১৫০০ সালের পর থেকে ১৫০ প্রজাতির পাখি বিলুপ্ত হয়েছে। এ সংখ্যা সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। একসময় ইউরোপের পরিচিত জলচর পাখি ছিল সরু ঠোঁটের কার্লিউ। শীতকালে এই পাখিগুলো বেশি দেখা যেত আয়ারল্যান্ড ও ফ্রান্সে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে অবস্থিত সাফারি পার্কের ম্যাকাউ পাখিশালার নেট (জাল) কেটে দুইটি গ্রিন উইং ম্যাকাও পাখি চুরি ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় পার্কের পক্ষ থেকে শ্রীপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আজ রোববার পাখি চুরি যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী বনসংরক্ষক...
চলতি সপ্তাহেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি আর্ট গ্যালারিতে তোলা হবে ২ হাজার ৬০০ বছর আগে পৃথিবীতে বিচরণ করা একটি বাজপাখিকে। মিশরে মমি করা অবস্থায় উদ্ধার হওয়া এই পাখিটির গায়ে মূল্য লেখা আছে ৮৯ হাজার ৬৬০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রার হিসেবে যা এক কোটি টাকারও বেশি।
সৌদি আরবের রিয়াদে শেষ হয়েছে এবারের ‘ফ্যালকনস ক্লাব মেলা’। বিখ্যাত এই বাজপাখি মেলায় এবার ৬০ লাখ সৌদি রিয়ালের (১৯ কোটি টাকার বেশি) বেচাকেনা হয়েছে বলে সোমবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে গালফ নিউজ।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়ণ শিবিরে অভিযান চালিয়ে ২৮টি সাদা বক, ময়না ও পানকৌড়িসহ ৩৫টি পাখি উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। পরে এসব পাখি উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আকাশে অবমুক্ত করা হয়েছে।
শহরে কাক কমে যাচ্ছে বলে অনুযোগ করেন অনেক মানুষই। তবে ইদানীং গ্রামেও কাকের বিচরণ কমেছে। শহর থেকে গ্রাম সবখানে ছিল যার রাজত্ব, হঠাৎ কী হলো তার? যেখানে কবি জীবনানন্দ দাস ভোরের কাক হয়ে বাংলায় ফিরে আসতে চেয়েছিলেন। তবে কি বিপন্ন হয়ে যাচ্ছে আমাদের এই অতি পরিচিত পাখিটি?
পৃথিবী থেকে অনেক প্রাচীন যুগের প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। নানা সময়ে তারা বিলুপ্ত হয়েছে। তেমনই ধরে নেওয়া হয়েছিল নর্দার্ন ব্যাল্ড আইবিসের ক্ষেত্রেও। ৩০০ বছরে এ পাখির দেখা ইউরোপে পাওয়া যায়নি। ধরেই নেওয়া হয়েছিল যে এরাও বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
মাঠে মাঠে পেকেছে আউশ। আগাম পাকা আউশ খেতে এসে বসছে ঝাঁকে ঝাঁকে বাবুই পাখি। মুহূর্তের মধ্যে ধান খেয়ে যাচ্ছে ওরা। রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার মাঠে মাঠে এমন চিত্র দেখা গেছে। বাবুই পাখি তাড়াতে নানা পন্থা অবলম্বন করছেন কৃষকেরা। কেউ কেউ তপ্ত রোদে ধানখেত পাহারাও দিচ্ছেন।
ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠেছেন। তখনো কিছুটা অন্ধকার এবং আবহাওয়া কিছুটা ঠান্ডা। এর মধ্যে পাখিদের কিচিরমিচির আপনার কানে ভেসে আসছে। এরা শুধু উচ্চ স্বরে চেঁচামেচি করছে এমন নয়, একটু মনোযোগ দিলেই বোঝা যায়, দিন রাতের অন্য সময়ে তুলনায় এদের কণ্ঠে বেশ উচ্ছ্বাস ও সুরেলা আওয়াজ। এই ধরনের আচরণ কিন্তু দিনের অন্য সময়ে তুল
একটি পাখি দোকান থেকে চিপসের প্যাকেট চুরি করে নিয়ে যায় শুনলে নিশ্চয়ই অবাক হবেন। আর যখন জানবেন এটি এ কাজ করছে ছয় বছর ধরে তখন নিশ্চয় চোপ কপালে উঠবে। কিন্তু সত্যি এমন কাণ্ড করে আসছে একটি গাঙচিল। তার এমন একটি আলুর চিপস চুরির ভিডিও সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়লে রীতিমতো বিখ্যাত হয়ে গেছে পাখিটি।
গত ১৬ জুলাই ছিল বিশ্ব সাপ দিবস। আর আজ তাই সর্পপ্রেমীদের জন্য জানাচ্ছি চমৎকার এক খবর। বিজ্ঞানীরা ওয়েবক্যামের মাধ্যমে আবিষ্কার করেছেন র্যাটল স্নেকের বিশাল এক গর্ত। এতে আছে ২০০০-র মতো সাপ।
মাঝবর্ষায় চারদিকে ভরা জল আর ওপরে সাদা-কালো মেঘ। নিচে বিলের কালচে পানিতে থরে থরে ফুটে আছে নীল শাপলা। বিস্তীর্ণ বিলের এখানে সেখানে শিকারের আশায় ঘুরছে বক, মাছরাঙা, শামুকখোল পাখি; পানিতে ডুব দিচ্ছে পানকৌড়ি। কয়েকটি ছোট ছোট নৌকায় করে মাছ ধরছে দু-চারজন জেলে। সব মিলিয়ে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ কুমিল্লার ব্রাহ্ম
সকাল থেকেই গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির পানিতে ভিজে আছে পাড়াগাঁয়ের আঁকাবাঁকা মেঠো পথ-প্রান্তর। বৃষ্টি থেমে গেলেও ফোটাগুলো মুক্তোদানার মতো ঝলমল করছে ফসলি খেতের আলের দুর্বাঘাস এবং তৃণলতার ওপর। পুব আকাশে তখনো দেখা নেই সোনালি রোদের। গ্রামের মেঠো পথ ধরে হাঁটার সময় পরিত্যক্ত ধানখেতে দেখা মিলল একদল বকে
একে অনেকেই খুব ভয়ংকর ও বিপজ্জনক পাখি মনে করে। যাদের সে শিকার করে, তাদের জন্য তো সে অবশ্যই ভয়ংকর। তেমনি কখনো কখনো একে দেখতে উৎসুক পর্যটক কিংবা ছবি তুলতে যাওয়া পর্যটকদেরও বিকট অঙ্গভঙ্গি করে চমকে দেয়। এ ছাড়া নিজেদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ছাড়া আরও নানা বিষয় পাখিটির প্রতি আগ্রহ জন্মানোর জন্য যথেষ্ট।
দক্ষিণ সুদান, উগান্ডাসহ উষ্ণমণ্ডলীয় পূর্ব আফ্রিকার বিভিন্ন জলাভূমিতে দেখা মেলে আশ্চর্য এক পাখির। চমকে দেওয়ার অনেক কিছুই আছে এর আচরণ ও চেহারায়। তবে বিশেষভাবে বলতে হয় এর বিশাল ঠোঁটটির কথা। এটি শিকারে যেমন সাহায্য করে পাখিটিকে তেমনি দেখতেও ভারি অদ্ভুত।
নগরায়ণসহ নানা কারণে কাটা পড়ছে রাস্তার, বাড়ির পাশের, বাগানসহ বিভিন্ন জায়গার গাছ। ছোট-বড় সব ধরনের গাছ কাটা হচ্ছে। এতে প্রকৃতি যেমন হারাচ্ছে তার সৌন্দর্য, তেমনি পাখিরা হারাচ্ছে আশ্রয়স্থল। এই চিত্র এখন মোটামুটি গোটা দেশের। ব্যতিক্রম নয় মেহেরপুরের গাংনীও।
পুরো পৃথিবীতে জলাভূমিকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশব্যবস্থা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিশেষ করে জলাভূমিকে কেন্দ্র করে বেঁচে থাকে বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণী। তাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হলো এই জলাভূমি। আজ ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস। এই দিনে দূষণে-দখলে সংকটাপন্ন আমাদের ঢাকা শহরের জলাভূমিকেন্দ্রিক জীববৈচিত