কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ গণতন্ত্র টেকসই বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ এশিয়া, জাতিসংঘ ও কমনওয়েলথ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী তারিক আহমেদ। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভিত্তিগুলো শক্ত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ‘বাংলাদেশ-ইউকে: পার্টনার্স ইন প্রোগ্রেস’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে মূল বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ এশিয়া, জাতিসংঘ ও কমনওয়েলথ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী তারিক আহমেদ।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন কূটনীতিক, ব্যবসায়ী, শিক্ষাবিদ ও সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলে তারিক আহমেদ বলেন, পৃথিবীর যেখানেই নির্বাচন হোক না কেন ফলপ্রসূ ও স্বচ্ছ হতে হবে। এ দুটি বিষয় বোঝায় যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা রয়েছে। আর বাংলাদেশ টেকসই গণতন্ত্র দেখিয়েছে। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভিত্তিগুলো শক্ত হয়েছে। যুক্তরাজ্য বা বাংলাদেশ বা বিশ্বের যেখানেই হোক না কেন, গণতন্ত্রের ভিত্তিগুলো নিয়ে কাজ করে যেতে হবে।
মূল বক্তব্যে নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশে নির্বাচন আসন্ন। সংবিধানে স্বচ্ছতা এবং যথাযথ প্রক্রিয়ার প্রতি জোর দেওয়া রয়েছে। আমি বিশ্বাস ও আশা করি বাংলাদেশের নাগরিকেরা নিজ দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে মুক্ত ও প্রাণবন্ত বিতর্ক করবে। যেকোনো দেশের সমৃদ্ধির জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি জরুরি। যা বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান ঠিকই জানতেন। তাঁর পথ ধরে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য পর্যায়ে গেছে।
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে তিনি বাংলাদেশের প্রশংসা করে বলেন, বেশ কয়েক বছর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে কোনো রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ? এর উত্তরে তিনি বলেছিলেন যে, আমরা কোটি কোটি মানুষের দেশ। ১০ লাখ কোনো বড় বিষয় নয়, যা লাগবে সৃষ্টিকর্তা দেখবেন।
রোহিঙ্গাদের কারণে বাংলাদেশের ওপর সৃষ্ট প্রভাব নিয়ে তারিক আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের কক্সবাজারে নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ছে। এ নিয়ে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ সংকটের সমাধানে যুক্তরাজ্য এ বিষয়ে বাংলাদেশের পাশে রয়েছে।
এ সময় যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন তারিক আহমেদ। সেই সঙ্গে শিক্ষা খাতে দুটি প্রকল্পে যুক্তরাজ্যের ৬৬০ কোটি টাকা অনুদানের ঘোষণা দেন।
বাংলাদেশ গণতন্ত্র টেকসই বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ এশিয়া, জাতিসংঘ ও কমনওয়েলথ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী তারিক আহমেদ। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভিত্তিগুলো শক্ত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ‘বাংলাদেশ-ইউকে: পার্টনার্স ইন প্রোগ্রেস’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে মূল বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ এশিয়া, জাতিসংঘ ও কমনওয়েলথ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী তারিক আহমেদ।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন কূটনীতিক, ব্যবসায়ী, শিক্ষাবিদ ও সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলে তারিক আহমেদ বলেন, পৃথিবীর যেখানেই নির্বাচন হোক না কেন ফলপ্রসূ ও স্বচ্ছ হতে হবে। এ দুটি বিষয় বোঝায় যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা রয়েছে। আর বাংলাদেশ টেকসই গণতন্ত্র দেখিয়েছে। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভিত্তিগুলো শক্ত হয়েছে। যুক্তরাজ্য বা বাংলাদেশ বা বিশ্বের যেখানেই হোক না কেন, গণতন্ত্রের ভিত্তিগুলো নিয়ে কাজ করে যেতে হবে।
মূল বক্তব্যে নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশে নির্বাচন আসন্ন। সংবিধানে স্বচ্ছতা এবং যথাযথ প্রক্রিয়ার প্রতি জোর দেওয়া রয়েছে। আমি বিশ্বাস ও আশা করি বাংলাদেশের নাগরিকেরা নিজ দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে মুক্ত ও প্রাণবন্ত বিতর্ক করবে। যেকোনো দেশের সমৃদ্ধির জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি জরুরি। যা বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান ঠিকই জানতেন। তাঁর পথ ধরে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য পর্যায়ে গেছে।
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে তিনি বাংলাদেশের প্রশংসা করে বলেন, বেশ কয়েক বছর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে কোনো রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ? এর উত্তরে তিনি বলেছিলেন যে, আমরা কোটি কোটি মানুষের দেশ। ১০ লাখ কোনো বড় বিষয় নয়, যা লাগবে সৃষ্টিকর্তা দেখবেন।
রোহিঙ্গাদের কারণে বাংলাদেশের ওপর সৃষ্ট প্রভাব নিয়ে তারিক আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের কক্সবাজারে নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ছে। এ নিয়ে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ সংকটের সমাধানে যুক্তরাজ্য এ বিষয়ে বাংলাদেশের পাশে রয়েছে।
এ সময় যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন তারিক আহমেদ। সেই সঙ্গে শিক্ষা খাতে দুটি প্রকল্পে যুক্তরাজ্যের ৬৬০ কোটি টাকা অনুদানের ঘোষণা দেন।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলো ফুঁসে উঠেছিল। পরে সেই বিক্ষোভে সাধারণ মানুষও শামিল হয়। পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। এবার পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের সামনে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় আবারও ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পুরো দেশ।
৯ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে পুলিশের প্রতাপশালী দুই ডজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় চাকরি হারাচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ঢাকা রেঞ্জের সাবেক উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) সৈয়দ নুরুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সাবেক প্রধান মোহাম্মদ...
৯ ঘণ্টা আগেফয়েজ আহমদ বলেন, ‘এই আধুনিক নীতির উদ্দেশ্য হলো জেনারেশনাল ট্রান্সফরমেশন (প্রজন্মগত রূপান্তর)। আমরা এই রূপান্তর বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছি। পলিসিতে লাইসেন্সের সংখ্যা কতগুলো হবে, তা নির্ভর করবে লাইসেন্স অবলিগেশন অ্যান্ড কেপিআই পারফরমেন্সের ওপর। তবে বিটিআরসি বেসরকারি গবেষণা সংস্থার মাধ্যমে জানতে পারবে,
১৩ ঘণ্টা আগেসাবেক আইজিপির আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালত তাঁর (চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন) ক্ষমার আবেদন গ্রহণ করেছেন। তিনি সবকিছু প্রকাশ করলে চূড়ান্ত রায়ে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করবেন ট্রাইব্যুনাল।’
১৫ ঘণ্টা আগে