ক্রীড়া ডেস্ক
দ্বিতীয় মেয়াদে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের প্রধান কোচ হয়ে এসেছিলেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। তবে দুই বছরের চুক্তিতে এলেও সেটা পূর্ণ হওয়ার আগেই তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়। ছয় মাস আগের সেই ঘটনা নিয়ে হাথুরু এবার যা বললেন, তা পিলে চমকে দেওয়ার মতো।
২০২৪-এর অক্টোবরে বাংলাদেশ প্রধান কোচের পদ থেকে বরখাস্ত হয়েছেন হাথুরু। বর্তমানে তিনি পরিবারের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ায় আছেন। অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ‘কোড স্পোর্ট’কে ছয় মাস আগের ঘটনা নিয়ে গত রাতে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন হাথুরু। বাংলাদেশে তখন (২০২৪-এর অক্টোবরে) কী পরিস্থিতি হয়েছিল, সেটার বর্ণনায় বাংলাদেশের সাবেক কোচ বলেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহীর (নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন) থেকে শেষ একটি বার্তা পেয়েছিলাম। সেই বার্তাটি ছিল যে আমার চলে যাওয়া উচিত। বোর্ডের কাউকে জানানো লাগবে না। আপনার কাছে কি (বিমানের) টিকিট আছে?-এই প্রশ্ন শুনে একটু ভয় পেয়েছিলাম।’
বাংলাদেশে থাকার সময় একজন গাড়িচালক ও গানম্যান থাকতেন হাথুরুর সঙ্গে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী সুজনও নাকি তখন তাঁর (হাথুরু) কাছে জানতে চেয়েছিলেন এ ব্যাপারে। হাথুরু বলেন, ‘সাধারণত সেখানে (বাংলাদেশে) ঘোরার সময় একজন গাড়িচালক এবং একজন গানম্যান পেতাম। সেদিন তিনি (প্রধান নির্বাহী সুজন) জিজ্ঞেস করেছিলেন যে আমার সঙ্গে গানম্যান ও গাড়িচালক আছেন কিনা। আমি জানিয়েছিলাম, সঙ্গে শুধু গাড়িচালকই আছেন।’
হাথুরু সে সময় ব্যাংকে গিয়ে টেলিভিশনে ব্রেকিং নিউজ দেখে জানতে পেরেছিলেন, এক ক্রিকেটারকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগেই তিনি বরখাস্ত। সেই মুহূর্তের পরিস্থিতি বর্ণনা দিতে গিয়ে বাংলাদেশের সাবেক কোচ বলেন, ‘তখন সোজা ব্যাংকে গেলাম বাংলাদেশ ছাড়ার জন্য টাকা তুলতে। ব্যাংকে থাকার সময় টিভিতে ব্রেকিং নিউজ দেখলাম— চন্ডিকা বরখাস্ত, একজন ক্রিকেটারকে (নাসুম আহমেদ) লাঞ্ছিত করেছেন। এটা দেখে ব্যাংকের ম্যানেজার আমার সঙ্গে যেতে চেয়েছিলেন। কারণ, তাঁর (ব্যাংক ম্যানেজার) মনে হয়েছিল রাস্তায় আমি অনিরাপদ।’
বাংলাদেশ ছাড়ার আগ মুহূর্তে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন বলে জানিয়েছেন হাথুরু। অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের সাবেক কোচ বলেন, ‘আমি তখন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলাম। কারণ, বাংলাদেশ ছাড়তে হবে। এক বন্ধু আমাকে বিমানবন্দরে নিয়ে গিয়েছিলেন। একটি টুপি ও হুডি পরে ছিলাম আমি। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের মাঝরাতের একটি বিমানে বাংলাদেশ ছেড়েছিলাম। বাংলাদেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টার অভিযোগে তারা (আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী) বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার করতে পারত। এমন ঘটনাও ঘটেছে যে সে দেশের সাবেক সরকারের এক মন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন এবং বিমানটি তখন রানওয়েতে থামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এরপর তাঁকে বিমান থেকে বের করে আনা হয়েছিল। এসব দুশ্চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল।’
বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ গত বছরের অক্টোবরে একগাদা অভিযোগ এনে হাথুরুকে বরখাস্ত করেছিলেন। যার মধ্যে একটি ছিল নাসুমকে চড় মারার ঘটনা। সেই ঘটনা অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যমকে গতকাল দেওয়া সাক্ষাৎকারে অস্বীকার করেছেন হাথুরু। তাঁর দাবি, বিসিবি সভাপতির পূর্বপরিকল্পিত সিদ্ধান্তেই তাঁকে (হাথুরু) ছাঁটাই করা হয়েছিল।
দ্বিতীয় মেয়াদে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের প্রধান কোচ হয়ে এসেছিলেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। তবে দুই বছরের চুক্তিতে এলেও সেটা পূর্ণ হওয়ার আগেই তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়। ছয় মাস আগের সেই ঘটনা নিয়ে হাথুরু এবার যা বললেন, তা পিলে চমকে দেওয়ার মতো।
২০২৪-এর অক্টোবরে বাংলাদেশ প্রধান কোচের পদ থেকে বরখাস্ত হয়েছেন হাথুরু। বর্তমানে তিনি পরিবারের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ায় আছেন। অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ‘কোড স্পোর্ট’কে ছয় মাস আগের ঘটনা নিয়ে গত রাতে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন হাথুরু। বাংলাদেশে তখন (২০২৪-এর অক্টোবরে) কী পরিস্থিতি হয়েছিল, সেটার বর্ণনায় বাংলাদেশের সাবেক কোচ বলেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহীর (নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন) থেকে শেষ একটি বার্তা পেয়েছিলাম। সেই বার্তাটি ছিল যে আমার চলে যাওয়া উচিত। বোর্ডের কাউকে জানানো লাগবে না। আপনার কাছে কি (বিমানের) টিকিট আছে?-এই প্রশ্ন শুনে একটু ভয় পেয়েছিলাম।’
বাংলাদেশে থাকার সময় একজন গাড়িচালক ও গানম্যান থাকতেন হাথুরুর সঙ্গে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী সুজনও নাকি তখন তাঁর (হাথুরু) কাছে জানতে চেয়েছিলেন এ ব্যাপারে। হাথুরু বলেন, ‘সাধারণত সেখানে (বাংলাদেশে) ঘোরার সময় একজন গাড়িচালক এবং একজন গানম্যান পেতাম। সেদিন তিনি (প্রধান নির্বাহী সুজন) জিজ্ঞেস করেছিলেন যে আমার সঙ্গে গানম্যান ও গাড়িচালক আছেন কিনা। আমি জানিয়েছিলাম, সঙ্গে শুধু গাড়িচালকই আছেন।’
হাথুরু সে সময় ব্যাংকে গিয়ে টেলিভিশনে ব্রেকিং নিউজ দেখে জানতে পেরেছিলেন, এক ক্রিকেটারকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগেই তিনি বরখাস্ত। সেই মুহূর্তের পরিস্থিতি বর্ণনা দিতে গিয়ে বাংলাদেশের সাবেক কোচ বলেন, ‘তখন সোজা ব্যাংকে গেলাম বাংলাদেশ ছাড়ার জন্য টাকা তুলতে। ব্যাংকে থাকার সময় টিভিতে ব্রেকিং নিউজ দেখলাম— চন্ডিকা বরখাস্ত, একজন ক্রিকেটারকে (নাসুম আহমেদ) লাঞ্ছিত করেছেন। এটা দেখে ব্যাংকের ম্যানেজার আমার সঙ্গে যেতে চেয়েছিলেন। কারণ, তাঁর (ব্যাংক ম্যানেজার) মনে হয়েছিল রাস্তায় আমি অনিরাপদ।’
বাংলাদেশ ছাড়ার আগ মুহূর্তে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন বলে জানিয়েছেন হাথুরু। অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের সাবেক কোচ বলেন, ‘আমি তখন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলাম। কারণ, বাংলাদেশ ছাড়তে হবে। এক বন্ধু আমাকে বিমানবন্দরে নিয়ে গিয়েছিলেন। একটি টুপি ও হুডি পরে ছিলাম আমি। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের মাঝরাতের একটি বিমানে বাংলাদেশ ছেড়েছিলাম। বাংলাদেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টার অভিযোগে তারা (আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী) বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার করতে পারত। এমন ঘটনাও ঘটেছে যে সে দেশের সাবেক সরকারের এক মন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন এবং বিমানটি তখন রানওয়েতে থামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এরপর তাঁকে বিমান থেকে বের করে আনা হয়েছিল। এসব দুশ্চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল।’
বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ গত বছরের অক্টোবরে একগাদা অভিযোগ এনে হাথুরুকে বরখাস্ত করেছিলেন। যার মধ্যে একটি ছিল নাসুমকে চড় মারার ঘটনা। সেই ঘটনা অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যমকে গতকাল দেওয়া সাক্ষাৎকারে অস্বীকার করেছেন হাথুরু। তাঁর দাবি, বিসিবি সভাপতির পূর্বপরিকল্পিত সিদ্ধান্তেই তাঁকে (হাথুরু) ছাঁটাই করা হয়েছিল।
২০২৩-২৫ চক্রের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলার দারুণ সম্ভাবনা ছিল ভারতের। কিন্তু নিজেদের ভুলে ফাইনাল খেলা হলো না তাদের। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে খেলবে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা। লর্ডসে হতে যাওয়া এই ফাইনালে খেলতে না পারলেও ভারতের উপস্থিতি রয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেটেস্ট ক্রিকেট থেকে বিদায়ের ঘোষণা দিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। আগামী জুনে নিজেদের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলেই লাল বলের ক্রিকেট থেকে অবসরে যাবেন তিনি। আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে নিজেই ব্যাপারটি নিশ্চিত করেছেন ম্যাথুস।
২ ঘণ্টা আগে‘রেকর্ডের বরপুত্র’ উপাধি তো লিওনেল মেসি এমনি এমনি পাননি। গোলের পর গোল করে গড়েছেন একাধিক রেকর্ড। শত শত গোলের মধ্যে নিজের সেরা গোল বেছে নিতে তাই অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে মেসিকে।
২ ঘণ্টা আগেপেশাদার ফুটবলে তাঁর শুরুটা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের জার্সিতে। সেই মোহামেডানের বিপক্ষে খেলেই আজ সব ধরনের ফুটবল থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেবেন গোলরক্ষক আশরাফুল ইসলাম রানা। গতকাল ব্রাদার্স ইউনিয়নের আঙিনায় জানালেন সংবাদমাধ্যমকে নিজের সিদ্ধান্তের কথা।
৪ ঘণ্টা আগে