ক্রেডিট কার্ড নিয়ে বিশেষ আয়োজন
জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

ক্রেডিট কার্ড—আপাতদৃষ্টে নেহাত চৌকো এক টুকরো প্লাস্টিক; অথচ জীবনযাত্রাকে বদলে দিয়েছে ব্যাপকভাবে। নগদ অর্থ বহনের ঝামেলা এড়িয়ে দ্রুত ও নিরাপদ লেনদেনের সুবিধা দেয় ক্রেডিট কার্ড। জরুরি প্রয়োজনের সময় নির্দিষ্ট অঙ্কের নগদ অর্থ তুলে দেয় হাতে। ক্রেডিট কার্ড শুধু দৈনন্দিন কেনাকাটায় ব্যবহৃত হচ্ছে না; বিল পরিশোধ, দেশ-বিদেশে অনলাইন পেমেন্ট, কিস্তিতে কেনা বা বিভিন্ন ছাড়ের সুবিধা পাওয়ার কাজেও লাগছে। সব মিলিয়ে এ সময়ের মানুষের খরচের অভ্যাস, আর্থিক ব্যবস্থাপনাসহ জীবনধারায় পরিবর্তন এনেছে এটি। এ বাস্তবতায় ক্রেডিট কার্ড এখন আর বিলাসিতা নয়। উচ্চবিত্ত তো বটেই, সচ্ছল মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্যও তা হয়ে উঠছে এক অপরিহার্য আর্থিক হাতিয়ার। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার দিন দিন বেড়ে চলেছে। দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও তা ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে প্রথম ক্রেডিট কার্ড চালু হয় ১৯৫০ সালে। আর বাংলাদেশে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ১৯৯৬ সালে প্রথম ক্রেডিট কার্ড চালু করে। এরপর বিভিন্ন ব্যাংক আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের কার্ড সেবা নিয়ে আসে। এসব কার্ডের মধ্যে ভিসা, মাস্টারকার্ড, আমেরিকান এক্সপ্রেস, ডিসকভার, জেবিসি ও ইউনিয়ন পে উল্লেখযোগ্য। পরিসংখ্যান বলছে, ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীরা সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করেন সুপারমার্কেট ও রিটেইল আউটলেটে।
বর্তমানে দেশে ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহক ২৭ লাখ। প্রতি মাসে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার লেনদেন করছেন তাঁরা। করোনার পর থেকে ক্রেডিট কার্ডধারীর সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে—২০২০ সালে যেখানে এটি ছিল ১৫ লাখ ২৪ হাজার, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৬ লাখ ৭৪ হাজার ৫১২ জনে। একই সময়ের মধ্যে লেনদেনের অঙ্কও বেড়েছে—২০২০ সালে ১ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা থেকে ২০২৩ সালে ৩ হাজার ৫৩২ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘ক্রেডিট কার্ড নগদ টাকার বিকল্প হিসেবে ব্যাপকভাবে গৃহীত হচ্ছে। এটি শুধু জীবনকে সহজ করছে না, বরং অর্থনীতিকেও ডিজিটাল কাঠামোর দিকে নিয়ে যাচ্ছে।’
ব্যাংকগুলো ক্রেডিট কার্ডের বাজার আরও সম্প্রসারণ করতে সচেষ্ট। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের কার্ড বিভাগের প্রধান আনোয়ার হোসেনের মতে, গ্রাহকদের সচেতনতা বাড়লে ও নীতিমালা কিছুটা শিথিল করা হলে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার আরও বাড়বে। বর্তমানে প্রতি মাসে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার লেনদেন কিস্তিতে হয়, যেখানে ৭০ শতাংশ গ্রাহক নিয়মিত বিল পরিশোধ করেন। ক্রেডিট কার্ডে ব্যয়িত অর্থ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধ করলে ৪৫ থেকে ৫৫ দিন পর্যন্ত সুদমুক্ত সুবিধা পাওয়া যায়।
নগদ টাকার বিকল্প, অনেক সুবিধা
ক্রেডিট কার্ড ধীরে ধীরে নগদ টাকার বিকল্প হয়ে উঠছে; বিশেষ করে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে এর ব্যবহারও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বর্তমানে ৪০টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান এই সেবা দিচ্ছে। দেশজুড়ে ৫০ হাজার পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) ও ১৩ হাজার এটিএম বুথে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা সম্ভব। ফলে এখন বহু ক্ষেত্রে নগদ অর্থ বহনের ঝামেলা ছাড়া লেনদেন করা যাচ্ছে। নিরাপত্তার দিক থেকে চিন্তা করলে এটি এক বিরাট সুবিধা। আন্তর্জাতিক লেনদেন ও অনলাইন কেনাকাটায় ক্রেডিট কার্ড দিচ্ছে ক্যাশব্যাক, ডিসকাউন্ট ও রিওয়ার্ড পয়েন্টের সুবিধা। পাশাপাশি সুদমুক্ত সময় ও কিস্তিতে পরিশোধের সুবিধা এটিকে আরও জনপ্রিয় করে তুলছে। নগদহীন লেনদেনের আরেকটি দিক হলো ব্যবহারকারীর অভ্যাসের পরিবর্তন। এর ফলে ডিজিটাল ওয়ালেটে ভার্চুয়াল কার্ড দিয়েও স্মার্টফোনের মাধ্যমে কেনাকাটা করা সম্ভব হচ্ছে। দ্রুত প্রসারমাণ এই ব্যবস্থায় ক্রেডিট ছাড়াও ডেবিট, প্রিপেইড ও অন্যান্য কার্ডেও লেনদেনের সুবিধা রয়েছে, যা ভিসা, মাস্টারকার্ড, আমেরিকান এক্সপ্রেস বা ডিসকভার নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত।
ব্যবহারে যে চ্যালেঞ্জ
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে নগদ টাকা যাচ্ছে না ভেবে অতিরিক্ত খরচের প্রবণতা এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিল পরিশোধ না করার কারণে উচ্চ সুদের হার। এসব কারণে কেউ কেউ মনে করেন, ক্রেডিট কার্ড শুধু উচ্চবিত্তদের ব্যাপার। এর ব্যবহারে ঋণের ফাঁদে পড়তে হতে পারে। সুদের হার আগের ২০ শতাংশ থেকে কিছুটা বাড়িয়ে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মনে রাখা দরকার, সময়মতো ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধ করলে সুদ নেওয়া হয় না। সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞজনেরা মনে করেন, সচেতন ও পরিকল্পিত ব্যবহারের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডকে একটি কার্যকর আর্থিক টুলে রূপান্তর করা সম্ভব, যা ভোক্তাদের জন্য উপকারী হবে।
বাড়তি নিরাপত্তা
ক্রেডিট কার্ডের অন্যতম বড় সুবিধা হচ্ছে নিরাপত্তা। নগদ টাকার তুলনায় এটি অনেক বেশি নিরাপদ। কারণ, চুরি বা জালিয়াতির ঝুঁকি কম। ব্যাংকগুলোর উন্নত নিরাপত্তাব্যবস্থার কারণে (যেমন চিপযুক্ত কার্ড, ওটিপি ও পিন নম্বর) এতে ঝুঁকিহীন লেনদেন নিশ্চিত করা যায়। কার্ড হারিয়ে গেলে দ্রুত তা বন্ধ করে (ব্লক করা) দেওয়া সম্ভব। এর ফলে জালিয়াতির আশঙ্কা কমে যায়। ডেবিট কার্ডের তুলনায় ক্রেডিট কার্ডের নিরাপত্তাব্যবস্থা বেশি উন্নত।
কীভাবে পাওয়া যায় ক্রেডিট কার্ড
বাংলাদেশে ক্রেডিট কার্ড পেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা থাকতে হয়। এ জন্য নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ করা লাগে। মাসিক আয় ৩০ হাজার টাকা হলে ব্যাংক থেকে নির্দিষ্ট অঙ্কের ক্রেডিট লিমিট পাওয়া যায়। আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র, ব্যাংক হিসাব, ট্রেড লাইসেন্স (যদি ব্যবসায়ী হন), বিআইএন ও টিআইএন নম্বর প্রয়োজন হয়। চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে ছয় মাসের চাকরির স্থায়িত্ব দরকার হয়।
ব্যবহারে যে সতর্কতা জরুরি
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিছু সতর্কতা মেনে চলা জরুরি। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা জানান, প্রতারণা থেকে রক্ষা পেতে শুধু বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটে লেনদেন, এইচটিটিপিএস এনক্রিপশন চেক ও টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু রাখা উচিত। ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) ব্যবহার, পাবলিক ওয়াই-ফাই এড়িয়ে চলা এবং ব্যক্তিগত ও কার্ডের সব তথ্য গোপন রাখা গুরুত্বপূর্ণ। বিল পরিশোধের নির্দিষ্ট তারিখ মেনে চলা, সুদের হার ও ফি সম্পর্কে সচেতন থাকা প্রয়োজন। এ ছাড়া অনলাইনে বা মেসেজে সন্দেহজনক কিছু দেখলে দ্রুততম সময়ে ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
আরও খবর পড়ুন:

ক্রেডিট কার্ড—আপাতদৃষ্টে নেহাত চৌকো এক টুকরো প্লাস্টিক; অথচ জীবনযাত্রাকে বদলে দিয়েছে ব্যাপকভাবে। নগদ অর্থ বহনের ঝামেলা এড়িয়ে দ্রুত ও নিরাপদ লেনদেনের সুবিধা দেয় ক্রেডিট কার্ড। জরুরি প্রয়োজনের সময় নির্দিষ্ট অঙ্কের নগদ অর্থ তুলে দেয় হাতে। ক্রেডিট কার্ড শুধু দৈনন্দিন কেনাকাটায় ব্যবহৃত হচ্ছে না; বিল পরিশোধ, দেশ-বিদেশে অনলাইন পেমেন্ট, কিস্তিতে কেনা বা বিভিন্ন ছাড়ের সুবিধা পাওয়ার কাজেও লাগছে। সব মিলিয়ে এ সময়ের মানুষের খরচের অভ্যাস, আর্থিক ব্যবস্থাপনাসহ জীবনধারায় পরিবর্তন এনেছে এটি। এ বাস্তবতায় ক্রেডিট কার্ড এখন আর বিলাসিতা নয়। উচ্চবিত্ত তো বটেই, সচ্ছল মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্যও তা হয়ে উঠছে এক অপরিহার্য আর্থিক হাতিয়ার। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার দিন দিন বেড়ে চলেছে। দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও তা ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে প্রথম ক্রেডিট কার্ড চালু হয় ১৯৫০ সালে। আর বাংলাদেশে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ১৯৯৬ সালে প্রথম ক্রেডিট কার্ড চালু করে। এরপর বিভিন্ন ব্যাংক আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের কার্ড সেবা নিয়ে আসে। এসব কার্ডের মধ্যে ভিসা, মাস্টারকার্ড, আমেরিকান এক্সপ্রেস, ডিসকভার, জেবিসি ও ইউনিয়ন পে উল্লেখযোগ্য। পরিসংখ্যান বলছে, ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীরা সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করেন সুপারমার্কেট ও রিটেইল আউটলেটে।
বর্তমানে দেশে ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহক ২৭ লাখ। প্রতি মাসে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার লেনদেন করছেন তাঁরা। করোনার পর থেকে ক্রেডিট কার্ডধারীর সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে—২০২০ সালে যেখানে এটি ছিল ১৫ লাখ ২৪ হাজার, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৬ লাখ ৭৪ হাজার ৫১২ জনে। একই সময়ের মধ্যে লেনদেনের অঙ্কও বেড়েছে—২০২০ সালে ১ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা থেকে ২০২৩ সালে ৩ হাজার ৫৩২ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘ক্রেডিট কার্ড নগদ টাকার বিকল্প হিসেবে ব্যাপকভাবে গৃহীত হচ্ছে। এটি শুধু জীবনকে সহজ করছে না, বরং অর্থনীতিকেও ডিজিটাল কাঠামোর দিকে নিয়ে যাচ্ছে।’
ব্যাংকগুলো ক্রেডিট কার্ডের বাজার আরও সম্প্রসারণ করতে সচেষ্ট। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের কার্ড বিভাগের প্রধান আনোয়ার হোসেনের মতে, গ্রাহকদের সচেতনতা বাড়লে ও নীতিমালা কিছুটা শিথিল করা হলে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার আরও বাড়বে। বর্তমানে প্রতি মাসে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার লেনদেন কিস্তিতে হয়, যেখানে ৭০ শতাংশ গ্রাহক নিয়মিত বিল পরিশোধ করেন। ক্রেডিট কার্ডে ব্যয়িত অর্থ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধ করলে ৪৫ থেকে ৫৫ দিন পর্যন্ত সুদমুক্ত সুবিধা পাওয়া যায়।
নগদ টাকার বিকল্প, অনেক সুবিধা
ক্রেডিট কার্ড ধীরে ধীরে নগদ টাকার বিকল্প হয়ে উঠছে; বিশেষ করে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে এর ব্যবহারও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বর্তমানে ৪০টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান এই সেবা দিচ্ছে। দেশজুড়ে ৫০ হাজার পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) ও ১৩ হাজার এটিএম বুথে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা সম্ভব। ফলে এখন বহু ক্ষেত্রে নগদ অর্থ বহনের ঝামেলা ছাড়া লেনদেন করা যাচ্ছে। নিরাপত্তার দিক থেকে চিন্তা করলে এটি এক বিরাট সুবিধা। আন্তর্জাতিক লেনদেন ও অনলাইন কেনাকাটায় ক্রেডিট কার্ড দিচ্ছে ক্যাশব্যাক, ডিসকাউন্ট ও রিওয়ার্ড পয়েন্টের সুবিধা। পাশাপাশি সুদমুক্ত সময় ও কিস্তিতে পরিশোধের সুবিধা এটিকে আরও জনপ্রিয় করে তুলছে। নগদহীন লেনদেনের আরেকটি দিক হলো ব্যবহারকারীর অভ্যাসের পরিবর্তন। এর ফলে ডিজিটাল ওয়ালেটে ভার্চুয়াল কার্ড দিয়েও স্মার্টফোনের মাধ্যমে কেনাকাটা করা সম্ভব হচ্ছে। দ্রুত প্রসারমাণ এই ব্যবস্থায় ক্রেডিট ছাড়াও ডেবিট, প্রিপেইড ও অন্যান্য কার্ডেও লেনদেনের সুবিধা রয়েছে, যা ভিসা, মাস্টারকার্ড, আমেরিকান এক্সপ্রেস বা ডিসকভার নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত।
ব্যবহারে যে চ্যালেঞ্জ
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে নগদ টাকা যাচ্ছে না ভেবে অতিরিক্ত খরচের প্রবণতা এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিল পরিশোধ না করার কারণে উচ্চ সুদের হার। এসব কারণে কেউ কেউ মনে করেন, ক্রেডিট কার্ড শুধু উচ্চবিত্তদের ব্যাপার। এর ব্যবহারে ঋণের ফাঁদে পড়তে হতে পারে। সুদের হার আগের ২০ শতাংশ থেকে কিছুটা বাড়িয়ে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মনে রাখা দরকার, সময়মতো ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধ করলে সুদ নেওয়া হয় না। সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞজনেরা মনে করেন, সচেতন ও পরিকল্পিত ব্যবহারের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডকে একটি কার্যকর আর্থিক টুলে রূপান্তর করা সম্ভব, যা ভোক্তাদের জন্য উপকারী হবে।
বাড়তি নিরাপত্তা
ক্রেডিট কার্ডের অন্যতম বড় সুবিধা হচ্ছে নিরাপত্তা। নগদ টাকার তুলনায় এটি অনেক বেশি নিরাপদ। কারণ, চুরি বা জালিয়াতির ঝুঁকি কম। ব্যাংকগুলোর উন্নত নিরাপত্তাব্যবস্থার কারণে (যেমন চিপযুক্ত কার্ড, ওটিপি ও পিন নম্বর) এতে ঝুঁকিহীন লেনদেন নিশ্চিত করা যায়। কার্ড হারিয়ে গেলে দ্রুত তা বন্ধ করে (ব্লক করা) দেওয়া সম্ভব। এর ফলে জালিয়াতির আশঙ্কা কমে যায়। ডেবিট কার্ডের তুলনায় ক্রেডিট কার্ডের নিরাপত্তাব্যবস্থা বেশি উন্নত।
কীভাবে পাওয়া যায় ক্রেডিট কার্ড
বাংলাদেশে ক্রেডিট কার্ড পেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা থাকতে হয়। এ জন্য নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ করা লাগে। মাসিক আয় ৩০ হাজার টাকা হলে ব্যাংক থেকে নির্দিষ্ট অঙ্কের ক্রেডিট লিমিট পাওয়া যায়। আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র, ব্যাংক হিসাব, ট্রেড লাইসেন্স (যদি ব্যবসায়ী হন), বিআইএন ও টিআইএন নম্বর প্রয়োজন হয়। চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে ছয় মাসের চাকরির স্থায়িত্ব দরকার হয়।
ব্যবহারে যে সতর্কতা জরুরি
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিছু সতর্কতা মেনে চলা জরুরি। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা জানান, প্রতারণা থেকে রক্ষা পেতে শুধু বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটে লেনদেন, এইচটিটিপিএস এনক্রিপশন চেক ও টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু রাখা উচিত। ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) ব্যবহার, পাবলিক ওয়াই-ফাই এড়িয়ে চলা এবং ব্যক্তিগত ও কার্ডের সব তথ্য গোপন রাখা গুরুত্বপূর্ণ। বিল পরিশোধের নির্দিষ্ট তারিখ মেনে চলা, সুদের হার ও ফি সম্পর্কে সচেতন থাকা প্রয়োজন। এ ছাড়া অনলাইনে বা মেসেজে সন্দেহজনক কিছু দেখলে দ্রুততম সময়ে ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
