পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিং

বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ে সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। সেনাপ্রধান এক বিরল প্রেস ব্রিফিংয়ে স্পষ্ট করেই বলেছেন, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে।
দেশে দ্রুত নির্বাচন নিয়ে বারবার চাপ দিয়ে আসছে বর্তমানে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি ও সমমনারা। সর্বশেষ ভারতে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত—দুই দেশই যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন দেখতে চায়।
তবে আজ শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়রে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার প্রশ্নে কোনো মন্তব্য করেননি মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।
শুধু তা-ই নয়, সীমান্তের শূন্যরেখায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ নিয়ে সাম্প্রতিক উত্তেজনা এবং সীমান্ত চুক্তি পর্যালোচনার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এক উপদেষ্টার মন্তব্য নিয়েও প্রশ্নও এড়িয়ে গেছেন রণধীর। অবশ্য বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ভারতের সরকারি অবস্থান আরেকবার ব্যাখ্যা করেছেন তিনি।
আজ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন নিয়ে ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যের উল্লেখ করে প্রশ্ন করা হয়। ভারতের পক্ষ থেকেও দ্রুত নির্বাচনের দাবি উঠেছে—এমন মন্তব্য করেছেন মার্কিন কূটনীতিক। ওই বিষয়ে ভারতের মনোভাব কী?
এ প্রশ্নে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল কোনো মন্তব্য করেননি।
তবে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত কী ধরনের সম্পর্ক চায়, সেটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি। মুখপাত্র বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি সম্প্রতি বাংলাদেশে গিয়ে স্পষ্টভাবে জানিয়ে এসেছেন, ভারত ইতিবাচক মনোভাব নিয়েই এগোতে চায়। বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ভারত সুসম্পর্ক চায়, যাতে দুই দেশের জনগণের মঙ্গল হয়।
জয়সোয়াল বলেন, ‘এটাই আমাদের মনোভাব। বারবার তা জানানো হয়েছে। এই মনোভাব ইতিবাচক এবং এই মনোভাবই বহাল থাকবে।’
বাংলাদেশে রাজনৈতিক পালাবদলের পর সীমান্ত এলাকায় কিছু অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। কোনো কোনো সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া নিয়ে উত্তেজনাও ছড়িয়েছে। এ নিয়ে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে একাধিক পতাকা বৈঠক হয়েছে। উভয় দেশের সীমান্তরক্ষীরা এ নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সীমান্ত চুক্তি পর্যালোচনার কথা বলেছেন।
এ বিষয় উল্লেখ করে জানতে চাওয়া হয়, দুই দেশের সার্বভৌম সরকারের করা চুক্তি পর্যালোচনার বিষয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানিয়েছে কি না।
জবাবে মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের অস্থায়ী হাইকমিশনারকে ডেকে ভারতের মনোভাবের কথা স্পষ্ট করে বলে দেওয়াও হয়েছে। তাঁকে বলা হয়েছে, সীমান্ত অপরাধমুক্ত রাখতে ভারত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সে জন্য আন্তসীমান্ত অপরাধ মোকাবিলার ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। পণ্যের চোরাচালান, মানুষ ও গরু পাচার বন্ধে সীমান্তে বেড়া দেওয়া, আলোর ব্যবস্থা করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হবে।
জয়সোয়াল বলেন, ভারত চায়, এই বিষয়ে আগে যে বোঝাপড়া হয়েছিল, তা কার্যকর করা হবে। সীমান্ত অপরাধমুক্ত রাখতে বাংলাদেশ সরকার সহযোগিতার ভিত্তিতে অতীতের সব বোঝাপড়া কার্যকর করুক, এটাই ভারতের আশা।
উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের মালদা ও বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এই মাসের শুরুতে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ শুরু করে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। এতে বাধা দেয় বিজিবি। বিজিবির সঙ্গে যোগ দেয় স্থানীয় জনগণও। এ নিয়ে দুই বাহিনীর পতাকা বৈঠক হয়। এরপর থেকে ভারত সীমান্তে বেড়া নির্মাণ বন্ধ রেখেছে। ভারত দাবি করছে, তারা চুক্তি অনুযায়ী বেড়া তৈরি করছে। তবে ঢাকা জানিয়েছে, সাবেক সরকারের আমলে হওয়া এ চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে।

বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ে সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। সেনাপ্রধান এক বিরল প্রেস ব্রিফিংয়ে স্পষ্ট করেই বলেছেন, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে।
দেশে দ্রুত নির্বাচন নিয়ে বারবার চাপ দিয়ে আসছে বর্তমানে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি ও সমমনারা। সর্বশেষ ভারতে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত—দুই দেশই যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন দেখতে চায়।
তবে আজ শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়রে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার প্রশ্নে কোনো মন্তব্য করেননি মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।
শুধু তা-ই নয়, সীমান্তের শূন্যরেখায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ নিয়ে সাম্প্রতিক উত্তেজনা এবং সীমান্ত চুক্তি পর্যালোচনার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এক উপদেষ্টার মন্তব্য নিয়েও প্রশ্নও এড়িয়ে গেছেন রণধীর। অবশ্য বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ভারতের সরকারি অবস্থান আরেকবার ব্যাখ্যা করেছেন তিনি।
আজ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন নিয়ে ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যের উল্লেখ করে প্রশ্ন করা হয়। ভারতের পক্ষ থেকেও দ্রুত নির্বাচনের দাবি উঠেছে—এমন মন্তব্য করেছেন মার্কিন কূটনীতিক। ওই বিষয়ে ভারতের মনোভাব কী?
এ প্রশ্নে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল কোনো মন্তব্য করেননি।
তবে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত কী ধরনের সম্পর্ক চায়, সেটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি। মুখপাত্র বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি সম্প্রতি বাংলাদেশে গিয়ে স্পষ্টভাবে জানিয়ে এসেছেন, ভারত ইতিবাচক মনোভাব নিয়েই এগোতে চায়। বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ভারত সুসম্পর্ক চায়, যাতে দুই দেশের জনগণের মঙ্গল হয়।
জয়সোয়াল বলেন, ‘এটাই আমাদের মনোভাব। বারবার তা জানানো হয়েছে। এই মনোভাব ইতিবাচক এবং এই মনোভাবই বহাল থাকবে।’
বাংলাদেশে রাজনৈতিক পালাবদলের পর সীমান্ত এলাকায় কিছু অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। কোনো কোনো সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া নিয়ে উত্তেজনাও ছড়িয়েছে। এ নিয়ে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে একাধিক পতাকা বৈঠক হয়েছে। উভয় দেশের সীমান্তরক্ষীরা এ নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সীমান্ত চুক্তি পর্যালোচনার কথা বলেছেন।
এ বিষয় উল্লেখ করে জানতে চাওয়া হয়, দুই দেশের সার্বভৌম সরকারের করা চুক্তি পর্যালোচনার বিষয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানিয়েছে কি না।
জবাবে মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের অস্থায়ী হাইকমিশনারকে ডেকে ভারতের মনোভাবের কথা স্পষ্ট করে বলে দেওয়াও হয়েছে। তাঁকে বলা হয়েছে, সীমান্ত অপরাধমুক্ত রাখতে ভারত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সে জন্য আন্তসীমান্ত অপরাধ মোকাবিলার ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। পণ্যের চোরাচালান, মানুষ ও গরু পাচার বন্ধে সীমান্তে বেড়া দেওয়া, আলোর ব্যবস্থা করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হবে।
জয়সোয়াল বলেন, ভারত চায়, এই বিষয়ে আগে যে বোঝাপড়া হয়েছিল, তা কার্যকর করা হবে। সীমান্ত অপরাধমুক্ত রাখতে বাংলাদেশ সরকার সহযোগিতার ভিত্তিতে অতীতের সব বোঝাপড়া কার্যকর করুক, এটাই ভারতের আশা।
উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের মালদা ও বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এই মাসের শুরুতে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ শুরু করে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। এতে বাধা দেয় বিজিবি। বিজিবির সঙ্গে যোগ দেয় স্থানীয় জনগণও। এ নিয়ে দুই বাহিনীর পতাকা বৈঠক হয়। এরপর থেকে ভারত সীমান্তে বেড়া নির্মাণ বন্ধ রেখেছে। ভারত দাবি করছে, তারা চুক্তি অনুযায়ী বেড়া তৈরি করছে। তবে ঢাকা জানিয়েছে, সাবেক সরকারের আমলে হওয়া এ চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিং

বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ে সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। সেনাপ্রধান এক বিরল প্রেস ব্রিফিংয়ে স্পষ্ট করেই বলেছেন, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে।
দেশে দ্রুত নির্বাচন নিয়ে বারবার চাপ দিয়ে আসছে বর্তমানে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি ও সমমনারা। সর্বশেষ ভারতে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত—দুই দেশই যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন দেখতে চায়।
তবে আজ শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়রে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার প্রশ্নে কোনো মন্তব্য করেননি মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।
শুধু তা-ই নয়, সীমান্তের শূন্যরেখায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ নিয়ে সাম্প্রতিক উত্তেজনা এবং সীমান্ত চুক্তি পর্যালোচনার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এক উপদেষ্টার মন্তব্য নিয়েও প্রশ্নও এড়িয়ে গেছেন রণধীর। অবশ্য বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ভারতের সরকারি অবস্থান আরেকবার ব্যাখ্যা করেছেন তিনি।
আজ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন নিয়ে ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যের উল্লেখ করে প্রশ্ন করা হয়। ভারতের পক্ষ থেকেও দ্রুত নির্বাচনের দাবি উঠেছে—এমন মন্তব্য করেছেন মার্কিন কূটনীতিক। ওই বিষয়ে ভারতের মনোভাব কী?
এ প্রশ্নে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল কোনো মন্তব্য করেননি।
তবে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত কী ধরনের সম্পর্ক চায়, সেটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি। মুখপাত্র বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি সম্প্রতি বাংলাদেশে গিয়ে স্পষ্টভাবে জানিয়ে এসেছেন, ভারত ইতিবাচক মনোভাব নিয়েই এগোতে চায়। বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ভারত সুসম্পর্ক চায়, যাতে দুই দেশের জনগণের মঙ্গল হয়।
জয়সোয়াল বলেন, ‘এটাই আমাদের মনোভাব। বারবার তা জানানো হয়েছে। এই মনোভাব ইতিবাচক এবং এই মনোভাবই বহাল থাকবে।’
বাংলাদেশে রাজনৈতিক পালাবদলের পর সীমান্ত এলাকায় কিছু অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। কোনো কোনো সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া নিয়ে উত্তেজনাও ছড়িয়েছে। এ নিয়ে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে একাধিক পতাকা বৈঠক হয়েছে। উভয় দেশের সীমান্তরক্ষীরা এ নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সীমান্ত চুক্তি পর্যালোচনার কথা বলেছেন।
এ বিষয় উল্লেখ করে জানতে চাওয়া হয়, দুই দেশের সার্বভৌম সরকারের করা চুক্তি পর্যালোচনার বিষয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানিয়েছে কি না।
জবাবে মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের অস্থায়ী হাইকমিশনারকে ডেকে ভারতের মনোভাবের কথা স্পষ্ট করে বলে দেওয়াও হয়েছে। তাঁকে বলা হয়েছে, সীমান্ত অপরাধমুক্ত রাখতে ভারত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সে জন্য আন্তসীমান্ত অপরাধ মোকাবিলার ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। পণ্যের চোরাচালান, মানুষ ও গরু পাচার বন্ধে সীমান্তে বেড়া দেওয়া, আলোর ব্যবস্থা করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হবে।
জয়সোয়াল বলেন, ভারত চায়, এই বিষয়ে আগে যে বোঝাপড়া হয়েছিল, তা কার্যকর করা হবে। সীমান্ত অপরাধমুক্ত রাখতে বাংলাদেশ সরকার সহযোগিতার ভিত্তিতে অতীতের সব বোঝাপড়া কার্যকর করুক, এটাই ভারতের আশা।
উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের মালদা ও বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এই মাসের শুরুতে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ শুরু করে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। এতে বাধা দেয় বিজিবি। বিজিবির সঙ্গে যোগ দেয় স্থানীয় জনগণও। এ নিয়ে দুই বাহিনীর পতাকা বৈঠক হয়। এরপর থেকে ভারত সীমান্তে বেড়া নির্মাণ বন্ধ রেখেছে। ভারত দাবি করছে, তারা চুক্তি অনুযায়ী বেড়া তৈরি করছে। তবে ঢাকা জানিয়েছে, সাবেক সরকারের আমলে হওয়া এ চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে।

বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ে সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। সেনাপ্রধান এক বিরল প্রেস ব্রিফিংয়ে স্পষ্ট করেই বলেছেন, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে।
দেশে দ্রুত নির্বাচন নিয়ে বারবার চাপ দিয়ে আসছে বর্তমানে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি ও সমমনারা। সর্বশেষ ভারতে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত—দুই দেশই যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন দেখতে চায়।
তবে আজ শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়রে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার প্রশ্নে কোনো মন্তব্য করেননি মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।
শুধু তা-ই নয়, সীমান্তের শূন্যরেখায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ নিয়ে সাম্প্রতিক উত্তেজনা এবং সীমান্ত চুক্তি পর্যালোচনার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এক উপদেষ্টার মন্তব্য নিয়েও প্রশ্নও এড়িয়ে গেছেন রণধীর। অবশ্য বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ভারতের সরকারি অবস্থান আরেকবার ব্যাখ্যা করেছেন তিনি।
আজ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন নিয়ে ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যের উল্লেখ করে প্রশ্ন করা হয়। ভারতের পক্ষ থেকেও দ্রুত নির্বাচনের দাবি উঠেছে—এমন মন্তব্য করেছেন মার্কিন কূটনীতিক। ওই বিষয়ে ভারতের মনোভাব কী?
এ প্রশ্নে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল কোনো মন্তব্য করেননি।
তবে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত কী ধরনের সম্পর্ক চায়, সেটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি। মুখপাত্র বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি সম্প্রতি বাংলাদেশে গিয়ে স্পষ্টভাবে জানিয়ে এসেছেন, ভারত ইতিবাচক মনোভাব নিয়েই এগোতে চায়। বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ভারত সুসম্পর্ক চায়, যাতে দুই দেশের জনগণের মঙ্গল হয়।
জয়সোয়াল বলেন, ‘এটাই আমাদের মনোভাব। বারবার তা জানানো হয়েছে। এই মনোভাব ইতিবাচক এবং এই মনোভাবই বহাল থাকবে।’
বাংলাদেশে রাজনৈতিক পালাবদলের পর সীমান্ত এলাকায় কিছু অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। কোনো কোনো সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া নিয়ে উত্তেজনাও ছড়িয়েছে। এ নিয়ে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে একাধিক পতাকা বৈঠক হয়েছে। উভয় দেশের সীমান্তরক্ষীরা এ নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সীমান্ত চুক্তি পর্যালোচনার কথা বলেছেন।
এ বিষয় উল্লেখ করে জানতে চাওয়া হয়, দুই দেশের সার্বভৌম সরকারের করা চুক্তি পর্যালোচনার বিষয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানিয়েছে কি না।
জবাবে মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের অস্থায়ী হাইকমিশনারকে ডেকে ভারতের মনোভাবের কথা স্পষ্ট করে বলে দেওয়াও হয়েছে। তাঁকে বলা হয়েছে, সীমান্ত অপরাধমুক্ত রাখতে ভারত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সে জন্য আন্তসীমান্ত অপরাধ মোকাবিলার ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। পণ্যের চোরাচালান, মানুষ ও গরু পাচার বন্ধে সীমান্তে বেড়া দেওয়া, আলোর ব্যবস্থা করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হবে।
জয়সোয়াল বলেন, ভারত চায়, এই বিষয়ে আগে যে বোঝাপড়া হয়েছিল, তা কার্যকর করা হবে। সীমান্ত অপরাধমুক্ত রাখতে বাংলাদেশ সরকার সহযোগিতার ভিত্তিতে অতীতের সব বোঝাপড়া কার্যকর করুক, এটাই ভারতের আশা।
উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের মালদা ও বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এই মাসের শুরুতে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ শুরু করে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। এতে বাধা দেয় বিজিবি। বিজিবির সঙ্গে যোগ দেয় স্থানীয় জনগণও। এ নিয়ে দুই বাহিনীর পতাকা বৈঠক হয়। এরপর থেকে ভারত সীমান্তে বেড়া নির্মাণ বন্ধ রেখেছে। ভারত দাবি করছে, তারা চুক্তি অনুযায়ী বেড়া তৈরি করছে। তবে ঢাকা জানিয়েছে, সাবেক সরকারের আমলে হওয়া এ চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
৯ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। আজ তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
ওসমান হাদির জানাজায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অংশগ্রহণ করেন। এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষস্থানীয় নেতা এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ এই জানাজায় শরিক হন। জানাজাকে কেন্দ্র করে সংসদ ভবন এলাকা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জনসমুদ্রে পরিণত হয়।
পূর্বঘোষিত সময় অনুযায়ী জানাজা বেলা ২টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা আড়াইটায় শুরু হয়। জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) নজিরবিহীন নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে। ১ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা ও গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে পুরো এলাকা সুরক্ষিত রাখা হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু ছাড়াই অংশগ্রহণ করেন এবং সংসদ ভবন এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল।
ওসমান হাদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে। এরই মধ্যে কবর প্রস্তুত করা হয়েছে।
বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ-সংলগ্ন জাতীয় কবির সমাধির পাশে হাদির কবর খননের কাজ শুরু হয়। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদসহ প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। জানাজা শেষে মরদেহ জাতীয় সংসদ ভবন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নিয়ে যাওয়া হবে, সেখানে তাঁকে কবির সমাধির পাশে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করার প্রস্তুতি চলছে।
উল্লেখ্য, ১২ ডিসেম্বর দুর্বৃত্তদের গুলিতে আহত হওয়ার পর ১৫ ডিসেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তাঁর মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
ওসমান হাদির জানাজায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অংশগ্রহণ করেন। এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষস্থানীয় নেতা এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ এই জানাজায় শরিক হন। জানাজাকে কেন্দ্র করে সংসদ ভবন এলাকা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জনসমুদ্রে পরিণত হয়।
পূর্বঘোষিত সময় অনুযায়ী জানাজা বেলা ২টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা আড়াইটায় শুরু হয়। জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) নজিরবিহীন নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে। ১ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা ও গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে পুরো এলাকা সুরক্ষিত রাখা হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু ছাড়াই অংশগ্রহণ করেন এবং সংসদ ভবন এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল।
ওসমান হাদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে। এরই মধ্যে কবর প্রস্তুত করা হয়েছে।
বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ-সংলগ্ন জাতীয় কবির সমাধির পাশে হাদির কবর খননের কাজ শুরু হয়। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদসহ প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। জানাজা শেষে মরদেহ জাতীয় সংসদ ভবন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নিয়ে যাওয়া হবে, সেখানে তাঁকে কবির সমাধির পাশে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করার প্রস্তুতি চলছে।
উল্লেখ্য, ১২ ডিসেম্বর দুর্বৃত্তদের গুলিতে আহত হওয়ার পর ১৫ ডিসেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তাঁর মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।

বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ে সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। সেনাপ্রধান এক বিরল প্রেস ব্রিফিংয়ে স্পষ্ট করেই বলেছেন, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে...
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। আজ তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশেই সমাহিত হবেন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই বিপ্লবী শহীদ শরিফ ওসমান হাদি।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ শনিবার সাড়ে ১১টার দিকে হাদির কবর খোঁড়ার কাজ শুরু হয় এবং ইতিমধ্যে তা সম্পন্ন হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি অনলাইন বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. সাইফুদ্দীন আহমদ।
প্রক্টর জানান, ওসমান হাদির পরিবারের অনুরোধ এবং সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) পাঠানো চিঠির পরিপ্রেক্ষিতেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রক্টর ড. সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশেই জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সমাহিত আছেন। ওই চত্বরে আরও কয়েকজন শিক্ষক ও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবীর কবর রয়েছে। সেই স্থানেই শহিদ ওসমান হাদিকে দাফন করা হবে।’
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাদির দাফনকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। টিএসসি থেকে শাহবাগগামী সড়কে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। কেন্দ্রীয় মসজিদ ও আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কবর খোঁড়ার কাজ শেষ হয়েছে এবং দাফনের জন্য শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। পুরো এলাকায় শোকের পরিবেশ বিরাজ করছে।
গত বছরের ৫ আগস্টের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় একাধিক দাবি ও আন্দোলনের মিছিলে স্লোগান দিতে দেখা গিয়েছিল শরিফ ওসমান হাদিকে। যে রাজপথে, যে ক্যাম্পাসে তিনি বারবার কণ্ঠ তুলেছিলেন আজ সেই একই বিশ্ববিদ্যালয়ের বুকে তিনি ফিরছেন নিঃশব্দে। এবার আর স্লোগান দেবেন না তিনি; বরং নিজেই হয়ে উঠবেন স্লোগানের উৎস।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়।
আজ সকালে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘর থেকে হাদির মরদেহ কঠোর নিরাপত্তায় সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়া হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পুনরায় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে গোসল সম্পন্ন করা হয়। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী, আজ দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় (মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ) তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা উপলক্ষে সেখানে ইতিমধ্যেই মানুষের ঢল নেমেছে।

উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন পুরানা পল্টনে দুর্বৃত্তরা ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়, যেখানে গত বৃহস্পতিবার তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুতে আজ বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।
পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জানাজার স্থানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ব্যতীত অন্য কোনো সংগঠনের পতাকা থাকবে না। শোকাতুর পরিবার জানাজার সার্বিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছে।
জানাজা ও দাফন ঘিরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। নিরাপত্তার খাতিরে ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। ডিএমপির পক্ষ থেকে মুসল্লিদের ব্যাগ বহন না করতে এবং সংসদ ভবন এলাকায় ড্রোন না ওড়াতে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জানাজা শেষে মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিয়ে দাফন সম্পন্ন করা হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশেই সমাহিত হবেন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই বিপ্লবী শহীদ শরিফ ওসমান হাদি।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ শনিবার সাড়ে ১১টার দিকে হাদির কবর খোঁড়ার কাজ শুরু হয় এবং ইতিমধ্যে তা সম্পন্ন হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি অনলাইন বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. সাইফুদ্দীন আহমদ।
প্রক্টর জানান, ওসমান হাদির পরিবারের অনুরোধ এবং সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) পাঠানো চিঠির পরিপ্রেক্ষিতেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রক্টর ড. সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশেই জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সমাহিত আছেন। ওই চত্বরে আরও কয়েকজন শিক্ষক ও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবীর কবর রয়েছে। সেই স্থানেই শহিদ ওসমান হাদিকে দাফন করা হবে।’
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাদির দাফনকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। টিএসসি থেকে শাহবাগগামী সড়কে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। কেন্দ্রীয় মসজিদ ও আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কবর খোঁড়ার কাজ শেষ হয়েছে এবং দাফনের জন্য শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। পুরো এলাকায় শোকের পরিবেশ বিরাজ করছে।
গত বছরের ৫ আগস্টের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় একাধিক দাবি ও আন্দোলনের মিছিলে স্লোগান দিতে দেখা গিয়েছিল শরিফ ওসমান হাদিকে। যে রাজপথে, যে ক্যাম্পাসে তিনি বারবার কণ্ঠ তুলেছিলেন আজ সেই একই বিশ্ববিদ্যালয়ের বুকে তিনি ফিরছেন নিঃশব্দে। এবার আর স্লোগান দেবেন না তিনি; বরং নিজেই হয়ে উঠবেন স্লোগানের উৎস।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়।
আজ সকালে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘর থেকে হাদির মরদেহ কঠোর নিরাপত্তায় সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়া হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পুনরায় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে গোসল সম্পন্ন করা হয়। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী, আজ দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় (মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ) তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা উপলক্ষে সেখানে ইতিমধ্যেই মানুষের ঢল নেমেছে।

উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন পুরানা পল্টনে দুর্বৃত্তরা ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়, যেখানে গত বৃহস্পতিবার তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুতে আজ বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।
পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জানাজার স্থানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ব্যতীত অন্য কোনো সংগঠনের পতাকা থাকবে না। শোকাতুর পরিবার জানাজার সার্বিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছে।
জানাজা ও দাফন ঘিরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। নিরাপত্তার খাতিরে ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। ডিএমপির পক্ষ থেকে মুসল্লিদের ব্যাগ বহন না করতে এবং সংসদ ভবন এলাকায় ড্রোন না ওড়াতে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জানাজা শেষে মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিয়ে দাফন সম্পন্ন করা হবে।

বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ে সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। সেনাপ্রধান এক বিরল প্রেস ব্রিফিংয়ে স্পষ্ট করেই বলেছেন, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে...
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
৯ মিনিট আগে
মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
এ কে খন্দকার আজ শনিবার সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেছেন বলে বার্তায় বলা হয়।
আইএসপিআর আরও জানায়, বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
এ কে খন্দকার আজ শনিবার সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেছেন বলে বার্তায় বলা হয়।
আইএসপিআর আরও জানায়, বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ে সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। সেনাপ্রধান এক বিরল প্রেস ব্রিফিংয়ে স্পষ্ট করেই বলেছেন, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে...
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
৯ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। আজ তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে। সকাল থেকেই সেখানে সাধারণ মানুষের ঢল নেমেছে।
হাদির পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জানাজার ময়দানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ব্যতীত অন্য কোনো সংগঠনের পতাকা রাখা যাবে না। এ ছাড়া হাদির শোকাতুর পরিবার জানাজার সার্বিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সবার আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছে।
ইনকিলাব মঞ্চের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘জানাজার নামাজের স্থানে বাংলাদেশের পতাকা ব্যতীত অন্য কোন পতাকা থাকবে না। আপনাদেরকে সার্বিক সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে তার পরিবার।’
এদিকে আজ সকালে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘর থেকে হাদির মরদেহ অ্যাম্বুলেন্স যোগে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছিল। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পুনরায় জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
পারিবারিক ও ইনকিলাব মঞ্চ সূত্রে জানা গেছে, হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে মরদেহের গোসল সম্পন্ন করার পর নামাজে জানাজার জন্য জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় নেওয়া হবে। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী, আজ দুপুর ২টায় তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। নিরাপত্তার খাতিরে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন। আগতদের কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করতে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। এ ছাড়া সংসদ ভবন ও এর আশপাশ এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
শহীদ ওসমান হাদির শেষ বিদায়ে শ্রদ্ধা জানাতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে। সকাল থেকেই সেখানে সাধারণ মানুষের ঢল নেমেছে।
হাদির পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জানাজার ময়দানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ব্যতীত অন্য কোনো সংগঠনের পতাকা রাখা যাবে না। এ ছাড়া হাদির শোকাতুর পরিবার জানাজার সার্বিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সবার আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছে।
ইনকিলাব মঞ্চের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘জানাজার নামাজের স্থানে বাংলাদেশের পতাকা ব্যতীত অন্য কোন পতাকা থাকবে না। আপনাদেরকে সার্বিক সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে তার পরিবার।’
এদিকে আজ সকালে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘর থেকে হাদির মরদেহ অ্যাম্বুলেন্স যোগে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছিল। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পুনরায় জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
পারিবারিক ও ইনকিলাব মঞ্চ সূত্রে জানা গেছে, হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে মরদেহের গোসল সম্পন্ন করার পর নামাজে জানাজার জন্য জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় নেওয়া হবে। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী, আজ দুপুর ২টায় তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। নিরাপত্তার খাতিরে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন। আগতদের কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করতে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। এ ছাড়া সংসদ ভবন ও এর আশপাশ এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
শহীদ ওসমান হাদির শেষ বিদায়ে শ্রদ্ধা জানাতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ে সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। সেনাপ্রধান এক বিরল প্রেস ব্রিফিংয়ে স্পষ্ট করেই বলেছেন, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে...
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
৯ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। আজ তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে