
‘গত রোজায় কম টাকায় খেজুর কিনে পরিবার নিয়ে ইফতারি খেয়েছি। এবার সেই খেজুর ছোঁয়ার কায়দা নেই। অনেক দাম বাড়িছে। এখন রোজা শুরুর পর থেকে কলার দামও নাগালের বাইরে। ইফতারিতে ফল খাওয়াটাও জুটতেছে না আমাগের মতো গরিব মানুষের।’ কথাগুলো মাগুরা জেলা শহরের চালের বস্তা টেনে জীবিকা নির্বাহ করা সোবহান বিশ্বাসের।

রমজান মাসে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে সুলভে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম বিক্রির উদ্যোগে আশাবাদী হয়েছিলেন সাধারণ মানুষ। তবে মাসব্যাপী এই কার্যক্রমের শুরু থেকে উঠছে অভিযোগ। পণ্যের ভ্যান দেরিতে যাওয়া, পণ্য কম থাকাসহ নানা অভিযোগ গতকাল বৃহস্পতিবারও পাওয়া গেল।

ক্ষমতায় যারা আছে তারা সাধারণ মানুষকে ভালোবাসে না। এখানে যারা অন্ধ তারাই সবচেয়ে বেশি চোখে দেখে। বলে খেজুর খাওয়ার দরকার নাই বরই খাও, তার তো রাখাল হওয়ারও যোগ্যতা নাই, সে মন্ত্রী হয়ে বসে আছে...

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে না পেরে আমার জনগণকে আঙুর-খেজুরের পরিবর্তে বরই খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন এক মন্ত্রী। আমি বলব, বরই আমার জনগণ না, তুই খা বরই...