আরও খবর পড়ুন:

আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে
৫ ঘণ্টা আগে
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে বিমানবন্দরের বাইরে অফডকভিত্তিক এয়ার কার্গো ব্যবস্থা চালুর দাবি জোরালো হয়েছে। সেই সঙ্গে দ্রুত এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা বলছেন, অফডকভিত্তিক এয়ার কার্গো অপারেশন চালু না হলে যেকোনো সংকটে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়।
অফডক হলো বন্দর বা বিমানবন্দরের মূল এলাকার বাইরে অবস্থিত এমন নির্ধারিত স্থাপনা, যেখানে আমদানি-রপ্তানি পণ্যের খালাস, সংরক্ষণ, পরীক্ষা ও হ্যান্ডলিং করা হয়। সহজভাবে বলা যায়, বন্দরের ভেতরে সব কাজ না করে বন্দরের বাইরে আলাদা জায়গায় কার্গোর কাজ করা, এটাই অফডক।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের মতো আকাশপথেও অফডক ব্যবস্থা চালু করা যায় বলে মনে করেন নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো হ্যান্ডলিং সেবা মূলত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে তাদের সক্ষমতা খুবই সীমিত। অনেক সময় পণ্য খালাসে অতিরিক্ত দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যায়। এতে রপ্তানি ও আমদানি উভয় ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা সমস্যায় পড়েন।
অফডক চালু হলে এ ধরনের জটিলতা থাকবে না জানিয়ে মোহাম্মদ হাতেম বলেন, এতে পণ্য খালাস দ্রুত হবে এবং সামগ্রিকভাবে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য আরও সহজ ও গতিশীল হবে।
অফডক দরকার কেন
সংশ্লিষ্টরা জানান, অফডক ব্যবস্থা চালু হলে বেসরকারি উদ্যোগে একাধিক অপারেটর থাকবে। ফলে কার্গো আমদানি-রপ্তানি পরিবহনে টার্মিনাল হ্যান্ডলিং, কার্গো হ্যান্ডলিং, স্ক্যানিং চার্জসহ অন্যান্য ফি নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতামূলক বাজারব্যবস্থা সৃষ্টি হবে। একই সঙ্গে সেবার মানও বাড়বে।
তথ্যমতে, বর্তমানে আকাশপথে প্রতি কেজি পণ্য রপ্তানিতে প্রায় ২৬ টাকা সার্ভিস চার্জ নেয় বিমান বাংলাদেশ ও সিভিল এভিয়েশন। একই সেবা পেতে ব্যাংককে প্রতি কেজিতে ৬.৪২ টাকা, কলকাতায় ৪.৮৮ টাকা এবং দিল্লিতে ৬.১০ টাকা দিতে হয়। এতে করে আকাশপথে পণ্য পরিবহন খরচ কয়েক গুণ বেড়ে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা মনে করেন, দেশে এয়ার কার্গো অপারেশনে অফডক পদ্ধতি চালু হলে অধিকতর কার্গো নিরাপত্তার সঙ্গে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে। ইলেকট্রনিক কার্গো ট্র্যাকিং সিস্টেম (ইসিটিএস) চালু হবে। ফলে সহজে কার্গোর অবস্থান জানা যাবে। দ্রুত পণ্য খালাসে সুবিধা পাবে এবং জট কমবে। ওষুধের কাঁচামাল, জরুরি গার্মেন্টস পণ্যের নমুনাসহ আনুষঙ্গিক পণ্য সহজে পরিবহন করা যাবে। এতে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ত্বরান্বিত হবে।
ই-কমার্স ব্যবসায়ীরা এর সুফল ভোগ করতে পারবেন। বিশ্বের অনেক দেশে অফডক ব্যবস্থা চালু আছে। যেমন সিঙ্গাপুর, দুবাই, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, জাপান, ভারত, হংকং, ইউএসএ। সেখানে এই ব্যবস্থার ফলে কার্গো পরিবহনে সময়ের সাশ্রয় ও পণ্য খালাসে জটিলতা নেই বললেই চলে।
ব্যবসায়ীরা জানান, চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে দীর্ঘদিন ধরে অফডক ব্যবস্থা চালু আছে এবং তা সফলভাবে পরিচালিত হচ্ছে। একই ধরনের ব্যবস্থা ঢাকার বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় চালু করা গেলে আকাশপথে পণ্য পরিবহন আরও সহজ হবে।
এদিকে এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়ন চেয়ে ২৩ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে চিঠি দিয়েছে তৈরি পোশাক খাতের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ। সংগঠনটি বলছে, ঢাকা বিমানবন্দর এবং এর আশপাশে অফডক সুবিধা চালু হলে আমদানি প্রক্রিয়া সহজ হবে এবং রপ্তানির গতি বাড়বে। তবে অফডকের জন্য লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে কম খরচে ভালো সেবা নিশ্চিত করতে স্পষ্ট শর্ত থাকা প্রয়োজন।
বিজিএমইএ আরও জানিয়েছে, বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস বিমানবন্দরের কার্গো হ্যান্ডলিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে। তাই অফডক ব্যবস্থায় বিমানের সঙ্গে সমন্বয় ও চুক্তির বিষয়টি নীতিমালায় স্পষ্ট থাকা জরুরি।
জানতে চাইলে বিজিএমইএর পরিচালক ফয়সাল সামাদ বলেন, অফডক চালু হলে ডিএইচএল বা ফেডেক্সের মতো কুরিয়ার কোম্পানিগুলো বন্ড লাইসেন্স নিয়ে এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করার পরে ক্লিয়ারেন্স নিয়ে সরাসরি ডেলিভারি করতে পারবে। তখন আর বিমানের ওপর নির্ভর করতে হবে না। ফলে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে।
১০ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে ‘এয়ার এক্সপ্রেস সার্ভিস ডেলিভারি’ বিষয়ক একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ—বিডা, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, কাস্টমস এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনসহ আমদানি-রপ্তানির সঙ্গে জড়িত দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, ইতিমধ্যে এয়ার কার্গো কার্যক্রমকে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর আওতায় আনতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) কাস্টমস ও মূল্য সংযোজন কর বিভাগ থেকে ‘এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) স্থাপন, ব্যবস্থাপনা, পরিচালনা, তদারকি ও কাস্টমস নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা, ২০২৫ ’-এর খসড়াও প্রণয়ন করা হয়েছে।
এয়ার কার্গো অপারেটর’স স্টেশন নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের বিষয়ে জানতে চাইলে আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেন, ‘অংশীজনদের মতামতের ভিত্তিতে যত দ্রুত সম্ভব বিধিমালা চূড়ান্ত করে তা বাস্তবায়ন করতে চাই।’

আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে বিমানবন্দরের বাইরে অফডকভিত্তিক এয়ার কার্গো ব্যবস্থা চালুর দাবি জোরালো হয়েছে। সেই সঙ্গে দ্রুত এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা বলছেন, অফডকভিত্তিক এয়ার কার্গো অপারেশন চালু না হলে যেকোনো সংকটে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়।
অফডক হলো বন্দর বা বিমানবন্দরের মূল এলাকার বাইরে অবস্থিত এমন নির্ধারিত স্থাপনা, যেখানে আমদানি-রপ্তানি পণ্যের খালাস, সংরক্ষণ, পরীক্ষা ও হ্যান্ডলিং করা হয়। সহজভাবে বলা যায়, বন্দরের ভেতরে সব কাজ না করে বন্দরের বাইরে আলাদা জায়গায় কার্গোর কাজ করা, এটাই অফডক।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের মতো আকাশপথেও অফডক ব্যবস্থা চালু করা যায় বলে মনে করেন নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো হ্যান্ডলিং সেবা মূলত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে তাদের সক্ষমতা খুবই সীমিত। অনেক সময় পণ্য খালাসে অতিরিক্ত দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যায়। এতে রপ্তানি ও আমদানি উভয় ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা সমস্যায় পড়েন।
অফডক চালু হলে এ ধরনের জটিলতা থাকবে না জানিয়ে মোহাম্মদ হাতেম বলেন, এতে পণ্য খালাস দ্রুত হবে এবং সামগ্রিকভাবে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য আরও সহজ ও গতিশীল হবে।
অফডক দরকার কেন
সংশ্লিষ্টরা জানান, অফডক ব্যবস্থা চালু হলে বেসরকারি উদ্যোগে একাধিক অপারেটর থাকবে। ফলে কার্গো আমদানি-রপ্তানি পরিবহনে টার্মিনাল হ্যান্ডলিং, কার্গো হ্যান্ডলিং, স্ক্যানিং চার্জসহ অন্যান্য ফি নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতামূলক বাজারব্যবস্থা সৃষ্টি হবে। একই সঙ্গে সেবার মানও বাড়বে।
তথ্যমতে, বর্তমানে আকাশপথে প্রতি কেজি পণ্য রপ্তানিতে প্রায় ২৬ টাকা সার্ভিস চার্জ নেয় বিমান বাংলাদেশ ও সিভিল এভিয়েশন। একই সেবা পেতে ব্যাংককে প্রতি কেজিতে ৬.৪২ টাকা, কলকাতায় ৪.৮৮ টাকা এবং দিল্লিতে ৬.১০ টাকা দিতে হয়। এতে করে আকাশপথে পণ্য পরিবহন খরচ কয়েক গুণ বেড়ে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা মনে করেন, দেশে এয়ার কার্গো অপারেশনে অফডক পদ্ধতি চালু হলে অধিকতর কার্গো নিরাপত্তার সঙ্গে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে। ইলেকট্রনিক কার্গো ট্র্যাকিং সিস্টেম (ইসিটিএস) চালু হবে। ফলে সহজে কার্গোর অবস্থান জানা যাবে। দ্রুত পণ্য খালাসে সুবিধা পাবে এবং জট কমবে। ওষুধের কাঁচামাল, জরুরি গার্মেন্টস পণ্যের নমুনাসহ আনুষঙ্গিক পণ্য সহজে পরিবহন করা যাবে। এতে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ত্বরান্বিত হবে।
ই-কমার্স ব্যবসায়ীরা এর সুফল ভোগ করতে পারবেন। বিশ্বের অনেক দেশে অফডক ব্যবস্থা চালু আছে। যেমন সিঙ্গাপুর, দুবাই, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, জাপান, ভারত, হংকং, ইউএসএ। সেখানে এই ব্যবস্থার ফলে কার্গো পরিবহনে সময়ের সাশ্রয় ও পণ্য খালাসে জটিলতা নেই বললেই চলে।
ব্যবসায়ীরা জানান, চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে দীর্ঘদিন ধরে অফডক ব্যবস্থা চালু আছে এবং তা সফলভাবে পরিচালিত হচ্ছে। একই ধরনের ব্যবস্থা ঢাকার বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় চালু করা গেলে আকাশপথে পণ্য পরিবহন আরও সহজ হবে।
এদিকে এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়ন চেয়ে ২৩ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে চিঠি দিয়েছে তৈরি পোশাক খাতের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ। সংগঠনটি বলছে, ঢাকা বিমানবন্দর এবং এর আশপাশে অফডক সুবিধা চালু হলে আমদানি প্রক্রিয়া সহজ হবে এবং রপ্তানির গতি বাড়বে। তবে অফডকের জন্য লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে কম খরচে ভালো সেবা নিশ্চিত করতে স্পষ্ট শর্ত থাকা প্রয়োজন।
বিজিএমইএ আরও জানিয়েছে, বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস বিমানবন্দরের কার্গো হ্যান্ডলিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে। তাই অফডক ব্যবস্থায় বিমানের সঙ্গে সমন্বয় ও চুক্তির বিষয়টি নীতিমালায় স্পষ্ট থাকা জরুরি।
জানতে চাইলে বিজিএমইএর পরিচালক ফয়সাল সামাদ বলেন, অফডক চালু হলে ডিএইচএল বা ফেডেক্সের মতো কুরিয়ার কোম্পানিগুলো বন্ড লাইসেন্স নিয়ে এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করার পরে ক্লিয়ারেন্স নিয়ে সরাসরি ডেলিভারি করতে পারবে। তখন আর বিমানের ওপর নির্ভর করতে হবে না। ফলে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে।
১০ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে ‘এয়ার এক্সপ্রেস সার্ভিস ডেলিভারি’ বিষয়ক একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ—বিডা, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, কাস্টমস এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনসহ আমদানি-রপ্তানির সঙ্গে জড়িত দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, ইতিমধ্যে এয়ার কার্গো কার্যক্রমকে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর আওতায় আনতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) কাস্টমস ও মূল্য সংযোজন কর বিভাগ থেকে ‘এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) স্থাপন, ব্যবস্থাপনা, পরিচালনা, তদারকি ও কাস্টমস নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা, ২০২৫ ’-এর খসড়াও প্রণয়ন করা হয়েছে।
এয়ার কার্গো অপারেটর’স স্টেশন নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের বিষয়ে জানতে চাইলে আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেন, ‘অংশীজনদের মতামতের ভিত্তিতে যত দ্রুত সম্ভব বিধিমালা চূড়ান্ত করে তা বাস্তবায়ন করতে চাই।’

ক্রেডিট কার্ড—আপাতদৃষ্টে নেহাত চৌকো এক টুকরো প্লাস্টিক; অথচ জীবনযাত্রাকে বদলে দিয়েছে ব্যাপকভাবে। নগদ অর্থ বহনের ঝামেলা এড়িয়ে দ্রুত ও নিরাপদ লেনদেনের সুবিধা দেয় ক্রেডিট কার্ড। জরুরি প্রয়োজনের সময় নির্দিষ্ট অঙ্কের নগদ অর্থ তুলে দেয় হাতে। ক্রেডিট কার্ড শুধু দৈনন্দিন কেনাকাটায় ব্যবহৃত হচ্ছে না; বিল পরিশ
২০ মার্চ ২০২৫
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. মেহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে পরিচালনা পর্ষদের সকল সদস্য এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
এএমএল ও সিএফটি কমপ্লায়েন্স নিশ্চিতকরণে পরিচালনা পর্ষদের ভূমিকা এবং প্রাসঙ্গিক নিয়ন্ত্রক নির্দেশনা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিই ছিল এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য। কর্মশালায় আলোচিত প্রধান বিষয় ছিল—ব্যাংকিং খাতে সুশাসন নিশ্চিত করতে এবং মানি লন্ডারিং তদারকিতে পরিচালনা পর্ষদের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) কর্তৃক বিভিন্ন সময় সিস্টেম চেক পরিদর্শন থেকে প্রাপ্ত পর্যবেক্ষণসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। দেশের সাম্প্রতিক মানি লন্ডারিং পরিস্থিতি এবং রিপোর্টিং সংস্থা হিসেবে ব্যাংকের করণীয়।
কর্মশালায় রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএফআইইউর অতিরিক্ত পরিচালক রেজওয়ানুর রহমান ও যুগ্ম পরিচালক জুয়াইরিয়া হক।
এ ছাড়া ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মো. এবতাদুল ইসলাম, কাজী মো. মাহবুব কাশেম এফসিএ, মো. গোলাম মোস্তফা ও মুহাম্মদ মনজুরুল হক উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মনসুর মোস্তফা, উপব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এই সচেতনতামূলক সেশনে অংশ নেন।
আইএফআইসি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, ব্যাংকিং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে এ ধরনের কর্মশালা নিয়মিত আয়োজন করা হবে।

আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. মেহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে পরিচালনা পর্ষদের সকল সদস্য এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
এএমএল ও সিএফটি কমপ্লায়েন্স নিশ্চিতকরণে পরিচালনা পর্ষদের ভূমিকা এবং প্রাসঙ্গিক নিয়ন্ত্রক নির্দেশনা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিই ছিল এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য। কর্মশালায় আলোচিত প্রধান বিষয় ছিল—ব্যাংকিং খাতে সুশাসন নিশ্চিত করতে এবং মানি লন্ডারিং তদারকিতে পরিচালনা পর্ষদের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) কর্তৃক বিভিন্ন সময় সিস্টেম চেক পরিদর্শন থেকে প্রাপ্ত পর্যবেক্ষণসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। দেশের সাম্প্রতিক মানি লন্ডারিং পরিস্থিতি এবং রিপোর্টিং সংস্থা হিসেবে ব্যাংকের করণীয়।
কর্মশালায় রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএফআইইউর অতিরিক্ত পরিচালক রেজওয়ানুর রহমান ও যুগ্ম পরিচালক জুয়াইরিয়া হক।
এ ছাড়া ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মো. এবতাদুল ইসলাম, কাজী মো. মাহবুব কাশেম এফসিএ, মো. গোলাম মোস্তফা ও মুহাম্মদ মনজুরুল হক উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মনসুর মোস্তফা, উপব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এই সচেতনতামূলক সেশনে অংশ নেন।
আইএফআইসি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, ব্যাংকিং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে এ ধরনের কর্মশালা নিয়মিত আয়োজন করা হবে।

ক্রেডিট কার্ড—আপাতদৃষ্টে নেহাত চৌকো এক টুকরো প্লাস্টিক; অথচ জীবনযাত্রাকে বদলে দিয়েছে ব্যাপকভাবে। নগদ অর্থ বহনের ঝামেলা এড়িয়ে দ্রুত ও নিরাপদ লেনদেনের সুবিধা দেয় ক্রেডিট কার্ড। জরুরি প্রয়োজনের সময় নির্দিষ্ট অঙ্কের নগদ অর্থ তুলে দেয় হাতে। ক্রেডিট কার্ড শুধু দৈনন্দিন কেনাকাটায় ব্যবহৃত হচ্ছে না; বিল পরিশ
২০ মার্চ ২০২৫
আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় শেয়ারহোল্ডাররা ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ (ক্যাশ ডিভিডেন্ড) সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন করেছেন। কোম্পানির চেয়ারম্যান আলী হোসেন আকবরআলী এফসিএ সভায় সভাপতিত্ব করেন।
সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণী এবং পরিচালকমণ্ডলীর প্রতিবেদন অনুমোদিত হয়। শেয়ারহোল্ডাররা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য কোম্পানির পরিচালক পুনর্নিয়োগ এবং নিরীক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব অনুমোদন করেন।
কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমীর আলীহোসেন পরিচালকমণ্ডলীর বিবরণী উপস্থাপন করেন এবং কোম্পানির ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের অবহিত করেন।
বিপুলসংখ্যক শেয়ারহোল্ডার নিজ নিজ বিও (BO) আইডি ব্যবহার করে ওয়েব লিংকের মাধ্যমে এই ভার্চুয়াল সভায় সরাসরি অংশ নেন। নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণীসহ বিভিন্ন বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের প্রশ্নের উত্তর দেন কোম্পানি সচিব।
শেয়ারহোল্ডাররা তাঁদের মন্তব্যে কোম্পানির বর্তমান ব্যবস্থাপনা ও পরিচালকমণ্ডলীর প্রতি গভীর আস্থা ও নির্ভরতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
সভায় কোম্পানির পরিচালকবৃন্দ, কোম্পানি সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে কোম্পানির ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় শেয়ারহোল্ডাররা ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ (ক্যাশ ডিভিডেন্ড) সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন করেছেন। কোম্পানির চেয়ারম্যান আলী হোসেন আকবরআলী এফসিএ সভায় সভাপতিত্ব করেন।
সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণী এবং পরিচালকমণ্ডলীর প্রতিবেদন অনুমোদিত হয়। শেয়ারহোল্ডাররা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য কোম্পানির পরিচালক পুনর্নিয়োগ এবং নিরীক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব অনুমোদন করেন।
কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমীর আলীহোসেন পরিচালকমণ্ডলীর বিবরণী উপস্থাপন করেন এবং কোম্পানির ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের অবহিত করেন।
বিপুলসংখ্যক শেয়ারহোল্ডার নিজ নিজ বিও (BO) আইডি ব্যবহার করে ওয়েব লিংকের মাধ্যমে এই ভার্চুয়াল সভায় সরাসরি অংশ নেন। নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণীসহ বিভিন্ন বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের প্রশ্নের উত্তর দেন কোম্পানি সচিব।
শেয়ারহোল্ডাররা তাঁদের মন্তব্যে কোম্পানির বর্তমান ব্যবস্থাপনা ও পরিচালকমণ্ডলীর প্রতি গভীর আস্থা ও নির্ভরতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
সভায় কোম্পানির পরিচালকবৃন্দ, কোম্পানি সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে কোম্পানির ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।

ক্রেডিট কার্ড—আপাতদৃষ্টে নেহাত চৌকো এক টুকরো প্লাস্টিক; অথচ জীবনযাত্রাকে বদলে দিয়েছে ব্যাপকভাবে। নগদ অর্থ বহনের ঝামেলা এড়িয়ে দ্রুত ও নিরাপদ লেনদেনের সুবিধা দেয় ক্রেডিট কার্ড। জরুরি প্রয়োজনের সময় নির্দিষ্ট অঙ্কের নগদ অর্থ তুলে দেয় হাতে। ক্রেডিট কার্ড শুধু দৈনন্দিন কেনাকাটায় ব্যবহৃত হচ্ছে না; বিল পরিশ
২০ মার্চ ২০২৫
আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে
৫ ঘণ্টা আগে
