নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভোট গণনার সময় মারামারি ও এক আইনজীবীকে হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার বিএনপি-সমর্থিত প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলের জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর ষষ্ঠ অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোরশেদ আলম জামিন নামঞ্জুর করেন।
গত ৯ মার্চ সন্ধ্যা ৭টার দিকে পল্টনের চেম্বার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়। ১০ মার্চ আদালতের হাজির করে তাঁকে চারদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ওইদিন জামিনও নামঞ্জুর করা হয়। পরে মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করার পর আজ শুনানির জন্য রাখা হয়। অন্যদিকে রিমান্ড শেষে গত ১৩ মার্চ কাজলকে কারাগারে পাঠানো হয়।
রুহুল কুদ্দুস কাজলের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী আজ জামিন নামঞ্জুরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সুপ্রিম কোর্ট বারে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনায় গত ৮ মার্চ ২০ জনের নাম উল্লেখ করে শাহবাগ থানায় মামলা করা হয়।
এতে ১ নম্বর আসামি করা হয় অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীকে। এ ছাড়া ২ নম্বর আসামি করা হয় ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে। মারামারির ঘটনায় আহত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান সিদ্দিকী (সাইফ) বাদী হয়ে ওই মামলা করেন।
মামলায় আইনজীবী যুথী ও কাজল ছাড়াও অন্য আসামিরা হলেন—অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ, অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, ব্যারিস্টার উসমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট আরিফ, সুমন, তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল, অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, তরিকুল ও সোহাগ। এ ছাড়া মামলায় ৩০-৪০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ‘আসামিরা যুথীর নির্দেশে এবং প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির নিচতলার শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে অস্ত্র হাতে জোর করে প্রবেশ করে। অনধিকার প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় নির্বাচন সাবকমিটির সদস্যদের গালিগালাজ করে। দুজনের হাতে লোহার রড ছিল। তাঁরা সাইফুর রহমানকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করে। এতে তিনি মাথায় আঘাত পান। অন্য আসামিরা কাঠের লাঠি, কাঠের ও প্লাস্টিকের চেয়ার দিয়ে অতর্কিতভাবে এলোপাতাড়ি মারধর করে।’
এ ছাড়া তাঁরা ব্যারিস্টার জাকারিয়া হাবিবকে মারধর করে, এতে তিনি আহত হন। নাহিদ সুলতানা যুথী আইনজীবী রিনা বেগমকে চড়থাপ্পড় ও হুমকি দেন। হামলাকারীরা অডিটরিয়ামের ভেতরে এলোপাতাড়ি ভাঙচুর ও অরাজকতা সৃষ্টি করে। এতে নির্বাচনী দায়িত্বরত সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়, নির্বাচনী অন্যান্য কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে ভন্ডুল হয়ে যায়।
এজাহারে আরও বলা হয়, নির্বাচনের ভোট গণনা এবং ফলাফল ঘোষণার কাজ শেষ না হলেও নাহিদ সুলতানা যুথীর নেতৃত্বে তাঁকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা করার অবৈধ দাবিতে এই ঘটনা ঘটে।
এদিকে মামলার পর শুক্রবার রাতেই জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার উসমান চৌধুরী, আওয়ামীপন্থী এজাহারভুক্ত আসামি আইনজীবী কাজী বশির আহম্মেদ, হাসানুজ্জামান তুষার, তরিকুল ইসলাম ও এনামুল হক সুমনকেও গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরাও কারাগারে আছেন।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভোট গণনার সময় মারামারি ও এক আইনজীবীকে হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার বিএনপি-সমর্থিত প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলের জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর ষষ্ঠ অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোরশেদ আলম জামিন নামঞ্জুর করেন।
গত ৯ মার্চ সন্ধ্যা ৭টার দিকে পল্টনের চেম্বার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়। ১০ মার্চ আদালতের হাজির করে তাঁকে চারদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ওইদিন জামিনও নামঞ্জুর করা হয়। পরে মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করার পর আজ শুনানির জন্য রাখা হয়। অন্যদিকে রিমান্ড শেষে গত ১৩ মার্চ কাজলকে কারাগারে পাঠানো হয়।
রুহুল কুদ্দুস কাজলের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী আজ জামিন নামঞ্জুরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সুপ্রিম কোর্ট বারে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনায় গত ৮ মার্চ ২০ জনের নাম উল্লেখ করে শাহবাগ থানায় মামলা করা হয়।
এতে ১ নম্বর আসামি করা হয় অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীকে। এ ছাড়া ২ নম্বর আসামি করা হয় ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে। মারামারির ঘটনায় আহত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান সিদ্দিকী (সাইফ) বাদী হয়ে ওই মামলা করেন।
মামলায় আইনজীবী যুথী ও কাজল ছাড়াও অন্য আসামিরা হলেন—অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ, অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, ব্যারিস্টার উসমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট আরিফ, সুমন, তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল, অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, তরিকুল ও সোহাগ। এ ছাড়া মামলায় ৩০-৪০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ‘আসামিরা যুথীর নির্দেশে এবং প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির নিচতলার শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে অস্ত্র হাতে জোর করে প্রবেশ করে। অনধিকার প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় নির্বাচন সাবকমিটির সদস্যদের গালিগালাজ করে। দুজনের হাতে লোহার রড ছিল। তাঁরা সাইফুর রহমানকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করে। এতে তিনি মাথায় আঘাত পান। অন্য আসামিরা কাঠের লাঠি, কাঠের ও প্লাস্টিকের চেয়ার দিয়ে অতর্কিতভাবে এলোপাতাড়ি মারধর করে।’
এ ছাড়া তাঁরা ব্যারিস্টার জাকারিয়া হাবিবকে মারধর করে, এতে তিনি আহত হন। নাহিদ সুলতানা যুথী আইনজীবী রিনা বেগমকে চড়থাপ্পড় ও হুমকি দেন। হামলাকারীরা অডিটরিয়ামের ভেতরে এলোপাতাড়ি ভাঙচুর ও অরাজকতা সৃষ্টি করে। এতে নির্বাচনী দায়িত্বরত সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়, নির্বাচনী অন্যান্য কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে ভন্ডুল হয়ে যায়।
এজাহারে আরও বলা হয়, নির্বাচনের ভোট গণনা এবং ফলাফল ঘোষণার কাজ শেষ না হলেও নাহিদ সুলতানা যুথীর নেতৃত্বে তাঁকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা করার অবৈধ দাবিতে এই ঘটনা ঘটে।
এদিকে মামলার পর শুক্রবার রাতেই জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার উসমান চৌধুরী, আওয়ামীপন্থী এজাহারভুক্ত আসামি আইনজীবী কাজী বশির আহম্মেদ, হাসানুজ্জামান তুষার, তরিকুল ইসলাম ও এনামুল হক সুমনকেও গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরাও কারাগারে আছেন।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
৩৩ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
৩৭ মিনিট আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৩ ঘণ্টা আগে