রিমন রহমান, রাজশাহী

মহাষষ্ঠীর সকালে ঢাকি সুকেশ স্যানাল ঢাকে কাঠির বাড়ি দিয়েই যাচ্ছেন। পূজার জোগালি কানাই হালদার, আর পুরোহিত গোপাল চক্রবর্তী এটা-ওটা গোছাতে ভীষণ ব্যস্ত। কথা বলতে চাইলে করজোড় করে পুরোহিত বললেন, ‘এখন পারব না যে দাদা। ষষ্ঠী কল্পরাম্ভের বেলা বয়ে যাচ্ছে। এখনই পুজো করতে হবে।’
যে মণ্ডপ নিয়ে কথা, সেটির নাম শ্রীশ্রী গোবিন্দ ও দুর্গামাতা মন্দির। রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার তাহেরপুরে এই মন্দির। এটি এখন বাগমারার একটি পৌর এলাকা। রাজশাহী জেলা সদর থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরের এই তাহেরপুরের আদিনাম ছিল ‘তাহিরপুর’। আজ থেকে ৫৪০ বছর আগে এখান থেকেই সর্বজনীন শারদীয় দুর্গোৎসবের শুরু বলে ধারণা করা হয়। সে আমলে রাজা কংস নারায়ণ রায় সাড়ে ৮ লাখ টাকা খরচ করে রাজবাড়িতে ওই আয়োজন করেছিলেন। এখনকার আমলে ওই টাকার পরিমাণ ৩০০ কোটিরও বেশি। একবার দুর্গোৎসবের আয়োজনে কোনো মণ্ডপে এত টাকা খরচ আর হয়েছে বলে জানা যায়নি। সম্রাট আকবরের আমলে বাংলার ‘বারো ভূঁইয়া’-এর এক ভূঁইয়া রাজা কংসনারায়ণ রায় ব্যয় করেছিলেন এ অর্থ।
এর আগে মহাশক্তির আরাধনা করেছিলেন অনেকেই। কিন্তু এত টাকা ব্যয় করে কোনো রাজবাড়িতে দুর্গাপূজার প্রথম আয়োজনটা সম্ভবত করেছিলেন রাজা কংসনারায়ণ। তাঁর সৌজন্যে মানুষ দেখেছিল অকালবোধনে আধুনিক দুর্গাপূজা।
তাহিরপুরের রাজবংশ ছিল বাংলার প্রাচীন রাজবংশগুলোর অন্যতম। এই রাজবংশের আদিপুরুষ মৌন ভট্ট। বংশের শ্রেষ্ঠ সামন্ত ছিলেন কংসনারায়ণ রায়। মোগল-পূর্ব সময়ে চট্টগ্রামের মগ দমন, ফৌজদারের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। রাজা টোডরমলের সঙ্গে ভূমি বন্দোবস্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালান করেন কংসনারায়ণ। তিনি ভেবেছিলেন, সম্রাট তাঁকে বাংলার সুবেদার করবেন। কিন্তু সম্রাট তাঁকে ‘রাজা’ উপাধিতে ভূষিত করে বাংলার দেওয়ান নিযুক্ত করেন। এরপর তিনি মনঃক্ষুণ্ন হয়ে বয়স বেড়ে যাওয়ার অজুহাতে সে দায়িত্ব ফিরিয়ে দেন সবিনয়ে।
কংসনারায়ণ এমন কিছু করতে চাইলেন, যার জন্য হিন্দুসমাজ তাঁকে আজীবন মনে রাখবে। রাজা পণ্ডিতদের ডাকলেন রাজসভায়। জানালেন, তিনি আয়োজন করতে চান অশ্বমেধ যজ্ঞ। পণ্ডিতেরা রাজার এ ইচ্ছে নাকচ করে দিলেন প্রথমেই। তাঁরা বললেন, কলিযুগে অশ্বমেধ যজ্ঞের বিধান শাস্ত্রে নেই। এ কথা শুনে রাজার তো মন খারাপ।
ঠিক তখনই পণ্ডিত রমেশ শাস্ত্রী দিলেন দুর্গাপূজার পরামর্শ। কারণ, দেবী দুর্গতিনাশিনীর পূজা নিজেই এক মহাযজ্ঞ। এতে সমস্ত মহাযজ্ঞের সমান ফল পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, যেকোনো যুগে যে কেউ করতে পারে এই পূজা। পরামর্শ পছন্দ হলো রাজার। তিনি আদেশ করলেন, এই শরতেই যেন আয়োজন হয় এ উৎসবের। কথামতো কাজ। সব প্রস্তুতি শেষ।
মহাসমারোহে হলো দুর্গোৎসব। ষোলো শতকের সে উৎসবে ব্যয় হয় প্রায় সাড়ে ৮ লাখ, মতান্তরে ৯ লাখ টাকা। বিরাট ওই উৎসব হয়েছিল রামরামা গ্রামের দুর্গামন্দিরে। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এসে দেখে গেল এই উৎসব। রাজা কংসনারায়ণের প্রপৌত্র (চতুর্থ পুরুষ) লক্ষ্মীনারায়ণের সময় সুবেদার শাহ সুজার সৈন্যদল বারণই নদের পূর্ব তীরে রামরামা গ্রামের রাজা কংসনারায়ণের প্রসাদটি ধ্বংস করে দেয়।
লক্ষ্মীনারায়ণ পরবর্তী সময়ে সম্রাট আওরঙ্গজেবের অনুকম্পায় নদীর পশ্চিম তীরে লাভ করেন একটি পরগনা। তিনি সেখানে একটি রাজবাড়িও নির্মাণ করেন। ১৮৬২ সালে পরবর্তী রাজা বীরেশ্বর রায়ের স্ত্রী জয়সুন্দরী দেবী নির্মাণ করেন দুর্গামন্দির। এটি এখনো আছে আগের মতো। শুধু ভেতরে টাইলস লাগানো হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১০টার কিছু আগে এখানেই পুজোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন পুরোহিত।
মন্দিরেই পাওয়া গেল কমিটির সাধারণ সম্পাদক চিরঞ্জীব রায়কে। তাঁর দাদা রসিক রায় ছিলেন শেষ রাজার ম্যানেজার। চিরঞ্জীব রায় জানালেন, তাহিরপুর (বর্তমানে তাহেরপুর) রাজবংশের শেষ রাজা ছিলেন শিব শেখরেশ্বর রায়। তাঁর বাবা শশী শেখরেশ্বর রায়ের সময় থেকেই রাজবংশের লোকেরা কলকাতায় তৈরি করেন তাঁদের নতুন ঠিকানা।
এরপর তাঁরা শুধু বছরে একবার পূজার সময় আসতেন। ১৯২৭ সালে তাঁরা শেষবারের মতো তাহিরপুরে এসেছিলেন। একসময় তাঁরাও যাতায়াত বন্ধ করে দেন। পরে ১৯৬৭ সালে রাজবাড়িটি তাহিরপুর ডিগ্রি কলেজে পরিণত হয়। তবে ১৯৮৩ সালের দিকে এসে আবারও কলেজের পাশের ওই মন্দিরে পূজা-অর্চনা শুরু হয়। মন্দিরের ভেতরে ঢুকলে প্রথমেই হাতের ডানে পড়বে শিবমন্দির। তারপর গোবিন্দ মন্দির, এরপর দুর্গামন্দির। চিরঞ্জীবের ধারণা, দুর্গামন্দিরের চেয়েও পুরোনো শিবমন্দির ও গোবিন্দ মন্দির। এসবই এক ঐতিহ্যের স্মারক।
চিরঞ্জীব রায় বলেন, ‘ইতিহাস কখনো মুছে যাওয়ার নয়। এখান থেকেই দুর্গাপূজা সর্বজনীন রূপ নিয়েছে। তাই এটিকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া প্রয়োজন। তার আগে মন্দিরের চারপাশে যে রাজবংশের সম্পত্তি বেহাত হয়ে গেছে, তা উদ্ধার করা দরকার। কারণ, এগুলো তো মন্দিরেরই অংশ। সেগুলো ছাড়া মন্দিরটির অঙ্গহানি হয়ে আছে।’
মন্দিরের ভেতর ঢুকে দেখা গেল, কয়েকজন তরুণী গাঁদা ফুলের মালা গাঁথতে ব্যস্ত। কয়েকজন নারী ব্যস্ত ধোয়া-মোছার কাজে। কানাই হালদার পূজার জোগালি হিসেবে এ মন্দিরে কাজ করছেন ২৪ বছর ধরে। তিনি বললেন, ‘এখনো দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা আসেন। গত বছর করোনার কারণে ভক্তদের মুখে আনন্দ দেখিনি। এবার আনন্দ হবে।’
মন্দিরটিতে এখন আর মাটির প্রতিমায় দুর্গাপূজা হয় না। প্রতিমা বিসর্জনও করা হয় না। ২০১৮ সালে স্থানীয় সাংসদ এনামুল হক প্রায় ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে অষ্টধাতুর প্রতিমা বানিয়ে দিয়েছেন। এই মন্দিরে এখন রাজা নেই। নেই রাজাদের বংশধরেরাও। কিন্তু এই মন্দিরের সঙ্গেই জড়িয়ে আছে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের উৎপত্তির ইতিহাস। যে ইতিহাস আর কখনো পুরোনো হওয়ার নয়।

মহাষষ্ঠীর সকালে ঢাকি সুকেশ স্যানাল ঢাকে কাঠির বাড়ি দিয়েই যাচ্ছেন। পূজার জোগালি কানাই হালদার, আর পুরোহিত গোপাল চক্রবর্তী এটা-ওটা গোছাতে ভীষণ ব্যস্ত। কথা বলতে চাইলে করজোড় করে পুরোহিত বললেন, ‘এখন পারব না যে দাদা। ষষ্ঠী কল্পরাম্ভের বেলা বয়ে যাচ্ছে। এখনই পুজো করতে হবে।’
যে মণ্ডপ নিয়ে কথা, সেটির নাম শ্রীশ্রী গোবিন্দ ও দুর্গামাতা মন্দির। রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার তাহেরপুরে এই মন্দির। এটি এখন বাগমারার একটি পৌর এলাকা। রাজশাহী জেলা সদর থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরের এই তাহেরপুরের আদিনাম ছিল ‘তাহিরপুর’। আজ থেকে ৫৪০ বছর আগে এখান থেকেই সর্বজনীন শারদীয় দুর্গোৎসবের শুরু বলে ধারণা করা হয়। সে আমলে রাজা কংস নারায়ণ রায় সাড়ে ৮ লাখ টাকা খরচ করে রাজবাড়িতে ওই আয়োজন করেছিলেন। এখনকার আমলে ওই টাকার পরিমাণ ৩০০ কোটিরও বেশি। একবার দুর্গোৎসবের আয়োজনে কোনো মণ্ডপে এত টাকা খরচ আর হয়েছে বলে জানা যায়নি। সম্রাট আকবরের আমলে বাংলার ‘বারো ভূঁইয়া’-এর এক ভূঁইয়া রাজা কংসনারায়ণ রায় ব্যয় করেছিলেন এ অর্থ।
এর আগে মহাশক্তির আরাধনা করেছিলেন অনেকেই। কিন্তু এত টাকা ব্যয় করে কোনো রাজবাড়িতে দুর্গাপূজার প্রথম আয়োজনটা সম্ভবত করেছিলেন রাজা কংসনারায়ণ। তাঁর সৌজন্যে মানুষ দেখেছিল অকালবোধনে আধুনিক দুর্গাপূজা।
তাহিরপুরের রাজবংশ ছিল বাংলার প্রাচীন রাজবংশগুলোর অন্যতম। এই রাজবংশের আদিপুরুষ মৌন ভট্ট। বংশের শ্রেষ্ঠ সামন্ত ছিলেন কংসনারায়ণ রায়। মোগল-পূর্ব সময়ে চট্টগ্রামের মগ দমন, ফৌজদারের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। রাজা টোডরমলের সঙ্গে ভূমি বন্দোবস্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালান করেন কংসনারায়ণ। তিনি ভেবেছিলেন, সম্রাট তাঁকে বাংলার সুবেদার করবেন। কিন্তু সম্রাট তাঁকে ‘রাজা’ উপাধিতে ভূষিত করে বাংলার দেওয়ান নিযুক্ত করেন। এরপর তিনি মনঃক্ষুণ্ন হয়ে বয়স বেড়ে যাওয়ার অজুহাতে সে দায়িত্ব ফিরিয়ে দেন সবিনয়ে।
কংসনারায়ণ এমন কিছু করতে চাইলেন, যার জন্য হিন্দুসমাজ তাঁকে আজীবন মনে রাখবে। রাজা পণ্ডিতদের ডাকলেন রাজসভায়। জানালেন, তিনি আয়োজন করতে চান অশ্বমেধ যজ্ঞ। পণ্ডিতেরা রাজার এ ইচ্ছে নাকচ করে দিলেন প্রথমেই। তাঁরা বললেন, কলিযুগে অশ্বমেধ যজ্ঞের বিধান শাস্ত্রে নেই। এ কথা শুনে রাজার তো মন খারাপ।
ঠিক তখনই পণ্ডিত রমেশ শাস্ত্রী দিলেন দুর্গাপূজার পরামর্শ। কারণ, দেবী দুর্গতিনাশিনীর পূজা নিজেই এক মহাযজ্ঞ। এতে সমস্ত মহাযজ্ঞের সমান ফল পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, যেকোনো যুগে যে কেউ করতে পারে এই পূজা। পরামর্শ পছন্দ হলো রাজার। তিনি আদেশ করলেন, এই শরতেই যেন আয়োজন হয় এ উৎসবের। কথামতো কাজ। সব প্রস্তুতি শেষ।
মহাসমারোহে হলো দুর্গোৎসব। ষোলো শতকের সে উৎসবে ব্যয় হয় প্রায় সাড়ে ৮ লাখ, মতান্তরে ৯ লাখ টাকা। বিরাট ওই উৎসব হয়েছিল রামরামা গ্রামের দুর্গামন্দিরে। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এসে দেখে গেল এই উৎসব। রাজা কংসনারায়ণের প্রপৌত্র (চতুর্থ পুরুষ) লক্ষ্মীনারায়ণের সময় সুবেদার শাহ সুজার সৈন্যদল বারণই নদের পূর্ব তীরে রামরামা গ্রামের রাজা কংসনারায়ণের প্রসাদটি ধ্বংস করে দেয়।
লক্ষ্মীনারায়ণ পরবর্তী সময়ে সম্রাট আওরঙ্গজেবের অনুকম্পায় নদীর পশ্চিম তীরে লাভ করেন একটি পরগনা। তিনি সেখানে একটি রাজবাড়িও নির্মাণ করেন। ১৮৬২ সালে পরবর্তী রাজা বীরেশ্বর রায়ের স্ত্রী জয়সুন্দরী দেবী নির্মাণ করেন দুর্গামন্দির। এটি এখনো আছে আগের মতো। শুধু ভেতরে টাইলস লাগানো হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১০টার কিছু আগে এখানেই পুজোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন পুরোহিত।
মন্দিরেই পাওয়া গেল কমিটির সাধারণ সম্পাদক চিরঞ্জীব রায়কে। তাঁর দাদা রসিক রায় ছিলেন শেষ রাজার ম্যানেজার। চিরঞ্জীব রায় জানালেন, তাহিরপুর (বর্তমানে তাহেরপুর) রাজবংশের শেষ রাজা ছিলেন শিব শেখরেশ্বর রায়। তাঁর বাবা শশী শেখরেশ্বর রায়ের সময় থেকেই রাজবংশের লোকেরা কলকাতায় তৈরি করেন তাঁদের নতুন ঠিকানা।
এরপর তাঁরা শুধু বছরে একবার পূজার সময় আসতেন। ১৯২৭ সালে তাঁরা শেষবারের মতো তাহিরপুরে এসেছিলেন। একসময় তাঁরাও যাতায়াত বন্ধ করে দেন। পরে ১৯৬৭ সালে রাজবাড়িটি তাহিরপুর ডিগ্রি কলেজে পরিণত হয়। তবে ১৯৮৩ সালের দিকে এসে আবারও কলেজের পাশের ওই মন্দিরে পূজা-অর্চনা শুরু হয়। মন্দিরের ভেতরে ঢুকলে প্রথমেই হাতের ডানে পড়বে শিবমন্দির। তারপর গোবিন্দ মন্দির, এরপর দুর্গামন্দির। চিরঞ্জীবের ধারণা, দুর্গামন্দিরের চেয়েও পুরোনো শিবমন্দির ও গোবিন্দ মন্দির। এসবই এক ঐতিহ্যের স্মারক।
চিরঞ্জীব রায় বলেন, ‘ইতিহাস কখনো মুছে যাওয়ার নয়। এখান থেকেই দুর্গাপূজা সর্বজনীন রূপ নিয়েছে। তাই এটিকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া প্রয়োজন। তার আগে মন্দিরের চারপাশে যে রাজবংশের সম্পত্তি বেহাত হয়ে গেছে, তা উদ্ধার করা দরকার। কারণ, এগুলো তো মন্দিরেরই অংশ। সেগুলো ছাড়া মন্দিরটির অঙ্গহানি হয়ে আছে।’
মন্দিরের ভেতর ঢুকে দেখা গেল, কয়েকজন তরুণী গাঁদা ফুলের মালা গাঁথতে ব্যস্ত। কয়েকজন নারী ব্যস্ত ধোয়া-মোছার কাজে। কানাই হালদার পূজার জোগালি হিসেবে এ মন্দিরে কাজ করছেন ২৪ বছর ধরে। তিনি বললেন, ‘এখনো দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা আসেন। গত বছর করোনার কারণে ভক্তদের মুখে আনন্দ দেখিনি। এবার আনন্দ হবে।’
মন্দিরটিতে এখন আর মাটির প্রতিমায় দুর্গাপূজা হয় না। প্রতিমা বিসর্জনও করা হয় না। ২০১৮ সালে স্থানীয় সাংসদ এনামুল হক প্রায় ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে অষ্টধাতুর প্রতিমা বানিয়ে দিয়েছেন। এই মন্দিরে এখন রাজা নেই। নেই রাজাদের বংশধরেরাও। কিন্তু এই মন্দিরের সঙ্গেই জড়িয়ে আছে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের উৎপত্তির ইতিহাস। যে ইতিহাস আর কখনো পুরোনো হওয়ার নয়।

সিলেটের জকিগঞ্জে অবৈধ ও দ্রুতগতির ট্রলির ধাক্কায় মাওলানা বদরুল ইসলাম নামে মসজিদের এক ইমাম মারা গেছেন। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার আটগ্রাম স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
ফেনীর মহিপালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে টমটমচালক মো. সবুজ হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীসহ পলাতক ৭১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ফেনী সদর আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল...
২৫ মিনিট আগে
ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
২ ঘণ্টা আগেসিলেট প্রতিনিধি

সিলেটের জকিগঞ্জে অবৈধ ও দ্রুতগতির ট্রলির ধাক্কায় মাওলানা বদরুল ইসলাম নামে মসজিদের এক ইমাম মারা গেছেন। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার আটগ্রাম স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মাওলানা বদরুল ইসলাম (৫৫) কাজলসার ইউনিয়নের কাজিরপাতন গ্রামের ইলিয়াস আলীর ছেলে । তিনি জগন্নাথপুর উপজেলার একটি মসজিদের ইমাম হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মাওলানা বদরুল ইসলাম বাড়ি থেকে বের হয়ে জকিগঞ্জ-সিলেট সড়কে উঠলে দ্রুতগতির একটি ট্রলি তাঁকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে জকিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জকিগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. সুজন মিয়া জানান, নিহতের পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের প্রক্রিয়া চলছে। ঘাতক ট্রলিটি জব্দে চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

সিলেটের জকিগঞ্জে অবৈধ ও দ্রুতগতির ট্রলির ধাক্কায় মাওলানা বদরুল ইসলাম নামে মসজিদের এক ইমাম মারা গেছেন। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার আটগ্রাম স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মাওলানা বদরুল ইসলাম (৫৫) কাজলসার ইউনিয়নের কাজিরপাতন গ্রামের ইলিয়াস আলীর ছেলে । তিনি জগন্নাথপুর উপজেলার একটি মসজিদের ইমাম হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মাওলানা বদরুল ইসলাম বাড়ি থেকে বের হয়ে জকিগঞ্জ-সিলেট সড়কে উঠলে দ্রুতগতির একটি ট্রলি তাঁকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে জকিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জকিগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. সুজন মিয়া জানান, নিহতের পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের প্রক্রিয়া চলছে। ঘাতক ট্রলিটি জব্দে চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

ষোলো শতকের সে উৎসবে ব্যয় হয় প্রায় সাড়ে ৮ লাখ, মতান্তরে ৯ লাখ টাকা। বিরাট ওই উৎসব হয়েছিল রামরামা গ্রামের দুর্গামন্দিরে। এত টাকা ব্যয়ে কোনো রাজবাড়িতে দুর্গাপূজার প্রথম আয়োজনটা সম্ভবত করেছিলেন রাজা কংসনারায়ণ।
১১ অক্টোবর ২০২১
ফেনীর মহিপালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে টমটমচালক মো. সবুজ হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীসহ পলাতক ৭১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ফেনী সদর আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল...
২৫ মিনিট আগে
ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
২ ঘণ্টা আগেফেনী প্রতিনিধি

ফেনীর মহিপালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে টমটমচালক মো. সবুজ হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীসহ পলাতক ৭১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ফেনী সদর আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হাসান এই আদেশ দেন।
মামলার নথিসূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট মহিপালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নির্বিচার গুলিতে প্রাণ হারান টমটমচালক মো. সবুজ। ঘটনার ৯ দিন পর ১৩ আগস্ট নিহত সবুজের ভাই মো. ইউছুফ বাদী হয়ে ফেনী মডেল থানায় মামলা করেন।
মামলায় ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী, ফেনী সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শুসেন চন্দ্র শীল, সাবেক ফেনী পৌর মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজীসহ ৬৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। পাশাপাশি অজ্ঞাতনামা আরও ৩০০ থেকে ৪০০ জনকে আসামি করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ফেনী মডেল থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক মো. ফারুক মিয়া জানান, ৯ ডিসেম্বর এ মামলায় এজাহারভুক্ত ৬৫ জন, তদন্তে প্রাপ্ত আরও ৫৯ জনসহ মোট ১২৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ১২ ডিসেম্বর আদালত অভিযোগপত্র পর্যালোচনা করেন। এ পর্যন্ত মামলায় এজাহারনামীয় পাঁচজন, সন্দেহভাজন ৪৯ জনসহ মোট ৫৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে সাতজনকে রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলেও কেউ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি।
ফেনী আদালতের পুলিশ পরিদর্শক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, অভিযোগপত্রে ১২৪ জনকে আসামি করা হলেও বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন ৫৪ জন। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৩ জন অভিযোগপত্রভুক্ত আসামি। পলাতক ৭১ জনের বিরুদ্ধে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। দু-এক দিনের মধ্যে পরোয়ানার কপি সংশ্লিষ্ট থানায় পাঠানো হবে।

ফেনীর মহিপালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে টমটমচালক মো. সবুজ হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীসহ পলাতক ৭১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ফেনী সদর আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হাসান এই আদেশ দেন।
মামলার নথিসূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট মহিপালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নির্বিচার গুলিতে প্রাণ হারান টমটমচালক মো. সবুজ। ঘটনার ৯ দিন পর ১৩ আগস্ট নিহত সবুজের ভাই মো. ইউছুফ বাদী হয়ে ফেনী মডেল থানায় মামলা করেন।
মামলায় ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী, ফেনী সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শুসেন চন্দ্র শীল, সাবেক ফেনী পৌর মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজীসহ ৬৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। পাশাপাশি অজ্ঞাতনামা আরও ৩০০ থেকে ৪০০ জনকে আসামি করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ফেনী মডেল থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক মো. ফারুক মিয়া জানান, ৯ ডিসেম্বর এ মামলায় এজাহারভুক্ত ৬৫ জন, তদন্তে প্রাপ্ত আরও ৫৯ জনসহ মোট ১২৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ১২ ডিসেম্বর আদালত অভিযোগপত্র পর্যালোচনা করেন। এ পর্যন্ত মামলায় এজাহারনামীয় পাঁচজন, সন্দেহভাজন ৪৯ জনসহ মোট ৫৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে সাতজনকে রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলেও কেউ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি।
ফেনী আদালতের পুলিশ পরিদর্শক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, অভিযোগপত্রে ১২৪ জনকে আসামি করা হলেও বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন ৫৪ জন। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৩ জন অভিযোগপত্রভুক্ত আসামি। পলাতক ৭১ জনের বিরুদ্ধে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। দু-এক দিনের মধ্যে পরোয়ানার কপি সংশ্লিষ্ট থানায় পাঠানো হবে।

ষোলো শতকের সে উৎসবে ব্যয় হয় প্রায় সাড়ে ৮ লাখ, মতান্তরে ৯ লাখ টাকা। বিরাট ওই উৎসব হয়েছিল রামরামা গ্রামের দুর্গামন্দিরে। এত টাকা ব্যয়ে কোনো রাজবাড়িতে দুর্গাপূজার প্রথম আয়োজনটা সম্ভবত করেছিলেন রাজা কংসনারায়ণ।
১১ অক্টোবর ২০২১
সিলেটের জকিগঞ্জে অবৈধ ও দ্রুতগতির ট্রলির ধাক্কায় মাওলানা বদরুল ইসলাম নামে মসজিদের এক ইমাম মারা গেছেন। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার আটগ্রাম স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
২ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
এর আগে, সোমবার রাতে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের সামনে ওই তরুণীর মরদেহ রেখে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত যুবক।
নিহত রাশেদার বড় বোন খালেদা আক্তার জানান, তাঁদের বাড়ি মাগুরা সদর উপজেলার পুখুরিয়া গ্রামে। বাবার নাম মৃত আবু বক্কর সিদ্দিক। রাশেদা মাগুরার আলোকদিয়া অমরেশ বসু ডিগ্রি কলেজ থেকে এবার উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। কিছুদিন আগে খালেদা ঢাকায় মিরপুর-১ আনসার ক্যাম্পে এলাকায় এক আত্মীয়ের বাসায় এসে থাকতে শুরু করেন এবং মিরপুরে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। তাঁর দেখাদেখি ছোট বোন রাশেদাও উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের পর চলতি মাসের ৭ তারিখে মিরপুরে একই বাসায় এসে ওঠেন। এরপর তিনি গার্মেন্টসে চাকরি নেন। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
খালেদা আরও জানান, শনিবার রাশেদা গার্মেন্টসে যাননি। সারা দিন বাসাতেই ছিলেন। রাত ৮টার দিকে বাসা থেকে বের হন। এরপর আর বাসায় ফেরেননি। পরে তাঁরা জানতে পারেন, শনিবার রাতে নিজ গ্রামের পাশের বাড়ির মতিউর রহমানের ছেলে নয়ন ইসলাম ঢাকায় এসে মিরপুরের ওই বাসার সামনে রাশেদার সঙ্গে কথা বলছিলেন। একপর্যায়ে একটি দোকানের সামনে বসে দুজন তুমুল ঝগড়াও করেন। কিছুক্ষণ পর দুজনই সেখান থেকে চলে যান। এরপর আর কোনো খবর মিলছিল না রাশেদার। ফোনেও পাওয়া যাচ্ছিল না তাঁকে।
রাশেদার দুলাভাই মামুন বলেন, মঙ্গলবার সকালে গ্রাম থেকে একজন রাশেদার বড় বোন খালেদাকে ফোন করে জানায়, গ্রামের লোকজন বলাবলি করছে নয়ন রাশেদাকে মেরে ফেলেছে। নয়নের বাড়ির সবাই বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। রাশেদার লাশ ঢাকা মেডিকেল রয়েছে।
এই খবরের ভিত্তিতে বোন ও দুলাভাই ঢাকা মেডিকেলের মর্গে গিয়ে রাশেদার মরদেহ শনাক্ত করেন।
বোন খালেদা অভিযোগ করে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে নয়ন আমার বোনকে ডিস্টার্ব করত। ওর জন্য আমার বোন পড়তেও পারত না। ওই নয়নই আমার বোনকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। মরদেহ মেডিকেলে রেখে পালিয়েছে সে। নয়নের কঠিন বিচার চাই আমরা। এই ঘটনার সঙ্গে আর কে কে জড়িত আছে, তাদেরও বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম আজম জানান, ওই তরুণীর স্বজনেরা মঙ্গলবার রাতে থানায় এসে অভিযোগ দিয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পরবর্তীকালে বিস্তারিত বলা যাবে।

ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
এর আগে, সোমবার রাতে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের সামনে ওই তরুণীর মরদেহ রেখে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত যুবক।
নিহত রাশেদার বড় বোন খালেদা আক্তার জানান, তাঁদের বাড়ি মাগুরা সদর উপজেলার পুখুরিয়া গ্রামে। বাবার নাম মৃত আবু বক্কর সিদ্দিক। রাশেদা মাগুরার আলোকদিয়া অমরেশ বসু ডিগ্রি কলেজ থেকে এবার উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। কিছুদিন আগে খালেদা ঢাকায় মিরপুর-১ আনসার ক্যাম্পে এলাকায় এক আত্মীয়ের বাসায় এসে থাকতে শুরু করেন এবং মিরপুরে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। তাঁর দেখাদেখি ছোট বোন রাশেদাও উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের পর চলতি মাসের ৭ তারিখে মিরপুরে একই বাসায় এসে ওঠেন। এরপর তিনি গার্মেন্টসে চাকরি নেন। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
খালেদা আরও জানান, শনিবার রাশেদা গার্মেন্টসে যাননি। সারা দিন বাসাতেই ছিলেন। রাত ৮টার দিকে বাসা থেকে বের হন। এরপর আর বাসায় ফেরেননি। পরে তাঁরা জানতে পারেন, শনিবার রাতে নিজ গ্রামের পাশের বাড়ির মতিউর রহমানের ছেলে নয়ন ইসলাম ঢাকায় এসে মিরপুরের ওই বাসার সামনে রাশেদার সঙ্গে কথা বলছিলেন। একপর্যায়ে একটি দোকানের সামনে বসে দুজন তুমুল ঝগড়াও করেন। কিছুক্ষণ পর দুজনই সেখান থেকে চলে যান। এরপর আর কোনো খবর মিলছিল না রাশেদার। ফোনেও পাওয়া যাচ্ছিল না তাঁকে।
রাশেদার দুলাভাই মামুন বলেন, মঙ্গলবার সকালে গ্রাম থেকে একজন রাশেদার বড় বোন খালেদাকে ফোন করে জানায়, গ্রামের লোকজন বলাবলি করছে নয়ন রাশেদাকে মেরে ফেলেছে। নয়নের বাড়ির সবাই বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। রাশেদার লাশ ঢাকা মেডিকেল রয়েছে।
এই খবরের ভিত্তিতে বোন ও দুলাভাই ঢাকা মেডিকেলের মর্গে গিয়ে রাশেদার মরদেহ শনাক্ত করেন।
বোন খালেদা অভিযোগ করে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে নয়ন আমার বোনকে ডিস্টার্ব করত। ওর জন্য আমার বোন পড়তেও পারত না। ওই নয়নই আমার বোনকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। মরদেহ মেডিকেলে রেখে পালিয়েছে সে। নয়নের কঠিন বিচার চাই আমরা। এই ঘটনার সঙ্গে আর কে কে জড়িত আছে, তাদেরও বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম আজম জানান, ওই তরুণীর স্বজনেরা মঙ্গলবার রাতে থানায় এসে অভিযোগ দিয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পরবর্তীকালে বিস্তারিত বলা যাবে।

ষোলো শতকের সে উৎসবে ব্যয় হয় প্রায় সাড়ে ৮ লাখ, মতান্তরে ৯ লাখ টাকা। বিরাট ওই উৎসব হয়েছিল রামরামা গ্রামের দুর্গামন্দিরে। এত টাকা ব্যয়ে কোনো রাজবাড়িতে দুর্গাপূজার প্রথম আয়োজনটা সম্ভবত করেছিলেন রাজা কংসনারায়ণ।
১১ অক্টোবর ২০২১
সিলেটের জকিগঞ্জে অবৈধ ও দ্রুতগতির ট্রলির ধাক্কায় মাওলানা বদরুল ইসলাম নামে মসজিদের এক ইমাম মারা গেছেন। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার আটগ্রাম স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
ফেনীর মহিপালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে টমটমচালক মো. সবুজ হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীসহ পলাতক ৭১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ফেনী সদর আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল...
২৫ মিনিট আগে
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে বরিশাল প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘কোনো ধরনের তালিবালি নির্বাচন করার চেষ্টা করবেন না।’
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে বলেছেন, ‘বিতর্কিত নির্বাচন করায় সাবেক কয়েকজন সিইসি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) মবের শিকার হয়েছেন। আমরা চাই না ভবিষ্যতে কোনো সিইসি মবের আওতায় চলে আসুক।’
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে ফয়জুল করিম অভিযোগ করেন, ‘শক্তিশালী দল দাবি করা একটি দলের কর্মীরা বরিশালের নির্বাচনী মাঠে হুমকি-ধমকি দেওয়া শুরু করেছে।’
জামায়াতসহ আট দলের সঙ্গে সমঝোতার নির্বাচনে ফয়জুল বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) ও বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী। বরিশাল-৫ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা আমার বাপ-দাদার জন্মভূমি। এ আসনটি অন্য কোনো দল দাবি করা ধৃষ্টতাপূর্ণ আচরণ। আমরা তো জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের আসনটি গিয়ে দাবি করব না। তাদেরও উচিত না আমাদের আসনটি দাবি করা।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল মহানগরের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি নাসির উদ্দিন নাইস, নির্বাহী সদস্য মো. হালিম, শ্রমিক আন্দোলনের মহানগর সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ কাওছার, ইসলামী যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাফেজ মো. সানাউল্লাহ প্রমুখ।

আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে বরিশাল প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘কোনো ধরনের তালিবালি নির্বাচন করার চেষ্টা করবেন না।’
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে বলেছেন, ‘বিতর্কিত নির্বাচন করায় সাবেক কয়েকজন সিইসি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) মবের শিকার হয়েছেন। আমরা চাই না ভবিষ্যতে কোনো সিইসি মবের আওতায় চলে আসুক।’
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে ফয়জুল করিম অভিযোগ করেন, ‘শক্তিশালী দল দাবি করা একটি দলের কর্মীরা বরিশালের নির্বাচনী মাঠে হুমকি-ধমকি দেওয়া শুরু করেছে।’
জামায়াতসহ আট দলের সঙ্গে সমঝোতার নির্বাচনে ফয়জুল বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) ও বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী। বরিশাল-৫ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা আমার বাপ-দাদার জন্মভূমি। এ আসনটি অন্য কোনো দল দাবি করা ধৃষ্টতাপূর্ণ আচরণ। আমরা তো জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের আসনটি গিয়ে দাবি করব না। তাদেরও উচিত না আমাদের আসনটি দাবি করা।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল মহানগরের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি নাসির উদ্দিন নাইস, নির্বাহী সদস্য মো. হালিম, শ্রমিক আন্দোলনের মহানগর সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ কাওছার, ইসলামী যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাফেজ মো. সানাউল্লাহ প্রমুখ।

ষোলো শতকের সে উৎসবে ব্যয় হয় প্রায় সাড়ে ৮ লাখ, মতান্তরে ৯ লাখ টাকা। বিরাট ওই উৎসব হয়েছিল রামরামা গ্রামের দুর্গামন্দিরে। এত টাকা ব্যয়ে কোনো রাজবাড়িতে দুর্গাপূজার প্রথম আয়োজনটা সম্ভবত করেছিলেন রাজা কংসনারায়ণ।
১১ অক্টোবর ২০২১
সিলেটের জকিগঞ্জে অবৈধ ও দ্রুতগতির ট্রলির ধাক্কায় মাওলানা বদরুল ইসলাম নামে মসজিদের এক ইমাম মারা গেছেন। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার আটগ্রাম স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
ফেনীর মহিপালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে টমটমচালক মো. সবুজ হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীসহ পলাতক ৭১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ফেনী সদর আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল...
২৫ মিনিট আগে
ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
১ ঘণ্টা আগে