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পবিত্র রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ ও বাজারমূল্য স্বাভাবিক রাখার উদ্দেশ্যে খেজুর আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি ২৫ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে এনবিআর। এই শুল্ক অব্যাহতি আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। এর ফলে খেজুরের আমদানি বাড়বে এবং দামও কমবে বলে আশা করছেন এনবিআর কর্মকর্তারা।
গত বছরও রোজার আগে নভেম্বর মাসে আমদানি শুল্ক ২৫ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ ও অগ্রিম আয়কর ১০ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছিল।
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের শুরু থেকে সব ধরনের খেজুর আমদানিতে সব মিলিয়ে ৫৭ দশমিক ২০ শতাংশ শুল্ক-কর ছিল। এর মধ্যে আমদানি শুল্ক (সিডি) ২৫ শতাংশ, ভ্যাট ১৫ শতাংশ, অগ্রিম কর ৫ শতাংশ ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩ শতাংশ।
এখন ১০ শতাংশ কমানোর ফলে মোট শুল্ক-কর ৪৭ দশমিক ২০ শতাংশে দাঁড়াল। তবে এই সার্কুলার এখনো এনবিআরের সার্ভারে যুক্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন আমদানিকারকেরা। তিন দিন ছুটি থাকায় আগামী রোববারে নতুন সার্কুলারে পণ্য শুল্কায়ন শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
এ ছাড়া এই শুল্ক কামানোর ফলে প্রতি কেজি খেজুরের দাম কত কমতে পারে, এ বিষয়ে এখনই কোনো ধারণা দিতে পারেননি আমদানিকারকেরা। তাঁরা বলছেন, ১০ শতাংশ শুল্ক কমার ফলে দাম কিছুটা কমবে। তবে কতটুকু কমবে, তা শুল্কায়ন শুরু হলে বোঝা যাবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমদানি শুল্ক কমানোর সঙ্গে সঙ্গে অগ্রিম কর ও রেগুলেটরি ডিউটি কমানোর দাবিও ছিল আমাদের। কিন্তু সরকার তা মানেনি। আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমানোর ফলে খেজুরের দাম সামান্য কমতে পারে। তবে এটি বাজারে খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের খেজুর আমদানিতে মূল সমস্যা হলো ট্যারিফ হার বা শুল্কায়ন মূল্য। আমরা যে দামে আমদানি করি, শুল্ক ধরা হয় তার চেয়ে অনেক বেশি দামের ওপর। এতেই ট্যাক্সের হার বেড়ে যায়।’

রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পবিত্র রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ ও বাজারমূল্য স্বাভাবিক রাখার উদ্দেশ্যে খেজুর আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি ২৫ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে এনবিআর। এই শুল্ক অব্যাহতি আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। এর ফলে খেজুরের আমদানি বাড়বে এবং দামও কমবে বলে আশা করছেন এনবিআর কর্মকর্তারা।
গত বছরও রোজার আগে নভেম্বর মাসে আমদানি শুল্ক ২৫ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ ও অগ্রিম আয়কর ১০ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছিল।
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের শুরু থেকে সব ধরনের খেজুর আমদানিতে সব মিলিয়ে ৫৭ দশমিক ২০ শতাংশ শুল্ক-কর ছিল। এর মধ্যে আমদানি শুল্ক (সিডি) ২৫ শতাংশ, ভ্যাট ১৫ শতাংশ, অগ্রিম কর ৫ শতাংশ ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩ শতাংশ।
এখন ১০ শতাংশ কমানোর ফলে মোট শুল্ক-কর ৪৭ দশমিক ২০ শতাংশে দাঁড়াল। তবে এই সার্কুলার এখনো এনবিআরের সার্ভারে যুক্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন আমদানিকারকেরা। তিন দিন ছুটি থাকায় আগামী রোববারে নতুন সার্কুলারে পণ্য শুল্কায়ন শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
এ ছাড়া এই শুল্ক কামানোর ফলে প্রতি কেজি খেজুরের দাম কত কমতে পারে, এ বিষয়ে এখনই কোনো ধারণা দিতে পারেননি আমদানিকারকেরা। তাঁরা বলছেন, ১০ শতাংশ শুল্ক কমার ফলে দাম কিছুটা কমবে। তবে কতটুকু কমবে, তা শুল্কায়ন শুরু হলে বোঝা যাবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমদানি শুল্ক কমানোর সঙ্গে সঙ্গে অগ্রিম কর ও রেগুলেটরি ডিউটি কমানোর দাবিও ছিল আমাদের। কিন্তু সরকার তা মানেনি। আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমানোর ফলে খেজুরের দাম সামান্য কমতে পারে। তবে এটি বাজারে খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের খেজুর আমদানিতে মূল সমস্যা হলো ট্যারিফ হার বা শুল্কায়ন মূল্য। আমরা যে দামে আমদানি করি, শুল্ক ধরা হয় তার চেয়ে অনেক বেশি দামের ওপর। এতেই ট্যাক্সের হার বেড়ে যায়।’

ক্রেডিট কার্ড—আপাতদৃষ্টে নেহাত চৌকো এক টুকরো প্লাস্টিক; অথচ জীবনযাত্রাকে বদলে দিয়েছে ব্যাপকভাবে। নগদ অর্থ বহনের ঝামেলা এড়িয়ে দ্রুত ও নিরাপদ লেনদেনের সুবিধা দেয় ক্রেডিট কার্ড। জরুরি প্রয়োজনের সময় নির্দিষ্ট অঙ্কের নগদ অর্থ তুলে দেয় হাতে। ক্রেডিট কার্ড শুধু দৈনন্দিন কেনাকাটায় ব্যবহৃত হচ্ছে না; বিল পরিশ
২০ মার্চ ২০২৫
আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে
৫ ঘণ্টা আগে
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে