নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

টি-টোয়েন্টিতে র্যাঙ্কিংয়ের বড় দলগুলোর বিপক্ষে খুব একটা সফলতা নেই বাংলাদেশের। এর মধ্যে ঘরের মাঠে ২০২১ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয় ব্যতিক্রম। গতকাল এই সাফল্যের যুক্ত হয়েছে নতুন পালক।
ঘরের মাঠে এবার ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টিতে সিরিজ হারিয়েছে বাংলাদেশ। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওই দুটি সিরিজ উইকেট নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছে। ঘরের মাঠে সুবিধা মন্থর ও নিচু বাউন্সের উইকেট বানিয়ে সিরিজ জেতার জন্য বাংলাদেশকে তখন কম সমালোচনার সামনে পড়তে হয়নি।
তবে এবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে উইকেট ওই দুই সিরিজের মতো ছিল না বলে মনে করেন হাবিবুল বাশার সুমন। আজ বিসিবির এই নির্বাচক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বিশ্বকাপের আগে আমরা অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যে রকম উইকেটে খেলেছিলাম, সেটা একটু ভিন্ন ছিল। কিন্তু এবার উইকেট কিন্তু অতটা খারাপ ছিল না। আমার মনে হয় না, বল অতটা স্পিন করছে। হয়তো কিছুটা মন্থর থাকতে পারে। মনে হয় না, খুব বেশি কন্ডিশনের সুবিধা নিয়ে ম্যাচ দুইটি জিতেছি। এ জন্য আরও বেশি তৃপ্তিদায়ক। অনেক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছি, অনেক ম্যাচ জিতেছি। তবে এ দুইটা ম্যাচ একটু বিশেষ আমার মনে হয়েছে। কারণ আমার মনে হয় না, খুব বেশি কন্ডিশনের সুবিধা নিয়ে ম্যাচ দুইটি জিতেছি।’
প্রথম দুটি ম্যাচে বাংলাদেশ দলের মানসিকতাও সুমনকে মুগ্ধ করেছে, ‘দলের যে চিন্তাভাবনা, আমি যেটুকু দেখেছি, দলের সঙ্গে কথা বলে, আমার মনে হয় দলও এখন প্রস্তুত, যে কোনো কন্ডিশনে আমরা জিততে চাই। কন্ডিশনের সুবিধা সব সময় নিতে চাই না। এই মনোভাবটা আমাকে সবচেয়ে বেশি তৃপ্তি দিয়েছে।’
আগামীকাল মিরপুরে শেষ টি-টোয়েন্টি। সিরিজ জিতে যাওয়ার পর শেষ ম্যাচে পরীক্ষা নিরীক্ষা হবে কি না প্রশ্নে সুমন বলেছেন, ‘বেঞ্চ দেখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি বেঞ্চের খেলোয়াড়দের খেলার সুযোগ না দেন, প্রস্তুত হওয়ার সুযোগটা না দেন, কখনো যদি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে মূল খেলোয়াড়েরা চোটে পড়ে, তখন তো কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই খেলতে হয়। সেই সুযোগটা দল নেবে কি না, সেই আলোচনা এখনো হয়নি। সেটা করতে পারে। সেটা করলে কোনো সমস্যা নেই। তবে মনোযোগ থাকবে জেতার দিকে। অবশ্যই আমরা জিততে চাইব। সেটার মাধ্যমে আমরা যদি দুই-একটা চেঞ্জ করতে পারি, সেটা দল করতে পারে।’

টি-টোয়েন্টিতে র্যাঙ্কিংয়ের বড় দলগুলোর বিপক্ষে খুব একটা সফলতা নেই বাংলাদেশের। এর মধ্যে ঘরের মাঠে ২০২১ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয় ব্যতিক্রম। গতকাল এই সাফল্যের যুক্ত হয়েছে নতুন পালক।
ঘরের মাঠে এবার ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টিতে সিরিজ হারিয়েছে বাংলাদেশ। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওই দুটি সিরিজ উইকেট নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছে। ঘরের মাঠে সুবিধা মন্থর ও নিচু বাউন্সের উইকেট বানিয়ে সিরিজ জেতার জন্য বাংলাদেশকে তখন কম সমালোচনার সামনে পড়তে হয়নি।
তবে এবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে উইকেট ওই দুই সিরিজের মতো ছিল না বলে মনে করেন হাবিবুল বাশার সুমন। আজ বিসিবির এই নির্বাচক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বিশ্বকাপের আগে আমরা অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যে রকম উইকেটে খেলেছিলাম, সেটা একটু ভিন্ন ছিল। কিন্তু এবার উইকেট কিন্তু অতটা খারাপ ছিল না। আমার মনে হয় না, বল অতটা স্পিন করছে। হয়তো কিছুটা মন্থর থাকতে পারে। মনে হয় না, খুব বেশি কন্ডিশনের সুবিধা নিয়ে ম্যাচ দুইটি জিতেছি। এ জন্য আরও বেশি তৃপ্তিদায়ক। অনেক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছি, অনেক ম্যাচ জিতেছি। তবে এ দুইটা ম্যাচ একটু বিশেষ আমার মনে হয়েছে। কারণ আমার মনে হয় না, খুব বেশি কন্ডিশনের সুবিধা নিয়ে ম্যাচ দুইটি জিতেছি।’
প্রথম দুটি ম্যাচে বাংলাদেশ দলের মানসিকতাও সুমনকে মুগ্ধ করেছে, ‘দলের যে চিন্তাভাবনা, আমি যেটুকু দেখেছি, দলের সঙ্গে কথা বলে, আমার মনে হয় দলও এখন প্রস্তুত, যে কোনো কন্ডিশনে আমরা জিততে চাই। কন্ডিশনের সুবিধা সব সময় নিতে চাই না। এই মনোভাবটা আমাকে সবচেয়ে বেশি তৃপ্তি দিয়েছে।’
আগামীকাল মিরপুরে শেষ টি-টোয়েন্টি। সিরিজ জিতে যাওয়ার পর শেষ ম্যাচে পরীক্ষা নিরীক্ষা হবে কি না প্রশ্নে সুমন বলেছেন, ‘বেঞ্চ দেখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি বেঞ্চের খেলোয়াড়দের খেলার সুযোগ না দেন, প্রস্তুত হওয়ার সুযোগটা না দেন, কখনো যদি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে মূল খেলোয়াড়েরা চোটে পড়ে, তখন তো কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই খেলতে হয়। সেই সুযোগটা দল নেবে কি না, সেই আলোচনা এখনো হয়নি। সেটা করতে পারে। সেটা করলে কোনো সমস্যা নেই। তবে মনোযোগ থাকবে জেতার দিকে। অবশ্যই আমরা জিততে চাইব। সেটার মাধ্যমে আমরা যদি দুই-একটা চেঞ্জ করতে পারি, সেটা দল করতে পারে।’

দরজায় কড়া নাড়ছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। রাজশাহী ওয়ারিংর্স এবং সিলেট স্ট্রাইকার্সের ম্যাচ দিয়ে আগামী ২৬ ডিসেম্বর দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে ব্যয়বহুল টুর্নামেন্ট শুরু হবে। শুরুর কয়েক দিন আগে বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচের সূচিতে পরিবর্তন এনেছে গভর্নিং কাউন্সিল।
১৪ মিনিট আগে
দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তাঁরা দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
২ ঘণ্টা আগে
জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দরজায় কড়া নাড়ছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। রাজশাহী ওয়ারিংর্স এবং সিলেট স্ট্রাইকার্সের ম্যাচ দিয়ে আগামী ২৬ ডিসেম্বর দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে ব্যয়বহুল টুর্নামেন্ট শুরু হবে। শুরুর কয়েক দিন আগে বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচের সূচিতে পরিবর্তন এনেছে গভর্নিং কাউন্সিল।
বিপিএল শুরু হবে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, উদ্বোধনী ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা ছিল দুপুর দুইটায়। কিন্তু এক ঘণ্টা পিছিয়ে ম্যাচটি শুরু হবে দুপুর তিনটায়। এমনটাই জানিয়েছেন বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল।
মূলত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের কথা মাথায় রেখেই সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। সম্প্রতি গভর্নিং কাউন্সিল জানিয়েছিল, বিপিএলের নতুন পর্বের জন্য কোনো জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করবে না তারা। সে সিদ্ধান্তে অটুট থাকলেও ছোট আকারে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তাই এক ঘণ্টা পিছিয়ে শুরু হবে রাজশাহী ও সিলেটের উদ্বোধনী ম্যাচ।
ইনিংস বিরতির জন্য রাখা হয়েছে ২০ মিনিট। সে সময়টাতেও দুই-একটা ব্যান্ড পারফর্ম করবে বলে জানিয়েছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। দিনের দ্বিতীয় ম্যাচের শুরুতেও এসেছে পরিবর্তন। সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে চট্টগ্রাম রয়্যালসের বিপক্ষে মাঠে নামবে নোয়াখালী এক্সপ্রেস। আগের সূচিতে ম্যাচটি হওয়ার কথা ছিল সন্ধ্যা ৭টায়।
২০২৬ বিপিএলে অংশ নিচ্ছে ছয়টি দল। তিনটি ভেন্যুতে মোট ৩৪টি ম্যাচ হবে। সিলেট ছাড়া বাকি ভেন্যু দুটি হলো চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ঢাকা। এবার তুলনামূলক কম ম্যাচ হবে ঢাকায়। এই ভেন্যুতে ১০ টির বিপরীতে সমান ১২টি করে ম্যাচ আয়োজন করবে সিলেট ও চট্টগ্রাম।

দরজায় কড়া নাড়ছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। রাজশাহী ওয়ারিংর্স এবং সিলেট স্ট্রাইকার্সের ম্যাচ দিয়ে আগামী ২৬ ডিসেম্বর দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে ব্যয়বহুল টুর্নামেন্ট শুরু হবে। শুরুর কয়েক দিন আগে বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচের সূচিতে পরিবর্তন এনেছে গভর্নিং কাউন্সিল।
বিপিএল শুরু হবে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, উদ্বোধনী ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা ছিল দুপুর দুইটায়। কিন্তু এক ঘণ্টা পিছিয়ে ম্যাচটি শুরু হবে দুপুর তিনটায়। এমনটাই জানিয়েছেন বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল।
মূলত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের কথা মাথায় রেখেই সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। সম্প্রতি গভর্নিং কাউন্সিল জানিয়েছিল, বিপিএলের নতুন পর্বের জন্য কোনো জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করবে না তারা। সে সিদ্ধান্তে অটুট থাকলেও ছোট আকারে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তাই এক ঘণ্টা পিছিয়ে শুরু হবে রাজশাহী ও সিলেটের উদ্বোধনী ম্যাচ।
ইনিংস বিরতির জন্য রাখা হয়েছে ২০ মিনিট। সে সময়টাতেও দুই-একটা ব্যান্ড পারফর্ম করবে বলে জানিয়েছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। দিনের দ্বিতীয় ম্যাচের শুরুতেও এসেছে পরিবর্তন। সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে চট্টগ্রাম রয়্যালসের বিপক্ষে মাঠে নামবে নোয়াখালী এক্সপ্রেস। আগের সূচিতে ম্যাচটি হওয়ার কথা ছিল সন্ধ্যা ৭টায়।
২০২৬ বিপিএলে অংশ নিচ্ছে ছয়টি দল। তিনটি ভেন্যুতে মোট ৩৪টি ম্যাচ হবে। সিলেট ছাড়া বাকি ভেন্যু দুটি হলো চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ঢাকা। এবার তুলনামূলক কম ম্যাচ হবে ঢাকায়। এই ভেন্যুতে ১০ টির বিপরীতে সমান ১২টি করে ম্যাচ আয়োজন করবে সিলেট ও চট্টগ্রাম।

টি-টোয়েন্টিতে র্যাঙ্কিংয়ের বড় দলগুলোর বিপক্ষে খুব একটা সফলতা নেই বাংলাদেশের। এর মধ্যে ঘরের মাঠে ২০২১ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয় ব্যতিক্রম। গতকাল এই সাফল্যের যুক্ত হয়েছে নতুন পালক।
১৩ মার্চ ২০২৩
দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তাঁরা দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
২ ঘণ্টা আগে
জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন এই দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
এর আগে প্রথম ইনিংসেও সেঞ্চুরি তুলে নেন লাথাম ও কনওয়ে। দ্বিতীয় ইনিংসেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় একটি রেকর্ড হয়েছে। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দুই ইনিংসেই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করলেন দুই ওপেনার।
প্রথম ইনিংসে ১৩৭ রান করে থামেন লাথাম। ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ২২৭ রানে আউট হন কনওয়ে। তাঁদের ওপেনিং জুটিতে আসে ৩২৩ রান। যেটা নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের ওপেনারদের প্রথম ৩০০ বা তার বেশি রানের জুটি। শেষ পর্যন্ত ৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ইনিংস ঘোষণা করে কিউইরা।
জবাবে কাভেম হজের সেঞ্চুরিতে ৪২০ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ছিল ৩৮১ রান। আজ ৩৯ রান যোগ করে বাকি ৪ ব্যাটারকে হারায় সফরকারীরা। ১০৯ রান নিয়ে খেলতে নামা হজ অপরাজিত থাকেন ১২৩ রানে। ১৫৫ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়ানডে ঘরানার ব্যাটিং করেছে নিউজিল্যান্ড। ৫৪ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৩০৬ রানে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকেরা। যেখানে লাথাম ও কনওয়ের অবদান ২০১ রান। উদ্বোধনী জুটিতে ১৯২ রান এনে দেন তাঁরা। লাথাম ১০১ ও কনওয়ে ১০০ রান করে ফিরে যান। রাচিন রবীন্দ্র ৪৬ ও কেউন উইলিয়ামসন ৪০ রানে অপরাজিত থাকেন।
লক্ষ্য তাড়ায় বিনা উইকেটে ৪৩ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৩৭ ও জন ক্যাম্পবেল ২ রান নিয়ে শেষ দিন ব্যাট করতে নামবেন। জয়ের জন্য ৮৮ ওভারে ৪১৯ রান করতে হবে তাদের। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে স্কোরবোর্ডের চিত্র বলছে– অন্তত মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট হারছে না নিউজিল্যান্ড। তেমনটা হলে সিরিজ জয়ের পথেই আছে তারা। ড্র দিয়ে সিরিজ শুরুর পর দ্বিতীয় টেস্টে ৯ উইকেটের জয় তুলে নেয় লাথামের দল। সিরিজ হার এড়াতে এই টেস্ট জিততেই হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ক্রিকেট অনিশ্চয়তার খেলা হলেও সেটা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।

দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন এই দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
এর আগে প্রথম ইনিংসেও সেঞ্চুরি তুলে নেন লাথাম ও কনওয়ে। দ্বিতীয় ইনিংসেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় একটি রেকর্ড হয়েছে। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দুই ইনিংসেই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করলেন দুই ওপেনার।
প্রথম ইনিংসে ১৩৭ রান করে থামেন লাথাম। ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ২২৭ রানে আউট হন কনওয়ে। তাঁদের ওপেনিং জুটিতে আসে ৩২৩ রান। যেটা নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের ওপেনারদের প্রথম ৩০০ বা তার বেশি রানের জুটি। শেষ পর্যন্ত ৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ইনিংস ঘোষণা করে কিউইরা।
জবাবে কাভেম হজের সেঞ্চুরিতে ৪২০ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ছিল ৩৮১ রান। আজ ৩৯ রান যোগ করে বাকি ৪ ব্যাটারকে হারায় সফরকারীরা। ১০৯ রান নিয়ে খেলতে নামা হজ অপরাজিত থাকেন ১২৩ রানে। ১৫৫ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়ানডে ঘরানার ব্যাটিং করেছে নিউজিল্যান্ড। ৫৪ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৩০৬ রানে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকেরা। যেখানে লাথাম ও কনওয়ের অবদান ২০১ রান। উদ্বোধনী জুটিতে ১৯২ রান এনে দেন তাঁরা। লাথাম ১০১ ও কনওয়ে ১০০ রান করে ফিরে যান। রাচিন রবীন্দ্র ৪৬ ও কেউন উইলিয়ামসন ৪০ রানে অপরাজিত থাকেন।
লক্ষ্য তাড়ায় বিনা উইকেটে ৪৩ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৩৭ ও জন ক্যাম্পবেল ২ রান নিয়ে শেষ দিন ব্যাট করতে নামবেন। জয়ের জন্য ৮৮ ওভারে ৪১৯ রান করতে হবে তাদের। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে স্কোরবোর্ডের চিত্র বলছে– অন্তত মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট হারছে না নিউজিল্যান্ড। তেমনটা হলে সিরিজ জয়ের পথেই আছে তারা। ড্র দিয়ে সিরিজ শুরুর পর দ্বিতীয় টেস্টে ৯ উইকেটের জয় তুলে নেয় লাথামের দল। সিরিজ হার এড়াতে এই টেস্ট জিততেই হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ক্রিকেট অনিশ্চয়তার খেলা হলেও সেটা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।

টি-টোয়েন্টিতে র্যাঙ্কিংয়ের বড় দলগুলোর বিপক্ষে খুব একটা সফলতা নেই বাংলাদেশের। এর মধ্যে ঘরের মাঠে ২০২১ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয় ব্যতিক্রম। গতকাল এই সাফল্যের যুক্ত হয়েছে নতুন পালক।
১৩ মার্চ ২০২৩
দরজায় কড়া নাড়ছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। রাজশাহী ওয়ারিংর্স এবং সিলেট স্ট্রাইকার্সের ম্যাচ দিয়ে আগামী ২৬ ডিসেম্বর দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে ব্যয়বহুল টুর্নামেন্ট শুরু হবে। শুরুর কয়েক দিন আগে বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচের সূচিতে পরিবর্তন এনেছে গভর্নিং কাউন্সিল।
১৪ মিনিট আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
২ ঘণ্টা আগে
জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের পথচলা শুরু হয় ২০১৩ সালে। সে বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) চিটাগং কিংসের হয়ে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বিপক্ষে অভিষেক হয় এই পেসারের। দেখতে দেখতেই এই সংস্করণে ২০০ তম ম্যাচ খেলে ফেললেন। বাংলাদেশের হয়ে ৮৬টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন তাসকিন।
২০০ টি-টোয়েন্টির ১৯৬ ইনিংসে তাসকিনের শিকার ২৬০ উইকেট। এর মধ্যে বাংলাদেশের জার্সিতে নিয়েছেন ১০৬ উইকেট। ওভারপ্রতি গড়ে ৭.৯৩ রান খরচ করেছেন তিনি। বোলিং গড় ২১.৪৩।
তাসকিনের মাইলফলকের ম্যাচে ভাইপার্সের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে ওয়ারিয়র্স। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় তাদের পুঁজি ছিল মাত্র ৯০ রানের। মামুলি পুঁজি নিয়েও প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের কাঁপিয়েছেন তাসকিন। ৪ ওভারে ২০ রানে ২ উইকেট তুলে নেন ঢাকা এক্সপ্রেস। এই পরিসংখ্যানই বলছে, এদিন বল হাতে কতটা দুর্দান্ত ছিলেন তাসকিন। মূলত তাঁর আগুনে বোলিংয়ের কারণেই সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কিছুটা বিপদে ছিল ভাইপার্স। তবে স্কোরবোর্ডে পর্যাপ্ত রান না থাকায় শেষ রক্ষা হয়নি ওয়ারিয়র্সের।
ওয়ারিয়র্সের হয়ে এটা ছিল তাসকিনের চতুর্থ ম্যাচ। আগের তিন ম্যাচে ৪ উইকেট নিলেও খরুচে বোলিং করেছেন। ভাইপার্সের বিপক্ষে ঠিকই নিজের জাত চেনালেন তাসকিন। ২০০ তম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শের পর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে তাসকিনের এডমিন লিখেছেন, ‘নিজের স্টাইলে ২০০ তম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। দারুণ বোলিংয়ে (৪-০-২০-২) তাসকিন আহমেদ এটা স্মরণীয় করে রাখল। মাইলফলকের ম্যাচকে দারুণ পারফরম্যান্সে পরিণত করেন।’

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের পথচলা শুরু হয় ২০১৩ সালে। সে বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) চিটাগং কিংসের হয়ে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বিপক্ষে অভিষেক হয় এই পেসারের। দেখতে দেখতেই এই সংস্করণে ২০০ তম ম্যাচ খেলে ফেললেন। বাংলাদেশের হয়ে ৮৬টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন তাসকিন।
২০০ টি-টোয়েন্টির ১৯৬ ইনিংসে তাসকিনের শিকার ২৬০ উইকেট। এর মধ্যে বাংলাদেশের জার্সিতে নিয়েছেন ১০৬ উইকেট। ওভারপ্রতি গড়ে ৭.৯৩ রান খরচ করেছেন তিনি। বোলিং গড় ২১.৪৩।
তাসকিনের মাইলফলকের ম্যাচে ভাইপার্সের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে ওয়ারিয়র্স। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় তাদের পুঁজি ছিল মাত্র ৯০ রানের। মামুলি পুঁজি নিয়েও প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের কাঁপিয়েছেন তাসকিন। ৪ ওভারে ২০ রানে ২ উইকেট তুলে নেন ঢাকা এক্সপ্রেস। এই পরিসংখ্যানই বলছে, এদিন বল হাতে কতটা দুর্দান্ত ছিলেন তাসকিন। মূলত তাঁর আগুনে বোলিংয়ের কারণেই সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কিছুটা বিপদে ছিল ভাইপার্স। তবে স্কোরবোর্ডে পর্যাপ্ত রান না থাকায় শেষ রক্ষা হয়নি ওয়ারিয়র্সের।
ওয়ারিয়র্সের হয়ে এটা ছিল তাসকিনের চতুর্থ ম্যাচ। আগের তিন ম্যাচে ৪ উইকেট নিলেও খরুচে বোলিং করেছেন। ভাইপার্সের বিপক্ষে ঠিকই নিজের জাত চেনালেন তাসকিন। ২০০ তম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শের পর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে তাসকিনের এডমিন লিখেছেন, ‘নিজের স্টাইলে ২০০ তম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। দারুণ বোলিংয়ে (৪-০-২০-২) তাসকিন আহমেদ এটা স্মরণীয় করে রাখল। মাইলফলকের ম্যাচকে দারুণ পারফরম্যান্সে পরিণত করেন।’

টি-টোয়েন্টিতে র্যাঙ্কিংয়ের বড় দলগুলোর বিপক্ষে খুব একটা সফলতা নেই বাংলাদেশের। এর মধ্যে ঘরের মাঠে ২০২১ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয় ব্যতিক্রম। গতকাল এই সাফল্যের যুক্ত হয়েছে নতুন পালক।
১৩ মার্চ ২০২৩
দরজায় কড়া নাড়ছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। রাজশাহী ওয়ারিংর্স এবং সিলেট স্ট্রাইকার্সের ম্যাচ দিয়ে আগামী ২৬ ডিসেম্বর দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে ব্যয়বহুল টুর্নামেন্ট শুরু হবে। শুরুর কয়েক দিন আগে বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচের সূচিতে পরিবর্তন এনেছে গভর্নিং কাউন্সিল।
১৪ মিনিট আগে
দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তাঁরা দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগে
জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
এর আগে সর্বশেষ ২০১০-১১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ সিরিজ জিতেছিল ইংল্যান্ড। ১৫ বছরের অপেক্ষা ফুরাতে এবার প্রস্তুতির কমতি ছিল না তাদের। হতাশাজনক পারফরম্যান্সে এবারও অপেক্ষা ফুরাল না বেন স্টোকসের দলের।
অ্যাডিলেড ওভালে ইংল্যান্ডের সামনে ৪৩৫ রানের লক্ষ্য দাঁড় করায় অস্ট্রেলিয়া। জবাবে চতুর্থ দিন শেষে ২০৭ রান করতেই ৬ উইকেট হারায় সফরকারীরা। তাই এক দিন বাকি থাকতেই ম্যাচের ভবিষ্যত টের পাওয়া যাচ্ছিল। নাটকীয় কিছু হয়নি। শেষের ব্যাটাররা অতিমানবীয় কিছু করতে না পারায় হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে ইংল্যান্ডকে। ৩৫২ রানে অলআউট হয়েছে তারা।
শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ভরসা হয়ে টিকে ছিলেন উইল জ্যাকস ও জেমি স্মিথ। এই দুজন ১১ ও ২ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামেন। এদিন নিজেদের ইনিংসকে বড় করেছেন তাঁরা। সঙ্গে লড়াইয়ের মানসিকতা দেখিয়েছেন ব্রাইডন কার্স। কিন্তু ওপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতা ঢেকে তাঁদের এই প্রচেষ্টা দলকে জয় এনে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না। ফিফটি করে ৬০ রানে স্টার্কের শিকার হয়ে ফেরেন স্মিথ। জ্যাকসের ব্যাট থেকে আসে ৪৭ রান।
শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়া কার্স ৩৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। তাঁকে সঙ্গ দিতে পারেননি জফরা আর্চার ও জশ টাংরা। ইংল্যান্ডেক গুটিয়ে দেওয়ার পথে তিনটি করে উইকেট নেন প্যাট কামিন্স, স্টার্ক ও নাথান লায়ন। শেষ দিনে ইংলিশদের পতন হওয়া ৪ উইকেটের মধ্যে ৩টিই নেন স্টার্ক। ১৭ ওভারে এই পেসার দেন ৬২ রান। বাকি উইকেটটা নেন বোল্যান্ড। অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শুরু হবে ২৬ ডিসেম্বর। ভেন্যু মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড।

জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।
এর আগে সর্বশেষ ২০১০-১১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ সিরিজ জিতেছিল ইংল্যান্ড। ১৫ বছরের অপেক্ষা ফুরাতে এবার প্রস্তুতির কমতি ছিল না তাদের। হতাশাজনক পারফরম্যান্সে এবারও অপেক্ষা ফুরাল না বেন স্টোকসের দলের।
অ্যাডিলেড ওভালে ইংল্যান্ডের সামনে ৪৩৫ রানের লক্ষ্য দাঁড় করায় অস্ট্রেলিয়া। জবাবে চতুর্থ দিন শেষে ২০৭ রান করতেই ৬ উইকেট হারায় সফরকারীরা। তাই এক দিন বাকি থাকতেই ম্যাচের ভবিষ্যত টের পাওয়া যাচ্ছিল। নাটকীয় কিছু হয়নি। শেষের ব্যাটাররা অতিমানবীয় কিছু করতে না পারায় হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে ইংল্যান্ডকে। ৩৫২ রানে অলআউট হয়েছে তারা।
শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ভরসা হয়ে টিকে ছিলেন উইল জ্যাকস ও জেমি স্মিথ। এই দুজন ১১ ও ২ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামেন। এদিন নিজেদের ইনিংসকে বড় করেছেন তাঁরা। সঙ্গে লড়াইয়ের মানসিকতা দেখিয়েছেন ব্রাইডন কার্স। কিন্তু ওপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতা ঢেকে তাঁদের এই প্রচেষ্টা দলকে জয় এনে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না। ফিফটি করে ৬০ রানে স্টার্কের শিকার হয়ে ফেরেন স্মিথ। জ্যাকসের ব্যাট থেকে আসে ৪৭ রান।
শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়া কার্স ৩৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। তাঁকে সঙ্গ দিতে পারেননি জফরা আর্চার ও জশ টাংরা। ইংল্যান্ডেক গুটিয়ে দেওয়ার পথে তিনটি করে উইকেট নেন প্যাট কামিন্স, স্টার্ক ও নাথান লায়ন। শেষ দিনে ইংলিশদের পতন হওয়া ৪ উইকেটের মধ্যে ৩টিই নেন স্টার্ক। ১৭ ওভারে এই পেসার দেন ৬২ রান। বাকি উইকেটটা নেন বোল্যান্ড। অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শুরু হবে ২৬ ডিসেম্বর। ভেন্যু মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড।

টি-টোয়েন্টিতে র্যাঙ্কিংয়ের বড় দলগুলোর বিপক্ষে খুব একটা সফলতা নেই বাংলাদেশের। এর মধ্যে ঘরের মাঠে ২০২১ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয় ব্যতিক্রম। গতকাল এই সাফল্যের যুক্ত হয়েছে নতুন পালক।
১৩ মার্চ ২০২৩
দরজায় কড়া নাড়ছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। রাজশাহী ওয়ারিংর্স এবং সিলেট স্ট্রাইকার্সের ম্যাচ দিয়ে আগামী ২৬ ডিসেম্বর দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে ব্যয়বহুল টুর্নামেন্ট শুরু হবে। শুরুর কয়েক দিন আগে বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচের সূচিতে পরিবর্তন এনেছে গভর্নিং কাউন্সিল।
১৪ মিনিট আগে
দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তাঁরা দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।
২ ঘণ্টা আগে