নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আফগানিস্তানের ইনিংস যখন ১৯০ রানে শেষ হয়, তখন ম্যাচের সম্প্রচারকারী টেলিভিশনের পর্দায় ভেসে উঠে এই তথ্য—আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এটাই দলীয় সর্বনিম্ন রানের স্কোর।
দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই তখন আশায় বুক বেধেছিলেন—এই ম্যাচ জিতবে বাংলাদেশ! কিন্তু ক্রিকেটাররা, বিশেষ করে বাংলাদেশের ব্যাটাররা হতাশ করলেন দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের। এই ম্যাচ জিতে সিরিজে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ, এমনটা যাঁরা আশা করেছিলেন, মামুলি একটা লক্ষ্যতাড়ায় ব্যর্থ সেই তাঁদের আশাহত করলেন তানজিদ হাসান, সাইফ হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজরা।
১৯১ রানের লক্ষ্যতাড়ায় ২৮.৩ ওভারে বাংলাদেশ ১০৯ রানে অলআউট। হার ৮১ রানে। এই হারে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ হাতে রেখেই হারল বাংলাদেশ। আর এটা আফগানদের বিপক্ষে এই সংস্করণে বাংলাদেশের টানা হ্যাটট্রিক সিরিজ হার। এর আগে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে পর ২০২৫ আবারও প্রথম ও দ্বিতীয় ম্যাচ হারে সিরিজ হেরেছিল বাংলাদেশ। দুটো সিরিজেই বাংলাদেশ হেরেছিল ১-২ ব্যবধানে। ১৮ ও ১৫ রান করেছেন তাঁরা।
আফগান বোলাররা ভালো বল করেছেন, উইকেটও সহজ ছিল না—এটা মেনে নিয়েও প্রশ্ন তোলা যায়, ব্যাটাররা কি দায়িত্ব নিয়ে উইকেটে ব্যাট করতে পেরেছেন, না করার চেষ্টা করেছেন?
নড়বড়ে টেকনিক বাংলাদেশ ব্যাটারদের চিরন্তন সমস্যা। বাজে শট সিলেকশনও নতুন সমস্যা নয়। আর পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে খেলার প্রবণতা কোনো ব্যাটারের মধ্যে ছিল বলে মনে হয় না! থাকলে কী আর নাজমুল হোসেন শান্ত (৭) ওভাবে রান উট হতে পারতেন! ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে, একের পর এক উইকেটে আসা যাওয়া করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ৫০ ওভারের ম্যাচে ৩০ রানের একটা জুটিও নেই বাংলাদেশের। ফল যা হওয়া তাই হয়েছে ১০৯ রানে অলআউট বাংলাদেশ। আফগানদের বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে কম রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড বাংলাদেশের। এর আগে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন দলীয় রান ছিল ১১৯, ২০১৮ সালে আবুধাবিতে।
বল হাতে বড় দুর্বোধ্য হয়ে উঠেছিলেন রশিদ খান। ১৭ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ৩ উইকেট নিয়েছেন আজমতউল্লাহ ওমারজাই।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ইব্রাহিম জাদরানের ৯৫ রানের ইনিংসে ভর করে ৪৪.৫ ১৯০ রান তোলে আফগানিস্তান আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে ওয়ানডেতে প্রথম ইনিংসে এটাই কোনো দলের সর্বনিম্ন রান। এর আগের সর্বনিম্ন ছিল পাকিস্তানের ১৯৭; ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই রানে অলআউট হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তান।
সিরিজ বাঁচিয়ে রাখার লড়াইয়ে ভালো করেছেন বাংলাদেশের বোলাররা। দারুণ এক শর্ট বলে তানজিম হাসান সাকিব ফেরান রহমানউল্লাহ গুরবাজকে (১১)। লেগ স্টাম্পে থাকা শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করে ফেলে ডিপ স্কয়ার লেগে জাকের আলীকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন গুরবাজ। আফগানিস্তানের রান তখন ১৮। এরপর তিনে ব্যাটিংয়ে আসা সেদিকউল্লাহ তাহলকে ফেরান তানভিরুল ইসলাম। তাঁকে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে অং অনে তানজিমের হাতে ক্যাচ দেন আতাল (৮)।
৩৮ রানে ২ উইকেট খুইয়ে ফেলার পর উইকেটে ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন ইব্রাহিম জাদরান ও রহমত শাহ। কিন্তু তানভিরের লেগ স্টাম্পের বাইরের বল ডিপ মিড উইকেটে পাঠিয়ে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে সমস্যা অনুভব করেন তিনি। শুশ্রূষা নিয়ে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতেই বুঝতে পারেন, খেলার মতো অবস্থা নেই তাঁর। খোঁড়াতে খোঁড়াতে মাঠ ছেড়ে যান তিনি। যদি পরে আরেক দফায় মাঠে ব্যাট করতে নেমেছিলেন, কিন্তু মাত্র এক বল খেলেই উঠে যান তিনি। আর তাতেই আফগান ইনিংসের সমাপ্তি। ৪৪.৫ ওভারে আফগানরা তোলেন ১৯০ রান। ইব্রাহিমের ১৪০ বলের ইনিংসটিতে আছে ৩টি চার ও ১টি ছয়। তাঁকে আউট করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। মিরাজই বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল বোলার। প্রথম ওয়ানডেতে দলের সর্বোচ্চ স্কোরার মিরাজ এদিন ৪২ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। তানজিম হোসেন সাকিব ৩৫ রানে ২টি এবং রিশাদ হোসেন ৩৭ রানে ২টি উইকেট নিয়েছেন।

আফগানিস্তানের ইনিংস যখন ১৯০ রানে শেষ হয়, তখন ম্যাচের সম্প্রচারকারী টেলিভিশনের পর্দায় ভেসে উঠে এই তথ্য—আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এটাই দলীয় সর্বনিম্ন রানের স্কোর।
দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই তখন আশায় বুক বেধেছিলেন—এই ম্যাচ জিতবে বাংলাদেশ! কিন্তু ক্রিকেটাররা, বিশেষ করে বাংলাদেশের ব্যাটাররা হতাশ করলেন দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের। এই ম্যাচ জিতে সিরিজে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ, এমনটা যাঁরা আশা করেছিলেন, মামুলি একটা লক্ষ্যতাড়ায় ব্যর্থ সেই তাঁদের আশাহত করলেন তানজিদ হাসান, সাইফ হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজরা।
১৯১ রানের লক্ষ্যতাড়ায় ২৮.৩ ওভারে বাংলাদেশ ১০৯ রানে অলআউট। হার ৮১ রানে। এই হারে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ হাতে রেখেই হারল বাংলাদেশ। আর এটা আফগানদের বিপক্ষে এই সংস্করণে বাংলাদেশের টানা হ্যাটট্রিক সিরিজ হার। এর আগে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে পর ২০২৫ আবারও প্রথম ও দ্বিতীয় ম্যাচ হারে সিরিজ হেরেছিল বাংলাদেশ। দুটো সিরিজেই বাংলাদেশ হেরেছিল ১-২ ব্যবধানে। ১৮ ও ১৫ রান করেছেন তাঁরা।
আফগান বোলাররা ভালো বল করেছেন, উইকেটও সহজ ছিল না—এটা মেনে নিয়েও প্রশ্ন তোলা যায়, ব্যাটাররা কি দায়িত্ব নিয়ে উইকেটে ব্যাট করতে পেরেছেন, না করার চেষ্টা করেছেন?
নড়বড়ে টেকনিক বাংলাদেশ ব্যাটারদের চিরন্তন সমস্যা। বাজে শট সিলেকশনও নতুন সমস্যা নয়। আর পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে খেলার প্রবণতা কোনো ব্যাটারের মধ্যে ছিল বলে মনে হয় না! থাকলে কী আর নাজমুল হোসেন শান্ত (৭) ওভাবে রান উট হতে পারতেন! ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে, একের পর এক উইকেটে আসা যাওয়া করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ৫০ ওভারের ম্যাচে ৩০ রানের একটা জুটিও নেই বাংলাদেশের। ফল যা হওয়া তাই হয়েছে ১০৯ রানে অলআউট বাংলাদেশ। আফগানদের বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে কম রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড বাংলাদেশের। এর আগে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন দলীয় রান ছিল ১১৯, ২০১৮ সালে আবুধাবিতে।
বল হাতে বড় দুর্বোধ্য হয়ে উঠেছিলেন রশিদ খান। ১৭ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ৩ উইকেট নিয়েছেন আজমতউল্লাহ ওমারজাই।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ইব্রাহিম জাদরানের ৯৫ রানের ইনিংসে ভর করে ৪৪.৫ ১৯০ রান তোলে আফগানিস্তান আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে ওয়ানডেতে প্রথম ইনিংসে এটাই কোনো দলের সর্বনিম্ন রান। এর আগের সর্বনিম্ন ছিল পাকিস্তানের ১৯৭; ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই রানে অলআউট হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তান।
সিরিজ বাঁচিয়ে রাখার লড়াইয়ে ভালো করেছেন বাংলাদেশের বোলাররা। দারুণ এক শর্ট বলে তানজিম হাসান সাকিব ফেরান রহমানউল্লাহ গুরবাজকে (১১)। লেগ স্টাম্পে থাকা শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করে ফেলে ডিপ স্কয়ার লেগে জাকের আলীকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন গুরবাজ। আফগানিস্তানের রান তখন ১৮। এরপর তিনে ব্যাটিংয়ে আসা সেদিকউল্লাহ তাহলকে ফেরান তানভিরুল ইসলাম। তাঁকে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে অং অনে তানজিমের হাতে ক্যাচ দেন আতাল (৮)।
৩৮ রানে ২ উইকেট খুইয়ে ফেলার পর উইকেটে ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন ইব্রাহিম জাদরান ও রহমত শাহ। কিন্তু তানভিরের লেগ স্টাম্পের বাইরের বল ডিপ মিড উইকেটে পাঠিয়ে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে সমস্যা অনুভব করেন তিনি। শুশ্রূষা নিয়ে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতেই বুঝতে পারেন, খেলার মতো অবস্থা নেই তাঁর। খোঁড়াতে খোঁড়াতে মাঠ ছেড়ে যান তিনি। যদি পরে আরেক দফায় মাঠে ব্যাট করতে নেমেছিলেন, কিন্তু মাত্র এক বল খেলেই উঠে যান তিনি। আর তাতেই আফগান ইনিংসের সমাপ্তি। ৪৪.৫ ওভারে আফগানরা তোলেন ১৯০ রান। ইব্রাহিমের ১৪০ বলের ইনিংসটিতে আছে ৩টি চার ও ১টি ছয়। তাঁকে আউট করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। মিরাজই বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল বোলার। প্রথম ওয়ানডেতে দলের সর্বোচ্চ স্কোরার মিরাজ এদিন ৪২ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। তানজিম হোসেন সাকিব ৩৫ রানে ২টি এবং রিশাদ হোসেন ৩৭ রানে ২টি উইকেট নিয়েছেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আফগানিস্তানের ইনিংস যখন ১৯০ রানে শেষ হয়, তখন ম্যাচের সম্প্রচারকারী টেলিভিশনের পর্দায় ভেসে উঠে এই তথ্য—আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এটাই দলীয় সর্বনিম্ন রানের স্কোর।
দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই তখন আশায় বুক বেধেছিলেন—এই ম্যাচ জিতবে বাংলাদেশ! কিন্তু ক্রিকেটাররা, বিশেষ করে বাংলাদেশের ব্যাটাররা হতাশ করলেন দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের। এই ম্যাচ জিতে সিরিজে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ, এমনটা যাঁরা আশা করেছিলেন, মামুলি একটা লক্ষ্যতাড়ায় ব্যর্থ সেই তাঁদের আশাহত করলেন তানজিদ হাসান, সাইফ হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজরা।
১৯১ রানের লক্ষ্যতাড়ায় ২৮.৩ ওভারে বাংলাদেশ ১০৯ রানে অলআউট। হার ৮১ রানে। এই হারে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ হাতে রেখেই হারল বাংলাদেশ। আর এটা আফগানদের বিপক্ষে এই সংস্করণে বাংলাদেশের টানা হ্যাটট্রিক সিরিজ হার। এর আগে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে পর ২০২৫ আবারও প্রথম ও দ্বিতীয় ম্যাচ হারে সিরিজ হেরেছিল বাংলাদেশ। দুটো সিরিজেই বাংলাদেশ হেরেছিল ১-২ ব্যবধানে। ১৮ ও ১৫ রান করেছেন তাঁরা।
আফগান বোলাররা ভালো বল করেছেন, উইকেটও সহজ ছিল না—এটা মেনে নিয়েও প্রশ্ন তোলা যায়, ব্যাটাররা কি দায়িত্ব নিয়ে উইকেটে ব্যাট করতে পেরেছেন, না করার চেষ্টা করেছেন?
নড়বড়ে টেকনিক বাংলাদেশ ব্যাটারদের চিরন্তন সমস্যা। বাজে শট সিলেকশনও নতুন সমস্যা নয়। আর পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে খেলার প্রবণতা কোনো ব্যাটারের মধ্যে ছিল বলে মনে হয় না! থাকলে কী আর নাজমুল হোসেন শান্ত (৭) ওভাবে রান উট হতে পারতেন! ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে, একের পর এক উইকেটে আসা যাওয়া করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ৫০ ওভারের ম্যাচে ৩০ রানের একটা জুটিও নেই বাংলাদেশের। ফল যা হওয়া তাই হয়েছে ১০৯ রানে অলআউট বাংলাদেশ। আফগানদের বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে কম রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড বাংলাদেশের। এর আগে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন দলীয় রান ছিল ১১৯, ২০১৮ সালে আবুধাবিতে।
বল হাতে বড় দুর্বোধ্য হয়ে উঠেছিলেন রশিদ খান। ১৭ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ৩ উইকেট নিয়েছেন আজমতউল্লাহ ওমারজাই।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ইব্রাহিম জাদরানের ৯৫ রানের ইনিংসে ভর করে ৪৪.৫ ১৯০ রান তোলে আফগানিস্তান আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে ওয়ানডেতে প্রথম ইনিংসে এটাই কোনো দলের সর্বনিম্ন রান। এর আগের সর্বনিম্ন ছিল পাকিস্তানের ১৯৭; ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই রানে অলআউট হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তান।
সিরিজ বাঁচিয়ে রাখার লড়াইয়ে ভালো করেছেন বাংলাদেশের বোলাররা। দারুণ এক শর্ট বলে তানজিম হাসান সাকিব ফেরান রহমানউল্লাহ গুরবাজকে (১১)। লেগ স্টাম্পে থাকা শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করে ফেলে ডিপ স্কয়ার লেগে জাকের আলীকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন গুরবাজ। আফগানিস্তানের রান তখন ১৮। এরপর তিনে ব্যাটিংয়ে আসা সেদিকউল্লাহ তাহলকে ফেরান তানভিরুল ইসলাম। তাঁকে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে অং অনে তানজিমের হাতে ক্যাচ দেন আতাল (৮)।
৩৮ রানে ২ উইকেট খুইয়ে ফেলার পর উইকেটে ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন ইব্রাহিম জাদরান ও রহমত শাহ। কিন্তু তানভিরের লেগ স্টাম্পের বাইরের বল ডিপ মিড উইকেটে পাঠিয়ে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে সমস্যা অনুভব করেন তিনি। শুশ্রূষা নিয়ে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতেই বুঝতে পারেন, খেলার মতো অবস্থা নেই তাঁর। খোঁড়াতে খোঁড়াতে মাঠ ছেড়ে যান তিনি। যদি পরে আরেক দফায় মাঠে ব্যাট করতে নেমেছিলেন, কিন্তু মাত্র এক বল খেলেই উঠে যান তিনি। আর তাতেই আফগান ইনিংসের সমাপ্তি। ৪৪.৫ ওভারে আফগানরা তোলেন ১৯০ রান। ইব্রাহিমের ১৪০ বলের ইনিংসটিতে আছে ৩টি চার ও ১টি ছয়। তাঁকে আউট করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। মিরাজই বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল বোলার। প্রথম ওয়ানডেতে দলের সর্বোচ্চ স্কোরার মিরাজ এদিন ৪২ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। তানজিম হোসেন সাকিব ৩৫ রানে ২টি এবং রিশাদ হোসেন ৩৭ রানে ২টি উইকেট নিয়েছেন।

আফগানিস্তানের ইনিংস যখন ১৯০ রানে শেষ হয়, তখন ম্যাচের সম্প্রচারকারী টেলিভিশনের পর্দায় ভেসে উঠে এই তথ্য—আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এটাই দলীয় সর্বনিম্ন রানের স্কোর।
দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই তখন আশায় বুক বেধেছিলেন—এই ম্যাচ জিতবে বাংলাদেশ! কিন্তু ক্রিকেটাররা, বিশেষ করে বাংলাদেশের ব্যাটাররা হতাশ করলেন দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের। এই ম্যাচ জিতে সিরিজে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ, এমনটা যাঁরা আশা করেছিলেন, মামুলি একটা লক্ষ্যতাড়ায় ব্যর্থ সেই তাঁদের আশাহত করলেন তানজিদ হাসান, সাইফ হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজরা।
১৯১ রানের লক্ষ্যতাড়ায় ২৮.৩ ওভারে বাংলাদেশ ১০৯ রানে অলআউট। হার ৮১ রানে। এই হারে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ হাতে রেখেই হারল বাংলাদেশ। আর এটা আফগানদের বিপক্ষে এই সংস্করণে বাংলাদেশের টানা হ্যাটট্রিক সিরিজ হার। এর আগে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে পর ২০২৫ আবারও প্রথম ও দ্বিতীয় ম্যাচ হারে সিরিজ হেরেছিল বাংলাদেশ। দুটো সিরিজেই বাংলাদেশ হেরেছিল ১-২ ব্যবধানে। ১৮ ও ১৫ রান করেছেন তাঁরা।
আফগান বোলাররা ভালো বল করেছেন, উইকেটও সহজ ছিল না—এটা মেনে নিয়েও প্রশ্ন তোলা যায়, ব্যাটাররা কি দায়িত্ব নিয়ে উইকেটে ব্যাট করতে পেরেছেন, না করার চেষ্টা করেছেন?
নড়বড়ে টেকনিক বাংলাদেশ ব্যাটারদের চিরন্তন সমস্যা। বাজে শট সিলেকশনও নতুন সমস্যা নয়। আর পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে খেলার প্রবণতা কোনো ব্যাটারের মধ্যে ছিল বলে মনে হয় না! থাকলে কী আর নাজমুল হোসেন শান্ত (৭) ওভাবে রান উট হতে পারতেন! ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে, একের পর এক উইকেটে আসা যাওয়া করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ৫০ ওভারের ম্যাচে ৩০ রানের একটা জুটিও নেই বাংলাদেশের। ফল যা হওয়া তাই হয়েছে ১০৯ রানে অলআউট বাংলাদেশ। আফগানদের বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে কম রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড বাংলাদেশের। এর আগে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন দলীয় রান ছিল ১১৯, ২০১৮ সালে আবুধাবিতে।
বল হাতে বড় দুর্বোধ্য হয়ে উঠেছিলেন রশিদ খান। ১৭ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ৩ উইকেট নিয়েছেন আজমতউল্লাহ ওমারজাই।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ইব্রাহিম জাদরানের ৯৫ রানের ইনিংসে ভর করে ৪৪.৫ ১৯০ রান তোলে আফগানিস্তান আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে ওয়ানডেতে প্রথম ইনিংসে এটাই কোনো দলের সর্বনিম্ন রান। এর আগের সর্বনিম্ন ছিল পাকিস্তানের ১৯৭; ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই রানে অলআউট হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তান।
সিরিজ বাঁচিয়ে রাখার লড়াইয়ে ভালো করেছেন বাংলাদেশের বোলাররা। দারুণ এক শর্ট বলে তানজিম হাসান সাকিব ফেরান রহমানউল্লাহ গুরবাজকে (১১)। লেগ স্টাম্পে থাকা শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করে ফেলে ডিপ স্কয়ার লেগে জাকের আলীকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন গুরবাজ। আফগানিস্তানের রান তখন ১৮। এরপর তিনে ব্যাটিংয়ে আসা সেদিকউল্লাহ তাহলকে ফেরান তানভিরুল ইসলাম। তাঁকে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে অং অনে তানজিমের হাতে ক্যাচ দেন আতাল (৮)।
৩৮ রানে ২ উইকেট খুইয়ে ফেলার পর উইকেটে ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন ইব্রাহিম জাদরান ও রহমত শাহ। কিন্তু তানভিরের লেগ স্টাম্পের বাইরের বল ডিপ মিড উইকেটে পাঠিয়ে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে সমস্যা অনুভব করেন তিনি। শুশ্রূষা নিয়ে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতেই বুঝতে পারেন, খেলার মতো অবস্থা নেই তাঁর। খোঁড়াতে খোঁড়াতে মাঠ ছেড়ে যান তিনি। যদি পরে আরেক দফায় মাঠে ব্যাট করতে নেমেছিলেন, কিন্তু মাত্র এক বল খেলেই উঠে যান তিনি। আর তাতেই আফগান ইনিংসের সমাপ্তি। ৪৪.৫ ওভারে আফগানরা তোলেন ১৯০ রান। ইব্রাহিমের ১৪০ বলের ইনিংসটিতে আছে ৩টি চার ও ১টি ছয়। তাঁকে আউট করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। মিরাজই বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল বোলার। প্রথম ওয়ানডেতে দলের সর্বোচ্চ স্কোরার মিরাজ এদিন ৪২ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। তানজিম হোসেন সাকিব ৩৫ রানে ২টি এবং রিশাদ হোসেন ৩৭ রানে ২টি উইকেট নিয়েছেন।

ব্রিজবেন টেস্টের প্রথম দিনটাই হতে পারতো অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু বাদ সাধেন জো রুট। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারের হার না মানা সেঞ্চুরিতে ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রথম দিনের লড়াই জমিয়ে তোলে ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় দিন আর স্বাগতিকেদের সঙ্গে পেরে উঠল না ইংলিশরা। ৩ ফিফটিতে সফরকারীদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়েছে স্টিভ স্মিথের দল।
১০ মিনিট আগে
বাজি কেলেঙ্কারিতে কিছুদিন ধরে টালমাটাল তুর্কি ফুটবল। এই অভিযোগে গত দুই মাসে নিষেধাজ্ঞার হিড়িক চলছে দেশটিতে। এবার আরও একটি বাজে খবর এল তুর্কি ফুটবলে। অবৈধ বাজি ধরার অভিযোগে আজ ৪৬ জনকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন ইস্তাম্বুলের প্রসিকিউটররা। তাঁদের মধ্যে ২৯ জনই ফুটবলার।
১ ঘণ্টা আগে
মৌসুমের শুরুটা তারা করেছে নবাগত পিডব্লিউডি স্পোর্টস ক্লাবের বিপক্ষে ড্র করে। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বাংলাদেশ ফুটবল লিগে টানা চার ম্যাচে জয় তুলে নিল বসুন্ধরা কিংস। আজ ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা। এনিয়ে টানা দুই ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৫ গোল করে বড় জয় আদায় করল মারিও গোমেসের
১ ঘণ্টা আগে
পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম দিনটাই হতে পারতো অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু বাদ সাধেন জো রুট। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারের হার না মানা সেঞ্চুরিতে ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রথম দিনের লড়াই জমিয়ে তোলে ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় দিন আর স্বাগতিকেদের সঙ্গে পেরে উঠল না ইংলিশরা। ৩ ফিফটিতে সফরকারীদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়েছে স্টিভ স্মিথের দল।
গ্যাবায় ৩২৫ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ইংল্যান্ড। এদিন নিজেদের সংগ্রহটা বেশিদূর নিয়ে যেতে পারেনি বেন স্টোকসরা। ৩৩৪ রানে অলআউট হয় তারা। জফরা আর্চার ব্যক্তিগত ৩৮ রানে বেন ডগেটের বলে আউট হলে থামে ইংল্যান্ড। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ১৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন রুট। ৭৬ রান এনে দেন জ্যাক ক্রলি। হ্যারি ব্রুকের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান। ৭৫ রানে ৬ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল মিচেল স্টার্ক।
জবাবে ৩৭৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া। ৪ উইকেট হাতে রেখে ৪৪ রানের লিড নিয়েছে অজিরা। উইকেটে আসা সবাই দলকে ভরসা দিয়েছেন। উদ্বোধনী জুটিতে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে নিয়ে ৭৭ রান তোলেন উসমান খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া ট্রাভিস হেড। ৩৩ রান করে ফিরে যান তিনি। দ্বিতীয় উইকেটে মারনাশ লাবুশেনকে নিয়ে ৬৯ রান যোগ করেন ওয়েদারাল্ড। তাঁর বিদায়ে এই জুটি ভাঙে। আর্চারের বলে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়ার আগে ৭২ রান করেন ওয়েদারাল্ড। দ্বিতীয় দিনে অস্ট্রেলিয়ার কোনো ব্যাটারের হয়ে এটাই সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।
ওয়েদারাল্ডের পর ফিফটি তুলে নেন লাবুশেন ও স্মিথ। তাঁদের অবদান ৬৫ ও ৬১ রান। ফিফটির অপেক্ষায় আছেন অ্যালেক্স ক্যারি। ৪৬ রান নিয়ে তৃতীয় দিনে ব্যাট করতে নামবেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। মাত্র ৫ রানের জন্য ফিফটিবঞ্চিত হন ক্যামেরুন গ্রিন। ব্যক্তিগত ৪৫ রানে ব্রাইডন কার্সের বলে বোল্ড হন তিনি। ক্যারির সঙ্গে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন মাইকেল নেসার। ১৫ রানে অপরাজিত আছেন এই বোলিং অলরাউন্ডার। ১১৩ রানে ৩ উইকেট নেন কার্স। স্টোকসের শিকার ২ উইকেট। ৯৩ রান খরচ করেন ইংলিশ দলপতি।

ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম দিনটাই হতে পারতো অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু বাদ সাধেন জো রুট। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারের হার না মানা সেঞ্চুরিতে ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রথম দিনের লড়াই জমিয়ে তোলে ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় দিন আর স্বাগতিকেদের সঙ্গে পেরে উঠল না ইংলিশরা। ৩ ফিফটিতে সফরকারীদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়েছে স্টিভ স্মিথের দল।
গ্যাবায় ৩২৫ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ইংল্যান্ড। এদিন নিজেদের সংগ্রহটা বেশিদূর নিয়ে যেতে পারেনি বেন স্টোকসরা। ৩৩৪ রানে অলআউট হয় তারা। জফরা আর্চার ব্যক্তিগত ৩৮ রানে বেন ডগেটের বলে আউট হলে থামে ইংল্যান্ড। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ১৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন রুট। ৭৬ রান এনে দেন জ্যাক ক্রলি। হ্যারি ব্রুকের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান। ৭৫ রানে ৬ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল মিচেল স্টার্ক।
জবাবে ৩৭৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া। ৪ উইকেট হাতে রেখে ৪৪ রানের লিড নিয়েছে অজিরা। উইকেটে আসা সবাই দলকে ভরসা দিয়েছেন। উদ্বোধনী জুটিতে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে নিয়ে ৭৭ রান তোলেন উসমান খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া ট্রাভিস হেড। ৩৩ রান করে ফিরে যান তিনি। দ্বিতীয় উইকেটে মারনাশ লাবুশেনকে নিয়ে ৬৯ রান যোগ করেন ওয়েদারাল্ড। তাঁর বিদায়ে এই জুটি ভাঙে। আর্চারের বলে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়ার আগে ৭২ রান করেন ওয়েদারাল্ড। দ্বিতীয় দিনে অস্ট্রেলিয়ার কোনো ব্যাটারের হয়ে এটাই সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।
ওয়েদারাল্ডের পর ফিফটি তুলে নেন লাবুশেন ও স্মিথ। তাঁদের অবদান ৬৫ ও ৬১ রান। ফিফটির অপেক্ষায় আছেন অ্যালেক্স ক্যারি। ৪৬ রান নিয়ে তৃতীয় দিনে ব্যাট করতে নামবেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। মাত্র ৫ রানের জন্য ফিফটিবঞ্চিত হন ক্যামেরুন গ্রিন। ব্যক্তিগত ৪৫ রানে ব্রাইডন কার্সের বলে বোল্ড হন তিনি। ক্যারির সঙ্গে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন মাইকেল নেসার। ১৫ রানে অপরাজিত আছেন এই বোলিং অলরাউন্ডার। ১১৩ রানে ৩ উইকেট নেন কার্স। স্টোকসের শিকার ২ উইকেট। ৯৩ রান খরচ করেন ইংলিশ দলপতি।

আফগানিস্তানের ইনিংস যখন ১৯০ রানে শেষ হয়, তখন ম্যাচের সম্প্রচারকারী টেলিভিশনের পর্দায় ভেসে উঠে এই তথ্য—আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এটাই দলীয় সর্বনিম্ন রানের স্কোর।
১২ অক্টোবর ২০২৫
বাজি কেলেঙ্কারিতে কিছুদিন ধরে টালমাটাল তুর্কি ফুটবল। এই অভিযোগে গত দুই মাসে নিষেধাজ্ঞার হিড়িক চলছে দেশটিতে। এবার আরও একটি বাজে খবর এল তুর্কি ফুটবলে। অবৈধ বাজি ধরার অভিযোগে আজ ৪৬ জনকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন ইস্তাম্বুলের প্রসিকিউটররা। তাঁদের মধ্যে ২৯ জনই ফুটবলার।
১ ঘণ্টা আগে
মৌসুমের শুরুটা তারা করেছে নবাগত পিডব্লিউডি স্পোর্টস ক্লাবের বিপক্ষে ড্র করে। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বাংলাদেশ ফুটবল লিগে টানা চার ম্যাচে জয় তুলে নিল বসুন্ধরা কিংস। আজ ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা। এনিয়ে টানা দুই ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৫ গোল করে বড় জয় আদায় করল মারিও গোমেসের
১ ঘণ্টা আগে
পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাজি কেলেঙ্কারিতে কিছুদিন ধরে টালমাটাল তুর্কি ফুটবল। এই অভিযোগে গত দুই মাসে নিষেধাজ্ঞার হিড়িক চলছে দেশটিতে। এবার আরও একটি বাজে খবর এল তুর্কি ফুটবলে। অবৈধ বাজি ধরার অভিযোগে আজ ৪৬ জনকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন ইস্তাম্বুলের প্রসিকিউটররা। তাঁদের মধ্যে ২৯ জনই ফুটবলার।
অভিযুক্ত ফুটবলাররা কোন ক্লাবের, সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ মৌসুমে তৃতীয় বিভাগের একটি ম্যাচে বাজি-কাণ্ডে জড়ায় দুটি ক্লাব। বাজি কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত ছিলেন খোদ ওই দুটি ক্লাবের সভাপতি।
প্রসিকিউটরের অফিস জানিয়েছে, গ্রেপ্তারের আদেশে থাকা ৪৬ জনের মধ্যে পুলিশ এখন পর্যন্ত ৩৫ জনকে আটক করেছে। পাঁচজন বিদেশে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, গ্রেপ্তার খেলোয়াড়দের মধ্যে ২৭ জন তাঁদের নিজস্ব দলের ম্যাচে বাজি ধরার অভিযোগে অভিযুক্ত।
তাঁদের মধ্যে একজন হলেন মেতেহান বালতাচি, যিনি বর্তমান তুর্কি চ্যাম্পিয়ন গালাতাসারাইয়ের হয়ে খেলছেন। এই মাসের শুরুতে বাজি কেলেঙ্কারিতে তাঁকে ৯ মাসের জন্য বরখাস্ত করেছিল তুর্কি ফুটবল ফেডারেশন (টিএফএফ)।
তুর্কি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, অভিযুক্ত ম্যাচটি সহজে তদন্তকারীদের দৃষ্টিতে আসে। কারণ, সেই ম্যাচে কোনো দলই গোল করার জন্য ন্যূনতম চেষ্টা করেনি। বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, সেখান থেকে পুরো তদন্ত শুরু হয়েছিল।
প্রসিকিউটররা তাঁদের নিজস্ব দলের সঙ্গে বাজি ধরার সন্দেহে থাকা অন্য ২৬ জন খেলোয়াড়কে শনাক্ত করতে পারেননি। তবে বলেছেন, ইস্তাম্বুলের আরেকটি প্রধান ক্লাব ফেনারবাচের হয়ে খেলা মের্ট হাকান ইয়ান্দাস অন্য কারও অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বাজি ধরেছিলেন।
এখন পর্যন্ত এক হাজারের বেশি তুর্কি খেলোয়াড়কে বরখাস্ত করেছে টিএফএফ। এর মধ্যে দেশটির সুপার লিগের ২৫ জন ফুটবলার আছেন। তাঁদের ৪৫ দিন থেকে সর্বোচ্চ ১ বছর পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার তালিকায় থাকা ৯০০ জনের বেশি ফুটবলার তৃতীয় ও চতুর্থ বিভাগের। বাজি-কাণ্ডে গত অক্টোবরে প্রায় ১৫০ জন রেফারিকে বরখাস্ত করেছে টিএফএফ।

বাজি কেলেঙ্কারিতে কিছুদিন ধরে টালমাটাল তুর্কি ফুটবল। এই অভিযোগে গত দুই মাসে নিষেধাজ্ঞার হিড়িক চলছে দেশটিতে। এবার আরও একটি বাজে খবর এল তুর্কি ফুটবলে। অবৈধ বাজি ধরার অভিযোগে আজ ৪৬ জনকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন ইস্তাম্বুলের প্রসিকিউটররা। তাঁদের মধ্যে ২৯ জনই ফুটবলার।
অভিযুক্ত ফুটবলাররা কোন ক্লাবের, সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ মৌসুমে তৃতীয় বিভাগের একটি ম্যাচে বাজি-কাণ্ডে জড়ায় দুটি ক্লাব। বাজি কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত ছিলেন খোদ ওই দুটি ক্লাবের সভাপতি।
প্রসিকিউটরের অফিস জানিয়েছে, গ্রেপ্তারের আদেশে থাকা ৪৬ জনের মধ্যে পুলিশ এখন পর্যন্ত ৩৫ জনকে আটক করেছে। পাঁচজন বিদেশে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, গ্রেপ্তার খেলোয়াড়দের মধ্যে ২৭ জন তাঁদের নিজস্ব দলের ম্যাচে বাজি ধরার অভিযোগে অভিযুক্ত।
তাঁদের মধ্যে একজন হলেন মেতেহান বালতাচি, যিনি বর্তমান তুর্কি চ্যাম্পিয়ন গালাতাসারাইয়ের হয়ে খেলছেন। এই মাসের শুরুতে বাজি কেলেঙ্কারিতে তাঁকে ৯ মাসের জন্য বরখাস্ত করেছিল তুর্কি ফুটবল ফেডারেশন (টিএফএফ)।
তুর্কি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, অভিযুক্ত ম্যাচটি সহজে তদন্তকারীদের দৃষ্টিতে আসে। কারণ, সেই ম্যাচে কোনো দলই গোল করার জন্য ন্যূনতম চেষ্টা করেনি। বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, সেখান থেকে পুরো তদন্ত শুরু হয়েছিল।
প্রসিকিউটররা তাঁদের নিজস্ব দলের সঙ্গে বাজি ধরার সন্দেহে থাকা অন্য ২৬ জন খেলোয়াড়কে শনাক্ত করতে পারেননি। তবে বলেছেন, ইস্তাম্বুলের আরেকটি প্রধান ক্লাব ফেনারবাচের হয়ে খেলা মের্ট হাকান ইয়ান্দাস অন্য কারও অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বাজি ধরেছিলেন।
এখন পর্যন্ত এক হাজারের বেশি তুর্কি খেলোয়াড়কে বরখাস্ত করেছে টিএফএফ। এর মধ্যে দেশটির সুপার লিগের ২৫ জন ফুটবলার আছেন। তাঁদের ৪৫ দিন থেকে সর্বোচ্চ ১ বছর পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার তালিকায় থাকা ৯০০ জনের বেশি ফুটবলার তৃতীয় ও চতুর্থ বিভাগের। বাজি-কাণ্ডে গত অক্টোবরে প্রায় ১৫০ জন রেফারিকে বরখাস্ত করেছে টিএফএফ।

আফগানিস্তানের ইনিংস যখন ১৯০ রানে শেষ হয়, তখন ম্যাচের সম্প্রচারকারী টেলিভিশনের পর্দায় ভেসে উঠে এই তথ্য—আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এটাই দলীয় সর্বনিম্ন রানের স্কোর।
১২ অক্টোবর ২০২৫
ব্রিজবেন টেস্টের প্রথম দিনটাই হতে পারতো অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু বাদ সাধেন জো রুট। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারের হার না মানা সেঞ্চুরিতে ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রথম দিনের লড়াই জমিয়ে তোলে ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় দিন আর স্বাগতিকেদের সঙ্গে পেরে উঠল না ইংলিশরা। ৩ ফিফটিতে সফরকারীদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়েছে স্টিভ স্মিথের দল।
১০ মিনিট আগে
মৌসুমের শুরুটা তারা করেছে নবাগত পিডব্লিউডি স্পোর্টস ক্লাবের বিপক্ষে ড্র করে। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বাংলাদেশ ফুটবল লিগে টানা চার ম্যাচে জয় তুলে নিল বসুন্ধরা কিংস। আজ ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা। এনিয়ে টানা দুই ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৫ গোল করে বড় জয় আদায় করল মারিও গোমেসের
১ ঘণ্টা আগে
পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মৌসুমের শুরুটা তারা করেছে নবাগত পিডব্লিউডি স্পোর্টস ক্লাবের বিপক্ষে ড্র করে। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বাংলাদেশ ফুটবল লিগে টানা চার ম্যাচে জয় তুলে নিল বসুন্ধরা কিংস। আজ ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা। এনিয়ে টানা দুই ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৫ গোল করে বড় জয় আদায় করল মারিও গোমেসের দল।
মুন্সিগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে কিংসকে ৪১ মিনিটের বেশি সামলে রাখতে পারেনি ব্রাদার্স। রাকিব হোসেন ছিলেন দুর্দান্ত ফর্মে। ডানপ্রান্ত ত্রাস সৃষ্টি করা এই উইঙ্গার পেয়েছেন হ্যাটট্রিক অ্যাসিস্টের স্বাদ। যদিও গোলের দেখা পাননি। দোরিয়েলতনকে দিয়ে প্রথম গোলের উপলক্ষ্য এনে দেন তিনি। ডানপ্রান্ত দিয়ে বাড়ানো ক্রস দুই ডিফেন্ডারের মাথার ওপর দিয়ে হেডে জালে পাঠান দোরিয়েলতন।
প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। দোরিয়েলতনের শট ব্রাদার্স গোলরক্ষক ইশাক আলী ফিরিয়ে দিলেও রিবাউন্ড শটে জাল খুঁজে নেন তিনি।
বিরতির পর আরও ক্ষিপ্র হয়ে ওঠে কিংস। ৫০ মিনিটে রাকিবের কাটব্যাক থেকে বার ঘেঁষে গোল আদায় করেন এমানুয়েল সানডে। চার মিনিট পর আবারও রাকিবের অ্যাসিস্ট। এবার তাঁর ব্যাকপাসে ডিফ্লেক্টেড শটে বল জালে পাঠান সোহেল রানা জুনিয়র। ৭৭ মিনিটে শাহরিয়ার ইমনের লং পাস থেকে নিজের দ্বিতীয় গোলের দেখা পান দোরিয়েলতন। ৯০ মিনিটে জামাল ভূঁইয়ার কর্নার থেকে হেডে ব্যবধান কমান ব্রাদার্সের মোজাম্মেল হোসেন নীরা।
৫ ম্যাচে ৪ জয়ে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও পোক্ত করল কিংস। দ্বিতীয় হারের স্বাদ পাওয়া ব্রাদার্স ৭ পয়েন্ট নিয়ে আছে চারে।

মৌসুমের শুরুটা তারা করেছে নবাগত পিডব্লিউডি স্পোর্টস ক্লাবের বিপক্ষে ড্র করে। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বাংলাদেশ ফুটবল লিগে টানা চার ম্যাচে জয় তুলে নিল বসুন্ধরা কিংস। আজ ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা। এনিয়ে টানা দুই ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৫ গোল করে বড় জয় আদায় করল মারিও গোমেসের দল।
মুন্সিগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে কিংসকে ৪১ মিনিটের বেশি সামলে রাখতে পারেনি ব্রাদার্স। রাকিব হোসেন ছিলেন দুর্দান্ত ফর্মে। ডানপ্রান্ত ত্রাস সৃষ্টি করা এই উইঙ্গার পেয়েছেন হ্যাটট্রিক অ্যাসিস্টের স্বাদ। যদিও গোলের দেখা পাননি। দোরিয়েলতনকে দিয়ে প্রথম গোলের উপলক্ষ্য এনে দেন তিনি। ডানপ্রান্ত দিয়ে বাড়ানো ক্রস দুই ডিফেন্ডারের মাথার ওপর দিয়ে হেডে জালে পাঠান দোরিয়েলতন।
প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। দোরিয়েলতনের শট ব্রাদার্স গোলরক্ষক ইশাক আলী ফিরিয়ে দিলেও রিবাউন্ড শটে জাল খুঁজে নেন তিনি।
বিরতির পর আরও ক্ষিপ্র হয়ে ওঠে কিংস। ৫০ মিনিটে রাকিবের কাটব্যাক থেকে বার ঘেঁষে গোল আদায় করেন এমানুয়েল সানডে। চার মিনিট পর আবারও রাকিবের অ্যাসিস্ট। এবার তাঁর ব্যাকপাসে ডিফ্লেক্টেড শটে বল জালে পাঠান সোহেল রানা জুনিয়র। ৭৭ মিনিটে শাহরিয়ার ইমনের লং পাস থেকে নিজের দ্বিতীয় গোলের দেখা পান দোরিয়েলতন। ৯০ মিনিটে জামাল ভূঁইয়ার কর্নার থেকে হেডে ব্যবধান কমান ব্রাদার্সের মোজাম্মেল হোসেন নীরা।
৫ ম্যাচে ৪ জয়ে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও পোক্ত করল কিংস। দ্বিতীয় হারের স্বাদ পাওয়া ব্রাদার্স ৭ পয়েন্ট নিয়ে আছে চারে।

আফগানিস্তানের ইনিংস যখন ১৯০ রানে শেষ হয়, তখন ম্যাচের সম্প্রচারকারী টেলিভিশনের পর্দায় ভেসে উঠে এই তথ্য—আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এটাই দলীয় সর্বনিম্ন রানের স্কোর।
১২ অক্টোবর ২০২৫
ব্রিজবেন টেস্টের প্রথম দিনটাই হতে পারতো অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু বাদ সাধেন জো রুট। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারের হার না মানা সেঞ্চুরিতে ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রথম দিনের লড়াই জমিয়ে তোলে ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় দিন আর স্বাগতিকেদের সঙ্গে পেরে উঠল না ইংলিশরা। ৩ ফিফটিতে সফরকারীদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়েছে স্টিভ স্মিথের দল।
১০ মিনিট আগে
বাজি কেলেঙ্কারিতে কিছুদিন ধরে টালমাটাল তুর্কি ফুটবল। এই অভিযোগে গত দুই মাসে নিষেধাজ্ঞার হিড়িক চলছে দেশটিতে। এবার আরও একটি বাজে খবর এল তুর্কি ফুটবলে। অবৈধ বাজি ধরার অভিযোগে আজ ৪৬ জনকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন ইস্তাম্বুলের প্রসিকিউটররা। তাঁদের মধ্যে ২৯ জনই ফুটবলার।
১ ঘণ্টা আগে
পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
এ বছরের অক্টোবরে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন আলবা। ২০২৫ এমএলএস দিয়ে শেষ করবেন তাঁর দীর্ঘ ২০ বছরের ক্যারিয়ার। চেজ স্টেডিয়ামে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় রাত দেড়টায় শুরু হবে এমএলএস কাপের ইন্টার মায়ামি-ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপস ফাইনাল ম্যাচ। এই ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে এসে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন আলবা। ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচের সময় মুহূর্তটা কেমন হবে, সেটা অনুভব করতে পারছেন তিনি। ৩৬ বছর বয়সী স্প্যানিশ এই ডিফেন্ডার বলেন, ‘এটা একেবারে আলাদা। কারণ, আমি জানি ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। অবশ্যই এটা ফাইনাল ম্যাচ। এর গুরুত্ব আছে। কিন্তু এটা ক্লাব ছাপিয়ে বড় কিছু। যা-ই হোক না কেন, আমি ছেড়ে যাচ্ছি। অবশ্যই শিরোপা দিয়ে শেষ করতে চাই।’
২০১২ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ১১ বছর বার্সেলোনায় খেলেছেন জর্দি আলবা। যে ২০২৩ সালে মেসি প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি) ছেড়ে ইন্টার মায়ামিতে গিয়েছেন, সে বছরই আলবা পাড়ি জমান ইন্টার মায়ামিতে। বার্সা থেকে যখন বিদায় নিয়েছিলেন, সেই মুহূর্তের কথা এমএলএস কাপ ফাইনালের আগের দিন স্মরণ করেছেন। আলবা বলেন, ‘আমি জানি না কীভাবে এটা সামলাব। সেই আবেগময় মুহূর্তটা অনুভব করা যায় না। বার্সেলোনার হয়ে আমার শেষ ম্যাচের দিনও আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম। তবে এটা (এমএলএস কাপ ফাইনাল) তো শুধু দলবদল নয়। আমার তো এরপর আর মাঠেই নামা হবে না।’
ইন্টার মায়ামি যেন বার্সেলোনার সাবেক ফুটবলারদের মিলনমেলা হয়ে উঠেছে। মেসি, সুয়ারেজ, সার্জিও বুসকেতস, আলবারা ফের মিলেছেন মায়ামিতে এসে। মেসি আসার পর ২০২৩ সালে লিগস কাপ, ২০২৪ সালে সাপোর্টার্স শিল্ড—এই দুটি শিরোপা জিতেছে মায়ামি। যে স্টেডিয়ামেই ইন্টার মায়ামির ম্যাচ হোক না কেন, মেসির খেলা দেখতে গ্যালারি ভরপুর হয়ে ওঠে। তাঁর সঙ্গে সেলফি তুলতে ভক্ত-সমর্থকেরা উন্মুখ হয়ে থাকেন। গত বছর কোপা আমেরিকায় যুক্তরাষ্ট্রের যে স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনার খেলা হয়েছে, সেখানে তাঁর জার্সি পরিহিত ভক্ত-সমর্থকদের মাঠে দেখা গেছে।
মেসি-সুয়ারেজদের সঙ্গে আবার যে পুনরায় একত্র হতে পেরেছেন, সেটা আলবার কাছে রোমাঞ্চকর। ৩৬ বছর বয়সী স্প্যানিশ ডিফেন্ডার বলেন, ‘নতুন একধরনের অভিজ্ঞতা হবে। তবে রোমাঞ্চকর। সাবেক সতীর্থদের সঙ্গে আবার পুনর্মিলন হয়েছে। ক্লাবটা (ইন্টার মায়ামি) কতটা গড়ে উঠেছে, সেটা স্পষ্ট। ফাইনালে ওঠা ইন্টার মায়ামির জন্য ঐতিহাসিক। তাদের সঙ্গে অনেক ম্যাচ খেলতে পেরে সৌভাগ্য।’ বার্সার জার্সিতে আলবা ছয়বার লা লিগা ও একবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল জিতলে মায়ামির হয়ে শিরোপার হ্যাটট্রিক করবেন তিনি। মেসির মতো আলবাও মায়ামির হয়ে লিগস কাপ ও সাপোর্টার্স শিল্ডের শিরোপা জিতেছেন।

পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
এ বছরের অক্টোবরে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন আলবা। ২০২৫ এমএলএস দিয়ে শেষ করবেন তাঁর দীর্ঘ ২০ বছরের ক্যারিয়ার। চেজ স্টেডিয়ামে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় রাত দেড়টায় শুরু হবে এমএলএস কাপের ইন্টার মায়ামি-ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপস ফাইনাল ম্যাচ। এই ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে এসে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন আলবা। ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচের সময় মুহূর্তটা কেমন হবে, সেটা অনুভব করতে পারছেন তিনি। ৩৬ বছর বয়সী স্প্যানিশ এই ডিফেন্ডার বলেন, ‘এটা একেবারে আলাদা। কারণ, আমি জানি ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। অবশ্যই এটা ফাইনাল ম্যাচ। এর গুরুত্ব আছে। কিন্তু এটা ক্লাব ছাপিয়ে বড় কিছু। যা-ই হোক না কেন, আমি ছেড়ে যাচ্ছি। অবশ্যই শিরোপা দিয়ে শেষ করতে চাই।’
২০১২ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ১১ বছর বার্সেলোনায় খেলেছেন জর্দি আলবা। যে ২০২৩ সালে মেসি প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি) ছেড়ে ইন্টার মায়ামিতে গিয়েছেন, সে বছরই আলবা পাড়ি জমান ইন্টার মায়ামিতে। বার্সা থেকে যখন বিদায় নিয়েছিলেন, সেই মুহূর্তের কথা এমএলএস কাপ ফাইনালের আগের দিন স্মরণ করেছেন। আলবা বলেন, ‘আমি জানি না কীভাবে এটা সামলাব। সেই আবেগময় মুহূর্তটা অনুভব করা যায় না। বার্সেলোনার হয়ে আমার শেষ ম্যাচের দিনও আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম। তবে এটা (এমএলএস কাপ ফাইনাল) তো শুধু দলবদল নয়। আমার তো এরপর আর মাঠেই নামা হবে না।’
ইন্টার মায়ামি যেন বার্সেলোনার সাবেক ফুটবলারদের মিলনমেলা হয়ে উঠেছে। মেসি, সুয়ারেজ, সার্জিও বুসকেতস, আলবারা ফের মিলেছেন মায়ামিতে এসে। মেসি আসার পর ২০২৩ সালে লিগস কাপ, ২০২৪ সালে সাপোর্টার্স শিল্ড—এই দুটি শিরোপা জিতেছে মায়ামি। যে স্টেডিয়ামেই ইন্টার মায়ামির ম্যাচ হোক না কেন, মেসির খেলা দেখতে গ্যালারি ভরপুর হয়ে ওঠে। তাঁর সঙ্গে সেলফি তুলতে ভক্ত-সমর্থকেরা উন্মুখ হয়ে থাকেন। গত বছর কোপা আমেরিকায় যুক্তরাষ্ট্রের যে স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনার খেলা হয়েছে, সেখানে তাঁর জার্সি পরিহিত ভক্ত-সমর্থকদের মাঠে দেখা গেছে।
মেসি-সুয়ারেজদের সঙ্গে আবার যে পুনরায় একত্র হতে পেরেছেন, সেটা আলবার কাছে রোমাঞ্চকর। ৩৬ বছর বয়সী স্প্যানিশ ডিফেন্ডার বলেন, ‘নতুন একধরনের অভিজ্ঞতা হবে। তবে রোমাঞ্চকর। সাবেক সতীর্থদের সঙ্গে আবার পুনর্মিলন হয়েছে। ক্লাবটা (ইন্টার মায়ামি) কতটা গড়ে উঠেছে, সেটা স্পষ্ট। ফাইনালে ওঠা ইন্টার মায়ামির জন্য ঐতিহাসিক। তাদের সঙ্গে অনেক ম্যাচ খেলতে পেরে সৌভাগ্য।’ বার্সার জার্সিতে আলবা ছয়বার লা লিগা ও একবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল জিতলে মায়ামির হয়ে শিরোপার হ্যাটট্রিক করবেন তিনি। মেসির মতো আলবাও মায়ামির হয়ে লিগস কাপ ও সাপোর্টার্স শিল্ডের শিরোপা জিতেছেন।

আফগানিস্তানের ইনিংস যখন ১৯০ রানে শেষ হয়, তখন ম্যাচের সম্প্রচারকারী টেলিভিশনের পর্দায় ভেসে উঠে এই তথ্য—আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এটাই দলীয় সর্বনিম্ন রানের স্কোর।
১২ অক্টোবর ২০২৫
ব্রিজবেন টেস্টের প্রথম দিনটাই হতে পারতো অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু বাদ সাধেন জো রুট। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারের হার না মানা সেঞ্চুরিতে ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রথম দিনের লড়াই জমিয়ে তোলে ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় দিন আর স্বাগতিকেদের সঙ্গে পেরে উঠল না ইংলিশরা। ৩ ফিফটিতে সফরকারীদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়েছে স্টিভ স্মিথের দল।
১০ মিনিট আগে
বাজি কেলেঙ্কারিতে কিছুদিন ধরে টালমাটাল তুর্কি ফুটবল। এই অভিযোগে গত দুই মাসে নিষেধাজ্ঞার হিড়িক চলছে দেশটিতে। এবার আরও একটি বাজে খবর এল তুর্কি ফুটবলে। অবৈধ বাজি ধরার অভিযোগে আজ ৪৬ জনকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন ইস্তাম্বুলের প্রসিকিউটররা। তাঁদের মধ্যে ২৯ জনই ফুটবলার।
১ ঘণ্টা আগে
মৌসুমের শুরুটা তারা করেছে নবাগত পিডব্লিউডি স্পোর্টস ক্লাবের বিপক্ষে ড্র করে। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বাংলাদেশ ফুটবল লিগে টানা চার ম্যাচে জয় তুলে নিল বসুন্ধরা কিংস। আজ ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা। এনিয়ে টানা দুই ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৫ গোল করে বড় জয় আদায় করল মারিও গোমেসের
১ ঘণ্টা আগে