রানা আব্বাস, ঢাকা

এই ঝকঝকে আবহাওয়া তো, এই মেঘলা আকাশ। কখনো আবার ঝরঝরিয়ে বৃষ্টি। বাংলাদেশ দলের ছবিটা যেন শরতের এ আবহাওয়ার মতোই। কখনো দুর্দান্ত সব জয়ে ড্রেসিংরুমের পরিবেশ ঝকঝকে আকাশের মতোই পরিষ্কার মনে হচ্ছে। আবার কদিন পরই নানা বিতর্কিত ঘটনায় মনে হচ্ছে, ঠিক নেই, কিছুই ঠিক নেই! অন্দরের আকাশে মেঘের ঘনঘটা।
সেই মেঘ কখনো কখনো বিষণ্নতার বৃষ্টি হয়ে ঝরছে। এখন যেমন ঝরছে মুশফিকুর রহিমের মনে। কদিন আগে যেটি ঝরেছে তামিম ইকবালের মনে। তারও আগে ঝরেছে মাহমুদউল্লাহর মনে। আর গত ফেব্রুয়ারি-মার্চে সাকিব আল হাসানের মনে। সাকিব আবার অসম্ভব সাহসী চরিত্র। ‘সিস্টেম’ কিংবা ‘ম্যানেজমেন্টে’র জবাব দিতে তিনি কুণ্ঠাবোধ করেন না। জবাবের অংশ হিসেবেই গত মার্চে তিনি দেশের ক্রিকেট কাঁপিয়েছেন বিস্ফোরক সব মন্তব্যে! কখনো কখনো মুখে নয়, আকার-ইঙ্গিতেও বুঝিয়ে থাকেন সাকিব। গত কয়েক মাসের নানা ঘটনাপ্রবাহ আর খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলে একটি বিষয়ে পরিষ্কার—ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্টি বাড়ছে সিনিয়র ক্রিকেটারদের।
বছরের শুরুতেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের আগে আলোচনা ছিল মাশরাফি বিন মুর্তজাকে নিয়ে। অধিনায়কত্ব থেকে মাশরাফি বিদায় নিলেও আনুষ্ঠানিকভাবে খেলোয়াড়ি জীবনের ইতি তিনি এখনো টানেননি। তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, মাঠ থেকে ঘটা করে বিদায় নেওয়ার আগ্রহও তিনি হারিয়ে ফেলেছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের যে সংস্কৃতি, মাঠ থেকে মাশরাফির বিদায় না নেওয়া অস্বাভাবিকও কিছু নয়। তবে তাঁকে নিয়ে ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তগুলো সিনিয়র ক্রিকেটারদের কাছে ভিন্ন বার্তাই দিয়েছে। তাঁরা মনে করেন, মাশরাফিকে প্রাপ্য সম্মানটা দেওয়া হয়নি। এবং তাঁদের সঙ্গেও একই আচরণই করা হচ্ছে।
‘প্রাপ্য সম্মান না পাওয়া’র বিষয়টি আবার সামনে এসেছে সর্বশেষ মুশফিকের ঘটনায়। সিরিজের আগে কোচ রাসেল ডমিঙ্গো সংবাদ সম্মেলনে নুরুল হাসান সোহানের সঙ্গে মুশফিকের উইকেট কিপিং ভাগাভাগির বিষয়টি জানিয়েছিলেন। পরশু সিরিজের তৃতীয় টোয়েন্টির পর কোচ যখন জানালেন, মুশি টি-টোয়েন্টিতে উইকেটকিপিংই করবেন না—তখন আর বুঝতে অসুবিধা নেই যে কিপিং ভাগাভাগি-তত্ত্বে একেবারেই একমত হতে পারেননি দেশের অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান। তবে বিসিবির এক পরিচালক গতকাল বললেন, ‘কী মনে হয়, বিষয়টি মুশফিকের সঙ্গে আলোচনা না করেই কোচ সংবাদমাধ্যমে বলেছেন?’ পুরো ঘটনা নিয়ে এক নির্বাচক অবশ্য বললেন, ‘বিষয়টি আরও ভালোভাবে সামলানো যেত। সিনিয়র ক্রিকেটারদের সামলানোর কিছু প্রক্রিয়া আছে। সে অনুযায়ী এগোনো যেত।’ কদিন আগে ফেসবুকে মাশরাফিও এ কথাটাই বলেছেন, ‘কে খেলবে, কোন পজিশনে খেলবে, কার ভূমিকা কী—এগুলো দলের একান্ত পরিকল্পনা, যা ড্রেসিংরুমে শুরু। আবার ড্রেসিংরুমেই শেষ হয়। বাইরে বলতে গেলে খেলোয়াড়ের ওপর চাপ সৃস্টি হয়। এটি তার স্বাভাবিকতাকে বাধাগ্রস্ত করবে।’
নিউজিল্যান্ড সিরিজের আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ না খেলার ঘোষণা দিয়ে চমকে দিয়েছেন তামিম। অভিজ্ঞ বাঁহাতি ওপেনারের এই সিদ্ধান্তের পেছনেও একই কারণ—‘প্রাপ্য সম্মান’ না পাওয়া। লম্বা বিরতির পর তাঁর ফেরা নিয়ে ম্যানেজমেন্টের ভেতর-বাইরে যে আলোচনাটা হয়েছে, ভালো লাগেনি। অতঃপর তামিম ‘সমস্যা’র সমাধান করে দিয়েছেন নিজেই।
মাহমুদউল্লাহর বিষয়টি অবশ্য একটু পুরোনো। গত জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারারে টেস্টের তৃতীয় দিনেই ড্রেসিংরুমে ঘোষণা দেন টেস্ট থেকে অবসরের। সেটিও যে ‘প্রাপ্য সম্মান’ না পাওয়ায়, না বললেও চলছে। তবে বিষয়টি এখনো বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন মানতে পারেননি, কদিন আগেও তাঁর কথায় বোঝা গেল। বিসিবি সভাপতির চোখে মাহমুদউল্লাহ এখন বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে ‘উপযুক্ত’ টেস্ট খেলোয়াড়। যদিও এই মাহমুদউল্লাহকেই গত বছর লাল বলের চুক্তিতে রাখেনি বিসিবি। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তান সফর শেষে কোচ তাঁকে মনোযোগ দিতে বলেছিলেন শুধুই সাদা বলে। ১৬ মাসের বিরতি শেষে মাহমুদউল্লাহ টেস্টে ফিরে দলের চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে অপরাজিত ১৫০ রানের ইনিংস খেলে অবসরের ঘোষণা দিতেই বেধেছে যত বিপত্তি। মাহমুদউল্লাহ যদি সে ম্যাচে অল্প রানে ফিরতেন, তবে কি তাঁর অবসর নিয়ে এত কথা হতো? গত দুই মাসে অবসরের প্রসঙ্গটা মাহমুদউল্লাহ সযত্নেই এড়িয়ে গেছেন। এখনো কিছু বলছেন না।
তবে কদিন আগে প্রশ্নটা করা হয়েছিল দলের আরেক সিনিয়র ক্রিকেটারকে। মজার এক উত্তর দিয়েছিলেন তিনি, ‘আমার ইচ্ছে আমি একদিন যদি প্রশ্ন করতে পারতাম সবাইকে!’ বোঝাই যাচ্ছে, কত প্রশ্ন জমেছে তাঁর মনে।
সিনিয়র ক্রিকেটারদের সঙ্গে টিম ম্যানেজমেন্ট বিশেষ করে প্রধান কোচের দূরত্ব বেড়েই চলেছে। কারও কারও চোখে কোচ রাসেল ডমিঙ্গো সুন্দর দলকে ‘শেষ করে দিচ্ছেন’! বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান অবশ্য দাবি করছেন, ড্রেসিংরুমের পরিবেশ স্বাভাবিকই আছে, ‘আল্লাহর রহমতে দল খুব ভালো অবস্থায় আছে। অস্ট্রেলিয়ার মতো দলকে হারিয়েছি। এই সিরিজের তিন ম্যাচে দুটিতে জিতে এগিয়ে আছি। এটার পর বিশ্বকাপের যে প্রস্তুতি, সেটা ভালোভাবে নেব। অনেক সময় জেনে না-জেনে অনেক কথা হয়। আমরা এসব কথায় কান না দিয়ে খেলাতেই পূর্ণ মনোযোগ দিচ্ছি।’

এই ঝকঝকে আবহাওয়া তো, এই মেঘলা আকাশ। কখনো আবার ঝরঝরিয়ে বৃষ্টি। বাংলাদেশ দলের ছবিটা যেন শরতের এ আবহাওয়ার মতোই। কখনো দুর্দান্ত সব জয়ে ড্রেসিংরুমের পরিবেশ ঝকঝকে আকাশের মতোই পরিষ্কার মনে হচ্ছে। আবার কদিন পরই নানা বিতর্কিত ঘটনায় মনে হচ্ছে, ঠিক নেই, কিছুই ঠিক নেই! অন্দরের আকাশে মেঘের ঘনঘটা।
সেই মেঘ কখনো কখনো বিষণ্নতার বৃষ্টি হয়ে ঝরছে। এখন যেমন ঝরছে মুশফিকুর রহিমের মনে। কদিন আগে যেটি ঝরেছে তামিম ইকবালের মনে। তারও আগে ঝরেছে মাহমুদউল্লাহর মনে। আর গত ফেব্রুয়ারি-মার্চে সাকিব আল হাসানের মনে। সাকিব আবার অসম্ভব সাহসী চরিত্র। ‘সিস্টেম’ কিংবা ‘ম্যানেজমেন্টে’র জবাব দিতে তিনি কুণ্ঠাবোধ করেন না। জবাবের অংশ হিসেবেই গত মার্চে তিনি দেশের ক্রিকেট কাঁপিয়েছেন বিস্ফোরক সব মন্তব্যে! কখনো কখনো মুখে নয়, আকার-ইঙ্গিতেও বুঝিয়ে থাকেন সাকিব। গত কয়েক মাসের নানা ঘটনাপ্রবাহ আর খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলে একটি বিষয়ে পরিষ্কার—ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্টি বাড়ছে সিনিয়র ক্রিকেটারদের।
বছরের শুরুতেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের আগে আলোচনা ছিল মাশরাফি বিন মুর্তজাকে নিয়ে। অধিনায়কত্ব থেকে মাশরাফি বিদায় নিলেও আনুষ্ঠানিকভাবে খেলোয়াড়ি জীবনের ইতি তিনি এখনো টানেননি। তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, মাঠ থেকে ঘটা করে বিদায় নেওয়ার আগ্রহও তিনি হারিয়ে ফেলেছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের যে সংস্কৃতি, মাঠ থেকে মাশরাফির বিদায় না নেওয়া অস্বাভাবিকও কিছু নয়। তবে তাঁকে নিয়ে ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তগুলো সিনিয়র ক্রিকেটারদের কাছে ভিন্ন বার্তাই দিয়েছে। তাঁরা মনে করেন, মাশরাফিকে প্রাপ্য সম্মানটা দেওয়া হয়নি। এবং তাঁদের সঙ্গেও একই আচরণই করা হচ্ছে।
‘প্রাপ্য সম্মান না পাওয়া’র বিষয়টি আবার সামনে এসেছে সর্বশেষ মুশফিকের ঘটনায়। সিরিজের আগে কোচ রাসেল ডমিঙ্গো সংবাদ সম্মেলনে নুরুল হাসান সোহানের সঙ্গে মুশফিকের উইকেট কিপিং ভাগাভাগির বিষয়টি জানিয়েছিলেন। পরশু সিরিজের তৃতীয় টোয়েন্টির পর কোচ যখন জানালেন, মুশি টি-টোয়েন্টিতে উইকেটকিপিংই করবেন না—তখন আর বুঝতে অসুবিধা নেই যে কিপিং ভাগাভাগি-তত্ত্বে একেবারেই একমত হতে পারেননি দেশের অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান। তবে বিসিবির এক পরিচালক গতকাল বললেন, ‘কী মনে হয়, বিষয়টি মুশফিকের সঙ্গে আলোচনা না করেই কোচ সংবাদমাধ্যমে বলেছেন?’ পুরো ঘটনা নিয়ে এক নির্বাচক অবশ্য বললেন, ‘বিষয়টি আরও ভালোভাবে সামলানো যেত। সিনিয়র ক্রিকেটারদের সামলানোর কিছু প্রক্রিয়া আছে। সে অনুযায়ী এগোনো যেত।’ কদিন আগে ফেসবুকে মাশরাফিও এ কথাটাই বলেছেন, ‘কে খেলবে, কোন পজিশনে খেলবে, কার ভূমিকা কী—এগুলো দলের একান্ত পরিকল্পনা, যা ড্রেসিংরুমে শুরু। আবার ড্রেসিংরুমেই শেষ হয়। বাইরে বলতে গেলে খেলোয়াড়ের ওপর চাপ সৃস্টি হয়। এটি তার স্বাভাবিকতাকে বাধাগ্রস্ত করবে।’
নিউজিল্যান্ড সিরিজের আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ না খেলার ঘোষণা দিয়ে চমকে দিয়েছেন তামিম। অভিজ্ঞ বাঁহাতি ওপেনারের এই সিদ্ধান্তের পেছনেও একই কারণ—‘প্রাপ্য সম্মান’ না পাওয়া। লম্বা বিরতির পর তাঁর ফেরা নিয়ে ম্যানেজমেন্টের ভেতর-বাইরে যে আলোচনাটা হয়েছে, ভালো লাগেনি। অতঃপর তামিম ‘সমস্যা’র সমাধান করে দিয়েছেন নিজেই।
মাহমুদউল্লাহর বিষয়টি অবশ্য একটু পুরোনো। গত জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারারে টেস্টের তৃতীয় দিনেই ড্রেসিংরুমে ঘোষণা দেন টেস্ট থেকে অবসরের। সেটিও যে ‘প্রাপ্য সম্মান’ না পাওয়ায়, না বললেও চলছে। তবে বিষয়টি এখনো বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন মানতে পারেননি, কদিন আগেও তাঁর কথায় বোঝা গেল। বিসিবি সভাপতির চোখে মাহমুদউল্লাহ এখন বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে ‘উপযুক্ত’ টেস্ট খেলোয়াড়। যদিও এই মাহমুদউল্লাহকেই গত বছর লাল বলের চুক্তিতে রাখেনি বিসিবি। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তান সফর শেষে কোচ তাঁকে মনোযোগ দিতে বলেছিলেন শুধুই সাদা বলে। ১৬ মাসের বিরতি শেষে মাহমুদউল্লাহ টেস্টে ফিরে দলের চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে অপরাজিত ১৫০ রানের ইনিংস খেলে অবসরের ঘোষণা দিতেই বেধেছে যত বিপত্তি। মাহমুদউল্লাহ যদি সে ম্যাচে অল্প রানে ফিরতেন, তবে কি তাঁর অবসর নিয়ে এত কথা হতো? গত দুই মাসে অবসরের প্রসঙ্গটা মাহমুদউল্লাহ সযত্নেই এড়িয়ে গেছেন। এখনো কিছু বলছেন না।
তবে কদিন আগে প্রশ্নটা করা হয়েছিল দলের আরেক সিনিয়র ক্রিকেটারকে। মজার এক উত্তর দিয়েছিলেন তিনি, ‘আমার ইচ্ছে আমি একদিন যদি প্রশ্ন করতে পারতাম সবাইকে!’ বোঝাই যাচ্ছে, কত প্রশ্ন জমেছে তাঁর মনে।
সিনিয়র ক্রিকেটারদের সঙ্গে টিম ম্যানেজমেন্ট বিশেষ করে প্রধান কোচের দূরত্ব বেড়েই চলেছে। কারও কারও চোখে কোচ রাসেল ডমিঙ্গো সুন্দর দলকে ‘শেষ করে দিচ্ছেন’! বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান অবশ্য দাবি করছেন, ড্রেসিংরুমের পরিবেশ স্বাভাবিকই আছে, ‘আল্লাহর রহমতে দল খুব ভালো অবস্থায় আছে। অস্ট্রেলিয়ার মতো দলকে হারিয়েছি। এই সিরিজের তিন ম্যাচে দুটিতে জিতে এগিয়ে আছি। এটার পর বিশ্বকাপের যে প্রস্তুতি, সেটা ভালোভাবে নেব। অনেক সময় জেনে না-জেনে অনেক কথা হয়। আমরা এসব কথায় কান না দিয়ে খেলাতেই পূর্ণ মনোযোগ দিচ্ছি।’

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৬ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩০ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

এই ঝকঝকে আবহাওয়া তো, এই মেঘলা আকাশ। কখনো আবার ঝরঝরিয়ে বৃষ্টি। বাংলাদেশ দলের ছবিটা যেন শরতের এ আবহাওয়ার মতোই। কখনো দুর্দান্ত সব জয়ে ড্রেসিংরুমের পরিবেশ ঝকঝকে আকাশের মতোই পরিষ্কার মনে হচ্ছে। আবার কদিন পরই নানা বিতর্কিত ঘটনায় মনে হচ্ছে, ঠিক নেই, কিছুই ঠিক নেই! অন্দরের আকাশে মেঘের ঘনঘটা।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩০ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

এই ঝকঝকে আবহাওয়া তো, এই মেঘলা আকাশ। কখনো আবার ঝরঝরিয়ে বৃষ্টি। বাংলাদেশ দলের ছবিটা যেন শরতের এ আবহাওয়ার মতোই। কখনো দুর্দান্ত সব জয়ে ড্রেসিংরুমের পরিবেশ ঝকঝকে আকাশের মতোই পরিষ্কার মনে হচ্ছে। আবার কদিন পরই নানা বিতর্কিত ঘটনায় মনে হচ্ছে, ঠিক নেই, কিছুই ঠিক নেই! অন্দরের আকাশে মেঘের ঘনঘটা।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৬ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

এই ঝকঝকে আবহাওয়া তো, এই মেঘলা আকাশ। কখনো আবার ঝরঝরিয়ে বৃষ্টি। বাংলাদেশ দলের ছবিটা যেন শরতের এ আবহাওয়ার মতোই। কখনো দুর্দান্ত সব জয়ে ড্রেসিংরুমের পরিবেশ ঝকঝকে আকাশের মতোই পরিষ্কার মনে হচ্ছে। আবার কদিন পরই নানা বিতর্কিত ঘটনায় মনে হচ্ছে, ঠিক নেই, কিছুই ঠিক নেই! অন্দরের আকাশে মেঘের ঘনঘটা।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৬ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩০ মিনিট আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

এই ঝকঝকে আবহাওয়া তো, এই মেঘলা আকাশ। কখনো আবার ঝরঝরিয়ে বৃষ্টি। বাংলাদেশ দলের ছবিটা যেন শরতের এ আবহাওয়ার মতোই। কখনো দুর্দান্ত সব জয়ে ড্রেসিংরুমের পরিবেশ ঝকঝকে আকাশের মতোই পরিষ্কার মনে হচ্ছে। আবার কদিন পরই নানা বিতর্কিত ঘটনায় মনে হচ্ছে, ঠিক নেই, কিছুই ঠিক নেই! অন্দরের আকাশে মেঘের ঘনঘটা।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৬ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩০ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে