নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

পিরোজপুরের নেছারাবাদে খড়ের গাদার নিচ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় অভিযুক্ত নিহতের ব্যবসায়িক বন্ধু রুম্মান শেখকে (৩৩) আটক করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বিকেলে চট্টগ্রামের পাহাড়তলী সীমান্ত দিয়ে দেশের বাইরে পালানোর সময় তাঁকে আটক করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম সরওয়ার। তিনি বলেন, ‘আসামিকে সীমান্ত দিয়ে পালানোর সময় আটক করা হয়েছে। তাঁকে থানায় নিয়ে আসার ব্যবস্থা চলছে। নিহতের পরিবার এলে হত্যা মামলা দায়ের হবে।’
থানা-পুলিশ বলছে, রুম্মান শেখ একজন দুর্ধর্ষ খুনি। তিনি ওই গ্রামে মা-মেয়ে জোড়া খুনের প্রধান আসামি। খুনের মামলায় তিনি জামিনে বেরিয়ে এলাকায় নানা অপকর্মে লিপ্ত ছিলেন।
রুম্মান শেখ উপজেলার সমেদয়কাঠি ইউনিয়নের দক্ষিণ শেহাংগল গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে।
এর আগে নিখোঁজের তিন দিন পর আজ দুপুরে রুম্মান শেখের বাড়ির খড়ের গাদার নিচ থেকে মাটিচাপা অবস্থায় তাঁর ব্যবসায়িক বন্ধু হাসানুর রহমান অপুর (৩৫) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। রুম্মান পলাতক থাকায় তাঁর মা, বোন ও ভাইয়ের মেয়েকে পুলিশ আটক করে থানায় নেয়।
এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী রুম্মানের মোটরসাইকেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন।
নিহত হাসানুর রহমান অপু দক্ষিণ শেহাংগল গ্রামের মৃত আব্দুর জব্বারের ছেলে। তাঁরা দুজন একসঙ্গে সুপারির ব্যবসা করতেন।
নিহতের পরিবার বলছে, হাসানুর রহমান অপু স্ত্রীসহ খুলনা শহরে বসবাস করতেন। ব্যবসার জন্য প্রায়ই তিনি গ্রামের বাড়িতেও থাকতেন। গ্রামে এসে তিনি রুম্মান শেখের সঙ্গে সুপারি ব্যবসা করতেন। বুধবার রুম্মানের সঙ্গে বাসা থেকে বের হয়ে অপু আর বাসায় ফেরেননি। পরদিন বৃহস্পতিবার তাঁর স্ত্রী খুলনা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
অপুর প্রতিবেশী আলী হোসেন নামে এক বৃদ্ধ আজকের পত্রিকাকে জানান, হাসানুর রহমান অপু রুম্মানের ব্যবসায়িক বন্ধু। তাঁদের ভেতরে খুবই দহরম ছিল। ব্যবসার সুবাদে অপু রুম্মানের মধ্যে বেশ কিছু টাকার লেনদেনের বিষয় ছিল। গত বুধবার সকালে রুম্মানের সঙ্গে বের হওয়ার পর থেকে নিখোঁজ ছিলেন অপু। আজ সকালে স্থানীয়রা রুম্মানের বাড়ির পাশে সুপারি পাড়তে গিয়ে খড়ের গাদার পাশ থেকে পচা গন্ধ পান। এ সময় তাঁরা বিষয়টি আরও কয়েকজনকে জানালে তাঁরা খুঁজতে গিয়ে অপুর লাশ দেখতে পান। পরে পুলিশকে জানানো হলে তারা লাশ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
নিহত হাসানুর রহমান অপুর চাচাতো ভাই মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপু তার প্রতিবেশী রুম্মান শেখের সঙ্গে ব্যবসা করত। এ জন্য সে রুম্মানকে কিছুদিন আগে আট লাখ টাকা দিয়েছিল। টাকাটা আজ, কাল দেওয়ার কথা বলে রুম্মান টাকা ফেরত দেয়নি। গত বুধবার রুম্মান ভাইকে ভুল বুঝিয়ে বাসা থেকে নিয়ে যায়। তারপর থেকে সে নিখোঁজ ছিল।’
এর আগে এই বিষয়ে নেছারাবাদ সহকারী পুলিশ সুপার সাবিহা মেহবুবা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসছি। লাশ উদ্ধারের কাজ চলছে। হাসানুর রহমান অপুকে হত্যার অভিযোগে পলাতক রুম্মানের মা, বোন ও ভাইয়ের মেয়েকে আটক করা হয়েছে।’

পিরোজপুরের নেছারাবাদে খড়ের গাদার নিচ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় অভিযুক্ত নিহতের ব্যবসায়িক বন্ধু রুম্মান শেখকে (৩৩) আটক করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বিকেলে চট্টগ্রামের পাহাড়তলী সীমান্ত দিয়ে দেশের বাইরে পালানোর সময় তাঁকে আটক করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম সরওয়ার। তিনি বলেন, ‘আসামিকে সীমান্ত দিয়ে পালানোর সময় আটক করা হয়েছে। তাঁকে থানায় নিয়ে আসার ব্যবস্থা চলছে। নিহতের পরিবার এলে হত্যা মামলা দায়ের হবে।’
থানা-পুলিশ বলছে, রুম্মান শেখ একজন দুর্ধর্ষ খুনি। তিনি ওই গ্রামে মা-মেয়ে জোড়া খুনের প্রধান আসামি। খুনের মামলায় তিনি জামিনে বেরিয়ে এলাকায় নানা অপকর্মে লিপ্ত ছিলেন।
রুম্মান শেখ উপজেলার সমেদয়কাঠি ইউনিয়নের দক্ষিণ শেহাংগল গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে।
এর আগে নিখোঁজের তিন দিন পর আজ দুপুরে রুম্মান শেখের বাড়ির খড়ের গাদার নিচ থেকে মাটিচাপা অবস্থায় তাঁর ব্যবসায়িক বন্ধু হাসানুর রহমান অপুর (৩৫) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। রুম্মান পলাতক থাকায় তাঁর মা, বোন ও ভাইয়ের মেয়েকে পুলিশ আটক করে থানায় নেয়।
এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী রুম্মানের মোটরসাইকেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন।
নিহত হাসানুর রহমান অপু দক্ষিণ শেহাংগল গ্রামের মৃত আব্দুর জব্বারের ছেলে। তাঁরা দুজন একসঙ্গে সুপারির ব্যবসা করতেন।
নিহতের পরিবার বলছে, হাসানুর রহমান অপু স্ত্রীসহ খুলনা শহরে বসবাস করতেন। ব্যবসার জন্য প্রায়ই তিনি গ্রামের বাড়িতেও থাকতেন। গ্রামে এসে তিনি রুম্মান শেখের সঙ্গে সুপারি ব্যবসা করতেন। বুধবার রুম্মানের সঙ্গে বাসা থেকে বের হয়ে অপু আর বাসায় ফেরেননি। পরদিন বৃহস্পতিবার তাঁর স্ত্রী খুলনা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
অপুর প্রতিবেশী আলী হোসেন নামে এক বৃদ্ধ আজকের পত্রিকাকে জানান, হাসানুর রহমান অপু রুম্মানের ব্যবসায়িক বন্ধু। তাঁদের ভেতরে খুবই দহরম ছিল। ব্যবসার সুবাদে অপু রুম্মানের মধ্যে বেশ কিছু টাকার লেনদেনের বিষয় ছিল। গত বুধবার সকালে রুম্মানের সঙ্গে বের হওয়ার পর থেকে নিখোঁজ ছিলেন অপু। আজ সকালে স্থানীয়রা রুম্মানের বাড়ির পাশে সুপারি পাড়তে গিয়ে খড়ের গাদার পাশ থেকে পচা গন্ধ পান। এ সময় তাঁরা বিষয়টি আরও কয়েকজনকে জানালে তাঁরা খুঁজতে গিয়ে অপুর লাশ দেখতে পান। পরে পুলিশকে জানানো হলে তারা লাশ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
নিহত হাসানুর রহমান অপুর চাচাতো ভাই মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপু তার প্রতিবেশী রুম্মান শেখের সঙ্গে ব্যবসা করত। এ জন্য সে রুম্মানকে কিছুদিন আগে আট লাখ টাকা দিয়েছিল। টাকাটা আজ, কাল দেওয়ার কথা বলে রুম্মান টাকা ফেরত দেয়নি। গত বুধবার রুম্মান ভাইকে ভুল বুঝিয়ে বাসা থেকে নিয়ে যায়। তারপর থেকে সে নিখোঁজ ছিল।’
এর আগে এই বিষয়ে নেছারাবাদ সহকারী পুলিশ সুপার সাবিহা মেহবুবা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসছি। লাশ উদ্ধারের কাজ চলছে। হাসানুর রহমান অপুকে হত্যার অভিযোগে পলাতক রুম্মানের মা, বোন ও ভাইয়ের মেয়েকে আটক করা হয়েছে।’

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে