
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন চলছে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম?
আসিফ সালেহ: মহামারিতে অনানুষ্ঠানিক খাতের ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। অথচ এ খাত থেকেই ৮০ শতাংশ শ্রমশক্তি আয় করে। তারাই ক্ষুদ্রঋণের প্রধান গ্রহীতা। তাই ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের গতি স্বাভাবিকভাবেই শ্লথ হয়েছে। গতি ফেরাতে সমন্বিতভাবে কাজ করছি আমরা। গত বছর ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ ক্ষুদ্রঋণ দিয়েছে ব্র্যাক। আমাদের ৮০ লাখ সেবাগ্রহীতার প্রায় ৮৭ শতাংশ নারী। তাঁরা ঋণের সিংহভাগই আয়বর্ধনমূলক উদ্যোগে খরচ করেন। ঋণের কিস্তিতে টাকার পরিমাণ কমানো, সময় বাড়ানোসহ নানাভাবে শর্ত শিথিল করা হয়েছে। প্রয়োজনে পুনঃ অর্থায়নও করা হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: ক্ষুদ্রঋণের পাশাপাশি অন্য কর্মসূচিগুলো কেমন চলছে?
আসিফ সালেহ: ক্ষুদ্রঋণ ব্র্যাকের মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচির প্রধান কার্যক্রম হলেও সঞ্চয়, মেয়াদি সঞ্চয় বা ডিপিএস, ক্ষুদ্রঋণের বিপরীতে ক্ষুদ্রবিমা, সঞ্চয়ের বিপরীতে সহজ ঋণ প্রদানের মতো সেবাও দিয়ে থাকি। মহামারির সময় বহু সেবাগ্রহীতাকে দ্রুততম সময়ে সঞ্চয় ফেরত দিয়েছি আমরা। অনেকে আবার সঞ্চয় না ভেঙে এর বিপরীতে ঋণও নিয়েছেন। অন্যদিকে ব্র্যাক মাইক্রো ফাইন্যান্স কর্মসূচি থেকে আসা উদ্বৃত্তের একটি অংশ ব্যয় করা হয় অতিদরিদ্রদের সমন্বিত আর্থসামাজিক উন্নয়নে। মহামারিতে ব্র্যাকের এই কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে ক্ষুদ্রঋণ আদায়ে কি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে ব্র্যাক?
আসিফ সালেহ: ক্ষুদ্রঋণকে সেবাগ্রহীতার পরিশোধের সক্ষমতা ও সুযোগের পরিপ্রেক্ষিত হিসেবে বিবেচনা করে ব্র্যাক। ঋণ পরিশোধে তারা যাতে সক্ষমতা অর্জন করতে পারে, সে জন্য উপযুক্ত পরিবেশ দেওয়ার চেষ্টা করি। এ কারণেই ব্র্যাক আন্তর্জাতিক সংস্থা সেন্টার ফর ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন থেকে সম্মানজনক ‘স্মার্ট’ সনদ পেয়েছে। এ ছাড়া মহামারি শুরু হওয়ার পর অপারেশনাল ক্ষেত্রে ডিজিটাল পদক্ষেপ অবলম্বন করেছি আমরা। এর ফলে চরম আর্থিক সমস্যায় পড়া পরিবারগুলোর কাছে খাদ্যসহায়তার জন্য মোবাইল মানি পদ্ধতিতে টাকা পাঠাতে সক্ষম হয়েছি। ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে গতি ফেরাতেও ডিজিটাল পদ্ধতির সাহায্য নিচ্ছি আমরা।
আজকের পত্রিকা: আয় হারানো মানুষের জন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?
আসিফ সালেহ: মহামারির শুরু থেকেই জরুরি আর্থিক সহায়তাসহ একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ব্র্যাক। এ সময়ে দুই লাখের বেশি চরম দরিদ্র পরিবারকে নিজস্ব তহবিল থেকে সাড়ে ১৮ কোটি টাকা এবং জনগণ, দাতা সংস্থা ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান পাওয়া আরও প্রায় তিন শ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। সম্প্রতি ‘ডাকছে আবার দেশ’ শীর্ষক ব্র্যাকের একটি উদ্যোগে দেশের ৫টি বেসরকারি ব্যাংক সাড়া দিয়েছে। ভবিষ্যতে অন্যরাও এগিয়ে আসবে আশা করি। ব্র্যাকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান আড়ংয়ের সঙ্গে যুক্ত ৬৫ হাজার কারুশিল্পীর পরিবারের সুরক্ষায় এর শোরুমগুলো খোলা এবং অনলাইনে পণ্য পাঠানোর সুযোগ উন্মুক্ত করা হয়। জীবন-জীবিকার সংকট কাটাতে ব্র্যাক পাঁচ বছরের কর্মকৌশলের প্রথম দুই বছরকে পুনরুদ্ধারের সময় হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
আজকের পত্রিকা: কাজের সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি সংস্থাগুলো আর কী করতে পারে?
আসিফ সালেহ: সীমিত সামর্থ্য নিয়ে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে। ক্ষুদ্রঋণসহ অন্যান্য আর্থিক সেবা প্রদান, দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ, নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন প্রভৃতি কাজ করছে তারা। এ বিষয়ে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী হয়ে কাজ করতে পারে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো। এ জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে ঘোষিত প্রণোদনা বাস্তবায়নে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে কাজে লাগানো যায়। এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে আলোচনা হয়েছে। তবে এখনো কার্যকর কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি।
আজকের পত্রিকা: স্বাস্থ্য ও সামাজিক উন্নয়নে ব্র্যাক এ সময় কী পদক্ষেপ নিয়েছে?
আসিফ সালেহ: করোনা সংক্রমণ শুরুর সময় থেকেই ব্র্যাক সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। ব্র্যাকের ৫০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক ও ৫০ হাজার কর্মী এক সঙ্গে করোনা প্রতিরোধে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলায় জনসচেতনতা সৃষ্টিতে যুক্ত হয়। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে অপর বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে সামাজিক দুর্গ কর্মসূচিটি চলমান রয়েছে। সরকারের সহযোগী হিসেবে করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহে বুথ স্থাপন এবং টিকাদানকেন্দ্র পরিচালনায়ও সম্পৃক্ত হয়েছি আমরা। পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যসেবা, নবজাতক ও গর্ভবতীর স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা, নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন বিষয়ে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিতে চলেছি আমরা।

আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন চলছে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম?
আসিফ সালেহ: মহামারিতে অনানুষ্ঠানিক খাতের ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। অথচ এ খাত থেকেই ৮০ শতাংশ শ্রমশক্তি আয় করে। তারাই ক্ষুদ্রঋণের প্রধান গ্রহীতা। তাই ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের গতি স্বাভাবিকভাবেই শ্লথ হয়েছে। গতি ফেরাতে সমন্বিতভাবে কাজ করছি আমরা। গত বছর ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ ক্ষুদ্রঋণ দিয়েছে ব্র্যাক। আমাদের ৮০ লাখ সেবাগ্রহীতার প্রায় ৮৭ শতাংশ নারী। তাঁরা ঋণের সিংহভাগই আয়বর্ধনমূলক উদ্যোগে খরচ করেন। ঋণের কিস্তিতে টাকার পরিমাণ কমানো, সময় বাড়ানোসহ নানাভাবে শর্ত শিথিল করা হয়েছে। প্রয়োজনে পুনঃ অর্থায়নও করা হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: ক্ষুদ্রঋণের পাশাপাশি অন্য কর্মসূচিগুলো কেমন চলছে?
আসিফ সালেহ: ক্ষুদ্রঋণ ব্র্যাকের মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচির প্রধান কার্যক্রম হলেও সঞ্চয়, মেয়াদি সঞ্চয় বা ডিপিএস, ক্ষুদ্রঋণের বিপরীতে ক্ষুদ্রবিমা, সঞ্চয়ের বিপরীতে সহজ ঋণ প্রদানের মতো সেবাও দিয়ে থাকি। মহামারির সময় বহু সেবাগ্রহীতাকে দ্রুততম সময়ে সঞ্চয় ফেরত দিয়েছি আমরা। অনেকে আবার সঞ্চয় না ভেঙে এর বিপরীতে ঋণও নিয়েছেন। অন্যদিকে ব্র্যাক মাইক্রো ফাইন্যান্স কর্মসূচি থেকে আসা উদ্বৃত্তের একটি অংশ ব্যয় করা হয় অতিদরিদ্রদের সমন্বিত আর্থসামাজিক উন্নয়নে। মহামারিতে ব্র্যাকের এই কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে ক্ষুদ্রঋণ আদায়ে কি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে ব্র্যাক?
আসিফ সালেহ: ক্ষুদ্রঋণকে সেবাগ্রহীতার পরিশোধের সক্ষমতা ও সুযোগের পরিপ্রেক্ষিত হিসেবে বিবেচনা করে ব্র্যাক। ঋণ পরিশোধে তারা যাতে সক্ষমতা অর্জন করতে পারে, সে জন্য উপযুক্ত পরিবেশ দেওয়ার চেষ্টা করি। এ কারণেই ব্র্যাক আন্তর্জাতিক সংস্থা সেন্টার ফর ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন থেকে সম্মানজনক ‘স্মার্ট’ সনদ পেয়েছে। এ ছাড়া মহামারি শুরু হওয়ার পর অপারেশনাল ক্ষেত্রে ডিজিটাল পদক্ষেপ অবলম্বন করেছি আমরা। এর ফলে চরম আর্থিক সমস্যায় পড়া পরিবারগুলোর কাছে খাদ্যসহায়তার জন্য মোবাইল মানি পদ্ধতিতে টাকা পাঠাতে সক্ষম হয়েছি। ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে গতি ফেরাতেও ডিজিটাল পদ্ধতির সাহায্য নিচ্ছি আমরা।
আজকের পত্রিকা: আয় হারানো মানুষের জন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?
আসিফ সালেহ: মহামারির শুরু থেকেই জরুরি আর্থিক সহায়তাসহ একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ব্র্যাক। এ সময়ে দুই লাখের বেশি চরম দরিদ্র পরিবারকে নিজস্ব তহবিল থেকে সাড়ে ১৮ কোটি টাকা এবং জনগণ, দাতা সংস্থা ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান পাওয়া আরও প্রায় তিন শ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। সম্প্রতি ‘ডাকছে আবার দেশ’ শীর্ষক ব্র্যাকের একটি উদ্যোগে দেশের ৫টি বেসরকারি ব্যাংক সাড়া দিয়েছে। ভবিষ্যতে অন্যরাও এগিয়ে আসবে আশা করি। ব্র্যাকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান আড়ংয়ের সঙ্গে যুক্ত ৬৫ হাজার কারুশিল্পীর পরিবারের সুরক্ষায় এর শোরুমগুলো খোলা এবং অনলাইনে পণ্য পাঠানোর সুযোগ উন্মুক্ত করা হয়। জীবন-জীবিকার সংকট কাটাতে ব্র্যাক পাঁচ বছরের কর্মকৌশলের প্রথম দুই বছরকে পুনরুদ্ধারের সময় হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
আজকের পত্রিকা: কাজের সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি সংস্থাগুলো আর কী করতে পারে?
আসিফ সালেহ: সীমিত সামর্থ্য নিয়ে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে। ক্ষুদ্রঋণসহ অন্যান্য আর্থিক সেবা প্রদান, দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ, নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন প্রভৃতি কাজ করছে তারা। এ বিষয়ে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী হয়ে কাজ করতে পারে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো। এ জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে ঘোষিত প্রণোদনা বাস্তবায়নে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে কাজে লাগানো যায়। এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে আলোচনা হয়েছে। তবে এখনো কার্যকর কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি।
আজকের পত্রিকা: স্বাস্থ্য ও সামাজিক উন্নয়নে ব্র্যাক এ সময় কী পদক্ষেপ নিয়েছে?
আসিফ সালেহ: করোনা সংক্রমণ শুরুর সময় থেকেই ব্র্যাক সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। ব্র্যাকের ৫০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক ও ৫০ হাজার কর্মী এক সঙ্গে করোনা প্রতিরোধে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলায় জনসচেতনতা সৃষ্টিতে যুক্ত হয়। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে অপর বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে সামাজিক দুর্গ কর্মসূচিটি চলমান রয়েছে। সরকারের সহযোগী হিসেবে করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহে বুথ স্থাপন এবং টিকাদানকেন্দ্র পরিচালনায়ও সম্পৃক্ত হয়েছি আমরা। পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যসেবা, নবজাতক ও গর্ভবতীর স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা, নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন বিষয়ে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিতে চলেছি আমরা।

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআইএমইডির নভেম্বর মাসের প্রতিবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

করোনাকালে ব্র্যাক কীভাবে কাজ করেছে? এ সময়ে ক্ষুদ্রঋণ আদায়ের কৌশল কেমন ছিল? অন্য কর্মসূচিগুলো কেমন চলছে? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ।
০৪ অক্টোবর ২০২১
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

করোনাকালে ব্র্যাক কীভাবে কাজ করেছে? এ সময়ে ক্ষুদ্রঋণ আদায়ের কৌশল কেমন ছিল? অন্য কর্মসূচিগুলো কেমন চলছে? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ।
০৪ অক্টোবর ২০২১
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৭ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

করোনাকালে ব্র্যাক কীভাবে কাজ করেছে? এ সময়ে ক্ষুদ্রঋণ আদায়ের কৌশল কেমন ছিল? অন্য কর্মসূচিগুলো কেমন চলছে? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ।
০৪ অক্টোবর ২০২১
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

করোনাকালে ব্র্যাক কীভাবে কাজ করেছে? এ সময়ে ক্ষুদ্রঋণ আদায়ের কৌশল কেমন ছিল? অন্য কর্মসূচিগুলো কেমন চলছে? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ।
০৪ অক্টোবর ২০২১
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে