শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম নৌরুট মাদারীপুর জেলার শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া। গত ৩মে এই নৌরুটে স্পিডবোটে একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর সব বোট চলাচল বন্ধ রাখে প্রশাসন। অবৈধ নৌযানের নিবন্ধন, সার্ভে সনদ প্রাপ্তি, চালকদের পরীক্ষার মাধ্যমে সনদ গ্রহণ, মাদকাসক্ত চালকদের চাকুরিচ্যুতসহ নানা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর গত ৫ অক্টোবর থেকে নৌরুটে চলাচলের অনুমতি পায় স্পিডবোট।
নৌরুটে শুধু রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদ পাওয়া স্পিডবোটগুলোই বর্তমানে চলছে। একই সঙ্গে স্পিডবোট ঘাটের সব ভোগান্তি ও বিশৃঙ্খলা দূর হয়ে বর্তমানে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে এবং এই শৃঙ্খলা যাতে সব সময় থাকে, সেদিকে প্রশাসনের নিয়মিত নজরদারি প্রত্যাশা যাত্রীদের।
সরেজমিন শিবচরের বাংলাবাজার ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, বাংলাবাজার, মাঝিকান্দি ও শিমুলিয়া ঘাটে ১০১টি স্পিডবোট চলাচলের অনুমতি রয়েছে। এর মধ্যে শুধু বাংলাবাজার ঘাটের রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদপ্রাপ্ত স্পিডবোট রয়েছে ৪৫টি। ঘাটে এসে যাত্রীদের নির্বিঘ্নে স্পিডবোটে উঠতে দেখা গেছে। প্রতিটি বোটে সর্বোচ্চ ১২ জন যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। লাইফ জ্যাকেট বাধ্যতামূলকভাবে পরতে হচ্ছে। ঘাটে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় না থাকলেও বোটের সংখ্যা কম থাকায় অনেক সময় যাত্রীদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে পন্টুনে।
স্পিডবোট ঘাটের সুপারভাইজার মো. দাদন মিয়া বলেন, 'এই নৌরুটে গত ৩মে থেকে টানা ১৫৬ দিন বন্ধ থাকার পর গত ৫ অক্টোবর থেকে স্পিডবোট চলাচল শুরু হয়। তবে শুধু রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদ এবং যেসব চালকের সনদ রয়েছে, তাঁরাই বোট চালাতে পারছেন। এ ছাড়া সরকারি নিয়মানুযায়ী বর্তমানে প্রতিটি স্পিডবোটে মাত্র ১২ জন করে যাত্রী পার করা হচ্ছে। ঘাটে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে পারাপার হচ্ছে।'
স্পিডবোট ঘাটসংশ্লিষ্টরা জানান, নৌরুটে ছোট ও বড় সব স্পিডবোটেই ১২ জন করে যাত্রী পার করা হচ্ছে। তবে ২০০ সিসি স্পিডবোটে ১২ জন করে যাত্রী পার করা হলে আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে। ২০০ সিসির বোটে যাত্রী ধারণক্ষমতা রয়েছে ২৮ থেকে ৩০ জন। এতে করে বোট মালিকেরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন বলে চালক ও সংশ্লিষ্টরা জানান।
যাত্রীদের সঙ্গে আলাপ করলে তাঁরা জানান, 'কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে নতুন করে স্পিডবোট চলাচল শুরু করার পর ঘাটে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। আগে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী পারাপার নিয়মে পরিণত করেছিলেন চালকেরা। ছিল চালকদের দৌরাত্ম্য, খামখেয়ালিপনাও। তবে বর্তমানে স্পিডবোটে পার হতে কোনো ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে না। প্রতিটি বোটে গুনে গুনে ১০ থেকে ১২ জন করে যাত্রী ওঠাচ্ছেন। চালকদের মধ্যেও কোনো উদ্ধত আচরণ নেই। ভাড়া আগের মতো ১৫০ টাকাই নিচ্ছে। বেশ পরিবর্তন এসেছে স্পিডবোট ঘাটে।'
মাদারীপুরের কালকিনিগামী যাত্রী নাদিম মাহমুদ বলেন, 'আগের নৈরাজ্য এখন স্পিডবোট ঘাটে নেই। সিরিয়াল অনুযায়ী নির্বিঘ্নেই বোটে উঠে বাংলাবাজার ঘাটে এসেছি। মানে, শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে স্পিডবোট ঘাটে।'
স্পিডবোট ঘাট মালিক সমিতির সভাপতি দেলোয়ার হোসেন হাওলাদার জানান, বর্তমানে নৌরুটে নিবন্ধিত বোটগুলোই চলছে। সরকারি নিয়ম মেনে সকাল থেকে সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত বোট চলাচল করছে। চালকও সনদপ্রাপ্ত।
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান জানান, 'বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে চালু হয়েছে স্পিডবোট। বোট চলাচলের ক্ষেত্রে সরকারি নির্দেশনা শতভাগ মানতে হবে। এর ব্যত্যয় ঘটলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সন্ধ্যার পরে কোনো বোট নৌরুটে চলতে পারবে না। প্রশাসনের সার্বক্ষণিক নজরদারি থাকছে ঘাটে।'

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম নৌরুট মাদারীপুর জেলার শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া। গত ৩মে এই নৌরুটে স্পিডবোটে একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর সব বোট চলাচল বন্ধ রাখে প্রশাসন। অবৈধ নৌযানের নিবন্ধন, সার্ভে সনদ প্রাপ্তি, চালকদের পরীক্ষার মাধ্যমে সনদ গ্রহণ, মাদকাসক্ত চালকদের চাকুরিচ্যুতসহ নানা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর গত ৫ অক্টোবর থেকে নৌরুটে চলাচলের অনুমতি পায় স্পিডবোট।
নৌরুটে শুধু রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদ পাওয়া স্পিডবোটগুলোই বর্তমানে চলছে। একই সঙ্গে স্পিডবোট ঘাটের সব ভোগান্তি ও বিশৃঙ্খলা দূর হয়ে বর্তমানে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে এবং এই শৃঙ্খলা যাতে সব সময় থাকে, সেদিকে প্রশাসনের নিয়মিত নজরদারি প্রত্যাশা যাত্রীদের।
সরেজমিন শিবচরের বাংলাবাজার ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, বাংলাবাজার, মাঝিকান্দি ও শিমুলিয়া ঘাটে ১০১টি স্পিডবোট চলাচলের অনুমতি রয়েছে। এর মধ্যে শুধু বাংলাবাজার ঘাটের রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদপ্রাপ্ত স্পিডবোট রয়েছে ৪৫টি। ঘাটে এসে যাত্রীদের নির্বিঘ্নে স্পিডবোটে উঠতে দেখা গেছে। প্রতিটি বোটে সর্বোচ্চ ১২ জন যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। লাইফ জ্যাকেট বাধ্যতামূলকভাবে পরতে হচ্ছে। ঘাটে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় না থাকলেও বোটের সংখ্যা কম থাকায় অনেক সময় যাত্রীদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে পন্টুনে।
স্পিডবোট ঘাটের সুপারভাইজার মো. দাদন মিয়া বলেন, 'এই নৌরুটে গত ৩মে থেকে টানা ১৫৬ দিন বন্ধ থাকার পর গত ৫ অক্টোবর থেকে স্পিডবোট চলাচল শুরু হয়। তবে শুধু রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদ এবং যেসব চালকের সনদ রয়েছে, তাঁরাই বোট চালাতে পারছেন। এ ছাড়া সরকারি নিয়মানুযায়ী বর্তমানে প্রতিটি স্পিডবোটে মাত্র ১২ জন করে যাত্রী পার করা হচ্ছে। ঘাটে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে পারাপার হচ্ছে।'
স্পিডবোট ঘাটসংশ্লিষ্টরা জানান, নৌরুটে ছোট ও বড় সব স্পিডবোটেই ১২ জন করে যাত্রী পার করা হচ্ছে। তবে ২০০ সিসি স্পিডবোটে ১২ জন করে যাত্রী পার করা হলে আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে। ২০০ সিসির বোটে যাত্রী ধারণক্ষমতা রয়েছে ২৮ থেকে ৩০ জন। এতে করে বোট মালিকেরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন বলে চালক ও সংশ্লিষ্টরা জানান।
যাত্রীদের সঙ্গে আলাপ করলে তাঁরা জানান, 'কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে নতুন করে স্পিডবোট চলাচল শুরু করার পর ঘাটে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। আগে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী পারাপার নিয়মে পরিণত করেছিলেন চালকেরা। ছিল চালকদের দৌরাত্ম্য, খামখেয়ালিপনাও। তবে বর্তমানে স্পিডবোটে পার হতে কোনো ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে না। প্রতিটি বোটে গুনে গুনে ১০ থেকে ১২ জন করে যাত্রী ওঠাচ্ছেন। চালকদের মধ্যেও কোনো উদ্ধত আচরণ নেই। ভাড়া আগের মতো ১৫০ টাকাই নিচ্ছে। বেশ পরিবর্তন এসেছে স্পিডবোট ঘাটে।'
মাদারীপুরের কালকিনিগামী যাত্রী নাদিম মাহমুদ বলেন, 'আগের নৈরাজ্য এখন স্পিডবোট ঘাটে নেই। সিরিয়াল অনুযায়ী নির্বিঘ্নেই বোটে উঠে বাংলাবাজার ঘাটে এসেছি। মানে, শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে স্পিডবোট ঘাটে।'
স্পিডবোট ঘাট মালিক সমিতির সভাপতি দেলোয়ার হোসেন হাওলাদার জানান, বর্তমানে নৌরুটে নিবন্ধিত বোটগুলোই চলছে। সরকারি নিয়ম মেনে সকাল থেকে সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত বোট চলাচল করছে। চালকও সনদপ্রাপ্ত।
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান জানান, 'বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে চালু হয়েছে স্পিডবোট। বোট চলাচলের ক্ষেত্রে সরকারি নির্দেশনা শতভাগ মানতে হবে। এর ব্যত্যয় ঘটলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সন্ধ্যার পরে কোনো বোট নৌরুটে চলতে পারবে না। প্রশাসনের সার্বক্ষণিক নজরদারি থাকছে ঘাটে।'
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম নৌরুট মাদারীপুর জেলার শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া। গত ৩মে এই নৌরুটে স্পিডবোটে একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর সব বোট চলাচল বন্ধ রাখে প্রশাসন। অবৈধ নৌযানের নিবন্ধন, সার্ভে সনদ প্রাপ্তি, চালকদের পরীক্ষার মাধ্যমে সনদ গ্রহণ, মাদকাসক্ত চালকদের চাকুরিচ্যুতসহ নানা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর গত ৫ অক্টোবর থেকে নৌরুটে চলাচলের অনুমতি পায় স্পিডবোট।
নৌরুটে শুধু রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদ পাওয়া স্পিডবোটগুলোই বর্তমানে চলছে। একই সঙ্গে স্পিডবোট ঘাটের সব ভোগান্তি ও বিশৃঙ্খলা দূর হয়ে বর্তমানে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে এবং এই শৃঙ্খলা যাতে সব সময় থাকে, সেদিকে প্রশাসনের নিয়মিত নজরদারি প্রত্যাশা যাত্রীদের।
সরেজমিন শিবচরের বাংলাবাজার ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, বাংলাবাজার, মাঝিকান্দি ও শিমুলিয়া ঘাটে ১০১টি স্পিডবোট চলাচলের অনুমতি রয়েছে। এর মধ্যে শুধু বাংলাবাজার ঘাটের রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদপ্রাপ্ত স্পিডবোট রয়েছে ৪৫টি। ঘাটে এসে যাত্রীদের নির্বিঘ্নে স্পিডবোটে উঠতে দেখা গেছে। প্রতিটি বোটে সর্বোচ্চ ১২ জন যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। লাইফ জ্যাকেট বাধ্যতামূলকভাবে পরতে হচ্ছে। ঘাটে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় না থাকলেও বোটের সংখ্যা কম থাকায় অনেক সময় যাত্রীদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে পন্টুনে।
স্পিডবোট ঘাটের সুপারভাইজার মো. দাদন মিয়া বলেন, 'এই নৌরুটে গত ৩মে থেকে টানা ১৫৬ দিন বন্ধ থাকার পর গত ৫ অক্টোবর থেকে স্পিডবোট চলাচল শুরু হয়। তবে শুধু রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদ এবং যেসব চালকের সনদ রয়েছে, তাঁরাই বোট চালাতে পারছেন। এ ছাড়া সরকারি নিয়মানুযায়ী বর্তমানে প্রতিটি স্পিডবোটে মাত্র ১২ জন করে যাত্রী পার করা হচ্ছে। ঘাটে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে পারাপার হচ্ছে।'
স্পিডবোট ঘাটসংশ্লিষ্টরা জানান, নৌরুটে ছোট ও বড় সব স্পিডবোটেই ১২ জন করে যাত্রী পার করা হচ্ছে। তবে ২০০ সিসি স্পিডবোটে ১২ জন করে যাত্রী পার করা হলে আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে। ২০০ সিসির বোটে যাত্রী ধারণক্ষমতা রয়েছে ২৮ থেকে ৩০ জন। এতে করে বোট মালিকেরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন বলে চালক ও সংশ্লিষ্টরা জানান।
যাত্রীদের সঙ্গে আলাপ করলে তাঁরা জানান, 'কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে নতুন করে স্পিডবোট চলাচল শুরু করার পর ঘাটে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। আগে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী পারাপার নিয়মে পরিণত করেছিলেন চালকেরা। ছিল চালকদের দৌরাত্ম্য, খামখেয়ালিপনাও। তবে বর্তমানে স্পিডবোটে পার হতে কোনো ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে না। প্রতিটি বোটে গুনে গুনে ১০ থেকে ১২ জন করে যাত্রী ওঠাচ্ছেন। চালকদের মধ্যেও কোনো উদ্ধত আচরণ নেই। ভাড়া আগের মতো ১৫০ টাকাই নিচ্ছে। বেশ পরিবর্তন এসেছে স্পিডবোট ঘাটে।'
মাদারীপুরের কালকিনিগামী যাত্রী নাদিম মাহমুদ বলেন, 'আগের নৈরাজ্য এখন স্পিডবোট ঘাটে নেই। সিরিয়াল অনুযায়ী নির্বিঘ্নেই বোটে উঠে বাংলাবাজার ঘাটে এসেছি। মানে, শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে স্পিডবোট ঘাটে।'
স্পিডবোট ঘাট মালিক সমিতির সভাপতি দেলোয়ার হোসেন হাওলাদার জানান, বর্তমানে নৌরুটে নিবন্ধিত বোটগুলোই চলছে। সরকারি নিয়ম মেনে সকাল থেকে সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত বোট চলাচল করছে। চালকও সনদপ্রাপ্ত।
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান জানান, 'বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে চালু হয়েছে স্পিডবোট। বোট চলাচলের ক্ষেত্রে সরকারি নির্দেশনা শতভাগ মানতে হবে। এর ব্যত্যয় ঘটলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সন্ধ্যার পরে কোনো বোট নৌরুটে চলতে পারবে না। প্রশাসনের সার্বক্ষণিক নজরদারি থাকছে ঘাটে।'

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম নৌরুট মাদারীপুর জেলার শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া। গত ৩মে এই নৌরুটে স্পিডবোটে একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর সব বোট চলাচল বন্ধ রাখে প্রশাসন। অবৈধ নৌযানের নিবন্ধন, সার্ভে সনদ প্রাপ্তি, চালকদের পরীক্ষার মাধ্যমে সনদ গ্রহণ, মাদকাসক্ত চালকদের চাকুরিচ্যুতসহ নানা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর গত ৫ অক্টোবর থেকে নৌরুটে চলাচলের অনুমতি পায় স্পিডবোট।
নৌরুটে শুধু রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদ পাওয়া স্পিডবোটগুলোই বর্তমানে চলছে। একই সঙ্গে স্পিডবোট ঘাটের সব ভোগান্তি ও বিশৃঙ্খলা দূর হয়ে বর্তমানে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে এবং এই শৃঙ্খলা যাতে সব সময় থাকে, সেদিকে প্রশাসনের নিয়মিত নজরদারি প্রত্যাশা যাত্রীদের।
সরেজমিন শিবচরের বাংলাবাজার ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, বাংলাবাজার, মাঝিকান্দি ও শিমুলিয়া ঘাটে ১০১টি স্পিডবোট চলাচলের অনুমতি রয়েছে। এর মধ্যে শুধু বাংলাবাজার ঘাটের রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদপ্রাপ্ত স্পিডবোট রয়েছে ৪৫টি। ঘাটে এসে যাত্রীদের নির্বিঘ্নে স্পিডবোটে উঠতে দেখা গেছে। প্রতিটি বোটে সর্বোচ্চ ১২ জন যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। লাইফ জ্যাকেট বাধ্যতামূলকভাবে পরতে হচ্ছে। ঘাটে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় না থাকলেও বোটের সংখ্যা কম থাকায় অনেক সময় যাত্রীদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে পন্টুনে।
স্পিডবোট ঘাটের সুপারভাইজার মো. দাদন মিয়া বলেন, 'এই নৌরুটে গত ৩মে থেকে টানা ১৫৬ দিন বন্ধ থাকার পর গত ৫ অক্টোবর থেকে স্পিডবোট চলাচল শুরু হয়। তবে শুধু রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে সনদ এবং যেসব চালকের সনদ রয়েছে, তাঁরাই বোট চালাতে পারছেন। এ ছাড়া সরকারি নিয়মানুযায়ী বর্তমানে প্রতিটি স্পিডবোটে মাত্র ১২ জন করে যাত্রী পার করা হচ্ছে। ঘাটে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে পারাপার হচ্ছে।'
স্পিডবোট ঘাটসংশ্লিষ্টরা জানান, নৌরুটে ছোট ও বড় সব স্পিডবোটেই ১২ জন করে যাত্রী পার করা হচ্ছে। তবে ২০০ সিসি স্পিডবোটে ১২ জন করে যাত্রী পার করা হলে আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে। ২০০ সিসির বোটে যাত্রী ধারণক্ষমতা রয়েছে ২৮ থেকে ৩০ জন। এতে করে বোট মালিকেরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন বলে চালক ও সংশ্লিষ্টরা জানান।
যাত্রীদের সঙ্গে আলাপ করলে তাঁরা জানান, 'কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে নতুন করে স্পিডবোট চলাচল শুরু করার পর ঘাটে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। আগে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী পারাপার নিয়মে পরিণত করেছিলেন চালকেরা। ছিল চালকদের দৌরাত্ম্য, খামখেয়ালিপনাও। তবে বর্তমানে স্পিডবোটে পার হতে কোনো ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে না। প্রতিটি বোটে গুনে গুনে ১০ থেকে ১২ জন করে যাত্রী ওঠাচ্ছেন। চালকদের মধ্যেও কোনো উদ্ধত আচরণ নেই। ভাড়া আগের মতো ১৫০ টাকাই নিচ্ছে। বেশ পরিবর্তন এসেছে স্পিডবোট ঘাটে।'
মাদারীপুরের কালকিনিগামী যাত্রী নাদিম মাহমুদ বলেন, 'আগের নৈরাজ্য এখন স্পিডবোট ঘাটে নেই। সিরিয়াল অনুযায়ী নির্বিঘ্নেই বোটে উঠে বাংলাবাজার ঘাটে এসেছি। মানে, শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে স্পিডবোট ঘাটে।'
স্পিডবোট ঘাট মালিক সমিতির সভাপতি দেলোয়ার হোসেন হাওলাদার জানান, বর্তমানে নৌরুটে নিবন্ধিত বোটগুলোই চলছে। সরকারি নিয়ম মেনে সকাল থেকে সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত বোট চলাচল করছে। চালকও সনদপ্রাপ্ত।
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান জানান, 'বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে চালু হয়েছে স্পিডবোট। বোট চলাচলের ক্ষেত্রে সরকারি নির্দেশনা শতভাগ মানতে হবে। এর ব্যত্যয় ঘটলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সন্ধ্যার পরে কোনো বোট নৌরুটে চলতে পারবে না। প্রশাসনের সার্বক্ষণিক নজরদারি থাকছে ঘাটে।'

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
২২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৬ মিনিট আগে
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের দুই সপ্তাহ পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নগরের মেরিনার্স রোডের ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিনু বৈদ্যর ছেলে রুবেল বৈদ্য (৩১) ও পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ মালিয়ারার রতন নাথের ছেলে রাজু নাথ (৩৮)।
গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার কাছে লালদীঘি মোড়ে সাইকেল চালিয়ে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে খুন হন ইসমাইল। পুলিশ প্রথমে ঘটনাটি ছিনতাই হিসেবে ধারণা করে। পরে তদন্তে পরিকল্পিত হত্যার তথ্য পায়। পুলিশের হাতে আসা একটি সিসিটিভি ফুটেজে মোটরসাইকেলে থাকা তিন যুবককে হত্যায় অংশ নিতে দেখা গেছে।
এ ঘটনায় পরদিন কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে নিহত ইসমাইলের স্ত্রী নাহিদা আক্তারের করা মামলায় পুলিশ মনির হোসেন ওরফে নয়ন নামের একজনকে গ্রেপ্তার দেখায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফুটপাতের দোকান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মূলত ভাড়াটে খুনি দিয়ে মো. ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা সরাসরি যে তিনজনের জড়িত থাকার তথ্য ছিল, সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। খুনে ব্যবহৃত টিপ ছুরি ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আলমগীর হোসেন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর ইসমাইলের খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি মনির হোসেন নামের যাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়, তাঁকে আমরা প্রথমেই গ্রেপ্তার করি। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনের অন্যতম আসামি তিনি। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার তিনজন মূলত ভাড়াটে খুনি হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে দাবি করে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মধ্যে রাজুর বিরুদ্ধে তিনটি ও রুবেল বৈদ্যর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ডাকাতি, দস্যুতা ও খুনের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছিল।
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ইসমাইলের সঙ্গে ফুটপাতের দোকান নিয়ে যাঁর সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তিনিই খুনিদের ভাড়া করেছিলেন। ওই ব্যক্তিসহ আরও দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা এখন তাঁদের নাম প্রকাশ করছি না।’

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের দুই সপ্তাহ পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নগরের মেরিনার্স রোডের ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিনু বৈদ্যর ছেলে রুবেল বৈদ্য (৩১) ও পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ মালিয়ারার রতন নাথের ছেলে রাজু নাথ (৩৮)।
গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার কাছে লালদীঘি মোড়ে সাইকেল চালিয়ে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে খুন হন ইসমাইল। পুলিশ প্রথমে ঘটনাটি ছিনতাই হিসেবে ধারণা করে। পরে তদন্তে পরিকল্পিত হত্যার তথ্য পায়। পুলিশের হাতে আসা একটি সিসিটিভি ফুটেজে মোটরসাইকেলে থাকা তিন যুবককে হত্যায় অংশ নিতে দেখা গেছে।
এ ঘটনায় পরদিন কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে নিহত ইসমাইলের স্ত্রী নাহিদা আক্তারের করা মামলায় পুলিশ মনির হোসেন ওরফে নয়ন নামের একজনকে গ্রেপ্তার দেখায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফুটপাতের দোকান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মূলত ভাড়াটে খুনি দিয়ে মো. ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা সরাসরি যে তিনজনের জড়িত থাকার তথ্য ছিল, সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। খুনে ব্যবহৃত টিপ ছুরি ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আলমগীর হোসেন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর ইসমাইলের খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি মনির হোসেন নামের যাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়, তাঁকে আমরা প্রথমেই গ্রেপ্তার করি। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনের অন্যতম আসামি তিনি। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার তিনজন মূলত ভাড়াটে খুনি হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে দাবি করে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মধ্যে রাজুর বিরুদ্ধে তিনটি ও রুবেল বৈদ্যর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ডাকাতি, দস্যুতা ও খুনের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছিল।
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ইসমাইলের সঙ্গে ফুটপাতের দোকান নিয়ে যাঁর সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তিনিই খুনিদের ভাড়া করেছিলেন। ওই ব্যক্তিসহ আরও দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা এখন তাঁদের নাম প্রকাশ করছি না।’

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম নৌরুট মাদারীপুর জেলার শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া। গত ৩মে এই নৌরুটে স্পিডবোটে একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর সকল বোট চলাচল বন্ধ রাখে প্রশাসন
৩১ অক্টোবর ২০২১
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
২২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৬ মিনিট আগে
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
নিহত শামীম রেজা কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের হোগলাডাঙ্গী গ্রামের আলমগীর ফকিরের ছেলে।

শামীমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, কান্না-আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে। প্রতিবেশীরা শামীমের বাবা, ভাইকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। শামীমের মা ও স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
শামীমের চাচা আনিস জানান, তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে শামীম সবার বড়। ২০১৭ সালে সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে যোগ দেন তিনি। গত ৭ নভেম্বর তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে সুদানে গিয়েছিলেন।
শামীমের ছোট ভাই সোহান ফকির বলেন, ‘গতকাল টেলিভিশনে সুদানের ঘটনার খবর দেখার পর থেকেই আমরা ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলাম। ভাইয়ের মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। রাত ১২টার পর আমরা নিশ্চিত হই ভাই আর নেই। গত শুক্রবার সে বাড়িতে ভিডিও কলে কথা বলেছিল।’
বাবা আলমগীর ফকির কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘শুক্রবারও কথা বলেছি। শামীম তখন বলল, আব্বু তুমি ভালো থেকো আমি ডিউটিতে যাব। আমার ছেলেকে এনে দাও তোমরা। ’
স্থানীয় মাসুদ, শাহজাহান, মাহবুব বিশ্বাস বলেন, ‘এই মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শামীমের পরিবারের সদস্যরা ভেঙে পড়েছেন। শামীম ছিল তাঁর পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। তাঁর পরিবার এখন কীভাবে চলবে? আমরা এলাকাবাসী দাবি জানাই, শামীমের লাশ যেন দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনে। সেই সঙ্গে শামীমের ছোট ভাই সোহানকে যেন একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় সরকার।’
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘নিহত শামীমের পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। মরদেহ আসার বিষয়ে এখন পর্যন্ত যেটা জানতে পেরেছি, আগামী ১৭ তারিখে আসবে। তবে এখনো নিশ্চিত না। আশা করি, আগামীকাল সঠিক তথ্য জানতে পারব।’
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় শামীমসহ ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন।

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
নিহত শামীম রেজা কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের হোগলাডাঙ্গী গ্রামের আলমগীর ফকিরের ছেলে।

শামীমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, কান্না-আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে। প্রতিবেশীরা শামীমের বাবা, ভাইকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। শামীমের মা ও স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
শামীমের চাচা আনিস জানান, তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে শামীম সবার বড়। ২০১৭ সালে সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে যোগ দেন তিনি। গত ৭ নভেম্বর তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে সুদানে গিয়েছিলেন।
শামীমের ছোট ভাই সোহান ফকির বলেন, ‘গতকাল টেলিভিশনে সুদানের ঘটনার খবর দেখার পর থেকেই আমরা ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলাম। ভাইয়ের মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। রাত ১২টার পর আমরা নিশ্চিত হই ভাই আর নেই। গত শুক্রবার সে বাড়িতে ভিডিও কলে কথা বলেছিল।’
বাবা আলমগীর ফকির কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘শুক্রবারও কথা বলেছি। শামীম তখন বলল, আব্বু তুমি ভালো থেকো আমি ডিউটিতে যাব। আমার ছেলেকে এনে দাও তোমরা। ’
স্থানীয় মাসুদ, শাহজাহান, মাহবুব বিশ্বাস বলেন, ‘এই মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শামীমের পরিবারের সদস্যরা ভেঙে পড়েছেন। শামীম ছিল তাঁর পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। তাঁর পরিবার এখন কীভাবে চলবে? আমরা এলাকাবাসী দাবি জানাই, শামীমের লাশ যেন দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনে। সেই সঙ্গে শামীমের ছোট ভাই সোহানকে যেন একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় সরকার।’
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘নিহত শামীমের পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। মরদেহ আসার বিষয়ে এখন পর্যন্ত যেটা জানতে পেরেছি, আগামী ১৭ তারিখে আসবে। তবে এখনো নিশ্চিত না। আশা করি, আগামীকাল সঠিক তথ্য জানতে পারব।’
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় শামীমসহ ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন।

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম নৌরুট মাদারীপুর জেলার শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া। গত ৩মে এই নৌরুটে স্পিডবোটে একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর সকল বোট চলাচল বন্ধ রাখে প্রশাসন
৩১ অক্টোবর ২০২১
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৬ মিনিট আগে
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, বিকেলে শহীদ অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলা থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে স্থানীয় কয়েকজন সেখানে যান। এ সময় ওয়াশরুমের ভেতরে এক ব্যক্তির লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হলে তারা ঘটনাস্থলে যায়।
পুলিশের ভাষ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট অডিটরিয়ামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর থেকে ওই ভবনে মানুষের তেমন চলাচল ছিল না।
এদিকে লাশ উদ্ধারের পর মমতা খাতুন নামে এক নারী ঘটনাস্থলে এসে দাবি করেন, উদ্ধার হওয়া লাশটি তাঁর বাবার। তিনি জানান, তাঁর বাবা প্রায় ২০ থেকে ২৫ দিন আগে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। এরপর আর তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মো. এনায়েতুর রহমান মোবাইল ফোনে বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। লাশটির পরিচয় শনাক্তে চেষ্টা চলছে। সেই সঙ্গে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, বিকেলে শহীদ অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলা থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে স্থানীয় কয়েকজন সেখানে যান। এ সময় ওয়াশরুমের ভেতরে এক ব্যক্তির লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হলে তারা ঘটনাস্থলে যায়।
পুলিশের ভাষ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট অডিটরিয়ামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর থেকে ওই ভবনে মানুষের তেমন চলাচল ছিল না।
এদিকে লাশ উদ্ধারের পর মমতা খাতুন নামে এক নারী ঘটনাস্থলে এসে দাবি করেন, উদ্ধার হওয়া লাশটি তাঁর বাবার। তিনি জানান, তাঁর বাবা প্রায় ২০ থেকে ২৫ দিন আগে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। এরপর আর তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মো. এনায়েতুর রহমান মোবাইল ফোনে বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। লাশটির পরিচয় শনাক্তে চেষ্টা চলছে। সেই সঙ্গে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম নৌরুট মাদারীপুর জেলার শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া। গত ৩মে এই নৌরুটে স্পিডবোটে একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর সকল বোট চলাচল বন্ধ রাখে প্রশাসন
৩১ অক্টোবর ২০২১
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
২২ মিনিট আগে
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে।
গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আতোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বগুড়া সদর থানা-পুলিশের একটি সূত্র জানায়, গতকাল দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোররাত ৪টা পর্যন্ত থানা পাহারার (সেন্ট্রি) দায়িত্বে ছিলেন কনস্টেবল অসিত কুমার। রাত আড়াইটার দিকে তিনি থানা থেকে বের হয়ে সাতমাথায় চা পান করতে যান। এ সময় তাঁর কাছে থাকা শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যায়।
ভোররাত ৪টায় কনস্টেবল নুরুজ্জামান দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় অসিত কুমার ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যাওয়ার ঘটনাটি প্রকাশ করেন। আজ সকাল থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও খোয়া যাওয়া গুলির হদিস পাওয়া যায়নি।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার হোসেন বলেন, সদর থানা থেকে খোয়া যাওয়া গুলি এখনো পাওয়া যায়নি। সদর থানা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে।
গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আতোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বগুড়া সদর থানা-পুলিশের একটি সূত্র জানায়, গতকাল দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোররাত ৪টা পর্যন্ত থানা পাহারার (সেন্ট্রি) দায়িত্বে ছিলেন কনস্টেবল অসিত কুমার। রাত আড়াইটার দিকে তিনি থানা থেকে বের হয়ে সাতমাথায় চা পান করতে যান। এ সময় তাঁর কাছে থাকা শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যায়।
ভোররাত ৪টায় কনস্টেবল নুরুজ্জামান দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় অসিত কুমার ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যাওয়ার ঘটনাটি প্রকাশ করেন। আজ সকাল থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও খোয়া যাওয়া গুলির হদিস পাওয়া যায়নি।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার হোসেন বলেন, সদর থানা থেকে খোয়া যাওয়া গুলি এখনো পাওয়া যায়নি। সদর থানা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম নৌরুট মাদারীপুর জেলার শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া। গত ৩মে এই নৌরুটে স্পিডবোটে একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর সকল বোট চলাচল বন্ধ রাখে প্রশাসন
৩১ অক্টোবর ২০২১
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
২২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে শহীদ এম মনসুর আলী আধুনিক অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে অডিটরিয়ামের দ্বিতীয় তলার একটি ওয়াশরুম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৬ মিনিট আগে