চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। এ জেলায় শীতের তীব্রতা বেড়েই চলেছে। আজ শুক্রবার জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯০ শতাংশ। চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, জেলায় চলতি শীত মৌসুমে তৃতীয় দফায় গতকাল বৃহস্পতিবার মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়। এদিন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তাপমাত্রা কমে যাওয়ার পাশাপাশি উত্তরের হিমেল হাওয়ায় শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। তীব্র শীতে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষেরা। ভোর থেকে যেসব শ্রমজীবী মানুষের কাজ শুরু হয়, তাঁদের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডে ভাটা পড়েছে। অনেকেই কাজ পাচ্ছেন না। অলস সময় পার করছেন ভ্যান ও ইজিবাইকচালকেরা। বোরো মৌসুম শুরু হলেও তীব্র শীতে কৃষকেরা ঠিকমতো কৃষিকাজ করতে পারছেন না।
শহরের বড় বাজার এলাকায় কাজ পাওয়ার অপেক্ষা করছিলেন খোকন আলী নামের এক মাটিকাটা শ্রমিক। তিনি বলেন, ‘কিছুদিন শীত একটু কম ছিল। কাজকর্ম করতে পারছিলাম। কিন্তু হঠাৎ আবার শীত বেশি পড়ছে। এ কারণে আমার মতো অনেকেই কাজ পাচ্ছে না। আবার যারা পাচ্ছে, তারাও সকালের দিকে কাজ করতে পারছে না।’
ইটভাটার শ্রমিক আশিকুর রহমান বলেন, ‘কাজ তো করছি। কিন্তু শীতের কারণে খুব কষ্ট হচ্ছে। হাত অবশ হয়ে আসছে।’
পাখি ভ্যানচালক অলোক মিয়া বলেন, ‘রাস্তাঘাটে লোকজন কম। এই শীতের মধ্যে বের হলেও যাত্রী পাই না। আয় রোজগার অনেক কমে গেছে।’
চুয়াডাঙ্গার আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, ‘শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ৯০ শতাংশ।’
জামিনুর রহমান আরও বলেন, পশ্চিমে ঝড় সরে যাওয়ার কারণে গতকাল থেকে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত তাপমাত্রা আরও কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর ১৪ জানুয়ারি থেকে তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। এ জেলায় শীতের তীব্রতা বেড়েই চলেছে। আজ শুক্রবার জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯০ শতাংশ। চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, জেলায় চলতি শীত মৌসুমে তৃতীয় দফায় গতকাল বৃহস্পতিবার মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়। এদিন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তাপমাত্রা কমে যাওয়ার পাশাপাশি উত্তরের হিমেল হাওয়ায় শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। তীব্র শীতে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষেরা। ভোর থেকে যেসব শ্রমজীবী মানুষের কাজ শুরু হয়, তাঁদের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডে ভাটা পড়েছে। অনেকেই কাজ পাচ্ছেন না। অলস সময় পার করছেন ভ্যান ও ইজিবাইকচালকেরা। বোরো মৌসুম শুরু হলেও তীব্র শীতে কৃষকেরা ঠিকমতো কৃষিকাজ করতে পারছেন না।
শহরের বড় বাজার এলাকায় কাজ পাওয়ার অপেক্ষা করছিলেন খোকন আলী নামের এক মাটিকাটা শ্রমিক। তিনি বলেন, ‘কিছুদিন শীত একটু কম ছিল। কাজকর্ম করতে পারছিলাম। কিন্তু হঠাৎ আবার শীত বেশি পড়ছে। এ কারণে আমার মতো অনেকেই কাজ পাচ্ছে না। আবার যারা পাচ্ছে, তারাও সকালের দিকে কাজ করতে পারছে না।’
ইটভাটার শ্রমিক আশিকুর রহমান বলেন, ‘কাজ তো করছি। কিন্তু শীতের কারণে খুব কষ্ট হচ্ছে। হাত অবশ হয়ে আসছে।’
পাখি ভ্যানচালক অলোক মিয়া বলেন, ‘রাস্তাঘাটে লোকজন কম। এই শীতের মধ্যে বের হলেও যাত্রী পাই না। আয় রোজগার অনেক কমে গেছে।’
চুয়াডাঙ্গার আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, ‘শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ৯০ শতাংশ।’
জামিনুর রহমান আরও বলেন, পশ্চিমে ঝড় সরে যাওয়ার কারণে গতকাল থেকে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত তাপমাত্রা আরও কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর ১৪ জানুয়ারি থেকে তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
শেরপুরের নকলায় নিজ বাড়ি থেকে মলি বেগম (১৫) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চর অষ্টধর ইউনিয়নের চরভাবনা গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১১ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘ছাত্রদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে গেছে। সেই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে আমাদের সজাগ থাকতে হবে। দুর্নীতি ও ফ্যাসিবাদমুক্ত বসবাসযোগ্য যে বাংলাদেশ চেয়েছিল ছাত্ররা, সেই ছাত্রদের সঙ্গে এখন তর্কে জড়াচ্ছে একটি চক্র।’
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের গুরুদাসপুরে পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জন নিহত হয়েছে। আজ ২৪ জানুয়ারি ভোর ৪টা এবং সকাল ৭টার দিকে দুর্ঘটনাগুলো ঘটে। এ দুই দুর্ঘটনায় এক অজ্ঞাত নারী এবং শাহিন আলী (৩০) নামের এক ফল ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেআনোয়ারা বেগমের (৮২) জানাজার প্রস্তুতি চলছিল। এ সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তাঁর ছেলে ইয়াছিন প্রধান (৬২)। গতকাল বৃহস্পতিবার চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ফতেপুর পূর্ব ইউনিয়নের নান্দুরকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে