নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া পোস্টে স্বাগতবার্তা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে শফিকুর রহমান লিখেছেন, ‘জনাব তারেক রহমান, সপরিবারে সুস্বাগতম!’
তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রথমেই তিনি ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে পূর্বাচলের ৩০০ ফুটের সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যাচ্ছেন তারেক রহমান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া পোস্টে স্বাগতবার্তা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে শফিকুর রহমান লিখেছেন, ‘জনাব তারেক রহমান, সপরিবারে সুস্বাগতম!’
তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রথমেই তিনি ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে পূর্বাচলের ৩০০ ফুটের সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যাচ্ছেন তারেক রহমান।

সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে এক ধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গতরাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফিট এলাকায়।
১ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশের মাটিতে পা রাখলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর সঙ্গে দেশে ফিরেছেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান। রাজনীতির বাইরে ও ভেতরে—এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে ছিল আবেগ, কৌতূহল ও আলোচনার ঢেউ।
১৯ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘ ১৭ বছর পর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন এক আলোচনার জন্ম দিয়েছে তাঁর কন্যা জাইমা রহমানের একটি সেলফি। সেই ছবিতে জাইমা রহমানের হাতে থাকা একটি বইকে কেন্দ্র করে নেটিজেনদের মধ্যে নানা আলোচনা দেখা যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান তাদের গুলশানের বাসায় পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমে গুলশানের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। দুপুর সোয়া ১টার দিকে তাদের বহনকারী গাড়িটি গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসায় পৌঁছায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে এক ধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গতরাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফিট এলাকায়। কেউ আবার সমাবেশে ঢুকতে না পেরে শেষমেশ এসে দাঁড়িয়েছেন হাসপাতালের গেটের সামনে—একটাই উদ্দেশ্য, তারেক রহমানকে কাছ থেকে এক নজর দেখা।
চট্টগ্রামের বাকলিয়া থেকে প্রায় শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে ঢাকায় এসেছেন বাকলিয়া শ্রমিক দলের ১৮ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি মোহাম্মদ আলম। সকাল ৯টায় ঢাকায় পৌঁছে কমলাপুর থেকে যান ৩০০ ফুটে। সেখানে মঞ্চের কাছে যাওয়ার সুযোগ না পেয়ে চলে আসেন এভারকেয়ারের সামনে। তিনি বলেন, ‘আমরা সমাবেশে মঞ্চের এলাকায় ঢুকতে পারি নাই। কাছাকাছি গেছিলাম। পরে এখানে আইসা বসছি, যাতে এখান থেকে এক নজর দেখতে পারি।’
তাঁর পাশেই ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহসভাপতি মোহাম্মদ ইলিয়াস। কথা বলতে গিয়ে বারবারই ফিরে যাচ্ছেন দীর্ঘ ১৭ বছরের অপেক্ষার কথায়। তিনি বলেন, ‘আমার নেতা ১৭-১৮ বছর বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখতে পারে নাই। লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যে কর্মসূচি দিছেন, সব পালন করছি। আজ বাস্তবে উনাকে দেশে আসতে দেখতেছি, এইটা ১৭ কোটি মানুষের প্রাণের স্পন্দন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে পারতেছি না। কিন্তু এই ক্লিনিকটা দেখলেই মনে হয়, উনি এখানেই আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। আমরা চাই উনি সুস্থ হয়ে আবার মানুষের মাঝে ফিরে আসুক।’
এভারকেয়ারের সামনে ভিড় করা মানুষদের মধ্যে শুধু দলীয় নেতাকর্মীই নন, রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধারাও। রামপুরা থেকে আসা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোহাম্মদ মফিজুর রহমান বাবুল, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক পদে নাই। কিন্তু একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চাই, দেশটা যেন সুন্দরভাবে চলে। দুর্নীতি যেন না থাকে, স্বাধীনতার সুফলটা যেন মানুষ পায়।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে তৈরি হওয়া প্রত্যাশা আর উদ্বেগ নিয়েও কথা বলেন তিনি। জামায়াতের রাজনীতির উত্থান, নির্বাচন ঘিরে অস্থিরতা—সবকিছুর উত্তর সময়ই দেবে বলে মনে করেন এই মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বলেন, ‘উনি (তারেক রহমান) আসছেন, এখন দেখাই যাবে উনি কীভাবে সবকিছু হ্যান্ডেল করেন।’
হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এই মানুষগুলোর অনেকেই জানেন না, আদৌ তারেক রহমানকে দেখতে পাবেন কি না। তবু তাঁরা অপেক্ষায় আছেন। কেউ বসে আছেন ফুটপাতে, কেউ গেটের সামনে দাঁড়িয়ে। তাঁদের প্রত্যাশা একটাই, ১৭ বছর পর দেশে ফেরা নেতাকে অন্তত এক নজর দেখা। এই অপেক্ষা যেন শুধু একজন নেতাকে দেখার অপেক্ষা নয়, বরং দীর্ঘ রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার পর নতুন অধ্যায়ের শুরু দেখার প্রতীক্ষা।

সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে এক ধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গতরাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফিট এলাকায়। কেউ আবার সমাবেশে ঢুকতে না পেরে শেষমেশ এসে দাঁড়িয়েছেন হাসপাতালের গেটের সামনে—একটাই উদ্দেশ্য, তারেক রহমানকে কাছ থেকে এক নজর দেখা।
চট্টগ্রামের বাকলিয়া থেকে প্রায় শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে ঢাকায় এসেছেন বাকলিয়া শ্রমিক দলের ১৮ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি মোহাম্মদ আলম। সকাল ৯টায় ঢাকায় পৌঁছে কমলাপুর থেকে যান ৩০০ ফুটে। সেখানে মঞ্চের কাছে যাওয়ার সুযোগ না পেয়ে চলে আসেন এভারকেয়ারের সামনে। তিনি বলেন, ‘আমরা সমাবেশে মঞ্চের এলাকায় ঢুকতে পারি নাই। কাছাকাছি গেছিলাম। পরে এখানে আইসা বসছি, যাতে এখান থেকে এক নজর দেখতে পারি।’
তাঁর পাশেই ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহসভাপতি মোহাম্মদ ইলিয়াস। কথা বলতে গিয়ে বারবারই ফিরে যাচ্ছেন দীর্ঘ ১৭ বছরের অপেক্ষার কথায়। তিনি বলেন, ‘আমার নেতা ১৭-১৮ বছর বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখতে পারে নাই। লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যে কর্মসূচি দিছেন, সব পালন করছি। আজ বাস্তবে উনাকে দেশে আসতে দেখতেছি, এইটা ১৭ কোটি মানুষের প্রাণের স্পন্দন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে পারতেছি না। কিন্তু এই ক্লিনিকটা দেখলেই মনে হয়, উনি এখানেই আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। আমরা চাই উনি সুস্থ হয়ে আবার মানুষের মাঝে ফিরে আসুক।’
এভারকেয়ারের সামনে ভিড় করা মানুষদের মধ্যে শুধু দলীয় নেতাকর্মীই নন, রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধারাও। রামপুরা থেকে আসা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোহাম্মদ মফিজুর রহমান বাবুল, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক পদে নাই। কিন্তু একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চাই, দেশটা যেন সুন্দরভাবে চলে। দুর্নীতি যেন না থাকে, স্বাধীনতার সুফলটা যেন মানুষ পায়।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে তৈরি হওয়া প্রত্যাশা আর উদ্বেগ নিয়েও কথা বলেন তিনি। জামায়াতের রাজনীতির উত্থান, নির্বাচন ঘিরে অস্থিরতা—সবকিছুর উত্তর সময়ই দেবে বলে মনে করেন এই মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বলেন, ‘উনি (তারেক রহমান) আসছেন, এখন দেখাই যাবে উনি কীভাবে সবকিছু হ্যান্ডেল করেন।’
হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এই মানুষগুলোর অনেকেই জানেন না, আদৌ তারেক রহমানকে দেখতে পাবেন কি না। তবু তাঁরা অপেক্ষায় আছেন। কেউ বসে আছেন ফুটপাতে, কেউ গেটের সামনে দাঁড়িয়ে। তাঁদের প্রত্যাশা একটাই, ১৭ বছর পর দেশে ফেরা নেতাকে অন্তত এক নজর দেখা। এই অপেক্ষা যেন শুধু একজন নেতাকে দেখার অপেক্ষা নয়, বরং দীর্ঘ রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার পর নতুন অধ্যায়ের শুরু দেখার প্রতীক্ষা।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া পোস্টে স্বাগতবার্তা দেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশের মাটিতে পা রাখলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর সঙ্গে দেশে ফিরেছেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান। রাজনীতির বাইরে ও ভেতরে—এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে ছিল আবেগ, কৌতূহল ও আলোচনার ঢেউ।
১৯ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘ ১৭ বছর পর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন এক আলোচনার জন্ম দিয়েছে তাঁর কন্যা জাইমা রহমানের একটি সেলফি। সেই ছবিতে জাইমা রহমানের হাতে থাকা একটি বইকে কেন্দ্র করে নেটিজেনদের মধ্যে নানা আলোচনা দেখা যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান তাদের গুলশানের বাসায় পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমে গুলশানের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। দুপুর সোয়া ১টার দিকে তাদের বহনকারী গাড়িটি গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসায় পৌঁছায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশের মাটিতে পা রাখলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর সঙ্গে দেশে ফিরেছেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান। রাজনীতির বাইরে ও ভেতরে—এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে ছিল আবেগ, কৌতূহল ও আলোচনার ঢেউ।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৫৪ মিনিটে সপরিবারে তিনি ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশ করেন। ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।

এরপর সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে লাল সবুজ রঙের একটি বুলেটপ্রুফ গাড়িতে চড়ে তিনি রওনা হন পূর্বাচলের ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা মঞ্চের দিকে।
এই দিনের প্রতিটি মুহূর্ত ধরা পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ফ্রেমে। দেশে ফেরা উপলক্ষে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দুপুর ২টা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে সাতটি পোস্ট দেন তারেক রহমান। প্রতিটি পোস্টে ফুটে ওঠে দীর্ঘ প্রবাসজীবন শেষে দেশে ফেরার অনুভূতি, আবেগ ও কৃতজ্ঞতার ভাষা।

দিনের শুরুতেই, ভোর ৫টা ১৫ মিনিটে। বিমানে বসা একটি ছবি—সংক্ষিপ্ত কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ ক্যাপশন, ‘ফেরা।’ যেন একটি শব্দেই বলা হলো দীর্ঘ অপেক্ষার গল্প।
এরপর সকাল ৯টা ৫৪ মিনিটে আসে আরেকটি ছবি। বিমানের জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকা দৃশ্যের সঙ্গে লেখা—‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩ শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’ সংখ্যার ভেতর দিয়ে প্রকাশ পেল নির্বাসনের দীর্ঘ সময়ের ভার।

সকাল ১০টা ১৮ মিনিটে নিজের ও স্ত্রী জুবাইদা রহমানের দুটি ছবি পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’ দেশের মাটিতে প্রথম পা রাখার মুহূর্তটি যেন আলাদা গুরুত্ব পায় এই পোস্টে। দুপুর ১২টা ১৯ মিনিটে বিমানবন্দরে প্রবেশের একটি ভিডিও পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘অবশেষে প্রিয় দেশের মাটিতে!’ —একই অনুভূতি, কিন্তু আরও দৃঢ় উচ্চারণে।
এর কিছুক্ষণ পর, দুপুর ১২টা ৪১ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কথোপকথনের একটি ভিডিও পোস্ট করেন তারেক রহমান। সেখানে লেখা, ‘প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন।’ এটি শুধু সৌজন্য নয়, রাজনৈতিক বার্তাও বহন করে বলে মনে করছেন অনেকে।

দুপুর ১২টা ৫২ মিনিটে আসে দিনের সবচেয়ে আবেগঘন দৃশ্য। খালি পায়ে দেশের মাটি স্পর্শ করার একটি ভিডিও। ক্যাপশন, ‘খালি পায়ে দেশের মাটিতে।’ প্রতীকী এই মুহূর্তে ফুটে ওঠে শিকড়ের টান ও আত্মিক সংযোগ।
সবশেষে দুপুর ১টা ৪৯ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের সংবর্ধনা মঞ্চে যাওয়ার একাধিক ছবি পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’ দীর্ঘ যাত্রার শেষে সমর্থন ও ভালোবাসার স্বীকৃতি হিসেবেই ধরা পড়ে এই পোস্ট।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশের মাটিতে পা রাখলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর সঙ্গে দেশে ফিরেছেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান। রাজনীতির বাইরে ও ভেতরে—এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে ছিল আবেগ, কৌতূহল ও আলোচনার ঢেউ।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৫৪ মিনিটে সপরিবারে তিনি ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশ করেন। ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।

এরপর সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে লাল সবুজ রঙের একটি বুলেটপ্রুফ গাড়িতে চড়ে তিনি রওনা হন পূর্বাচলের ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা মঞ্চের দিকে।
এই দিনের প্রতিটি মুহূর্ত ধরা পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ফ্রেমে। দেশে ফেরা উপলক্ষে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দুপুর ২টা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে সাতটি পোস্ট দেন তারেক রহমান। প্রতিটি পোস্টে ফুটে ওঠে দীর্ঘ প্রবাসজীবন শেষে দেশে ফেরার অনুভূতি, আবেগ ও কৃতজ্ঞতার ভাষা।

দিনের শুরুতেই, ভোর ৫টা ১৫ মিনিটে। বিমানে বসা একটি ছবি—সংক্ষিপ্ত কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ ক্যাপশন, ‘ফেরা।’ যেন একটি শব্দেই বলা হলো দীর্ঘ অপেক্ষার গল্প।
এরপর সকাল ৯টা ৫৪ মিনিটে আসে আরেকটি ছবি। বিমানের জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকা দৃশ্যের সঙ্গে লেখা—‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩ শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’ সংখ্যার ভেতর দিয়ে প্রকাশ পেল নির্বাসনের দীর্ঘ সময়ের ভার।

সকাল ১০টা ১৮ মিনিটে নিজের ও স্ত্রী জুবাইদা রহমানের দুটি ছবি পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’ দেশের মাটিতে প্রথম পা রাখার মুহূর্তটি যেন আলাদা গুরুত্ব পায় এই পোস্টে। দুপুর ১২টা ১৯ মিনিটে বিমানবন্দরে প্রবেশের একটি ভিডিও পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘অবশেষে প্রিয় দেশের মাটিতে!’ —একই অনুভূতি, কিন্তু আরও দৃঢ় উচ্চারণে।
এর কিছুক্ষণ পর, দুপুর ১২টা ৪১ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কথোপকথনের একটি ভিডিও পোস্ট করেন তারেক রহমান। সেখানে লেখা, ‘প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন।’ এটি শুধু সৌজন্য নয়, রাজনৈতিক বার্তাও বহন করে বলে মনে করছেন অনেকে।

দুপুর ১২টা ৫২ মিনিটে আসে দিনের সবচেয়ে আবেগঘন দৃশ্য। খালি পায়ে দেশের মাটি স্পর্শ করার একটি ভিডিও। ক্যাপশন, ‘খালি পায়ে দেশের মাটিতে।’ প্রতীকী এই মুহূর্তে ফুটে ওঠে শিকড়ের টান ও আত্মিক সংযোগ।
সবশেষে দুপুর ১টা ৪৯ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের সংবর্ধনা মঞ্চে যাওয়ার একাধিক ছবি পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’ দীর্ঘ যাত্রার শেষে সমর্থন ও ভালোবাসার স্বীকৃতি হিসেবেই ধরা পড়ে এই পোস্ট।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া পোস্টে স্বাগতবার্তা দেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে এক ধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গতরাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফিট এলাকায়।
১ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘ ১৭ বছর পর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন এক আলোচনার জন্ম দিয়েছে তাঁর কন্যা জাইমা রহমানের একটি সেলফি। সেই ছবিতে জাইমা রহমানের হাতে থাকা একটি বইকে কেন্দ্র করে নেটিজেনদের মধ্যে নানা আলোচনা দেখা যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান তাদের গুলশানের বাসায় পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমে গুলশানের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। দুপুর সোয়া ১টার দিকে তাদের বহনকারী গাড়িটি গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসায় পৌঁছায়।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘ ১৭ বছর পর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন এক আলোচনার জন্ম দিয়েছে তাঁর কন্যা জাইমা রহমানের একটি সেলফি। সেই ছবিতে জাইমা রহমানের হাতে থাকা একটি বইকে কেন্দ্র করে নেটিজেনদের মধ্যে নানা আলোচনা দেখা যাচ্ছে।
জাইমা রহমানের শেয়ার করা সেই সেলফিতে দেখা যায় তিনি ‘দ্য পেঙ্গুইন বুক অব বেঙ্গলি শর্ট স্টোরিজ’ বইটি বাংলাদেশ বিমানের উড়োজাহাজে তাঁর আসনের পাশেই রেখেছেন। বইটি সম্পাদনা করেছেন ভারতীয় অনুবাদক অনুরাভা সিনহা।
পেঙ্গুইন মূলত একটি যুক্তরাজ্যভিত্তিক বিশ্ববিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা। কিন্তু ব্যবসায়িক ও ভৌগোলিক কারণে দক্ষিণ এশিয়ার জন্য তারা ভারত থেকে বই মুদ্রণ ও সরবরাহ করে থাকে।
আলোচিত এই সংকলনটি মূলত বাংলা সাহিত্যের এক শতাব্দীর সেরা ছোটগল্পগুলোর ইংরেজি অনুবাদ। সংকলনটিতে ব্রিটিশ আমল থেকে শুরু করে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ পর্যন্ত দীর্ঘ সময়ের পরিক্রমা উঠে এসেছে। এতে স্থান পেয়েছে ভূমি যুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, দেশভাগ এবং সামাজিক বাস্তবতার নিখুঁত চিত্র।
ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের হাত ধরে বাংলায় ছোটগল্পের আগমন ঘটেছিল এবং বাঙালি লেখকেরা দ্রুতই এই শিল্পরূপটিকে আপন করে নিয়েছিলেন। বিংশ শতাব্দীর মধ্যে অসংখ্য সাহিত্য পত্রিকা ও সাময়িকীর প্রসারের ফলে লাখ লাখ মানুষ এই গল্পগুলো পরম আগ্রহে পড়তে শুরু করে।
লেখকেরা তাঁদের সময়ের অস্থিরতাকে ধারণ করে এক প্রচণ্ড প্রাণশক্তি নিয়ে শব্দের এই ক্ষুধার প্রতি সাড়া দিয়েছিলেন। এই গল্পগুলোতে ভূমি যুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, বর্ণপ্রথা, ধর্মীয় সংঘাত, পিতৃতন্ত্র, দেশভাগ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রেক্ষাপট উঠে এসেছে। এই পরিবর্তনশীল ভৌগোলিক সীমানার মাঝে লেখকেরাও অন্তর্মুখী হয়েছেন, নতুন সাহিত্যশৈলী উদ্ভাবন করেছেন এবং সামাজিক বাস্তববাদ, রাজনৈতিক কথাসাহিত্য ও অন্তরঙ্গ পারিবারিক আখ্যানের সম্ভাবনাকে প্রসারিত করেছেন।

ইংরেজিতে প্রথমবারের মতো এই সংকলনটি এক শতাব্দীর অসাধারণ সব গল্পকে একত্র করেছে। গোপনে মাছ খাওয়া এক নারী থেকে শুরু করে এক বয়স্ক ফুটবলারের দুঃখ, মধ্যবিত্ত ইউনিয়ন প্রতিনিধির উদ্বেগ থেকে পরশপাথর খুঁজে পাওয়া এক আইনজীবী—এটি এমন এক সংগ্রহ, যা জীবনের সমস্ত প্রতিকূলতা ও আনন্দকে শিল্পে রূপ দেওয়ার মহিমা প্রচার করে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘ ১৭ বছর পর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন এক আলোচনার জন্ম দিয়েছে তাঁর কন্যা জাইমা রহমানের একটি সেলফি। সেই ছবিতে জাইমা রহমানের হাতে থাকা একটি বইকে কেন্দ্র করে নেটিজেনদের মধ্যে নানা আলোচনা দেখা যাচ্ছে।
জাইমা রহমানের শেয়ার করা সেই সেলফিতে দেখা যায় তিনি ‘দ্য পেঙ্গুইন বুক অব বেঙ্গলি শর্ট স্টোরিজ’ বইটি বাংলাদেশ বিমানের উড়োজাহাজে তাঁর আসনের পাশেই রেখেছেন। বইটি সম্পাদনা করেছেন ভারতীয় অনুবাদক অনুরাভা সিনহা।
পেঙ্গুইন মূলত একটি যুক্তরাজ্যভিত্তিক বিশ্ববিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা। কিন্তু ব্যবসায়িক ও ভৌগোলিক কারণে দক্ষিণ এশিয়ার জন্য তারা ভারত থেকে বই মুদ্রণ ও সরবরাহ করে থাকে।
আলোচিত এই সংকলনটি মূলত বাংলা সাহিত্যের এক শতাব্দীর সেরা ছোটগল্পগুলোর ইংরেজি অনুবাদ। সংকলনটিতে ব্রিটিশ আমল থেকে শুরু করে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ পর্যন্ত দীর্ঘ সময়ের পরিক্রমা উঠে এসেছে। এতে স্থান পেয়েছে ভূমি যুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, দেশভাগ এবং সামাজিক বাস্তবতার নিখুঁত চিত্র।
ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের হাত ধরে বাংলায় ছোটগল্পের আগমন ঘটেছিল এবং বাঙালি লেখকেরা দ্রুতই এই শিল্পরূপটিকে আপন করে নিয়েছিলেন। বিংশ শতাব্দীর মধ্যে অসংখ্য সাহিত্য পত্রিকা ও সাময়িকীর প্রসারের ফলে লাখ লাখ মানুষ এই গল্পগুলো পরম আগ্রহে পড়তে শুরু করে।
লেখকেরা তাঁদের সময়ের অস্থিরতাকে ধারণ করে এক প্রচণ্ড প্রাণশক্তি নিয়ে শব্দের এই ক্ষুধার প্রতি সাড়া দিয়েছিলেন। এই গল্পগুলোতে ভূমি যুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, বর্ণপ্রথা, ধর্মীয় সংঘাত, পিতৃতন্ত্র, দেশভাগ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রেক্ষাপট উঠে এসেছে। এই পরিবর্তনশীল ভৌগোলিক সীমানার মাঝে লেখকেরাও অন্তর্মুখী হয়েছেন, নতুন সাহিত্যশৈলী উদ্ভাবন করেছেন এবং সামাজিক বাস্তববাদ, রাজনৈতিক কথাসাহিত্য ও অন্তরঙ্গ পারিবারিক আখ্যানের সম্ভাবনাকে প্রসারিত করেছেন।

ইংরেজিতে প্রথমবারের মতো এই সংকলনটি এক শতাব্দীর অসাধারণ সব গল্পকে একত্র করেছে। গোপনে মাছ খাওয়া এক নারী থেকে শুরু করে এক বয়স্ক ফুটবলারের দুঃখ, মধ্যবিত্ত ইউনিয়ন প্রতিনিধির উদ্বেগ থেকে পরশপাথর খুঁজে পাওয়া এক আইনজীবী—এটি এমন এক সংগ্রহ, যা জীবনের সমস্ত প্রতিকূলতা ও আনন্দকে শিল্পে রূপ দেওয়ার মহিমা প্রচার করে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া পোস্টে স্বাগতবার্তা দেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে এক ধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গতরাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফিট এলাকায়।
১ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশের মাটিতে পা রাখলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর সঙ্গে দেশে ফিরেছেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান। রাজনীতির বাইরে ও ভেতরে—এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে ছিল আবেগ, কৌতূহল ও আলোচনার ঢেউ।
১৯ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান তাদের গুলশানের বাসায় পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমে গুলশানের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। দুপুর সোয়া ১টার দিকে তাদের বহনকারী গাড়িটি গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসায় পৌঁছায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান তাদের গুলশানের বাসায় পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমে গুলশানের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। দুপুর সোয়া ১টার দিকে তাদের বহনকারী গাড়িটি গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসায় পৌঁছায়।
বিমানবন্দরে নেমে দলীয় নেতাকর্মী এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর লাল-সবুজ রঙের বাসে চড়ে সংবর্ধনা মঞ্চের উদ্দেশে রওনা দেন তারেক রহমান।
তাঁর স্ত্রী জুবাইদা রহমান এবং মেয়ে জাইমা রহমান বিমানবন্দর থেকে পুলিশ ও সিএসএফ প্রটোকলে বাসায় উদ্দেশে রওনা হন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান তাদের গুলশানের বাসায় পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমে গুলশানের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। দুপুর সোয়া ১টার দিকে তাদের বহনকারী গাড়িটি গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসায় পৌঁছায়।
বিমানবন্দরে নেমে দলীয় নেতাকর্মী এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর লাল-সবুজ রঙের বাসে চড়ে সংবর্ধনা মঞ্চের উদ্দেশে রওনা দেন তারেক রহমান।
তাঁর স্ত্রী জুবাইদা রহমান এবং মেয়ে জাইমা রহমান বিমানবন্দর থেকে পুলিশ ও সিএসএফ প্রটোকলে বাসায় উদ্দেশে রওনা হন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া পোস্টে স্বাগতবার্তা দেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
সকাল গড়িয়ে দুপুর। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনের চিত্র আর দশটা দিনের মতো নয়। দল বেঁধে আসা মানুষের চোখেমুখে এক ধরনের উত্তেজনা, চাপা আবেগ। কেউ ঢাকায় এসেছেন ভোরের ট্রেনে, আবার কেউ গতরাত থেকেই ঘুরছেন বিমানবন্দরে, ৩০০ ফিট এলাকায়।
১ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশের মাটিতে পা রাখলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর সঙ্গে দেশে ফিরেছেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান। রাজনীতির বাইরে ও ভেতরে—এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে ছিল আবেগ, কৌতূহল ও আলোচনার ঢেউ।
১৯ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘ ১৭ বছর পর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন এক আলোচনার জন্ম দিয়েছে তাঁর কন্যা জাইমা রহমানের একটি সেলফি। সেই ছবিতে জাইমা রহমানের হাতে থাকা একটি বইকে কেন্দ্র করে নেটিজেনদের মধ্যে নানা আলোচনা দেখা যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে