অনলাইন ডেস্ক
‘আমার ছোট বোনের যে এত দুঃখ তা ওর সাথে ফেসবুকে এড না থাকলে জানতামই না!’ চলতি বছরের শুরুর দিকে এমন একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস অনেককে শেয়ার করতে দেখা যায়। লেখার পাশে ইমোজি দেখে বুঝতে অসুবিধা হয় না যে এটি মজা করে শেয়ার করা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানুষ নানা সমস্যা, আফসোস, খেদ, দুঃখ বিষয়ক পোস্ট, কমেন্ট, স্টোরি শেয়ার করে। এসব পোস্টের মাধ্যমে সহানুভূতি, লাইক বা কমেন্ট পেতে চায় অনেকে। কেউ কেউ ইচ্ছা করে বিষয়টি করে। নেটিজেনদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বানিয়ে গল্প বলার প্রবণতাও রয়েছে। আবার কেউ কেউ অবচেতন মনে এসব করে। এই ধরনের প্রবণতাকে বলে ‘স্যাডফিশিং’।
২০১৯ সালে সেলিব্রেটি মডেল কেন্ডাল জেনারের সমালোচনায় ‘স্যাডফিশিং’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন সাংবাদিক রেবেকা রিড। সে সময় সোশ্যাল মিডিয়াতে কেন্ডাল জেনার মুখে ব্রণ নিয়ে সহানুভূতির গল্প রচনা করেন। পরবর্তীতে জানা যায়, সেটি ছিল একটি বিজ্ঞাপনের অংশ! এই ধরনের কারসাজি বর্ণনা করতে একটি শব্দ খুঁজছিলেন সাংবাদিক রেবেকা। শেষ ‘স্যাডফিশিং’ শব্দটিই জুতসই মনে হয় তাঁর কাছে।
রিড বলেন, স্যাডফিশিং মূলত ‘পরিকল্পিত মিথ্যা পোস্ট’ দেওয়ার প্রবণতার সমালোচনা করতেই তৈরি করা হয়েছিল। তবে এই শব্দ এখন মানুষের সত্যিকার দুর্বলতাকে অনলাইনে প্রকাশ করতে নিরুৎসাহিত করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের অনেকেরই এই ধরনের প্রবণতা রয়েছে, এটা অবশ্য খুব একটা খারাপ নয়। অন্যের মনোযোগ পেতে চাওয়া মানুষের স্বভাব। এতে দোষের কিছু নেই।
পরবর্তীতে ‘স্যাডফিশিং’ শব্দটি নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেন আচরণ বিশেষজ্ঞ এবং গবেষক কারা পেট্রোফেস। তাঁর মতে, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের আবেগপূর্ণ অবস্থাকে অতিরঞ্জিত করে উপস্থাপন করার প্রবণতাই হলো— স্যাডফিশিং। এর মাধ্যমে সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করে অনেকে। অবশ্য এই ব্যাখ্যাটি সাংবাদিক রিডের ব্যবহৃত ‘স্যাডফিশিং’ শব্দটির মূল অর্থ থেকে আলাদা। রিড সেলিব্রিটি সংস্কৃতির সমালোচনার জন্য স্যাডফিশিং শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন।
গবেষক কারা পেট্রোফেস এবং তাঁর সহকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন প্রবণতা নিয়ে পর্যবেক্ষণ করেন। ২০২১ সালে আমেরিকান কলেজ হেলথ সাময়িকীতে এ সম্পর্কিত একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন তাঁরা। গবেষণাপত্রে বলা হয়, মানসিক চাপ প্রশমনে ‘অসুস্থ’ কৌশল হিসেবে স্যাডফিশিং–এর প্রবণতা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেখা গেছে।
জনপ্রিয় মনোবিজ্ঞানের ভাষায়, যাদের মধ্যে ‘অ্যাংশাস অ্যাটাচমেন্ট স্টাইল’ বেশি রয়েছে, তাঁদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। যাদের মধ্যে প্রিয়জনের ছেড়ে যাওয়ার ভয়, অন্যের ওপর বেশি নির্ভরশীলতা ও অন্যদের কাছ থেকে আশ্বাস পাওয়ার বেশি আকাঙ্ক্ষা থাকে তাদের মধ্যে ‘অ্যাংশাস অ্যাটাচমেন্ট স্টাইল’ থাকে।
কারা পেট্রোফেস বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে, ‘অ্যাংশাস অ্যাটাচমেন্ট’ থাকা ব্যক্তিরা অন্যদের মাধ্যমে নিজের স্বীকৃতি খোঁজেন, বন্ধুদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং অনলাইন বা বাস্তবে বেশি সংখ্যক বন্ধু প্রয়োজন মনে করেন— এই ধরনের ব্যক্তি বেশি স্যাডফিশিং করতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল এই ধারণা দেয় যে, যারা অ্যাংশাস অ্যাটাচমেন্ট এবং নেতিবাচক আন্তঃব্যক্তিক অভিজ্ঞতা নিয়ে বসবাস করেন, তাঁদের অনলাইনে অনুপযুক্ত আচরণ করার সম্ভাবনা বেশি। এ ধরনের আচরণের একটি উদাহরণ হলো— অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিষণ্নতা বা দুঃখের ভান করে সহানুভূতি পাওয়া চেষ্টা করা, যেখানে প্রকৃতপক্ষে তিনি ওই ধরনের কোনো পরিস্থিতিতে নেই।
তবে মনস্তত্ত্ববিদ টেস ব্রিগহাম যুক্তি দেন, সহকর্মীদের কাছে নিজের স্বীকৃতি খোঁজা মানবিক প্রকৃতির একটি স্বাভাবিক প্রবণতা এবং এটি অবশ্যই ‘অ্যাংশাস অ্যাটাচমেন্ট স্টাইল’ নির্দেশ করে না।
স্যাডফিশিং এবং সত্যিকারভাবে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিজের দুর্বলতা প্রকাশ করার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, স্যাডফিশিং হতে পারে একটি বিশেষ উদ্ধৃতি সংবলিত পোস্ট যা প্রাক্তনের প্রতি ইঙ্গিত করে। অন্যদিকে কেউ যদি বিষণ্নতার সঙ্গে লড়াইয়ের বিষয়ে কোনো কনটেন্ট শেয়ার করে, তাহলে তা সত্যিকার অর্থেই সাহায্য চাওয়া বা অন্যদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা হতে পারে।
ব্যক্তিগত লাভের জন্য অনলাইনে দুঃখ বিলাস করছে— কারও বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করা হলে, সত্যিকার অর্থেই যারা নিজেদের দুঃখ প্রকাশ করতে চান তাঁরা অস্বস্তিবোধ করতে পারেন এবং নিজেকে অনলাইনে খুবই অরক্ষিত ভাবতে পারেন।
স্বাধীন চিন্তকদের সংগঠন ‘হেডস কনফারেন্স’–এর তথ্য অনুযায়ী, যারা স্যাডফিশিং–এর জন্য অভিযুক্ত হন, তাঁদের মধ্যে আত্মমর্যাদা বোধ কমে যেতে পারে, বিপরীতে উদ্বেগ বাড়তে পারে এবং নিজেকে গুটিয়ে নিতে পারে। তাঁরা পরিবারের এবং বন্ধুদের কাছে অ্যাটেনশন সিকার বা অন্যদের মনোযোগ আকর্ষণের জন্য মরিয়া হিসেবে অবহেলিত বা উপেক্ষিত হতে পারেন। ফলে প্রয়োজনীয় সহায়তা এবং সমর্থন থেকে বঞ্চিত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি
‘আমার ছোট বোনের যে এত দুঃখ তা ওর সাথে ফেসবুকে এড না থাকলে জানতামই না!’ চলতি বছরের শুরুর দিকে এমন একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস অনেককে শেয়ার করতে দেখা যায়। লেখার পাশে ইমোজি দেখে বুঝতে অসুবিধা হয় না যে এটি মজা করে শেয়ার করা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানুষ নানা সমস্যা, আফসোস, খেদ, দুঃখ বিষয়ক পোস্ট, কমেন্ট, স্টোরি শেয়ার করে। এসব পোস্টের মাধ্যমে সহানুভূতি, লাইক বা কমেন্ট পেতে চায় অনেকে। কেউ কেউ ইচ্ছা করে বিষয়টি করে। নেটিজেনদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বানিয়ে গল্প বলার প্রবণতাও রয়েছে। আবার কেউ কেউ অবচেতন মনে এসব করে। এই ধরনের প্রবণতাকে বলে ‘স্যাডফিশিং’।
২০১৯ সালে সেলিব্রেটি মডেল কেন্ডাল জেনারের সমালোচনায় ‘স্যাডফিশিং’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন সাংবাদিক রেবেকা রিড। সে সময় সোশ্যাল মিডিয়াতে কেন্ডাল জেনার মুখে ব্রণ নিয়ে সহানুভূতির গল্প রচনা করেন। পরবর্তীতে জানা যায়, সেটি ছিল একটি বিজ্ঞাপনের অংশ! এই ধরনের কারসাজি বর্ণনা করতে একটি শব্দ খুঁজছিলেন সাংবাদিক রেবেকা। শেষ ‘স্যাডফিশিং’ শব্দটিই জুতসই মনে হয় তাঁর কাছে।
রিড বলেন, স্যাডফিশিং মূলত ‘পরিকল্পিত মিথ্যা পোস্ট’ দেওয়ার প্রবণতার সমালোচনা করতেই তৈরি করা হয়েছিল। তবে এই শব্দ এখন মানুষের সত্যিকার দুর্বলতাকে অনলাইনে প্রকাশ করতে নিরুৎসাহিত করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের অনেকেরই এই ধরনের প্রবণতা রয়েছে, এটা অবশ্য খুব একটা খারাপ নয়। অন্যের মনোযোগ পেতে চাওয়া মানুষের স্বভাব। এতে দোষের কিছু নেই।
পরবর্তীতে ‘স্যাডফিশিং’ শব্দটি নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেন আচরণ বিশেষজ্ঞ এবং গবেষক কারা পেট্রোফেস। তাঁর মতে, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের আবেগপূর্ণ অবস্থাকে অতিরঞ্জিত করে উপস্থাপন করার প্রবণতাই হলো— স্যাডফিশিং। এর মাধ্যমে সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করে অনেকে। অবশ্য এই ব্যাখ্যাটি সাংবাদিক রিডের ব্যবহৃত ‘স্যাডফিশিং’ শব্দটির মূল অর্থ থেকে আলাদা। রিড সেলিব্রিটি সংস্কৃতির সমালোচনার জন্য স্যাডফিশিং শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন।
গবেষক কারা পেট্রোফেস এবং তাঁর সহকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন প্রবণতা নিয়ে পর্যবেক্ষণ করেন। ২০২১ সালে আমেরিকান কলেজ হেলথ সাময়িকীতে এ সম্পর্কিত একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন তাঁরা। গবেষণাপত্রে বলা হয়, মানসিক চাপ প্রশমনে ‘অসুস্থ’ কৌশল হিসেবে স্যাডফিশিং–এর প্রবণতা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেখা গেছে।
জনপ্রিয় মনোবিজ্ঞানের ভাষায়, যাদের মধ্যে ‘অ্যাংশাস অ্যাটাচমেন্ট স্টাইল’ বেশি রয়েছে, তাঁদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। যাদের মধ্যে প্রিয়জনের ছেড়ে যাওয়ার ভয়, অন্যের ওপর বেশি নির্ভরশীলতা ও অন্যদের কাছ থেকে আশ্বাস পাওয়ার বেশি আকাঙ্ক্ষা থাকে তাদের মধ্যে ‘অ্যাংশাস অ্যাটাচমেন্ট স্টাইল’ থাকে।
কারা পেট্রোফেস বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে, ‘অ্যাংশাস অ্যাটাচমেন্ট’ থাকা ব্যক্তিরা অন্যদের মাধ্যমে নিজের স্বীকৃতি খোঁজেন, বন্ধুদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং অনলাইন বা বাস্তবে বেশি সংখ্যক বন্ধু প্রয়োজন মনে করেন— এই ধরনের ব্যক্তি বেশি স্যাডফিশিং করতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল এই ধারণা দেয় যে, যারা অ্যাংশাস অ্যাটাচমেন্ট এবং নেতিবাচক আন্তঃব্যক্তিক অভিজ্ঞতা নিয়ে বসবাস করেন, তাঁদের অনলাইনে অনুপযুক্ত আচরণ করার সম্ভাবনা বেশি। এ ধরনের আচরণের একটি উদাহরণ হলো— অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিষণ্নতা বা দুঃখের ভান করে সহানুভূতি পাওয়া চেষ্টা করা, যেখানে প্রকৃতপক্ষে তিনি ওই ধরনের কোনো পরিস্থিতিতে নেই।
তবে মনস্তত্ত্ববিদ টেস ব্রিগহাম যুক্তি দেন, সহকর্মীদের কাছে নিজের স্বীকৃতি খোঁজা মানবিক প্রকৃতির একটি স্বাভাবিক প্রবণতা এবং এটি অবশ্যই ‘অ্যাংশাস অ্যাটাচমেন্ট স্টাইল’ নির্দেশ করে না।
স্যাডফিশিং এবং সত্যিকারভাবে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিজের দুর্বলতা প্রকাশ করার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, স্যাডফিশিং হতে পারে একটি বিশেষ উদ্ধৃতি সংবলিত পোস্ট যা প্রাক্তনের প্রতি ইঙ্গিত করে। অন্যদিকে কেউ যদি বিষণ্নতার সঙ্গে লড়াইয়ের বিষয়ে কোনো কনটেন্ট শেয়ার করে, তাহলে তা সত্যিকার অর্থেই সাহায্য চাওয়া বা অন্যদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা হতে পারে।
ব্যক্তিগত লাভের জন্য অনলাইনে দুঃখ বিলাস করছে— কারও বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করা হলে, সত্যিকার অর্থেই যারা নিজেদের দুঃখ প্রকাশ করতে চান তাঁরা অস্বস্তিবোধ করতে পারেন এবং নিজেকে অনলাইনে খুবই অরক্ষিত ভাবতে পারেন।
স্বাধীন চিন্তকদের সংগঠন ‘হেডস কনফারেন্স’–এর তথ্য অনুযায়ী, যারা স্যাডফিশিং–এর জন্য অভিযুক্ত হন, তাঁদের মধ্যে আত্মমর্যাদা বোধ কমে যেতে পারে, বিপরীতে উদ্বেগ বাড়তে পারে এবং নিজেকে গুটিয়ে নিতে পারে। তাঁরা পরিবারের এবং বন্ধুদের কাছে অ্যাটেনশন সিকার বা অন্যদের মনোযোগ আকর্ষণের জন্য মরিয়া হিসেবে অবহেলিত বা উপেক্ষিত হতে পারেন। ফলে প্রয়োজনীয় সহায়তা এবং সমর্থন থেকে বঞ্চিত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি
আগামী ৯ জুন শুরু হচ্ছে অ্যাপলের ডেভেলপার সম্মেলন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ডেভেলপারস কনফারেন্স (ডব্লিউডব্লিউডিসি) ২০২৫। গত রাতে, কোম্পানিটি ঘোষণা করেছে যে, এই ইভেন্টটি ৯ জুন থেকে শুরু হবে এবং ১৩ জুন পর্যন্ত চলবে। ধারণা করা হচ্ছে, এই সম্মেলনে আইওএস ১৯, নতুন অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স এবং অন্যান্য সফটওয়্যার আপডেট
১২ ঘণ্টা আগেপ্রসেসরের পারফরম্যান্স বৃদ্ধি এবং শক্তি খরচ কমানোর ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে চীনের তৈরি সিলিকন মুক্ত ট্রানজিস্টর। নতুন এই ট্রানজিস্টর তৈরি করতে সিলিকনের বদলে বিসমাথ ব্যবহার করেছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীরা জানান, নতুন ট্রানজিস্টরটি এমন চিপ তৈরি করতে সাহায্য করবে, যা বর্তমানে...
১৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের একটি গোপন গ্রুপ চ্যাট ফাঁস হওয়ার পর মেসেজিং অ্যাপ সিগন্যাল এখন আলোচনা কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। তবে, ওই গ্রুপ চ্যাটে কী ধরনের আলোচনা হয়েছিল তা প্রকাশ্যে আসার পর ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজেদের অনুভূতি, চিন্তা বা দৈনন্দিন জীবন সৃজনশীলভাবে তুলে ধরতে ফেসবুকের স্টোরি ফিচার ব্যবহার করেন অনেকে। এর মাধ্যমে অডিয়েন্সদের বেশি আকর্ষণ করা যায়। এ ছাড়া সম্প্রতি ফেসবুক স্টোরির মাধ্যমে আয়ের সুযোগও দিচ্ছে মেটা। মনিটাইজেশনের আওতায় থাকা সব দেশের ক্রিয়েটররা এই সুবিধা পাবেন।
২০ ঘণ্টা আগে