নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তির পথ সহজ করার উপর জোর দিয়েছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ।
আজ রোববার রাজধানীর পল্টনে পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সংগঠন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত সিএমজেএফ টক অনুষ্ঠানে দেশের বর্তমান ব্যবসায় পরিস্থিতি তুলে ধরে রূপালী হক চৌধুরী এসব কথা বলেন। সিএমজেএফ সাধারণ সম্পাদক আবু আলীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া।
রূপালী হক চৌধুরী বলেন, দেশে অনেক বহুজাতিক কোম্পানি রয়েছে, সেগুলো এখনো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়। পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির অভাব রয়েছে। এ জন্য দেশি-বিদেশি কোম্পানি পুঁজিবাজারে আসার পথ বা বিনিয়োগ করার পথ আকর্ষণীয় হতে হবে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির চেয়ে তালিকাভুক্ত না হওয়া কোম্পানিগুলো কোম্পানি আইনের মারপ্যাঁচে বেশি সুবিধা লাভ করে বলে মনে করেন বার্জার পেইন্টসের এমডি। তিনি বলেন, ‘আমাদের আগে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়, এমন কোম্পানির মধ্যে করপোরেট কর ব্যবধান ছিল ১৫ শতাংশ। এখন তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়—উভয়ের ক্ষেত্রে কোম্পানি আইনটা পর্যালোচনা করা উচিত।’
রূপালী চৌধুরী যোগ করেন, ‘আমি শুধু করের বিষয়টা বলছি না। আমাদের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে। তাহলে সে (যেকোনো কোম্পানি) তালিকাভুক্ত হলে লাভবান ও সুবিধা পাবে। সে জন্য তখন সে (যেকোনো কোম্পানি) তালিকাভুক্ত হবে।’
পুঁজিবাজারে সুবিধা পেলেই ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্ত হবে বলে মনে করেন বার্জার পেইন্টসের এমডি রূপালী হক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সুবিধা না পেলে কেন কোম্পানিগুলো আইপিওতে আসবে? ব্যাংক থেকে ঋণ নেবে। কারণ, ব্যাংকে সুদের হার বেশি হলেও ঋণ নেওয়াটা সহজ।’
এই মুহূর্তে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে বন্দরের চার্জ ও শুল্ক বাড়ানো ঠিক হবে না জানিয়ে বিএপিএলসি সভাপতি রূপালী চৌধুরী বলেন, এই মুহূর্তে ব্যবসা-বাণিজ্য কোনো ধরনের মূল্যস্ফীতির চাপ নিতে পারবে না। তাই কোনো ধরনের বন্দরের চার্জ বা শুল্ক বাড়ানো ঠিক হবে না।
কয়েক বছরে জিডিপি-বিনিয়োগ হার কমছে উল্লেখ করে রূপালী হক চৌধুরী বলেন, ‘করোনার কারণে আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিশেষ করে এসএমইতে আমরা পেছনে পড়ে গেছি। যারা বড় তারা কিন্তু মোটামুটি কাটিয়ে উঠে ভালো করেই যাচ্ছে। এসএমইতে ৩০ শতাংশ হলো ব্যাংকিং খাতের সঙ্গে যুক্ত। তার তহবিলের যথেষ্ট প্রয়োজন। সে কিন্তু বড় পরিকল্পনা নিয়ে বসে আছে। ব্যাংকিং খাত এসএমইতে বেশি আগ্রহী না। এরপর প্রভাব ফেলেছে ইউক্রেন যুদ্ধ ও দেশের মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা।’
বিনিয়োগ আকর্ষণের উপায় হিসেবে তিনি বলেন, আমাদের দরকার আর্থিক নীতি। এর মধ্যে একটা হলো রাজস্ব সম্পর্কিত। পাশাপাশি অবকাঠামোর উন্নয়ন। অন্যান্য দেশের সঙ্গে যদি আমরা মেলাই, তাহলে দেখব, তাদের লিড টাইম অনেক কম। কিন্তু, আমাদের এখানে রাস্তাঘাটের যে অবস্থা, তা বলার বাইরে।
রূপালী চৌধুরী যোগ করেন, আমাদের সরবরাহ লাইন অবশ্যই বিশ্বমানের হতে হবে। বিনিয়োগকারী যে চায়, দেশের মধ্যে ভালো অবকাঠামো অন্যান্য প্রতিযোগী দেশের তুলনায়। আমাদের যে পরিমাণ গাড়ি বাড়ছে, সে অনুযায়ী রাস্তা বাড়াচ্ছি না। তাই অবকাঠামোতে আমাদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, চলতি বছরের শুরুতেই বলছে সম্পূরক শুল্ক, আবার বলছে ভ্যাট আরোপের বিষয়। এসব অনেক ব্যবসার বটমলাইনে হিট করছে। তারা সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছে রঙের ওপর। তারা বলেছে, সেটা নাকি বিলাসী পণ্য। কিন্তু, রং তো এখন বিলাসী পণ্য নয়। এটা অবকাঠামোকে নিরাপদ করে। ফলে এটা হলো অত্যাবশ্যকীয়।
নীতিগুলো সমঝোতামূলক হতে হবে উল্লেখ করে বিএপিএলসি সভাপতি রূপালী বলেন, এইচএস কোড নিয়ে অনেক গন্ডগোল। যার কারণে প্রতিটা কোম্পানি ভুগছে। এসব কারণে দেখা যাবে ভবিষ্যতে আমরা মিয়ানমারের সঙ্গেও প্রতিযোগিতায় টিকতে পারব না। ফলে বেঞ্চমার্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর্থিক নীতি, অবকাঠামো ও ক্রেতা সূচক গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মাথাপিছু আয় সেটাও দেখতে হবে।
স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হওয়ার পরেও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মন্ত্রণালয়ের কাছে জনবল চেয়েছে, এটা কীভাবে দেখছেন—এমন এক প্রশ্নের জবাবে রূপালী হক চৌধুরী বলেন, বিএসইসি আমাদের সবার অভিভাবক। তারা যেহেতু সংস্কার করছেন, ওনারা যদি কোনো কিছু করতে চান, আমার মনে হয় ওনাদের বক্তব্যটাই নেওয়া উচিত।
তিনি বলেন, আমাদের পুঁজিবাজারেও এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে, যা অনভিপ্রেত। এখন তাঁরা যদি এটাকে ঢেলে সাজাতে চান, যার ফলে ভালো কিছু দিতে পারবেন, এটার কারণ তাঁরাই বলতে পারবেন। আমরা এটাই বলি যে, সংস্কার করে তাঁরা যদি ভালো কিছু আনতে পারেন, আমরা তাতে স্বাগত জানাই।

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তির পথ সহজ করার উপর জোর দিয়েছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ।
আজ রোববার রাজধানীর পল্টনে পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সংগঠন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত সিএমজেএফ টক অনুষ্ঠানে দেশের বর্তমান ব্যবসায় পরিস্থিতি তুলে ধরে রূপালী হক চৌধুরী এসব কথা বলেন। সিএমজেএফ সাধারণ সম্পাদক আবু আলীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া।
রূপালী হক চৌধুরী বলেন, দেশে অনেক বহুজাতিক কোম্পানি রয়েছে, সেগুলো এখনো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়। পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির অভাব রয়েছে। এ জন্য দেশি-বিদেশি কোম্পানি পুঁজিবাজারে আসার পথ বা বিনিয়োগ করার পথ আকর্ষণীয় হতে হবে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির চেয়ে তালিকাভুক্ত না হওয়া কোম্পানিগুলো কোম্পানি আইনের মারপ্যাঁচে বেশি সুবিধা লাভ করে বলে মনে করেন বার্জার পেইন্টসের এমডি। তিনি বলেন, ‘আমাদের আগে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়, এমন কোম্পানির মধ্যে করপোরেট কর ব্যবধান ছিল ১৫ শতাংশ। এখন তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়—উভয়ের ক্ষেত্রে কোম্পানি আইনটা পর্যালোচনা করা উচিত।’
রূপালী চৌধুরী যোগ করেন, ‘আমি শুধু করের বিষয়টা বলছি না। আমাদের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে। তাহলে সে (যেকোনো কোম্পানি) তালিকাভুক্ত হলে লাভবান ও সুবিধা পাবে। সে জন্য তখন সে (যেকোনো কোম্পানি) তালিকাভুক্ত হবে।’
পুঁজিবাজারে সুবিধা পেলেই ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্ত হবে বলে মনে করেন বার্জার পেইন্টসের এমডি রূপালী হক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সুবিধা না পেলে কেন কোম্পানিগুলো আইপিওতে আসবে? ব্যাংক থেকে ঋণ নেবে। কারণ, ব্যাংকে সুদের হার বেশি হলেও ঋণ নেওয়াটা সহজ।’
এই মুহূর্তে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে বন্দরের চার্জ ও শুল্ক বাড়ানো ঠিক হবে না জানিয়ে বিএপিএলসি সভাপতি রূপালী চৌধুরী বলেন, এই মুহূর্তে ব্যবসা-বাণিজ্য কোনো ধরনের মূল্যস্ফীতির চাপ নিতে পারবে না। তাই কোনো ধরনের বন্দরের চার্জ বা শুল্ক বাড়ানো ঠিক হবে না।
কয়েক বছরে জিডিপি-বিনিয়োগ হার কমছে উল্লেখ করে রূপালী হক চৌধুরী বলেন, ‘করোনার কারণে আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিশেষ করে এসএমইতে আমরা পেছনে পড়ে গেছি। যারা বড় তারা কিন্তু মোটামুটি কাটিয়ে উঠে ভালো করেই যাচ্ছে। এসএমইতে ৩০ শতাংশ হলো ব্যাংকিং খাতের সঙ্গে যুক্ত। তার তহবিলের যথেষ্ট প্রয়োজন। সে কিন্তু বড় পরিকল্পনা নিয়ে বসে আছে। ব্যাংকিং খাত এসএমইতে বেশি আগ্রহী না। এরপর প্রভাব ফেলেছে ইউক্রেন যুদ্ধ ও দেশের মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা।’
বিনিয়োগ আকর্ষণের উপায় হিসেবে তিনি বলেন, আমাদের দরকার আর্থিক নীতি। এর মধ্যে একটা হলো রাজস্ব সম্পর্কিত। পাশাপাশি অবকাঠামোর উন্নয়ন। অন্যান্য দেশের সঙ্গে যদি আমরা মেলাই, তাহলে দেখব, তাদের লিড টাইম অনেক কম। কিন্তু, আমাদের এখানে রাস্তাঘাটের যে অবস্থা, তা বলার বাইরে।
রূপালী চৌধুরী যোগ করেন, আমাদের সরবরাহ লাইন অবশ্যই বিশ্বমানের হতে হবে। বিনিয়োগকারী যে চায়, দেশের মধ্যে ভালো অবকাঠামো অন্যান্য প্রতিযোগী দেশের তুলনায়। আমাদের যে পরিমাণ গাড়ি বাড়ছে, সে অনুযায়ী রাস্তা বাড়াচ্ছি না। তাই অবকাঠামোতে আমাদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, চলতি বছরের শুরুতেই বলছে সম্পূরক শুল্ক, আবার বলছে ভ্যাট আরোপের বিষয়। এসব অনেক ব্যবসার বটমলাইনে হিট করছে। তারা সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছে রঙের ওপর। তারা বলেছে, সেটা নাকি বিলাসী পণ্য। কিন্তু, রং তো এখন বিলাসী পণ্য নয়। এটা অবকাঠামোকে নিরাপদ করে। ফলে এটা হলো অত্যাবশ্যকীয়।
নীতিগুলো সমঝোতামূলক হতে হবে উল্লেখ করে বিএপিএলসি সভাপতি রূপালী বলেন, এইচএস কোড নিয়ে অনেক গন্ডগোল। যার কারণে প্রতিটা কোম্পানি ভুগছে। এসব কারণে দেখা যাবে ভবিষ্যতে আমরা মিয়ানমারের সঙ্গেও প্রতিযোগিতায় টিকতে পারব না। ফলে বেঞ্চমার্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর্থিক নীতি, অবকাঠামো ও ক্রেতা সূচক গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মাথাপিছু আয় সেটাও দেখতে হবে।
স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হওয়ার পরেও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মন্ত্রণালয়ের কাছে জনবল চেয়েছে, এটা কীভাবে দেখছেন—এমন এক প্রশ্নের জবাবে রূপালী হক চৌধুরী বলেন, বিএসইসি আমাদের সবার অভিভাবক। তারা যেহেতু সংস্কার করছেন, ওনারা যদি কোনো কিছু করতে চান, আমার মনে হয় ওনাদের বক্তব্যটাই নেওয়া উচিত।
তিনি বলেন, আমাদের পুঁজিবাজারেও এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে, যা অনভিপ্রেত। এখন তাঁরা যদি এটাকে ঢেলে সাজাতে চান, যার ফলে ভালো কিছু দিতে পারবেন, এটার কারণ তাঁরাই বলতে পারবেন। আমরা এটাই বলি যে, সংস্কার করে তাঁরা যদি ভালো কিছু আনতে পারেন, আমরা তাতে স্বাগত জানাই।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তির পথ সহজ করার উপর জোর দিয়েছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ।
আজ রোববার রাজধানীর পল্টনে পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সংগঠন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত সিএমজেএফ টক অনুষ্ঠানে দেশের বর্তমান ব্যবসায় পরিস্থিতি তুলে ধরে রূপালী হক চৌধুরী এসব কথা বলেন। সিএমজেএফ সাধারণ সম্পাদক আবু আলীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া।
রূপালী হক চৌধুরী বলেন, দেশে অনেক বহুজাতিক কোম্পানি রয়েছে, সেগুলো এখনো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়। পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির অভাব রয়েছে। এ জন্য দেশি-বিদেশি কোম্পানি পুঁজিবাজারে আসার পথ বা বিনিয়োগ করার পথ আকর্ষণীয় হতে হবে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির চেয়ে তালিকাভুক্ত না হওয়া কোম্পানিগুলো কোম্পানি আইনের মারপ্যাঁচে বেশি সুবিধা লাভ করে বলে মনে করেন বার্জার পেইন্টসের এমডি। তিনি বলেন, ‘আমাদের আগে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়, এমন কোম্পানির মধ্যে করপোরেট কর ব্যবধান ছিল ১৫ শতাংশ। এখন তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়—উভয়ের ক্ষেত্রে কোম্পানি আইনটা পর্যালোচনা করা উচিত।’
রূপালী চৌধুরী যোগ করেন, ‘আমি শুধু করের বিষয়টা বলছি না। আমাদের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে। তাহলে সে (যেকোনো কোম্পানি) তালিকাভুক্ত হলে লাভবান ও সুবিধা পাবে। সে জন্য তখন সে (যেকোনো কোম্পানি) তালিকাভুক্ত হবে।’
পুঁজিবাজারে সুবিধা পেলেই ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্ত হবে বলে মনে করেন বার্জার পেইন্টসের এমডি রূপালী হক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সুবিধা না পেলে কেন কোম্পানিগুলো আইপিওতে আসবে? ব্যাংক থেকে ঋণ নেবে। কারণ, ব্যাংকে সুদের হার বেশি হলেও ঋণ নেওয়াটা সহজ।’
এই মুহূর্তে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে বন্দরের চার্জ ও শুল্ক বাড়ানো ঠিক হবে না জানিয়ে বিএপিএলসি সভাপতি রূপালী চৌধুরী বলেন, এই মুহূর্তে ব্যবসা-বাণিজ্য কোনো ধরনের মূল্যস্ফীতির চাপ নিতে পারবে না। তাই কোনো ধরনের বন্দরের চার্জ বা শুল্ক বাড়ানো ঠিক হবে না।
কয়েক বছরে জিডিপি-বিনিয়োগ হার কমছে উল্লেখ করে রূপালী হক চৌধুরী বলেন, ‘করোনার কারণে আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিশেষ করে এসএমইতে আমরা পেছনে পড়ে গেছি। যারা বড় তারা কিন্তু মোটামুটি কাটিয়ে উঠে ভালো করেই যাচ্ছে। এসএমইতে ৩০ শতাংশ হলো ব্যাংকিং খাতের সঙ্গে যুক্ত। তার তহবিলের যথেষ্ট প্রয়োজন। সে কিন্তু বড় পরিকল্পনা নিয়ে বসে আছে। ব্যাংকিং খাত এসএমইতে বেশি আগ্রহী না। এরপর প্রভাব ফেলেছে ইউক্রেন যুদ্ধ ও দেশের মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা।’
বিনিয়োগ আকর্ষণের উপায় হিসেবে তিনি বলেন, আমাদের দরকার আর্থিক নীতি। এর মধ্যে একটা হলো রাজস্ব সম্পর্কিত। পাশাপাশি অবকাঠামোর উন্নয়ন। অন্যান্য দেশের সঙ্গে যদি আমরা মেলাই, তাহলে দেখব, তাদের লিড টাইম অনেক কম। কিন্তু, আমাদের এখানে রাস্তাঘাটের যে অবস্থা, তা বলার বাইরে।
রূপালী চৌধুরী যোগ করেন, আমাদের সরবরাহ লাইন অবশ্যই বিশ্বমানের হতে হবে। বিনিয়োগকারী যে চায়, দেশের মধ্যে ভালো অবকাঠামো অন্যান্য প্রতিযোগী দেশের তুলনায়। আমাদের যে পরিমাণ গাড়ি বাড়ছে, সে অনুযায়ী রাস্তা বাড়াচ্ছি না। তাই অবকাঠামোতে আমাদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, চলতি বছরের শুরুতেই বলছে সম্পূরক শুল্ক, আবার বলছে ভ্যাট আরোপের বিষয়। এসব অনেক ব্যবসার বটমলাইনে হিট করছে। তারা সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছে রঙের ওপর। তারা বলেছে, সেটা নাকি বিলাসী পণ্য। কিন্তু, রং তো এখন বিলাসী পণ্য নয়। এটা অবকাঠামোকে নিরাপদ করে। ফলে এটা হলো অত্যাবশ্যকীয়।
নীতিগুলো সমঝোতামূলক হতে হবে উল্লেখ করে বিএপিএলসি সভাপতি রূপালী বলেন, এইচএস কোড নিয়ে অনেক গন্ডগোল। যার কারণে প্রতিটা কোম্পানি ভুগছে। এসব কারণে দেখা যাবে ভবিষ্যতে আমরা মিয়ানমারের সঙ্গেও প্রতিযোগিতায় টিকতে পারব না। ফলে বেঞ্চমার্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর্থিক নীতি, অবকাঠামো ও ক্রেতা সূচক গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মাথাপিছু আয় সেটাও দেখতে হবে।
স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হওয়ার পরেও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মন্ত্রণালয়ের কাছে জনবল চেয়েছে, এটা কীভাবে দেখছেন—এমন এক প্রশ্নের জবাবে রূপালী হক চৌধুরী বলেন, বিএসইসি আমাদের সবার অভিভাবক। তারা যেহেতু সংস্কার করছেন, ওনারা যদি কোনো কিছু করতে চান, আমার মনে হয় ওনাদের বক্তব্যটাই নেওয়া উচিত।
তিনি বলেন, আমাদের পুঁজিবাজারেও এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে, যা অনভিপ্রেত। এখন তাঁরা যদি এটাকে ঢেলে সাজাতে চান, যার ফলে ভালো কিছু দিতে পারবেন, এটার কারণ তাঁরাই বলতে পারবেন। আমরা এটাই বলি যে, সংস্কার করে তাঁরা যদি ভালো কিছু আনতে পারেন, আমরা তাতে স্বাগত জানাই।

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তির পথ সহজ করার উপর জোর দিয়েছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ।
আজ রোববার রাজধানীর পল্টনে পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সংগঠন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত সিএমজেএফ টক অনুষ্ঠানে দেশের বর্তমান ব্যবসায় পরিস্থিতি তুলে ধরে রূপালী হক চৌধুরী এসব কথা বলেন। সিএমজেএফ সাধারণ সম্পাদক আবু আলীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া।
রূপালী হক চৌধুরী বলেন, দেশে অনেক বহুজাতিক কোম্পানি রয়েছে, সেগুলো এখনো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়। পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির অভাব রয়েছে। এ জন্য দেশি-বিদেশি কোম্পানি পুঁজিবাজারে আসার পথ বা বিনিয়োগ করার পথ আকর্ষণীয় হতে হবে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির চেয়ে তালিকাভুক্ত না হওয়া কোম্পানিগুলো কোম্পানি আইনের মারপ্যাঁচে বেশি সুবিধা লাভ করে বলে মনে করেন বার্জার পেইন্টসের এমডি। তিনি বলেন, ‘আমাদের আগে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়, এমন কোম্পানির মধ্যে করপোরেট কর ব্যবধান ছিল ১৫ শতাংশ। এখন তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়—উভয়ের ক্ষেত্রে কোম্পানি আইনটা পর্যালোচনা করা উচিত।’
রূপালী চৌধুরী যোগ করেন, ‘আমি শুধু করের বিষয়টা বলছি না। আমাদের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে। তাহলে সে (যেকোনো কোম্পানি) তালিকাভুক্ত হলে লাভবান ও সুবিধা পাবে। সে জন্য তখন সে (যেকোনো কোম্পানি) তালিকাভুক্ত হবে।’
পুঁজিবাজারে সুবিধা পেলেই ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্ত হবে বলে মনে করেন বার্জার পেইন্টসের এমডি রূপালী হক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সুবিধা না পেলে কেন কোম্পানিগুলো আইপিওতে আসবে? ব্যাংক থেকে ঋণ নেবে। কারণ, ব্যাংকে সুদের হার বেশি হলেও ঋণ নেওয়াটা সহজ।’
এই মুহূর্তে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে বন্দরের চার্জ ও শুল্ক বাড়ানো ঠিক হবে না জানিয়ে বিএপিএলসি সভাপতি রূপালী চৌধুরী বলেন, এই মুহূর্তে ব্যবসা-বাণিজ্য কোনো ধরনের মূল্যস্ফীতির চাপ নিতে পারবে না। তাই কোনো ধরনের বন্দরের চার্জ বা শুল্ক বাড়ানো ঠিক হবে না।
কয়েক বছরে জিডিপি-বিনিয়োগ হার কমছে উল্লেখ করে রূপালী হক চৌধুরী বলেন, ‘করোনার কারণে আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিশেষ করে এসএমইতে আমরা পেছনে পড়ে গেছি। যারা বড় তারা কিন্তু মোটামুটি কাটিয়ে উঠে ভালো করেই যাচ্ছে। এসএমইতে ৩০ শতাংশ হলো ব্যাংকিং খাতের সঙ্গে যুক্ত। তার তহবিলের যথেষ্ট প্রয়োজন। সে কিন্তু বড় পরিকল্পনা নিয়ে বসে আছে। ব্যাংকিং খাত এসএমইতে বেশি আগ্রহী না। এরপর প্রভাব ফেলেছে ইউক্রেন যুদ্ধ ও দেশের মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা।’
বিনিয়োগ আকর্ষণের উপায় হিসেবে তিনি বলেন, আমাদের দরকার আর্থিক নীতি। এর মধ্যে একটা হলো রাজস্ব সম্পর্কিত। পাশাপাশি অবকাঠামোর উন্নয়ন। অন্যান্য দেশের সঙ্গে যদি আমরা মেলাই, তাহলে দেখব, তাদের লিড টাইম অনেক কম। কিন্তু, আমাদের এখানে রাস্তাঘাটের যে অবস্থা, তা বলার বাইরে।
রূপালী চৌধুরী যোগ করেন, আমাদের সরবরাহ লাইন অবশ্যই বিশ্বমানের হতে হবে। বিনিয়োগকারী যে চায়, দেশের মধ্যে ভালো অবকাঠামো অন্যান্য প্রতিযোগী দেশের তুলনায়। আমাদের যে পরিমাণ গাড়ি বাড়ছে, সে অনুযায়ী রাস্তা বাড়াচ্ছি না। তাই অবকাঠামোতে আমাদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, চলতি বছরের শুরুতেই বলছে সম্পূরক শুল্ক, আবার বলছে ভ্যাট আরোপের বিষয়। এসব অনেক ব্যবসার বটমলাইনে হিট করছে। তারা সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছে রঙের ওপর। তারা বলেছে, সেটা নাকি বিলাসী পণ্য। কিন্তু, রং তো এখন বিলাসী পণ্য নয়। এটা অবকাঠামোকে নিরাপদ করে। ফলে এটা হলো অত্যাবশ্যকীয়।
নীতিগুলো সমঝোতামূলক হতে হবে উল্লেখ করে বিএপিএলসি সভাপতি রূপালী বলেন, এইচএস কোড নিয়ে অনেক গন্ডগোল। যার কারণে প্রতিটা কোম্পানি ভুগছে। এসব কারণে দেখা যাবে ভবিষ্যতে আমরা মিয়ানমারের সঙ্গেও প্রতিযোগিতায় টিকতে পারব না। ফলে বেঞ্চমার্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর্থিক নীতি, অবকাঠামো ও ক্রেতা সূচক গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মাথাপিছু আয় সেটাও দেখতে হবে।
স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হওয়ার পরেও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মন্ত্রণালয়ের কাছে জনবল চেয়েছে, এটা কীভাবে দেখছেন—এমন এক প্রশ্নের জবাবে রূপালী হক চৌধুরী বলেন, বিএসইসি আমাদের সবার অভিভাবক। তারা যেহেতু সংস্কার করছেন, ওনারা যদি কোনো কিছু করতে চান, আমার মনে হয় ওনাদের বক্তব্যটাই নেওয়া উচিত।
তিনি বলেন, আমাদের পুঁজিবাজারেও এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে, যা অনভিপ্রেত। এখন তাঁরা যদি এটাকে ঢেলে সাজাতে চান, যার ফলে ভালো কিছু দিতে পারবেন, এটার কারণ তাঁরাই বলতে পারবেন। আমরা এটাই বলি যে, সংস্কার করে তাঁরা যদি ভালো কিছু আনতে পারেন, আমরা তাতে স্বাগত জানাই।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তির পথ সহজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রূপালী হক চৌধুরী।
২৩ মার্চ ২০২৫
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তির পথ সহজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রূপালী হক চৌধুরী।
২৩ মার্চ ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তির পথ সহজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রূপালী হক চৌধুরী।
২৩ মার্চ ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তির পথ সহজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রূপালী হক চৌধুরী।
২৩ মার্চ ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে