নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তৎকালীন সামরিক শাসক এরশাদের পতন হয়েছিল। সেই সময় সরকারের পদত্যাগের পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ।
সাহাবুদ্দীন আহমদের সেই অবদানের কথা স্মরণ করে তৎকালীন ডাকসুর সহসভাপতি (ভিপি) আমান উল্লাহ আমান বলেছেন, সেই গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য, গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়।
আজ রোববার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের জাতীয় ঈদগাহে সাহাবুদ্দীন আহমদর জানাজার আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
তৎকালীন সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের নেতা ও বর্তমানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘উনি (সাহাবুদ্দীন আহমদ) প্রধান বিচারপতি ছিলেন। পরে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য অবদান রেখে গেছেন। তিনি এমন এক সময়ে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন, যখন দেশ একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছিল। আমরা যদি এই ক্ষণজন্মা পুরুষকে না পেতাম, তাহলে হয়তোবা দেশের পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে যেত।’
আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘কে হবেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান—এই সিদ্ধান্ত যখন তিন জোট নিতে পারছিল না। ওই সময় ডাকসুর নেতৃত্ব এবং সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য মিলে আওয়ামী লীগ নেতা মহিউদ্দিন খানের বাসা ঘেরাও করা হয়। আর দাবি জানানো হয় এই মুহূর্তে আমাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান নির্ধারণ করতে হবে। সেই সময় বিভিন্ন দল থেকে বিভিন্নজনের নাম এসেছিল, কিন্তু যখন সাহাবুদ্দীন সাহেবের নাম এল, তখন সবাই মেনে নেয়।’
দায়িত্ব পালনে সাহাবুদ্দীন আহমদ নিরপেক্ষতার প্রমাণ রেখেছিলেন উল্লেখ করে আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পরে তিনি শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমানের মাজারে গিয়েছিলেন। তাঁর নিরপেক্ষতা দেখে জনগণ মনে করেছিল দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে এবং সেটিই হয়েছিল। সেই নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়েছিল।’
সাহাবুদ্দন আহমদের মতো বিচক্ষণ লোক দেশের প্রয়োজন উল্লেখ করে আমান বলেন, ‘আজকে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ, মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত। এমনি সময়ে তাঁর মতো একজন পুরুষ প্রয়োজন, যাতে করে আরেকটি নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে এবং জনগণের প্রত্যাশিত সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়।’

নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তৎকালীন সামরিক শাসক এরশাদের পতন হয়েছিল। সেই সময় সরকারের পদত্যাগের পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ।
সাহাবুদ্দীন আহমদের সেই অবদানের কথা স্মরণ করে তৎকালীন ডাকসুর সহসভাপতি (ভিপি) আমান উল্লাহ আমান বলেছেন, সেই গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য, গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়।
আজ রোববার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের জাতীয় ঈদগাহে সাহাবুদ্দীন আহমদর জানাজার আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
তৎকালীন সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের নেতা ও বর্তমানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘উনি (সাহাবুদ্দীন আহমদ) প্রধান বিচারপতি ছিলেন। পরে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য অবদান রেখে গেছেন। তিনি এমন এক সময়ে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন, যখন দেশ একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছিল। আমরা যদি এই ক্ষণজন্মা পুরুষকে না পেতাম, তাহলে হয়তোবা দেশের পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে যেত।’
আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘কে হবেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান—এই সিদ্ধান্ত যখন তিন জোট নিতে পারছিল না। ওই সময় ডাকসুর নেতৃত্ব এবং সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য মিলে আওয়ামী লীগ নেতা মহিউদ্দিন খানের বাসা ঘেরাও করা হয়। আর দাবি জানানো হয় এই মুহূর্তে আমাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান নির্ধারণ করতে হবে। সেই সময় বিভিন্ন দল থেকে বিভিন্নজনের নাম এসেছিল, কিন্তু যখন সাহাবুদ্দীন সাহেবের নাম এল, তখন সবাই মেনে নেয়।’
দায়িত্ব পালনে সাহাবুদ্দীন আহমদ নিরপেক্ষতার প্রমাণ রেখেছিলেন উল্লেখ করে আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পরে তিনি শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমানের মাজারে গিয়েছিলেন। তাঁর নিরপেক্ষতা দেখে জনগণ মনে করেছিল দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে এবং সেটিই হয়েছিল। সেই নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়েছিল।’
সাহাবুদ্দন আহমদের মতো বিচক্ষণ লোক দেশের প্রয়োজন উল্লেখ করে আমান বলেন, ‘আজকে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ, মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত। এমনি সময়ে তাঁর মতো একজন পুরুষ প্রয়োজন, যাতে করে আরেকটি নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে এবং জনগণের প্রত্যাশিত সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়।’

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
৪ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৫ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৬ ঘণ্টা আগে