নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে একধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গত রাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফুট এলাকায়। কেউ আবার সমাবেশে ঢুকতে না পেরে শেষমেশ এসে দাঁড়িয়েছেন হাসপাতালের গেটের সামনে—একটাই উদ্দেশ্য, তারেক রহমানকে কাছ থেকে একনজর দেখা।
চট্টগ্রামের বাকলিয়া থেকে প্রায় শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে ঢাকায় এসেছেন বাকলিয়া শ্রমিক দলের ১৮ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি মোহাম্মদ আলম। সকাল ৯টায় ঢাকায় পৌঁছে কমলাপুর থেকে যান ৩০০ ফুটে। সেখানে মঞ্চের কাছে যাওয়ার সুযোগ না পেয়ে চলে আসেন এভারকেয়ারের সামনে। তিনি বলেন, ‘আমরা সমাবেশে মঞ্চের এলাকায় ঢুকতে পারি নাই। কাছাকাছি গেছিলাম। পরে এখানে আইসা বসছি, যাতে এখান থেকে একনজর দেখতে পারি।’
তাঁর পাশেই ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহসভাপতি মোহাম্মদ ইলিয়াস। কথা বলতে গিয়ে বারবারই ফিরে যাচ্ছেন দীর্ঘ ১৭ বছরের অপেক্ষার কথায়। তিনি বলেন, ‘আমার নেতা ১৭-১৮ বছর বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখতে পারে নাই। লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যে কর্মসূচি দিয়েছেন, সব পালন করছি। আজ বাস্তবে উনাকে দেশে আসতে দেখতেছি, এইটা ১৭ কোটি মানুষের প্রাণের স্পন্দন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে পারতেছি না। কিন্তু এই ক্লিনিকটা দেখলেই মনে হয়, উনি এখানেই আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। আমরা চাই উনি সুস্থ হয়ে আবার মানুষের মাঝে ফিরে আসুক।’
এভারকেয়ারের সামনে ভিড় করা মানুষদের মধ্যে শুধু দলীয় নেতা-কর্মীই নন, রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধারাও। রামপুরা থেকে আসা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোহাম্মদ মফিজুর রহমান বাবুল বলেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক পদে নাই। কিন্তু একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চাই, দেশটা যেন সুন্দরভাবে চলে। দুর্নীতি যেন না থাকে, স্বাধীনতার সুফলটা যেন মানুষ পায়।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে তৈরি হওয়া প্রত্যাশা আর উদ্বেগ নিয়েও কথা বলেন তিনি। জামায়াতের রাজনীতির উত্থান, নির্বাচন ঘিরে অস্থিরতা—সবকিছুর উত্তর সময়ই দেবে বলে মনে করেন এই মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বলেন, ‘উনি (তারেক রহমান) আসছেন, এখন দেখাই যাবে উনি কীভাবে সবকিছু হ্যান্ডেল করেন।’
হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এই মানুষগুলোর অনেকেই জানেন না, আদৌ তারেক রহমানকে দেখতে পাবেন কি না। তবু তাঁরা অপেক্ষায় আছেন। কেউ বসে আছেন ফুটপাতে, কেউ গেটের সামনে দাঁড়িয়ে। তাঁদের প্রত্যাশা একটাই, ১৭ বছর পর দেশে ফেরা নেতাকে অন্তত একনজর দেখা। এই অপেক্ষা যেন শুধু একজন নেতাকে দেখার অপেক্ষা নয়, বরং দীর্ঘ রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার পর নতুন অধ্যায়ের শুরু দেখার প্রতীক্ষা।

সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে একধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গত রাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফুট এলাকায়। কেউ আবার সমাবেশে ঢুকতে না পেরে শেষমেশ এসে দাঁড়িয়েছেন হাসপাতালের গেটের সামনে—একটাই উদ্দেশ্য, তারেক রহমানকে কাছ থেকে একনজর দেখা।
চট্টগ্রামের বাকলিয়া থেকে প্রায় শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে ঢাকায় এসেছেন বাকলিয়া শ্রমিক দলের ১৮ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি মোহাম্মদ আলম। সকাল ৯টায় ঢাকায় পৌঁছে কমলাপুর থেকে যান ৩০০ ফুটে। সেখানে মঞ্চের কাছে যাওয়ার সুযোগ না পেয়ে চলে আসেন এভারকেয়ারের সামনে। তিনি বলেন, ‘আমরা সমাবেশে মঞ্চের এলাকায় ঢুকতে পারি নাই। কাছাকাছি গেছিলাম। পরে এখানে আইসা বসছি, যাতে এখান থেকে একনজর দেখতে পারি।’
তাঁর পাশেই ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহসভাপতি মোহাম্মদ ইলিয়াস। কথা বলতে গিয়ে বারবারই ফিরে যাচ্ছেন দীর্ঘ ১৭ বছরের অপেক্ষার কথায়। তিনি বলেন, ‘আমার নেতা ১৭-১৮ বছর বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখতে পারে নাই। লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যে কর্মসূচি দিয়েছেন, সব পালন করছি। আজ বাস্তবে উনাকে দেশে আসতে দেখতেছি, এইটা ১৭ কোটি মানুষের প্রাণের স্পন্দন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে পারতেছি না। কিন্তু এই ক্লিনিকটা দেখলেই মনে হয়, উনি এখানেই আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। আমরা চাই উনি সুস্থ হয়ে আবার মানুষের মাঝে ফিরে আসুক।’
এভারকেয়ারের সামনে ভিড় করা মানুষদের মধ্যে শুধু দলীয় নেতা-কর্মীই নন, রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধারাও। রামপুরা থেকে আসা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোহাম্মদ মফিজুর রহমান বাবুল বলেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক পদে নাই। কিন্তু একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চাই, দেশটা যেন সুন্দরভাবে চলে। দুর্নীতি যেন না থাকে, স্বাধীনতার সুফলটা যেন মানুষ পায়।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে তৈরি হওয়া প্রত্যাশা আর উদ্বেগ নিয়েও কথা বলেন তিনি। জামায়াতের রাজনীতির উত্থান, নির্বাচন ঘিরে অস্থিরতা—সবকিছুর উত্তর সময়ই দেবে বলে মনে করেন এই মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বলেন, ‘উনি (তারেক রহমান) আসছেন, এখন দেখাই যাবে উনি কীভাবে সবকিছু হ্যান্ডেল করেন।’
হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এই মানুষগুলোর অনেকেই জানেন না, আদৌ তারেক রহমানকে দেখতে পাবেন কি না। তবু তাঁরা অপেক্ষায় আছেন। কেউ বসে আছেন ফুটপাতে, কেউ গেটের সামনে দাঁড়িয়ে। তাঁদের প্রত্যাশা একটাই, ১৭ বছর পর দেশে ফেরা নেতাকে অন্তত একনজর দেখা। এই অপেক্ষা যেন শুধু একজন নেতাকে দেখার অপেক্ষা নয়, বরং দীর্ঘ রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার পর নতুন অধ্যায়ের শুরু দেখার প্রতীক্ষা।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসং
৪২ মিনিট আগে
নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফেরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে রাজধানীর গুলশানে তাঁর বাসভবনের সামনে জড়ো হয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসভবনের সামনের সড়কে জড়ো হওয়া বিএনপি নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মী–সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে উঠে দাঁড়ান। এ সময় তাঁর সামনে লাখ লাখ নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা মঞ্চে বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন।
দীর্ঘ পথ ভ্রমণের কোনো ক্লান্তিই যেন কাবু করতে পারেনি তারেক রহমানকে। বিমানবন্দর থেকে বাসে পুরোটা পথ দাঁড়িয়ে নেতা–কর্মীদের শুভেচ্ছার জবাব দিতে দিতে সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছান তিনি। কোনো ধরনের ক্রিপ্ট ছাড়াই ১৬ মিনিট ভাষণ দেন তারেক রহমান।
কালো প্যান্টের সঙ্গে সাদ শার্ট পরা তারেক রহমানের চোখে ছিল চশমা। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ছাড়াও দলটির জোট শরিক দলের শীর্ষ নেতারা সংবর্ধনা মঞ্চে ছিলেন।
তারেক রহমান তাঁর ভাষণে বলেন, ‘এই পরিকল্পনা দেশের মানুষের স্বার্থে, দেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য, দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য। সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে দেশের গণতন্ত্রকামী সব মানুষের সহযোগিতা আমার লাগবে। আপনারা যদি আমাদের সহযোগিতা করেন, পাশে থাকেন, সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হব।’
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আজ আমরা যদি সকলে ঐক্যবদ্ধ হই, প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই, লক্ষ-কোটি মানুষের পরিকল্পনা পূরণ করতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের সময় এসেছে সকলে মিলে দেশ গড়ার। আমরা চাই, সকলে মিলে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলব আমরা, যে বাংলাদেশের স্বপ্ন একজন মা দেখেন। অর্থাৎ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়তে চাই; যে বাংলাদেশে নিরাপদে ঘর থেকে বের হয়ে নিরাপদে আবার ফিরে আসবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আজ বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়। তারা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেতে চায়। বাংলাদেশের মানুষ চায়, তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী ন্যায্য অধিকার।
বক্তৃতার শুরুতে তারেক রহমান বলেন, ‘রাব্বুল আলামিনের অশেষ রহমতে আজ আমি আমার প্রিয় মাতৃভূমিতে ফিরে আসতে পেরেছি আপনাদের মাঝে। ১৯৭১-এ আমাদের এই মাতৃভূমি লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল। ঠিক একইভাবে ১৯৭৫ সালে সিপাহি বিপ্লবের মাধ্যমে আধিপত্যবাদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা হয়েছিল। একইভাবে পরে ৯০-এ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে এনেছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতাসহ এ দেশের সর্বস্তরের মানুষ স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল।’

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা মঞ্চে বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন।
দীর্ঘ পথ ভ্রমণের কোনো ক্লান্তিই যেন কাবু করতে পারেনি তারেক রহমানকে। বিমানবন্দর থেকে বাসে পুরোটা পথ দাঁড়িয়ে নেতা–কর্মীদের শুভেচ্ছার জবাব দিতে দিতে সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছান তিনি। কোনো ধরনের ক্রিপ্ট ছাড়াই ১৬ মিনিট ভাষণ দেন তারেক রহমান।
কালো প্যান্টের সঙ্গে সাদ শার্ট পরা তারেক রহমানের চোখে ছিল চশমা। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ছাড়াও দলটির জোট শরিক দলের শীর্ষ নেতারা সংবর্ধনা মঞ্চে ছিলেন।
তারেক রহমান তাঁর ভাষণে বলেন, ‘এই পরিকল্পনা দেশের মানুষের স্বার্থে, দেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য, দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য। সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে দেশের গণতন্ত্রকামী সব মানুষের সহযোগিতা আমার লাগবে। আপনারা যদি আমাদের সহযোগিতা করেন, পাশে থাকেন, সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হব।’
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আজ আমরা যদি সকলে ঐক্যবদ্ধ হই, প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই, লক্ষ-কোটি মানুষের পরিকল্পনা পূরণ করতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের সময় এসেছে সকলে মিলে দেশ গড়ার। আমরা চাই, সকলে মিলে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলব আমরা, যে বাংলাদেশের স্বপ্ন একজন মা দেখেন। অর্থাৎ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়তে চাই; যে বাংলাদেশে নিরাপদে ঘর থেকে বের হয়ে নিরাপদে আবার ফিরে আসবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আজ বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়। তারা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেতে চায়। বাংলাদেশের মানুষ চায়, তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী ন্যায্য অধিকার।
বক্তৃতার শুরুতে তারেক রহমান বলেন, ‘রাব্বুল আলামিনের অশেষ রহমতে আজ আমি আমার প্রিয় মাতৃভূমিতে ফিরে আসতে পেরেছি আপনাদের মাঝে। ১৯৭১-এ আমাদের এই মাতৃভূমি লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল। ঠিক একইভাবে ১৯৭৫ সালে সিপাহি বিপ্লবের মাধ্যমে আধিপত্যবাদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা হয়েছিল। একইভাবে পরে ৯০-এ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে এনেছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতাসহ এ দেশের সর্বস্তরের মানুষ স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল।’

সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে একধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গত রাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফুট এলাকায়।
২ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফেরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে রাজধানীর গুলশানে তাঁর বাসভবনের সামনে জড়ো হয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসভবনের সামনের সড়কে জড়ো হওয়া বিএনপি নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মী–সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে উঠে দাঁড়ান। এ সময় তাঁর সামনে লাখ লাখ নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি। বাসটির সামনের দিকে চালকের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি হাত নেড়ে নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। এ সময় স্লোগান ও সেলফিতে মুখর হয়ে ওঠে পুরো পথ।
দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ধীর গতিতে এগোচ্ছিল তাঁর বহর। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশসহ বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় চলছিল বাসটি।
এর আগে, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫৪ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশ করেন তারেক রহমান। আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রথমে তিনি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। ভিআইপি লাউঞ্জে তাঁকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান।
বিমানবন্দরে তাঁর শাশুড়ি ফুলের মালা পরিয়ে তাঁকে বরণ করে নেন এবং নাতনি জাইমাকে আদর করেন। কিছু সময় পরিবারের সঙ্গে কাটিয়ে দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে সাদা রঙের একটি জিপে করে গুলশানের বাসভবনের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা।
পরে দুপুর ১২টা ৩২ মিনিটে দলের নেতাদের সঙ্গে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ওঠেন তারেক রহমান। দুই মিনিট পর বাসটি বিমানবন্দর ত্যাগ করে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যাত্রা শুরু করে। বেলা ৩টা ৪৫ মিনিটের দিকে তিনি মঞ্চের কাছাকাছি পৌঁছান। বেলা ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে উঠে দাঁড়ান।
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফেরার দিনে বিমানবন্দর থেকে কুড়িল হয়ে ৩০০ ফুট সড়ক পর্যন্ত এলাকাটি জনসমুদ্রে পরিণত হয়। শীত উপেক্ষা করে রাত ও ভোর থেকেই নেতা-কর্মীরা সড়কের দুই পাশে অবস্থান নেন।
সমাবেশস্থলের আশপাশেও আর কোনো ফাঁকা জায়গা দেখা যায়নি। মানুষের এই উচ্ছ্বাসে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সংক্ষিপ্ত এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’

নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি। বাসটির সামনের দিকে চালকের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি হাত নেড়ে নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। এ সময় স্লোগান ও সেলফিতে মুখর হয়ে ওঠে পুরো পথ।
দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ধীর গতিতে এগোচ্ছিল তাঁর বহর। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশসহ বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় চলছিল বাসটি।
এর আগে, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫৪ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশ করেন তারেক রহমান। আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রথমে তিনি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। ভিআইপি লাউঞ্জে তাঁকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান।
বিমানবন্দরে তাঁর শাশুড়ি ফুলের মালা পরিয়ে তাঁকে বরণ করে নেন এবং নাতনি জাইমাকে আদর করেন। কিছু সময় পরিবারের সঙ্গে কাটিয়ে দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে সাদা রঙের একটি জিপে করে গুলশানের বাসভবনের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা।
পরে দুপুর ১২টা ৩২ মিনিটে দলের নেতাদের সঙ্গে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ওঠেন তারেক রহমান। দুই মিনিট পর বাসটি বিমানবন্দর ত্যাগ করে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যাত্রা শুরু করে। বেলা ৩টা ৪৫ মিনিটের দিকে তিনি মঞ্চের কাছাকাছি পৌঁছান। বেলা ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে উঠে দাঁড়ান।
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফেরার দিনে বিমানবন্দর থেকে কুড়িল হয়ে ৩০০ ফুট সড়ক পর্যন্ত এলাকাটি জনসমুদ্রে পরিণত হয়। শীত উপেক্ষা করে রাত ও ভোর থেকেই নেতা-কর্মীরা সড়কের দুই পাশে অবস্থান নেন।
সমাবেশস্থলের আশপাশেও আর কোনো ফাঁকা জায়গা দেখা যায়নি। মানুষের এই উচ্ছ্বাসে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সংক্ষিপ্ত এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’

সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে একধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গত রাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফুট এলাকায়।
২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসং
৪২ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফেরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে রাজধানীর গুলশানে তাঁর বাসভবনের সামনে জড়ো হয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসভবনের সামনের সড়কে জড়ো হওয়া বিএনপি নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মী–সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে উঠে দাঁড়ান। এ সময় তাঁর সামনে লাখ লাখ নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফেরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে রাজধানীর গুলশানে তাঁর বাসভবনের সামনে জড়ো হয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসভবনের সামনের সড়কে জড়ো হওয়া বিএনপি নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।

ঢাকঢোল পিটিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে মিছিল নিয়ে এসেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর নেতা-কর্মীরাও উপস্থিত হয়েছেন তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে।
এদিকে তারেক রহমানের বাসভবনে সামনের সড়ক বন্ধ করে দিয়ে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনী গড়ে তুলেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
এর আগে, বেলা ১টার দিকে তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডন থেকে ঢাকায় আসা তাঁর স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসভবনে পৌঁছান। পরে তারেক রহমানের লাগেজ ও মালামালও আনা হয়েছে এখানে।

দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফেরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে রাজধানীর গুলশানে তাঁর বাসভবনের সামনে জড়ো হয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসভবনের সামনের সড়কে জড়ো হওয়া বিএনপি নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।

ঢাকঢোল পিটিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে মিছিল নিয়ে এসেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর নেতা-কর্মীরাও উপস্থিত হয়েছেন তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে।
এদিকে তারেক রহমানের বাসভবনে সামনের সড়ক বন্ধ করে দিয়ে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনী গড়ে তুলেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
এর আগে, বেলা ১টার দিকে তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডন থেকে ঢাকায় আসা তাঁর স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসভবনে পৌঁছান। পরে তারেক রহমানের লাগেজ ও মালামালও আনা হয়েছে এখানে।

সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে একধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গত রাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফুট এলাকায়।
২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসং
৪২ মিনিট আগে
নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মী–সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে উঠে দাঁড়ান। এ সময় তাঁর সামনে লাখ লাখ নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নেতা-কর্মী–সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে উঠে দাঁড়ান। এ সময় তাঁর সামনে লাখ লাখ নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে বিমানবন্দর থেকে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টার বেশি সময় লাগে। বাসটির সামনের দিকে চালকের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি হাত নেড়ে নেতা–কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। এ সময় স্লোগান ও সেলফিতে মুখর হয়ে ওঠে পুরো পথ।
দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ধীর গতিতে এগোচ্ছিল তার বহর। সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশসহ বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় চলছিল বাসটি।
এর আগে, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৫৪ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশ করেন তারেক রহমান। আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রথমে তিনি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। ভিআইপি লাউঞ্জে তাঁকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান।
বিমানবন্দরে তার শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু ফুলের মালা পরিয়ে তাকে বরণ করে নেন এবং নাতনি জাইমাকে আদর করেন। কিছু সময় পরিবারের সঙ্গে কাটিয়ে বেলা ১২টা ২০ মিনিটে স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে সাদা রঙের একটি জিপে করে গুলশানের ফিরোজা বাসভবনের উদ্দেশে রওনা হন তারা।
পরে বেলা ১২টা ৩২ মিনিটে দলের নেতাদের সঙ্গে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ওঠেন তারেক রহমান। দুই মিনিট পর বাসটি বিমানবন্দর ত্যাগ করে পূর্বাচলের ৩০০ ফিট সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যাত্রা শুরু করে। বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে তিনি মঞ্চে পৌঁছান।
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফেরার দিনে বিমানবন্দর থেকে কুড়িল হয়ে ৩০০ ফিট সড়ক পর্যন্ত এলাকাটি জনসমুদ্রে পরিণত হয়। শীত উপেক্ষা করে রাত ও ভোর থেকেই নেতাকর্মীরা সড়কের দুই পাশে অবস্থান নেন। সমাবেশস্থলের আশপাশেও আর কোনো ফাঁকা জায়গা দেখা যায়নি। মানুষের এই উচ্ছ্বাসে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সংক্ষিপ্ত এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’

নেতা-কর্মী–সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে উঠে দাঁড়ান। এ সময় তাঁর সামনে লাখ লাখ নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে বিমানবন্দর থেকে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টার বেশি সময় লাগে। বাসটির সামনের দিকে চালকের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি হাত নেড়ে নেতা–কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। এ সময় স্লোগান ও সেলফিতে মুখর হয়ে ওঠে পুরো পথ।
দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ধীর গতিতে এগোচ্ছিল তার বহর। সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশসহ বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় চলছিল বাসটি।
এর আগে, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৫৪ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশ করেন তারেক রহমান। আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রথমে তিনি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। ভিআইপি লাউঞ্জে তাঁকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান।
বিমানবন্দরে তার শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু ফুলের মালা পরিয়ে তাকে বরণ করে নেন এবং নাতনি জাইমাকে আদর করেন। কিছু সময় পরিবারের সঙ্গে কাটিয়ে বেলা ১২টা ২০ মিনিটে স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে সাদা রঙের একটি জিপে করে গুলশানের ফিরোজা বাসভবনের উদ্দেশে রওনা হন তারা।
পরে বেলা ১২টা ৩২ মিনিটে দলের নেতাদের সঙ্গে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ওঠেন তারেক রহমান। দুই মিনিট পর বাসটি বিমানবন্দর ত্যাগ করে পূর্বাচলের ৩০০ ফিট সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যাত্রা শুরু করে। বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে তিনি মঞ্চে পৌঁছান।
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফেরার দিনে বিমানবন্দর থেকে কুড়িল হয়ে ৩০০ ফিট সড়ক পর্যন্ত এলাকাটি জনসমুদ্রে পরিণত হয়। শীত উপেক্ষা করে রাত ও ভোর থেকেই নেতাকর্মীরা সড়কের দুই পাশে অবস্থান নেন। সমাবেশস্থলের আশপাশেও আর কোনো ফাঁকা জায়গা দেখা যায়নি। মানুষের এই উচ্ছ্বাসে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সংক্ষিপ্ত এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’

সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে একধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গত রাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফুট এলাকায়।
২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসং
৪২ মিনিট আগে
নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফেরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে রাজধানীর গুলশানে তাঁর বাসভবনের সামনে জড়ো হয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসভবনের সামনের সড়কে জড়ো হওয়া বিএনপি নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে