নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ার্ডমাস্টার রাসেল আলীর বিরুদ্ধে এবার সহকর্মীদের আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জনের স্বাক্ষরকৃত একটি লিখিত অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, অভিযোগটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
অভিযোগে বলা হয়, তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরেও শুধু সতর্ক করা ছাড়া অন্য কোনো শাস্তি না দেওয়ায় রাসেল আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর তিনি ফেসবুকে হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির সকল কর্মচারীকে আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
গত ২১ অক্টোবর বাংলাদেশ চতুর্থ শ্রেণি সরকারি কর্মচারী সমিতির রামেক হাসপাতাল ইউনিটের সভাপতি মোজাহার আলী ও সাধারণ সম্পাদক সুমন ইসলাম হাসপাতালের পরিচালকের কাছে আবার লিখিত অভিযোগ করেছেন ওয়ার্ড মাস্টার রাসেলের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জন স্বাক্ষর করেন।
ওয়ার্ড মাস্টার রাসেল আলী ফেসবুক পোস্টে গালি দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেননি। তিনি বলেন, ‘আমি হাসপাতালে চাকরি করতে আসার পর থেকেই আমার বিরুদ্ধে নানা চক্রান্ত চলছে। এরা আমাকে চাকরি করতে দিতে চায় না। দুই-আড়াই বছর ধরে আমি হয়রানির শিকার হচ্ছি। এসব নিয়ে কি আমি কিছু লিখতে পারি না?’
তবে আগের তদন্ত কমিটি অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে রাসেল কোনো সদুত্তর দেননি।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ বলেন, ‘রাসেলের বিরুদ্ধে আসা নতুন অভিযোগটি তদন্ত কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে। তারা বিষয়টি তদন্ত করছেন। তদন্ত কমিটি সুপারিশসহ প্রতিবেদন দেবে। প্রতিবেদন হাতে পেলে সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এর আগে হাসপাতালের কর্মচারীদের কাছ থেকে মাসিক ও সাপ্তাহিক চাঁদা তোলাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে রাসেলের বিরুদ্ধে। তিনি চাকরি দেওয়ার নামে অনেকের কাছ থেকেই মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। টাকা নিয়ে তিনি একবার অস্থায়ী ভিত্তিতে কিছু জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা করলেও পরে আরও বেশি টাকা নিয়ে আগের কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করেন। এরপর যাদের কাছ থেকে বেশি টাকা পান, তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করেন।
ভুক্তভোগীরা এই রাসেলের শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন সময় হাসপাতালের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করেন। পরে ২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর তৎকালীন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছিলেন। কিন্তু তার আমলে ওই তদন্ত আর আলোর মুখ দেখেনি। নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ আসার পরে ওই তদন্ত শেষ হয়। এতে অভিযোগ প্রমাণিত হয়।
তদন্ত কমিটি রাসেলসহ মোট চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়। এরপর গত ২৩ আগস্ট সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মো. আবু তালেব এক অফিস আদেশে মনা কুমার রায় ও রাকিবুল ইসলাম নামে আউটসোর্সিংয়ের দুই কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করেন। একই আদেশে ওয়ার্ড মাস্টার রাসেল আলী ও অফিস সহায়ক রাজিবুল ইসলামকে প্রথমবারের মতো সতর্ক করা হয়। চাকরি বহিতে বিষয়টি লিপিবদ্ধ করে রাখা হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ার্ডমাস্টার রাসেল আলীর বিরুদ্ধে এবার সহকর্মীদের আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জনের স্বাক্ষরকৃত একটি লিখিত অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, অভিযোগটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
অভিযোগে বলা হয়, তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরেও শুধু সতর্ক করা ছাড়া অন্য কোনো শাস্তি না দেওয়ায় রাসেল আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর তিনি ফেসবুকে হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির সকল কর্মচারীকে আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
গত ২১ অক্টোবর বাংলাদেশ চতুর্থ শ্রেণি সরকারি কর্মচারী সমিতির রামেক হাসপাতাল ইউনিটের সভাপতি মোজাহার আলী ও সাধারণ সম্পাদক সুমন ইসলাম হাসপাতালের পরিচালকের কাছে আবার লিখিত অভিযোগ করেছেন ওয়ার্ড মাস্টার রাসেলের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জন স্বাক্ষর করেন।
ওয়ার্ড মাস্টার রাসেল আলী ফেসবুক পোস্টে গালি দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেননি। তিনি বলেন, ‘আমি হাসপাতালে চাকরি করতে আসার পর থেকেই আমার বিরুদ্ধে নানা চক্রান্ত চলছে। এরা আমাকে চাকরি করতে দিতে চায় না। দুই-আড়াই বছর ধরে আমি হয়রানির শিকার হচ্ছি। এসব নিয়ে কি আমি কিছু লিখতে পারি না?’
তবে আগের তদন্ত কমিটি অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে রাসেল কোনো সদুত্তর দেননি।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ বলেন, ‘রাসেলের বিরুদ্ধে আসা নতুন অভিযোগটি তদন্ত কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে। তারা বিষয়টি তদন্ত করছেন। তদন্ত কমিটি সুপারিশসহ প্রতিবেদন দেবে। প্রতিবেদন হাতে পেলে সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এর আগে হাসপাতালের কর্মচারীদের কাছ থেকে মাসিক ও সাপ্তাহিক চাঁদা তোলাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে রাসেলের বিরুদ্ধে। তিনি চাকরি দেওয়ার নামে অনেকের কাছ থেকেই মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। টাকা নিয়ে তিনি একবার অস্থায়ী ভিত্তিতে কিছু জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা করলেও পরে আরও বেশি টাকা নিয়ে আগের কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করেন। এরপর যাদের কাছ থেকে বেশি টাকা পান, তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করেন।
ভুক্তভোগীরা এই রাসেলের শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন সময় হাসপাতালের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করেন। পরে ২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর তৎকালীন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছিলেন। কিন্তু তার আমলে ওই তদন্ত আর আলোর মুখ দেখেনি। নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ আসার পরে ওই তদন্ত শেষ হয়। এতে অভিযোগ প্রমাণিত হয়।
তদন্ত কমিটি রাসেলসহ মোট চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়। এরপর গত ২৩ আগস্ট সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মো. আবু তালেব এক অফিস আদেশে মনা কুমার রায় ও রাকিবুল ইসলাম নামে আউটসোর্সিংয়ের দুই কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করেন। একই আদেশে ওয়ার্ড মাস্টার রাসেল আলী ও অফিস সহায়ক রাজিবুল ইসলামকে প্রথমবারের মতো সতর্ক করা হয়। চাকরি বহিতে বিষয়টি লিপিবদ্ধ করে রাখা হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ার্ডমাস্টার রাসেল আলীর বিরুদ্ধে এবার সহকর্মীদের আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জনের স্বাক্ষরকৃত একটি লিখিত অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, অভিযোগটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
অভিযোগে বলা হয়, তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরেও শুধু সতর্ক করা ছাড়া অন্য কোনো শাস্তি না দেওয়ায় রাসেল আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর তিনি ফেসবুকে হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির সকল কর্মচারীকে আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
গত ২১ অক্টোবর বাংলাদেশ চতুর্থ শ্রেণি সরকারি কর্মচারী সমিতির রামেক হাসপাতাল ইউনিটের সভাপতি মোজাহার আলী ও সাধারণ সম্পাদক সুমন ইসলাম হাসপাতালের পরিচালকের কাছে আবার লিখিত অভিযোগ করেছেন ওয়ার্ড মাস্টার রাসেলের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জন স্বাক্ষর করেন।
ওয়ার্ড মাস্টার রাসেল আলী ফেসবুক পোস্টে গালি দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেননি। তিনি বলেন, ‘আমি হাসপাতালে চাকরি করতে আসার পর থেকেই আমার বিরুদ্ধে নানা চক্রান্ত চলছে। এরা আমাকে চাকরি করতে দিতে চায় না। দুই-আড়াই বছর ধরে আমি হয়রানির শিকার হচ্ছি। এসব নিয়ে কি আমি কিছু লিখতে পারি না?’
তবে আগের তদন্ত কমিটি অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে রাসেল কোনো সদুত্তর দেননি।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ বলেন, ‘রাসেলের বিরুদ্ধে আসা নতুন অভিযোগটি তদন্ত কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে। তারা বিষয়টি তদন্ত করছেন। তদন্ত কমিটি সুপারিশসহ প্রতিবেদন দেবে। প্রতিবেদন হাতে পেলে সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এর আগে হাসপাতালের কর্মচারীদের কাছ থেকে মাসিক ও সাপ্তাহিক চাঁদা তোলাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে রাসেলের বিরুদ্ধে। তিনি চাকরি দেওয়ার নামে অনেকের কাছ থেকেই মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। টাকা নিয়ে তিনি একবার অস্থায়ী ভিত্তিতে কিছু জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা করলেও পরে আরও বেশি টাকা নিয়ে আগের কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করেন। এরপর যাদের কাছ থেকে বেশি টাকা পান, তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করেন।
ভুক্তভোগীরা এই রাসেলের শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন সময় হাসপাতালের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করেন। পরে ২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর তৎকালীন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছিলেন। কিন্তু তার আমলে ওই তদন্ত আর আলোর মুখ দেখেনি। নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ আসার পরে ওই তদন্ত শেষ হয়। এতে অভিযোগ প্রমাণিত হয়।
তদন্ত কমিটি রাসেলসহ মোট চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়। এরপর গত ২৩ আগস্ট সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মো. আবু তালেব এক অফিস আদেশে মনা কুমার রায় ও রাকিবুল ইসলাম নামে আউটসোর্সিংয়ের দুই কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করেন। একই আদেশে ওয়ার্ড মাস্টার রাসেল আলী ও অফিস সহায়ক রাজিবুল ইসলামকে প্রথমবারের মতো সতর্ক করা হয়। চাকরি বহিতে বিষয়টি লিপিবদ্ধ করে রাখা হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ার্ডমাস্টার রাসেল আলীর বিরুদ্ধে এবার সহকর্মীদের আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জনের স্বাক্ষরকৃত একটি লিখিত অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, অভিযোগটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
অভিযোগে বলা হয়, তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরেও শুধু সতর্ক করা ছাড়া অন্য কোনো শাস্তি না দেওয়ায় রাসেল আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর তিনি ফেসবুকে হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির সকল কর্মচারীকে আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
গত ২১ অক্টোবর বাংলাদেশ চতুর্থ শ্রেণি সরকারি কর্মচারী সমিতির রামেক হাসপাতাল ইউনিটের সভাপতি মোজাহার আলী ও সাধারণ সম্পাদক সুমন ইসলাম হাসপাতালের পরিচালকের কাছে আবার লিখিত অভিযোগ করেছেন ওয়ার্ড মাস্টার রাসেলের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জন স্বাক্ষর করেন।
ওয়ার্ড মাস্টার রাসেল আলী ফেসবুক পোস্টে গালি দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেননি। তিনি বলেন, ‘আমি হাসপাতালে চাকরি করতে আসার পর থেকেই আমার বিরুদ্ধে নানা চক্রান্ত চলছে। এরা আমাকে চাকরি করতে দিতে চায় না। দুই-আড়াই বছর ধরে আমি হয়রানির শিকার হচ্ছি। এসব নিয়ে কি আমি কিছু লিখতে পারি না?’
তবে আগের তদন্ত কমিটি অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে রাসেল কোনো সদুত্তর দেননি।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ বলেন, ‘রাসেলের বিরুদ্ধে আসা নতুন অভিযোগটি তদন্ত কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে। তারা বিষয়টি তদন্ত করছেন। তদন্ত কমিটি সুপারিশসহ প্রতিবেদন দেবে। প্রতিবেদন হাতে পেলে সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এর আগে হাসপাতালের কর্মচারীদের কাছ থেকে মাসিক ও সাপ্তাহিক চাঁদা তোলাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে রাসেলের বিরুদ্ধে। তিনি চাকরি দেওয়ার নামে অনেকের কাছ থেকেই মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। টাকা নিয়ে তিনি একবার অস্থায়ী ভিত্তিতে কিছু জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা করলেও পরে আরও বেশি টাকা নিয়ে আগের কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করেন। এরপর যাদের কাছ থেকে বেশি টাকা পান, তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করেন।
ভুক্তভোগীরা এই রাসেলের শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন সময় হাসপাতালের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করেন। পরে ২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর তৎকালীন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছিলেন। কিন্তু তার আমলে ওই তদন্ত আর আলোর মুখ দেখেনি। নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ আসার পরে ওই তদন্ত শেষ হয়। এতে অভিযোগ প্রমাণিত হয়।
তদন্ত কমিটি রাসেলসহ মোট চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়। এরপর গত ২৩ আগস্ট সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মো. আবু তালেব এক অফিস আদেশে মনা কুমার রায় ও রাকিবুল ইসলাম নামে আউটসোর্সিংয়ের দুই কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করেন। একই আদেশে ওয়ার্ড মাস্টার রাসেল আলী ও অফিস সহায়ক রাজিবুল ইসলামকে প্রথমবারের মতো সতর্ক করা হয়। চাকরি বহিতে বিষয়টি লিপিবদ্ধ করে রাখা হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১৪-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, ‘ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে শ্রমিকদের সঙ্গে দিপুর সঙ্গে কোম্পানির ভেতর বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। পরে কারখানার ফ্লোর ম্যানেজার আলমগীর তাঁকে চাকরি থেকে ইস্তফা নিতে বাধ্য করেন।
১৯ মিনিট আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সহসভাপতি (ভিপি) ও শিবির নেতা মোস্তাকুর রহমান।
২৫ মিনিট আগে
দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
৪২ মিনিট আগে
রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে যুবক দিপু চন্দ্র দাস হত্যা ও লাশ পোড়ানোর মামলায় প্রধান অভিযুক্তসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) তাঁদের গ্রেপ্তার করে।

আজ শনিবার ময়মনসিংহ র্যাব-১৪-এর সদর সপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে সাতজনের গ্রেপ্তারের তথ্য জানানো হয়।
র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন তারেক হোসেন (১৯), লিমন সরকার, মানিক মিয়া (২০), এরশাদ আলী (৩৯), নিঝুম উদ্দিন (২০), আলমগীর হোসেন (৩৮) ও মিরাজ হোসেন আকন (৪৬)। তাঁদের মধ্যে আলমগীর হোসেন পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড কোম্পানির ফ্লোর ম্যানেজার এবং মিরাজ হোসেন আকন কোয়ালিটি ইনচার্জ।
ডিবির হাতে গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন আজমল হাসান সগীর (২৬), শাহিন মিয়া (১৯) ও মো. নাজমুল।
সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১৪-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, ‘ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে শ্রমিকদের সঙ্গে দিপুর সঙ্গে কোম্পানির ভেতর বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। পরে কারখানার ফ্লোর ম্যানেজার আলমগীর তাঁকে চাকরি থেকে ইস্তফা নিতে বাধ্য করেন। বিষয়টি বাইরে ছড়িয়ে পড়লে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে না জানিয়ে দিপুকে জনতার হাতে তুলে দেওয়া হয়। পরে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। হত্যার পর গাছের ডালে বেঁধে লাশে আগুন দেওয়া গ্রহণযোগ্য নয়। হত্যাকারীরা কেউ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নন। বাকি আসামিদেরও দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে ভালুকা উপজেলায় ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে যুবক দিপু চন্দ্র দাসকে (২৮) পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পরে তাঁর লাশে আগুন দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধ করে রাখা হয়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে এবং অর্ধপোড়া লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনায় শুক্রবার বিকেলে দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে ভালুকা মডেল থানায় ১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে হত্যা মামলা করেন।

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে যুবক দিপু চন্দ্র দাস হত্যা ও লাশ পোড়ানোর মামলায় প্রধান অভিযুক্তসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) তাঁদের গ্রেপ্তার করে।

আজ শনিবার ময়মনসিংহ র্যাব-১৪-এর সদর সপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে সাতজনের গ্রেপ্তারের তথ্য জানানো হয়।
র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন তারেক হোসেন (১৯), লিমন সরকার, মানিক মিয়া (২০), এরশাদ আলী (৩৯), নিঝুম উদ্দিন (২০), আলমগীর হোসেন (৩৮) ও মিরাজ হোসেন আকন (৪৬)। তাঁদের মধ্যে আলমগীর হোসেন পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড কোম্পানির ফ্লোর ম্যানেজার এবং মিরাজ হোসেন আকন কোয়ালিটি ইনচার্জ।
ডিবির হাতে গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন আজমল হাসান সগীর (২৬), শাহিন মিয়া (১৯) ও মো. নাজমুল।
সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১৪-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, ‘ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে শ্রমিকদের সঙ্গে দিপুর সঙ্গে কোম্পানির ভেতর বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। পরে কারখানার ফ্লোর ম্যানেজার আলমগীর তাঁকে চাকরি থেকে ইস্তফা নিতে বাধ্য করেন। বিষয়টি বাইরে ছড়িয়ে পড়লে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে না জানিয়ে দিপুকে জনতার হাতে তুলে দেওয়া হয়। পরে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। হত্যার পর গাছের ডালে বেঁধে লাশে আগুন দেওয়া গ্রহণযোগ্য নয়। হত্যাকারীরা কেউ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নন। বাকি আসামিদেরও দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে ভালুকা উপজেলায় ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে যুবক দিপু চন্দ্র দাসকে (২৮) পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পরে তাঁর লাশে আগুন দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধ করে রাখা হয়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে এবং অর্ধপোড়া লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনায় শুক্রবার বিকেলে দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে ভালুকা মডেল থানায় ১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে হত্যা মামলা করেন।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ার্ডমাস্টার রাসেল আলীর বিরুদ্ধে এবার সহকর্মীদের আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জনের স্বাক্ষরকৃত একটি লিখিত অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে...
২৫ অক্টোবর ২০২৩
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সহসভাপতি (ভিপি) ও শিবির নেতা মোস্তাকুর রহমান।
২৫ মিনিট আগে
দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
৪২ মিনিট আগে
রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সহসভাপতি (ভিপি) ও শিবির নেতা মোস্তাকুর রহমান।
গত বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে তাৎক্ষণিকভাবে বিক্ষোভ মিছিল–পরবর্তী সমাবেশে এমন কথা বলেন তিনি।
মোস্তাকুর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবির সভাপতি পদেও আছেন। তাঁর বক্তব্যের একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। এমন বক্তব্যের নিন্দা জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভ সমাবেশে রাবি শিবির সভাপতি মোস্তাকুর রহমান বলেন, ‘আমরা আজকের এই প্রোগ্রাম থেকে ঘোষণা দিচ্ছি, প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ এসব সুশীল সংবাদ পত্রিকাকে অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। আমরা মনে করি, এই প্রোগ্রামে যদি প্রথম আলো, ডেইলি স্টার পত্রিকার কোনো সাংবাদিক আসেন, তাহলে এখনই এখান থেকে চলে যাবেন।’
শিবির নেতা মোস্তাকুর এই বক্তব্য দেওয়ার কিছু সময় আগে ঢাকায় প্রথম আলোর কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। একপর্যায়ে এই দুর্বৃত্তদের একটি অংশ ঢাকার কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউয়ে অবস্থিত ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা করে ভবনটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। সেখানে ডেইলি স্টারের বহু কর্মী আটকা পড়েন। কয়েক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা তাঁদের উদ্ধার করেন।
রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন উচ্ছেদ করে দিতে হবে উল্লেখ করে রাকসু ভিপি মোস্তাকুর রহমান বিক্ষোভ সমাবেশে বলেন, ‘আমরা ঘোষণা দিচ্ছি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো প্রকার আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শিক্ষক ক্লাসে আসতে পারবে না। আমরা ঘোষণা দিচ্ছি, হাদি ভাইয়ের রক্ত থেকে লক্ষ হাদি জন্ম নিব, ইনশা আল্লাহ। ভারতীয় হাইকমিশন বাংলাদেশে মাত্র দুইটা। তার মধ্যে একটা রাজশাহীতে। আমরা বলব, রাজশাহীতে ভারতীয় হাইকমিশন উচ্ছেদ করে দিতে হবে।’
রাবি ভিপি ও শিবির নেতার এমন বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে আজ শনিবার বিবৃতি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষার্থীরা সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত শরিফ ওসমান বিন হাদির আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন। একই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হাদির হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে একটি গোষ্ঠী পরিকল্পিতভাবে দেশের শীর্ষস্থানীয় বাংলা দৈনিক প্রথম আলো, ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার-এর কার্যালয় এবং সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানট ও উদীচীতে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালিয়েছে। এ সময় ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ-এর সম্পাদক ও সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নূরুল কবীরের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটে।
বিজ্ঞপ্তিতে রাকসু ভিপি মোস্তাকুর রহমান জাহিদের বক্তব্য নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) হাদি হত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশে তিনি প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, এসব পত্রিকার কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত থাকলে কর্মসূচি থেকে বের হয়ে যেতে। যা দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে দেওয়া এমন বক্তব্য অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং তা চলমান উগ্রতাকে আরও উসকে দেয়। তাঁরা ওই বক্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরও দেশজুড়ে আওয়ামী নৈরাজ্য, মব সন্ত্রাস, উগ্রবাদ এবং জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর হত্যাকাণ্ড ও অরাজকতা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চরম ব্যর্থতার পরিচয় বহন করে, যা গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে বড় বাধা। সংশ্লিষ্ট সকল অপরাধীকে দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় এনে বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সহসভাপতি (ভিপি) ও শিবির নেতা মোস্তাকুর রহমান।
গত বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে তাৎক্ষণিকভাবে বিক্ষোভ মিছিল–পরবর্তী সমাবেশে এমন কথা বলেন তিনি।
মোস্তাকুর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবির সভাপতি পদেও আছেন। তাঁর বক্তব্যের একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। এমন বক্তব্যের নিন্দা জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভ সমাবেশে রাবি শিবির সভাপতি মোস্তাকুর রহমান বলেন, ‘আমরা আজকের এই প্রোগ্রাম থেকে ঘোষণা দিচ্ছি, প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ এসব সুশীল সংবাদ পত্রিকাকে অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। আমরা মনে করি, এই প্রোগ্রামে যদি প্রথম আলো, ডেইলি স্টার পত্রিকার কোনো সাংবাদিক আসেন, তাহলে এখনই এখান থেকে চলে যাবেন।’
শিবির নেতা মোস্তাকুর এই বক্তব্য দেওয়ার কিছু সময় আগে ঢাকায় প্রথম আলোর কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। একপর্যায়ে এই দুর্বৃত্তদের একটি অংশ ঢাকার কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউয়ে অবস্থিত ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা করে ভবনটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। সেখানে ডেইলি স্টারের বহু কর্মী আটকা পড়েন। কয়েক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা তাঁদের উদ্ধার করেন।
রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন উচ্ছেদ করে দিতে হবে উল্লেখ করে রাকসু ভিপি মোস্তাকুর রহমান বিক্ষোভ সমাবেশে বলেন, ‘আমরা ঘোষণা দিচ্ছি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো প্রকার আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শিক্ষক ক্লাসে আসতে পারবে না। আমরা ঘোষণা দিচ্ছি, হাদি ভাইয়ের রক্ত থেকে লক্ষ হাদি জন্ম নিব, ইনশা আল্লাহ। ভারতীয় হাইকমিশন বাংলাদেশে মাত্র দুইটা। তার মধ্যে একটা রাজশাহীতে। আমরা বলব, রাজশাহীতে ভারতীয় হাইকমিশন উচ্ছেদ করে দিতে হবে।’
রাবি ভিপি ও শিবির নেতার এমন বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে আজ শনিবার বিবৃতি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষার্থীরা সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত শরিফ ওসমান বিন হাদির আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন। একই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হাদির হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে একটি গোষ্ঠী পরিকল্পিতভাবে দেশের শীর্ষস্থানীয় বাংলা দৈনিক প্রথম আলো, ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার-এর কার্যালয় এবং সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানট ও উদীচীতে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালিয়েছে। এ সময় ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ-এর সম্পাদক ও সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নূরুল কবীরের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটে।
বিজ্ঞপ্তিতে রাকসু ভিপি মোস্তাকুর রহমান জাহিদের বক্তব্য নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) হাদি হত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশে তিনি প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, এসব পত্রিকার কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত থাকলে কর্মসূচি থেকে বের হয়ে যেতে। যা দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে দেওয়া এমন বক্তব্য অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং তা চলমান উগ্রতাকে আরও উসকে দেয়। তাঁরা ওই বক্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরও দেশজুড়ে আওয়ামী নৈরাজ্য, মব সন্ত্রাস, উগ্রবাদ এবং জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর হত্যাকাণ্ড ও অরাজকতা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চরম ব্যর্থতার পরিচয় বহন করে, যা গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে বড় বাধা। সংশ্লিষ্ট সকল অপরাধীকে দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় এনে বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ার্ডমাস্টার রাসেল আলীর বিরুদ্ধে এবার সহকর্মীদের আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জনের স্বাক্ষরকৃত একটি লিখিত অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে...
২৫ অক্টোবর ২০২৩
সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১৪-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, ‘ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে শ্রমিকদের সঙ্গে দিপুর সঙ্গে কোম্পানির ভেতর বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। পরে কারখানার ফ্লোর ম্যানেজার আলমগীর তাঁকে চাকরি থেকে ইস্তফা নিতে বাধ্য করেন।
১৯ মিনিট আগে
দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
৪২ মিনিট আগে
রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেরিমন রহমান, রাজশাহী

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড পেয়েছেন রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
এমনকি বিএনপির একজন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীর পক্ষে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছেন। গত বুধবার অন্য নেতাদের সঙ্গে জীবনও সেখানে যান। তখনকার ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাতুল করিম মিজানের মাঝে দাঁড়িয়ে আছেন সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা জহরুল হক জীবন।
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির জেলা কমিটির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। তবে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলও। মনোনয়ন না পেলে হতে পারেন ‘বিদ্রোহী’। বুধবার তাঁর পক্ষেই সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জীবন। তাঁর সঙ্গে বাঘা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও চারঘাট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশাও উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার সময় তাঁরা সাজাপ্রাপ্ত আসামি জীবনের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন। জীবন যখন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যান, তখনো উপজেলা ক্যাম্পাসে পুলিশের একটি ভ্যান ছিল। সবার সামনে প্রকাশ্যেই ছিলেন জীবন। তবে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কী মন্তব্য করব? এটা যাদের কাজ (পুলিশ), তাদেরকেই জিজ্ঞেস করুন।’ সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে দিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে কথা বলতে জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলকে ফোন করা হয়। তবে ব্যস্ত আছেন জানিয়ে তিনি কথা বলতে চাননি।
কাগজপত্রে দেখা যায়, জহুরুল হক জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী সোনিয়া খাতুন তাঁর মোহরানা ও দুই সন্তানের ভরণপোষণের দাবিতে রাজশাহীর পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। জীবন তা তোয়াক্কা না করে আদালতে হাজিরই হননি। এ অবস্থায় গত ৫ নভেম্বর একতরফা রায় দেন আদালত। রায়ে সোনিয়ার মোহরানা ও সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ ৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা দিতে জীবনকে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাঁকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর দেড় মাস পার হলেও জীবন গ্রেপ্তার হননি।
স্থানীয়রা জানান, ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌসের স্বামী ইশতিয়াক আহমেদ শুভর সঙ্গে জহুরুল হক জীবনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস চারঘাট পৌরসভার প্রশাসক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। জীবন বিভিন্ন লাইসেন্সে চারঘাট উপজেলা ও পৌরসভার ঠিকাদারি কাজ করছেন। কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সাজা পরোয়ানা মাথায় নিয়ে তিনি উপজেলা ও পৌরসভা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ইউএনওর কাছে কাজের বিল দাখিল করছেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না।
মামলার বাদী সোনিয়া খাতুন বলেন, ‘আমি জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী। মামলা করার কারণে সে আমাকে অব্যাহতভাবে ফোনে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির প্রভাবের কারণে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না। আমার জীবনের এখন কোনো নিরাপত্তা নাই। যেকোনো সময় ক্ষতি হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মামলার রায় হওয়ার পরও জীবন আমার বাড়িতে এসে আমাকে মারধর করে গেছে। থানা-পুলিশ-মামলা করে কোনো লাভ নাই বলে সে আমাকে জানিয়ে গেছে। বলে গেছে, থানায় সে ফ্যান-টিভি কিনে দিয়েছে। থানা তার কিছুই করবে না।’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা জহুরুল হক জীবন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী গোপনে মামলা করে। নোটিশ চেপে রেখে একতরফা রায় নেয়। সাজার বিষয়ে আমি জানতে পেরে আদালতে টাকা জমা দিয়েছি। সামনের তারিখে হয়তো কাগজ পেয়ে যাব। তারপর সেটি থানায় এনে জমা দেব। এখন পর্যন্ত দিতে পারিনি, এটা আমারই ফল্ট।’ স্ত্রীর অভিযোগের সবই মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
জীবনের সাজা পরোয়ানা এবং তাঁকে গ্রেপ্তার না করার ব্যাপারে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন ফারুকীর কাছে জানতে চাওয়া হয়। তখন তিনি মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র চান এবং সেটি দেখার পরে মন্তব্য করবেন বলে জানান। বৃহস্পতিবারই ওসির হোয়াটসঅ্যাপে জীবনের মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র পাঠানো হয়। কিন্তু পরে আর ফোন ধরেননি ওসি। শুক্র ও শনিবারও তিনি ফোন ধরেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট থানা থেকে বিষয়টি জানার জন্য কিছুক্ষণ সময় নেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন। পরে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জহুরুল হক জীবনের বিরুদ্ধে থানায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে। পুলিশ তাঁকে খুঁজে পায় না।
ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, চারঘাট থানার ওসি তাঁকে জানিয়েছেন, তিনি থানায় নতুন এসেছেন। বিষয়টি বুঝে উঠতে পারেননি। তবে আসামি যে-ই হোক না কেন, তাঁকে দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন।

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড পেয়েছেন রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
এমনকি বিএনপির একজন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীর পক্ষে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছেন। গত বুধবার অন্য নেতাদের সঙ্গে জীবনও সেখানে যান। তখনকার ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাতুল করিম মিজানের মাঝে দাঁড়িয়ে আছেন সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা জহরুল হক জীবন।
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির জেলা কমিটির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। তবে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলও। মনোনয়ন না পেলে হতে পারেন ‘বিদ্রোহী’। বুধবার তাঁর পক্ষেই সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জীবন। তাঁর সঙ্গে বাঘা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও চারঘাট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশাও উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার সময় তাঁরা সাজাপ্রাপ্ত আসামি জীবনের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন। জীবন যখন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যান, তখনো উপজেলা ক্যাম্পাসে পুলিশের একটি ভ্যান ছিল। সবার সামনে প্রকাশ্যেই ছিলেন জীবন। তবে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কী মন্তব্য করব? এটা যাদের কাজ (পুলিশ), তাদেরকেই জিজ্ঞেস করুন।’ সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে দিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে কথা বলতে জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলকে ফোন করা হয়। তবে ব্যস্ত আছেন জানিয়ে তিনি কথা বলতে চাননি।
কাগজপত্রে দেখা যায়, জহুরুল হক জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী সোনিয়া খাতুন তাঁর মোহরানা ও দুই সন্তানের ভরণপোষণের দাবিতে রাজশাহীর পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। জীবন তা তোয়াক্কা না করে আদালতে হাজিরই হননি। এ অবস্থায় গত ৫ নভেম্বর একতরফা রায় দেন আদালত। রায়ে সোনিয়ার মোহরানা ও সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ ৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা দিতে জীবনকে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাঁকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর দেড় মাস পার হলেও জীবন গ্রেপ্তার হননি।
স্থানীয়রা জানান, ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌসের স্বামী ইশতিয়াক আহমেদ শুভর সঙ্গে জহুরুল হক জীবনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস চারঘাট পৌরসভার প্রশাসক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। জীবন বিভিন্ন লাইসেন্সে চারঘাট উপজেলা ও পৌরসভার ঠিকাদারি কাজ করছেন। কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সাজা পরোয়ানা মাথায় নিয়ে তিনি উপজেলা ও পৌরসভা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ইউএনওর কাছে কাজের বিল দাখিল করছেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না।
মামলার বাদী সোনিয়া খাতুন বলেন, ‘আমি জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী। মামলা করার কারণে সে আমাকে অব্যাহতভাবে ফোনে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির প্রভাবের কারণে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না। আমার জীবনের এখন কোনো নিরাপত্তা নাই। যেকোনো সময় ক্ষতি হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মামলার রায় হওয়ার পরও জীবন আমার বাড়িতে এসে আমাকে মারধর করে গেছে। থানা-পুলিশ-মামলা করে কোনো লাভ নাই বলে সে আমাকে জানিয়ে গেছে। বলে গেছে, থানায় সে ফ্যান-টিভি কিনে দিয়েছে। থানা তার কিছুই করবে না।’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা জহুরুল হক জীবন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী গোপনে মামলা করে। নোটিশ চেপে রেখে একতরফা রায় নেয়। সাজার বিষয়ে আমি জানতে পেরে আদালতে টাকা জমা দিয়েছি। সামনের তারিখে হয়তো কাগজ পেয়ে যাব। তারপর সেটি থানায় এনে জমা দেব। এখন পর্যন্ত দিতে পারিনি, এটা আমারই ফল্ট।’ স্ত্রীর অভিযোগের সবই মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
জীবনের সাজা পরোয়ানা এবং তাঁকে গ্রেপ্তার না করার ব্যাপারে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন ফারুকীর কাছে জানতে চাওয়া হয়। তখন তিনি মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র চান এবং সেটি দেখার পরে মন্তব্য করবেন বলে জানান। বৃহস্পতিবারই ওসির হোয়াটসঅ্যাপে জীবনের মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র পাঠানো হয়। কিন্তু পরে আর ফোন ধরেননি ওসি। শুক্র ও শনিবারও তিনি ফোন ধরেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট থানা থেকে বিষয়টি জানার জন্য কিছুক্ষণ সময় নেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন। পরে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জহুরুল হক জীবনের বিরুদ্ধে থানায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে। পুলিশ তাঁকে খুঁজে পায় না।
ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, চারঘাট থানার ওসি তাঁকে জানিয়েছেন, তিনি থানায় নতুন এসেছেন। বিষয়টি বুঝে উঠতে পারেননি। তবে আসামি যে-ই হোক না কেন, তাঁকে দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ার্ডমাস্টার রাসেল আলীর বিরুদ্ধে এবার সহকর্মীদের আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জনের স্বাক্ষরকৃত একটি লিখিত অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে...
২৫ অক্টোবর ২০২৩
সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১৪-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, ‘ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে শ্রমিকদের সঙ্গে দিপুর সঙ্গে কোম্পানির ভেতর বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। পরে কারখানার ফ্লোর ম্যানেজার আলমগীর তাঁকে চাকরি থেকে ইস্তফা নিতে বাধ্য করেন।
১৯ মিনিট আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সহসভাপতি (ভিপি) ও শিবির নেতা মোস্তাকুর রহমান।
২৫ মিনিট আগে
রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেরাঙামাটি প্রতিনিধি

রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
মৃত পর্যটক হলেন মো. ইফরাত উদ্দীন (২৬)। তিনি পুরান ঢাকার নাজিরা বাজারের মো. ওয়াসিমের ছেলে।
রাঙামাটি ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মুরসিদুল ইসলাম জানান, ইফরাতসহ ছয় বন্ধু মিলে আজ ঢাকা থেকে রাঙামাটিতে পৌঁছান। তাঁরা সেখানে বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্টে যান। সকাল ৯টার দিকে তাঁরা রিসোর্ট এলাকার কাপ্তাই হ্রদের পানিতে কায়াকিং করতে যান। এ সময় ইফরাতের কায়াকটি হঠাৎ উল্টে গেলে তিনি পানিতে তলিয়ে যান। কায়াকিং করার সময় অন্য বন্ধুদের লাইফ জ্যাকেট থাকলেও ইফরাতের ছিল না।
খবর পেয়ে রাঙামাটি ফায়ার স্টেশনের ডুবুরি ইউনিটের লিডার গিয়াস উদ্দিনের নেতৃত্বে ডুবরিরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় আধা ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে বেলা পৌনে ১১টার দিকে ইফরাতের লাশ উদ্ধার করে। লাশ রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রাঙামাটি কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসীম উদ্দিন জানান, মরদেহ রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে ময়নাতদন্ত ছাড়া মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের চেষ্টা চলছে।

রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
মৃত পর্যটক হলেন মো. ইফরাত উদ্দীন (২৬)। তিনি পুরান ঢাকার নাজিরা বাজারের মো. ওয়াসিমের ছেলে।
রাঙামাটি ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মুরসিদুল ইসলাম জানান, ইফরাতসহ ছয় বন্ধু মিলে আজ ঢাকা থেকে রাঙামাটিতে পৌঁছান। তাঁরা সেখানে বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্টে যান। সকাল ৯টার দিকে তাঁরা রিসোর্ট এলাকার কাপ্তাই হ্রদের পানিতে কায়াকিং করতে যান। এ সময় ইফরাতের কায়াকটি হঠাৎ উল্টে গেলে তিনি পানিতে তলিয়ে যান। কায়াকিং করার সময় অন্য বন্ধুদের লাইফ জ্যাকেট থাকলেও ইফরাতের ছিল না।
খবর পেয়ে রাঙামাটি ফায়ার স্টেশনের ডুবুরি ইউনিটের লিডার গিয়াস উদ্দিনের নেতৃত্বে ডুবরিরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় আধা ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে বেলা পৌনে ১১টার দিকে ইফরাতের লাশ উদ্ধার করে। লাশ রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রাঙামাটি কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসীম উদ্দিন জানান, মরদেহ রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে ময়নাতদন্ত ছাড়া মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের চেষ্টা চলছে।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ার্ডমাস্টার রাসেল আলীর বিরুদ্ধে এবার সহকর্মীদের আপত্তিকর ভাষায় গালি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় হাসপাতালের ১৬৫ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৫১ জনের স্বাক্ষরকৃত একটি লিখিত অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে...
২৫ অক্টোবর ২০২৩
সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১৪-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, ‘ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে শ্রমিকদের সঙ্গে দিপুর সঙ্গে কোম্পানির ভেতর বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। পরে কারখানার ফ্লোর ম্যানেজার আলমগীর তাঁকে চাকরি থেকে ইস্তফা নিতে বাধ্য করেন।
১৯ মিনিট আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সহসভাপতি (ভিপি) ও শিবির নেতা মোস্তাকুর রহমান।
২৫ মিনিট আগে
দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
৪২ মিনিট আগে