সম্পাদকীয়
ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিলে এখন যে স্টেডিয়ামটি রয়েছে সেটির বয়স ৭১ বছর। যখন ঢাকা পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ছিল, সেই ১৯৫৪ সালে নির্মাণ করা হয় অন্যতম প্রাচীন এই ক্রীড়া স্থাপনা। এর আগে এখানে ছিল ঢাকা ডিস্ট্রিক্ট স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের মাঠ। শুরুতে এটি ঢাকা স্টেডিয়াম হিসেবেই পরিচিতি পায়। পরে ঢাকা জাতীয় স্টেডিয়াম বা বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম নাম রাখা হয়। স্টেডিয়ামের মাঠটি প্রথমে ক্রিকেটের জন্য তৈরি করা হলেও পরে ২০০৪-০৫ মৌসুম থেকে ফুটবলের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ১৯৭৮ সালে বিশ্বখ্যাত বক্সার মোহাম্মদ আলী এই স্টেডিয়ামে একটি প্রদর্শনী বক্সিং ম্যাচ খেলেছিলেন ১২ বছর বয়সী এক বাংলাদেশি কিশোরের সঙ্গে। বর্তমানে স্টেডিয়ামের নিচতলায় এতই ইলেকট্রনিকসের দোকান গড়ে উঠেছে যে, বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় নেই এটি আসলে স্টেডিয়াম!
ছবি: সংগৃহীত, ১৯৬০-এর দশক
ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিলে এখন যে স্টেডিয়ামটি রয়েছে সেটির বয়স ৭১ বছর। যখন ঢাকা পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ছিল, সেই ১৯৫৪ সালে নির্মাণ করা হয় অন্যতম প্রাচীন এই ক্রীড়া স্থাপনা। এর আগে এখানে ছিল ঢাকা ডিস্ট্রিক্ট স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের মাঠ। শুরুতে এটি ঢাকা স্টেডিয়াম হিসেবেই পরিচিতি পায়। পরে ঢাকা জাতীয় স্টেডিয়াম বা বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম নাম রাখা হয়। স্টেডিয়ামের মাঠটি প্রথমে ক্রিকেটের জন্য তৈরি করা হলেও পরে ২০০৪-০৫ মৌসুম থেকে ফুটবলের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ১৯৭৮ সালে বিশ্বখ্যাত বক্সার মোহাম্মদ আলী এই স্টেডিয়ামে একটি প্রদর্শনী বক্সিং ম্যাচ খেলেছিলেন ১২ বছর বয়সী এক বাংলাদেশি কিশোরের সঙ্গে। বর্তমানে স্টেডিয়ামের নিচতলায় এতই ইলেকট্রনিকসের দোকান গড়ে উঠেছে যে, বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় নেই এটি আসলে স্টেডিয়াম!
ছবি: সংগৃহীত, ১৯৬০-এর দশক
আমাদের দেশে প্রচলিত যে সাক্ষাৎকারের প্র্যাকটিস তাতে আমি খুবই হতাশ ছিলাম। অধিকাংশ সাক্ষাৎকার একটা নিস্পৃহ প্রশ্ন উত্তর পর্ব, যেন জেরা করা হচ্ছে। যিনি সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন তিনি খুবই সামান্য হোমওয়ার্ক করে এসেছেন। তো এসব হতাশা
২ দিন আগে১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষাশহীদদের স্মরণে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে কলেজের ১২ নম্বর ব্যারাকের পাশে নির্মাণ করা হয় প্রথম শহীদ স্মৃতিস্তম্ভটি। এখানেই প্রথম শহীদ বরণ করেছিলেন শাহাদাত। এই স্মৃতিস্তম্ভের নকশা করেছিলেন সাঈদ হায়দার।
৩ দিন আগেতৃতীয় দিনে বইমেলার প্রবেশমুখে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। এদিন প্রবেশমুখে ফিরেছে শৃঙ্খলাও। তল্লাশি করে সবাইকে ঢুকতে দিচ্ছে পুলিশ, তবে কিছুটা ঢিলেঢালা। গেটে মানুষের লম্বা সারি দেখে মনে হয়, বেচাবিক্রি জমে উঠেছে নিশ্চয়। কিন্তু মেলার মাঠে ঢুকে কেমন যেন খাপছাড়া লাগে সব। স্টলগুলোর বেশির ভাগই ফাঁকা।
৫ দিন আগেএবারের মেলায় একটা ব্যতিক্রম চোখে পড়ছে শুরুর দিন থেকে। প্রতিবছর প্রকাশনীগুলো পরিচিত ও জনপ্রিয় লেখকদের বড় বড় ছবি ব্যবহার করেন স্টল প্যাভিলিয়নের সামনে, ভেতরে, ওপরে। এবার সেটা অনেকটাই কম। তবে এই ব্যতিক্রমের মাঝেও একজন লেখক আছেন যথারীতি স্বমহিমায়। তিনি হুমায়ূন আহমেদ। তাঁর বই আছে এমন সব প্রকাশনীই তাঁর বিশ
৬ দিন আগে