আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম

দেশে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর ও সুসংগঠিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সেবার পরিসর বাড়াচ্ছে। এর অংশ হিসেবে ভ্যাট ও শুল্ক বিভাগের কার্যক্রম দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। পরিকল্পনায় রয়েছে ৪টি নতুন কাস্টম হাউস, ৮টি কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় জনবল বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হবে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে সক্ষমতা বাড়াতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আশা করছেন, অবকাঠামো ও জনবল বৃদ্ধি কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হলে এনবিআরের সেবা কার্যক্রম আরও সহজ ও দ্রুত হবে। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে গতি আসবে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে, যা রাজস্ব আয়ের বৃদ্ধি নিশ্চিত করবে।
এনবিআরের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে নতুন ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর সাংগঠনিক কাঠামো (অর্গানোগ্রাম) চূড়ান্ত করেছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। এ লক্ষ্যে গত ১২ নভেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে চূড়ান্ত অর্গানোগ্রাম অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে নতুন কাস্টম হাউস এবং ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন ও প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগের পথ খুলেছে।
নতুন কাস্টম হাউসগুলোর মধ্যে রয়েছে কাস্টম হাউস আইসিডি, চট্টগ্রাম; কাস্টম হাউস (সাতক্ষীরা) ভোমরা; কাস্টম হাউস (কক্সবাজার) মাতারবাড়ী এবং বে-কাস্টম হাউস, চট্টগ্রাম। অন্যদিকে নতুন ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর তালিকায় রয়েছে কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট কক্সবাজার, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও ময়মনসিংহ। এ ছাড়া আরও রয়েছে ইকোনমিক জোন কমিশনারেট ঢাকা ও চট্টগ্রাম এবং কাস্টম কেন্দ্রীয় রাসায়নিক পরীক্ষাগার কমিশনারেট। এই সম্প্রসারণ দেশব্যাপী রাজস্ব সংগ্রহের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, নতুন কাস্টম হাউসগুলো স্থাপিত হলে দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য গতি আসবে এবং রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি নতুন ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর মাধ্যমে ভ্যাট সংগ্রহের প্রক্রিয়া আরও সহজ ও কার্যকর হবে।
সূত্র জানিয়েছে, নতুন ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর সাংগঠনিক জনবলকাঠামো (অর্গানোগ্রাম) চূড়ান্ত করার পাশাপাশি বিদ্যমান কাস্টম হাউস ও ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর জনবলও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে। বর্তমানে এসব প্রতিষ্ঠানে ৩৭৩টি ক্যাডার ও ৩ হাজার ২২৪টি নন-ক্যাডার পদ রয়েছে।
নতুন অর্গানোগ্রামের আওতায় তিন ধাপে ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর জন্য ৩ হাজার ৫৯৭টি নতুন পদ সৃষ্টির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৩ হাজার ৬৬টি, দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৩৮ ও তৃতীয় পর্যায়ে ২৯৩টি পদ অনুমোদিত হয়েছে। নবম গ্রেড (প্রথম শ্রেণি) ও তার ঊর্ধ্বতন পদগুলো সরকারি চাকরি (কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ) নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী পূরণ করা হবে। অন্যদিকে বাকি পদগুলো বিভাগীয় পরীক্ষার মাধ্যমে পদোন্নতির সুযোগ রেখে পরিচালিত হবে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে এনবিআরের কার্যক্রম আরও কার্যকর হবে এবং সেবার মান উন্নত হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
বর্তমানে ক্যাডারবহির্ভূত প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা (শুল্ক, আবগারি ও ভ্যাট) নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলি আইনে উল্লেখ রয়েছে, দ্বিতীয় শ্রেণির সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে শূন্য পদের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ সরাসরি নিয়োগ এবং বাকিটা পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করতে হবে। নতুন অর্গানোগ্রামে এ বিধান আরও সুসংগঠিত করা হয়েছে। সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে নতুন নিয়োগের পাশাপাশি তৃতীয় শ্রেণির পদ থেকে পদোন্নতির সুযোগও নিশ্চিত করা হয়েছে। এ উদ্যোগ কর্মকর্তাদের জন্য পেশাগত উন্নতির পথ আরও সুগম করবে এবং প্রশাসনিক কাঠামো কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার বলেন, চট্টগ্রামের আইসিডিগুলোর জন্য আলাদা কাস্টম হাউস স্থাপিত হলে কার্যক্রমে আরও গতি আসবে। বিশেষ করে রপ্তানিমুখী কার্যক্রম সহজ ও দ্রুততর হবে, যা ব্যবসায়িক কার্যক্রমে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং রপ্তানি খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে।

দেশে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর ও সুসংগঠিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সেবার পরিসর বাড়াচ্ছে। এর অংশ হিসেবে ভ্যাট ও শুল্ক বিভাগের কার্যক্রম দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। পরিকল্পনায় রয়েছে ৪টি নতুন কাস্টম হাউস, ৮টি কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় জনবল বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হবে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে সক্ষমতা বাড়াতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আশা করছেন, অবকাঠামো ও জনবল বৃদ্ধি কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হলে এনবিআরের সেবা কার্যক্রম আরও সহজ ও দ্রুত হবে। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে গতি আসবে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে, যা রাজস্ব আয়ের বৃদ্ধি নিশ্চিত করবে।
এনবিআরের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে নতুন ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর সাংগঠনিক কাঠামো (অর্গানোগ্রাম) চূড়ান্ত করেছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। এ লক্ষ্যে গত ১২ নভেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে চূড়ান্ত অর্গানোগ্রাম অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে নতুন কাস্টম হাউস এবং ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন ও প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগের পথ খুলেছে।
নতুন কাস্টম হাউসগুলোর মধ্যে রয়েছে কাস্টম হাউস আইসিডি, চট্টগ্রাম; কাস্টম হাউস (সাতক্ষীরা) ভোমরা; কাস্টম হাউস (কক্সবাজার) মাতারবাড়ী এবং বে-কাস্টম হাউস, চট্টগ্রাম। অন্যদিকে নতুন ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর তালিকায় রয়েছে কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট কক্সবাজার, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও ময়মনসিংহ। এ ছাড়া আরও রয়েছে ইকোনমিক জোন কমিশনারেট ঢাকা ও চট্টগ্রাম এবং কাস্টম কেন্দ্রীয় রাসায়নিক পরীক্ষাগার কমিশনারেট। এই সম্প্রসারণ দেশব্যাপী রাজস্ব সংগ্রহের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, নতুন কাস্টম হাউসগুলো স্থাপিত হলে দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য গতি আসবে এবং রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি নতুন ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর মাধ্যমে ভ্যাট সংগ্রহের প্রক্রিয়া আরও সহজ ও কার্যকর হবে।
সূত্র জানিয়েছে, নতুন ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর সাংগঠনিক জনবলকাঠামো (অর্গানোগ্রাম) চূড়ান্ত করার পাশাপাশি বিদ্যমান কাস্টম হাউস ও ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর জনবলও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে। বর্তমানে এসব প্রতিষ্ঠানে ৩৭৩টি ক্যাডার ও ৩ হাজার ২২৪টি নন-ক্যাডার পদ রয়েছে।
নতুন অর্গানোগ্রামের আওতায় তিন ধাপে ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর জন্য ৩ হাজার ৫৯৭টি নতুন পদ সৃষ্টির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৩ হাজার ৬৬টি, দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৩৮ ও তৃতীয় পর্যায়ে ২৯৩টি পদ অনুমোদিত হয়েছে। নবম গ্রেড (প্রথম শ্রেণি) ও তার ঊর্ধ্বতন পদগুলো সরকারি চাকরি (কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ) নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী পূরণ করা হবে। অন্যদিকে বাকি পদগুলো বিভাগীয় পরীক্ষার মাধ্যমে পদোন্নতির সুযোগ রেখে পরিচালিত হবে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে এনবিআরের কার্যক্রম আরও কার্যকর হবে এবং সেবার মান উন্নত হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
বর্তমানে ক্যাডারবহির্ভূত প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা (শুল্ক, আবগারি ও ভ্যাট) নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলি আইনে উল্লেখ রয়েছে, দ্বিতীয় শ্রেণির সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে শূন্য পদের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ সরাসরি নিয়োগ এবং বাকিটা পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করতে হবে। নতুন অর্গানোগ্রামে এ বিধান আরও সুসংগঠিত করা হয়েছে। সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে নতুন নিয়োগের পাশাপাশি তৃতীয় শ্রেণির পদ থেকে পদোন্নতির সুযোগও নিশ্চিত করা হয়েছে। এ উদ্যোগ কর্মকর্তাদের জন্য পেশাগত উন্নতির পথ আরও সুগম করবে এবং প্রশাসনিক কাঠামো কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার বলেন, চট্টগ্রামের আইসিডিগুলোর জন্য আলাদা কাস্টম হাউস স্থাপিত হলে কার্যক্রমে আরও গতি আসবে। বিশেষ করে রপ্তানিমুখী কার্যক্রম সহজ ও দ্রুততর হবে, যা ব্যবসায়িক কার্যক্রমে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং রপ্তানি খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে।
আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম

দেশে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর ও সুসংগঠিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সেবার পরিসর বাড়াচ্ছে। এর অংশ হিসেবে ভ্যাট ও শুল্ক বিভাগের কার্যক্রম দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। পরিকল্পনায় রয়েছে ৪টি নতুন কাস্টম হাউস, ৮টি কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় জনবল বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হবে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে সক্ষমতা বাড়াতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আশা করছেন, অবকাঠামো ও জনবল বৃদ্ধি কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হলে এনবিআরের সেবা কার্যক্রম আরও সহজ ও দ্রুত হবে। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে গতি আসবে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে, যা রাজস্ব আয়ের বৃদ্ধি নিশ্চিত করবে।
এনবিআরের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে নতুন ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর সাংগঠনিক কাঠামো (অর্গানোগ্রাম) চূড়ান্ত করেছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। এ লক্ষ্যে গত ১২ নভেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে চূড়ান্ত অর্গানোগ্রাম অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে নতুন কাস্টম হাউস এবং ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন ও প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগের পথ খুলেছে।
নতুন কাস্টম হাউসগুলোর মধ্যে রয়েছে কাস্টম হাউস আইসিডি, চট্টগ্রাম; কাস্টম হাউস (সাতক্ষীরা) ভোমরা; কাস্টম হাউস (কক্সবাজার) মাতারবাড়ী এবং বে-কাস্টম হাউস, চট্টগ্রাম। অন্যদিকে নতুন ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর তালিকায় রয়েছে কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট কক্সবাজার, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও ময়মনসিংহ। এ ছাড়া আরও রয়েছে ইকোনমিক জোন কমিশনারেট ঢাকা ও চট্টগ্রাম এবং কাস্টম কেন্দ্রীয় রাসায়নিক পরীক্ষাগার কমিশনারেট। এই সম্প্রসারণ দেশব্যাপী রাজস্ব সংগ্রহের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, নতুন কাস্টম হাউসগুলো স্থাপিত হলে দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য গতি আসবে এবং রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি নতুন ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর মাধ্যমে ভ্যাট সংগ্রহের প্রক্রিয়া আরও সহজ ও কার্যকর হবে।
সূত্র জানিয়েছে, নতুন ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর সাংগঠনিক জনবলকাঠামো (অর্গানোগ্রাম) চূড়ান্ত করার পাশাপাশি বিদ্যমান কাস্টম হাউস ও ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর জনবলও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে। বর্তমানে এসব প্রতিষ্ঠানে ৩৭৩টি ক্যাডার ও ৩ হাজার ২২৪টি নন-ক্যাডার পদ রয়েছে।
নতুন অর্গানোগ্রামের আওতায় তিন ধাপে ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর জন্য ৩ হাজার ৫৯৭টি নতুন পদ সৃষ্টির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৩ হাজার ৬৬টি, দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৩৮ ও তৃতীয় পর্যায়ে ২৯৩টি পদ অনুমোদিত হয়েছে। নবম গ্রেড (প্রথম শ্রেণি) ও তার ঊর্ধ্বতন পদগুলো সরকারি চাকরি (কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ) নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী পূরণ করা হবে। অন্যদিকে বাকি পদগুলো বিভাগীয় পরীক্ষার মাধ্যমে পদোন্নতির সুযোগ রেখে পরিচালিত হবে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে এনবিআরের কার্যক্রম আরও কার্যকর হবে এবং সেবার মান উন্নত হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
বর্তমানে ক্যাডারবহির্ভূত প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা (শুল্ক, আবগারি ও ভ্যাট) নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলি আইনে উল্লেখ রয়েছে, দ্বিতীয় শ্রেণির সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে শূন্য পদের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ সরাসরি নিয়োগ এবং বাকিটা পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করতে হবে। নতুন অর্গানোগ্রামে এ বিধান আরও সুসংগঠিত করা হয়েছে। সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে নতুন নিয়োগের পাশাপাশি তৃতীয় শ্রেণির পদ থেকে পদোন্নতির সুযোগও নিশ্চিত করা হয়েছে। এ উদ্যোগ কর্মকর্তাদের জন্য পেশাগত উন্নতির পথ আরও সুগম করবে এবং প্রশাসনিক কাঠামো কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার বলেন, চট্টগ্রামের আইসিডিগুলোর জন্য আলাদা কাস্টম হাউস স্থাপিত হলে কার্যক্রমে আরও গতি আসবে। বিশেষ করে রপ্তানিমুখী কার্যক্রম সহজ ও দ্রুততর হবে, যা ব্যবসায়িক কার্যক্রমে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং রপ্তানি খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে।

দেশে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর ও সুসংগঠিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সেবার পরিসর বাড়াচ্ছে। এর অংশ হিসেবে ভ্যাট ও শুল্ক বিভাগের কার্যক্রম দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। পরিকল্পনায় রয়েছে ৪টি নতুন কাস্টম হাউস, ৮টি কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় জনবল বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হবে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে সক্ষমতা বাড়াতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আশা করছেন, অবকাঠামো ও জনবল বৃদ্ধি কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হলে এনবিআরের সেবা কার্যক্রম আরও সহজ ও দ্রুত হবে। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে গতি আসবে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে, যা রাজস্ব আয়ের বৃদ্ধি নিশ্চিত করবে।
এনবিআরের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে নতুন ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর সাংগঠনিক কাঠামো (অর্গানোগ্রাম) চূড়ান্ত করেছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। এ লক্ষ্যে গত ১২ নভেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে চূড়ান্ত অর্গানোগ্রাম অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে নতুন কাস্টম হাউস এবং ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন ও প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগের পথ খুলেছে।
নতুন কাস্টম হাউসগুলোর মধ্যে রয়েছে কাস্টম হাউস আইসিডি, চট্টগ্রাম; কাস্টম হাউস (সাতক্ষীরা) ভোমরা; কাস্টম হাউস (কক্সবাজার) মাতারবাড়ী এবং বে-কাস্টম হাউস, চট্টগ্রাম। অন্যদিকে নতুন ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর তালিকায় রয়েছে কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট কক্সবাজার, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও ময়মনসিংহ। এ ছাড়া আরও রয়েছে ইকোনমিক জোন কমিশনারেট ঢাকা ও চট্টগ্রাম এবং কাস্টম কেন্দ্রীয় রাসায়নিক পরীক্ষাগার কমিশনারেট। এই সম্প্রসারণ দেশব্যাপী রাজস্ব সংগ্রহের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, নতুন কাস্টম হাউসগুলো স্থাপিত হলে দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য গতি আসবে এবং রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি নতুন ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর মাধ্যমে ভ্যাট সংগ্রহের প্রক্রিয়া আরও সহজ ও কার্যকর হবে।
সূত্র জানিয়েছে, নতুন ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর সাংগঠনিক জনবলকাঠামো (অর্গানোগ্রাম) চূড়ান্ত করার পাশাপাশি বিদ্যমান কাস্টম হাউস ও ভ্যাট কমিশনারেটগুলোর জনবলও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে। বর্তমানে এসব প্রতিষ্ঠানে ৩৭৩টি ক্যাডার ও ৩ হাজার ২২৪টি নন-ক্যাডার পদ রয়েছে।
নতুন অর্গানোগ্রামের আওতায় তিন ধাপে ভ্যাট কমিশনারেট ও কাস্টম হাউসগুলোর জন্য ৩ হাজার ৫৯৭টি নতুন পদ সৃষ্টির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৩ হাজার ৬৬টি, দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৩৮ ও তৃতীয় পর্যায়ে ২৯৩টি পদ অনুমোদিত হয়েছে। নবম গ্রেড (প্রথম শ্রেণি) ও তার ঊর্ধ্বতন পদগুলো সরকারি চাকরি (কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ) নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী পূরণ করা হবে। অন্যদিকে বাকি পদগুলো বিভাগীয় পরীক্ষার মাধ্যমে পদোন্নতির সুযোগ রেখে পরিচালিত হবে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে এনবিআরের কার্যক্রম আরও কার্যকর হবে এবং সেবার মান উন্নত হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
বর্তমানে ক্যাডারবহির্ভূত প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা (শুল্ক, আবগারি ও ভ্যাট) নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলি আইনে উল্লেখ রয়েছে, দ্বিতীয় শ্রেণির সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে শূন্য পদের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ সরাসরি নিয়োগ এবং বাকিটা পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করতে হবে। নতুন অর্গানোগ্রামে এ বিধান আরও সুসংগঠিত করা হয়েছে। সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে নতুন নিয়োগের পাশাপাশি তৃতীয় শ্রেণির পদ থেকে পদোন্নতির সুযোগও নিশ্চিত করা হয়েছে। এ উদ্যোগ কর্মকর্তাদের জন্য পেশাগত উন্নতির পথ আরও সুগম করবে এবং প্রশাসনিক কাঠামো কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার বলেন, চট্টগ্রামের আইসিডিগুলোর জন্য আলাদা কাস্টম হাউস স্থাপিত হলে কার্যক্রমে আরও গতি আসবে। বিশেষ করে রপ্তানিমুখী কার্যক্রম সহজ ও দ্রুততর হবে, যা ব্যবসায়িক কার্যক্রমে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং রপ্তানি খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে।

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১৪ ঘণ্টা আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২০ ঘণ্টা আগে
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এসএওসিএলের কর্মকর্তা (এইচআর) আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭), উপব্যবস্থাপক (হিসাব) ও ডিপো ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহমুদুল হক (৪৫), গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন গিয়াস (৪৬), আজহার টেলিকমের স্বত্বাধিকারী মো. সোহেল রানা (৪৪) এবং মেসার্স মদিনা কোয়ালিটির স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ মিয়া (৫১)।
দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের হিসাব থেকে প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বিভিন্নভাবে স্থানান্তর ও আত্মসাৎ করেন।
এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এসএওসিএলের এলসি-সংক্রান্ত লেনদেনের নামে প্রকৃত সরবরাহকারীর পরিবর্তে ভুয়া ও সম্পর্কহীন প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে চেক ইস্যু করার বিষয় দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে। পরে এসব চেকের অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কিংবা নগদে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো এলসি খোলা হয়নি এবং লেনদেনগুলো কোম্পানির জেভি-০৮ ও জেনারেল লেজারে অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাঁচটি চেকের মধ্যে তিনটির অর্থ গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজ, আজহার টেলিকম ও মদিনা কোয়ালিটির অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং বাকি দুটি চেকের অর্থ নগদে উত্তোলন করা হয়। চেক জমাদানকারী হিসেবে বারবার আব্দুল্লাহ আল মামুনের নাম পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট ভাউচারে নিরীক্ষা বিভাগের স্বাক্ষর না থাকাও অনিয়মের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে।

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এসএওসিএলের কর্মকর্তা (এইচআর) আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭), উপব্যবস্থাপক (হিসাব) ও ডিপো ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহমুদুল হক (৪৫), গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন গিয়াস (৪৬), আজহার টেলিকমের স্বত্বাধিকারী মো. সোহেল রানা (৪৪) এবং মেসার্স মদিনা কোয়ালিটির স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ মিয়া (৫১)।
দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের হিসাব থেকে প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বিভিন্নভাবে স্থানান্তর ও আত্মসাৎ করেন।
এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এসএওসিএলের এলসি-সংক্রান্ত লেনদেনের নামে প্রকৃত সরবরাহকারীর পরিবর্তে ভুয়া ও সম্পর্কহীন প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে চেক ইস্যু করার বিষয় দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে। পরে এসব চেকের অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কিংবা নগদে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো এলসি খোলা হয়নি এবং লেনদেনগুলো কোম্পানির জেভি-০৮ ও জেনারেল লেজারে অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাঁচটি চেকের মধ্যে তিনটির অর্থ গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজ, আজহার টেলিকম ও মদিনা কোয়ালিটির অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং বাকি দুটি চেকের অর্থ নগদে উত্তোলন করা হয়। চেক জমাদানকারী হিসেবে বারবার আব্দুল্লাহ আল মামুনের নাম পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট ভাউচারে নিরীক্ষা বিভাগের স্বাক্ষর না থাকাও অনিয়মের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে।

দেশে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর ও সুসংগঠিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সেবার পরিসর বাড়াচ্ছে। এর অংশ হিসেবে ভ্যাট ও শুল্ক বিভাগের কার্যক্রম দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। পরিকল্পনায় রয়েছে ৪টি নতুন কাস্টম হাউস, ৮টি কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় জনবল বৃদ্ধির উদ্যোগ নে
০১ জানুয়ারি ২০২৫
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১৪ ঘণ্টা আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২০ ঘণ্টা আগে
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

দেশে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর ও সুসংগঠিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সেবার পরিসর বাড়াচ্ছে। এর অংশ হিসেবে ভ্যাট ও শুল্ক বিভাগের কার্যক্রম দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। পরিকল্পনায় রয়েছে ৪টি নতুন কাস্টম হাউস, ৮টি কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় জনবল বৃদ্ধির উদ্যোগ নে
০১ জানুয়ারি ২০২৫
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২০ ঘণ্টা আগে
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ দিন আগেজাহিদ হাসান, যশোর

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

দেশে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর ও সুসংগঠিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সেবার পরিসর বাড়াচ্ছে। এর অংশ হিসেবে ভ্যাট ও শুল্ক বিভাগের কার্যক্রম দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। পরিকল্পনায় রয়েছে ৪টি নতুন কাস্টম হাউস, ৮টি কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় জনবল বৃদ্ধির উদ্যোগ নে
০১ জানুয়ারি ২০২৫
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১৪ ঘণ্টা আগে
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ দিন আগেজয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ৬৫ শতাংশে, আর ইসলামি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে তা আরও বেশি—৫৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে পৌঁছেছে। অর্থাৎ, এই দুটি খাতেই বিতরণ করা ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি হয়ে পড়েছে। যেখানে বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপির হার ৪১ দশমিক ৯৫ ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার মাত্র ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, শরিয়াহভিত্তিক ১০টি ইসলামি ব্যাংক মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ঋণ বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫ কোটি টাকা। হিসাব বলছে, প্রতি ১০ টাকার প্রায় ৬ টাকাই এখন আদায় অনিশ্চিত। সেই তুলনায় শরিয়াহসহ দেশীয় বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪ লাখ ৬৩ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই তুলনাতেই স্পষ্ট, খেলাপির বোঝা এককভাবে সবচেয়ে বেশি ইসলামি ব্যাংকগুলোর ঘাড়েই।
সরকারি ছয় ব্যাংকের অবস্থাও খুব একটা ভিন্ন নয়। এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় অর্ধেকই সেখানে অনাদায়ি। ব্যাংকার ও বিশ্লেষকদের মতে, এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। বছরের পর বছর ধরে দুর্বল তদারকি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং ইচ্ছাকৃত খেলাপিকে আড়াল করার প্রবণতা ধীরে ধীরে ব্যাংকগুলোকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন মনে করেন, খেলাপি ঋণের এত উচ্চ হার শুধু ব্যাংকিং খাতের ভেতরের সমস্যা নয়, এটি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি। ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ দিতে পারছে না, বিনিয়োগ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ছে, শিল্প-কারখানার সম্প্রসারণ থেমে যাচ্ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে কর্মসংস্থানে। তাঁর মতে, খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ঋণ আদায়ে বাস্তবসম্মত উদ্যোগ ছাড়া পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব নয়।
ইসলামি ব্যাংকিং খাতে এস আলম, নাসা ও বেক্সিমকো গ্রুপের নাম বারবার আলোচনায় এসেছে। সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, দীর্ঘদিন সরকারি মদদে এসব গ্রুপ বিপুল ঋণ নিয়ে খেলাপি হলেও তা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়নি। এখন সেই বাস্তবতা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট।
সামগ্রিকভাবে দেশের ব্যাংকিং খাতের চিত্র আরও উদ্বেগজনক। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৮ লাখ ৩ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, বিগত সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর যে অপচেষ্টা ছিল, তা এখন ভেঙে পড়েছে। সঠিক হিসাব সামনে আসায় হার ৩৬ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে, যা বাস্তবতারই প্রতিফলন। তিনি আবারও শীর্ষ ১০ খেলাপির জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনালের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, আগের সরকারের আমলে লুকিয়ে রাখা খেলাপি ঋণ প্রকাশ পাওয়ায় এই হার বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ঋণ আদায়ে কঠোর নির্দেশনার কারণে আগের তুলনায় আদায় বেড়েছে।

দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ৬৫ শতাংশে, আর ইসলামি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে তা আরও বেশি—৫৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে পৌঁছেছে। অর্থাৎ, এই দুটি খাতেই বিতরণ করা ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি হয়ে পড়েছে। যেখানে বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপির হার ৪১ দশমিক ৯৫ ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার মাত্র ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, শরিয়াহভিত্তিক ১০টি ইসলামি ব্যাংক মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ঋণ বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫ কোটি টাকা। হিসাব বলছে, প্রতি ১০ টাকার প্রায় ৬ টাকাই এখন আদায় অনিশ্চিত। সেই তুলনায় শরিয়াহসহ দেশীয় বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪ লাখ ৬৩ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই তুলনাতেই স্পষ্ট, খেলাপির বোঝা এককভাবে সবচেয়ে বেশি ইসলামি ব্যাংকগুলোর ঘাড়েই।
সরকারি ছয় ব্যাংকের অবস্থাও খুব একটা ভিন্ন নয়। এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় অর্ধেকই সেখানে অনাদায়ি। ব্যাংকার ও বিশ্লেষকদের মতে, এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। বছরের পর বছর ধরে দুর্বল তদারকি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং ইচ্ছাকৃত খেলাপিকে আড়াল করার প্রবণতা ধীরে ধীরে ব্যাংকগুলোকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন মনে করেন, খেলাপি ঋণের এত উচ্চ হার শুধু ব্যাংকিং খাতের ভেতরের সমস্যা নয়, এটি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি। ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ দিতে পারছে না, বিনিয়োগ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ছে, শিল্প-কারখানার সম্প্রসারণ থেমে যাচ্ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে কর্মসংস্থানে। তাঁর মতে, খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ঋণ আদায়ে বাস্তবসম্মত উদ্যোগ ছাড়া পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব নয়।
ইসলামি ব্যাংকিং খাতে এস আলম, নাসা ও বেক্সিমকো গ্রুপের নাম বারবার আলোচনায় এসেছে। সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, দীর্ঘদিন সরকারি মদদে এসব গ্রুপ বিপুল ঋণ নিয়ে খেলাপি হলেও তা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়নি। এখন সেই বাস্তবতা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট।
সামগ্রিকভাবে দেশের ব্যাংকিং খাতের চিত্র আরও উদ্বেগজনক। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৮ লাখ ৩ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, বিগত সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর যে অপচেষ্টা ছিল, তা এখন ভেঙে পড়েছে। সঠিক হিসাব সামনে আসায় হার ৩৬ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে, যা বাস্তবতারই প্রতিফলন। তিনি আবারও শীর্ষ ১০ খেলাপির জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনালের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, আগের সরকারের আমলে লুকিয়ে রাখা খেলাপি ঋণ প্রকাশ পাওয়ায় এই হার বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ঋণ আদায়ে কঠোর নির্দেশনার কারণে আগের তুলনায় আদায় বেড়েছে।

দেশে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর ও সুসংগঠিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সেবার পরিসর বাড়াচ্ছে। এর অংশ হিসেবে ভ্যাট ও শুল্ক বিভাগের কার্যক্রম দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। পরিকল্পনায় রয়েছে ৪টি নতুন কাস্টম হাউস, ৮টি কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট স্থাপন। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় জনবল বৃদ্ধির উদ্যোগ নে
০১ জানুয়ারি ২০২৫
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১৪ ঘণ্টা আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২০ ঘণ্টা আগে