নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
আজ বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাকিদের এ কথা বলেন দলটি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। বৈঠকে ৯ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরে এবি পার্টি।
এক প্রশ্নের জবাবে মঞ্জু বলেন, শুধু ভোট করার জন্য নয় ভোটারকে কেন্দ্রে আনাও ইসির দায়িত্ব। তাই ইসির কাছে তাদের আনতে প্রস্তাব করছি।
নির্বাচনি ব্যয় কমানোর বিষয়ে মঞ্জু বলেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থীর ২৫ লাখ টাকা নির্বাচনী ব্যয় করা যায়। আমরা বলেছি কাটছাট করার জন্য। কিন্তু ইসি তা করছে না। পোস্টার নিষিদ্ধ করে ইসি নিজেই সব প্রার্থীর জন্য পোস্টার ছাপাতে পারে কি না। যত্রতত্র পোস্টার না রাখলে পরিবেশের ক্ষতি হবে না, ব্যয়ও কমবে। এ ছাড়া ভোটের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে আনা, পোলিং এজেন্টদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রার্থীরা ব্যয় করেন। এগুলোর ব্যবস্থা যদি ইসি করে, প্রার্থীর খরচ কমে যাবে। তখন আর মিথ্যা তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।’
দ্বৈত নাগরিকদের নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে মঞ্জু বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটের ব্যবস্থা কথা বলেছি। একই সঙ্গে দ্বৈত নাগরিকরা যেন প্রার্থী হতে পারে সে দাবি করেছি। কেননা, দ্বৈত নাগরিকেরা বিচারক হচ্ছেন। আমাদের উপদেষ্টা পরিষদেও আছেন। দ্বৈত নাগরিকেরা প্রার্থী হলে আমরা ভালো সংসদ সদস্য পাব।’
উচ্চকক্ষে পিআর না হলে এবি পার্টি বিদ্যমান সংসদ ব্যবস্থা চায় জানিয়ে মঞ্জু বলেন, ‘আমরা একটা পার্লামেন্টই কার্যকর করতে পারিনি। তাই পার্লামেন্টের দুইটা হাউজের বিরোধীতা করেছি। এখন যেহেতু সবাই বলছে, তাই আমরা মত দিয়েছি। তবে আমরা আপার হাউজে পিআর চেয়েছি। এটা না হলে দুইটা হাউজের প্রস্তাবটার সমর্থন প্রত্যাহার করে নেব। এ ছাড়া পাশাপাশি আমরা ২০০ আসনে বর্তমান পদ্ধতি বাকি ১০০ আসনে পিআর হতে পারে এমন বলেছি।’
মঞ্জু বলেন, ‘ইসিকে বলেছি, ঢাল তলোয়ারহীন নিধিরাম সর্দার না হোন। কি কি ভাবে কারচুপি হয় তা আমরা তুলে ধরেছি। এজন্য কঠোর হতে বলেছি এবং প্রচারের জন্য বলেছি। তারা শক্ত অবস্থান নেবেন বলে জানিয়েছে।’
ভোট নিয়ে সংশয়ের বিষয়ে এই নেতা আরও বলেন, ‘সরকারপ্রধান বলেছে ভোট হবে, সিইসি বলেছেন ভোট হবে, দলগুলোর অনেকে বলছে ভোট হবে; এখন যারা বলছে ভোট হবে না, তাদের কনসার্ন একটু গুরুত্বপূর্ণ। যারা ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছে তাদের কনসার্ন পূরণ করেই ভোট এই সময়ের করা সম্ভব। বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
মঞ্জু আরও বলেন, ‘আমরা সিইসিকে বলেছি, আপনারা যদি ট্রডিশনাল (গতানুগতিক) ইলেকশান করার চিন্তা করেন, তাহলে আপনারা ১৪০০ মানুষের (শহীদের) জীবন এবং হাজার হাজার মানুষের রক্তের জন্য দায়ী থাকবেন। আপনাদের একটি রেভ্যুলশনারী নির্বাচন করার প্লান করতে হবে। নতুন ধাচের নির্বাচনের চিন্তা করতে হবে। ট্র্যাডিশনাল জায়গায় যাবেন না, নতুন করে বিষয়গুলো ভাবেন। টেকনিক্যালি কি কি কিভাবে নির্বাচন ম্যানুপুলেট হয়, আমরা তা একদম রুট লেভেল পর্যন্ত বিষয়গুলো উনাদের কাছে তুলে ধরেছি।’
এ ছাড়াও বৈঠকে দলটির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি, ব্যারিস্টার সানী আব্দুল হক, যুবপার্টির সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, মহানগর উত্তরের আহবায়ক সেলিম খান, সদস্যসচিব সামিউল ইসলাম সবুজ, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) শাহজাহান ব্যাপারী, কেন্দ্রীয় নেতা আবু রাইয়ান রছি, যুবপার্টি ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব শাহিনুর আক্তার শীলা, দক্ষিণের সদস্য সচিব মাসুদুর রহমান, নারী নেত্রী ইসরাত জাহান, সহকারী প্রচার সম্পাদক রিপন মাহমুদ, সহকারী অর্থ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক প্রমুখ।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
আজ বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাকিদের এ কথা বলেন দলটি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। বৈঠকে ৯ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরে এবি পার্টি।
এক প্রশ্নের জবাবে মঞ্জু বলেন, শুধু ভোট করার জন্য নয় ভোটারকে কেন্দ্রে আনাও ইসির দায়িত্ব। তাই ইসির কাছে তাদের আনতে প্রস্তাব করছি।
নির্বাচনি ব্যয় কমানোর বিষয়ে মঞ্জু বলেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থীর ২৫ লাখ টাকা নির্বাচনী ব্যয় করা যায়। আমরা বলেছি কাটছাট করার জন্য। কিন্তু ইসি তা করছে না। পোস্টার নিষিদ্ধ করে ইসি নিজেই সব প্রার্থীর জন্য পোস্টার ছাপাতে পারে কি না। যত্রতত্র পোস্টার না রাখলে পরিবেশের ক্ষতি হবে না, ব্যয়ও কমবে। এ ছাড়া ভোটের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে আনা, পোলিং এজেন্টদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রার্থীরা ব্যয় করেন। এগুলোর ব্যবস্থা যদি ইসি করে, প্রার্থীর খরচ কমে যাবে। তখন আর মিথ্যা তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।’
দ্বৈত নাগরিকদের নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে মঞ্জু বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটের ব্যবস্থা কথা বলেছি। একই সঙ্গে দ্বৈত নাগরিকরা যেন প্রার্থী হতে পারে সে দাবি করেছি। কেননা, দ্বৈত নাগরিকেরা বিচারক হচ্ছেন। আমাদের উপদেষ্টা পরিষদেও আছেন। দ্বৈত নাগরিকেরা প্রার্থী হলে আমরা ভালো সংসদ সদস্য পাব।’
উচ্চকক্ষে পিআর না হলে এবি পার্টি বিদ্যমান সংসদ ব্যবস্থা চায় জানিয়ে মঞ্জু বলেন, ‘আমরা একটা পার্লামেন্টই কার্যকর করতে পারিনি। তাই পার্লামেন্টের দুইটা হাউজের বিরোধীতা করেছি। এখন যেহেতু সবাই বলছে, তাই আমরা মত দিয়েছি। তবে আমরা আপার হাউজে পিআর চেয়েছি। এটা না হলে দুইটা হাউজের প্রস্তাবটার সমর্থন প্রত্যাহার করে নেব। এ ছাড়া পাশাপাশি আমরা ২০০ আসনে বর্তমান পদ্ধতি বাকি ১০০ আসনে পিআর হতে পারে এমন বলেছি।’
মঞ্জু বলেন, ‘ইসিকে বলেছি, ঢাল তলোয়ারহীন নিধিরাম সর্দার না হোন। কি কি ভাবে কারচুপি হয় তা আমরা তুলে ধরেছি। এজন্য কঠোর হতে বলেছি এবং প্রচারের জন্য বলেছি। তারা শক্ত অবস্থান নেবেন বলে জানিয়েছে।’
ভোট নিয়ে সংশয়ের বিষয়ে এই নেতা আরও বলেন, ‘সরকারপ্রধান বলেছে ভোট হবে, সিইসি বলেছেন ভোট হবে, দলগুলোর অনেকে বলছে ভোট হবে; এখন যারা বলছে ভোট হবে না, তাদের কনসার্ন একটু গুরুত্বপূর্ণ। যারা ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছে তাদের কনসার্ন পূরণ করেই ভোট এই সময়ের করা সম্ভব। বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
মঞ্জু আরও বলেন, ‘আমরা সিইসিকে বলেছি, আপনারা যদি ট্রডিশনাল (গতানুগতিক) ইলেকশান করার চিন্তা করেন, তাহলে আপনারা ১৪০০ মানুষের (শহীদের) জীবন এবং হাজার হাজার মানুষের রক্তের জন্য দায়ী থাকবেন। আপনাদের একটি রেভ্যুলশনারী নির্বাচন করার প্লান করতে হবে। নতুন ধাচের নির্বাচনের চিন্তা করতে হবে। ট্র্যাডিশনাল জায়গায় যাবেন না, নতুন করে বিষয়গুলো ভাবেন। টেকনিক্যালি কি কি কিভাবে নির্বাচন ম্যানুপুলেট হয়, আমরা তা একদম রুট লেভেল পর্যন্ত বিষয়গুলো উনাদের কাছে তুলে ধরেছি।’
এ ছাড়াও বৈঠকে দলটির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি, ব্যারিস্টার সানী আব্দুল হক, যুবপার্টির সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, মহানগর উত্তরের আহবায়ক সেলিম খান, সদস্যসচিব সামিউল ইসলাম সবুজ, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) শাহজাহান ব্যাপারী, কেন্দ্রীয় নেতা আবু রাইয়ান রছি, যুবপার্টি ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব শাহিনুর আক্তার শীলা, দক্ষিণের সদস্য সচিব মাসুদুর রহমান, নারী নেত্রী ইসরাত জাহান, সহকারী প্রচার সম্পাদক রিপন মাহমুদ, সহকারী অর্থ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
আজ বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাকিদের এ কথা বলেন দলটি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। বৈঠকে ৯ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরে এবি পার্টি।
এক প্রশ্নের জবাবে মঞ্জু বলেন, শুধু ভোট করার জন্য নয় ভোটারকে কেন্দ্রে আনাও ইসির দায়িত্ব। তাই ইসির কাছে তাদের আনতে প্রস্তাব করছি।
নির্বাচনি ব্যয় কমানোর বিষয়ে মঞ্জু বলেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থীর ২৫ লাখ টাকা নির্বাচনী ব্যয় করা যায়। আমরা বলেছি কাটছাট করার জন্য। কিন্তু ইসি তা করছে না। পোস্টার নিষিদ্ধ করে ইসি নিজেই সব প্রার্থীর জন্য পোস্টার ছাপাতে পারে কি না। যত্রতত্র পোস্টার না রাখলে পরিবেশের ক্ষতি হবে না, ব্যয়ও কমবে। এ ছাড়া ভোটের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে আনা, পোলিং এজেন্টদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রার্থীরা ব্যয় করেন। এগুলোর ব্যবস্থা যদি ইসি করে, প্রার্থীর খরচ কমে যাবে। তখন আর মিথ্যা তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।’
দ্বৈত নাগরিকদের নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে মঞ্জু বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটের ব্যবস্থা কথা বলেছি। একই সঙ্গে দ্বৈত নাগরিকরা যেন প্রার্থী হতে পারে সে দাবি করেছি। কেননা, দ্বৈত নাগরিকেরা বিচারক হচ্ছেন। আমাদের উপদেষ্টা পরিষদেও আছেন। দ্বৈত নাগরিকেরা প্রার্থী হলে আমরা ভালো সংসদ সদস্য পাব।’
উচ্চকক্ষে পিআর না হলে এবি পার্টি বিদ্যমান সংসদ ব্যবস্থা চায় জানিয়ে মঞ্জু বলেন, ‘আমরা একটা পার্লামেন্টই কার্যকর করতে পারিনি। তাই পার্লামেন্টের দুইটা হাউজের বিরোধীতা করেছি। এখন যেহেতু সবাই বলছে, তাই আমরা মত দিয়েছি। তবে আমরা আপার হাউজে পিআর চেয়েছি। এটা না হলে দুইটা হাউজের প্রস্তাবটার সমর্থন প্রত্যাহার করে নেব। এ ছাড়া পাশাপাশি আমরা ২০০ আসনে বর্তমান পদ্ধতি বাকি ১০০ আসনে পিআর হতে পারে এমন বলেছি।’
মঞ্জু বলেন, ‘ইসিকে বলেছি, ঢাল তলোয়ারহীন নিধিরাম সর্দার না হোন। কি কি ভাবে কারচুপি হয় তা আমরা তুলে ধরেছি। এজন্য কঠোর হতে বলেছি এবং প্রচারের জন্য বলেছি। তারা শক্ত অবস্থান নেবেন বলে জানিয়েছে।’
ভোট নিয়ে সংশয়ের বিষয়ে এই নেতা আরও বলেন, ‘সরকারপ্রধান বলেছে ভোট হবে, সিইসি বলেছেন ভোট হবে, দলগুলোর অনেকে বলছে ভোট হবে; এখন যারা বলছে ভোট হবে না, তাদের কনসার্ন একটু গুরুত্বপূর্ণ। যারা ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছে তাদের কনসার্ন পূরণ করেই ভোট এই সময়ের করা সম্ভব। বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
মঞ্জু আরও বলেন, ‘আমরা সিইসিকে বলেছি, আপনারা যদি ট্রডিশনাল (গতানুগতিক) ইলেকশান করার চিন্তা করেন, তাহলে আপনারা ১৪০০ মানুষের (শহীদের) জীবন এবং হাজার হাজার মানুষের রক্তের জন্য দায়ী থাকবেন। আপনাদের একটি রেভ্যুলশনারী নির্বাচন করার প্লান করতে হবে। নতুন ধাচের নির্বাচনের চিন্তা করতে হবে। ট্র্যাডিশনাল জায়গায় যাবেন না, নতুন করে বিষয়গুলো ভাবেন। টেকনিক্যালি কি কি কিভাবে নির্বাচন ম্যানুপুলেট হয়, আমরা তা একদম রুট লেভেল পর্যন্ত বিষয়গুলো উনাদের কাছে তুলে ধরেছি।’
এ ছাড়াও বৈঠকে দলটির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি, ব্যারিস্টার সানী আব্দুল হক, যুবপার্টির সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, মহানগর উত্তরের আহবায়ক সেলিম খান, সদস্যসচিব সামিউল ইসলাম সবুজ, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) শাহজাহান ব্যাপারী, কেন্দ্রীয় নেতা আবু রাইয়ান রছি, যুবপার্টি ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব শাহিনুর আক্তার শীলা, দক্ষিণের সদস্য সচিব মাসুদুর রহমান, নারী নেত্রী ইসরাত জাহান, সহকারী প্রচার সম্পাদক রিপন মাহমুদ, সহকারী অর্থ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক প্রমুখ।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
আজ বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাকিদের এ কথা বলেন দলটি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। বৈঠকে ৯ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরে এবি পার্টি।
এক প্রশ্নের জবাবে মঞ্জু বলেন, শুধু ভোট করার জন্য নয় ভোটারকে কেন্দ্রে আনাও ইসির দায়িত্ব। তাই ইসির কাছে তাদের আনতে প্রস্তাব করছি।
নির্বাচনি ব্যয় কমানোর বিষয়ে মঞ্জু বলেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থীর ২৫ লাখ টাকা নির্বাচনী ব্যয় করা যায়। আমরা বলেছি কাটছাট করার জন্য। কিন্তু ইসি তা করছে না। পোস্টার নিষিদ্ধ করে ইসি নিজেই সব প্রার্থীর জন্য পোস্টার ছাপাতে পারে কি না। যত্রতত্র পোস্টার না রাখলে পরিবেশের ক্ষতি হবে না, ব্যয়ও কমবে। এ ছাড়া ভোটের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে আনা, পোলিং এজেন্টদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রার্থীরা ব্যয় করেন। এগুলোর ব্যবস্থা যদি ইসি করে, প্রার্থীর খরচ কমে যাবে। তখন আর মিথ্যা তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।’
দ্বৈত নাগরিকদের নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে মঞ্জু বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটের ব্যবস্থা কথা বলেছি। একই সঙ্গে দ্বৈত নাগরিকরা যেন প্রার্থী হতে পারে সে দাবি করেছি। কেননা, দ্বৈত নাগরিকেরা বিচারক হচ্ছেন। আমাদের উপদেষ্টা পরিষদেও আছেন। দ্বৈত নাগরিকেরা প্রার্থী হলে আমরা ভালো সংসদ সদস্য পাব।’
উচ্চকক্ষে পিআর না হলে এবি পার্টি বিদ্যমান সংসদ ব্যবস্থা চায় জানিয়ে মঞ্জু বলেন, ‘আমরা একটা পার্লামেন্টই কার্যকর করতে পারিনি। তাই পার্লামেন্টের দুইটা হাউজের বিরোধীতা করেছি। এখন যেহেতু সবাই বলছে, তাই আমরা মত দিয়েছি। তবে আমরা আপার হাউজে পিআর চেয়েছি। এটা না হলে দুইটা হাউজের প্রস্তাবটার সমর্থন প্রত্যাহার করে নেব। এ ছাড়া পাশাপাশি আমরা ২০০ আসনে বর্তমান পদ্ধতি বাকি ১০০ আসনে পিআর হতে পারে এমন বলেছি।’
মঞ্জু বলেন, ‘ইসিকে বলেছি, ঢাল তলোয়ারহীন নিধিরাম সর্দার না হোন। কি কি ভাবে কারচুপি হয় তা আমরা তুলে ধরেছি। এজন্য কঠোর হতে বলেছি এবং প্রচারের জন্য বলেছি। তারা শক্ত অবস্থান নেবেন বলে জানিয়েছে।’
ভোট নিয়ে সংশয়ের বিষয়ে এই নেতা আরও বলেন, ‘সরকারপ্রধান বলেছে ভোট হবে, সিইসি বলেছেন ভোট হবে, দলগুলোর অনেকে বলছে ভোট হবে; এখন যারা বলছে ভোট হবে না, তাদের কনসার্ন একটু গুরুত্বপূর্ণ। যারা ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছে তাদের কনসার্ন পূরণ করেই ভোট এই সময়ের করা সম্ভব। বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
মঞ্জু আরও বলেন, ‘আমরা সিইসিকে বলেছি, আপনারা যদি ট্রডিশনাল (গতানুগতিক) ইলেকশান করার চিন্তা করেন, তাহলে আপনারা ১৪০০ মানুষের (শহীদের) জীবন এবং হাজার হাজার মানুষের রক্তের জন্য দায়ী থাকবেন। আপনাদের একটি রেভ্যুলশনারী নির্বাচন করার প্লান করতে হবে। নতুন ধাচের নির্বাচনের চিন্তা করতে হবে। ট্র্যাডিশনাল জায়গায় যাবেন না, নতুন করে বিষয়গুলো ভাবেন। টেকনিক্যালি কি কি কিভাবে নির্বাচন ম্যানুপুলেট হয়, আমরা তা একদম রুট লেভেল পর্যন্ত বিষয়গুলো উনাদের কাছে তুলে ধরেছি।’
এ ছাড়াও বৈঠকে দলটির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি, ব্যারিস্টার সানী আব্দুল হক, যুবপার্টির সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, মহানগর উত্তরের আহবায়ক সেলিম খান, সদস্যসচিব সামিউল ইসলাম সবুজ, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) শাহজাহান ব্যাপারী, কেন্দ্রীয় নেতা আবু রাইয়ান রছি, যুবপার্টি ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব শাহিনুর আক্তার শীলা, দক্ষিণের সদস্য সচিব মাসুদুর রহমান, নারী নেত্রী ইসরাত জাহান, সহকারী প্রচার সম্পাদক রিপন মাহমুদ, সহকারী অর্থ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক প্রমুখ।

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৬ মিনিট আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৭ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
একই সঙ্গে রাজধানীর নয়াপল্টনে মসজিদে আয়োজিত দোয়া মাহফিলের অংশ নেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা।
এ সময় তিনি বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বেগম জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। কারাগার থেকেই তাঁর রোগের সূচনা। চিকিৎসার অভাবে গুরুতর অসুস্থ হন তিনি।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের সব মানুষে দলমত-নির্বিশেষে এই মহান নেত্রীর জন্য দোয়া করছেন। তিনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন এবং দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে তাঁর অভিভাবকত্বে আমরা উত্তরণ হয়ে যেতে পারি, সে জন্য দেশের জনগণে আল্লাহ তাআলার কাছে আকুতি করেছেন।’
সবার কাছে দলীয় চেয়ারপারসনের সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন আমরা সবাই মিলে পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি, যিনি আজীবন গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন, সেই নেত্রী যেন সুস্থ হয়ে আমাদের কাছে ফিরে আসেন।’
রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ জনগণও দোয়ায় অংশ নেন। একই সঙ্গে দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনায় মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রার্থনা করার জন্যও অনুরোধ করা হয়।

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
একই সঙ্গে রাজধানীর নয়াপল্টনে মসজিদে আয়োজিত দোয়া মাহফিলের অংশ নেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা।
এ সময় তিনি বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বেগম জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। কারাগার থেকেই তাঁর রোগের সূচনা। চিকিৎসার অভাবে গুরুতর অসুস্থ হন তিনি।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের সব মানুষে দলমত-নির্বিশেষে এই মহান নেত্রীর জন্য দোয়া করছেন। তিনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন এবং দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে তাঁর অভিভাবকত্বে আমরা উত্তরণ হয়ে যেতে পারি, সে জন্য দেশের জনগণে আল্লাহ তাআলার কাছে আকুতি করেছেন।’
সবার কাছে দলীয় চেয়ারপারসনের সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন আমরা সবাই মিলে পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি, যিনি আজীবন গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন, সেই নেত্রী যেন সুস্থ হয়ে আমাদের কাছে ফিরে আসেন।’
রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ জনগণও দোয়ায় অংশ নেন। একই সঙ্গে দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনায় মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রার্থনা করার জন্যও অনুরোধ করা হয়।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
২০ আগস্ট ২০২৫
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
২০ আগস্ট ২০২৫
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৬ মিনিট আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
২০ আগস্ট ২০২৫
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৬ মিনিট আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
২০ আগস্ট ২০২৫
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৬ মিনিট আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে