিয়নে বাস্তবায়ন করা হবে। এর মাধ্যমে এসব এলাকার ১০ হাজার ১৮৮ জন নারীর কর্মদক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হবে। সুবিধাভোগীদের দিনে ৫০ টাকা সঞ্চয় করতে হবে, যা দিয়ে লাভজনক সমবায় সমিতি গঠন করা হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে এটি বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের সামর্থ্য উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ২০১৫ সালে নেওয়া হয় ‘স্বপ্ন’ প্রকল্প। প্রকল্পে বড় অঙ্কের বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার কথা ছিল, তবে আট বছরেও প্রতিশ্রুত অর্থের সামান্যই পাওয়া গেছে। তাই কিছু টাকা খরচের পর বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি। কাজ শেষ না হলেও প্রকল্পটি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানিয়েছে, ‘উৎপাদনশীল ও সম্ভাবনাময় কর্মের সুযোগ গ্রহণে নারীর সামর্থ্য উন্নয়ন’ (স্বপ্ন) প্রকল্পে মোট ব্যয় ছিল ৮৫৩ কোটি টাকা। এতে প্রকল্প সাহায্য হিসেবে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), সুইডেন দূতাবাস সিডা, এসডিজিএফসহ (স্পেন) কয়েকটি সংস্থার কাছ থেকে ৬৪০ কোটি টাকা অনুদান পাওয়ার কথা ছিল। তবে ৮৬ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। দেশি-বিদেশি অর্থ মিলিয়ে প্রকল্পে ব্যয় হয় মাত্র ১৮৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা বা ২১ দশমিক ৭১ শতাংশ। প্রকল্পটি ২০১৯ সালে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অনুদান পেতে বিলম্ব হওয়ায় বারবার সময় বাড়ানো হয়। বাস্তবায়নকালে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয় তিনবার, ২০২২ সালের মে মাসে বাড়তি মেয়াদও শেষ হয়েছে।
এ অবস্থায় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির গত মঙ্গলবারের সভায় প্রকল্পটির কাজ অসমাপ্ত রেখে সমাপ্তির অনুমোদন দেওয়া হয়।
জানা গেছে, প্রকল্পের মাধ্যমে ৬৪ হাজার ৯৮০ জন নারী উপকারভোগী সহায়তা পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আট বছরে সহায়তা পেয়েছেন পাঁচ জেলার মাত্র ১২ হাজার ৪৯২ জন নারী।
এদিকে, প্রথম পর্যায়ের প্রকল্প ভেস্তে গেলেও নতুন প্রতিশ্রুতির ওপর ভর করে দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প হাতে নিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এতে আগের চেয়ে প্রকল্পের খরচ নেমেছে ছয় ভাগের এক ভাগে। ব্যয় ধরা হয়েছে মাত্র ১৪৮ কোটি টাকা, যা আগের প্রকল্পের ছয় ভাগের এক ভাগ। ইউএনডিপি, ম্যারিকো বাংলাদেশ, সুইডেনের কাছ থেকে ৬৮ কোটি টাকা বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার আশা করছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এ প্রকল্প পিছিয়ে পড়া ১২টি জেলার ৩২ উপজেলার ২৮৩ ইউনিয়নে বাস্তবায়ন করা হবে। এর মাধ্যমে এসব এলাকার ১০ হাজার ১৮৮ জন নারীর কর্মদক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হবে। সুবিধাভোগীদের দিনে ৫০ টাকা সঞ্চয় করতে হবে, যা দিয়ে লাভজনক সমবায় সমিতি গঠন করা হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে এটি বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।

দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের সামর্থ্য উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ২০১৫ সালে নেওয়া হয় ‘স্বপ্ন’ প্রকল্প। প্রকল্পে বড় অঙ্কের বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার কথা ছিল, তবে আট বছরেও প্রতিশ্রুত অর্থের সামান্যই পাওয়া গেছে। তাই কিছু টাকা খরচের পর বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি। কাজ শেষ না হলেও প্রকল্পটি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানিয়েছে, ‘উৎপাদনশীল ও সম্ভাবনাময় কর্মের সুযোগ গ্রহণে নারীর সামর্থ্য উন্নয়ন’ (স্বপ্ন) প্রকল্পে মোট ব্যয় ছিল ৮৫৩ কোটি টাকা। এতে প্রকল্প সাহায্য হিসেবে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), সুইডেন দূতাবাস সিডা, এসডিজিএফসহ (স্পেন) কয়েকটি সংস্থার কাছ থেকে ৬৪০ কোটি টাকা অনুদান পাওয়ার কথা ছিল। তবে ৮৬ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। দেশি-বিদেশি অর্থ মিলিয়ে প্রকল্পে ব্যয় হয় মাত্র ১৮৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা বা ২১ দশমিক ৭১ শতাংশ। প্রকল্পটি ২০১৯ সালে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অনুদান পেতে বিলম্ব হওয়ায় বারবার সময় বাড়ানো হয়। বাস্তবায়নকালে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয় তিনবার, ২০২২ সালের মে মাসে বাড়তি মেয়াদও শেষ হয়েছে।
এ অবস্থায় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির গত মঙ্গলবারের সভায় প্রকল্পটির কাজ অসমাপ্ত রেখে সমাপ্তির অনুমোদন দেওয়া হয়।
জানা গেছে, প্রকল্পের মাধ্যমে ৬৪ হাজার ৯৮০ জন নারী উপকারভোগী সহায়তা পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আট বছরে সহায়তা পেয়েছেন পাঁচ জেলার মাত্র ১২ হাজার ৪৯২ জন নারী।
এদিকে, প্রথম পর্যায়ের প্রকল্প ভেস্তে গেলেও নতুন প্রতিশ্রুতির ওপর ভর করে দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প হাতে নিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এতে আগের চেয়ে প্রকল্পের খরচ নেমেছে ছয় ভাগের এক ভাগে। ব্যয় ধরা হয়েছে মাত্র ১৪৮ কোটি টাকা, যা আগের প্রকল্পের ছয় ভাগের এক ভাগ। ইউএনডিপি, ম্যারিকো বাংলাদেশ, সুইডেনের কাছ থেকে ৬৮ কোটি টাকা বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার আশা করছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এ প্রকল্প পিছিয়ে পড়া ১২টি জেলার ৩২ উপজেলার ২৮৩ ইউনিয়নে বাস্তবায়ন করা হবে। এর মাধ্যমে এসব এলাকার ১০ হাজার ১৮৮ জন নারীর কর্মদক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হবে। সুবিধাভোগীদের দিনে ৫০ টাকা সঞ্চয় করতে হবে, যা দিয়ে লাভজনক সমবায় সমিতি গঠন করা হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে এটি বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের সামর্থ্য উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ২০১৫ সালে নেওয়া হয় ‘স্বপ্ন’ প্রকল্প। প্রকল্পে বড় অঙ্কের বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার কথা ছিল, তবে আট বছরেও প্রতিশ্রুত অর্থের সামান্যই পাওয়া গেছে। তাই কিছু টাকা খরচের পর বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি। কাজ শেষ না
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের সামর্থ্য উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ২০১৫ সালে নেওয়া হয় ‘স্বপ্ন’ প্রকল্প। প্রকল্পে বড় অঙ্কের বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার কথা ছিল, তবে আট বছরেও প্রতিশ্রুত অর্থের সামান্যই পাওয়া গেছে। তাই কিছু টাকা খরচের পর বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি। কাজ শেষ না
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের সামর্থ্য উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ২০১৫ সালে নেওয়া হয় ‘স্বপ্ন’ প্রকল্প। প্রকল্পে বড় অঙ্কের বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার কথা ছিল, তবে আট বছরেও প্রতিশ্রুত অর্থের সামান্যই পাওয়া গেছে। তাই কিছু টাকা খরচের পর বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি। কাজ শেষ না
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের সামর্থ্য উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ২০১৫ সালে নেওয়া হয় ‘স্বপ্ন’ প্রকল্প। প্রকল্পে বড় অঙ্কের বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার কথা ছিল, তবে আট বছরেও প্রতিশ্রুত অর্থের সামান্যই পাওয়া গেছে। তাই কিছু টাকা খরচের পর বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি। কাজ শেষ না
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে