নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ষড়যন্ত্র ও অপবাদ দিয়ে বিএনপির সুনাম ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সজাগ থেকে নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে রমনা থানা বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান।
‘চাঁদাবাজি করে অন্য দলের লোক, নাম হয় বিএনপির’—এমন অভিযোগ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমার এলাকায় কিছু লোক চাঁদাবাজি করছেন, পরিচয় দিচ্ছেন আব্বাসের লোক।’
তিনি বলেন, ‘আমার কোনো ভাই ব্রাদার আত্মীয়স্বজন চাঁদাবাজি করতে যায় না। আমার নাম যারা বলবে, সে যেই হোক তাকে আপনারা ছেড়ে কথা বলবেন না। তাকে ধরবেন, উত্তম মধ্যম দেবেন, তারপর পুলিশে দেবেন। মির্জা আব্বাসের কোনো সহকর্মীর মির্জা আব্বাসের কোনো বন্ধু চাঁদাবাজ হতে পারে না।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘চাঁদাবাজদের প্রতিরোধ করতে হবে যদি সে বিএনপিরও হয়, তাকে ছাড় দেওয়া যাবে না। চাঁদাবাজ কে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। আমি কথাগুলো এ কারণে বললাম যে এখন আসছে দলের মধ্যে অনেকে হালুয়া রুটির ভাগ নিতে।’
বাংলাদেশে বিএনপির সমর্থক ও ভোটারেরা অনেক বেশি উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই সুনামকে ক্ষুণ্ন করার জন্য এক শ্রেণির লোক, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় দেখবেন বিএনপির নামে ভালো কোনো কথা বেশি লেখা হয় না। একদল দেশে এবং বিদেশে চক্রান্ত করে বিএনপিকে জনগণের সামনে পচিয়ে ফেলার চেষ্টা করছে। এটা আমাদের প্রতিহত করতে হবে।’
দলে নতুন সদস্য ও অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো খারাপ লোককে সদস্য করা যাবে না। একটা কথা মনে রাখতে হবে দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো। আমার গোয়াল খালি থাক কিন্তু কোনো দুষ্টু গরু জায়গা দেওয়া যাবে না।’

ষড়যন্ত্র ও অপবাদ দিয়ে বিএনপির সুনাম ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সজাগ থেকে নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে রমনা থানা বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান।
‘চাঁদাবাজি করে অন্য দলের লোক, নাম হয় বিএনপির’—এমন অভিযোগ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমার এলাকায় কিছু লোক চাঁদাবাজি করছেন, পরিচয় দিচ্ছেন আব্বাসের লোক।’
তিনি বলেন, ‘আমার কোনো ভাই ব্রাদার আত্মীয়স্বজন চাঁদাবাজি করতে যায় না। আমার নাম যারা বলবে, সে যেই হোক তাকে আপনারা ছেড়ে কথা বলবেন না। তাকে ধরবেন, উত্তম মধ্যম দেবেন, তারপর পুলিশে দেবেন। মির্জা আব্বাসের কোনো সহকর্মীর মির্জা আব্বাসের কোনো বন্ধু চাঁদাবাজ হতে পারে না।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘চাঁদাবাজদের প্রতিরোধ করতে হবে যদি সে বিএনপিরও হয়, তাকে ছাড় দেওয়া যাবে না। চাঁদাবাজ কে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। আমি কথাগুলো এ কারণে বললাম যে এখন আসছে দলের মধ্যে অনেকে হালুয়া রুটির ভাগ নিতে।’
বাংলাদেশে বিএনপির সমর্থক ও ভোটারেরা অনেক বেশি উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই সুনামকে ক্ষুণ্ন করার জন্য এক শ্রেণির লোক, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় দেখবেন বিএনপির নামে ভালো কোনো কথা বেশি লেখা হয় না। একদল দেশে এবং বিদেশে চক্রান্ত করে বিএনপিকে জনগণের সামনে পচিয়ে ফেলার চেষ্টা করছে। এটা আমাদের প্রতিহত করতে হবে।’
দলে নতুন সদস্য ও অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো খারাপ লোককে সদস্য করা যাবে না। একটা কথা মনে রাখতে হবে দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো। আমার গোয়াল খালি থাক কিন্তু কোনো দুষ্টু গরু জায়গা দেওয়া যাবে না।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ষড়যন্ত্র ও অপবাদ দিয়ে বিএনপির সুনাম ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সজাগ থেকে নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে রমনা থানা বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান।
‘চাঁদাবাজি করে অন্য দলের লোক, নাম হয় বিএনপির’—এমন অভিযোগ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমার এলাকায় কিছু লোক চাঁদাবাজি করছেন, পরিচয় দিচ্ছেন আব্বাসের লোক।’
তিনি বলেন, ‘আমার কোনো ভাই ব্রাদার আত্মীয়স্বজন চাঁদাবাজি করতে যায় না। আমার নাম যারা বলবে, সে যেই হোক তাকে আপনারা ছেড়ে কথা বলবেন না। তাকে ধরবেন, উত্তম মধ্যম দেবেন, তারপর পুলিশে দেবেন। মির্জা আব্বাসের কোনো সহকর্মীর মির্জা আব্বাসের কোনো বন্ধু চাঁদাবাজ হতে পারে না।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘চাঁদাবাজদের প্রতিরোধ করতে হবে যদি সে বিএনপিরও হয়, তাকে ছাড় দেওয়া যাবে না। চাঁদাবাজ কে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। আমি কথাগুলো এ কারণে বললাম যে এখন আসছে দলের মধ্যে অনেকে হালুয়া রুটির ভাগ নিতে।’
বাংলাদেশে বিএনপির সমর্থক ও ভোটারেরা অনেক বেশি উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই সুনামকে ক্ষুণ্ন করার জন্য এক শ্রেণির লোক, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় দেখবেন বিএনপির নামে ভালো কোনো কথা বেশি লেখা হয় না। একদল দেশে এবং বিদেশে চক্রান্ত করে বিএনপিকে জনগণের সামনে পচিয়ে ফেলার চেষ্টা করছে। এটা আমাদের প্রতিহত করতে হবে।’
দলে নতুন সদস্য ও অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো খারাপ লোককে সদস্য করা যাবে না। একটা কথা মনে রাখতে হবে দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো। আমার গোয়াল খালি থাক কিন্তু কোনো দুষ্টু গরু জায়গা দেওয়া যাবে না।’

ষড়যন্ত্র ও অপবাদ দিয়ে বিএনপির সুনাম ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সজাগ থেকে নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে রমনা থানা বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান।
‘চাঁদাবাজি করে অন্য দলের লোক, নাম হয় বিএনপির’—এমন অভিযোগ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমার এলাকায় কিছু লোক চাঁদাবাজি করছেন, পরিচয় দিচ্ছেন আব্বাসের লোক।’
তিনি বলেন, ‘আমার কোনো ভাই ব্রাদার আত্মীয়স্বজন চাঁদাবাজি করতে যায় না। আমার নাম যারা বলবে, সে যেই হোক তাকে আপনারা ছেড়ে কথা বলবেন না। তাকে ধরবেন, উত্তম মধ্যম দেবেন, তারপর পুলিশে দেবেন। মির্জা আব্বাসের কোনো সহকর্মীর মির্জা আব্বাসের কোনো বন্ধু চাঁদাবাজ হতে পারে না।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘চাঁদাবাজদের প্রতিরোধ করতে হবে যদি সে বিএনপিরও হয়, তাকে ছাড় দেওয়া যাবে না। চাঁদাবাজ কে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। আমি কথাগুলো এ কারণে বললাম যে এখন আসছে দলের মধ্যে অনেকে হালুয়া রুটির ভাগ নিতে।’
বাংলাদেশে বিএনপির সমর্থক ও ভোটারেরা অনেক বেশি উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই সুনামকে ক্ষুণ্ন করার জন্য এক শ্রেণির লোক, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় দেখবেন বিএনপির নামে ভালো কোনো কথা বেশি লেখা হয় না। একদল দেশে এবং বিদেশে চক্রান্ত করে বিএনপিকে জনগণের সামনে পচিয়ে ফেলার চেষ্টা করছে। এটা আমাদের প্রতিহত করতে হবে।’
দলে নতুন সদস্য ও অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো খারাপ লোককে সদস্য করা যাবে না। একটা কথা মনে রাখতে হবে দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো। আমার গোয়াল খালি থাক কিন্তু কোনো দুষ্টু গরু জায়গা দেওয়া যাবে না।’

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ মিনিট আগে
সোমবার বিকেল ৪টার দিকে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে পৌঁছায় তারেক রহমানের গাড়িবহর। এ সময় নেতা-কর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানান।
৪৪ মিনিট আগে
ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা-১৫ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তাঁর পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ আটটি ইসলামপন্থী দলের সমন্বয়ে গঠিত জোটে যোগ দিয়েছে এনসিপি।
জোটের বিষয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে এবং আধিপত্যবাদী কোনো শক্তি যাতে আমাদের গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে, সে জন্যই এই বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন। সেই প্রেক্ষাপট থেকেই আমরা জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সমমনা আটটি দলের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তাদের নির্বাচনী সমঝোতায় এনসিপি একমত পোষণ করেছে এবং আমরা একত্রে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এর আগে গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান জানান, দেশকে দুর্নীতিমুক্ত ও ইনসাফ কায়েমের পথে এগিয়ে নিতে সমমনা আটটি দল দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসছিল। এখন সেই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি এবং নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বাধীন এনসিপি।

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ আটটি ইসলামপন্থী দলের সমন্বয়ে গঠিত জোটে যোগ দিয়েছে এনসিপি।
জোটের বিষয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে এবং আধিপত্যবাদী কোনো শক্তি যাতে আমাদের গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে, সে জন্যই এই বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন। সেই প্রেক্ষাপট থেকেই আমরা জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সমমনা আটটি দলের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তাদের নির্বাচনী সমঝোতায় এনসিপি একমত পোষণ করেছে এবং আমরা একত্রে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এর আগে গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান জানান, দেশকে দুর্নীতিমুক্ত ও ইনসাফ কায়েমের পথে এগিয়ে নিতে সমমনা আটটি দল দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসছিল। এখন সেই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি এবং নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বাধীন এনসিপি।

ষড়যন্ত্র ও অপবাদ দিয়ে বিএনপির সুনাম ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সজাগ থেকে নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২৯ জুন ২০২৫
সোমবার বিকেল ৪টার দিকে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে পৌঁছায় তারেক রহমানের গাড়িবহর। এ সময় নেতা-কর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানান।
৪৪ মিনিট আগে
ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা-১৫ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তাঁর পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ প্রায় দুই দশক পর রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ সোমবার বিকেল ৪টার দিকে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে পৌঁছায় তারেক রহমানের গাড়িবহর। এ সময় নেতা-কর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানান। এরপর মূল ফটক দিয়ে কার্যালয়ে প্রবেশ করেন তারেক রহমান। সেখানে দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও কোষাধ্যক্ষ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত ফুল দিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
কার্যালয়ে যাওয়ার পর বারান্দায় এসে বাইরে ভিড় করা নেতা-কর্মীদের সড়ক খালি করে দেওয়ার অনুরোধ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তাঁদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘প্রিয় ভাইয়েরা, এক মিনিটে একটু কথা বলি। আজকে যেহেতু আমাদের এখানে অনুষ্ঠান নেই, আমরা যদি এই রাস্তাটা এখন বন্ধ করে রাখি, তাহলে সাধারণ মানুষের চলাচলের অসুবিধা হবে। যেহেতু এখানে আজকে আমাদের কর্মসূচি নেই, এজন্য আমরা রাস্তাটা খুলে দেওয়ার জন্য যথাসম্ভব চেষ্টা করি...যাতে মানুষ চলাফেরা করতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘এখন আমি সবাইকে অনুরোধ করব—দ্রুত রাস্তাটা আপনারা খালি করে দিন। সবাই ভালো থাকবেন এবং দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া করবেন।’
নতুন করে দেশ গড়ার কাজে সবাইকে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আমাদের যার যতটুকু অবস্থান আছে, সেখান থেকে আসুন, আমরা আমাদের দেশটাকে নতুন করে গড়ে তোলার চেষ্টা করি। যার পক্ষে যতটুকু সম্ভব, আমরা সচেষ্ট হই দেশের জন্য। কোথাও যদি রাস্তায় একটি কাগজ পড়ে থাকে, ময়লা হয়ে থাকে, দরকার হলে আমরা সেটাকে সরিয়ে দেব। এভাবে ছোট ছোট করে কাজ করার মাধ্যমে আমরা দেশটাকে গড়ে তুলি আসুন।’

এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, দলের যুগ্ম-মহাসচিব হাবিবুন্নবী খান সোহেল এবং দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আজ বেলা ৩টার দিকে গুলশানের বাসা থেকে নয়াপল্টনের উদ্দেশে রওনা করেন তারেক রহমান। এর আগে, গতকাল প্রথমবারের মতো গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে যান তারেক রহমান।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে, দুর্নীতির অভিযোগে তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। আঠারো মাস কারাগারে থাকার পর, ২০০৮ সালে মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে চলে যান তিনি।

দীর্ঘ প্রায় দুই দশক পর রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ সোমবার বিকেল ৪টার দিকে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে পৌঁছায় তারেক রহমানের গাড়িবহর। এ সময় নেতা-কর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানান। এরপর মূল ফটক দিয়ে কার্যালয়ে প্রবেশ করেন তারেক রহমান। সেখানে দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও কোষাধ্যক্ষ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত ফুল দিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
কার্যালয়ে যাওয়ার পর বারান্দায় এসে বাইরে ভিড় করা নেতা-কর্মীদের সড়ক খালি করে দেওয়ার অনুরোধ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তাঁদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘প্রিয় ভাইয়েরা, এক মিনিটে একটু কথা বলি। আজকে যেহেতু আমাদের এখানে অনুষ্ঠান নেই, আমরা যদি এই রাস্তাটা এখন বন্ধ করে রাখি, তাহলে সাধারণ মানুষের চলাচলের অসুবিধা হবে। যেহেতু এখানে আজকে আমাদের কর্মসূচি নেই, এজন্য আমরা রাস্তাটা খুলে দেওয়ার জন্য যথাসম্ভব চেষ্টা করি...যাতে মানুষ চলাফেরা করতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘এখন আমি সবাইকে অনুরোধ করব—দ্রুত রাস্তাটা আপনারা খালি করে দিন। সবাই ভালো থাকবেন এবং দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া করবেন।’
নতুন করে দেশ গড়ার কাজে সবাইকে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আমাদের যার যতটুকু অবস্থান আছে, সেখান থেকে আসুন, আমরা আমাদের দেশটাকে নতুন করে গড়ে তোলার চেষ্টা করি। যার পক্ষে যতটুকু সম্ভব, আমরা সচেষ্ট হই দেশের জন্য। কোথাও যদি রাস্তায় একটি কাগজ পড়ে থাকে, ময়লা হয়ে থাকে, দরকার হলে আমরা সেটাকে সরিয়ে দেব। এভাবে ছোট ছোট করে কাজ করার মাধ্যমে আমরা দেশটাকে গড়ে তুলি আসুন।’

এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, দলের যুগ্ম-মহাসচিব হাবিবুন্নবী খান সোহেল এবং দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আজ বেলা ৩টার দিকে গুলশানের বাসা থেকে নয়াপল্টনের উদ্দেশে রওনা করেন তারেক রহমান। এর আগে, গতকাল প্রথমবারের মতো গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে যান তারেক রহমান।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে, দুর্নীতির অভিযোগে তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। আঠারো মাস কারাগারে থাকার পর, ২০০৮ সালে মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে চলে যান তিনি।

ষড়যন্ত্র ও অপবাদ দিয়ে বিএনপির সুনাম ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সজাগ থেকে নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২৯ জুন ২০২৫
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ মিনিট আগে
ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা-১৫ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তাঁর পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
গতকাল রোববার রাতে জামায়াত ও শরিক দলগুলোর আসন সমঝোতার ঘোষণার পর জেলাজুড়ে জামায়াতের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।
এই সিদ্ধান্তের ফলে আসনটিতে জামায়াতের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এবারের নির্বাচনে লড়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলেন। লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ফেনীতে জামায়াতের রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়।
আসন সমঝোতার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ফেনী জেলা জামায়াত ও শিবিরের বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মীদের মাঝে হতাশা দেখা দিয়েছে। ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিয়াকত আলী ভূঁইয়ার অনুসারীরা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করছেন। অনেক কর্মী প্রশ্ন তুলেছেন—কেন এক সময়ের বহিষ্কৃত নেতা (মজিবুর রহমান মঞ্জু) ও নতুন দল ‘এবি পার্টি’র জন্য জামায়াতের নিজস্ব ও জনপ্রিয় প্রার্থীকে বলি দেওয়া হলো?
অনেকেই দাবি করছেন, ফেনী-২ আসনে জামায়াতের নিজস্ব সাংগঠনিক শক্তি এবি পার্টির চেয়ে বহুগুণ বেশি। এমন অবস্থায় আসনটি ছেড়ে দেওয়াকে রাজনৈতিকভাবে ‘আত্মঘাতী’ হিসেবে দেখছেন তাঁরা।
তৃণমূলের এই ক্ষোভের বিষয়ে ফেনী জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মুফতি আব্দুল হান্নান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া ফেনীর এই জনপদে একজন পরিচ্ছন্ন ও দরদী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে খ্যাতি পেয়েছিলেন। সাধারণ মানুষের যেকোনো বিপদ-আপদ বা সামাজিক অনুষ্ঠানে তিনি ছিলেন সবার আগে। তাকে প্রত্যাহার করে নেওয়ায় কর্মীদের মনে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবে আমরা একটি সুশৃঙ্খল দল। বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইকে সংহত করতে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া আমাদের সাংগঠনিক দায়িত্ব।’
এদিকে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের আজ জানিয়েছেন, এটি কোনো প্রথাগত জোটবদ্ধ নির্বাচন নয়, বরং একটি ‘কৌশলগত সমঝোতা’। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রায় ৩০০ আসনেই প্রার্থী নিশ্চিত করেছি। যেখানে আমাদের শরিক বা মিত্রদের জয়ের সম্ভাবনা বেশি কিংবা বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজনে ছাড় দেওয়া দরকার, সেখানেই আমরা নমনীয় হয়েছি। তবে প্রার্থীরা নিজ নিজ দলীয় প্রতীক নিয়েই লড়বেন।’
আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই প্রক্রিয়ায় আরও একটি রাজনৈতিক দল যুক্ত হতে পারে, যার মাধ্যমে একটি ‘শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করার চেষ্টা চলছে।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ছাত্রজীবনে শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন এবং পরবর্তীতে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য থাকাকালীন সংস্কার ইস্যুতে দল থেকে বহিষ্কৃত হন। নিজ জেলা ফেনীতে তাঁর ব্যক্তিগত ইমেজ থাকলেও জামায়াতের সমর্থন ছাড়া এখানে জয় পাওয়া তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। জামায়াতের এই প্রকাশ্য সমর্থনের পর তিনি এখন জয়নাল আবদীনের (বিএনপি) মতো হেভিওয়েট প্রার্থীর বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারবেন কিনা দেখার বিষয়।

ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
গতকাল রোববার রাতে জামায়াত ও শরিক দলগুলোর আসন সমঝোতার ঘোষণার পর জেলাজুড়ে জামায়াতের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।
এই সিদ্ধান্তের ফলে আসনটিতে জামায়াতের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এবারের নির্বাচনে লড়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলেন। লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ফেনীতে জামায়াতের রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়।
আসন সমঝোতার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ফেনী জেলা জামায়াত ও শিবিরের বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মীদের মাঝে হতাশা দেখা দিয়েছে। ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিয়াকত আলী ভূঁইয়ার অনুসারীরা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করছেন। অনেক কর্মী প্রশ্ন তুলেছেন—কেন এক সময়ের বহিষ্কৃত নেতা (মজিবুর রহমান মঞ্জু) ও নতুন দল ‘এবি পার্টি’র জন্য জামায়াতের নিজস্ব ও জনপ্রিয় প্রার্থীকে বলি দেওয়া হলো?
অনেকেই দাবি করছেন, ফেনী-২ আসনে জামায়াতের নিজস্ব সাংগঠনিক শক্তি এবি পার্টির চেয়ে বহুগুণ বেশি। এমন অবস্থায় আসনটি ছেড়ে দেওয়াকে রাজনৈতিকভাবে ‘আত্মঘাতী’ হিসেবে দেখছেন তাঁরা।
তৃণমূলের এই ক্ষোভের বিষয়ে ফেনী জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মুফতি আব্দুল হান্নান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া ফেনীর এই জনপদে একজন পরিচ্ছন্ন ও দরদী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে খ্যাতি পেয়েছিলেন। সাধারণ মানুষের যেকোনো বিপদ-আপদ বা সামাজিক অনুষ্ঠানে তিনি ছিলেন সবার আগে। তাকে প্রত্যাহার করে নেওয়ায় কর্মীদের মনে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবে আমরা একটি সুশৃঙ্খল দল। বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইকে সংহত করতে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া আমাদের সাংগঠনিক দায়িত্ব।’
এদিকে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের আজ জানিয়েছেন, এটি কোনো প্রথাগত জোটবদ্ধ নির্বাচন নয়, বরং একটি ‘কৌশলগত সমঝোতা’। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রায় ৩০০ আসনেই প্রার্থী নিশ্চিত করেছি। যেখানে আমাদের শরিক বা মিত্রদের জয়ের সম্ভাবনা বেশি কিংবা বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজনে ছাড় দেওয়া দরকার, সেখানেই আমরা নমনীয় হয়েছি। তবে প্রার্থীরা নিজ নিজ দলীয় প্রতীক নিয়েই লড়বেন।’
আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই প্রক্রিয়ায় আরও একটি রাজনৈতিক দল যুক্ত হতে পারে, যার মাধ্যমে একটি ‘শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করার চেষ্টা চলছে।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ছাত্রজীবনে শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন এবং পরবর্তীতে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য থাকাকালীন সংস্কার ইস্যুতে দল থেকে বহিষ্কৃত হন। নিজ জেলা ফেনীতে তাঁর ব্যক্তিগত ইমেজ থাকলেও জামায়াতের সমর্থন ছাড়া এখানে জয় পাওয়া তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। জামায়াতের এই প্রকাশ্য সমর্থনের পর তিনি এখন জয়নাল আবদীনের (বিএনপি) মতো হেভিওয়েট প্রার্থীর বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারবেন কিনা দেখার বিষয়।

ষড়যন্ত্র ও অপবাদ দিয়ে বিএনপির সুনাম ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সজাগ থেকে নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২৯ জুন ২০২৫
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ মিনিট আগে
সোমবার বিকেল ৪টার দিকে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে পৌঁছায় তারেক রহমানের গাড়িবহর। এ সময় নেতা-কর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানান।
৪৪ মিনিট আগে
ঢাকা-১৫ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তাঁর পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা-১৫ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তাঁর পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
জামায়াত নেতারা জানিয়েছেন, এনসিপিসহ ১০-দলীয় জোটের শরিকের মধ্যে আসন বণ্টন কেমন হবে, সেটি আজ রাতের মধ্যে জানা যাবে। এই জোটে আরও একটি দল যুক্ত হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইটিআই) ভবনে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও এই আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া শেষে এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ‘মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে আমরা আমিরের পক্ষ থেকে উনার মনোনয়নপত্র জমা দিতে এসেছি। সুষ্ঠু, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন যাতে উপহার দিতে পারি, সেই প্রত্যাশা করছি।’
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের আরও বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে যাতে একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে পারি, তার প্রত্যাশা করছি। এটা নিয়ে আরও কাজ করার আছে। আমরা আশা করছি, নির্বাচন কমিশন এটা নিয়ে কাজ করবে।’
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্ট কি না, জানতে চাইলে জুবায়ের বলেন, নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের আরও কাজ করার আছে।
৩০০ আসনে শরিক দলগুলোর কে কতটি আসন পেয়েছে, এটা কখন জানা যাবে—জানতে চাইলে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘৩০০ আসনে প্রার্থী আমরা প্রায় নিশ্চিত করতে পেরেছি। আজকে রাতের মধ্যেই জানিয়ে দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের আরও উল্লেখ করেন, ‘আমাদের এই আসন সমঝোতা কোনো জোটবদ্ধ নির্বাচন না। কিন্তু এটা অন্য যেকোনো জোটের চেয়ে শক্তিশালী হবে ইনশা আল্লাহ। প্রত্যেকে এখানে নিজস্ব প্রতীক নিয়ে আমরা ইলেকশন করব। শুধু একটা আসনে একটি দলই থাকবে। বাকিরা আমরা সমর্থন জানাব।’
এ সময় আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম বলেন, ‘আরেকটা রাজনৈতিক দল আমাদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছে, তাদের নাম পরে জানানো হবে।’
এদিকে ঢাকা-১৫ আসন থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির মো. শফিকুল ইসলাম খান।
ঢাকা-১৩ ও ১৫ আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলী জানান, এখন পর্যন্ত এই দুটি আসনে ৩৩ জন মনোনয়নপত্র নিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৯ জন এখন পর্যন্ত জমা দিয়েছেন।

ঢাকা-১৫ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তাঁর পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
জামায়াত নেতারা জানিয়েছেন, এনসিপিসহ ১০-দলীয় জোটের শরিকের মধ্যে আসন বণ্টন কেমন হবে, সেটি আজ রাতের মধ্যে জানা যাবে। এই জোটে আরও একটি দল যুক্ত হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইটিআই) ভবনে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও এই আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া শেষে এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ‘মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে আমরা আমিরের পক্ষ থেকে উনার মনোনয়নপত্র জমা দিতে এসেছি। সুষ্ঠু, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন যাতে উপহার দিতে পারি, সেই প্রত্যাশা করছি।’
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের আরও বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে যাতে একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে পারি, তার প্রত্যাশা করছি। এটা নিয়ে আরও কাজ করার আছে। আমরা আশা করছি, নির্বাচন কমিশন এটা নিয়ে কাজ করবে।’
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্ট কি না, জানতে চাইলে জুবায়ের বলেন, নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের আরও কাজ করার আছে।
৩০০ আসনে শরিক দলগুলোর কে কতটি আসন পেয়েছে, এটা কখন জানা যাবে—জানতে চাইলে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘৩০০ আসনে প্রার্থী আমরা প্রায় নিশ্চিত করতে পেরেছি। আজকে রাতের মধ্যেই জানিয়ে দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের আরও উল্লেখ করেন, ‘আমাদের এই আসন সমঝোতা কোনো জোটবদ্ধ নির্বাচন না। কিন্তু এটা অন্য যেকোনো জোটের চেয়ে শক্তিশালী হবে ইনশা আল্লাহ। প্রত্যেকে এখানে নিজস্ব প্রতীক নিয়ে আমরা ইলেকশন করব। শুধু একটা আসনে একটি দলই থাকবে। বাকিরা আমরা সমর্থন জানাব।’
এ সময় আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম বলেন, ‘আরেকটা রাজনৈতিক দল আমাদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছে, তাদের নাম পরে জানানো হবে।’
এদিকে ঢাকা-১৫ আসন থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির মো. শফিকুল ইসলাম খান।
ঢাকা-১৩ ও ১৫ আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলী জানান, এখন পর্যন্ত এই দুটি আসনে ৩৩ জন মনোনয়নপত্র নিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৯ জন এখন পর্যন্ত জমা দিয়েছেন।

ষড়যন্ত্র ও অপবাদ দিয়ে বিএনপির সুনাম ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সজাগ থেকে নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২৯ জুন ২০২৫
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩ মিনিট আগে
সোমবার বিকেল ৪টার দিকে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে পৌঁছায় তারেক রহমানের গাড়িবহর। এ সময় নেতা-কর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানান।
৪৪ মিনিট আগে
ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
১ ঘণ্টা আগে