
টেস্ট সিরিজ জয় তো দূরে থাক, অস্ট্রেলিয়ার মাঠে পাকিস্তানের টেস্ট জয় এখন সোনালি অতীত। ১৯৯৫-এর পর বিভিন্ন অধিনায়কের নেতৃত্বে পাকিস্তান দল অস্ট্রেলিয়া সফরে গেলেও টেস্টে জয় পাওয়া হয়নি। সদ্য সমাপ্ত টেস্ট সিরিজে পাকিস্তানকে অস্ট্রেলিয়া করেছে ধবলধোলাই। ফল যা-ই হোক, মাঠে বসেই কয়েক লাখ মানুষ সিরিজটি উপভোগ করেছেন।
এবারের অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান সিরিজের প্রথম টেস্ট গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর শুরু হয়েছিল পার্থে। এরপর ২৬ ডিসেম্বর মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) বক্সিং ডে টেস্ট ছিল সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। আর নতুন বছরের শুরুতে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) মুখোমুখি হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান। কোন মাঠে কেমন দর্শক ছিলেন, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) তা গতকাল প্রকাশ করেছে। সিডনির মাঠে বসে খেলা উপভোগ করেছেন ১ লাখ ২৫ হাজার ২৯২ দর্শক। এর আগে মেলবোর্ন ও পার্থে দর্শক ছিলেন ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৩৫ ও ৫৯ হাজার ১২৫। সব মিলে টেস্ট সিরিজে দর্শক সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন লাখ (৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৫২)।
মাঠে বসে এত দর্শক খেলা উপভোগ করেছেন দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন সিএ’র প্রধান নির্বাহী নিক হকলি। হকলি বলেন, ‘বিভিন্ন দেশ থেকে এত মানুষ টেস্ট ম্যাচ দেখতে এসেছেন বলে আমরা বেশ রোমাঞ্চিত। পাকিস্তানের তিন টেস্টে সাড়ে তিন লাখ দর্শক থাকা প্রমাণ করে যে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্করণের খেলা দেখতে অস্ট্রেলিয়ার ভক্ত-সমর্থকেরা অনেক আবেগী।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ দিয়েই টেস্ট ক্যারিয়ারের ইতি টানার কথা আগেই জানিয়েছিলেন ডেভিড ওয়ার্নার। সেখানে সিডনিতে ঘরের মাঠেই ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলেন ওয়ার্নার। ১১২ টেস্টে ৪৪.৫৯ গড়ে করেন ৮৭৮৬ রান। টেস্ট ক্যারিয়ারের শেষ ইনিংসে করেন ফিফটি। ওয়ার্নারকে অভিনন্দন জানিয়ে হকলি বলেন, ‘ডেভিড ওয়ার্নারকে তার অসাধারণ টেস্ট ও ওয়ানডে ক্যারিয়ারের জন্য অভিনন্দন জানাই। ডেভিড অনেক ভক্তকে মাঠে আনতে পেরেছে। ঘরের মাঠ এসসিজিতে ফিফটিতে তার (ওয়ার্নার) টেস্ট ক্যারিয়ার শেষ হয়েছে দেখে বেশ ভালো লেগেছে। সব প্রজন্মের লোকেরা যে টেস্ট ক্রিকেট উপভোগ করছেন, তা দেখে দারুণ লাগছে। দর্শকপূর্ণ এসসিজি স্টেডিয়ামের পরিবেশ আসলেই ছিল দারুণ। নিঃসন্দেহে এটা সুন্দর স্মৃতি রেখে যাবে।’

টেস্ট সিরিজ জয় তো দূরে থাক, অস্ট্রেলিয়ার মাঠে পাকিস্তানের টেস্ট জয় এখন সোনালি অতীত। ১৯৯৫-এর পর বিভিন্ন অধিনায়কের নেতৃত্বে পাকিস্তান দল অস্ট্রেলিয়া সফরে গেলেও টেস্টে জয় পাওয়া হয়নি। সদ্য সমাপ্ত টেস্ট সিরিজে পাকিস্তানকে অস্ট্রেলিয়া করেছে ধবলধোলাই। ফল যা-ই হোক, মাঠে বসেই কয়েক লাখ মানুষ সিরিজটি উপভোগ করেছেন।
এবারের অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান সিরিজের প্রথম টেস্ট গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর শুরু হয়েছিল পার্থে। এরপর ২৬ ডিসেম্বর মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) বক্সিং ডে টেস্ট ছিল সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। আর নতুন বছরের শুরুতে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) মুখোমুখি হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান। কোন মাঠে কেমন দর্শক ছিলেন, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) তা গতকাল প্রকাশ করেছে। সিডনির মাঠে বসে খেলা উপভোগ করেছেন ১ লাখ ২৫ হাজার ২৯২ দর্শক। এর আগে মেলবোর্ন ও পার্থে দর্শক ছিলেন ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৩৫ ও ৫৯ হাজার ১২৫। সব মিলে টেস্ট সিরিজে দর্শক সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন লাখ (৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৫২)।
মাঠে বসে এত দর্শক খেলা উপভোগ করেছেন দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন সিএ’র প্রধান নির্বাহী নিক হকলি। হকলি বলেন, ‘বিভিন্ন দেশ থেকে এত মানুষ টেস্ট ম্যাচ দেখতে এসেছেন বলে আমরা বেশ রোমাঞ্চিত। পাকিস্তানের তিন টেস্টে সাড়ে তিন লাখ দর্শক থাকা প্রমাণ করে যে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্করণের খেলা দেখতে অস্ট্রেলিয়ার ভক্ত-সমর্থকেরা অনেক আবেগী।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ দিয়েই টেস্ট ক্যারিয়ারের ইতি টানার কথা আগেই জানিয়েছিলেন ডেভিড ওয়ার্নার। সেখানে সিডনিতে ঘরের মাঠেই ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলেন ওয়ার্নার। ১১২ টেস্টে ৪৪.৫৯ গড়ে করেন ৮৭৮৬ রান। টেস্ট ক্যারিয়ারের শেষ ইনিংসে করেন ফিফটি। ওয়ার্নারকে অভিনন্দন জানিয়ে হকলি বলেন, ‘ডেভিড ওয়ার্নারকে তার অসাধারণ টেস্ট ও ওয়ানডে ক্যারিয়ারের জন্য অভিনন্দন জানাই। ডেভিড অনেক ভক্তকে মাঠে আনতে পেরেছে। ঘরের মাঠ এসসিজিতে ফিফটিতে তার (ওয়ার্নার) টেস্ট ক্যারিয়ার শেষ হয়েছে দেখে বেশ ভালো লেগেছে। সব প্রজন্মের লোকেরা যে টেস্ট ক্রিকেট উপভোগ করছেন, তা দেখে দারুণ লাগছে। দর্শকপূর্ণ এসসিজি স্টেডিয়ামের পরিবেশ আসলেই ছিল দারুণ। নিঃসন্দেহে এটা সুন্দর স্মৃতি রেখে যাবে।’

২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলেছে আফগানিস্তান। এই সংস্করণের বিশ্বকাপের পরবর্তী পর্বেও আফগানরা শেষ চারে জায়গা করে নেবে বলে মনে করেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার হরভজন সিং।
২ ঘণ্টা আগে
ভাই হারালেন জিম্বাবুয়ের টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। মাত্র ১৩ বছর বয়সেই না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন এই তারকা অলরাউন্ডারের ছোট ভাই মুহাম্মাদ মাহদি। এক বিবৃতিতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট (এনজেডসি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
তিন ভেন্যুতে ২০২৬ বিপিএল হওয়ার কথা থাকলেও এবার সেটা দুই ভেন্যুতে করা হচ্ছে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামের নাম বিপিএলের ভেন্যুর তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশে ফেরার জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবুজ সংকেত পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেশে ফিরতে না পারায় বিসিবির পাশাপাশি সাবেক ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া এবং বর্তমান ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে দায়ী করেন এই অলরাউন্ডার। সম্প্রতি আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এস
৬ ঘণ্টা আগে