
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা সদর থেকে মাত্র চার কিলোমিটার দূরে পাকা সড়কে দাঁড়িয়ে তাকালে ফসলি মাঠ পেরিয়ে ছোট ছোট রঙিন ঘর চোখে পড়ে। আশ্রয়ণের এসব ঘর দেখে যে কারও মন জুড়িয়ে যাবে। তবে দুঃখের বিষয়, গৃহহীনদের পুনর্বাসনের জন্য নির্মিত এসব ঘরের অধিকাংশই এখন ফাঁকা।

ফরিদগঞ্জ উপজেলার রূপসা উত্তর ইউনিয়নের পশ্চিম রূপসা দাসপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য বরাদ্দ ১৪টি ঘরের মধ্যে দুটি ঘর স্থানীয় প্রভাবশালীরা জোর করে দখল করে রেখেছেন। অন্যদিকে, দুটি ঘরে রয়েছেন ভাড়াটিয়া। জেসমিন বেগম নামে এক ভাড়াটিয়া জানান, যারা ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন, তারা সেখানে দীর্ঘদিন ধরে...

স্থানীয়দের অভিযোগ, শ্যামপুর আশ্রয়ণে ৮–১০টি, বড় মাঝদক্ষিণায় ৭–৮টি এবং গুল্টা কলেজপাড়ার একটি ঘরে বরাদ্দপ্রাপ্ত পরিবার বসবাস করছেন না। এসব ঘরে ঝুলছে তালা। তবে গুল্টা খ্রিষ্টান মিশনারীপাড়ায় ১৩টি ঘরেই বসবাস করছেন বরাদ্দপ্রাপ্তরা।

ভূমিহীন মানুষের আশ্রয়ের জন্য ২০০৪ সালে নীলফামারীর সৈয়দপুরে উত্তরের জনপদের সর্ববৃহৎ ‘উত্তরা আবাসন প্রকল্প’ গড়ে তোলা হয়। এই প্রকল্পে ১ হাজার ৫৯৮টি বাড়ি রয়েছে। শর্ত অনুযায়ী বরাদ্দপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের অবশ্যই ভূমিহীন হতে হবে এবং বরাদ্দ দেওয়া বাড়ি বিক্রি ও হস্তান্তর করা যাবে না। কিন্তু সেই শর্ত ভেঙে অনেক...