নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলমান পরিস্থিতি থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার—এমনটিই মনে করছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এটিকে সরকারের একটি প্রকল্প হিসেবেই দেখছেন তিনি।
তিনি বলেছেন, ‘সরকার একটা ইস্যু তৈরি করে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিয়ে যায়। এটা (জামায়াত নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত) তাদের আরেকটি প্রজেক্ট।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবির নিষিদ্ধ করতে সরকারের উদ্যোগের বিষয়ে সাংবাদিকেরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘যারা স্বৈরাচারী, যাদের জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক থাকে না, তাদের এই ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে হয় বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্নভাবে। আমরা বিশ্বাস করি, বহুদলীয় গণতন্ত্রে, আমরা বিশ্বাস করি। যারা যারা এখানে রাজনীতি করে তাদের অধিকার আছে রাজনীতি করার। এখন জনগণের দায়িত্ব হচ্ছে কার রাজনীতি সে গ্রহণ করবে, কার রাজনীতি সে গ্রহণ করবে না।’
এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘এখন এখানে দরকার একটা সুষ্ঠু নির্বাচন, অবাধ নির্বাচন। আজকে যে এত সংকট, এর মূলে হচ্ছে যে, এ দেশে কোনো প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার নাই। প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার না হলে তো এই সমস্যার সমাধান হবে না। জনগণের প্রতিনিধি দরকার এবং জনগণের কাছে যাদের দায়-দায়িত্ব থাকবে, একটা জবাবদিহি থাকবে। সেই জবাবদিহি যদি না থাকে তাহলে এটা সম্ভব না।’
কোটা আন্দোলনে হতাহতের দায় নিয়ে সরকার পদত্যাগের মধ্য দিয়ে চলমান সংকটের অবসান চান মির্জা ফখরুল। সরকারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘আপনারা (সরকার) এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছেন এবং এই দায় আপনাদের। এই দায় অবশ্যই নিতে হবে। যে কথাটা আমরা বলেছি যে, দায় স্বীকার করে তাদের চলে যাওয়াটাই হচ্ছে সবচেয়ে বেশি সমাধান করবে। রাজনৈতিক সংকট রাজনৈতিকভাবেই শেষ করতে হবে। তাদের (সরকার) অবশ্যই যেতে হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এ দেশে জঙ্গিবাদের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে আওয়ামী লীগ। পরিকল্পিতভাবে এ দেশে জঙ্গিবাদের তারা পৃষ্ঠপোষকতা করে।’
কোটা আন্দোলনে প্রাণহানির ঘটনাকে ‘গণহত্যা’ মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘আমি মনে করি, এই গণহত্যার তদন্ত অবশ্যই জাতিসংঘের তদন্তে হওয়া উচিত। কারণ এই সরকারের কোনো তদন্তে আমরা বিশ্বাস করি না।’
কোটা আন্দোলনে সমর্থন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সমস্ত আন্দোলনে আমাদের সমর্থন রয়েছে। আন্দোলনকারীদের প্রতি আমাদের একটা আহ্বান, এই আন্দোলনকে তারা চূড়ান্ত পর্যায় নিয়ে যাবে। আর জনগণের যে আন্দোলন এই সরকারের চলে যাওয়া। তাদের আন্দোলন একটা সেটা হচ্ছে একটা নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সরকার গঠন করতে হবে। এই সরকারকে চলে যেতে হবে।’
এ সময় কারফিউ প্রত্যাহার এবং সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবিও জানান বিএনপি মহাসচিব।
কোটা আন্দোলনের সমন্বয়কদের ডিবি অফিসে নিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পাঁচ সমন্বয়ককে ডিবি অফিসে হেফাজতে নিয়ে তাদের ওপর প্রচণ্ড চাপ দিয়ে একটা বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। ডাইনিং টেবিলে বসিয়ে একটা খাবার নাটক তৈরি করা হয়েছে। এটা ডিবি অফিসে একটা নামই হয়ে গেছে—ভাতের হোটেল হিসেবে।’
তিনি বলেন, ‘ডিবি সরকারেরে একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। সেই প্রতিষ্ঠানের একমাত্র দায়িত্ব কি শুধু যারা আন্দোলন করছে, যারা গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করছে, তাদের অধিকারের জন্য সংগ্রাম করছে তাদের গ্রেপ্তার করে নির্যাতন করা এবং এই নাটক তৈরি করা। এখানে এই ধরনের নাটক, একটা তামাশা তৈরি করে তারা গোটা জাতিকে ছোট করেছে।’
কোটা আন্দোলনের পুরো ইস্যুটাকে সরকার সমাধান করতে পারত বলেও মনে করেন ফখরুল। তিনি বলেন, ‘সরকারের যদি রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকত, উদ্দেশ্য থাকত, অতি অল্প সময়ের মধ্যে এটা সমাধান করতে পারত।’
একটা অদৃশ্য শক্তি দেশ চালাচ্ছে—এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ খুঁজে পাই না। এখন পুরোপুরিভাবে একটা অদৃশ্য শক্তি যে শক্তি এ দেশকে পরিচালনা করার চেষ্টা করছে। এ দেশে প্রকৃতপক্ষে আওয়ামী লীগের কোনো সরকার নেই। এখানে যে সরকারটা আছে সেটা হচ্ছে যারা এ দেশকে নিয়ন্ত্রণ করছে এবং দেশে একটা অরাজনৈতিক সরকার পরিচালনা করছে তাদেরই সরকার এটা পরিচালনা করছে।’
নতুন প্রজন্মকে সাধুবাদ জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশে জনগণের আন্দোলন কেউ কোনো দিন রুখে দিতে পারেনি। ন্যায়সংগত কোনো আন্দোলনকে কেউ পরাজিত করতে পারেনি। এবারের আন্দোলন নতুন প্রজন্মের। আমরা তাদের সাধুবাদ জানাই যে, তারা আজকে অধিকার রক্ষায় বেরিয়ে এসেছে। তারা রাস্তায় নেমেছ, প্রাণ দিয়েছে। এই ত্যাগ কখনো ব্যর্থ হতে পারে না।’

চলমান পরিস্থিতি থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার—এমনটিই মনে করছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এটিকে সরকারের একটি প্রকল্প হিসেবেই দেখছেন তিনি।
তিনি বলেছেন, ‘সরকার একটা ইস্যু তৈরি করে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিয়ে যায়। এটা (জামায়াত নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত) তাদের আরেকটি প্রজেক্ট।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবির নিষিদ্ধ করতে সরকারের উদ্যোগের বিষয়ে সাংবাদিকেরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘যারা স্বৈরাচারী, যাদের জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক থাকে না, তাদের এই ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে হয় বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্নভাবে। আমরা বিশ্বাস করি, বহুদলীয় গণতন্ত্রে, আমরা বিশ্বাস করি। যারা যারা এখানে রাজনীতি করে তাদের অধিকার আছে রাজনীতি করার। এখন জনগণের দায়িত্ব হচ্ছে কার রাজনীতি সে গ্রহণ করবে, কার রাজনীতি সে গ্রহণ করবে না।’
এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘এখন এখানে দরকার একটা সুষ্ঠু নির্বাচন, অবাধ নির্বাচন। আজকে যে এত সংকট, এর মূলে হচ্ছে যে, এ দেশে কোনো প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার নাই। প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার না হলে তো এই সমস্যার সমাধান হবে না। জনগণের প্রতিনিধি দরকার এবং জনগণের কাছে যাদের দায়-দায়িত্ব থাকবে, একটা জবাবদিহি থাকবে। সেই জবাবদিহি যদি না থাকে তাহলে এটা সম্ভব না।’
কোটা আন্দোলনে হতাহতের দায় নিয়ে সরকার পদত্যাগের মধ্য দিয়ে চলমান সংকটের অবসান চান মির্জা ফখরুল। সরকারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘আপনারা (সরকার) এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছেন এবং এই দায় আপনাদের। এই দায় অবশ্যই নিতে হবে। যে কথাটা আমরা বলেছি যে, দায় স্বীকার করে তাদের চলে যাওয়াটাই হচ্ছে সবচেয়ে বেশি সমাধান করবে। রাজনৈতিক সংকট রাজনৈতিকভাবেই শেষ করতে হবে। তাদের (সরকার) অবশ্যই যেতে হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এ দেশে জঙ্গিবাদের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে আওয়ামী লীগ। পরিকল্পিতভাবে এ দেশে জঙ্গিবাদের তারা পৃষ্ঠপোষকতা করে।’
কোটা আন্দোলনে প্রাণহানির ঘটনাকে ‘গণহত্যা’ মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘আমি মনে করি, এই গণহত্যার তদন্ত অবশ্যই জাতিসংঘের তদন্তে হওয়া উচিত। কারণ এই সরকারের কোনো তদন্তে আমরা বিশ্বাস করি না।’
কোটা আন্দোলনে সমর্থন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সমস্ত আন্দোলনে আমাদের সমর্থন রয়েছে। আন্দোলনকারীদের প্রতি আমাদের একটা আহ্বান, এই আন্দোলনকে তারা চূড়ান্ত পর্যায় নিয়ে যাবে। আর জনগণের যে আন্দোলন এই সরকারের চলে যাওয়া। তাদের আন্দোলন একটা সেটা হচ্ছে একটা নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সরকার গঠন করতে হবে। এই সরকারকে চলে যেতে হবে।’
এ সময় কারফিউ প্রত্যাহার এবং সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবিও জানান বিএনপি মহাসচিব।
কোটা আন্দোলনের সমন্বয়কদের ডিবি অফিসে নিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পাঁচ সমন্বয়ককে ডিবি অফিসে হেফাজতে নিয়ে তাদের ওপর প্রচণ্ড চাপ দিয়ে একটা বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। ডাইনিং টেবিলে বসিয়ে একটা খাবার নাটক তৈরি করা হয়েছে। এটা ডিবি অফিসে একটা নামই হয়ে গেছে—ভাতের হোটেল হিসেবে।’
তিনি বলেন, ‘ডিবি সরকারেরে একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। সেই প্রতিষ্ঠানের একমাত্র দায়িত্ব কি শুধু যারা আন্দোলন করছে, যারা গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করছে, তাদের অধিকারের জন্য সংগ্রাম করছে তাদের গ্রেপ্তার করে নির্যাতন করা এবং এই নাটক তৈরি করা। এখানে এই ধরনের নাটক, একটা তামাশা তৈরি করে তারা গোটা জাতিকে ছোট করেছে।’
কোটা আন্দোলনের পুরো ইস্যুটাকে সরকার সমাধান করতে পারত বলেও মনে করেন ফখরুল। তিনি বলেন, ‘সরকারের যদি রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকত, উদ্দেশ্য থাকত, অতি অল্প সময়ের মধ্যে এটা সমাধান করতে পারত।’
একটা অদৃশ্য শক্তি দেশ চালাচ্ছে—এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ খুঁজে পাই না। এখন পুরোপুরিভাবে একটা অদৃশ্য শক্তি যে শক্তি এ দেশকে পরিচালনা করার চেষ্টা করছে। এ দেশে প্রকৃতপক্ষে আওয়ামী লীগের কোনো সরকার নেই। এখানে যে সরকারটা আছে সেটা হচ্ছে যারা এ দেশকে নিয়ন্ত্রণ করছে এবং দেশে একটা অরাজনৈতিক সরকার পরিচালনা করছে তাদেরই সরকার এটা পরিচালনা করছে।’
নতুন প্রজন্মকে সাধুবাদ জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশে জনগণের আন্দোলন কেউ কোনো দিন রুখে দিতে পারেনি। ন্যায়সংগত কোনো আন্দোলনকে কেউ পরাজিত করতে পারেনি। এবারের আন্দোলন নতুন প্রজন্মের। আমরা তাদের সাধুবাদ জানাই যে, তারা আজকে অধিকার রক্ষায় বেরিয়ে এসেছে। তারা রাস্তায় নেমেছ, প্রাণ দিয়েছে। এই ত্যাগ কখনো ব্যর্থ হতে পারে না।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
১৮ মিনিট আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর দায় কোনোভাবেই কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা এড়াতে পারেন না বলে মন্তব্য করেছেন সদ্য বিএনপিতে যোগ দেওয়া গণঅধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান।
১ ঘণ্টা আগে
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ৯ নেতাকে বহিষ্কার করেছে। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জামায়াত আমির হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকের কাছ থেকে শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির মায়ের চিকিৎসার সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং সর্বোচ্চ ও যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য চিকিৎসকদের অনুরোধ জানান। এ ছাড়াও তিনি মহান আল্লাহর কাছে শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির মায়ের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দোয়া করেন।
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সেখানে উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাড. ড. হেলাল উদ্দিন এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের এনডিএফের নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক। ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে তিনি প্রচার চালাচ্ছিলেন। ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের কিছু পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের কালভার্ট রোডে মোটরসাইকেল থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে মাথায় গুলি করার পর আততায়ীরা মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর মারা যান তিনি।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জামায়াত আমির হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকের কাছ থেকে শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির মায়ের চিকিৎসার সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং সর্বোচ্চ ও যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য চিকিৎসকদের অনুরোধ জানান। এ ছাড়াও তিনি মহান আল্লাহর কাছে শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির মায়ের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দোয়া করেন।
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সেখানে উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাড. ড. হেলাল উদ্দিন এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের এনডিএফের নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক। ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে তিনি প্রচার চালাচ্ছিলেন। ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের কিছু পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের কালভার্ট রোডে মোটরসাইকেল থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে মাথায় গুলি করার পর আততায়ীরা মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর মারা যান তিনি।

চলমান পরিস্থিতি থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার—এমনটিই মনে করছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এটিকে সরকারের একটি প্রকল্প হিসেবেই দেখছেন তিনি।
৩০ জুলাই ২০২৪
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর দায় কোনোভাবেই কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা এড়াতে পারেন না বলে মন্তব্য করেছেন সদ্য বিএনপিতে যোগ দেওয়া গণঅধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান।
১ ঘণ্টা আগে
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ৯ নেতাকে বহিষ্কার করেছে। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জানাজায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। বিষয়টিকে বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সৌজন্য ও রাজনৈতিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার, দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডি এন ধুংগিয়েল, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত ও দেশটির উচ্চশিক্ষামন্ত্রী আলী হায়দার আহমেদের ঢাকায় আসার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি দেশের প্রতিনিধির খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং জানাজায় অংশ নিতে আসার কথা রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের অংশগ্রহণের তথ্যটি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে খালেদা জিয়ার জানাজায় পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন। হাইকমিশনের একটি সূত্র জানায়, ইসহাক দার আগামীকাল ঢাকায় এসে সরাসরি জানাজায় অংশ নেবেন।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একাধিক দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক অবস্থান ও দীর্ঘদিনের রাষ্ট্রীয় ভূমিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এদিকে, জানাজা ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, দেশি-বিদেশি অতিথিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোও জানাজা এবং সংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতায় ব্যাপক জনসমাগমের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মতভেদ ছাপিয়ে দেশজুড়ে শোক ও শ্রদ্ধার আবহ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জানাজায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। বিষয়টিকে বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সৌজন্য ও রাজনৈতিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার, দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডি এন ধুংগিয়েল, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত ও দেশটির উচ্চশিক্ষামন্ত্রী আলী হায়দার আহমেদের ঢাকায় আসার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি দেশের প্রতিনিধির খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং জানাজায় অংশ নিতে আসার কথা রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের অংশগ্রহণের তথ্যটি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে খালেদা জিয়ার জানাজায় পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন। হাইকমিশনের একটি সূত্র জানায়, ইসহাক দার আগামীকাল ঢাকায় এসে সরাসরি জানাজায় অংশ নেবেন।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একাধিক দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক অবস্থান ও দীর্ঘদিনের রাষ্ট্রীয় ভূমিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এদিকে, জানাজা ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, দেশি-বিদেশি অতিথিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোও জানাজা এবং সংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতায় ব্যাপক জনসমাগমের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মতভেদ ছাপিয়ে দেশজুড়ে শোক ও শ্রদ্ধার আবহ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

চলমান পরিস্থিতি থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার—এমনটিই মনে করছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এটিকে সরকারের একটি প্রকল্প হিসেবেই দেখছেন তিনি।
৩০ জুলাই ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
১৮ মিনিট আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর দায় কোনোভাবেই কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা এড়াতে পারেন না বলে মন্তব্য করেছেন সদ্য বিএনপিতে যোগ দেওয়া গণঅধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান।
১ ঘণ্টা আগে
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ৯ নেতাকে বহিষ্কার করেছে। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর দায় কোনোভাবেই কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা এড়াতে পারেন না বলে মন্তব্য করেছেন সদ্য বিএনপিতে যোগ দেওয়া গণঅধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
রাশেদ খান বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ হয়ে আমাদের ছেড়ে বিদায় নিয়েছেন। তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। এর দায় কোনোভাবেই শেখ হাসিনা এড়াতে পারে না। আওয়ামী লীগ এমন একটি পাপিষ্ঠ দল। এই দল জনগণের ওপরে দমন-পীড়ন করেছে।’
রাশেদ খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ অবৈধভাবে ১৬ বছর ক্ষমতায় ছিল এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে শুধু তাঁর জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তাঁকে দীর্ঘ সময় কারাগারে বন্দী রেখেছিল। সেখানে মানসিক এবং শারীরিক নির্যাতন করেছে যে নেত্রী সুস্থ অবস্থায় কারাগারে গিয়েছিলেন। তিনি যখন ফিরে আসেন অভ্যুত্থানের পরে, আমরা দেখেছি তিনি হুইলচেয়ারে করে ফিরে এসেছেন। আমাদের কাছে কোনোভাবে এটি প্রত্যাশিত ছিল না। আমরা যাকে হারিয়েছি, তার মতন মানুষকে আমরা আর কখনোই ফিরে পাব—এটি আমরা মনে করি না।’
রাশেদ খান বলেন, ‘আমরা পুরো বাংলাদেশের মানুষ আজকে শোকাহত, মর্মাহত। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম যে তিনি তত দিন পর্যন্ত আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন, যত দিন না পর্যন্ত খুনি শেখ হাসিনার বিচার হয়। খুনি শেখ হাসিনা দিল্লিতে পালিয়ে আছে। দেখেন, তার জন্য কিন্তু বাংলাদেশে কাঁদার মানুষ নাই। কিন্তু আজকে বেগম খালেদা জিয়া বিদায় নিয়েছেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ আজকে তাঁর জন্য কাঁদছে। আজকে পুরো বাংলাদেশ স্থবির হয়ে আছে। আজকে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা ঘরে ঘরে শোক।’
বাংলাদেশের মানুষের কাছে তিনি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আপনারা ঘরে-ঘরে, মসজিদে-মসজিদে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া করেন। তিনি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক ছিলেন। তিনি ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ের প্রতীক ছিলেন। তিনি আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই শিখিয়েছেন। তিনি স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পক্ষে আমাদের লড়াই শিখিয়েছেন। তিনি একজন গৃহিণী থেকে যেভাবে আন্তর্জাতিক মানের একজন নেতায় পরিণত হয়েছিলেন, বিশ্বে এটি বিরল। আমরা এ রকম নেত্রীকে পেয়ে গর্বিত।’
বেগম খালেদা জিয়ার জন্য আজ পুরো জাতি শোকাহত। আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেন তাকে বেহেশতে নসিব করেন।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর দায় কোনোভাবেই কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা এড়াতে পারেন না বলে মন্তব্য করেছেন সদ্য বিএনপিতে যোগ দেওয়া গণঅধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
রাশেদ খান বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ হয়ে আমাদের ছেড়ে বিদায় নিয়েছেন। তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। এর দায় কোনোভাবেই শেখ হাসিনা এড়াতে পারে না। আওয়ামী লীগ এমন একটি পাপিষ্ঠ দল। এই দল জনগণের ওপরে দমন-পীড়ন করেছে।’
রাশেদ খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ অবৈধভাবে ১৬ বছর ক্ষমতায় ছিল এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে শুধু তাঁর জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তাঁকে দীর্ঘ সময় কারাগারে বন্দী রেখেছিল। সেখানে মানসিক এবং শারীরিক নির্যাতন করেছে যে নেত্রী সুস্থ অবস্থায় কারাগারে গিয়েছিলেন। তিনি যখন ফিরে আসেন অভ্যুত্থানের পরে, আমরা দেখেছি তিনি হুইলচেয়ারে করে ফিরে এসেছেন। আমাদের কাছে কোনোভাবে এটি প্রত্যাশিত ছিল না। আমরা যাকে হারিয়েছি, তার মতন মানুষকে আমরা আর কখনোই ফিরে পাব—এটি আমরা মনে করি না।’
রাশেদ খান বলেন, ‘আমরা পুরো বাংলাদেশের মানুষ আজকে শোকাহত, মর্মাহত। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম যে তিনি তত দিন পর্যন্ত আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন, যত দিন না পর্যন্ত খুনি শেখ হাসিনার বিচার হয়। খুনি শেখ হাসিনা দিল্লিতে পালিয়ে আছে। দেখেন, তার জন্য কিন্তু বাংলাদেশে কাঁদার মানুষ নাই। কিন্তু আজকে বেগম খালেদা জিয়া বিদায় নিয়েছেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ আজকে তাঁর জন্য কাঁদছে। আজকে পুরো বাংলাদেশ স্থবির হয়ে আছে। আজকে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা ঘরে ঘরে শোক।’
বাংলাদেশের মানুষের কাছে তিনি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আপনারা ঘরে-ঘরে, মসজিদে-মসজিদে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া করেন। তিনি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক ছিলেন। তিনি ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ের প্রতীক ছিলেন। তিনি আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই শিখিয়েছেন। তিনি স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পক্ষে আমাদের লড়াই শিখিয়েছেন। তিনি একজন গৃহিণী থেকে যেভাবে আন্তর্জাতিক মানের একজন নেতায় পরিণত হয়েছিলেন, বিশ্বে এটি বিরল। আমরা এ রকম নেত্রীকে পেয়ে গর্বিত।’
বেগম খালেদা জিয়ার জন্য আজ পুরো জাতি শোকাহত। আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেন তাকে বেহেশতে নসিব করেন।

চলমান পরিস্থিতি থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার—এমনটিই মনে করছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এটিকে সরকারের একটি প্রকল্প হিসেবেই দেখছেন তিনি।
৩০ জুলাই ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
১৮ মিনিট আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ৯ নেতাকে বহিষ্কার করেছে। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানাসহ ৯ নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী এ তথ্য জানান।
বহিষ্কৃত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, মোহাম্মদ শাহ আলম, হাসান মামুন ও আব্দুল খালেক। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের মহাসচিব তরুণ দে, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, সিলেট জেলা বিএনপির সহসভাপতি মামুনুর রশিদ (চাকসু মামুন) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশকেও বহিষ্কার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করায় তাঁদের প্রাথমিক সদস্যসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হলো।

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানাসহ ৯ নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী এ তথ্য জানান।
বহিষ্কৃত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, মোহাম্মদ শাহ আলম, হাসান মামুন ও আব্দুল খালেক। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের মহাসচিব তরুণ দে, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, সিলেট জেলা বিএনপির সহসভাপতি মামুনুর রশিদ (চাকসু মামুন) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশকেও বহিষ্কার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করায় তাঁদের প্রাথমিক সদস্যসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হলো।

চলমান পরিস্থিতি থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার—এমনটিই মনে করছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এটিকে সরকারের একটি প্রকল্প হিসেবেই দেখছেন তিনি।
৩০ জুলাই ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
১৮ মিনিট আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর দায় কোনোভাবেই কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা এড়াতে পারেন না বলে মন্তব্য করেছেন সদ্য বিএনপিতে যোগ দেওয়া গণঅধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান।
১ ঘণ্টা আগে