
বগুড়া জেলা কারাগারের কনডেম সেলের ছাদ ফুটো করে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার কয়েদি পালানোর ঘটনায় তিন কারারক্ষীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া অপর দুজন কারারক্ষীকে কৈফিয়ত তলব করা হয়েছে। তা ছাড়া কারা অধিদপ্তর থেকে ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।

বগুড়া জেলা কারাগারের ছাদ ফুটো করে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি পালানোর পর আবারও দেশের কারাগারগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারাগারের ভেতরে নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠার পাশাপাশি আসামি পালানোর ঘটনাও ঘটছে। তবে এবার কনডেম সেলের ভবনের ছাদ ফুটো করে চার বন্দীর পালানোর পর কারাগারের নিরাপত্তাব্যবস্থার দুর্বল

হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে, সেদে তেমান ডিটেনশন সেন্টার থেকে ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি বন্দীদের আটক রাখা হয়েছিল সেখানে। গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের দখলদারেরা ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক তুলে নিয়ে সেখানে আটক রাখত।

গত বছর ‘মার্কিন অর্থপাচার বিরোধী আইন’ লঙ্ঘনের জন্য দোষী সাব্যস্ত করার পর ঝাওকে কারাদণ্ড দেন সিয়াটলের একটি আদালত। বিচারের সময় সরকারি কৌঁসুলিরা তাঁর তিন বছরের সাজার জন্য চাপ দিলেও একজন মার্কিন বিচারক তাঁকে চার মাসের সাজা দিয়েছেন। কারণ আদালত ঝাও-এর অতীত আচরণের ইতিবাচক বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়েছেন।