আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের খবরটি বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো। পশ্চিমা বিশ্বের গণমাধ্যম থেকে শুরু করে ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যম এ বিষয়ে আজ সোমবার প্রধান খবর প্রকাশ করেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি ও আল-জাজিরা শিরোনামে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ উল্লেখ করে খবর প্রকাশ করেছে। তবে বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স দুটি গণমাধ্যমই ‘ছাত্র আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড’ এই শিরোনাম করেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের একটি আদালত আজ সোমবার দেশ থেকে উৎখাত হওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘বিচারক গোলাম মর্তূজা মজুমদার রায় পড়ে শোনাতে গিয়ে বলেন, শেখ হাসিনাকে তিনটি অভিযোগে দোষী পাওয়া গেছে। অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে—হত্যায় উসকানি, হত্যার নির্দেশ দেওয়া এবং সংঘটিত নৃশংসতা ঠেকাতে ব্যর্থতা। তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁকে একটি মাত্র দণ্ড দিচ্ছি আর তা হলো মৃত্যুদণ্ড।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গত বছরের ছাত্র নেতৃত্বাধীন আন্দোলনে দমন-পীড়নের নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন যুদ্ধাপরাধ (আন্তর্জাতিক অপরাধ) ট্রাইব্যুনাল। কয়েক মাস ধরে চলা বিচার শেষে সোমবার এই রায় ঘোষণা করা হয়।
সংবাদমাধ্যমটি আরও বলেছে, গত কয়েক দশকে কোনো সাবেক বাংলাদেশি নেতার বিরুদ্ধে এত নাটকীয় আইনি পদক্ষেপ আর নেওয়া হয়নি। রায়টি ঘোষিত হলো এমন এক সময়ে, যখন সামনে রয়েছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা ‘বাংলাদেশের হাসিনা মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরে বলেছে, ‘বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। কয়েক মাস টানা চলা বিচার শেষে ট্রাইব্যুনাল জানিয়েছেন, তিনি গত বছর ছাত্রদের নেতৃত্বে হওয়া আন্দোলনে প্রাণঘাতী অস্ত্রে দমন-পীড়নের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের এক মামলায় বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। আদালত তিনটি অভিযোগে হাসিনাকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। কয়েক মাসব্যাপী বিচারপ্রক্রিয়ায় প্রমাণিত হয়, তিনি গত বছর ছাত্র নেতৃত্বাধীন এক গণ-অভ্যুত্থানে প্রাণঘাতী অস্ত্রে দমন-পীড়নের নির্দেশ দিয়েছিলেন, যার ফলে তাঁর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারকে প্রধান করে গঠিত তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল একই অভিযোগে হাসিনার দুই ঘনিষ্ঠ সহযোগী সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধেও রায় ঘোষণা করেছেন।
আদালত জানান, তিন অভিযুক্ত ব্যক্তি পরস্পরের সহযোগিতায় দেশজুড়ে বিক্ষোভকারীদের হত্যা করার উদ্দেশ্যে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন। তবে সাবেক পুলিশপ্রধানের সাজা নমনীয় করা হয়েছে, কারণ, তিনি ‘ট্রাইব্যুনাল ও দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন’।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন ও জিও নিউজ যথাক্রমে এএফপি ও রয়টার্সের অনুকরণে এ বিষয়ে সংবাদ পরিবেশন করেছে। এই দুই সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম ছিল যথাক্রমে ‘বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে ছাত্রদের ওপর দমন চালানোর অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’ এবং ‘বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে ছাত্র আন্দোলন দমন করার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’।
তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির খবরে বলা হয়েছে, পলাতক বাংলাদেশি সাবেক প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, ঢাকার এক আদালত সোমবার দেশত্যাগী সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হাসিনা গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতের উদ্দেশে পালিয়ে যান। সে সময় তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে বড় ধরনের বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল। সে সময়ের উত্তেজনায় ১ হাজার ৪০০-এর বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে, আদালত এই গণহত্যার জন্য তাঁকে দায়ী করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ‘সাবেক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নৃশংস উপায়ে বিক্ষোভ দমনে দায়ী করে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’—শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের একটি ট্রাইব্যুনাল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গত বছরের সরকারবিরোধী প্রতিবাদকে কঠোরভাবে দমনের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। মানবতাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়া হাসিনা ভারতে নির্বাসনে থাকায় তাঁর অনুপস্থিতিতে বিচারপ্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গত বছর ছাত্র প্রতিবাদ দমন করার ঘটনায় তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে নিজস্বভাবে গঠিত যুদ্ধাপরাধ আদালত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তিন বিচারকের একটি প্যানেল সোমবার এ রায় ঘোষণা করেন। তাঁরা সিদ্ধান্ত দেন যে, হাসিনা পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিচালিত শত শত বাহ্যিক হত্যার প্ররোচনা ও উৎসাহ দেওয়ার জন্য দায়ী।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানও প্রায় একই ধরনের সংবাদ প্রকাশ করেছে। দ্য গার্ডিয়ান ছাড়াও ভারতের দ্য হিন্দু, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, পাকিস্তানের এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এবং আরও বিভিন্ন দেশের সংবাদমাধ্যম শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের খবরটি বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেছে।

গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের খবরটি বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো। পশ্চিমা বিশ্বের গণমাধ্যম থেকে শুরু করে ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যম এ বিষয়ে আজ সোমবার প্রধান খবর প্রকাশ করেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি ও আল-জাজিরা শিরোনামে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ উল্লেখ করে খবর প্রকাশ করেছে। তবে বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স দুটি গণমাধ্যমই ‘ছাত্র আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড’ এই শিরোনাম করেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের একটি আদালত আজ সোমবার দেশ থেকে উৎখাত হওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘বিচারক গোলাম মর্তূজা মজুমদার রায় পড়ে শোনাতে গিয়ে বলেন, শেখ হাসিনাকে তিনটি অভিযোগে দোষী পাওয়া গেছে। অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে—হত্যায় উসকানি, হত্যার নির্দেশ দেওয়া এবং সংঘটিত নৃশংসতা ঠেকাতে ব্যর্থতা। তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁকে একটি মাত্র দণ্ড দিচ্ছি আর তা হলো মৃত্যুদণ্ড।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গত বছরের ছাত্র নেতৃত্বাধীন আন্দোলনে দমন-পীড়নের নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন যুদ্ধাপরাধ (আন্তর্জাতিক অপরাধ) ট্রাইব্যুনাল। কয়েক মাস ধরে চলা বিচার শেষে সোমবার এই রায় ঘোষণা করা হয়।
সংবাদমাধ্যমটি আরও বলেছে, গত কয়েক দশকে কোনো সাবেক বাংলাদেশি নেতার বিরুদ্ধে এত নাটকীয় আইনি পদক্ষেপ আর নেওয়া হয়নি। রায়টি ঘোষিত হলো এমন এক সময়ে, যখন সামনে রয়েছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা ‘বাংলাদেশের হাসিনা মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরে বলেছে, ‘বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। কয়েক মাস টানা চলা বিচার শেষে ট্রাইব্যুনাল জানিয়েছেন, তিনি গত বছর ছাত্রদের নেতৃত্বে হওয়া আন্দোলনে প্রাণঘাতী অস্ত্রে দমন-পীড়নের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের এক মামলায় বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। আদালত তিনটি অভিযোগে হাসিনাকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। কয়েক মাসব্যাপী বিচারপ্রক্রিয়ায় প্রমাণিত হয়, তিনি গত বছর ছাত্র নেতৃত্বাধীন এক গণ-অভ্যুত্থানে প্রাণঘাতী অস্ত্রে দমন-পীড়নের নির্দেশ দিয়েছিলেন, যার ফলে তাঁর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারকে প্রধান করে গঠিত তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল একই অভিযোগে হাসিনার দুই ঘনিষ্ঠ সহযোগী সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধেও রায় ঘোষণা করেছেন।
আদালত জানান, তিন অভিযুক্ত ব্যক্তি পরস্পরের সহযোগিতায় দেশজুড়ে বিক্ষোভকারীদের হত্যা করার উদ্দেশ্যে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন। তবে সাবেক পুলিশপ্রধানের সাজা নমনীয় করা হয়েছে, কারণ, তিনি ‘ট্রাইব্যুনাল ও দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন’।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন ও জিও নিউজ যথাক্রমে এএফপি ও রয়টার্সের অনুকরণে এ বিষয়ে সংবাদ পরিবেশন করেছে। এই দুই সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম ছিল যথাক্রমে ‘বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে ছাত্রদের ওপর দমন চালানোর অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’ এবং ‘বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে ছাত্র আন্দোলন দমন করার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’।
তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির খবরে বলা হয়েছে, পলাতক বাংলাদেশি সাবেক প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, ঢাকার এক আদালত সোমবার দেশত্যাগী সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হাসিনা গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতের উদ্দেশে পালিয়ে যান। সে সময় তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে বড় ধরনের বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল। সে সময়ের উত্তেজনায় ১ হাজার ৪০০-এর বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে, আদালত এই গণহত্যার জন্য তাঁকে দায়ী করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ‘সাবেক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নৃশংস উপায়ে বিক্ষোভ দমনে দায়ী করে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’—শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের একটি ট্রাইব্যুনাল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গত বছরের সরকারবিরোধী প্রতিবাদকে কঠোরভাবে দমনের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। মানবতাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়া হাসিনা ভারতে নির্বাসনে থাকায় তাঁর অনুপস্থিতিতে বিচারপ্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গত বছর ছাত্র প্রতিবাদ দমন করার ঘটনায় তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে নিজস্বভাবে গঠিত যুদ্ধাপরাধ আদালত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তিন বিচারকের একটি প্যানেল সোমবার এ রায় ঘোষণা করেন। তাঁরা সিদ্ধান্ত দেন যে, হাসিনা পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিচালিত শত শত বাহ্যিক হত্যার প্ররোচনা ও উৎসাহ দেওয়ার জন্য দায়ী।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানও প্রায় একই ধরনের সংবাদ প্রকাশ করেছে। দ্য গার্ডিয়ান ছাড়াও ভারতের দ্য হিন্দু, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, পাকিস্তানের এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এবং আরও বিভিন্ন দেশের সংবাদমাধ্যম শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের খবরটি বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের খবরটি বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো। পশ্চিমা বিশ্বের গণমাধ্যম থেকে শুরু করে ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যম এ বিষয়ে আজ সোমবার প্রধান খবর প্রকাশ করেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি ও আল-জাজিরা শিরোনামে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ উল্লেখ করে খবর প্রকাশ করেছে। তবে বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স দুটি গণমাধ্যমই ‘ছাত্র আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড’ এই শিরোনাম করেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের একটি আদালত আজ সোমবার দেশ থেকে উৎখাত হওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘বিচারক গোলাম মর্তূজা মজুমদার রায় পড়ে শোনাতে গিয়ে বলেন, শেখ হাসিনাকে তিনটি অভিযোগে দোষী পাওয়া গেছে। অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে—হত্যায় উসকানি, হত্যার নির্দেশ দেওয়া এবং সংঘটিত নৃশংসতা ঠেকাতে ব্যর্থতা। তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁকে একটি মাত্র দণ্ড দিচ্ছি আর তা হলো মৃত্যুদণ্ড।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গত বছরের ছাত্র নেতৃত্বাধীন আন্দোলনে দমন-পীড়নের নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন যুদ্ধাপরাধ (আন্তর্জাতিক অপরাধ) ট্রাইব্যুনাল। কয়েক মাস ধরে চলা বিচার শেষে সোমবার এই রায় ঘোষণা করা হয়।
সংবাদমাধ্যমটি আরও বলেছে, গত কয়েক দশকে কোনো সাবেক বাংলাদেশি নেতার বিরুদ্ধে এত নাটকীয় আইনি পদক্ষেপ আর নেওয়া হয়নি। রায়টি ঘোষিত হলো এমন এক সময়ে, যখন সামনে রয়েছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা ‘বাংলাদেশের হাসিনা মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরে বলেছে, ‘বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। কয়েক মাস টানা চলা বিচার শেষে ট্রাইব্যুনাল জানিয়েছেন, তিনি গত বছর ছাত্রদের নেতৃত্বে হওয়া আন্দোলনে প্রাণঘাতী অস্ত্রে দমন-পীড়নের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের এক মামলায় বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। আদালত তিনটি অভিযোগে হাসিনাকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। কয়েক মাসব্যাপী বিচারপ্রক্রিয়ায় প্রমাণিত হয়, তিনি গত বছর ছাত্র নেতৃত্বাধীন এক গণ-অভ্যুত্থানে প্রাণঘাতী অস্ত্রে দমন-পীড়নের নির্দেশ দিয়েছিলেন, যার ফলে তাঁর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারকে প্রধান করে গঠিত তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল একই অভিযোগে হাসিনার দুই ঘনিষ্ঠ সহযোগী সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধেও রায় ঘোষণা করেছেন।
আদালত জানান, তিন অভিযুক্ত ব্যক্তি পরস্পরের সহযোগিতায় দেশজুড়ে বিক্ষোভকারীদের হত্যা করার উদ্দেশ্যে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন। তবে সাবেক পুলিশপ্রধানের সাজা নমনীয় করা হয়েছে, কারণ, তিনি ‘ট্রাইব্যুনাল ও দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন’।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন ও জিও নিউজ যথাক্রমে এএফপি ও রয়টার্সের অনুকরণে এ বিষয়ে সংবাদ পরিবেশন করেছে। এই দুই সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম ছিল যথাক্রমে ‘বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে ছাত্রদের ওপর দমন চালানোর অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’ এবং ‘বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে ছাত্র আন্দোলন দমন করার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’।
তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির খবরে বলা হয়েছে, পলাতক বাংলাদেশি সাবেক প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, ঢাকার এক আদালত সোমবার দেশত্যাগী সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হাসিনা গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতের উদ্দেশে পালিয়ে যান। সে সময় তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে বড় ধরনের বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল। সে সময়ের উত্তেজনায় ১ হাজার ৪০০-এর বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে, আদালত এই গণহত্যার জন্য তাঁকে দায়ী করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ‘সাবেক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নৃশংস উপায়ে বিক্ষোভ দমনে দায়ী করে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’—শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের একটি ট্রাইব্যুনাল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গত বছরের সরকারবিরোধী প্রতিবাদকে কঠোরভাবে দমনের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। মানবতাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়া হাসিনা ভারতে নির্বাসনে থাকায় তাঁর অনুপস্থিতিতে বিচারপ্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গত বছর ছাত্র প্রতিবাদ দমন করার ঘটনায় তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে নিজস্বভাবে গঠিত যুদ্ধাপরাধ আদালত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তিন বিচারকের একটি প্যানেল সোমবার এ রায় ঘোষণা করেন। তাঁরা সিদ্ধান্ত দেন যে, হাসিনা পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিচালিত শত শত বাহ্যিক হত্যার প্ররোচনা ও উৎসাহ দেওয়ার জন্য দায়ী।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানও প্রায় একই ধরনের সংবাদ প্রকাশ করেছে। দ্য গার্ডিয়ান ছাড়াও ভারতের দ্য হিন্দু, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, পাকিস্তানের এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এবং আরও বিভিন্ন দেশের সংবাদমাধ্যম শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের খবরটি বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেছে।

গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের খবরটি বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো। পশ্চিমা বিশ্বের গণমাধ্যম থেকে শুরু করে ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যম এ বিষয়ে আজ সোমবার প্রধান খবর প্রকাশ করেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি ও আল-জাজিরা শিরোনামে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ উল্লেখ করে খবর প্রকাশ করেছে। তবে বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স দুটি গণমাধ্যমই ‘ছাত্র আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড’ এই শিরোনাম করেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের একটি আদালত আজ সোমবার দেশ থেকে উৎখাত হওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘বিচারক গোলাম মর্তূজা মজুমদার রায় পড়ে শোনাতে গিয়ে বলেন, শেখ হাসিনাকে তিনটি অভিযোগে দোষী পাওয়া গেছে। অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে—হত্যায় উসকানি, হত্যার নির্দেশ দেওয়া এবং সংঘটিত নৃশংসতা ঠেকাতে ব্যর্থতা। তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁকে একটি মাত্র দণ্ড দিচ্ছি আর তা হলো মৃত্যুদণ্ড।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গত বছরের ছাত্র নেতৃত্বাধীন আন্দোলনে দমন-পীড়নের নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন যুদ্ধাপরাধ (আন্তর্জাতিক অপরাধ) ট্রাইব্যুনাল। কয়েক মাস ধরে চলা বিচার শেষে সোমবার এই রায় ঘোষণা করা হয়।
সংবাদমাধ্যমটি আরও বলেছে, গত কয়েক দশকে কোনো সাবেক বাংলাদেশি নেতার বিরুদ্ধে এত নাটকীয় আইনি পদক্ষেপ আর নেওয়া হয়নি। রায়টি ঘোষিত হলো এমন এক সময়ে, যখন সামনে রয়েছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা ‘বাংলাদেশের হাসিনা মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরে বলেছে, ‘বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। কয়েক মাস টানা চলা বিচার শেষে ট্রাইব্যুনাল জানিয়েছেন, তিনি গত বছর ছাত্রদের নেতৃত্বে হওয়া আন্দোলনে প্রাণঘাতী অস্ত্রে দমন-পীড়নের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের এক মামলায় বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। আদালত তিনটি অভিযোগে হাসিনাকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। কয়েক মাসব্যাপী বিচারপ্রক্রিয়ায় প্রমাণিত হয়, তিনি গত বছর ছাত্র নেতৃত্বাধীন এক গণ-অভ্যুত্থানে প্রাণঘাতী অস্ত্রে দমন-পীড়নের নির্দেশ দিয়েছিলেন, যার ফলে তাঁর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারকে প্রধান করে গঠিত তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল একই অভিযোগে হাসিনার দুই ঘনিষ্ঠ সহযোগী সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধেও রায় ঘোষণা করেছেন।
আদালত জানান, তিন অভিযুক্ত ব্যক্তি পরস্পরের সহযোগিতায় দেশজুড়ে বিক্ষোভকারীদের হত্যা করার উদ্দেশ্যে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন। তবে সাবেক পুলিশপ্রধানের সাজা নমনীয় করা হয়েছে, কারণ, তিনি ‘ট্রাইব্যুনাল ও দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন’।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন ও জিও নিউজ যথাক্রমে এএফপি ও রয়টার্সের অনুকরণে এ বিষয়ে সংবাদ পরিবেশন করেছে। এই দুই সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম ছিল যথাক্রমে ‘বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে ছাত্রদের ওপর দমন চালানোর অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’ এবং ‘বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে ছাত্র আন্দোলন দমন করার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’।
তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির খবরে বলা হয়েছে, পলাতক বাংলাদেশি সাবেক প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, ঢাকার এক আদালত সোমবার দেশত্যাগী সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হাসিনা গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতের উদ্দেশে পালিয়ে যান। সে সময় তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে বড় ধরনের বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল। সে সময়ের উত্তেজনায় ১ হাজার ৪০০-এর বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে, আদালত এই গণহত্যার জন্য তাঁকে দায়ী করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ‘সাবেক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নৃশংস উপায়ে বিক্ষোভ দমনে দায়ী করে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে’—শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের একটি ট্রাইব্যুনাল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গত বছরের সরকারবিরোধী প্রতিবাদকে কঠোরভাবে দমনের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। মানবতাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়া হাসিনা ভারতে নির্বাসনে থাকায় তাঁর অনুপস্থিতিতে বিচারপ্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গত বছর ছাত্র প্রতিবাদ দমন করার ঘটনায় তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে নিজস্বভাবে গঠিত যুদ্ধাপরাধ আদালত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তিন বিচারকের একটি প্যানেল সোমবার এ রায় ঘোষণা করেন। তাঁরা সিদ্ধান্ত দেন যে, হাসিনা পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিচালিত শত শত বাহ্যিক হত্যার প্ররোচনা ও উৎসাহ দেওয়ার জন্য দায়ী।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানও প্রায় একই ধরনের সংবাদ প্রকাশ করেছে। দ্য গার্ডিয়ান ছাড়াও ভারতের দ্য হিন্দু, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, পাকিস্তানের এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এবং আরও বিভিন্ন দেশের সংবাদমাধ্যম শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের খবরটি বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেছে।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
১০ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১৫ ঘণ্টা আগেশাহরিয়ার হাসান, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
রাজধানীর রাজারবাগে আজ বৃহস্পতিবার সদ্য পদায়ন পাওয়া ৬৪ জেলার এসপি, কমিশনার ও রেঞ্জ ডিআইজিদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। এর আগে সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের সব নতুন এসপির সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচনকালীন দায়িত্ব ও মাঠপর্যায়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দিকনির্দেশনা দেন।
আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, বক্তব্য দেওয়া এসপিদের সবার আলোচনাতেই কমবেশি ভোটকেন্দ্রে ব্যালটের নিরাপত্তার বিষয়টি উঠে আসে। আইজিপি বাহারুল আলম বৈঠকে তাঁর বক্তব্যে বলেন, আসন্ন নির্বাচনে পুলিশ শতভাগ নিরপেক্ষ থাকবে। জেলায় জেলায় এসপিরা সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখবে এবং সবাইকে সুষ্ঠু নির্বাচনে অংশ নিতে উৎসাহিত করবে। আইজি এসপিদের বলেছেন, যার যার জেলা ও আসন ধরে ধরে নির্বাচনের সকল প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে হবে। এতে কাজটা সহজ হয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জেলার এসপি জানান, নির্বাচন সামনে রেখে পুলিশের প্রশিক্ষণ ঠিকভাবে সম্পন্ন করার ওপর জোর দিয়েছেন আইজিপি। তিনি বলেন, প্রত্যেক সদস্যকে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের মধ্যে সম্ভাব্য সংঘাত বা উত্তেজনার তথ্য আগে থেকেই সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো বিবেচনায় নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা রেঞ্জের এক এসপি জানান, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান জোরদার করার নির্দেশও দেওয়া হয়। তাঁর মতে, এসব অস্ত্র উদ্ধার করা গেলে সহিংসতার ঝুঁকিও কমে আসবে বলে মনে করে পুলিশ সদর দপ্তর।
বৈঠকের আলোচনা নিয়ে জানতে চাইলে হবিগঞ্জের এসপি ইয়াসমিন খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কিছু সমস্যার কথা বলা হয়েছে। ভোটার, ভোট, ভোটের কেন্দ্র নিয়ে আইজি স্যার আমাদের বেশ কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।’
এর আগে সকালে এসপিদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নতুন বাংলাদেশের সূচনা করবে।’ তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হবে। এই জন্ম দিতে আপনারা (এসপি) ধাত্রীর ভূমিকা পালন করবেন। সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করাই আপনাদের দায়িত্ব।’
অতীতের বিতর্কিত নির্বাচনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এবার সেই ইতিহাস বদলানোর সুযোগ এসেছে। যেন দেশে-বিদেশে সবাই বলতে পারে, বাংলাদেশে এক নজিরবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, এ নির্বাচন কেবল রুটিন নির্বাচন নয়; এটি গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী নির্বাচন। যে স্বপ্ন নিয়ে মানুষ আত্মত্যাগ করেছে, সেই স্বপ্নের স্থায়ী ভিত্তি তৈরির সুযোগ এই নির্বাচন।
গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ শাহরিয়ার খান আনাসের চিঠির প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সেই চিঠি দায়িত্ববোধের বার্তা দিয়ে গেছে। এসপিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা কর্মস্থলে যাওয়ার আগে আনাসের চিঠিটা কাছে রাখবেন। সেটাই আপনাদের দায়িত্ব মনে করিয়ে দেবে।’
পুলিশ সুপারদের পদায়নে লটারির কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এর লক্ষ্য ছিল পক্ষপাতহীনতা নিশ্চিত করা। এতে ব্যক্তিগত অসুবিধা হলেও দায়িত্ব পালনে মনোযোগ বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
রাজধানীর রাজারবাগে আজ বৃহস্পতিবার সদ্য পদায়ন পাওয়া ৬৪ জেলার এসপি, কমিশনার ও রেঞ্জ ডিআইজিদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। এর আগে সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের সব নতুন এসপির সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচনকালীন দায়িত্ব ও মাঠপর্যায়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দিকনির্দেশনা দেন।
আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, বক্তব্য দেওয়া এসপিদের সবার আলোচনাতেই কমবেশি ভোটকেন্দ্রে ব্যালটের নিরাপত্তার বিষয়টি উঠে আসে। আইজিপি বাহারুল আলম বৈঠকে তাঁর বক্তব্যে বলেন, আসন্ন নির্বাচনে পুলিশ শতভাগ নিরপেক্ষ থাকবে। জেলায় জেলায় এসপিরা সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখবে এবং সবাইকে সুষ্ঠু নির্বাচনে অংশ নিতে উৎসাহিত করবে। আইজি এসপিদের বলেছেন, যার যার জেলা ও আসন ধরে ধরে নির্বাচনের সকল প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে হবে। এতে কাজটা সহজ হয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জেলার এসপি জানান, নির্বাচন সামনে রেখে পুলিশের প্রশিক্ষণ ঠিকভাবে সম্পন্ন করার ওপর জোর দিয়েছেন আইজিপি। তিনি বলেন, প্রত্যেক সদস্যকে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের মধ্যে সম্ভাব্য সংঘাত বা উত্তেজনার তথ্য আগে থেকেই সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো বিবেচনায় নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা রেঞ্জের এক এসপি জানান, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান জোরদার করার নির্দেশও দেওয়া হয়। তাঁর মতে, এসব অস্ত্র উদ্ধার করা গেলে সহিংসতার ঝুঁকিও কমে আসবে বলে মনে করে পুলিশ সদর দপ্তর।
বৈঠকের আলোচনা নিয়ে জানতে চাইলে হবিগঞ্জের এসপি ইয়াসমিন খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কিছু সমস্যার কথা বলা হয়েছে। ভোটার, ভোট, ভোটের কেন্দ্র নিয়ে আইজি স্যার আমাদের বেশ কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।’
এর আগে সকালে এসপিদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নতুন বাংলাদেশের সূচনা করবে।’ তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হবে। এই জন্ম দিতে আপনারা (এসপি) ধাত্রীর ভূমিকা পালন করবেন। সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করাই আপনাদের দায়িত্ব।’
অতীতের বিতর্কিত নির্বাচনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এবার সেই ইতিহাস বদলানোর সুযোগ এসেছে। যেন দেশে-বিদেশে সবাই বলতে পারে, বাংলাদেশে এক নজিরবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, এ নির্বাচন কেবল রুটিন নির্বাচন নয়; এটি গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী নির্বাচন। যে স্বপ্ন নিয়ে মানুষ আত্মত্যাগ করেছে, সেই স্বপ্নের স্থায়ী ভিত্তি তৈরির সুযোগ এই নির্বাচন।
গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ শাহরিয়ার খান আনাসের চিঠির প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সেই চিঠি দায়িত্ববোধের বার্তা দিয়ে গেছে। এসপিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা কর্মস্থলে যাওয়ার আগে আনাসের চিঠিটা কাছে রাখবেন। সেটাই আপনাদের দায়িত্ব মনে করিয়ে দেবে।’
পুলিশ সুপারদের পদায়নে লটারির কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এর লক্ষ্য ছিল পক্ষপাতহীনতা নিশ্চিত করা। এতে ব্যক্তিগত অসুবিধা হলেও দায়িত্ব পালনে মনোযোগ বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

পশ্চিমা বিশ্বের পাশাপাশি ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যমও প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বার্তা সংস্থা এএফপি ও আল জাজিরা শিরোনামে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ উল্লেখ করে খবর প্রকাশ করেছে। তবে বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স দুটি গণমাধ্যমই ‘ছাত্র আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড’ এই শিরোনাম করেছে।
১৮ দিন আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির পক্ষ থেকে আপত্তি তোলা সত্ত্বেও পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ ও এনজিও-সংক্রান্ত অধ্যাদেশের অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
সেদিন সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিশ্বস্ত সূত্রে আমরা জানতে পেরেছি, তাড়াহুড়ো করে দুটি আইন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার পাস করাতে চাইছে। একটি সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন, অন্যটি এনজিও-সংক্রান্ত আইন। আমরা মনে করি, নির্বাচনের আগে এই আইনগুলো পাস করার পেছনে সরকারের ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য কাজ করছে; যা গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়াই তড়িঘড়ি করে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আইন পাস করা সমীচীন হবে না। আমরা মনে করি, উপরোক্ত বিষয়ে আইনগুলো পরবর্তী জাতীয় সংসদে যুক্তিতর্কের মধ্য দিয়ে প্রণয়ন করা সঠিক হবে। সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছি, এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ থেকে বিরত থাকার জন্য।’
বিএনপির আপত্তি আমলে না নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারককে প্রধান করে আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সদস্যের পুলিশ কমিশন গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়। গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের (আরপিও) দুটি ক্ষেত্রেও সংশোধনী আনা হয়।
বৈঠক শেষে এ বিষয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
উপদেষ্টা জানান, পুলিশ কমিশনে সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ছাড়াও একজন অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ, অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার নিচে নন—এমন কোনো অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, যিনি কর্মরত হতে পারেন বা অবসরপ্রাপ্তও হতে পারেন এবং মানবাধিকার ও সুশাসন বিষয়ে অন্তত ১৫ বছর অভিজ্ঞতা রয়েছে, এমন একজন ব্যক্তি থাকবেন।
পুলিশকে জনবান্ধব করতে করণীয় সম্পর্কে সরকারকে সুপারিশ করবে কমিশন। এ ছাড়া পুলিশ যাতে সংবেদনশীল হয়, সে জন্য তাদের আধুনিকায়ন কোথায় কোথায় দরকার, কী ধরনের প্রশিক্ষণ দরকার—সেগুলোও চিহ্নিত করবে কমিশন।
কমিশনের কার্যক্রমের মধ্যে থাকবে—পুলিশের বিষয়ে নাগরিকদের যেসব অভিযোগ থাকবে, সেগুলো তদন্ত ও নিষ্পত্তি করা এবং পেশাগত বিষয়ে পুলিশ সদস্যদের যদি কোনো অভিযোগ থাকে, সেগুলোর নিষ্পত্তি করা। পুলিশি কার্যক্রমে দক্ষতা ও উৎকর্ষ আনা, শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান ইত্যাদি কাজও হবে এ কমিশনের।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সুপারিশ-পরামর্শ কেউ কখনো মানতে বাধ্য না। পুলিশের সঙ্গে জনগণের একটি ব্রিজ (সেতু) করে দেওয়ার জন্যই এ কমিশন। আর পুলিশের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে, আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে, মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে সরকারের একটা যোগসূত্র স্থাপন করে দেওয়ার কাজ হচ্ছে এ কমিশনের।
আরপিও সংশোধন করে কোন কোন ভোট বিবেচনায় নেওয়া হবে না এবং পোস্টাল ব্যালটের ভোটগুলো গণনা পদ্ধতি সংযুক্ত করা হয়েছে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ব্যালটে যেখানে একটা সিল পড়ার কথা, সেখানে একাধিক সিল পড়লে গণনা করা হবে না। যদি সিল না দেয়, তাহলে গণনা করা হবে না। যখন পোস্টাল ভোট দেওয়া হয়, তখন একটা ডিক্লারেশন স্বাক্ষর করা হবে। ওই ডিক্লারেশনে যদি স্বাক্ষর না থাকে, তাহলে গণনা করা হবে না। আর আমাদের ভোটের দিন পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করে দেবে নির্বাচন কমিশন। সেই সময়ে যে ব্যালটগুলো এসে পৌঁছাবে রিটার্নিং অফিসারের কাছে—সেগুলো একইভাবে গণনা করা হবে।’

বিএনপির পক্ষ থেকে আপত্তি তোলা সত্ত্বেও পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ ও এনজিও-সংক্রান্ত অধ্যাদেশের অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
সেদিন সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিশ্বস্ত সূত্রে আমরা জানতে পেরেছি, তাড়াহুড়ো করে দুটি আইন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার পাস করাতে চাইছে। একটি সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন, অন্যটি এনজিও-সংক্রান্ত আইন। আমরা মনে করি, নির্বাচনের আগে এই আইনগুলো পাস করার পেছনে সরকারের ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য কাজ করছে; যা গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়াই তড়িঘড়ি করে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আইন পাস করা সমীচীন হবে না। আমরা মনে করি, উপরোক্ত বিষয়ে আইনগুলো পরবর্তী জাতীয় সংসদে যুক্তিতর্কের মধ্য দিয়ে প্রণয়ন করা সঠিক হবে। সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছি, এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ থেকে বিরত থাকার জন্য।’
বিএনপির আপত্তি আমলে না নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারককে প্রধান করে আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সদস্যের পুলিশ কমিশন গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়। গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের (আরপিও) দুটি ক্ষেত্রেও সংশোধনী আনা হয়।
বৈঠক শেষে এ বিষয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
উপদেষ্টা জানান, পুলিশ কমিশনে সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ছাড়াও একজন অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ, অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার নিচে নন—এমন কোনো অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, যিনি কর্মরত হতে পারেন বা অবসরপ্রাপ্তও হতে পারেন এবং মানবাধিকার ও সুশাসন বিষয়ে অন্তত ১৫ বছর অভিজ্ঞতা রয়েছে, এমন একজন ব্যক্তি থাকবেন।
পুলিশকে জনবান্ধব করতে করণীয় সম্পর্কে সরকারকে সুপারিশ করবে কমিশন। এ ছাড়া পুলিশ যাতে সংবেদনশীল হয়, সে জন্য তাদের আধুনিকায়ন কোথায় কোথায় দরকার, কী ধরনের প্রশিক্ষণ দরকার—সেগুলোও চিহ্নিত করবে কমিশন।
কমিশনের কার্যক্রমের মধ্যে থাকবে—পুলিশের বিষয়ে নাগরিকদের যেসব অভিযোগ থাকবে, সেগুলো তদন্ত ও নিষ্পত্তি করা এবং পেশাগত বিষয়ে পুলিশ সদস্যদের যদি কোনো অভিযোগ থাকে, সেগুলোর নিষ্পত্তি করা। পুলিশি কার্যক্রমে দক্ষতা ও উৎকর্ষ আনা, শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান ইত্যাদি কাজও হবে এ কমিশনের।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সুপারিশ-পরামর্শ কেউ কখনো মানতে বাধ্য না। পুলিশের সঙ্গে জনগণের একটি ব্রিজ (সেতু) করে দেওয়ার জন্যই এ কমিশন। আর পুলিশের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে, আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে, মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে সরকারের একটা যোগসূত্র স্থাপন করে দেওয়ার কাজ হচ্ছে এ কমিশনের।
আরপিও সংশোধন করে কোন কোন ভোট বিবেচনায় নেওয়া হবে না এবং পোস্টাল ব্যালটের ভোটগুলো গণনা পদ্ধতি সংযুক্ত করা হয়েছে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ব্যালটে যেখানে একটা সিল পড়ার কথা, সেখানে একাধিক সিল পড়লে গণনা করা হবে না। যদি সিল না দেয়, তাহলে গণনা করা হবে না। যখন পোস্টাল ভোট দেওয়া হয়, তখন একটা ডিক্লারেশন স্বাক্ষর করা হবে। ওই ডিক্লারেশনে যদি স্বাক্ষর না থাকে, তাহলে গণনা করা হবে না। আর আমাদের ভোটের দিন পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করে দেবে নির্বাচন কমিশন। সেই সময়ে যে ব্যালটগুলো এসে পৌঁছাবে রিটার্নিং অফিসারের কাছে—সেগুলো একইভাবে গণনা করা হবে।’

পশ্চিমা বিশ্বের পাশাপাশি ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যমও প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বার্তা সংস্থা এএফপি ও আল জাজিরা শিরোনামে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ উল্লেখ করে খবর প্রকাশ করেছে। তবে বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স দুটি গণমাধ্যমই ‘ছাত্র আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড’ এই শিরোনাম করেছে।
১৮ দিন আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
১০ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ভিভিআইপি (অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি) হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ‘ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে গত মঙ্গলবার রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (ভিভিআইপি) ঘোষণা করে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গত ২৩ নভেম্বর থেকে চিকিৎসা নেওয়ার মধ্যেই তাঁকে এই বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়।
বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) (সংশোধন) অধ্যাদেশ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যেখানেই অবস্থান করুন না কেন, তাঁদের দৈহিক নিরাপত্তা দেওয়া এ বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হবে। এ ছাড়া বাহিনী বাংলাদেশে অবস্থানরত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেও নিরাপত্তা দেবে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ভিভিআইপি (অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি) হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ‘ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে গত মঙ্গলবার রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (ভিভিআইপি) ঘোষণা করে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গত ২৩ নভেম্বর থেকে চিকিৎসা নেওয়ার মধ্যেই তাঁকে এই বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়।
বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) (সংশোধন) অধ্যাদেশ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যেখানেই অবস্থান করুন না কেন, তাঁদের দৈহিক নিরাপত্তা দেওয়া এ বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হবে। এ ছাড়া বাহিনী বাংলাদেশে অবস্থানরত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেও নিরাপত্তা দেবে।

পশ্চিমা বিশ্বের পাশাপাশি ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যমও প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বার্তা সংস্থা এএফপি ও আল জাজিরা শিরোনামে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ উল্লেখ করে খবর প্রকাশ করেছে। তবে বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স দুটি গণমাধ্যমই ‘ছাত্র আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড’ এই শিরোনাম করেছে।
১৮ দিন আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
১০ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানান, গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশে (আরপিও) দুটি ক্ষেত্রে সংশোধনী আনা হয়েছে। প্রথম—এখন থেকে পোস্টাল ভোট সাধারণ ভোটের সঙ্গে একই সঙ্গে গণনা করা হবে। দ্বিতীয়—ব্যালট পেপারে একাধিক সিল থাকলে সেই ভোট বাতিল বলে গণ্য হবে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশও পাস হয়েছে। পুলিশকে জনবান্ধব করার জন্য এই কমিশন সরকারকে সুপারিশ করবে। পাশাপাশি, পেশাগত ক্ষেত্রে পুলিশের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলোও এই কমিশন দেখবে।
এক প্রশ্নের জবাবে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান নিশ্চিত করেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে তিনি আরও জানান, জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।
উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁর পরিবার বিদেশে নিতে চাইলে তার সব প্রস্তুতি সরকারের রয়েছে। তিনি জানান, সরকার এ ব্যাপারে সহযোগিতা করছে এবং বিএনপি চাইলে আরও সহায়তা দেওয়া হবে।

প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানান, গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশে (আরপিও) দুটি ক্ষেত্রে সংশোধনী আনা হয়েছে। প্রথম—এখন থেকে পোস্টাল ভোট সাধারণ ভোটের সঙ্গে একই সঙ্গে গণনা করা হবে। দ্বিতীয়—ব্যালট পেপারে একাধিক সিল থাকলে সেই ভোট বাতিল বলে গণ্য হবে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশও পাস হয়েছে। পুলিশকে জনবান্ধব করার জন্য এই কমিশন সরকারকে সুপারিশ করবে। পাশাপাশি, পেশাগত ক্ষেত্রে পুলিশের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলোও এই কমিশন দেখবে।
এক প্রশ্নের জবাবে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান নিশ্চিত করেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে তিনি আরও জানান, জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।
উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁর পরিবার বিদেশে নিতে চাইলে তার সব প্রস্তুতি সরকারের রয়েছে। তিনি জানান, সরকার এ ব্যাপারে সহযোগিতা করছে এবং বিএনপি চাইলে আরও সহায়তা দেওয়া হবে।

পশ্চিমা বিশ্বের পাশাপাশি ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যমও প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বার্তা সংস্থা এএফপি ও আল জাজিরা শিরোনামে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ উল্লেখ করে খবর প্রকাশ করেছে। তবে বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স দুটি গণমাধ্যমই ‘ছাত্র আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড’ এই শিরোনাম করেছে।
১৮ দিন আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
১০ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে