নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম মাসরুর রিয়াজকে চান না প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর কারণ হিসেবে তুলা ধরা হয়েছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে দক্ষতার ঘাটতি, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এবং সালমান এফ রহমানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ও সহযোগিতামূলক কর্মকাণ্ড।
গতকাল মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) বিএসইসির অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পূর্ব নির্ধারিত সভায় এসব নিয়ে আলোচনা হয়। সেখানে মাসরুর রিয়াজকে চেয়ারম্যান হিসেবে চান কিনা— এমন প্রস্তাবে উপস্থিত প্রায় সবাই হাত তুলে অসম্মতি জানিয়েছেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও অফিসার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সাইফুর রহমান। এতে নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, কামরুল আনাম খান, রেজাউল করিমসহ বিএসইসির পরিচালক, উপপরিচালক ও সব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএসইসির ওই সভা শুরুর আগে উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিনের সই করা প্রজ্ঞাপনে মাসরুর রিয়াজকে ৪ বছরের জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
মাসরুর রিয়াজের নিয়োগ বিষয়ে বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া উঠে এসেছে। তাঁদের মতে, ড. মাসরুর সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। বিএসইসির রোড শোগুলোতে অংশ নিয়েছেন। শিবলী সাহেবের নানা বিতর্কিত পলিসির সমর্থকও ছিলেন। আর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা ও পুঁজিবাজারে বিতর্কিত সালমান এফ রহমানের সঙ্গে মাসরুরের ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি সবার জানা। সালমানের সঙ্গে মিলে তিনি অনেক কাজ করেছেন। তাঁদের একসঙ্গে তোলা ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরছে। এমন ব্যক্তিকে কমিশনে যোগদানকে কর্মচারীরা স্বাগত জানাবে না এবং তাঁর নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবি তোলা হয়।
বিএসইসির এক কর্মকর্তা বলেন, সভায় মাসরুর রিয়াজকে চেয়ারম্যান হিসেবে চান না কিনা— এমন প্রস্তাবে উপস্থিত প্রায় সবাই অসম্মতি জানিয়েছেন। সেখানে মাসরুর রিয়াজ শেয়ারবাজারের লুটেরা এবং সবচেয়ে বেশি ঘৃণিত ব্যক্তি সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ ও বিগত কমিশনের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বলে অভিযোগ তোলা হয়।
বিএসইসি কর্মচারীদের দাবি, মাসরুর রিয়াজ সামষ্টিক অর্থনীতি বিষয়ে অগাধ জ্ঞান রাখেন। তবে পুঁজিবাজারকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য যথেষ্ট দক্ষতা ও যোগ্যতা রাখেন না। তিনি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের গবেষণার কাজ নিজ প্রতিষ্ঠানের জন্য পেতে সরকারের প্রভাবশালীদের সঙ্গে সখ্য ও সম্পর্ক রেখেছেন। তবে বিএসইসির কর্মকর্তারা একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান চান, যা মাসরুর রিয়াজ নন।
অ্যাসোসিয়েশনের সভা শেষে তিনটি সিদ্ধান্ত হয়। আর তা লিখিতভাবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের কাছে পাঠানো হয়। ওই চিঠির কপি এসেছে আজকের পত্রিকার কাছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সদ্য বিদায়ী সরকার এবং সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠ কোনো বিতর্কিত ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান হিসেবে কমিশনে যোগদানকে কমিশনের কর্মচারীগণ স্বাগত জানাবে না।
সভার দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত হলো, ‘কোনো প্রকার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা তাঁদের ছত্রচ্ছায়ায় বা সম্পৃক্ত থাকা কোনো ব্যক্তিকে কমিশনের চেয়ারম্যান বা কমিশনার পদে নিয়োগ প্রদান করে রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার সুযোগ না দেওয়া। তাঁদের কৃতকর্মের দায় কমিশনের কর্মকর্তাগণের ওপর চাপিয়ে কমিশনকে হেয় প্রতিপন্ন করা তথা পুঁজিবাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করার অপপ্রয়াস থেকে বিরত রাখা।’
আর তৃতীয় সিদ্ধান্তে ড. মাশরুরের নিয়োগ বাতিলের দাবি তোলা হয়। এতে বলা হয়, ‘ড. এম. মাশরুর রিয়াজের মতো বিতর্কিত ব্যক্তির জন্য কমিশনের কর্মপরিবেশ অনুকূল হবে না, বিধায় ইতিমধ্যে জারিকৃত প্রজ্ঞাপন বাতিল করার দাবি উত্থাপনের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়।’
এমতাবস্থায় সার্বিক বিবেচনায় প্রজ্ঞাপন বাতিলপূর্বক সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে সৎ, যোগ্য, পুঁজিবাজার বিষয়ে অভিজ্ঞ, অরাজনৈতিক ও অবিতর্কিত ব্যক্তিকে নিয়োগ প্রদানের কথা বলা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, আমি ওই অ্যাসোসিয়েশনের মুখপাত্র নই। তবে বিএসইসির মুখপাত্র হিসেবে সরকার যেহেতু মাসরুর রিয়াজকে নিয়োগ দিয়েছে, সেহেতু আমরা তাকে নিয়ে কাজ করতে চাই। একই সঙ্গে শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে চাই।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম মাসরুর রিয়াজকে চান না প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর কারণ হিসেবে তুলা ধরা হয়েছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে দক্ষতার ঘাটতি, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এবং সালমান এফ রহমানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ও সহযোগিতামূলক কর্মকাণ্ড।
গতকাল মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) বিএসইসির অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পূর্ব নির্ধারিত সভায় এসব নিয়ে আলোচনা হয়। সেখানে মাসরুর রিয়াজকে চেয়ারম্যান হিসেবে চান কিনা— এমন প্রস্তাবে উপস্থিত প্রায় সবাই হাত তুলে অসম্মতি জানিয়েছেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও অফিসার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সাইফুর রহমান। এতে নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, কামরুল আনাম খান, রেজাউল করিমসহ বিএসইসির পরিচালক, উপপরিচালক ও সব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএসইসির ওই সভা শুরুর আগে উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিনের সই করা প্রজ্ঞাপনে মাসরুর রিয়াজকে ৪ বছরের জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
মাসরুর রিয়াজের নিয়োগ বিষয়ে বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া উঠে এসেছে। তাঁদের মতে, ড. মাসরুর সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। বিএসইসির রোড শোগুলোতে অংশ নিয়েছেন। শিবলী সাহেবের নানা বিতর্কিত পলিসির সমর্থকও ছিলেন। আর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা ও পুঁজিবাজারে বিতর্কিত সালমান এফ রহমানের সঙ্গে মাসরুরের ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি সবার জানা। সালমানের সঙ্গে মিলে তিনি অনেক কাজ করেছেন। তাঁদের একসঙ্গে তোলা ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরছে। এমন ব্যক্তিকে কমিশনে যোগদানকে কর্মচারীরা স্বাগত জানাবে না এবং তাঁর নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবি তোলা হয়।
বিএসইসির এক কর্মকর্তা বলেন, সভায় মাসরুর রিয়াজকে চেয়ারম্যান হিসেবে চান না কিনা— এমন প্রস্তাবে উপস্থিত প্রায় সবাই অসম্মতি জানিয়েছেন। সেখানে মাসরুর রিয়াজ শেয়ারবাজারের লুটেরা এবং সবচেয়ে বেশি ঘৃণিত ব্যক্তি সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ ও বিগত কমিশনের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বলে অভিযোগ তোলা হয়।
বিএসইসি কর্মচারীদের দাবি, মাসরুর রিয়াজ সামষ্টিক অর্থনীতি বিষয়ে অগাধ জ্ঞান রাখেন। তবে পুঁজিবাজারকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য যথেষ্ট দক্ষতা ও যোগ্যতা রাখেন না। তিনি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের গবেষণার কাজ নিজ প্রতিষ্ঠানের জন্য পেতে সরকারের প্রভাবশালীদের সঙ্গে সখ্য ও সম্পর্ক রেখেছেন। তবে বিএসইসির কর্মকর্তারা একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান চান, যা মাসরুর রিয়াজ নন।
অ্যাসোসিয়েশনের সভা শেষে তিনটি সিদ্ধান্ত হয়। আর তা লিখিতভাবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের কাছে পাঠানো হয়। ওই চিঠির কপি এসেছে আজকের পত্রিকার কাছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সদ্য বিদায়ী সরকার এবং সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠ কোনো বিতর্কিত ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান হিসেবে কমিশনে যোগদানকে কমিশনের কর্মচারীগণ স্বাগত জানাবে না।
সভার দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত হলো, ‘কোনো প্রকার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা তাঁদের ছত্রচ্ছায়ায় বা সম্পৃক্ত থাকা কোনো ব্যক্তিকে কমিশনের চেয়ারম্যান বা কমিশনার পদে নিয়োগ প্রদান করে রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার সুযোগ না দেওয়া। তাঁদের কৃতকর্মের দায় কমিশনের কর্মকর্তাগণের ওপর চাপিয়ে কমিশনকে হেয় প্রতিপন্ন করা তথা পুঁজিবাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করার অপপ্রয়াস থেকে বিরত রাখা।’
আর তৃতীয় সিদ্ধান্তে ড. মাশরুরের নিয়োগ বাতিলের দাবি তোলা হয়। এতে বলা হয়, ‘ড. এম. মাশরুর রিয়াজের মতো বিতর্কিত ব্যক্তির জন্য কমিশনের কর্মপরিবেশ অনুকূল হবে না, বিধায় ইতিমধ্যে জারিকৃত প্রজ্ঞাপন বাতিল করার দাবি উত্থাপনের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়।’
এমতাবস্থায় সার্বিক বিবেচনায় প্রজ্ঞাপন বাতিলপূর্বক সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে সৎ, যোগ্য, পুঁজিবাজার বিষয়ে অভিজ্ঞ, অরাজনৈতিক ও অবিতর্কিত ব্যক্তিকে নিয়োগ প্রদানের কথা বলা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, আমি ওই অ্যাসোসিয়েশনের মুখপাত্র নই। তবে বিএসইসির মুখপাত্র হিসেবে সরকার যেহেতু মাসরুর রিয়াজকে নিয়োগ দিয়েছে, সেহেতু আমরা তাকে নিয়ে কাজ করতে চাই। একই সঙ্গে শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে চাই।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম মাসরুর রিয়াজকে চান না প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর কারণ হিসেবে তুলা ধরা হয়েছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে দক্ষতার ঘাটতি, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এবং সালমান এফ রহমানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ও সহযোগিতামূলক কর্মকাণ্ড।
গতকাল মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) বিএসইসির অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পূর্ব নির্ধারিত সভায় এসব নিয়ে আলোচনা হয়। সেখানে মাসরুর রিয়াজকে চেয়ারম্যান হিসেবে চান কিনা— এমন প্রস্তাবে উপস্থিত প্রায় সবাই হাত তুলে অসম্মতি জানিয়েছেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও অফিসার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সাইফুর রহমান। এতে নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, কামরুল আনাম খান, রেজাউল করিমসহ বিএসইসির পরিচালক, উপপরিচালক ও সব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএসইসির ওই সভা শুরুর আগে উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিনের সই করা প্রজ্ঞাপনে মাসরুর রিয়াজকে ৪ বছরের জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
মাসরুর রিয়াজের নিয়োগ বিষয়ে বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া উঠে এসেছে। তাঁদের মতে, ড. মাসরুর সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। বিএসইসির রোড শোগুলোতে অংশ নিয়েছেন। শিবলী সাহেবের নানা বিতর্কিত পলিসির সমর্থকও ছিলেন। আর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা ও পুঁজিবাজারে বিতর্কিত সালমান এফ রহমানের সঙ্গে মাসরুরের ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি সবার জানা। সালমানের সঙ্গে মিলে তিনি অনেক কাজ করেছেন। তাঁদের একসঙ্গে তোলা ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরছে। এমন ব্যক্তিকে কমিশনে যোগদানকে কর্মচারীরা স্বাগত জানাবে না এবং তাঁর নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবি তোলা হয়।
বিএসইসির এক কর্মকর্তা বলেন, সভায় মাসরুর রিয়াজকে চেয়ারম্যান হিসেবে চান না কিনা— এমন প্রস্তাবে উপস্থিত প্রায় সবাই অসম্মতি জানিয়েছেন। সেখানে মাসরুর রিয়াজ শেয়ারবাজারের লুটেরা এবং সবচেয়ে বেশি ঘৃণিত ব্যক্তি সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ ও বিগত কমিশনের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বলে অভিযোগ তোলা হয়।
বিএসইসি কর্মচারীদের দাবি, মাসরুর রিয়াজ সামষ্টিক অর্থনীতি বিষয়ে অগাধ জ্ঞান রাখেন। তবে পুঁজিবাজারকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য যথেষ্ট দক্ষতা ও যোগ্যতা রাখেন না। তিনি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের গবেষণার কাজ নিজ প্রতিষ্ঠানের জন্য পেতে সরকারের প্রভাবশালীদের সঙ্গে সখ্য ও সম্পর্ক রেখেছেন। তবে বিএসইসির কর্মকর্তারা একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান চান, যা মাসরুর রিয়াজ নন।
অ্যাসোসিয়েশনের সভা শেষে তিনটি সিদ্ধান্ত হয়। আর তা লিখিতভাবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের কাছে পাঠানো হয়। ওই চিঠির কপি এসেছে আজকের পত্রিকার কাছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সদ্য বিদায়ী সরকার এবং সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠ কোনো বিতর্কিত ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান হিসেবে কমিশনে যোগদানকে কমিশনের কর্মচারীগণ স্বাগত জানাবে না।
সভার দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত হলো, ‘কোনো প্রকার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা তাঁদের ছত্রচ্ছায়ায় বা সম্পৃক্ত থাকা কোনো ব্যক্তিকে কমিশনের চেয়ারম্যান বা কমিশনার পদে নিয়োগ প্রদান করে রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার সুযোগ না দেওয়া। তাঁদের কৃতকর্মের দায় কমিশনের কর্মকর্তাগণের ওপর চাপিয়ে কমিশনকে হেয় প্রতিপন্ন করা তথা পুঁজিবাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করার অপপ্রয়াস থেকে বিরত রাখা।’
আর তৃতীয় সিদ্ধান্তে ড. মাশরুরের নিয়োগ বাতিলের দাবি তোলা হয়। এতে বলা হয়, ‘ড. এম. মাশরুর রিয়াজের মতো বিতর্কিত ব্যক্তির জন্য কমিশনের কর্মপরিবেশ অনুকূল হবে না, বিধায় ইতিমধ্যে জারিকৃত প্রজ্ঞাপন বাতিল করার দাবি উত্থাপনের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়।’
এমতাবস্থায় সার্বিক বিবেচনায় প্রজ্ঞাপন বাতিলপূর্বক সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে সৎ, যোগ্য, পুঁজিবাজার বিষয়ে অভিজ্ঞ, অরাজনৈতিক ও অবিতর্কিত ব্যক্তিকে নিয়োগ প্রদানের কথা বলা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, আমি ওই অ্যাসোসিয়েশনের মুখপাত্র নই। তবে বিএসইসির মুখপাত্র হিসেবে সরকার যেহেতু মাসরুর রিয়াজকে নিয়োগ দিয়েছে, সেহেতু আমরা তাকে নিয়ে কাজ করতে চাই। একই সঙ্গে শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে চাই।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম মাসরুর রিয়াজকে চান না প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর কারণ হিসেবে তুলা ধরা হয়েছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে দক্ষতার ঘাটতি, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এবং সালমান এফ রহমানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ও সহযোগিতামূলক কর্মকাণ্ড।
গতকাল মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) বিএসইসির অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পূর্ব নির্ধারিত সভায় এসব নিয়ে আলোচনা হয়। সেখানে মাসরুর রিয়াজকে চেয়ারম্যান হিসেবে চান কিনা— এমন প্রস্তাবে উপস্থিত প্রায় সবাই হাত তুলে অসম্মতি জানিয়েছেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও অফিসার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সাইফুর রহমান। এতে নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, কামরুল আনাম খান, রেজাউল করিমসহ বিএসইসির পরিচালক, উপপরিচালক ও সব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএসইসির ওই সভা শুরুর আগে উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিনের সই করা প্রজ্ঞাপনে মাসরুর রিয়াজকে ৪ বছরের জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
মাসরুর রিয়াজের নিয়োগ বিষয়ে বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া উঠে এসেছে। তাঁদের মতে, ড. মাসরুর সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। বিএসইসির রোড শোগুলোতে অংশ নিয়েছেন। শিবলী সাহেবের নানা বিতর্কিত পলিসির সমর্থকও ছিলেন। আর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা ও পুঁজিবাজারে বিতর্কিত সালমান এফ রহমানের সঙ্গে মাসরুরের ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি সবার জানা। সালমানের সঙ্গে মিলে তিনি অনেক কাজ করেছেন। তাঁদের একসঙ্গে তোলা ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরছে। এমন ব্যক্তিকে কমিশনে যোগদানকে কর্মচারীরা স্বাগত জানাবে না এবং তাঁর নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবি তোলা হয়।
বিএসইসির এক কর্মকর্তা বলেন, সভায় মাসরুর রিয়াজকে চেয়ারম্যান হিসেবে চান না কিনা— এমন প্রস্তাবে উপস্থিত প্রায় সবাই অসম্মতি জানিয়েছেন। সেখানে মাসরুর রিয়াজ শেয়ারবাজারের লুটেরা এবং সবচেয়ে বেশি ঘৃণিত ব্যক্তি সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ ও বিগত কমিশনের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বলে অভিযোগ তোলা হয়।
বিএসইসি কর্মচারীদের দাবি, মাসরুর রিয়াজ সামষ্টিক অর্থনীতি বিষয়ে অগাধ জ্ঞান রাখেন। তবে পুঁজিবাজারকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য যথেষ্ট দক্ষতা ও যোগ্যতা রাখেন না। তিনি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের গবেষণার কাজ নিজ প্রতিষ্ঠানের জন্য পেতে সরকারের প্রভাবশালীদের সঙ্গে সখ্য ও সম্পর্ক রেখেছেন। তবে বিএসইসির কর্মকর্তারা একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান চান, যা মাসরুর রিয়াজ নন।
অ্যাসোসিয়েশনের সভা শেষে তিনটি সিদ্ধান্ত হয়। আর তা লিখিতভাবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের কাছে পাঠানো হয়। ওই চিঠির কপি এসেছে আজকের পত্রিকার কাছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সদ্য বিদায়ী সরকার এবং সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠ কোনো বিতর্কিত ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান হিসেবে কমিশনে যোগদানকে কমিশনের কর্মচারীগণ স্বাগত জানাবে না।
সভার দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত হলো, ‘কোনো প্রকার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা তাঁদের ছত্রচ্ছায়ায় বা সম্পৃক্ত থাকা কোনো ব্যক্তিকে কমিশনের চেয়ারম্যান বা কমিশনার পদে নিয়োগ প্রদান করে রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার সুযোগ না দেওয়া। তাঁদের কৃতকর্মের দায় কমিশনের কর্মকর্তাগণের ওপর চাপিয়ে কমিশনকে হেয় প্রতিপন্ন করা তথা পুঁজিবাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করার অপপ্রয়াস থেকে বিরত রাখা।’
আর তৃতীয় সিদ্ধান্তে ড. মাশরুরের নিয়োগ বাতিলের দাবি তোলা হয়। এতে বলা হয়, ‘ড. এম. মাশরুর রিয়াজের মতো বিতর্কিত ব্যক্তির জন্য কমিশনের কর্মপরিবেশ অনুকূল হবে না, বিধায় ইতিমধ্যে জারিকৃত প্রজ্ঞাপন বাতিল করার দাবি উত্থাপনের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়।’
এমতাবস্থায় সার্বিক বিবেচনায় প্রজ্ঞাপন বাতিলপূর্বক সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে সৎ, যোগ্য, পুঁজিবাজার বিষয়ে অভিজ্ঞ, অরাজনৈতিক ও অবিতর্কিত ব্যক্তিকে নিয়োগ প্রদানের কথা বলা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, আমি ওই অ্যাসোসিয়েশনের মুখপাত্র নই। তবে বিএসইসির মুখপাত্র হিসেবে সরকার যেহেতু মাসরুর রিয়াজকে নিয়োগ দিয়েছে, সেহেতু আমরা তাকে নিয়ে কাজ করতে চাই। একই সঙ্গে শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে চাই।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম মাসরুর রিয়াজকে চান না প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর কারণ হিসেবে তুলা ধরা হয়েছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে দক্ষতার ঘাটতি, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এবং সালমান এফ রহমানের
১৪ আগস্ট ২০২৪
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম মাসরুর রিয়াজকে চান না প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর কারণ হিসেবে তুলা ধরা হয়েছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে দক্ষতার ঘাটতি, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এবং সালমান এফ রহমানের
১৪ আগস্ট ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম মাসরুর রিয়াজকে চান না প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর কারণ হিসেবে তুলা ধরা হয়েছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে দক্ষতার ঘাটতি, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এবং সালমান এফ রহমানের
১৪ আগস্ট ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম মাসরুর রিয়াজকে চান না প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর কারণ হিসেবে তুলা ধরা হয়েছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে দক্ষতার ঘাটতি, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এবং সালমান এফ রহমানের
১৪ আগস্ট ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে