রানা আব্বাস, দুবাই থেকে

মাহমুদউল্লাহ-মুশফিক-নাঈমরা উড়িয়ে উড়িয়ে মারছেন; আর ঝড়ে পড়া আম কুড়ানোর মতো লং অন-লং অফের সীমানা থেকে বল কুড়িয়ে নেটে ফেরত পাঠাচ্ছেন দলের পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসন, নির্বাচক হাবিবুল বাশার আর কম্পিউটার বিশ্লেষক শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরন।
গতকাল বাংলাদেশ দলের অনুশীলন করার কথা ছিল আবুধাবিতে। পরে সিদ্ধান্ত বদলে অনুশীলন হয়েছে আইসিসির একাডেমি মাঠে। আবুধাবিতে অনুশীলন করতে না যাওয়ার মূল কারণ, দুবাইয়ে বাংলাদেশের টিম হোটেল থেকে আবুধাবি যাওয়া-আসায় পাঁচ ঘণ্টারও বেশি বাসভ্রমণ। ভ্রমণ আর অনুশীলন মিলিয়ে প্রায় সাড়ে আট ঘণ্টার ধকল সামলে আবার একই দূরত্বে আগামীকাল ম্যাচ খেলতে হবে। খেলোয়াড়দের ক্লান্তি আর অতিরিক্ত বাসভ্রমণে পিঠের ব্যথার আশঙ্কায় ভেন্যুতে আর অনুশীলন করতে যায়নি বাংলাদেশ। তবে আইসিসি একডেমি মাঠে যতটুকু অনুশীলন করেছে, তাতেই দুঃসংবাদ পেয়েছে দল। তাসকিন আহমেদের বলে তলপেটে চোট পেয়েছেন কিপার-ব্যাটার নুরুল হাসান সোহান। তাঁর সর্বশেষ অবস্থা আজ সকালে জানা যাবে।
এতে গতকাল আবুধাবির উইকেট সম্পর্কে বাংলাদেশের খুব একটা ধারণা পাওয়ার সুযোগ ছিল না। আজ বুধবার একবারে ম্যাচ খেলতে গিয়েই উইকেট সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাবেন মাহমুদউল্লাহরা। আবুধাবির উইকেট সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা না নিয়ে খেলাটা একটু কঠিন হবে না? অনুশীলনের ফাঁকে দলের এক খেলোয়াড়ের কাছে জানতে চাইলে তাঁর উত্তর, ‘বেশি জানলে-বুঝলেই সমস্যা! কম জেনে-বুঝে বরং বেশি ভালো করা যায়!’ কাছেই থাকা টিম ম্যানেজমেন্টের এক সদস্য অবশ্য বললেন, ‘এমনি তো জানিই, মাঠ অনেক বড়। আবুধাবির উইকেটও সাধারণত ভালো হয়। ১৭০-১৮০ রানের উইকেট।’
বড় মাঠে খেলা, অথচ বাংলাদেশ গতকাল অনুশীলন করেছে তুলনামূলক ছোট মাঠে। নেটে ব্যাটাররা শট খেললেই তাই সীমানার ওপারে ধুমধাম বল এসে পড়ছে! শিষ্যদের ‘হার্ড হিটিং’য়ে গিবসনকে তাই খুব ব্যস্ত থাকতে হলো বল কুড়ানোর কাজে! অনুশীলনে যেভাবে মারছেন ব্যাটাররা, ম্যাচে কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই হয়! কথাটা শুনে গিবসন মৃদু হাসলেন। অনুশীলনের আগে অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ দলের এই ক্যারিবীয় কোচ সুপার টুয়েলভের চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে বলেছেন, ‘আমরা এখানে এসেছি ভালো করতে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে যেকোনো দলকেই হারানো সম্ভব। আমরা বিশ্বাস করি এই প্রতিযোগিতায় প্রতিটি দলকে আমরা হারাতে পারি। একটু স্নায়ুচাপ আছে, তবে এখানে দুর্দান্ত কিছু করতেই এসেছি। শুধু টুর্নামেন্টে সংখ্যা হতে নয়, আমরা এখানে এসেছি প্রতিটি দলকে হারাতে। নিজেদের দিনে যেকোনো দলকে হারাতে পারি আমরা।’
নিজেদের সেই ‘দিন’টা কি আজ আবুধাবিতে দেখা যাবে? যে প্রতিপক্ষের সঙ্গে খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ, টি-টোয়েন্টিতে কখনো তাদের মুখোমুখি হননি মাহমুদউল্লাহরা। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে ইংলিশদের বিপক্ষে কখনো না খেলা হলেও প্রতিপক্ষ তো একেবারে অজানা নয়। টুর্নামেন্টে ইংল্যান্ডের শুরুটাও হয়েছে দুর্দান্ত। নিজেদের প্রথম ম্যাচেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৫৫ রানে অলআউট করে ম্যাচটা তারা জিতেছে ৬ উইকেটে। এ ম্যাচে ক্যারিবীয়দের দেওয়া সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইংল্যান্ডকে যে ৪ উইকেট হারাতে হয়েছিল—এ থেকে ইতিবাচক দিকও খুঁজে পাচ্ছেন গিবসন।
শারজায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একজন পেসার বসিয়ে একজন বাড়তি বাঁহাতি স্পিনারকে (নাসুম আহমেদ) খেলিয়েছিল বাংলাদেশ। আজ ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও একাদশে পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা আছে। এই ম্যাচেও বোলিংয়ে পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা বেশি। তরুণ বাঁহাতি পেসার শরিফুল ইসলামকে গতকাল অনুশীলনে যেভাবে ব্যস্ত দেখা গেছে, আজ তিনি একাদশে সুযোগ পেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। একাদশে পরিবর্তন নিয়ে বাংলাদেশ পেস বোলিং কোচ গতকাল এতটুকুই বলেছেন, ‘আগে কন্ডিশন দেখতে হবে। মোস্তাফিজের স্কিল, কাটার আছে। পেস বোলিং আক্রমণে গভীরতা বাড়াতে সাইফউদ্দিন আছে। তাসকিনের গতি আছে। গতি ও বাঁহাতি বৈচিত্র্য হিসেবে শরিফুলও আছে।’
টি-টোয়েন্টি সংস্করণে আগে কখনো দুই দলের খেলা না হলেও জস বাটলার যথেষ্ট শক্ত প্রতিপক্ষই মানছেন বাংলাদেশকে। বলেছেন, ‘মনে হচ্ছে, কঠিন চ্যালেঞ্জই ছুড়ে দেবে তারা।’
বাটলার যাই বলুন, লঙ্কানদের বিপক্ষে পরাজয়ের স্বাদ ভুলতে মাহমুদউল্লাহর দল আজ কতটা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারে, সেটিই দেখার।

মাহমুদউল্লাহ-মুশফিক-নাঈমরা উড়িয়ে উড়িয়ে মারছেন; আর ঝড়ে পড়া আম কুড়ানোর মতো লং অন-লং অফের সীমানা থেকে বল কুড়িয়ে নেটে ফেরত পাঠাচ্ছেন দলের পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসন, নির্বাচক হাবিবুল বাশার আর কম্পিউটার বিশ্লেষক শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরন।
গতকাল বাংলাদেশ দলের অনুশীলন করার কথা ছিল আবুধাবিতে। পরে সিদ্ধান্ত বদলে অনুশীলন হয়েছে আইসিসির একাডেমি মাঠে। আবুধাবিতে অনুশীলন করতে না যাওয়ার মূল কারণ, দুবাইয়ে বাংলাদেশের টিম হোটেল থেকে আবুধাবি যাওয়া-আসায় পাঁচ ঘণ্টারও বেশি বাসভ্রমণ। ভ্রমণ আর অনুশীলন মিলিয়ে প্রায় সাড়ে আট ঘণ্টার ধকল সামলে আবার একই দূরত্বে আগামীকাল ম্যাচ খেলতে হবে। খেলোয়াড়দের ক্লান্তি আর অতিরিক্ত বাসভ্রমণে পিঠের ব্যথার আশঙ্কায় ভেন্যুতে আর অনুশীলন করতে যায়নি বাংলাদেশ। তবে আইসিসি একডেমি মাঠে যতটুকু অনুশীলন করেছে, তাতেই দুঃসংবাদ পেয়েছে দল। তাসকিন আহমেদের বলে তলপেটে চোট পেয়েছেন কিপার-ব্যাটার নুরুল হাসান সোহান। তাঁর সর্বশেষ অবস্থা আজ সকালে জানা যাবে।
এতে গতকাল আবুধাবির উইকেট সম্পর্কে বাংলাদেশের খুব একটা ধারণা পাওয়ার সুযোগ ছিল না। আজ বুধবার একবারে ম্যাচ খেলতে গিয়েই উইকেট সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাবেন মাহমুদউল্লাহরা। আবুধাবির উইকেট সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা না নিয়ে খেলাটা একটু কঠিন হবে না? অনুশীলনের ফাঁকে দলের এক খেলোয়াড়ের কাছে জানতে চাইলে তাঁর উত্তর, ‘বেশি জানলে-বুঝলেই সমস্যা! কম জেনে-বুঝে বরং বেশি ভালো করা যায়!’ কাছেই থাকা টিম ম্যানেজমেন্টের এক সদস্য অবশ্য বললেন, ‘এমনি তো জানিই, মাঠ অনেক বড়। আবুধাবির উইকেটও সাধারণত ভালো হয়। ১৭০-১৮০ রানের উইকেট।’
বড় মাঠে খেলা, অথচ বাংলাদেশ গতকাল অনুশীলন করেছে তুলনামূলক ছোট মাঠে। নেটে ব্যাটাররা শট খেললেই তাই সীমানার ওপারে ধুমধাম বল এসে পড়ছে! শিষ্যদের ‘হার্ড হিটিং’য়ে গিবসনকে তাই খুব ব্যস্ত থাকতে হলো বল কুড়ানোর কাজে! অনুশীলনে যেভাবে মারছেন ব্যাটাররা, ম্যাচে কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই হয়! কথাটা শুনে গিবসন মৃদু হাসলেন। অনুশীলনের আগে অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ দলের এই ক্যারিবীয় কোচ সুপার টুয়েলভের চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে বলেছেন, ‘আমরা এখানে এসেছি ভালো করতে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে যেকোনো দলকেই হারানো সম্ভব। আমরা বিশ্বাস করি এই প্রতিযোগিতায় প্রতিটি দলকে আমরা হারাতে পারি। একটু স্নায়ুচাপ আছে, তবে এখানে দুর্দান্ত কিছু করতেই এসেছি। শুধু টুর্নামেন্টে সংখ্যা হতে নয়, আমরা এখানে এসেছি প্রতিটি দলকে হারাতে। নিজেদের দিনে যেকোনো দলকে হারাতে পারি আমরা।’
নিজেদের সেই ‘দিন’টা কি আজ আবুধাবিতে দেখা যাবে? যে প্রতিপক্ষের সঙ্গে খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ, টি-টোয়েন্টিতে কখনো তাদের মুখোমুখি হননি মাহমুদউল্লাহরা। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে ইংলিশদের বিপক্ষে কখনো না খেলা হলেও প্রতিপক্ষ তো একেবারে অজানা নয়। টুর্নামেন্টে ইংল্যান্ডের শুরুটাও হয়েছে দুর্দান্ত। নিজেদের প্রথম ম্যাচেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৫৫ রানে অলআউট করে ম্যাচটা তারা জিতেছে ৬ উইকেটে। এ ম্যাচে ক্যারিবীয়দের দেওয়া সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইংল্যান্ডকে যে ৪ উইকেট হারাতে হয়েছিল—এ থেকে ইতিবাচক দিকও খুঁজে পাচ্ছেন গিবসন।
শারজায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একজন পেসার বসিয়ে একজন বাড়তি বাঁহাতি স্পিনারকে (নাসুম আহমেদ) খেলিয়েছিল বাংলাদেশ। আজ ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও একাদশে পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা আছে। এই ম্যাচেও বোলিংয়ে পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা বেশি। তরুণ বাঁহাতি পেসার শরিফুল ইসলামকে গতকাল অনুশীলনে যেভাবে ব্যস্ত দেখা গেছে, আজ তিনি একাদশে সুযোগ পেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। একাদশে পরিবর্তন নিয়ে বাংলাদেশ পেস বোলিং কোচ গতকাল এতটুকুই বলেছেন, ‘আগে কন্ডিশন দেখতে হবে। মোস্তাফিজের স্কিল, কাটার আছে। পেস বোলিং আক্রমণে গভীরতা বাড়াতে সাইফউদ্দিন আছে। তাসকিনের গতি আছে। গতি ও বাঁহাতি বৈচিত্র্য হিসেবে শরিফুলও আছে।’
টি-টোয়েন্টি সংস্করণে আগে কখনো দুই দলের খেলা না হলেও জস বাটলার যথেষ্ট শক্ত প্রতিপক্ষই মানছেন বাংলাদেশকে। বলেছেন, ‘মনে হচ্ছে, কঠিন চ্যালেঞ্জই ছুড়ে দেবে তারা।’
বাটলার যাই বলুন, লঙ্কানদের বিপক্ষে পরাজয়ের স্বাদ ভুলতে মাহমুদউল্লাহর দল আজ কতটা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারে, সেটিই দেখার।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩২ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

মাহমুদউল্লাহ-মুশফিক-নাঈমরা উড়িয়ে উড়িয়ে মারছেন; আর ঝড়ে পড়া আম কুড়ানোর মতো লং অন-লং অফের সীমানা থেকে বল কুড়িয়ে নেটে ফেরত পাঠাচ্ছেন দলের পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসন, নির্বাচক হাবিবুল বাশার আর কম্পিউটার বিশ্লেষক শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরন।
২৭ অক্টোবর ২০২১
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩২ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

মাহমুদউল্লাহ-মুশফিক-নাঈমরা উড়িয়ে উড়িয়ে মারছেন; আর ঝড়ে পড়া আম কুড়ানোর মতো লং অন-লং অফের সীমানা থেকে বল কুড়িয়ে নেটে ফেরত পাঠাচ্ছেন দলের পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসন, নির্বাচক হাবিবুল বাশার আর কম্পিউটার বিশ্লেষক শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরন।
২৭ অক্টোবর ২০২১
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

মাহমুদউল্লাহ-মুশফিক-নাঈমরা উড়িয়ে উড়িয়ে মারছেন; আর ঝড়ে পড়া আম কুড়ানোর মতো লং অন-লং অফের সীমানা থেকে বল কুড়িয়ে নেটে ফেরত পাঠাচ্ছেন দলের পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসন, নির্বাচক হাবিবুল বাশার আর কম্পিউটার বিশ্লেষক শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরন।
২৭ অক্টোবর ২০২১
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩২ মিনিট আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাহমুদউল্লাহ-মুশফিক-নাঈমরা উড়িয়ে উড়িয়ে মারছেন; আর ঝড়ে পড়া আম কুড়ানোর মতো লং অন-লং অফের সীমানা থেকে বল কুড়িয়ে নেটে ফেরত পাঠাচ্ছেন দলের পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসন, নির্বাচক হাবিবুল বাশার আর কম্পিউটার বিশ্লেষক শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরন।
২৭ অক্টোবর ২০২১
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩২ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে