রেজা করিম, ঢাকা

ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান সাড়া ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেই প্রচারে বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ এক নেতার সংহতি জানানোর পর এ নিয়ে জোর আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। ভারতের বিপক্ষে এমন প্রকাশ্য অবস্থান বিএনপির জন্য ভালো না মন্দ হবে—সে নিয়েও আছে আলোচনা।
তবে বিষয়টি নিয়ে বিএনপি এখনই আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অবস্থান নিতে চাইছে না বলে মনে হচ্ছে। দলটির জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, তা বোঝার অপেক্ষায় থাকতে চান তাঁরা।
ভারতীয় পণ্য বর্জনে সংহতি জানাতে দলীয় কোনো সিদ্ধান্ত না হলেও বিষয়টিকে ‘ন্যায্য’ বলে মানছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান। গতকাল রোববার আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘জনগণ একটি দেশের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়েছে, এটা খুবই সত্য।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই দেশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করছে। মানুষের এই ক্ষোভ খুবই স্বাভাবিক এবং ন্যায্য। এটা সত্য, আমরা দলীয়ভাবে এটা নিয়ে সেভাবে কথা বলছি না, কোনো সিদ্ধান্তও দেইনি। তবে এটা ন্যায্য।’
২০ মার্চ রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নিজের কাশ্মীরি শাল ছুড়ে ফেলে দিয়ে ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রচারের সঙ্গে সংহতি জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সেদিন তিনি দলের পক্ষ থেকে সংহতি জানানোর কথা বলেছিলেন। পরে এ কাজকে তিনি ‘ব্যক্তিগত’ বলে দাবি করেন।
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে রিজভী গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিতে পারেন। কিন্তু সব মহলে, জনগণের মাঝে এটি আজ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে।’
বিএনপির মিত্র ১২ দলীয় জোটও ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রচারে সংহতি জানিয়েছে। কিন্তু খোদ বিএনপির মধ্যেই বিষয়টা নিয়ে এক ধরনের অস্বস্তি আছে বলে জানা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, এ ধরনের প্রচারে সমর্থন বা সংহতি জানিয়ে ভারতকে চাপে ফেলার সুযোগ নেই। রিজভী আলোচনায় থাকার জন্য অতি উৎসাহী হয়ে এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন।
এমন ধারণার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বিএনপির কেউ কেউ অবশ্য বলছেন, এটা বিএনপির কোনো কর্মসূচি নয়। একটা সামাজিক আন্দোলন চলছে, যার সঙ্গে সংহতি জানানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রে জনগণের মনোভাবকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা।
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘যারা এই কর্মসূচি পালন করছে, তারাই আমাদের বলেছে একাত্মতা জানাতে। এর সঙ্গে আমরা সংহতি প্রকাশ করেছি। এ নিয়ে দলে কোনো মতপার্থক্য আছে বলে আমার জানা নেই।’
তবে ভারতীয় পণ্য বর্জন প্রচারে বিএনপি নেতা রিজভীর সংহতি জানানোর ঘটনাকে ‘কাঁচা’ কাজ বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, এ ঘটনায় ক্ষমতাসীনদেরই লাভ হবে। তারা এখন আরও ভালোভাবে ভারতের সামনে বিএনপিকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের সুযোগ পাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মনে হয় না, জেনেশুনে এমন কাজ করা হয়েছে। এত কাঁচা কাজ বিএনপির মতো দল করতে পারে! বোঝা গেল তাদের নেতৃত্বেরও দুর্বলতা আছে।’
কাজটি বিএনপির জন্য ভালো নাকি মন্দ হলো—এমন জিজ্ঞাসায় সরাসরি কিছু না বলে এ ব্যাপারে জনগণের মনোভাবকে সামনে এনেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারতের কাছে বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। কিন্তু সর্বশেষ নির্বাচনে ভারত যেভাবে একটি দলের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে, তা গণতন্ত্রের পক্ষে যায়নি। এর মধ্য দিয়ে তারা খুব সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়েছে। তাদের এমন ভূমিকায় দেশের মানুষ খুব ক্ষুব্ধ।’

ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান সাড়া ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেই প্রচারে বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ এক নেতার সংহতি জানানোর পর এ নিয়ে জোর আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। ভারতের বিপক্ষে এমন প্রকাশ্য অবস্থান বিএনপির জন্য ভালো না মন্দ হবে—সে নিয়েও আছে আলোচনা।
তবে বিষয়টি নিয়ে বিএনপি এখনই আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অবস্থান নিতে চাইছে না বলে মনে হচ্ছে। দলটির জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, তা বোঝার অপেক্ষায় থাকতে চান তাঁরা।
ভারতীয় পণ্য বর্জনে সংহতি জানাতে দলীয় কোনো সিদ্ধান্ত না হলেও বিষয়টিকে ‘ন্যায্য’ বলে মানছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান। গতকাল রোববার আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘জনগণ একটি দেশের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়েছে, এটা খুবই সত্য।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই দেশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করছে। মানুষের এই ক্ষোভ খুবই স্বাভাবিক এবং ন্যায্য। এটা সত্য, আমরা দলীয়ভাবে এটা নিয়ে সেভাবে কথা বলছি না, কোনো সিদ্ধান্তও দেইনি। তবে এটা ন্যায্য।’
২০ মার্চ রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নিজের কাশ্মীরি শাল ছুড়ে ফেলে দিয়ে ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রচারের সঙ্গে সংহতি জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সেদিন তিনি দলের পক্ষ থেকে সংহতি জানানোর কথা বলেছিলেন। পরে এ কাজকে তিনি ‘ব্যক্তিগত’ বলে দাবি করেন।
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে রিজভী গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিতে পারেন। কিন্তু সব মহলে, জনগণের মাঝে এটি আজ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে।’
বিএনপির মিত্র ১২ দলীয় জোটও ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রচারে সংহতি জানিয়েছে। কিন্তু খোদ বিএনপির মধ্যেই বিষয়টা নিয়ে এক ধরনের অস্বস্তি আছে বলে জানা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, এ ধরনের প্রচারে সমর্থন বা সংহতি জানিয়ে ভারতকে চাপে ফেলার সুযোগ নেই। রিজভী আলোচনায় থাকার জন্য অতি উৎসাহী হয়ে এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন।
এমন ধারণার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বিএনপির কেউ কেউ অবশ্য বলছেন, এটা বিএনপির কোনো কর্মসূচি নয়। একটা সামাজিক আন্দোলন চলছে, যার সঙ্গে সংহতি জানানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রে জনগণের মনোভাবকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা।
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘যারা এই কর্মসূচি পালন করছে, তারাই আমাদের বলেছে একাত্মতা জানাতে। এর সঙ্গে আমরা সংহতি প্রকাশ করেছি। এ নিয়ে দলে কোনো মতপার্থক্য আছে বলে আমার জানা নেই।’
তবে ভারতীয় পণ্য বর্জন প্রচারে বিএনপি নেতা রিজভীর সংহতি জানানোর ঘটনাকে ‘কাঁচা’ কাজ বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, এ ঘটনায় ক্ষমতাসীনদেরই লাভ হবে। তারা এখন আরও ভালোভাবে ভারতের সামনে বিএনপিকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের সুযোগ পাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মনে হয় না, জেনেশুনে এমন কাজ করা হয়েছে। এত কাঁচা কাজ বিএনপির মতো দল করতে পারে! বোঝা গেল তাদের নেতৃত্বেরও দুর্বলতা আছে।’
কাজটি বিএনপির জন্য ভালো নাকি মন্দ হলো—এমন জিজ্ঞাসায় সরাসরি কিছু না বলে এ ব্যাপারে জনগণের মনোভাবকে সামনে এনেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারতের কাছে বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। কিন্তু সর্বশেষ নির্বাচনে ভারত যেভাবে একটি দলের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে, তা গণতন্ত্রের পক্ষে যায়নি। এর মধ্য দিয়ে তারা খুব সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়েছে। তাদের এমন ভূমিকায় দেশের মানুষ খুব ক্ষুব্ধ।’
রেজা করিম, ঢাকা

ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান সাড়া ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেই প্রচারে বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ এক নেতার সংহতি জানানোর পর এ নিয়ে জোর আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। ভারতের বিপক্ষে এমন প্রকাশ্য অবস্থান বিএনপির জন্য ভালো না মন্দ হবে—সে নিয়েও আছে আলোচনা।
তবে বিষয়টি নিয়ে বিএনপি এখনই আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অবস্থান নিতে চাইছে না বলে মনে হচ্ছে। দলটির জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, তা বোঝার অপেক্ষায় থাকতে চান তাঁরা।
ভারতীয় পণ্য বর্জনে সংহতি জানাতে দলীয় কোনো সিদ্ধান্ত না হলেও বিষয়টিকে ‘ন্যায্য’ বলে মানছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান। গতকাল রোববার আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘জনগণ একটি দেশের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়েছে, এটা খুবই সত্য।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই দেশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করছে। মানুষের এই ক্ষোভ খুবই স্বাভাবিক এবং ন্যায্য। এটা সত্য, আমরা দলীয়ভাবে এটা নিয়ে সেভাবে কথা বলছি না, কোনো সিদ্ধান্তও দেইনি। তবে এটা ন্যায্য।’
২০ মার্চ রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নিজের কাশ্মীরি শাল ছুড়ে ফেলে দিয়ে ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রচারের সঙ্গে সংহতি জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সেদিন তিনি দলের পক্ষ থেকে সংহতি জানানোর কথা বলেছিলেন। পরে এ কাজকে তিনি ‘ব্যক্তিগত’ বলে দাবি করেন।
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে রিজভী গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিতে পারেন। কিন্তু সব মহলে, জনগণের মাঝে এটি আজ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে।’
বিএনপির মিত্র ১২ দলীয় জোটও ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রচারে সংহতি জানিয়েছে। কিন্তু খোদ বিএনপির মধ্যেই বিষয়টা নিয়ে এক ধরনের অস্বস্তি আছে বলে জানা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, এ ধরনের প্রচারে সমর্থন বা সংহতি জানিয়ে ভারতকে চাপে ফেলার সুযোগ নেই। রিজভী আলোচনায় থাকার জন্য অতি উৎসাহী হয়ে এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন।
এমন ধারণার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বিএনপির কেউ কেউ অবশ্য বলছেন, এটা বিএনপির কোনো কর্মসূচি নয়। একটা সামাজিক আন্দোলন চলছে, যার সঙ্গে সংহতি জানানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রে জনগণের মনোভাবকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা।
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘যারা এই কর্মসূচি পালন করছে, তারাই আমাদের বলেছে একাত্মতা জানাতে। এর সঙ্গে আমরা সংহতি প্রকাশ করেছি। এ নিয়ে দলে কোনো মতপার্থক্য আছে বলে আমার জানা নেই।’
তবে ভারতীয় পণ্য বর্জন প্রচারে বিএনপি নেতা রিজভীর সংহতি জানানোর ঘটনাকে ‘কাঁচা’ কাজ বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, এ ঘটনায় ক্ষমতাসীনদেরই লাভ হবে। তারা এখন আরও ভালোভাবে ভারতের সামনে বিএনপিকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের সুযোগ পাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মনে হয় না, জেনেশুনে এমন কাজ করা হয়েছে। এত কাঁচা কাজ বিএনপির মতো দল করতে পারে! বোঝা গেল তাদের নেতৃত্বেরও দুর্বলতা আছে।’
কাজটি বিএনপির জন্য ভালো নাকি মন্দ হলো—এমন জিজ্ঞাসায় সরাসরি কিছু না বলে এ ব্যাপারে জনগণের মনোভাবকে সামনে এনেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারতের কাছে বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। কিন্তু সর্বশেষ নির্বাচনে ভারত যেভাবে একটি দলের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে, তা গণতন্ত্রের পক্ষে যায়নি। এর মধ্য দিয়ে তারা খুব সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়েছে। তাদের এমন ভূমিকায় দেশের মানুষ খুব ক্ষুব্ধ।’

ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান সাড়া ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেই প্রচারে বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ এক নেতার সংহতি জানানোর পর এ নিয়ে জোর আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। ভারতের বিপক্ষে এমন প্রকাশ্য অবস্থান বিএনপির জন্য ভালো না মন্দ হবে—সে নিয়েও আছে আলোচনা।
তবে বিষয়টি নিয়ে বিএনপি এখনই আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অবস্থান নিতে চাইছে না বলে মনে হচ্ছে। দলটির জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, তা বোঝার অপেক্ষায় থাকতে চান তাঁরা।
ভারতীয় পণ্য বর্জনে সংহতি জানাতে দলীয় কোনো সিদ্ধান্ত না হলেও বিষয়টিকে ‘ন্যায্য’ বলে মানছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান। গতকাল রোববার আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘জনগণ একটি দেশের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়েছে, এটা খুবই সত্য।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই দেশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করছে। মানুষের এই ক্ষোভ খুবই স্বাভাবিক এবং ন্যায্য। এটা সত্য, আমরা দলীয়ভাবে এটা নিয়ে সেভাবে কথা বলছি না, কোনো সিদ্ধান্তও দেইনি। তবে এটা ন্যায্য।’
২০ মার্চ রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নিজের কাশ্মীরি শাল ছুড়ে ফেলে দিয়ে ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রচারের সঙ্গে সংহতি জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সেদিন তিনি দলের পক্ষ থেকে সংহতি জানানোর কথা বলেছিলেন। পরে এ কাজকে তিনি ‘ব্যক্তিগত’ বলে দাবি করেন।
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে রিজভী গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিতে পারেন। কিন্তু সব মহলে, জনগণের মাঝে এটি আজ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে।’
বিএনপির মিত্র ১২ দলীয় জোটও ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রচারে সংহতি জানিয়েছে। কিন্তু খোদ বিএনপির মধ্যেই বিষয়টা নিয়ে এক ধরনের অস্বস্তি আছে বলে জানা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, এ ধরনের প্রচারে সমর্থন বা সংহতি জানিয়ে ভারতকে চাপে ফেলার সুযোগ নেই। রিজভী আলোচনায় থাকার জন্য অতি উৎসাহী হয়ে এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন।
এমন ধারণার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বিএনপির কেউ কেউ অবশ্য বলছেন, এটা বিএনপির কোনো কর্মসূচি নয়। একটা সামাজিক আন্দোলন চলছে, যার সঙ্গে সংহতি জানানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রে জনগণের মনোভাবকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা।
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘যারা এই কর্মসূচি পালন করছে, তারাই আমাদের বলেছে একাত্মতা জানাতে। এর সঙ্গে আমরা সংহতি প্রকাশ করেছি। এ নিয়ে দলে কোনো মতপার্থক্য আছে বলে আমার জানা নেই।’
তবে ভারতীয় পণ্য বর্জন প্রচারে বিএনপি নেতা রিজভীর সংহতি জানানোর ঘটনাকে ‘কাঁচা’ কাজ বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, এ ঘটনায় ক্ষমতাসীনদেরই লাভ হবে। তারা এখন আরও ভালোভাবে ভারতের সামনে বিএনপিকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের সুযোগ পাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মনে হয় না, জেনেশুনে এমন কাজ করা হয়েছে। এত কাঁচা কাজ বিএনপির মতো দল করতে পারে! বোঝা গেল তাদের নেতৃত্বেরও দুর্বলতা আছে।’
কাজটি বিএনপির জন্য ভালো নাকি মন্দ হলো—এমন জিজ্ঞাসায় সরাসরি কিছু না বলে এ ব্যাপারে জনগণের মনোভাবকে সামনে এনেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারতের কাছে বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। কিন্তু সর্বশেষ নির্বাচনে ভারত যেভাবে একটি দলের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে, তা গণতন্ত্রের পক্ষে যায়নি। এর মধ্য দিয়ে তারা খুব সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়েছে। তাদের এমন ভূমিকায় দেশের মানুষ খুব ক্ষুব্ধ।’

জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী নিহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনো তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনো আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ, সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনো তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনো আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ, সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান সাড়া ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেই প্রচারে বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ এক নেতার সংহতি জানানোর পর এ নিয়ে জোর আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। ভারতের বিপক্ষে এমন প্রকাশ্য অবস্থান বিএনপির জন্য ভালো না মন্দ হবে—সে নিয়েও আছে আলোচনা।
২৫ মার্চ ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী নিহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনও তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনও আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এসময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্য সচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনও তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনও আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এসময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্য সচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান সাড়া ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেই প্রচারে বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ এক নেতার সংহতি জানানোর পর এ নিয়ে জোর আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। ভারতের বিপক্ষে এমন প্রকাশ্য অবস্থান বিএনপির জন্য ভালো না মন্দ হবে—সে নিয়েও আছে আলোচনা।
২৫ মার্চ ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী নিহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। তিনি জানান, সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে চিকিৎসা নেবেন খন্দকার মোশাররফ।
এর আগে গত ২১ জানুয়ারি নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন এই বিএনপি নেতা। তাঁর সুস্থতার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে দোয়া প্রার্থনা করা হয়েছে।

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। তিনি জানান, সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে চিকিৎসা নেবেন খন্দকার মোশাররফ।
এর আগে গত ২১ জানুয়ারি নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন এই বিএনপি নেতা। তাঁর সুস্থতার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে দোয়া প্রার্থনা করা হয়েছে।

ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান সাড়া ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেই প্রচারে বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ এক নেতার সংহতি জানানোর পর এ নিয়ে জোর আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। ভারতের বিপক্ষে এমন প্রকাশ্য অবস্থান বিএনপির জন্য ভালো না মন্দ হবে—সে নিয়েও আছে আলোচনা।
২৫ মার্চ ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগে
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী নিহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী নিহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
শনিবার রাতে নিজের এক ফেসবুক পোস্টে এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করে তিনি বলেন, সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর বর্বর হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ জন বীর শান্তিরক্ষীর শাহাদাত এবং ৩ জন নারী সেনাসদস্যসহ আরও ৮ জনের আহত হওয়ার খবরে আমি গভীরভাবে মর্মাহত ও শোকাহত।
তারেক রহমান বলেন, জাতিসংঘের পতাকা তলে বিশ্বশান্তি রক্ষার মহান দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে জীবন উৎসর্গকারী আমাদের বীর সেনাসদস্যরা জাতির গর্ব। তাদের এই আত্মত্যাগ বাংলাদেশের জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আমি নিহত শান্তিরক্ষীদের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। আহত সেনাসদস্যদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি এবং এই দুঃসময়ে তাদের পাশে থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
শান্তিরক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও কার্যকর ভূমিকা জরুরি উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, একজন সেনা কর্মকর্তার গর্বিত সন্তান হিসেবে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অসাধারণ পেশাদারিত্ব, সাহস আর আত্মত্যাগ আমাকে সবসময় গভীরভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। চলমান পরিস্থিতিতে শান্তিরক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও কার্যকর ভূমিকা জরুরি বলে আমি মনে করি। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের বীর সেনাসদস্যদের শহীদ হিসেবে কবুল করুন এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য দান করুন।

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী নিহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
শনিবার রাতে নিজের এক ফেসবুক পোস্টে এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করে তিনি বলেন, সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর বর্বর হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ জন বীর শান্তিরক্ষীর শাহাদাত এবং ৩ জন নারী সেনাসদস্যসহ আরও ৮ জনের আহত হওয়ার খবরে আমি গভীরভাবে মর্মাহত ও শোকাহত।
তারেক রহমান বলেন, জাতিসংঘের পতাকা তলে বিশ্বশান্তি রক্ষার মহান দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে জীবন উৎসর্গকারী আমাদের বীর সেনাসদস্যরা জাতির গর্ব। তাদের এই আত্মত্যাগ বাংলাদেশের জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আমি নিহত শান্তিরক্ষীদের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। আহত সেনাসদস্যদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি এবং এই দুঃসময়ে তাদের পাশে থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
শান্তিরক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও কার্যকর ভূমিকা জরুরি উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, একজন সেনা কর্মকর্তার গর্বিত সন্তান হিসেবে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অসাধারণ পেশাদারিত্ব, সাহস আর আত্মত্যাগ আমাকে সবসময় গভীরভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। চলমান পরিস্থিতিতে শান্তিরক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও কার্যকর ভূমিকা জরুরি বলে আমি মনে করি। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের বীর সেনাসদস্যদের শহীদ হিসেবে কবুল করুন এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য দান করুন।

ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান সাড়া ফেলেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেই প্রচারে বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ এক নেতার সংহতি জানানোর পর এ নিয়ে জোর আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। ভারতের বিপক্ষে এমন প্রকাশ্য অবস্থান বিএনপির জন্য ভালো না মন্দ হবে—সে নিয়েও আছে আলোচনা।
২৫ মার্চ ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে