
সুদানের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের নাম ‘গাম অ্যারাবিক’। বাবলাগাছ থেকে পাওয়া এই আঠা কোমল পানীয়, ক্যানডি, চকলেট এমনকি প্রসাধনসামগ্রী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আফ্রিকার সাহারা ও উত্তর সুদানের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বাবলাগাছ হয়। এখানকার বাবলার আঠা দিয়ে বিশ্বের ৭০ শতাংশ চাহিদা পূরণ হয়। কিন্তু সুদানের গৃহযুদ্ধের কারণে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে; এতে ভুগছে আন্তর্জাতিক ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারক কোম্পানি।
গাম অ্যারাবিক সরবরাহে বিপর্যয় এলেও বাজারে পেপসি, কোলাসহ কোমল পানীয় এখনো পাওয়া যাচ্ছে। কারণ সুদানের সংঘাত বিবেচনায় কোকাকোলা ও পেপসিকোর মতো কোম্পানিগুলো তিন থেকে ছয় মাসের জন্য কোমল পানীয় মজুত করে রেখেছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন রপ্তানিকারকেরা।
এর আগেও সুদানে সংঘাত হয়েছে। তবে সেগুলো বেশির ভাগ দারফুর কিংবা আরও দূরবর্তী অঞ্চলে। কিন্তু এবারের সংঘাত শুরুই হয়েছে রাজধানী খার্তুমে। গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু এই সংঘাতে কার্যত সবকিছু স্থবির হয়ে পড়েছে। যোগযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। অর্থনীতির অবস্থাও মুমুর্ষুপ্রায়।
গাম অ্যারাবিক সরবরাহকারী আয়ারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান কেরি গ্রুপের প্রকিউরমেন্ট ম্যানেজার রিচার্ড ফিনেগান বলেছেন, ‘ভোগ্যপণ্যের ওপর কতটা প্রভাব পড়বে তা নির্ভর করছে সুদানের সংঘাত কত দিন চলবে তার ওপর। আমার ধারণা, বর্তমান মজুতগুলো পাঁচ থেকে ছয় মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।’
তবে সুইডেনের বেকারি পণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ক্লোয়েটা এবির একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে গাম অ্যারাবিকের প্রচুর মজুত রয়েছে।
কেরি গ্রুপের তথ্যমতে, প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী গাম অ্যারাবিক উৎপাদিত হয় ১ লাখ ২০ হাজার টন। এর বাজারমূল্য আনুমানিক ১১০ কোটি ডলার। গাম অ্যারাবিকের বেশির ভাগই আসে আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়া, চাদ, সোমালিয়া ও ইরিত্রিয়ার বিস্তীর্ণ মরুভূমি অঞ্চল থেকে।
সম্প্রতি ১২ জন রপ্তানিকারক, সরবরাহকারী ও পরিবেশক রয়টার্সকে বলেছেন, গাম অ্যারাবিকের আমদানি-রপ্তানি আপাতত বন্ধ রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রে গাম অ্যারাবিক রপ্তানি করেন মোহাম্মদ আল নূর। তিনি বলেছেন, ‘সুদানের যেসব গ্রামাঞ্চলে অনেক বেশি গাম অ্যারাবিক উৎপাদিত হয়, সেসব এলাকায় এখন সংঘাত চলছে। ফলে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।’
যে কারণে গাম অ্যারাবিক বেশি জরুরি
কেরি গ্রুপ ও গাম অ্যারাবিক সরবরাহকারী সুইডেনের কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, সুদানের সঙ্গে স্থলপথে যোগাযোগ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে বন্দরগুলো আপাতত অগ্রাধিকারভিত্তিতে ব্যবহৃত হচ্ছে বেসামরিক মানুষ স্থানান্তরের কাজে। ফলে সুদান থেকে গাম অ্যারাবিক আনা-নেওয়া করা যাচ্ছে না।
এদিকে ভারতের মুম্বাইভিত্তিক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বিজয় ব্রোসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিনেশ দোশি বলেছেন, ‘সুদানে চলমান সংঘাতের কারণে আমাদের সরবরাহকারীরা প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো সুরক্ষিত রাখতে হিমশিম খাচ্ছে। কখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, তা ক্রেতা-বিক্রেতা কেউ জানেন না।’
সুদানের এজিপি ইনোভেশন কোম্পানি লিমিটেডের মালিক আল ওয়ালিদ আলী জানিয়েছেন, তাঁর গ্রাহকেরা গাম অ্যারাবিক নেওয়ার জন্য বিকল্প দেশ খুঁজছেন।
আল ওয়ালিদ আলী বলেন, ‘ফ্রান্সের নেক্সিরা ও যুক্তরাষ্ট্রের ইনগ্রেডিয়ন ইনকরপোরেশন আমাদের কাছ থেকে গাম অ্যারাবিক কিনত। কিন্তু তারা এখন বিকল্প দেশ খুঁজছে।’
ইনগ্রেডিয়নের একজন মুখপাত্র রয়টার্সকে ইমেইলে বলেছেন, গ্রাহকদের কাছে আমাদের সরবরাহ অব্যাহত রাখতে আমরা সক্রিয় পদক্ষেপ নিচ্ছি।
তবে পেপসিকো তাদের সরবরাহব্যবস্থা ও পণ্য নিয়ে রয়টার্সের কাছে মন্তব্য করতে চায়নি। অন্য দিকে কোকাকোলার কাছেও একই বিষয়ে মন্তব্য চেয়ে মেইল পাঠিয়েছে রয়টার্স। কিন্তু তাদের মেইলের কোনো জবাব দেয়নি কোকাকোলা।
পেপসিকো ও কোকাকোলার মতো খাদ্য ও পানীয় প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো গাম অ্যারাবিকের শুকনো সংস্করণ, অর্থাৎ পাউডার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। অন্যদিকে প্রসাধনসামগ্রী তৈরিতেও গাম অ্যারাবিক ব্যবহার করা হয়। কোম্পানিগুলো বলছে, প্রসাধনী পণ্যে হয়তো গাম অ্যারাবিকের বিকল্প ব্যবহার করা সম্ভব, কিন্তু পানীয়গুলো তৈরিতে গাম অ্যারাবিকের বিকল্প নেই।
গাম অ্যারাবিক এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য যে, ১৯৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্র সুদানের গাম অ্যারাবিকের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে।
বাবলাগাছের আঠা সংগ্রহ করে তা শুকানো হয়। পরে গুঁড়ো করে প্যাকেটবদ্ধ করে পাউডার বিক্রি করা হয়। এই শিল্পের ওপর সুদানের হাজার হাজার মানুষের জীবিকা নির্ভরশীল।
সুদানের ব্যবসায়ী আল নূর বলেন, সুদানের বাইরেও কয়েকটি দেশে গাম অ্যারাবিক পাওয়া যায়। তবে সেগুলো খুব একটা মানসম্মত নয়। শুধু সুদান, দক্ষিণ সুদান ও শাদের বাবলা গাছ থেকে পাওয়া গাম অ্যারাবিক অধিক মানসম্মত এবং এর চাহিদাই সবচেয়ে বেশি।
খার্তুমের সাভানা লাইফ কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক ফাওয়াজ আববারো বলেছেন, তিনি যে পরিমাণ ক্রয়াদেশ পেয়েছেন, তাতে ৬০ থেকে ৭০ টন গাম অ্যারাবিক রপ্তানির পরিকল্পনা ছিল তাঁর। কিন্তু সংঘাতের কারণে তাঁর রপ্তানি প্রক্রিয়া ঝুলে পড়েছে। তিনি সন্দিহান, আদৌ শেষ পর্যন্ত পরিকল্পনা মাফিক রপ্তানি সম্পন্ন করতে পারবেন কি না।
ফাওয়াজ আরও বলেন, ‘সুদানে এখন খাদ্য ও পানীয় পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি আটকে আছে।’
রয়টার্স থেকে অনুবাদ করেছেন মারুফ ইসলাম

সুদানের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের নাম ‘গাম অ্যারাবিক’। বাবলাগাছ থেকে পাওয়া এই আঠা কোমল পানীয়, ক্যানডি, চকলেট এমনকি প্রসাধনসামগ্রী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আফ্রিকার সাহারা ও উত্তর সুদানের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বাবলাগাছ হয়। এখানকার বাবলার আঠা দিয়ে বিশ্বের ৭০ শতাংশ চাহিদা পূরণ হয়। কিন্তু সুদানের গৃহযুদ্ধের কারণে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে; এতে ভুগছে আন্তর্জাতিক ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারক কোম্পানি।
গাম অ্যারাবিক সরবরাহে বিপর্যয় এলেও বাজারে পেপসি, কোলাসহ কোমল পানীয় এখনো পাওয়া যাচ্ছে। কারণ সুদানের সংঘাত বিবেচনায় কোকাকোলা ও পেপসিকোর মতো কোম্পানিগুলো তিন থেকে ছয় মাসের জন্য কোমল পানীয় মজুত করে রেখেছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন রপ্তানিকারকেরা।
এর আগেও সুদানে সংঘাত হয়েছে। তবে সেগুলো বেশির ভাগ দারফুর কিংবা আরও দূরবর্তী অঞ্চলে। কিন্তু এবারের সংঘাত শুরুই হয়েছে রাজধানী খার্তুমে। গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু এই সংঘাতে কার্যত সবকিছু স্থবির হয়ে পড়েছে। যোগযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। অর্থনীতির অবস্থাও মুমুর্ষুপ্রায়।
গাম অ্যারাবিক সরবরাহকারী আয়ারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান কেরি গ্রুপের প্রকিউরমেন্ট ম্যানেজার রিচার্ড ফিনেগান বলেছেন, ‘ভোগ্যপণ্যের ওপর কতটা প্রভাব পড়বে তা নির্ভর করছে সুদানের সংঘাত কত দিন চলবে তার ওপর। আমার ধারণা, বর্তমান মজুতগুলো পাঁচ থেকে ছয় মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।’
তবে সুইডেনের বেকারি পণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ক্লোয়েটা এবির একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে গাম অ্যারাবিকের প্রচুর মজুত রয়েছে।
কেরি গ্রুপের তথ্যমতে, প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী গাম অ্যারাবিক উৎপাদিত হয় ১ লাখ ২০ হাজার টন। এর বাজারমূল্য আনুমানিক ১১০ কোটি ডলার। গাম অ্যারাবিকের বেশির ভাগই আসে আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়া, চাদ, সোমালিয়া ও ইরিত্রিয়ার বিস্তীর্ণ মরুভূমি অঞ্চল থেকে।
সম্প্রতি ১২ জন রপ্তানিকারক, সরবরাহকারী ও পরিবেশক রয়টার্সকে বলেছেন, গাম অ্যারাবিকের আমদানি-রপ্তানি আপাতত বন্ধ রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রে গাম অ্যারাবিক রপ্তানি করেন মোহাম্মদ আল নূর। তিনি বলেছেন, ‘সুদানের যেসব গ্রামাঞ্চলে অনেক বেশি গাম অ্যারাবিক উৎপাদিত হয়, সেসব এলাকায় এখন সংঘাত চলছে। ফলে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।’
যে কারণে গাম অ্যারাবিক বেশি জরুরি
কেরি গ্রুপ ও গাম অ্যারাবিক সরবরাহকারী সুইডেনের কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, সুদানের সঙ্গে স্থলপথে যোগাযোগ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে বন্দরগুলো আপাতত অগ্রাধিকারভিত্তিতে ব্যবহৃত হচ্ছে বেসামরিক মানুষ স্থানান্তরের কাজে। ফলে সুদান থেকে গাম অ্যারাবিক আনা-নেওয়া করা যাচ্ছে না।
এদিকে ভারতের মুম্বাইভিত্তিক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বিজয় ব্রোসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিনেশ দোশি বলেছেন, ‘সুদানে চলমান সংঘাতের কারণে আমাদের সরবরাহকারীরা প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো সুরক্ষিত রাখতে হিমশিম খাচ্ছে। কখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, তা ক্রেতা-বিক্রেতা কেউ জানেন না।’
সুদানের এজিপি ইনোভেশন কোম্পানি লিমিটেডের মালিক আল ওয়ালিদ আলী জানিয়েছেন, তাঁর গ্রাহকেরা গাম অ্যারাবিক নেওয়ার জন্য বিকল্প দেশ খুঁজছেন।
আল ওয়ালিদ আলী বলেন, ‘ফ্রান্সের নেক্সিরা ও যুক্তরাষ্ট্রের ইনগ্রেডিয়ন ইনকরপোরেশন আমাদের কাছ থেকে গাম অ্যারাবিক কিনত। কিন্তু তারা এখন বিকল্প দেশ খুঁজছে।’
ইনগ্রেডিয়নের একজন মুখপাত্র রয়টার্সকে ইমেইলে বলেছেন, গ্রাহকদের কাছে আমাদের সরবরাহ অব্যাহত রাখতে আমরা সক্রিয় পদক্ষেপ নিচ্ছি।
তবে পেপসিকো তাদের সরবরাহব্যবস্থা ও পণ্য নিয়ে রয়টার্সের কাছে মন্তব্য করতে চায়নি। অন্য দিকে কোকাকোলার কাছেও একই বিষয়ে মন্তব্য চেয়ে মেইল পাঠিয়েছে রয়টার্স। কিন্তু তাদের মেইলের কোনো জবাব দেয়নি কোকাকোলা।
পেপসিকো ও কোকাকোলার মতো খাদ্য ও পানীয় প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো গাম অ্যারাবিকের শুকনো সংস্করণ, অর্থাৎ পাউডার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। অন্যদিকে প্রসাধনসামগ্রী তৈরিতেও গাম অ্যারাবিক ব্যবহার করা হয়। কোম্পানিগুলো বলছে, প্রসাধনী পণ্যে হয়তো গাম অ্যারাবিকের বিকল্প ব্যবহার করা সম্ভব, কিন্তু পানীয়গুলো তৈরিতে গাম অ্যারাবিকের বিকল্প নেই।
গাম অ্যারাবিক এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য যে, ১৯৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্র সুদানের গাম অ্যারাবিকের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে।
বাবলাগাছের আঠা সংগ্রহ করে তা শুকানো হয়। পরে গুঁড়ো করে প্যাকেটবদ্ধ করে পাউডার বিক্রি করা হয়। এই শিল্পের ওপর সুদানের হাজার হাজার মানুষের জীবিকা নির্ভরশীল।
সুদানের ব্যবসায়ী আল নূর বলেন, সুদানের বাইরেও কয়েকটি দেশে গাম অ্যারাবিক পাওয়া যায়। তবে সেগুলো খুব একটা মানসম্মত নয়। শুধু সুদান, দক্ষিণ সুদান ও শাদের বাবলা গাছ থেকে পাওয়া গাম অ্যারাবিক অধিক মানসম্মত এবং এর চাহিদাই সবচেয়ে বেশি।
খার্তুমের সাভানা লাইফ কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক ফাওয়াজ আববারো বলেছেন, তিনি যে পরিমাণ ক্রয়াদেশ পেয়েছেন, তাতে ৬০ থেকে ৭০ টন গাম অ্যারাবিক রপ্তানির পরিকল্পনা ছিল তাঁর। কিন্তু সংঘাতের কারণে তাঁর রপ্তানি প্রক্রিয়া ঝুলে পড়েছে। তিনি সন্দিহান, আদৌ শেষ পর্যন্ত পরিকল্পনা মাফিক রপ্তানি সম্পন্ন করতে পারবেন কি না।
ফাওয়াজ আরও বলেন, ‘সুদানে এখন খাদ্য ও পানীয় পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি আটকে আছে।’
রয়টার্স থেকে অনুবাদ করেছেন মারুফ ইসলাম

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
১৮ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
১ দিন আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
২ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেখালেদা জিয়ার মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণিবিতানগুলো বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি।
চিঠিতে বিজিএমইএ বলে, ‘দেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে সরকার তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ও এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প কারখানায় আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
পৃথক বিবৃতিতে বিজিএমইএ বলেছে, বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানে আগামীকাল এক দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষর করা এক চিঠিতে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে সারা দেশের বিপণিবিতান ও দোকানপাট বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়।
ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর শোক
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিজিএমইএ ছাড়াও শোক জানিয়েছে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), টেক্সটাইল মিলের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
এ ছাড়া শোক জানিয়েছে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ), ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ), রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসসহ (বেসিস) আরও অনেক সংগঠন।
সংগঠনগুলো পৃথক বার্তায় বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে। তারা খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত চেয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করতে বলেছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণিবিতানগুলো বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি।
চিঠিতে বিজিএমইএ বলে, ‘দেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে সরকার তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ও এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প কারখানায় আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
পৃথক বিবৃতিতে বিজিএমইএ বলেছে, বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানে আগামীকাল এক দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষর করা এক চিঠিতে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে সারা দেশের বিপণিবিতান ও দোকানপাট বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়।
ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর শোক
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিজিএমইএ ছাড়াও শোক জানিয়েছে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), টেক্সটাইল মিলের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
এ ছাড়া শোক জানিয়েছে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ), ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ), রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসসহ (বেসিস) আরও অনেক সংগঠন।
সংগঠনগুলো পৃথক বার্তায় বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে। তারা খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত চেয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করতে বলেছে।

সুদানের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের নাম ‘গাম অ্যারাবিক’। এটি কোমল পানীয়, ক্যানডি, চকলেট এমনকি প্রসাধনী সামগ্রী তৈরির একটি অন্যতম প্রধান উপাদান। কিন্তু সুদানে যুদ্ধের কারণে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ করতে বেগ পেতে হচ্ছে আন্তর্জাতিক ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোকে।
০২ মে ২০২৩
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
১ দিন আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
২ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এসএওসিএলের কর্মকর্তা (এইচআর) আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭), উপব্যবস্থাপক (হিসাব) ও ডিপো ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহমুদুল হক (৪৫), গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন গিয়াস (৪৬), আজহার টেলিকমের স্বত্বাধিকারী মো. সোহেল রানা (৪৪) এবং মেসার্স মদিনা কোয়ালিটির স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ মিয়া (৫১)।
দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের হিসাব থেকে প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বিভিন্নভাবে স্থানান্তর ও আত্মসাৎ করেন।
এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এসএওসিএলের এলসি-সংক্রান্ত লেনদেনের নামে প্রকৃত সরবরাহকারীর পরিবর্তে ভুয়া ও সম্পর্কহীন প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে চেক ইস্যু করার বিষয় দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে। পরে এসব চেকের অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কিংবা নগদে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো এলসি খোলা হয়নি এবং লেনদেনগুলো কোম্পানির জেভি-০৮ ও জেনারেল লেজারে অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাঁচটি চেকের মধ্যে তিনটির অর্থ গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজ, আজহার টেলিকম ও মদিনা কোয়ালিটির অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং বাকি দুটি চেকের অর্থ নগদে উত্তোলন করা হয়। চেক জমাদানকারী হিসেবে বারবার আব্দুল্লাহ আল মামুনের নাম পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট ভাউচারে নিরীক্ষা বিভাগের স্বাক্ষর না থাকাও অনিয়মের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে।

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এসএওসিএলের কর্মকর্তা (এইচআর) আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭), উপব্যবস্থাপক (হিসাব) ও ডিপো ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহমুদুল হক (৪৫), গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন গিয়াস (৪৬), আজহার টেলিকমের স্বত্বাধিকারী মো. সোহেল রানা (৪৪) এবং মেসার্স মদিনা কোয়ালিটির স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ মিয়া (৫১)।
দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের হিসাব থেকে প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বিভিন্নভাবে স্থানান্তর ও আত্মসাৎ করেন।
এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এসএওসিএলের এলসি-সংক্রান্ত লেনদেনের নামে প্রকৃত সরবরাহকারীর পরিবর্তে ভুয়া ও সম্পর্কহীন প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে চেক ইস্যু করার বিষয় দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে। পরে এসব চেকের অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কিংবা নগদে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো এলসি খোলা হয়নি এবং লেনদেনগুলো কোম্পানির জেভি-০৮ ও জেনারেল লেজারে অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাঁচটি চেকের মধ্যে তিনটির অর্থ গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজ, আজহার টেলিকম ও মদিনা কোয়ালিটির অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং বাকি দুটি চেকের অর্থ নগদে উত্তোলন করা হয়। চেক জমাদানকারী হিসেবে বারবার আব্দুল্লাহ আল মামুনের নাম পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট ভাউচারে নিরীক্ষা বিভাগের স্বাক্ষর না থাকাও অনিয়মের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে।

সুদানের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের নাম ‘গাম অ্যারাবিক’। এটি কোমল পানীয়, ক্যানডি, চকলেট এমনকি প্রসাধনী সামগ্রী তৈরির একটি অন্যতম প্রধান উপাদান। কিন্তু সুদানে যুদ্ধের কারণে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ করতে বেগ পেতে হচ্ছে আন্তর্জাতিক ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোকে।
০২ মে ২০২৩
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
১৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
২ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

সুদানের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের নাম ‘গাম অ্যারাবিক’। এটি কোমল পানীয়, ক্যানডি, চকলেট এমনকি প্রসাধনী সামগ্রী তৈরির একটি অন্যতম প্রধান উপাদান। কিন্তু সুদানে যুদ্ধের কারণে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ করতে বেগ পেতে হচ্ছে আন্তর্জাতিক ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোকে।
০২ মে ২০২৩
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
১৮ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
১ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেজাহিদ হাসান, যশোর

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

সুদানের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের নাম ‘গাম অ্যারাবিক’। এটি কোমল পানীয়, ক্যানডি, চকলেট এমনকি প্রসাধনী সামগ্রী তৈরির একটি অন্যতম প্রধান উপাদান। কিন্তু সুদানে যুদ্ধের কারণে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ করতে বেগ পেতে হচ্ছে আন্তর্জাতিক ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোকে।
০২ মে ২০২৩
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
১৮ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
১ দিন আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
২ দিন আগে