নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অর্থনীতির অবস্থা ভালো না থাকায় মূল্যস্ফীতি এখনো বাড়তির দিকেই আছে। বিশেষ বিশেষ করে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি বেশি। এ কারণে মধ্যবিত্ত মানুষ কষ্টে আছে। নিম্নবিত্তদের ওপর চাপ বাড়ছে।
আজ বুধবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ।
উপদেষ্টা বলেন, মূল্যস্ফীতির কারণে মধ্যবিত্তরা কষ্টে আছে, নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবী ও দিনমজুরদের ওপর চাপ বাড়ছে। সবাই বলছে, মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। যেটুকু কমেছে, এটিকে কিন্তু কম বলা যায় না। মূল্যস্ফীতি এখনো বাড়তিই আছে।
জিডিপি প্রবৃদ্ধি নিয়ে সংশয় ভুল প্রমাণিত হয়েছে বলে উল্লেখ করে ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘গত বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে আমার ধারণা ছিল জিডিপি প্রবৃদ্ধি সংকুচিত হবে, তবে তা হয়নি বরং সম্প্রসারণ হয়েছে (বিবিএসের তথ্য মতে, প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১.৮১ শতাংশ)। কারণ শিল্পে বৃদ্ধি ছিল, রপ্তানিতে গতি ফিরছে, রেমিট্যান্স বাড়ছে—এসব কারণে স্থানীয়ভাবে অর্থের সঞ্চালন বেড়েছে। অনানুষ্ঠানিক খাতে ব্যবহার হচ্ছে। তাতে দেশের অর্থনীতি চাঙা হচ্ছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চাঙা হচ্ছে, এতে অর্থের প্রভাব বাড়ছে। এসব কারণে অর্থনীতি চাঙা হবে।’
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে রপ্তানিতে গতি ফিরেছে। রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের চেয়ে বাড়ছে। এটি আশার কথা। তবে ভোজ্যতেলে আমাদের স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া সম্ভব নয়।
অদূর ভবিষ্যতে দেশে জনসংখ্যার বয়স কাঠামোর পরিবর্তনের কারণে চিকিৎসা ব্যয় বাড়বে জানিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টার বলেন, দেশের জনসংখ্যার বয়স কাঠামো এখন মাঝামাঝি পর্যায়ে রয়েছে। ১০ বছর পর জনসংখ্যার এই বয়সটা আর থাকবে না। কারণ তাদের সবারই বয়স বেড়ে যাবে। তখন চিকিৎসা খরচ আরও বাড়বে।
ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, করোনা মহামারি ও গণ–অভ্যুত্থানের প্রভাবে আমাদের দীর্ঘমেয়াদি একটি ক্ষতি হয়েছে। তবে সুশাসিত গণতান্ত্রিক শাসনে যদি উত্তরণ ঘটাতে পারি, তাহলে এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া অসম্ভব নয়। এ জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো, একটি ভালো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভিত রচনা করা।
নদী ও পরিবেশ নিয়ে সরকারের উদ্যোগ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, দেশের নদী ব্যবস্থাপনা নিয়ে আমরা একটি পর্যালোচনা ও পরিকল্পনা তৈরি করছি। বিশেষত জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি নিয়ে বিশ্বাসযোগ্য তথ্য–উপাত্ত দরকার। তবে ডেলটা প্ল্যান তার জায়গায় থাকবে। সেটি শত বছরের পরিকল্পনা। কিন্তু শত বছরে বাংলাদেশের অবস্থা কী হবে, সেটি কোনো বিশেষজ্ঞই বলতে পারবেন না। আমাদের তাই মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা দরকার।
দেশের অর্থনীতির অবস্থা ভালো না থাকায় মূল্যস্ফীতি এখনো বাড়তির দিকেই আছে। বিশেষ বিশেষ করে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি বেশি। এ কারণে মধ্যবিত্ত মানুষ কষ্টে আছে। নিম্নবিত্তদের ওপর চাপ বাড়ছে।
আজ বুধবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ।
উপদেষ্টা বলেন, মূল্যস্ফীতির কারণে মধ্যবিত্তরা কষ্টে আছে, নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবী ও দিনমজুরদের ওপর চাপ বাড়ছে। সবাই বলছে, মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। যেটুকু কমেছে, এটিকে কিন্তু কম বলা যায় না। মূল্যস্ফীতি এখনো বাড়তিই আছে।
জিডিপি প্রবৃদ্ধি নিয়ে সংশয় ভুল প্রমাণিত হয়েছে বলে উল্লেখ করে ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘গত বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে আমার ধারণা ছিল জিডিপি প্রবৃদ্ধি সংকুচিত হবে, তবে তা হয়নি বরং সম্প্রসারণ হয়েছে (বিবিএসের তথ্য মতে, প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১.৮১ শতাংশ)। কারণ শিল্পে বৃদ্ধি ছিল, রপ্তানিতে গতি ফিরছে, রেমিট্যান্স বাড়ছে—এসব কারণে স্থানীয়ভাবে অর্থের সঞ্চালন বেড়েছে। অনানুষ্ঠানিক খাতে ব্যবহার হচ্ছে। তাতে দেশের অর্থনীতি চাঙা হচ্ছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চাঙা হচ্ছে, এতে অর্থের প্রভাব বাড়ছে। এসব কারণে অর্থনীতি চাঙা হবে।’
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে রপ্তানিতে গতি ফিরেছে। রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের চেয়ে বাড়ছে। এটি আশার কথা। তবে ভোজ্যতেলে আমাদের স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া সম্ভব নয়।
অদূর ভবিষ্যতে দেশে জনসংখ্যার বয়স কাঠামোর পরিবর্তনের কারণে চিকিৎসা ব্যয় বাড়বে জানিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টার বলেন, দেশের জনসংখ্যার বয়স কাঠামো এখন মাঝামাঝি পর্যায়ে রয়েছে। ১০ বছর পর জনসংখ্যার এই বয়সটা আর থাকবে না। কারণ তাদের সবারই বয়স বেড়ে যাবে। তখন চিকিৎসা খরচ আরও বাড়বে।
ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, করোনা মহামারি ও গণ–অভ্যুত্থানের প্রভাবে আমাদের দীর্ঘমেয়াদি একটি ক্ষতি হয়েছে। তবে সুশাসিত গণতান্ত্রিক শাসনে যদি উত্তরণ ঘটাতে পারি, তাহলে এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া অসম্ভব নয়। এ জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো, একটি ভালো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভিত রচনা করা।
নদী ও পরিবেশ নিয়ে সরকারের উদ্যোগ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, দেশের নদী ব্যবস্থাপনা নিয়ে আমরা একটি পর্যালোচনা ও পরিকল্পনা তৈরি করছি। বিশেষত জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি নিয়ে বিশ্বাসযোগ্য তথ্য–উপাত্ত দরকার। তবে ডেলটা প্ল্যান তার জায়গায় থাকবে। সেটি শত বছরের পরিকল্পনা। কিন্তু শত বছরে বাংলাদেশের অবস্থা কী হবে, সেটি কোনো বিশেষজ্ঞই বলতে পারবেন না। আমাদের তাই মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা দরকার।
শেয়ারের দামের কারসাজি ও অর্থ পাচারের অভিযোগে হিমাচল প্রদেশভিত্তিক এলএস ইন্ডাস্ট্রিজের প্রোমোটার প্রোফাউন্ড ফাইন্যান্সসহ পাঁচটি সংস্থাকে শেয়ারবাজারে লেনদেন থেকে নিষিদ্ধ করেছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অব ইন্ডিয়া (এসইবিআই)। এই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন দুবাইভিত্তিক এনআরআই বিনিয়োগকারী
৯ ঘণ্টা আগেদেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে নেওয়া বেশির ভাগ নীতি কার্যকর হচ্ছে না, বিশেষত মুদ্রানীতির বাস্তবায়ন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখা এবং তারল্য সংকোচনের নীতি গ্রহণ করলেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যাচ্ছে না।
১ দিন আগেনিরাপদ ইন্টারনেট দিবস (সেফার ইন্টারনেট ডে) উপলক্ষে ডিজিটাল নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষায় গ্রাহকদের জন্য কার্যকরী কিছু পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বখ্যাত ডিজিটাল পেমেন্ট প্রতিষ্ঠান ভিসা।
১ দিন আগেইয়ামাহা মোটরসাইকেল রাইডারদের সংগঠন ইয়ামাহা রাইডারস্ ক্লাব এবার দেশব্যাপী ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। দেশের প্রতিটি জেলায় শাখা থাকা এই সংগঠনের নিবন্ধিত সদস্য সংখ্যা ১৫ হাজারের বেশি। ক্লাবের সদস্যরা মোটরসাইকেল রাইডিংয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক ও ক্রীড়া কার্যক্রমেও অংশগ্রহণ করে থাকেন।
১ দিন আগে