নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। এই সরকার তাঁকে তিলে তিলে সচেতনভাবে হত্যা করছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শুক্রবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে জাতীয়তাবাদী কৃষক দল আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি করেন তিনি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, 'আমরা চাই আমাদের দেশনেত্রীকে বিদেশে পাঠিয়ে চিকিৎসার সুযোগ করে দেন। এটা ন্যূনতম দাবি। এটা কোনো দয়া নয়, 'মহানুভবতা নয় কিংবা মানবিক ব্যাপার নয়। এটা নাগরিক হিসেবে অধিকার। আপনারা বলবেন, তিনি তো সাজাপ্রাপ্ত নাগরিক। সাজাপ্রাপ্ত নাগরিকও তো চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার রাখেন। এরা কাউকে সহ্য করতে পারে না। তাই দেশনেত্রীর নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে তাঁকে সাজা ভোগ করাচ্ছে। এরা ভিন্ন মত সহ্য করতে পারে না বলেই বেগম জিয়াকে তিলে তিলে সচেতনভাবে হত্যা করছে। তাঁর রক্তক্ষরণ হচ্ছে এবং এই রক্তক্ষরণ যদি বেশি দিন চলে, তাহলে তিনি বাঁচবেন না। তাঁর যে রোগ হয়েছে, 'লিভার সিরোসিস' এটা খুবই মারাত্মক। এই রোগের চিকিৎসা সেভাবে দেশে নেই। আমেরিকা, ইংল্যান্ড ও ইউরোপ ছাড়া এই রোগ ভালো হয় না। দেশকে যিনি সংসদীয় গণতন্ত্র দিয়েছেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে যিনি লড়াই করেছেন তার মুক্তি ও চিকিৎসার জন্য আমরা লড়াই করছি।'
আওয়ামী লীগের আমলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, `নির্বাচনী ব্যবস্থায় কী আছে? আপনারা দেখেন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে কত মানুষের প্রাণ গেল, প্রকাশ্য দিবালোকে পিটিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হলো।'
কুমিল্লায় কাউন্সিলর হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে তিনি বলেন, `এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিন আসামিকে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের 'বন্দুকযুদ্ধে' হত্যা করা হয়। কেন এই হত্যাকাণ্ড? কারণ এই হত্যার মূল হোতা কে, এটা যেন জানা না যায়। পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর যদি হত্যা করা হয়, তাহলে কি নিরাপত্তা থাকে, রাষ্ট্র থাকে?'
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, 'আপনারা (আওয়ামী লীগ) কার সঙ্গে লড়াই করবেন? ধানের শিষ, বিএনপি, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সৈনিকদের সঙ্গে? আপনারা তো হিজড়ার সঙ্গে হেরে যান। আর বিএনপির সঙ্গে কীভাবে লড়াই করবেন? এরা নাকি ভোটের রাজা। এরা হলো রাতের ভোটের রাজা।'
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাবেক সংসদ ফজলুল হক মিলন, মোশাররফ হোসেন, যুবদল সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, কৃষক নেতা বাশেদ মজুমদার, প্রকৌশলী সাখাওয়াত হোসেন ও কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। এ ছাড়া মানববন্ধনে হাজার খানেক জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। এই সরকার তাঁকে তিলে তিলে সচেতনভাবে হত্যা করছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শুক্রবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে জাতীয়তাবাদী কৃষক দল আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি করেন তিনি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, 'আমরা চাই আমাদের দেশনেত্রীকে বিদেশে পাঠিয়ে চিকিৎসার সুযোগ করে দেন। এটা ন্যূনতম দাবি। এটা কোনো দয়া নয়, 'মহানুভবতা নয় কিংবা মানবিক ব্যাপার নয়। এটা নাগরিক হিসেবে অধিকার। আপনারা বলবেন, তিনি তো সাজাপ্রাপ্ত নাগরিক। সাজাপ্রাপ্ত নাগরিকও তো চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার রাখেন। এরা কাউকে সহ্য করতে পারে না। তাই দেশনেত্রীর নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে তাঁকে সাজা ভোগ করাচ্ছে। এরা ভিন্ন মত সহ্য করতে পারে না বলেই বেগম জিয়াকে তিলে তিলে সচেতনভাবে হত্যা করছে। তাঁর রক্তক্ষরণ হচ্ছে এবং এই রক্তক্ষরণ যদি বেশি দিন চলে, তাহলে তিনি বাঁচবেন না। তাঁর যে রোগ হয়েছে, 'লিভার সিরোসিস' এটা খুবই মারাত্মক। এই রোগের চিকিৎসা সেভাবে দেশে নেই। আমেরিকা, ইংল্যান্ড ও ইউরোপ ছাড়া এই রোগ ভালো হয় না। দেশকে যিনি সংসদীয় গণতন্ত্র দিয়েছেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে যিনি লড়াই করেছেন তার মুক্তি ও চিকিৎসার জন্য আমরা লড়াই করছি।'
আওয়ামী লীগের আমলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, `নির্বাচনী ব্যবস্থায় কী আছে? আপনারা দেখেন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে কত মানুষের প্রাণ গেল, প্রকাশ্য দিবালোকে পিটিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হলো।'
কুমিল্লায় কাউন্সিলর হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে তিনি বলেন, `এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিন আসামিকে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের 'বন্দুকযুদ্ধে' হত্যা করা হয়। কেন এই হত্যাকাণ্ড? কারণ এই হত্যার মূল হোতা কে, এটা যেন জানা না যায়। পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর যদি হত্যা করা হয়, তাহলে কি নিরাপত্তা থাকে, রাষ্ট্র থাকে?'
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, 'আপনারা (আওয়ামী লীগ) কার সঙ্গে লড়াই করবেন? ধানের শিষ, বিএনপি, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সৈনিকদের সঙ্গে? আপনারা তো হিজড়ার সঙ্গে হেরে যান। আর বিএনপির সঙ্গে কীভাবে লড়াই করবেন? এরা নাকি ভোটের রাজা। এরা হলো রাতের ভোটের রাজা।'
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাবেক সংসদ ফজলুল হক মিলন, মোশাররফ হোসেন, যুবদল সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, কৃষক নেতা বাশেদ মজুমদার, প্রকৌশলী সাখাওয়াত হোসেন ও কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। এ ছাড়া মানববন্ধনে হাজার খানেক জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

যত দূর চোখ যায়, শুধু মানুষ আর মানুষ। দল-মত ও পথের ভেদাভেদ ভুলে সবাই এসে জড়ো হয়েছে এক জায়গায়। চোখের জল, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার ঢেউ বয়ে গেছে অগুনতি মানুষের সেই জনসমুদ্রে।
১১ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশ নিতে পারছে না আওয়ামী লীগ। তবে দলটি ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূল পর্যায়ের অনেক নেতা ভিন্ন পরিচয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
১৬ মিনিট আগে
খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘নববর্ষে আমাদের উচ্চারণ হোক ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, আসুন, ভালোবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি।’
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ। দলের সকল পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে