
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ছয় জিম্মির লাশ উদ্ধারের ঘটনায় বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ইসরায়েল। হামাসের সঙ্গে বন্দিবিনিময় ও যুদ্ধবিরতি চুক্তির দাবিতে ইসরায়েলজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। গত শনিবার জিম্মিদের লাশ উদ্ধারের পর সোমবার তেল আবিবের মতো বড় শহরগুলোর রাজপথে নেমে আসে লাখ লাখ মানুষ। এসব বিক্ষোভ থেকে জিম্মিদের ফেরাতে ব্যর্থতার দায়ে সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান তোলে আন্দোলনকারীরা। গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর ইসরায়েলে এটিই সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জিম্মিদের জীবিত ফিরিয়ে আনতে না পারার ব্যর্থতা স্বীকার করে জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, জিম্মি সংকটকে ঘিরে দেশের অভ্যন্তরে প্রতিবাদ-বিক্ষোভের পাশাপাশি আন্তর্জাতিকভাবেও ইসরায়েল সরকারের ওপর ক্রমে চাপ বাড়তে দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছে, যুদ্ধবিরতি না হলে আরও জিম্মিদের একই পরিণতি বরণ করতে হবে। কফিনে করে পরিবার-পরিজনের কাছে ফিরতে হবে তাদের।
এদিকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের ঝুঁকি উল্লেখ করে ইসরায়েলের কাছে বেশ কিছু অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে যুক্তরাজ্য। অন্যদিকে হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে নেতানিয়াহু যথেষ্ট উদ্যোগ নেননি বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য দীর্ঘদিন থেকেই নেতানিয়াহুর ওপর চাপ দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ইসরায়েল সফরেও গিয়েছিলেন। তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এর মধ্যেই গত শনিবার গাজার রাফাহ এলাকায় হামাসের একটি সুড়ঙ্গ থেকে ছয় জিম্মির মরদেহ খুঁজে পায় ইসরায়েলি সেনারা।
নিহত ছয় জিম্মির মধ্যে একজন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক বলে জানা গেছে। বাকি পাঁচজন ইসরায়েলের নাগরিক। গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের অক্টোবরে ইসরায়েলের ২৫০-এর বেশি নাগরিককে অপহরণ করে নিয়ে যায় হামাস। গত সোমবার দলটির সামরিক শাখা আল কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবায়দা বলেছেন, চুক্তি না করে জোর খাটিয়ে জিম্মিদের মুক্ত করতে চান নেতানিয়াহু। তবে এর অবশ্যম্ভাবী পরিণতি হবে জিম্মিরা পরিবারের কাছে ফিরবেন ঠিকই, তবে সেটা কফিনে করে।
শনিবার ছয় জিম্মির মৃত্যুর খবর জানাজানি হওয়ার পর তেল আবিবে যে বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল, সেটি এখন ইসরায়েলের অন্য শহরগুলোতেও ছড়িয়ে পড়েছে। পতাকা হাতে হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করছে। জিম্মিদের পরিবারের সদস্যরা বলছে, তাদের স্বজনদের মুক্ত করে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য জরুরি ভিত্তিতে হামাসের সঙ্গে আলোচনা ও চুক্তি করা দরকার। কিন্তু নেতানিয়াহু সরকার সেটি না করায় জিম্মিদের এখন অকারণে প্রাণ দিতে হচ্ছে।
জিম্মি ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যদের এক বিবৃতিতে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলা হয়েছে, ‘বিভিন্ন অজুহাতে হামাসের সঙ্গে চুক্তিতে বিলম্ব করার কারণেই নতুন করে আরও ছয় জিম্মির মৃত্যু হয়েছে। নেতানিয়াহু সদিচ্ছা দেখালে আমাদের স্বজনেরা এখনো বেঁচে থাকত।’ বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, মূলত এ কারণেই তেল আবিবের রাস্তায় নেতানিয়াহু সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নেমেছে মানুষ। জিম্মিদের মুক্তির জন্য অবিলম্বে হামাসের সঙ্গে চুক্তির দাবি জানাচ্ছে তারা। তবে হামাসের শর্ত মেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে নারাজ নেতানিয়াহু।
হামাসের পক্ষ থেকে জিম্মিদের ফেরাতে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে ফিলাডেলফি সীমান্ত থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সরিয়ে নেওয়ার শর্ত দেওয়া হয়েছে। মিসর সীমান্তঘেঁষা ‘ফিলাডেলফি করিডর’ একটি বাফার জোন বা নিরাপদ অঞ্চল, যা প্রায় ১০০ মিটার প্রশস্ত। সেনা অপসারণ করলে হামাস আবারও গুরুত্বপূর্ণ এই সীমান্ত ব্যবহার করে অস্ত্র আমদানি শুরু করতে পারে, এমন আশঙ্কা জানিয়ে হামাসের শর্ত মানতে রাজি হচ্ছেন না নেতানিয়াহু।

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ছয় জিম্মির লাশ উদ্ধারের ঘটনায় বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ইসরায়েল। হামাসের সঙ্গে বন্দিবিনিময় ও যুদ্ধবিরতি চুক্তির দাবিতে ইসরায়েলজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। গত শনিবার জিম্মিদের লাশ উদ্ধারের পর সোমবার তেল আবিবের মতো বড় শহরগুলোর রাজপথে নেমে আসে লাখ লাখ মানুষ। এসব বিক্ষোভ থেকে জিম্মিদের ফেরাতে ব্যর্থতার দায়ে সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান তোলে আন্দোলনকারীরা। গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর ইসরায়েলে এটিই সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জিম্মিদের জীবিত ফিরিয়ে আনতে না পারার ব্যর্থতা স্বীকার করে জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, জিম্মি সংকটকে ঘিরে দেশের অভ্যন্তরে প্রতিবাদ-বিক্ষোভের পাশাপাশি আন্তর্জাতিকভাবেও ইসরায়েল সরকারের ওপর ক্রমে চাপ বাড়তে দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছে, যুদ্ধবিরতি না হলে আরও জিম্মিদের একই পরিণতি বরণ করতে হবে। কফিনে করে পরিবার-পরিজনের কাছে ফিরতে হবে তাদের।
এদিকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের ঝুঁকি উল্লেখ করে ইসরায়েলের কাছে বেশ কিছু অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে যুক্তরাজ্য। অন্যদিকে হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে নেতানিয়াহু যথেষ্ট উদ্যোগ নেননি বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য দীর্ঘদিন থেকেই নেতানিয়াহুর ওপর চাপ দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ইসরায়েল সফরেও গিয়েছিলেন। তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এর মধ্যেই গত শনিবার গাজার রাফাহ এলাকায় হামাসের একটি সুড়ঙ্গ থেকে ছয় জিম্মির মরদেহ খুঁজে পায় ইসরায়েলি সেনারা।
নিহত ছয় জিম্মির মধ্যে একজন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক বলে জানা গেছে। বাকি পাঁচজন ইসরায়েলের নাগরিক। গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের অক্টোবরে ইসরায়েলের ২৫০-এর বেশি নাগরিককে অপহরণ করে নিয়ে যায় হামাস। গত সোমবার দলটির সামরিক শাখা আল কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবায়দা বলেছেন, চুক্তি না করে জোর খাটিয়ে জিম্মিদের মুক্ত করতে চান নেতানিয়াহু। তবে এর অবশ্যম্ভাবী পরিণতি হবে জিম্মিরা পরিবারের কাছে ফিরবেন ঠিকই, তবে সেটা কফিনে করে।
শনিবার ছয় জিম্মির মৃত্যুর খবর জানাজানি হওয়ার পর তেল আবিবে যে বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল, সেটি এখন ইসরায়েলের অন্য শহরগুলোতেও ছড়িয়ে পড়েছে। পতাকা হাতে হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করছে। জিম্মিদের পরিবারের সদস্যরা বলছে, তাদের স্বজনদের মুক্ত করে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য জরুরি ভিত্তিতে হামাসের সঙ্গে আলোচনা ও চুক্তি করা দরকার। কিন্তু নেতানিয়াহু সরকার সেটি না করায় জিম্মিদের এখন অকারণে প্রাণ দিতে হচ্ছে।
জিম্মি ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যদের এক বিবৃতিতে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলা হয়েছে, ‘বিভিন্ন অজুহাতে হামাসের সঙ্গে চুক্তিতে বিলম্ব করার কারণেই নতুন করে আরও ছয় জিম্মির মৃত্যু হয়েছে। নেতানিয়াহু সদিচ্ছা দেখালে আমাদের স্বজনেরা এখনো বেঁচে থাকত।’ বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, মূলত এ কারণেই তেল আবিবের রাস্তায় নেতানিয়াহু সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নেমেছে মানুষ। জিম্মিদের মুক্তির জন্য অবিলম্বে হামাসের সঙ্গে চুক্তির দাবি জানাচ্ছে তারা। তবে হামাসের শর্ত মেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে নারাজ নেতানিয়াহু।
হামাসের পক্ষ থেকে জিম্মিদের ফেরাতে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে ফিলাডেলফি সীমান্ত থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সরিয়ে নেওয়ার শর্ত দেওয়া হয়েছে। মিসর সীমান্তঘেঁষা ‘ফিলাডেলফি করিডর’ একটি বাফার জোন বা নিরাপদ অঞ্চল, যা প্রায় ১০০ মিটার প্রশস্ত। সেনা অপসারণ করলে হামাস আবারও গুরুত্বপূর্ণ এই সীমান্ত ব্যবহার করে অস্ত্র আমদানি শুরু করতে পারে, এমন আশঙ্কা জানিয়ে হামাসের শর্ত মানতে রাজি হচ্ছেন না নেতানিয়াহু।

যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে যাত্রীদের পোশাক নিয়ে নতুন বিতর্ক দেখা দিয়েছে। মার্কিন পরিবহনমন্ত্রী শন ডাফি সম্প্রতি যাত্রীদের ‘সম্মানজনক ও ভালো’ পোশাক পরার পরামর্শ দেওয়ায় অনেকেই তা মেনে নেওয়ার বদলে প্রতিবাদ হিসেবে বিমানবন্দরে পায়জামা পরে হাজির হচ্ছেন।
১০ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্র তার ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত দেশের সংখ্যা আরও বাড়াতে যাচ্ছে। নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বর্তমান তালিকায় নতুন আরও কিছু দেশ যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির (ডিএইচএস) প্রধান ক্রিস্টি নোয়েম।
১ ঘণ্টা আগে
ক্যারিবীয় সাগরে মাদকবাহী সন্দেহে একটি নৌকার ওপর মার্কিন সামরিক বাহিনীর হামলায় বেঁচে যাওয়া দুই ব্যক্তি নৌকার ভাঙা অংশ আঁকড়ে প্রায় এক ঘণ্টা পানিতে বেঁচে ছিলেন। পরে দ্বিতীয় হামলায় তাঁদের হত্যা করা হয়—এমন ভিডিও যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটরদের হাতে পৌঁছেছে বলে রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
১ ঘণ্টা আগে
গত ছয় মাস ধরে দলের সঙ্গে যাঁর সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা বাড়ছে, সেই শশী থারুর আজ সন্ধ্যায় তাঁর অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, পররাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রধান হিসেবে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, যা প্রটোকলের অংশ।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে যাত্রীদের পোশাক নিয়ে নতুন বিতর্ক দেখা দিয়েছে। মার্কিন পরিবহনমন্ত্রী শন ডাফি সম্প্রতি যাত্রীদের ‘সম্মানজনক ও ভালো’ পোশাক পরার পরামর্শ দেওয়ায় অনেকেই তা মেনে নেওয়ার বদলে প্রতিবাদ হিসেবে বিমানবন্দরে পায়জামা পরে হাজির হচ্ছেন।
শুক্রবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন গত নভেম্বর থেকে ‘দ্য গোল্ডেন এজ অব ট্রাভেল স্টার্টস উইথ ইউ’ শিরোনামে একটি প্রচারণা শুরু করেছে। এই প্রচারণার লক্ষ্য বিমান ভ্রমণে শালীনতা, সৌজন্য এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। এক সংবাদ সম্মেলনে ডাফি বলেন, ‘জিনস আর পরিষ্কার শার্টই যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যেন অন্তত স্লিপার আর পায়জামা পরে বিমানবন্দরে না আসি।’ তাঁর দাবি—ভালো পোশাক মানুষকে আচরণেও আরও ভদ্র করে।
তবে ডাফির এই বক্তব্য অনেকের কাছে সীমা অতিক্রম বলে মনে হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিশেষ করে টিকটক ও এক্সে বিষয়টি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। ডেমোক্রেটিক অ্যাকটিভিস্ট জনি পালমাদেসা পায়জামা পরে এক ভিডিওতে বলেন, ‘এই প্রশাসনের অগ্রাধিকার একেবারেই সঠিক নয়।’ তিনি মত দেন, ট্রাম্প এবং ডাফির উচিত বিমান ভাড়া ও ভ্রমণ ব্যয় কমানো, যাতে মানুষ চাইলেই সুন্দর পোশাক কিনতে পারে।
আরেকজন টিকটকার পায়জামা পরে বিমানবন্দরে যাওয়ার ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন, ‘যেহেতু নিষেধ করা হয়েছে, এখন অবশ্যই পায়জামা পরেই যাব!’
বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক বাড়তে থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের পরিবহন দপ্তর এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
এদিকে, নতুন এই প্রচারণার পক্ষে বিভাগটি ২০১৯ সালের পর যাত্রী অসদাচরণ বৃদ্ধির তথ্য তুলে ধরেছে। তাদের দাবি—গত চার বছরে যাত্রীদের প্রায় ১৪ হাজার বিশৃঙ্খল আচরণের ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে, যা আগের তুলনায় ৪০০ শতাংশ বেশি।

যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে যাত্রীদের পোশাক নিয়ে নতুন বিতর্ক দেখা দিয়েছে। মার্কিন পরিবহনমন্ত্রী শন ডাফি সম্প্রতি যাত্রীদের ‘সম্মানজনক ও ভালো’ পোশাক পরার পরামর্শ দেওয়ায় অনেকেই তা মেনে নেওয়ার বদলে প্রতিবাদ হিসেবে বিমানবন্দরে পায়জামা পরে হাজির হচ্ছেন।
শুক্রবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন গত নভেম্বর থেকে ‘দ্য গোল্ডেন এজ অব ট্রাভেল স্টার্টস উইথ ইউ’ শিরোনামে একটি প্রচারণা শুরু করেছে। এই প্রচারণার লক্ষ্য বিমান ভ্রমণে শালীনতা, সৌজন্য এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। এক সংবাদ সম্মেলনে ডাফি বলেন, ‘জিনস আর পরিষ্কার শার্টই যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যেন অন্তত স্লিপার আর পায়জামা পরে বিমানবন্দরে না আসি।’ তাঁর দাবি—ভালো পোশাক মানুষকে আচরণেও আরও ভদ্র করে।
তবে ডাফির এই বক্তব্য অনেকের কাছে সীমা অতিক্রম বলে মনে হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিশেষ করে টিকটক ও এক্সে বিষয়টি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। ডেমোক্রেটিক অ্যাকটিভিস্ট জনি পালমাদেসা পায়জামা পরে এক ভিডিওতে বলেন, ‘এই প্রশাসনের অগ্রাধিকার একেবারেই সঠিক নয়।’ তিনি মত দেন, ট্রাম্প এবং ডাফির উচিত বিমান ভাড়া ও ভ্রমণ ব্যয় কমানো, যাতে মানুষ চাইলেই সুন্দর পোশাক কিনতে পারে।
আরেকজন টিকটকার পায়জামা পরে বিমানবন্দরে যাওয়ার ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন, ‘যেহেতু নিষেধ করা হয়েছে, এখন অবশ্যই পায়জামা পরেই যাব!’
বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক বাড়তে থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের পরিবহন দপ্তর এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
এদিকে, নতুন এই প্রচারণার পক্ষে বিভাগটি ২০১৯ সালের পর যাত্রী অসদাচরণ বৃদ্ধির তথ্য তুলে ধরেছে। তাদের দাবি—গত চার বছরে যাত্রীদের প্রায় ১৪ হাজার বিশৃঙ্খল আচরণের ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে, যা আগের তুলনায় ৪০০ শতাংশ বেশি।

জিম্মিদের লাশ উদ্ধারের পর সোমবার তেল আবিবের মতো বড় শহরগুলোর রাজপথে নেমে আসে লাখ লাখ মানুষ। এসব বিক্ষোভ থেকে জিম্মিদের ফেরাতে ব্যর্থতার দায়ে সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান তোলে আন্দোলনকারীরা। গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর ইসরায়েলে এটিই সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জিম্মিদের
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্র তার ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত দেশের সংখ্যা আরও বাড়াতে যাচ্ছে। নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বর্তমান তালিকায় নতুন আরও কিছু দেশ যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির (ডিএইচএস) প্রধান ক্রিস্টি নোয়েম।
১ ঘণ্টা আগে
ক্যারিবীয় সাগরে মাদকবাহী সন্দেহে একটি নৌকার ওপর মার্কিন সামরিক বাহিনীর হামলায় বেঁচে যাওয়া দুই ব্যক্তি নৌকার ভাঙা অংশ আঁকড়ে প্রায় এক ঘণ্টা পানিতে বেঁচে ছিলেন। পরে দ্বিতীয় হামলায় তাঁদের হত্যা করা হয়—এমন ভিডিও যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটরদের হাতে পৌঁছেছে বলে রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
১ ঘণ্টা আগে
গত ছয় মাস ধরে দলের সঙ্গে যাঁর সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা বাড়ছে, সেই শশী থারুর আজ সন্ধ্যায় তাঁর অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, পররাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রধান হিসেবে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, যা প্রটোকলের অংশ।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্র তার ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত দেশের সংখ্যা আরও বাড়াতে যাচ্ছে। নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বর্তমান তালিকায় নতুন আরও কিছু দেশ যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির (ডিএইচএস) প্রধান ক্রিস্টি নোয়েম। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ফক্স নিউজের ‘দ্য ইনগ্রাহাম অ্যাঙ্গেল’–এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বিষয়টি তুলে ধরেন।
সাক্ষাৎকারে নোয়েমকে প্রশ্ন করা হয়, ট্রাম্প প্রশাসন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার তালিকায় থাকা দেশের সংখ্যা ৩২-এ উন্নীত করতে যাচ্ছে কিনা। জবাবে তিনি সুনির্দিষ্ট সংখ্যা না জানালেও বলেন, ‘সংখ্যা ৩০-এর বেশি হবে এবং প্রেসিডেন্ট বিভিন্ন দেশ নিয়ে বিবেচনা চালিয়ে যাচ্ছেন।’
চলতি বছরের জুনে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশে ১২টি দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেন এবং আরও ৭টি দেশের ওপর ভ্রমণ সীমাবদ্ধতা আরোপ করেন। বিদেশি সন্ত্রাসী ও নিরাপত্তা ঝুঁকি ঠেকাতে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল বলে দাবি করে প্রশাসন। এই নিষেধাজ্ঞা শুধু অভিবাসনের জন্য আবেদনকারীদের নয়, পর্যটক, ব্যবসায়ী এবং শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে।
ক্রিস্টি নোয়েম জানান, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশাধিকার পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের স্থিতিশীলতা ও পরিচয় যাচাই ব্যবস্থার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘যদি কোনো দেশের স্থিতিশীল সরকার না থাকে এবং তারা তাদের নাগরিকদের পরিচয় নিশ্চিত করতে না পারে, তাহলে কেন আমরা সেই দেশের মানুষকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে দেব?’
ইতিপূর্বে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসন আরও ৩৬টি দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বিবেচনা করছে।
গত সপ্তাহে ওয়াশিংটন ডিসিতে দুই ন্যাশনাল গার্ড সদস্যকে হত্যার ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নীতি আরও কঠোর হওয়ার প্রেক্ষাপট তৈরি হয়। ঘটনাটির সঙ্গে অভিযুক্ত আফগান নাগরিক ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসন কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রবেশ করেছিলেন, যা নিয়ে প্রশাসনের মধ্যে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।
এদিকে অভিবাসন অধিকার সংগঠন ও আইনপ্রণেতারা এই সিদ্ধান্তকে কঠোর ও বৈষম্যমূলক বলে সমালোচনা করছেন। তাঁদের অভিযোগ, এই নীতি অভিবাসন প্রক্রিয়াকে অকারণে স্থবির করছে এবং এমনকি কিছু ক্ষেত্রে নাগরিকত্ব প্রদানের অনুষ্ঠানও বাতিল করা হচ্ছে।
অভিবাসন বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের এই নতুন পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রে আগ্রহী অনেক আবেদনকারীর ভবিষ্যৎকে অনিশ্চিত করে তুলেছে।

যুক্তরাষ্ট্র তার ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত দেশের সংখ্যা আরও বাড়াতে যাচ্ছে। নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বর্তমান তালিকায় নতুন আরও কিছু দেশ যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির (ডিএইচএস) প্রধান ক্রিস্টি নোয়েম। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ফক্স নিউজের ‘দ্য ইনগ্রাহাম অ্যাঙ্গেল’–এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বিষয়টি তুলে ধরেন।
সাক্ষাৎকারে নোয়েমকে প্রশ্ন করা হয়, ট্রাম্প প্রশাসন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার তালিকায় থাকা দেশের সংখ্যা ৩২-এ উন্নীত করতে যাচ্ছে কিনা। জবাবে তিনি সুনির্দিষ্ট সংখ্যা না জানালেও বলেন, ‘সংখ্যা ৩০-এর বেশি হবে এবং প্রেসিডেন্ট বিভিন্ন দেশ নিয়ে বিবেচনা চালিয়ে যাচ্ছেন।’
চলতি বছরের জুনে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশে ১২টি দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেন এবং আরও ৭টি দেশের ওপর ভ্রমণ সীমাবদ্ধতা আরোপ করেন। বিদেশি সন্ত্রাসী ও নিরাপত্তা ঝুঁকি ঠেকাতে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল বলে দাবি করে প্রশাসন। এই নিষেধাজ্ঞা শুধু অভিবাসনের জন্য আবেদনকারীদের নয়, পর্যটক, ব্যবসায়ী এবং শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে।
ক্রিস্টি নোয়েম জানান, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশাধিকার পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের স্থিতিশীলতা ও পরিচয় যাচাই ব্যবস্থার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘যদি কোনো দেশের স্থিতিশীল সরকার না থাকে এবং তারা তাদের নাগরিকদের পরিচয় নিশ্চিত করতে না পারে, তাহলে কেন আমরা সেই দেশের মানুষকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে দেব?’
ইতিপূর্বে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসন আরও ৩৬টি দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বিবেচনা করছে।
গত সপ্তাহে ওয়াশিংটন ডিসিতে দুই ন্যাশনাল গার্ড সদস্যকে হত্যার ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নীতি আরও কঠোর হওয়ার প্রেক্ষাপট তৈরি হয়। ঘটনাটির সঙ্গে অভিযুক্ত আফগান নাগরিক ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসন কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রবেশ করেছিলেন, যা নিয়ে প্রশাসনের মধ্যে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।
এদিকে অভিবাসন অধিকার সংগঠন ও আইনপ্রণেতারা এই সিদ্ধান্তকে কঠোর ও বৈষম্যমূলক বলে সমালোচনা করছেন। তাঁদের অভিযোগ, এই নীতি অভিবাসন প্রক্রিয়াকে অকারণে স্থবির করছে এবং এমনকি কিছু ক্ষেত্রে নাগরিকত্ব প্রদানের অনুষ্ঠানও বাতিল করা হচ্ছে।
অভিবাসন বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের এই নতুন পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রে আগ্রহী অনেক আবেদনকারীর ভবিষ্যৎকে অনিশ্চিত করে তুলেছে।

জিম্মিদের লাশ উদ্ধারের পর সোমবার তেল আবিবের মতো বড় শহরগুলোর রাজপথে নেমে আসে লাখ লাখ মানুষ। এসব বিক্ষোভ থেকে জিম্মিদের ফেরাতে ব্যর্থতার দায়ে সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান তোলে আন্দোলনকারীরা। গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর ইসরায়েলে এটিই সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জিম্মিদের
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে যাত্রীদের পোশাক নিয়ে নতুন বিতর্ক দেখা দিয়েছে। মার্কিন পরিবহনমন্ত্রী শন ডাফি সম্প্রতি যাত্রীদের ‘সম্মানজনক ও ভালো’ পোশাক পরার পরামর্শ দেওয়ায় অনেকেই তা মেনে নেওয়ার বদলে প্রতিবাদ হিসেবে বিমানবন্দরে পায়জামা পরে হাজির হচ্ছেন।
১০ মিনিট আগে
ক্যারিবীয় সাগরে মাদকবাহী সন্দেহে একটি নৌকার ওপর মার্কিন সামরিক বাহিনীর হামলায় বেঁচে যাওয়া দুই ব্যক্তি নৌকার ভাঙা অংশ আঁকড়ে প্রায় এক ঘণ্টা পানিতে বেঁচে ছিলেন। পরে দ্বিতীয় হামলায় তাঁদের হত্যা করা হয়—এমন ভিডিও যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটরদের হাতে পৌঁছেছে বলে রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
১ ঘণ্টা আগে
গত ছয় মাস ধরে দলের সঙ্গে যাঁর সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা বাড়ছে, সেই শশী থারুর আজ সন্ধ্যায় তাঁর অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, পররাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রধান হিসেবে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, যা প্রটোকলের অংশ।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ক্যারিবিয়ান সাগরে মাদকবাহী সন্দেহে একটি নৌকার ওপর মার্কিন সামরিক বাহিনীর হামলায় বেঁচে যাওয়া দুই ব্যক্তি নৌকার ভাঙা অংশ আঁকড়ে প্রায় এক ঘণ্টা পানিতে বেঁচে ছিলেন। পরে দ্বিতীয় হামলায় তাঁদের হত্যা করা হয়—এমন ভিডিও যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটরদের হাতে পৌঁছেছে বলে রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
ভিডিওতে দেখা যায়—দুই ব্যক্তি শার্টহীন, নিরস্ত্র এবং তাঁদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগযন্ত্র ছিল না। সূত্র বলছে, তাঁরা জানতেই পারছিলেন না প্রথম আঘাত কোথা থেকে এসেছে কিংবা মার্কিন সামরিক বাহিনী যে তাঁদের হত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
২ সেপ্টেম্বরের ওই হামলার ফুটেজ এখন ওয়াশিংটনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। অনেকে বলছেন, এই হামলার নির্দেশদাতারা যুদ্ধাপরাধ করেছেন।
বিতর্কিত ওই হামলার ভিডিওটি দেখে ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসম্যান জিম হাইমস এটিকে ‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভিডিওতে এমন দুজনকে দেখা যায় যারা স্পষ্টতই বিপদে ছিলেন। তাদের কোনো অস্ত্র বা চলার উপায় ছিল না।’
আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তর্জাতিক যুদ্ধবিধি অনুযায়ী জাহাজডুবি, আহত বা আত্মসমর্পণ করা ব্যক্তিদের হত্যা করা যুদ্ধাপরাধ। ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে ‘মাদকবিরোধী যুদ্ধ’ হিসেবে প্রচারণা চালালেও মার্কিন আইনবিদদের একটি বড় অংশ এই যুক্তিকে আইনগতভাবে অগ্রহণযোগ্য বলে বিবেচনা করছেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের অভিযান ভবিষ্যতে ‘আইনবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বৈধতা’ তৈরি করতে পারে এবং এর জন্য জনসমক্ষে স্বচ্ছ তদন্ত ও জবাবদিহি জরুরি।
এর মধ্যেই বৃহস্পতিবার পেন্টাগন জানিয়েছে, পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরে আরেকটি সন্দেহভাজন নৌকায় হামলা চালালে চারজন নিহত হয়েছে। এ নিয়ে ক্যারিবীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরে মার্কিন বাহিনীর হামলার সংখ্যা দাঁড়াল ২২টি এবং মৃতের সংখ্যা অন্তত ৮৭ টি।
মার্কিন সামরিক বাহিনী তাদের সর্বশেষ হামলার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশ করেছে এবং এটিকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠনের পরিচালিত নৌকায় প্রাণঘাতী হামলা’ বলে দাবি করেছে। তবে প্রথম হামলায় বেঁচে থাকা দুই ব্যক্তির ওপর দ্বিতীয় হামলার দৃশ্য এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
ইতিপূর্বে ওয়াশিংটন পোস্ট–এর এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, হামলার সময় প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ মুখে নির্দেশ দিয়েছিলেন, ‘কিল দেম অল’ অর্থাৎ ‘সবাইকে মেরে ফেলো’। তবে হামলার দায়িত্বপ্রাপ্ত নৌবাহিনীর অ্যাডমিরাল ফ্র্যাঙ্ক ব্র্যাডলি সিনেটরদের বলেছেন—এমন কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি।

ক্যারিবিয়ান সাগরে মাদকবাহী সন্দেহে একটি নৌকার ওপর মার্কিন সামরিক বাহিনীর হামলায় বেঁচে যাওয়া দুই ব্যক্তি নৌকার ভাঙা অংশ আঁকড়ে প্রায় এক ঘণ্টা পানিতে বেঁচে ছিলেন। পরে দ্বিতীয় হামলায় তাঁদের হত্যা করা হয়—এমন ভিডিও যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটরদের হাতে পৌঁছেছে বলে রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
ভিডিওতে দেখা যায়—দুই ব্যক্তি শার্টহীন, নিরস্ত্র এবং তাঁদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগযন্ত্র ছিল না। সূত্র বলছে, তাঁরা জানতেই পারছিলেন না প্রথম আঘাত কোথা থেকে এসেছে কিংবা মার্কিন সামরিক বাহিনী যে তাঁদের হত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
২ সেপ্টেম্বরের ওই হামলার ফুটেজ এখন ওয়াশিংটনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। অনেকে বলছেন, এই হামলার নির্দেশদাতারা যুদ্ধাপরাধ করেছেন।
বিতর্কিত ওই হামলার ভিডিওটি দেখে ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসম্যান জিম হাইমস এটিকে ‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভিডিওতে এমন দুজনকে দেখা যায় যারা স্পষ্টতই বিপদে ছিলেন। তাদের কোনো অস্ত্র বা চলার উপায় ছিল না।’
আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তর্জাতিক যুদ্ধবিধি অনুযায়ী জাহাজডুবি, আহত বা আত্মসমর্পণ করা ব্যক্তিদের হত্যা করা যুদ্ধাপরাধ। ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে ‘মাদকবিরোধী যুদ্ধ’ হিসেবে প্রচারণা চালালেও মার্কিন আইনবিদদের একটি বড় অংশ এই যুক্তিকে আইনগতভাবে অগ্রহণযোগ্য বলে বিবেচনা করছেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের অভিযান ভবিষ্যতে ‘আইনবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বৈধতা’ তৈরি করতে পারে এবং এর জন্য জনসমক্ষে স্বচ্ছ তদন্ত ও জবাবদিহি জরুরি।
এর মধ্যেই বৃহস্পতিবার পেন্টাগন জানিয়েছে, পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরে আরেকটি সন্দেহভাজন নৌকায় হামলা চালালে চারজন নিহত হয়েছে। এ নিয়ে ক্যারিবীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরে মার্কিন বাহিনীর হামলার সংখ্যা দাঁড়াল ২২টি এবং মৃতের সংখ্যা অন্তত ৮৭ টি।
মার্কিন সামরিক বাহিনী তাদের সর্বশেষ হামলার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশ করেছে এবং এটিকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠনের পরিচালিত নৌকায় প্রাণঘাতী হামলা’ বলে দাবি করেছে। তবে প্রথম হামলায় বেঁচে থাকা দুই ব্যক্তির ওপর দ্বিতীয় হামলার দৃশ্য এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
ইতিপূর্বে ওয়াশিংটন পোস্ট–এর এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, হামলার সময় প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ মুখে নির্দেশ দিয়েছিলেন, ‘কিল দেম অল’ অর্থাৎ ‘সবাইকে মেরে ফেলো’। তবে হামলার দায়িত্বপ্রাপ্ত নৌবাহিনীর অ্যাডমিরাল ফ্র্যাঙ্ক ব্র্যাডলি সিনেটরদের বলেছেন—এমন কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি।

জিম্মিদের লাশ উদ্ধারের পর সোমবার তেল আবিবের মতো বড় শহরগুলোর রাজপথে নেমে আসে লাখ লাখ মানুষ। এসব বিক্ষোভ থেকে জিম্মিদের ফেরাতে ব্যর্থতার দায়ে সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান তোলে আন্দোলনকারীরা। গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর ইসরায়েলে এটিই সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জিম্মিদের
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে যাত্রীদের পোশাক নিয়ে নতুন বিতর্ক দেখা দিয়েছে। মার্কিন পরিবহনমন্ত্রী শন ডাফি সম্প্রতি যাত্রীদের ‘সম্মানজনক ও ভালো’ পোশাক পরার পরামর্শ দেওয়ায় অনেকেই তা মেনে নেওয়ার বদলে প্রতিবাদ হিসেবে বিমানবন্দরে পায়জামা পরে হাজির হচ্ছেন।
১০ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্র তার ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত দেশের সংখ্যা আরও বাড়াতে যাচ্ছে। নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বর্তমান তালিকায় নতুন আরও কিছু দেশ যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির (ডিএইচএস) প্রধান ক্রিস্টি নোয়েম।
১ ঘণ্টা আগে
গত ছয় মাস ধরে দলের সঙ্গে যাঁর সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা বাড়ছে, সেই শশী থারুর আজ সন্ধ্যায় তাঁর অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, পররাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রধান হিসেবে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, যা প্রটোকলের অংশ।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সম্মানে আজ শুক্রবার রাতে আয়োজিত রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে যোগ দেবেন কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর। কিন্তু দলের দুই জ্যেষ্ঠ নেতা—লোকসভার বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে আমন্ত্রণ পাননি বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ছয় মাস ধরে দলের সঙ্গে যাঁর সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা বাড়ছে, সেই শশী থারুর আজ সন্ধ্যায় তাঁর অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, পররাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রধান হিসেবে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, যা প্রটোকলের অংশ।
তবে রাহুল গান্ধী বা মল্লিকার্জুন খাড়গের মতো জ্যেষ্ঠ নেতাকে আমন্ত্রণ না জানানো প্রসঙ্গে থারুর নিজেকে ‘আমন্ত্রণের প্রক্রিয়া সম্পর্কে অজ্ঞাত’ বলে দাবি করেছেন।
এ ঘটনার পর কংগ্রেসের আরও এক নেতা পবন খেরা থারুরের নাম উল্লেখ না করে কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমন্ত্রণ পাঠানো এবং তা গ্রহণ করা বেশ আশ্চর্যজনক। যখন আমার নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি...অথচ আমাকে করা হয়েছে...তখন আমাদের বোঝা উচিত, কেন এই খেলা খেলা হচ্ছে, কে খেলছে এবং কেন আমাদের এর অংশ হওয়া উচিত নয়...।’
এদিকে, রাহুল গান্ধী ও খাড়গেকে আমন্ত্রণ না জানানোর ঘটনাটি এমন এক সময়ে ঘটল, যখন রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছেন, সরকার বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে বিরোধী দলের নেতাদের বৈঠককে উৎসাহিত করছে না। তাঁর মতে, আগে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিরোধী দলের নেতার সঙ্গে বৈঠকের ব্যবস্থা করত, কিন্তু এখন বিদেশিরাই ঠিক করেন তাঁরা কার সঙ্গে দেখা করবেন।
এ বিষয়ে থারুর রাহুল গান্ধীকে সমর্থন করে বলেন, ‘বিরোধী দলের নেতা তাঁর বক্তব্য দিয়েছেন। আমার মনে হয়, সরকারের এর জবাব দেওয়া উচিত।’ অবশ্য সরকারি সূত্র এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
থিরুবনন্তপুরমের চারবারের লোকসভা সাংসদ থারুর কয়েক মাস ধরে কংগ্রেসের ভেতরে মতবিরোধের অন্যতম কণ্ঠ হয়ে উঠেছেন। তিনি অতীতে বিজেপি নেতা এল কে আদবানি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রশংসা করায় দলের ভেতর থেকেও সমালোচনার মুখে পড়েছেন।
থারুর গত মাসে রামনাথ গোয়েঙ্কা লেকচারে মোদির দেওয়া ভাষণের প্রশংসা করেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে কংগ্রেসের এক নেতা প্রশ্ন তোলেন—‘শশী থারুরের কাছে যদি মোদি এতই ভালো, তবে তিনি কংগ্রেসে আছেন কেন?’
তবে জুন মাসে থারুর বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্য মানেই বিজেপিতে যোগ দেওয়া নয়। থারুর দাবি করেন, তিনি ১৬ বছর ধরে দলের প্রতি অনুগত আছেন।
সম্প্রতি থারুর ভারতে বংশপরম্পরার রাজনীতি নিয়ে একটি নিবন্ধ লেখেন। সেখানে তিনি মেধাতন্ত্র বা যোগ্য নেতা হওয়ার পথে বাধা হিসেবে গান্ধী-নেহরু পরিবারের উল্লেখ করেন।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সম্মানে আজ শুক্রবার রাতে আয়োজিত রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে যোগ দেবেন কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর। কিন্তু দলের দুই জ্যেষ্ঠ নেতা—লোকসভার বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে আমন্ত্রণ পাননি বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ছয় মাস ধরে দলের সঙ্গে যাঁর সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা বাড়ছে, সেই শশী থারুর আজ সন্ধ্যায় তাঁর অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, পররাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রধান হিসেবে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, যা প্রটোকলের অংশ।
তবে রাহুল গান্ধী বা মল্লিকার্জুন খাড়গের মতো জ্যেষ্ঠ নেতাকে আমন্ত্রণ না জানানো প্রসঙ্গে থারুর নিজেকে ‘আমন্ত্রণের প্রক্রিয়া সম্পর্কে অজ্ঞাত’ বলে দাবি করেছেন।
এ ঘটনার পর কংগ্রেসের আরও এক নেতা পবন খেরা থারুরের নাম উল্লেখ না করে কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমন্ত্রণ পাঠানো এবং তা গ্রহণ করা বেশ আশ্চর্যজনক। যখন আমার নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি...অথচ আমাকে করা হয়েছে...তখন আমাদের বোঝা উচিত, কেন এই খেলা খেলা হচ্ছে, কে খেলছে এবং কেন আমাদের এর অংশ হওয়া উচিত নয়...।’
এদিকে, রাহুল গান্ধী ও খাড়গেকে আমন্ত্রণ না জানানোর ঘটনাটি এমন এক সময়ে ঘটল, যখন রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছেন, সরকার বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে বিরোধী দলের নেতাদের বৈঠককে উৎসাহিত করছে না। তাঁর মতে, আগে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিরোধী দলের নেতার সঙ্গে বৈঠকের ব্যবস্থা করত, কিন্তু এখন বিদেশিরাই ঠিক করেন তাঁরা কার সঙ্গে দেখা করবেন।
এ বিষয়ে থারুর রাহুল গান্ধীকে সমর্থন করে বলেন, ‘বিরোধী দলের নেতা তাঁর বক্তব্য দিয়েছেন। আমার মনে হয়, সরকারের এর জবাব দেওয়া উচিত।’ অবশ্য সরকারি সূত্র এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
থিরুবনন্তপুরমের চারবারের লোকসভা সাংসদ থারুর কয়েক মাস ধরে কংগ্রেসের ভেতরে মতবিরোধের অন্যতম কণ্ঠ হয়ে উঠেছেন। তিনি অতীতে বিজেপি নেতা এল কে আদবানি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রশংসা করায় দলের ভেতর থেকেও সমালোচনার মুখে পড়েছেন।
থারুর গত মাসে রামনাথ গোয়েঙ্কা লেকচারে মোদির দেওয়া ভাষণের প্রশংসা করেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে কংগ্রেসের এক নেতা প্রশ্ন তোলেন—‘শশী থারুরের কাছে যদি মোদি এতই ভালো, তবে তিনি কংগ্রেসে আছেন কেন?’
তবে জুন মাসে থারুর বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্য মানেই বিজেপিতে যোগ দেওয়া নয়। থারুর দাবি করেন, তিনি ১৬ বছর ধরে দলের প্রতি অনুগত আছেন।
সম্প্রতি থারুর ভারতে বংশপরম্পরার রাজনীতি নিয়ে একটি নিবন্ধ লেখেন। সেখানে তিনি মেধাতন্ত্র বা যোগ্য নেতা হওয়ার পথে বাধা হিসেবে গান্ধী-নেহরু পরিবারের উল্লেখ করেন।

জিম্মিদের লাশ উদ্ধারের পর সোমবার তেল আবিবের মতো বড় শহরগুলোর রাজপথে নেমে আসে লাখ লাখ মানুষ। এসব বিক্ষোভ থেকে জিম্মিদের ফেরাতে ব্যর্থতার দায়ে সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান তোলে আন্দোলনকারীরা। গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর ইসরায়েলে এটিই সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জিম্মিদের
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে যাত্রীদের পোশাক নিয়ে নতুন বিতর্ক দেখা দিয়েছে। মার্কিন পরিবহনমন্ত্রী শন ডাফি সম্প্রতি যাত্রীদের ‘সম্মানজনক ও ভালো’ পোশাক পরার পরামর্শ দেওয়ায় অনেকেই তা মেনে নেওয়ার বদলে প্রতিবাদ হিসেবে বিমানবন্দরে পায়জামা পরে হাজির হচ্ছেন।
১০ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্র তার ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত দেশের সংখ্যা আরও বাড়াতে যাচ্ছে। নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বর্তমান তালিকায় নতুন আরও কিছু দেশ যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির (ডিএইচএস) প্রধান ক্রিস্টি নোয়েম।
১ ঘণ্টা আগে
ক্যারিবীয় সাগরে মাদকবাহী সন্দেহে একটি নৌকার ওপর মার্কিন সামরিক বাহিনীর হামলায় বেঁচে যাওয়া দুই ব্যক্তি নৌকার ভাঙা অংশ আঁকড়ে প্রায় এক ঘণ্টা পানিতে বেঁচে ছিলেন। পরে দ্বিতীয় হামলায় তাঁদের হত্যা করা হয়—এমন ভিডিও যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটরদের হাতে পৌঁছেছে বলে রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
১ ঘণ্টা আগে