রিমন রহমান, রাজশাহী

প্রাচীন আমলের ঢাল-তলোয়ার, পাল যুগ, সুলতানি যুগ, মোগল আমলের শিলালিপি থেকে শুরু করে অসংখ্য মূর্তি, টেরাকোটা আর পুরোনো জিনিসপত্রে পরিপূর্ণ বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর। প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রহে এটি একেবারেই সমৃদ্ধ। কিন্তু নিরাপত্তার ঘাটতি আজও রয়ে গেছে এখানে। দেশের প্রথম এই জাদুঘরের নিরাপত্তার দায়িত্বে এখন শুধু আনসার সদস্যরা।
রাজশাহী নগরীর হেতেম খাঁ এলাকায় জাদুঘরটির অবস্থান। ১৯১০ সালে নাটোরের দিঘাপতিয়ার জমিদার কুমার শরৎকুমার রায়, রাজশাহীর খ্যাতনামা আইনজীবী অক্ষয় কুমার মৈত্রেয় ও রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের শিক্ষক রমাপ্রসাদ চন্দ্র এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেন। সে বছর তাঁরা প্রাচীন ঐতিহ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য ‘বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতি’ গঠন করেন। বিভিন্ন স্থান থেকে কালো পাথরের বিখ্যাত গঙ্গামূর্তিসহ পুরাতত্ত্বের ৩২টি প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন সংগ্রহ করে এই সমিতি।
সংগৃহীত নিদর্শনগুলো সংরক্ষণের জন্য একটি জাদুঘর ভবন নির্মাণ অপরিহার্য হয়ে পড়লে শরৎকুমার নির্মাণকাজে হাত দেন। বাংলার তৎকালীন গভর্নর লর্ড কারমাইকেল ১৯১৬ সালের ১৩ নভেম্বর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। নির্মাণকাজ শেষে ১৯১৯ সালের ২৭ নভেম্বর জাদুঘরের দ্বার উন্মোচন করেন তৎকালীন গভর্নর লর্ড রোনাল্ডসে। এরপর ১৯৬৪ সালে জাদুঘরটি পরিচালনার জন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এখনো এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে।
জাদুঘর সূত্রে জানা গেছে, এখানে সংগ্রহের সংখ্যা প্রায় ৯ হাজার। এর মধ্যে মোগল আমল থেকে ব্রিটিশ আমল পর্যন্ত সময়ের রৌপ্য, ব্রোঞ্জ ও মিশ্র ধাতবের ৪০০ মুদ্রা, ৬১টি লেখচিত্র, প্রায় দেড় হাজার পাথর ও ধাতব মূর্তি, দুই হাজারের মতো প্রাচীন মুদ্রা, পোড়ামাটির ভাস্কর্য, পত্র ও ফলক প্রায় ৯০০টি। আছে প্রায় ৬০টি প্রাচীন অস্ত্র-শস্ত্র, বেশ কিছু আরবি-ফারসি দলিল এবং সাড়ে চার হাজারের মতো পাণ্ডুলিপি। জাদুঘরের বিভিন্ন কক্ষে ১৪টি গ্যালারিতে সাজানো আছে এসব।
এখানে আছে প্রাচীন আমলের ঢাল-তলোয়ার, ধাতব পাত্র, মহেঞ্জোদারো ও মহাস্থানের বিভিন্ন নিদর্শন। সম্রাট অশোক থেকে ব্রিটিশ আমল পর্যন্ত সময়ের কাঠ, পাথরসহ নানা কিছু দিয়ে নির্মিত মূর্তি। সূর্য, বিষ্ণু, শিব, কার্তিকসহ আরও অনেক দেবতার মূর্তি, পার্বতী, সরস্বতী, মনসা দুর্গা ও অন্য দেবীর মূর্তি। এ ছাড়া প্রাচীন আমলের আরবি, ফারসি, সংস্কৃত, বাংলা লেখচিত্র এবং পাল যুগ, সুলতানি যুগ, মোগল যুগের শিলালিপি ছাড়াও আছে শের শাহর দুটি কামান ও মেহরাব। ইসলামি গ্যালারিতে আছে হাতে লেখা কোরআন শরিফ, মোগল আমলের পোশাক।
প্রাচীন সংগ্রহে যে জাদুঘর সমৃদ্ধ, সেটির নিরাপত্তায় খুব একটা নজর দেওয়া হয়নি কখনো। ২০১০ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত জাদুঘরের এক ইনভেনটরি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সেখান থেকে নানা কিছু হারিয়ে যাওয়ার বিষয়। জাদুঘরের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক সুলতান আহমদের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল ওই ইনভেনটরি তৈরি করে। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯১০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ১০০ বছরে হারিয়েছে ১৮৫টি প্রত্নতত্ত্বসামগ্রীসহ প্রায় তিন হাজার দুর্লভ বস্তু। এর মধ্যে জাদুঘরের নিবন্ধন বইয়ে থাকা দুটি ব্রোঞ্জ, দুটি কপার, দুটি লিনেন, একটি ব্রাশ, দুটি সিলভার, একটি ক্রিস্টালের হদিস নেই। এ ছাড়া দুটি প্রাণীর চামড়া, ৪৭টি বিভিন্ন ধরনের পাথর, ১০১টি টেরাকোটা, ১৩টি কাগজ, ৩৩টি মুদ্রা ও ৮৫টি বই পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া ৫২টি পুস্তক-পুস্তিকা ও জার্নাল খুঁজে পায়নি ইনভেনটরি দল।
গতকাল শনিবার সকালে জাদুঘরে গিয়ে দেখা যায় একটি গেট খোলা। সেখানে দুজন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। ভেতরে বারান্দার এখানে-সেখানে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আছে প্রাচীন নিদর্শন। জাদুঘরে দায়িত্বরত আনসারদের সহকারী প্লাটুন কমান্ডার লোকমান হাকিম জানান, এখানে তাঁরা মোট ১০ জন আছেন। এত বড় একটি জাদুঘরের নিরাপত্তায় দিনরাত সব সময় মাত্র দুজন করে আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করেন। প্রত্যেকের ডিউটি চার ঘণ্টা করে। আধুনিক এই যুগে এসেও এখন পর্যন্ত জাদুঘরটিতে ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা লাগানো হয়নি।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলার সভাপতি আহমেদ সফিউদ্দিন বলেন, ‘বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর বাঙালি জাতির একটা অমূল্য সম্পদ। যাঁরা এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তাঁরা এবং পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটি যথেষ্ট যত্ন নিয়ে গড়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক কয়েক বছরে হয়েছে অনেক অভিযোগ। অমূল্য সম্পদের হিসাব-নিকাশের ঘাটতি আছে।’ তিনি বলেন, ‘এত বড় একটা জাদুঘরের নিরাপত্তার জন্য মাত্র দুজন করে আনসার পর্যাপ্ত নয়। এমন জাদুঘরে সিসি ক্যামেরা থাকবে না কেন? মহামূল্যবান অনেক প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন খুঁজে পাওয়া যায় না। এগুলো সরানোর জন্যই কি তাহলে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয় না? আমার তো মনে হয়, অনেক কিছু হারিয়ে যাওয়ার জন্য ভেতরের লোকজনই জড়িত।’
জানতে চাইলে জাদুঘরের পরিচালক ড. আলী রেজা মুহম্মদ আবদুল মজিদ বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা লাগানোর জন্য আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে প্রস্তাব দিয়েছি। সেটি প্রায় পৌনে দুই বছর আগে। কিন্তু এখন জাদুঘর করোনার জন্য বন্ধ বলে আর এগোয়নি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম টিপু বলেন, ‘জাদুঘরে নিরাপত্তার জন্য সিসি ক্যামেরা দরকার, আরও জনবল দরকার। সেগুলোর ব্যবস্থা অচিরেই করা হবে। আমরা এ বিষয়ে কাজ করছি।’

প্রাচীন আমলের ঢাল-তলোয়ার, পাল যুগ, সুলতানি যুগ, মোগল আমলের শিলালিপি থেকে শুরু করে অসংখ্য মূর্তি, টেরাকোটা আর পুরোনো জিনিসপত্রে পরিপূর্ণ বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর। প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রহে এটি একেবারেই সমৃদ্ধ। কিন্তু নিরাপত্তার ঘাটতি আজও রয়ে গেছে এখানে। দেশের প্রথম এই জাদুঘরের নিরাপত্তার দায়িত্বে এখন শুধু আনসার সদস্যরা।
রাজশাহী নগরীর হেতেম খাঁ এলাকায় জাদুঘরটির অবস্থান। ১৯১০ সালে নাটোরের দিঘাপতিয়ার জমিদার কুমার শরৎকুমার রায়, রাজশাহীর খ্যাতনামা আইনজীবী অক্ষয় কুমার মৈত্রেয় ও রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের শিক্ষক রমাপ্রসাদ চন্দ্র এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেন। সে বছর তাঁরা প্রাচীন ঐতিহ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য ‘বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতি’ গঠন করেন। বিভিন্ন স্থান থেকে কালো পাথরের বিখ্যাত গঙ্গামূর্তিসহ পুরাতত্ত্বের ৩২টি প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন সংগ্রহ করে এই সমিতি।
সংগৃহীত নিদর্শনগুলো সংরক্ষণের জন্য একটি জাদুঘর ভবন নির্মাণ অপরিহার্য হয়ে পড়লে শরৎকুমার নির্মাণকাজে হাত দেন। বাংলার তৎকালীন গভর্নর লর্ড কারমাইকেল ১৯১৬ সালের ১৩ নভেম্বর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। নির্মাণকাজ শেষে ১৯১৯ সালের ২৭ নভেম্বর জাদুঘরের দ্বার উন্মোচন করেন তৎকালীন গভর্নর লর্ড রোনাল্ডসে। এরপর ১৯৬৪ সালে জাদুঘরটি পরিচালনার জন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এখনো এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে।
জাদুঘর সূত্রে জানা গেছে, এখানে সংগ্রহের সংখ্যা প্রায় ৯ হাজার। এর মধ্যে মোগল আমল থেকে ব্রিটিশ আমল পর্যন্ত সময়ের রৌপ্য, ব্রোঞ্জ ও মিশ্র ধাতবের ৪০০ মুদ্রা, ৬১টি লেখচিত্র, প্রায় দেড় হাজার পাথর ও ধাতব মূর্তি, দুই হাজারের মতো প্রাচীন মুদ্রা, পোড়ামাটির ভাস্কর্য, পত্র ও ফলক প্রায় ৯০০টি। আছে প্রায় ৬০টি প্রাচীন অস্ত্র-শস্ত্র, বেশ কিছু আরবি-ফারসি দলিল এবং সাড়ে চার হাজারের মতো পাণ্ডুলিপি। জাদুঘরের বিভিন্ন কক্ষে ১৪টি গ্যালারিতে সাজানো আছে এসব।
এখানে আছে প্রাচীন আমলের ঢাল-তলোয়ার, ধাতব পাত্র, মহেঞ্জোদারো ও মহাস্থানের বিভিন্ন নিদর্শন। সম্রাট অশোক থেকে ব্রিটিশ আমল পর্যন্ত সময়ের কাঠ, পাথরসহ নানা কিছু দিয়ে নির্মিত মূর্তি। সূর্য, বিষ্ণু, শিব, কার্তিকসহ আরও অনেক দেবতার মূর্তি, পার্বতী, সরস্বতী, মনসা দুর্গা ও অন্য দেবীর মূর্তি। এ ছাড়া প্রাচীন আমলের আরবি, ফারসি, সংস্কৃত, বাংলা লেখচিত্র এবং পাল যুগ, সুলতানি যুগ, মোগল যুগের শিলালিপি ছাড়াও আছে শের শাহর দুটি কামান ও মেহরাব। ইসলামি গ্যালারিতে আছে হাতে লেখা কোরআন শরিফ, মোগল আমলের পোশাক।
প্রাচীন সংগ্রহে যে জাদুঘর সমৃদ্ধ, সেটির নিরাপত্তায় খুব একটা নজর দেওয়া হয়নি কখনো। ২০১০ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত জাদুঘরের এক ইনভেনটরি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সেখান থেকে নানা কিছু হারিয়ে যাওয়ার বিষয়। জাদুঘরের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক সুলতান আহমদের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল ওই ইনভেনটরি তৈরি করে। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯১০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ১০০ বছরে হারিয়েছে ১৮৫টি প্রত্নতত্ত্বসামগ্রীসহ প্রায় তিন হাজার দুর্লভ বস্তু। এর মধ্যে জাদুঘরের নিবন্ধন বইয়ে থাকা দুটি ব্রোঞ্জ, দুটি কপার, দুটি লিনেন, একটি ব্রাশ, দুটি সিলভার, একটি ক্রিস্টালের হদিস নেই। এ ছাড়া দুটি প্রাণীর চামড়া, ৪৭টি বিভিন্ন ধরনের পাথর, ১০১টি টেরাকোটা, ১৩টি কাগজ, ৩৩টি মুদ্রা ও ৮৫টি বই পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া ৫২টি পুস্তক-পুস্তিকা ও জার্নাল খুঁজে পায়নি ইনভেনটরি দল।
গতকাল শনিবার সকালে জাদুঘরে গিয়ে দেখা যায় একটি গেট খোলা। সেখানে দুজন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। ভেতরে বারান্দার এখানে-সেখানে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আছে প্রাচীন নিদর্শন। জাদুঘরে দায়িত্বরত আনসারদের সহকারী প্লাটুন কমান্ডার লোকমান হাকিম জানান, এখানে তাঁরা মোট ১০ জন আছেন। এত বড় একটি জাদুঘরের নিরাপত্তায় দিনরাত সব সময় মাত্র দুজন করে আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করেন। প্রত্যেকের ডিউটি চার ঘণ্টা করে। আধুনিক এই যুগে এসেও এখন পর্যন্ত জাদুঘরটিতে ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা লাগানো হয়নি।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলার সভাপতি আহমেদ সফিউদ্দিন বলেন, ‘বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর বাঙালি জাতির একটা অমূল্য সম্পদ। যাঁরা এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তাঁরা এবং পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটি যথেষ্ট যত্ন নিয়ে গড়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক কয়েক বছরে হয়েছে অনেক অভিযোগ। অমূল্য সম্পদের হিসাব-নিকাশের ঘাটতি আছে।’ তিনি বলেন, ‘এত বড় একটা জাদুঘরের নিরাপত্তার জন্য মাত্র দুজন করে আনসার পর্যাপ্ত নয়। এমন জাদুঘরে সিসি ক্যামেরা থাকবে না কেন? মহামূল্যবান অনেক প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন খুঁজে পাওয়া যায় না। এগুলো সরানোর জন্যই কি তাহলে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয় না? আমার তো মনে হয়, অনেক কিছু হারিয়ে যাওয়ার জন্য ভেতরের লোকজনই জড়িত।’
জানতে চাইলে জাদুঘরের পরিচালক ড. আলী রেজা মুহম্মদ আবদুল মজিদ বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা লাগানোর জন্য আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে প্রস্তাব দিয়েছি। সেটি প্রায় পৌনে দুই বছর আগে। কিন্তু এখন জাদুঘর করোনার জন্য বন্ধ বলে আর এগোয়নি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম টিপু বলেন, ‘জাদুঘরে নিরাপত্তার জন্য সিসি ক্যামেরা দরকার, আরও জনবল দরকার। সেগুলোর ব্যবস্থা অচিরেই করা হবে। আমরা এ বিষয়ে কাজ করছি।’

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
২ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
সালাহউদ্দিন বলেন, সন্ধ্যার পর থেকেই কুয়াশা পড়তে থাকে। রাত সাড়ে ১০টার সময় নদীপথ অস্পষ্ট হয়ে যায়। সে সময় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই নৌ-রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাট এলাকায় কিছু যানবাহন আটকা পড়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আরও বলেন, কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল শুরু হবে।

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
সালাহউদ্দিন বলেন, সন্ধ্যার পর থেকেই কুয়াশা পড়তে থাকে। রাত সাড়ে ১০টার সময় নদীপথ অস্পষ্ট হয়ে যায়। সে সময় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই নৌ-রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাট এলাকায় কিছু যানবাহন আটকা পড়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আরও বলেন, কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল শুরু হবে।

প্রাচীন আমলের ঢাল-তলোয়ার, পাল যুগ, সুলতানি যুগ, মোগল আমলের শিলালিপি থেকে শুরু করে অসংখ্য মূর্তি, টেরাকোটা আর পুরোনো জিনিসপত্রে পরিপূর্ণ বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর। প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রহে এটি একেবারেই সমৃদ্ধ। কিন্তু নিরাপত্তার ঘাটতি আজও রয়ে গেছে এখানে। দেশের প্রথম এই জাদুঘরের নিরাপত্তার দায়িত্বে এখন শুধু আ
০৩ অক্টোবর ২০২১
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার প্রতিনিধি

কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (বিএনপিএস) আয়োজিত গোল টেবিল বৈঠকে এ তথ্য তুলে ধরে সংস্থাটি।
বিএনপিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৭ সাল থেকে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী মিয়ানমারে নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। বর্তমানে তারা কক্সবাজারের ৩৩টি শিবিরে বসবাস করছে, যা বিশ্বে বৃহত্তম শরণার্থী আশ্রয়স্থলগুলোর একটি। এই জনগোষ্ঠীর ৫২ শতাংশের বেশি নারী ও কন্যা।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়ে আট বছরেরও বেশি সময়ে কক্সবাজারের প্রায় ৫ লাখ মানুষ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই দীর্ঘস্থায়ী সংকটের প্রভাবে স্থানীয় জনগোষ্ঠী জীবিকা, মজুরি, বন ও জলসম্পদ, স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক সংহতির ওপর ক্রমবর্ধমান চাপের মুখে পড়েছে। ফলে এটি শুধু শরণার্থী সংকট নয়; এটি মানবিকতা, উন্নয়ন এবং শান্তির এক যৌথ চ্যালেঞ্জ।
‘শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অধিকার ও দায়িত্ব’ শীর্ষক এ গোল টেবিল বৈঠক সঞ্চালনা করেন বিএনপিএসের উপপরিচালক নাসরিন বেগম। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ শামসুদ্দৌজা নয়ন। এ ছাড়া শরণার্থী ত্রান ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এম এ সানোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ পরিবশে আন্দোলন (বাপা) কক্সবাজারের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য হুমায়রা বেগমসহ সংশ্লিষ্টরা বক্তব্য রাখেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শামসুদ্দৌজা নয়ন বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আন্তর্জাতিক অর্থ সহায়তা কমে এসেছে। এর ফলে সামাজিক নিরাপত্তা সংকট তৈরি হচ্ছে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারীরা।
গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিরাপত্তা, খাদ্য, আশ্রয়, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা এবং ও সহিংসতা থেকে সুরক্ষার অধিকার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কাঠামোর অধীনে নিশ্চিত করা নৈতিক ও আইনগত দায়িত্ব। একইভাবে, আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়েরও টেকসই উন্নয়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, সম্মানজনক কাজ এবং জনসেবায় ন্যায্য প্রবেশাধিকারের জরুরি।

কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (বিএনপিএস) আয়োজিত গোল টেবিল বৈঠকে এ তথ্য তুলে ধরে সংস্থাটি।
বিএনপিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৭ সাল থেকে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী মিয়ানমারে নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। বর্তমানে তারা কক্সবাজারের ৩৩টি শিবিরে বসবাস করছে, যা বিশ্বে বৃহত্তম শরণার্থী আশ্রয়স্থলগুলোর একটি। এই জনগোষ্ঠীর ৫২ শতাংশের বেশি নারী ও কন্যা।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়ে আট বছরেরও বেশি সময়ে কক্সবাজারের প্রায় ৫ লাখ মানুষ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই দীর্ঘস্থায়ী সংকটের প্রভাবে স্থানীয় জনগোষ্ঠী জীবিকা, মজুরি, বন ও জলসম্পদ, স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক সংহতির ওপর ক্রমবর্ধমান চাপের মুখে পড়েছে। ফলে এটি শুধু শরণার্থী সংকট নয়; এটি মানবিকতা, উন্নয়ন এবং শান্তির এক যৌথ চ্যালেঞ্জ।
‘শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অধিকার ও দায়িত্ব’ শীর্ষক এ গোল টেবিল বৈঠক সঞ্চালনা করেন বিএনপিএসের উপপরিচালক নাসরিন বেগম। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ শামসুদ্দৌজা নয়ন। এ ছাড়া শরণার্থী ত্রান ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এম এ সানোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ পরিবশে আন্দোলন (বাপা) কক্সবাজারের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য হুমায়রা বেগমসহ সংশ্লিষ্টরা বক্তব্য রাখেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শামসুদ্দৌজা নয়ন বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আন্তর্জাতিক অর্থ সহায়তা কমে এসেছে। এর ফলে সামাজিক নিরাপত্তা সংকট তৈরি হচ্ছে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারীরা।
গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিরাপত্তা, খাদ্য, আশ্রয়, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা এবং ও সহিংসতা থেকে সুরক্ষার অধিকার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কাঠামোর অধীনে নিশ্চিত করা নৈতিক ও আইনগত দায়িত্ব। একইভাবে, আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়েরও টেকসই উন্নয়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, সম্মানজনক কাজ এবং জনসেবায় ন্যায্য প্রবেশাধিকারের জরুরি।

প্রাচীন আমলের ঢাল-তলোয়ার, পাল যুগ, সুলতানি যুগ, মোগল আমলের শিলালিপি থেকে শুরু করে অসংখ্য মূর্তি, টেরাকোটা আর পুরোনো জিনিসপত্রে পরিপূর্ণ বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর। প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রহে এটি একেবারেই সমৃদ্ধ। কিন্তু নিরাপত্তার ঘাটতি আজও রয়ে গেছে এখানে। দেশের প্রথম এই জাদুঘরের নিরাপত্তার দায়িত্বে এখন শুধু আ
০৩ অক্টোবর ২০২১
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
২ ঘণ্টা আগে
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার যবিপ্রবি স্থাপন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক। পরবর্তীতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। সেখানে তিনি কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি কৃষিবিদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ও যবিপ্রবির রিজেন্ট বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এ ছাড়া তিনি একজন কৃষি বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলী হিসেবে দেশের কৃষি খাতের যান্ত্রিকীকরণ ও আধুনিকায়নে দীর্ঘ পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে কৃতিত্বের সঙ্গে অবদান রেখেছেন।
এদিকে, ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন, রিজেন্টবোর্ড সদস্যবৃন্দসহ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার।
এক শোক বার্তায় যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ বলেন, রফিকুল ইসলাম সরকার ছিলেন একজন সৎ, মানবিক, ধর্মভীরু ও দায়িত্বশীল মানুষ। যবিপ্রবির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজ অবধি তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নতিতে নিরলস পরিশ্রম করেছেন।
তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রশাসক এবং বরেণ্য কৃষি বিজ্ঞানী। যবিপ্রবির সূচনালগ্নে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও দূরদর্শী পরিকল্পনা বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছাতে ভিত গড়ে দিয়েছে। প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে তিনি শূন্য থেকে একটি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার যে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছিলেন, তা যবিপ্রবি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার যবিপ্রবি স্থাপন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক। পরবর্তীতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। সেখানে তিনি কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি কৃষিবিদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ও যবিপ্রবির রিজেন্ট বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এ ছাড়া তিনি একজন কৃষি বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলী হিসেবে দেশের কৃষি খাতের যান্ত্রিকীকরণ ও আধুনিকায়নে দীর্ঘ পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে কৃতিত্বের সঙ্গে অবদান রেখেছেন।
এদিকে, ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন, রিজেন্টবোর্ড সদস্যবৃন্দসহ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার।
এক শোক বার্তায় যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ বলেন, রফিকুল ইসলাম সরকার ছিলেন একজন সৎ, মানবিক, ধর্মভীরু ও দায়িত্বশীল মানুষ। যবিপ্রবির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজ অবধি তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নতিতে নিরলস পরিশ্রম করেছেন।
তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রশাসক এবং বরেণ্য কৃষি বিজ্ঞানী। যবিপ্রবির সূচনালগ্নে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও দূরদর্শী পরিকল্পনা বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছাতে ভিত গড়ে দিয়েছে। প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে তিনি শূন্য থেকে একটি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার যে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছিলেন, তা যবিপ্রবি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে।

প্রাচীন আমলের ঢাল-তলোয়ার, পাল যুগ, সুলতানি যুগ, মোগল আমলের শিলালিপি থেকে শুরু করে অসংখ্য মূর্তি, টেরাকোটা আর পুরোনো জিনিসপত্রে পরিপূর্ণ বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর। প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রহে এটি একেবারেই সমৃদ্ধ। কিন্তু নিরাপত্তার ঘাটতি আজও রয়ে গেছে এখানে। দেশের প্রথম এই জাদুঘরের নিরাপত্তার দায়িত্বে এখন শুধু আ
০৩ অক্টোবর ২০২১
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
২ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেসোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সড়কে আটকে থেকে যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী ট্রাক, ব্যক্তিগত যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রাত সাড়ে ৯টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মহাসড়কে যানজট দেখা গেছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী জানান, বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে লাঙ্গলবন্দ ব্রিজ এলাকায় একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেতুর রেলিংয়ে সজোরে আঘাত করে। ট্রাকটিতে প্রায় ২৭ টন মালামাল বোঝাই ছিল। দুর্ঘটনায় সেতুর রেলিং ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
তিনি আরও জানান, ট্রাকটিতে অতিরিক্ত মালামাল থাকায় রেকার দিয়ে সরানো সম্ভব হয়নি। ফলে প্রথমে অন্য একটি ট্রাকে মালামাল স্থানান্তরের কাজ শুরু করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় দীর্ঘ সময় লাগায় দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাকটি বিকেলের আগে সরানো যায়নি। এর ফলে ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে।

পণ্যবাহী ট্রাকচালক শাহ আলম জানান, দুর্ঘটনার কারণে রাস্তা বন্ধ ছিল বুঝতে পারছি। কিন্তু এত সময় লাগবে ভাবিনি। মালামাল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। এতে আর্থিক ক্ষতিও হচ্ছে।
আরেক যাত্রী আক্তার হোসেন বলেন, আমি চট্টগ্রামে যাচ্ছি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু তিন ঘণ্টা ধরে একই জায়গায় আটকে আছি। ছোট বাচ্চা নিয়ে খুব বিপদে পড়েছি।
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুর্ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করে। বিকেল নাগাদ মালামাল সরিয়ে ট্রাকটি সড়ক থেকে অপসারণ করা হলে ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে। টানা তিন দিনের ছুটি থাকায় মহাসড়কে গাড়ির চাপ বেশি।

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সড়কে আটকে থেকে যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী ট্রাক, ব্যক্তিগত যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রাত সাড়ে ৯টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মহাসড়কে যানজট দেখা গেছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী জানান, বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে লাঙ্গলবন্দ ব্রিজ এলাকায় একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেতুর রেলিংয়ে সজোরে আঘাত করে। ট্রাকটিতে প্রায় ২৭ টন মালামাল বোঝাই ছিল। দুর্ঘটনায় সেতুর রেলিং ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
তিনি আরও জানান, ট্রাকটিতে অতিরিক্ত মালামাল থাকায় রেকার দিয়ে সরানো সম্ভব হয়নি। ফলে প্রথমে অন্য একটি ট্রাকে মালামাল স্থানান্তরের কাজ শুরু করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় দীর্ঘ সময় লাগায় দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাকটি বিকেলের আগে সরানো যায়নি। এর ফলে ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে।

পণ্যবাহী ট্রাকচালক শাহ আলম জানান, দুর্ঘটনার কারণে রাস্তা বন্ধ ছিল বুঝতে পারছি। কিন্তু এত সময় লাগবে ভাবিনি। মালামাল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। এতে আর্থিক ক্ষতিও হচ্ছে।
আরেক যাত্রী আক্তার হোসেন বলেন, আমি চট্টগ্রামে যাচ্ছি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু তিন ঘণ্টা ধরে একই জায়গায় আটকে আছি। ছোট বাচ্চা নিয়ে খুব বিপদে পড়েছি।
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুর্ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করে। বিকেল নাগাদ মালামাল সরিয়ে ট্রাকটি সড়ক থেকে অপসারণ করা হলে ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে। টানা তিন দিনের ছুটি থাকায় মহাসড়কে গাড়ির চাপ বেশি।

প্রাচীন আমলের ঢাল-তলোয়ার, পাল যুগ, সুলতানি যুগ, মোগল আমলের শিলালিপি থেকে শুরু করে অসংখ্য মূর্তি, টেরাকোটা আর পুরোনো জিনিসপত্রে পরিপূর্ণ বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর। প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রহে এটি একেবারেই সমৃদ্ধ। কিন্তু নিরাপত্তার ঘাটতি আজও রয়ে গেছে এখানে। দেশের প্রথম এই জাদুঘরের নিরাপত্তার দায়িত্বে এখন শুধু আ
০৩ অক্টোবর ২০২১
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
২ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে