নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় স্টেডিয়ামে এই ম্যাচটা ঘিরে গত তিন মাস ধরে মানুষের কত আগ্রহ, উন্মাদনা। কত আশা, কত স্বপ্ন যে ম্যাচ ঘিরে, সেটিতে হেরেই গেল বাংলাদেশ। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটি দেখতে ঈদের ছুটিতেও গ্যালারিতে উপচে পড়া দর্শক। অনেক দর্শক এসেছেন ঢাকার বাইরে থেকে। উৎসবমুখর এমন পরিবেশে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে দারুণ কিছু উপহার দেবে, এই ছিল স্বাগতিকদের আশা। ফল তো পক্ষে আসেইনি, হামজা-শমিতরা সান্ত্বনার ড্র নিয়েও মাঠ ছাড়তে পারেননি।
২-১ গোলে ব্যবধানে হেরে যাওয়া বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের কাছে গোল খেয়ে বসেছে বিরতির ঠিক আগে আর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে। ৪৫ থেকে ৫৮—১৩ মিনিটের মধ্যে স্কোরলাইন ২-০ করে ফেলে সিঙ্গাপুর। সেখান থেকে বাংলাদেশ এক গোল শোধ করেছে ৬৭ মিনিটে রাকিব হোসেনের গোলে। এত আয়োজন, এত দর্শকের উপস্থিতি, দলের অসাধারণ প্রস্তুতি আর দারুণ সব বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত খেলোয়াড় যুক্ত হওয়ার পরও বাংলাদেশ পারেনি ঘরের মাঠে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে। প্রত্যাশিত ফল উপহার না দিতে পেরে স্বাগতিক দর্শকের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছেন রাকিব। ম্যাচের পর বাংলাদেশের এই ফরোয়ার্ড বলেছেন, ‘খারাপ লাগছে। প্রথমেই সরি বলে নিচ্ছি। ৯০ মিনিট যারা আমাদের জন্য গলা ফাটিয়েছে। তারা আমাদের অনেক সমর্থন দিয়েছেন। কিন্তু আমরা কিছু করতে পারিনি। তারা যেভাবে সমর্থন দিয়েছে তারা যেন এভাবেই আমাদের সমর্থন দেয়। পরের ম্যাচেই আমরা ফিরে আসার চেষ্টা করব।’
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে আজ জাতীয় স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ খুব যে খারাপ খেলেছে তা নয়। হামজা চৌধুরী, রাকিব, শমিত শোম যথেষ্ট ভালো খেলেছেন। সিঙ্গাপুরের চেয়ে বরং বেশি সুযোগ তৈরি করেছে বাংলাদেশ। সমতায় ফিরেছিল হামজার রক্ষণচেরা পাস থেকে রাকিবের গোলে। তারপরও কিছু সুযোগ তৈরি করেও আর গোল পায়নি। এমনকি শেষ বাঁশি বাজার আগেও দারুণ একটি সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। একের পর এক সুযোগ হাতছাড়া করার বড় খেসারত দিয়েছে বাংলাদেশ। চার-পাঁচটি আক্রমণের উৎস ছিলেন শমিত। তাঁর দারুণ পাসগুলো কাজে লাগাতে পারেননি রাকিব-ফাহামিদুলরা। দলের মিডফিল্ড অনেক শক্তিশালী হলেও বাংলাদেশের ভালো মানের ফিনিশারের কতটা সংকট, সেটি যেন আবারও প্রমাণ হলো।
রাকিব জাত স্ট্রাইকার নন, কোচ হাভিয়ের কাবরেরা তাঁকে ফলস নাইনে খেলিয়েও ভালো ফল বের করতে পারেননি। সিঙ্গাপুরের কাছে হারের পর রাকিবের আশা, আগামী অক্টোবরে জাতীয় স্টেডিয়ামে হংকংয়ের বিপক্ষে হোম ম্যাচে তাঁরা ঘুরে দাঁড়াবেন। বলেছেন, ‘কখনোই আশা করিনি দর্শক এভাবে আমাদের সমর্থন করে যাবে। আমাদের খেলা দেখতে দূর দুরান্ত থেকে দর্শকেরা মাঠে এসেছেন, কিন্তু আমরা তেমন কিছু করতে পারিনি। সমস্যা নেই, পরের ম্যাচ এ মাঠে হংকংয়ের বিপক্ষে খেলব আমরা। আশা করি সে ম্যাচে দর্শক আমাদের সমর্থন করবে এবং আমরা ভালো খেলার চেষ্টা করব।’
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে পয়েন্ট টেবিলে বাংলাদেশ এখন তিনে। সবার ওপরে আছে সিঙ্গাপুর, দুইয়ে আছে হংকং। আর নিচে ভারত। আগামী অক্টোবরের উইন্ডো বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। হংকংয়ের বিপক্ষে দেশের মাঠে ও প্রতিপক্ষের মাঠে ৫ দিনের ব্যবধানে খেলবেন হামজারা।
জাতীয় স্টেডিয়ামে এই ম্যাচটা ঘিরে গত তিন মাস ধরে মানুষের কত আগ্রহ, উন্মাদনা। কত আশা, কত স্বপ্ন যে ম্যাচ ঘিরে, সেটিতে হেরেই গেল বাংলাদেশ। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটি দেখতে ঈদের ছুটিতেও গ্যালারিতে উপচে পড়া দর্শক। অনেক দর্শক এসেছেন ঢাকার বাইরে থেকে। উৎসবমুখর এমন পরিবেশে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে দারুণ কিছু উপহার দেবে, এই ছিল স্বাগতিকদের আশা। ফল তো পক্ষে আসেইনি, হামজা-শমিতরা সান্ত্বনার ড্র নিয়েও মাঠ ছাড়তে পারেননি।
২-১ গোলে ব্যবধানে হেরে যাওয়া বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের কাছে গোল খেয়ে বসেছে বিরতির ঠিক আগে আর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে। ৪৫ থেকে ৫৮—১৩ মিনিটের মধ্যে স্কোরলাইন ২-০ করে ফেলে সিঙ্গাপুর। সেখান থেকে বাংলাদেশ এক গোল শোধ করেছে ৬৭ মিনিটে রাকিব হোসেনের গোলে। এত আয়োজন, এত দর্শকের উপস্থিতি, দলের অসাধারণ প্রস্তুতি আর দারুণ সব বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত খেলোয়াড় যুক্ত হওয়ার পরও বাংলাদেশ পারেনি ঘরের মাঠে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে। প্রত্যাশিত ফল উপহার না দিতে পেরে স্বাগতিক দর্শকের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছেন রাকিব। ম্যাচের পর বাংলাদেশের এই ফরোয়ার্ড বলেছেন, ‘খারাপ লাগছে। প্রথমেই সরি বলে নিচ্ছি। ৯০ মিনিট যারা আমাদের জন্য গলা ফাটিয়েছে। তারা আমাদের অনেক সমর্থন দিয়েছেন। কিন্তু আমরা কিছু করতে পারিনি। তারা যেভাবে সমর্থন দিয়েছে তারা যেন এভাবেই আমাদের সমর্থন দেয়। পরের ম্যাচেই আমরা ফিরে আসার চেষ্টা করব।’
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে আজ জাতীয় স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ খুব যে খারাপ খেলেছে তা নয়। হামজা চৌধুরী, রাকিব, শমিত শোম যথেষ্ট ভালো খেলেছেন। সিঙ্গাপুরের চেয়ে বরং বেশি সুযোগ তৈরি করেছে বাংলাদেশ। সমতায় ফিরেছিল হামজার রক্ষণচেরা পাস থেকে রাকিবের গোলে। তারপরও কিছু সুযোগ তৈরি করেও আর গোল পায়নি। এমনকি শেষ বাঁশি বাজার আগেও দারুণ একটি সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। একের পর এক সুযোগ হাতছাড়া করার বড় খেসারত দিয়েছে বাংলাদেশ। চার-পাঁচটি আক্রমণের উৎস ছিলেন শমিত। তাঁর দারুণ পাসগুলো কাজে লাগাতে পারেননি রাকিব-ফাহামিদুলরা। দলের মিডফিল্ড অনেক শক্তিশালী হলেও বাংলাদেশের ভালো মানের ফিনিশারের কতটা সংকট, সেটি যেন আবারও প্রমাণ হলো।
রাকিব জাত স্ট্রাইকার নন, কোচ হাভিয়ের কাবরেরা তাঁকে ফলস নাইনে খেলিয়েও ভালো ফল বের করতে পারেননি। সিঙ্গাপুরের কাছে হারের পর রাকিবের আশা, আগামী অক্টোবরে জাতীয় স্টেডিয়ামে হংকংয়ের বিপক্ষে হোম ম্যাচে তাঁরা ঘুরে দাঁড়াবেন। বলেছেন, ‘কখনোই আশা করিনি দর্শক এভাবে আমাদের সমর্থন করে যাবে। আমাদের খেলা দেখতে দূর দুরান্ত থেকে দর্শকেরা মাঠে এসেছেন, কিন্তু আমরা তেমন কিছু করতে পারিনি। সমস্যা নেই, পরের ম্যাচ এ মাঠে হংকংয়ের বিপক্ষে খেলব আমরা। আশা করি সে ম্যাচে দর্শক আমাদের সমর্থন করবে এবং আমরা ভালো খেলার চেষ্টা করব।’
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে পয়েন্ট টেবিলে বাংলাদেশ এখন তিনে। সবার ওপরে আছে সিঙ্গাপুর, দুইয়ে আছে হংকং। আর নিচে ভারত। আগামী অক্টোবরের উইন্ডো বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। হংকংয়ের বিপক্ষে দেশের মাঠে ও প্রতিপক্ষের মাঠে ৫ দিনের ব্যবধানে খেলবেন হামজারা।
শ্রীলঙ্কা সফরের আগে মিরপুরে দুই দিনের প্রস্তুতি ম্যাচে লাল দলের হয়ে নাজমুল হোসেন শান্ত ওপেনিং করায় জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়—তবে কি গল টেস্টে অধিনায়ক ওপেন করতে যাচ্ছেন? ঢাকায় তাঁর সংবাদ সম্মেলনে উঠেছিল সেই প্রশ্ন।
২ ঘণ্টা আগেদিনের শুরুটা ছিল বেশ নাজুক, তবে শেষটা করেছে বাংলাদেশই। মুশফিক-শান্তর রেকর্ড জুটিতে গল টেস্টের প্রথম ইনিংসে বড় সংগ্রহের পথে সফরকারীরা। প্রথম দিন শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ২৯২ রান। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম অপরাজিত আছেন সেঞ্চুরি করে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রবাত জয়াসুরিয়ার বল ফাইন লেগে পাঠিয়ে দুই রানের জন্য ছুটলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। দ্বিতীয় রান নেওয়ার পথে মাঝ উইকেট থেকে উদযাপনে মেতে ওঠেন মুশফিকুর রহিম। মূলত প্রথম রান নেওয়ার পরই শান্তর সেঞ্চুরি হয়ে গেল। সতীর্থের অর্জনে মুশফিকও বেশ উচ্ছ্বসিত। শান্ত অবশ্য দুই রান সম্পূর্ণ করে, তারপর ব্যাট ঝাঁকিয়ে আকাশ
৪ ঘণ্টা আগেশান্ত ততক্ষণে সেঞ্চুরি পেয়ে গেছেন। সেই সেঞ্চুরিতে মুশফিকুর রহিমের উদ্যাপন ছিল দেখার মতো। তবে তাঁর সেঞ্চুরির জন্য অপেক্ষা যেন ফুরোচ্ছিল না। সতীর্থরা তো বটেই, এমনকি ভক্ত-সমর্থকেরাও তাঁর তিন অঙ্ক দেখতে মুখিয়ে ছিলেন। অবশেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৬ ইনিংস পর সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে