নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অঞ্চলে অন্যতম বড় বাজার জার্মানি ও ইতালি। এই তিনটি দেশেই অব্যাহতভাবে কমছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে চলতি অর্থবছরের সাত মাসে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। একই সময়ে জার্মানিতে রপ্তানি ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ, ইতালিতে কমেছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। প্রধান কয়েকটি দেশে পোশাক রপ্তানি কমলেও সার্বিকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন অঞ্চলে রপ্তানি ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়েছে। পাশাপাশি নন-ট্রাডিশনাল বা অপ্রচলিত বাজারেও ক্রমান্বয়ে রপ্তানি বাড়ছে।
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমার বিষয়ে জানতে চাইলে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইপিবি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি যত কমার তথ্য দিয়েছে, বাস্তবে তার চেয়ে অনেক বেশি কমেছে। কারণ, দেশটি তাদের মোট পোশাক আমদানির লক্ষ্যমাত্রা ১০০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ৭৫ বিলিয়ন ডলার করেছে।তারা পোশাকের চেয়ে খাদ্যসহ অন্য দরকারি পণ্যে বেশি জোর দিচ্ছে। এ কারণে চীন, বাংলাদেশ, ভিয়েতনামসহ কয়েকটি দেশ থেকে পোশাক কেনা কমিয়ে দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে, সামনে ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা কঠিনই হবে।
তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশ জার্মানিতে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, আগের বছরের চেয়ে ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ কম। একইভাবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হয়েছে ৪ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ কম। তবে পুরো ইউরোপীয় ইউনিয়নে গত সাত মাসে ১৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস ও পোল্যান্ডে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। স্পেনে রপ্তানি বেড়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হারে।
ফ্রান্সে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ, নেদারল্যান্ডসে ১১ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং পোল্যান্ডে ২০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে রপ্তানি বেড়েছে। যুক্তরাজ্য ও কানাডাতেও রপ্তানি বেড়েছে। এ সময়ে যুক্তরাজ্যে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার এবং কানাডায় হয়েছে ১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আর কানাডাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ হারে।
এদিকে প্রধান বাজারে রপ্তানি কমলেও আশার খবর হলো, কিছু অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি বাড়তে শুরু করেছে বাংলাদেশি পণ্যের। তথ্য বলছে, গত সাত মাসে অপ্রচলিত বাজারে ৫ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে গত সাত মাসে প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এর মধ্যে জাপানে বেড়েছে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়াতে ২৩ শতাংশ ও দক্ষিণ কোরিয়াতে ১৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ হারে। যদিও ভারতে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২১ দশমিক ৮৬ শতাংশ হারে।

একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অঞ্চলে অন্যতম বড় বাজার জার্মানি ও ইতালি। এই তিনটি দেশেই অব্যাহতভাবে কমছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে চলতি অর্থবছরের সাত মাসে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। একই সময়ে জার্মানিতে রপ্তানি ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ, ইতালিতে কমেছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। প্রধান কয়েকটি দেশে পোশাক রপ্তানি কমলেও সার্বিকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন অঞ্চলে রপ্তানি ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়েছে। পাশাপাশি নন-ট্রাডিশনাল বা অপ্রচলিত বাজারেও ক্রমান্বয়ে রপ্তানি বাড়ছে।
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমার বিষয়ে জানতে চাইলে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইপিবি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি যত কমার তথ্য দিয়েছে, বাস্তবে তার চেয়ে অনেক বেশি কমেছে। কারণ, দেশটি তাদের মোট পোশাক আমদানির লক্ষ্যমাত্রা ১০০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ৭৫ বিলিয়ন ডলার করেছে।তারা পোশাকের চেয়ে খাদ্যসহ অন্য দরকারি পণ্যে বেশি জোর দিচ্ছে। এ কারণে চীন, বাংলাদেশ, ভিয়েতনামসহ কয়েকটি দেশ থেকে পোশাক কেনা কমিয়ে দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে, সামনে ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা কঠিনই হবে।
তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশ জার্মানিতে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, আগের বছরের চেয়ে ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ কম। একইভাবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হয়েছে ৪ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ কম। তবে পুরো ইউরোপীয় ইউনিয়নে গত সাত মাসে ১৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস ও পোল্যান্ডে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। স্পেনে রপ্তানি বেড়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হারে।
ফ্রান্সে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ, নেদারল্যান্ডসে ১১ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং পোল্যান্ডে ২০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে রপ্তানি বেড়েছে। যুক্তরাজ্য ও কানাডাতেও রপ্তানি বেড়েছে। এ সময়ে যুক্তরাজ্যে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার এবং কানাডায় হয়েছে ১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আর কানাডাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ হারে।
এদিকে প্রধান বাজারে রপ্তানি কমলেও আশার খবর হলো, কিছু অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি বাড়তে শুরু করেছে বাংলাদেশি পণ্যের। তথ্য বলছে, গত সাত মাসে অপ্রচলিত বাজারে ৫ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে গত সাত মাসে প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এর মধ্যে জাপানে বেড়েছে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়াতে ২৩ শতাংশ ও দক্ষিণ কোরিয়াতে ১৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ হারে। যদিও ভারতে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২১ দশমিক ৮৬ শতাংশ হারে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অঞ্চলে অন্যতম বড় বাজার জার্মানি ও ইতালি। এই তিনটি দেশেই অব্যাহতভাবে কমছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে চলতি অর্থবছরের সাত মাসে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। একই সময়ে জার্মানিতে রপ্তানি ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ, ইতালিতে কমেছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। প্রধান কয়েকটি দেশে পোশাক রপ্তানি কমলেও সার্বিকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন অঞ্চলে রপ্তানি ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়েছে। পাশাপাশি নন-ট্রাডিশনাল বা অপ্রচলিত বাজারেও ক্রমান্বয়ে রপ্তানি বাড়ছে।
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমার বিষয়ে জানতে চাইলে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইপিবি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি যত কমার তথ্য দিয়েছে, বাস্তবে তার চেয়ে অনেক বেশি কমেছে। কারণ, দেশটি তাদের মোট পোশাক আমদানির লক্ষ্যমাত্রা ১০০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ৭৫ বিলিয়ন ডলার করেছে।তারা পোশাকের চেয়ে খাদ্যসহ অন্য দরকারি পণ্যে বেশি জোর দিচ্ছে। এ কারণে চীন, বাংলাদেশ, ভিয়েতনামসহ কয়েকটি দেশ থেকে পোশাক কেনা কমিয়ে দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে, সামনে ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা কঠিনই হবে।
তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশ জার্মানিতে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, আগের বছরের চেয়ে ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ কম। একইভাবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হয়েছে ৪ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ কম। তবে পুরো ইউরোপীয় ইউনিয়নে গত সাত মাসে ১৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস ও পোল্যান্ডে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। স্পেনে রপ্তানি বেড়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হারে।
ফ্রান্সে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ, নেদারল্যান্ডসে ১১ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং পোল্যান্ডে ২০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে রপ্তানি বেড়েছে। যুক্তরাজ্য ও কানাডাতেও রপ্তানি বেড়েছে। এ সময়ে যুক্তরাজ্যে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার এবং কানাডায় হয়েছে ১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আর কানাডাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ হারে।
এদিকে প্রধান বাজারে রপ্তানি কমলেও আশার খবর হলো, কিছু অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি বাড়তে শুরু করেছে বাংলাদেশি পণ্যের। তথ্য বলছে, গত সাত মাসে অপ্রচলিত বাজারে ৫ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে গত সাত মাসে প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এর মধ্যে জাপানে বেড়েছে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়াতে ২৩ শতাংশ ও দক্ষিণ কোরিয়াতে ১৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ হারে। যদিও ভারতে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২১ দশমিক ৮৬ শতাংশ হারে।

একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অঞ্চলে অন্যতম বড় বাজার জার্মানি ও ইতালি। এই তিনটি দেশেই অব্যাহতভাবে কমছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে চলতি অর্থবছরের সাত মাসে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। একই সময়ে জার্মানিতে রপ্তানি ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ, ইতালিতে কমেছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। প্রধান কয়েকটি দেশে পোশাক রপ্তানি কমলেও সার্বিকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন অঞ্চলে রপ্তানি ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়েছে। পাশাপাশি নন-ট্রাডিশনাল বা অপ্রচলিত বাজারেও ক্রমান্বয়ে রপ্তানি বাড়ছে।
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমার বিষয়ে জানতে চাইলে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইপিবি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি যত কমার তথ্য দিয়েছে, বাস্তবে তার চেয়ে অনেক বেশি কমেছে। কারণ, দেশটি তাদের মোট পোশাক আমদানির লক্ষ্যমাত্রা ১০০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ৭৫ বিলিয়ন ডলার করেছে।তারা পোশাকের চেয়ে খাদ্যসহ অন্য দরকারি পণ্যে বেশি জোর দিচ্ছে। এ কারণে চীন, বাংলাদেশ, ভিয়েতনামসহ কয়েকটি দেশ থেকে পোশাক কেনা কমিয়ে দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে, সামনে ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা কঠিনই হবে।
তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশ জার্মানিতে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, আগের বছরের চেয়ে ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ কম। একইভাবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হয়েছে ৪ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ কম। তবে পুরো ইউরোপীয় ইউনিয়নে গত সাত মাসে ১৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস ও পোল্যান্ডে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। স্পেনে রপ্তানি বেড়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হারে।
ফ্রান্সে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ, নেদারল্যান্ডসে ১১ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং পোল্যান্ডে ২০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে রপ্তানি বেড়েছে। যুক্তরাজ্য ও কানাডাতেও রপ্তানি বেড়েছে। এ সময়ে যুক্তরাজ্যে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার এবং কানাডায় হয়েছে ১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আর কানাডাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ হারে।
এদিকে প্রধান বাজারে রপ্তানি কমলেও আশার খবর হলো, কিছু অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি বাড়তে শুরু করেছে বাংলাদেশি পণ্যের। তথ্য বলছে, গত সাত মাসে অপ্রচলিত বাজারে ৫ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে গত সাত মাসে প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এর মধ্যে জাপানে বেড়েছে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়াতে ২৩ শতাংশ ও দক্ষিণ কোরিয়াতে ১৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ হারে। যদিও ভারতে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২১ দশমিক ৮৬ শতাংশ হারে।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অঞ্চলে অন্যতম বড় বাজার জার্মানি ও ইতালি। এই তিনটি দেশেই অব্যাহতভাবে কমছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অঞ্চলে অন্যতম বড় বাজার জার্মানি ও ইতালি। এই তিনটি দেশেই অব্যাহতভাবে কমছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অঞ্চলে অন্যতম বড় বাজার জার্মানি ও ইতালি। এই তিনটি দেশেই অব্যাহতভাবে কমছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অঞ্চলে অন্যতম বড় বাজার জার্মানি ও ইতালি। এই তিনটি দেশেই অব্যাহতভাবে কমছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে