
আমার অবস্থা তখন জীবনানন্দ দাশের কবিতার মতো, ‘অতিদূর সমুদ্রের ’পর হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা’। দিনভর তন্নতন্ন করে খুঁজেও কোনো কূলকিনারা করতে পারছি না। স্থানীয় লোকজন আমাকে সাহায্য না করে উল্টো সন্দেহ করতে শুরু করেছে। এ রকম অবস্থায় তথ্য সংগ্রহের কাজ চালিয়ে

কারা প্রশাসনের মহাপরিদর্শক বা আইজি (প্রিজনস) ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন। গণমাধ্যমবান্ধব কর্মকর্তা হিসেবে সাংবাদিকদের মধ্যে তাঁর সুখ্যাতি ছিল। সেই কর্মকর্তা একদিন বিকেলে ফোন করে তক্ষুনি তাঁর দপ্তরে যেতে বললেন। গলার স্বর কিছুটা অস্বাভাবিক, ভয় পেলে

আমার প্রকৌশলী বন্ধু মনিমুলের স্বভাবই হলো সামান্য কিছু নিয়ে হইচই শুরু করা। সেটা হোক অফিসে, বাসায়, সামনাসামনি অথবা টেলিফোনে। তার অবস্থা দেখলে মনে হয়, এখনই কোনো দক্ষযজ্ঞ কাণ্ড ঘটে

শুক্রবার মানেই ক্রাইম রিপোর্টারদের আরাম হারামের দিন। সেদিন কোনো না কোনো ঘটনা ঘটবেই। তা-ও সেটা ছোটখাটো কোনো কিছু নয়, রীতিমতো হইচই ফেলা ঘটনা। ২০০২ সালের ১০ মে, শুক্রবার সকালটাও সেভাবে শুরু হয়েছিল দুরুদুরু মন নিয়ে।