আজকের পত্রিকা ডেস্ক

পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে, সবার জীবনে মঙ্গল কামনায় বরাবরের মতো বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। শুধু ঢাকা নয়, দেশের বিভিন্ন জেলায়ও পয়লা বৈশাখের এই ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়।
শোভাযাত্রায় উঠে আসে লোকশিল্পের নানা উপাদানউজ্জ্বল রঙের চিত্রকর্ম, বিচিত্র মুখোশ আর নানান প্রতীকী উপস্থাপনা। প্রতিবছর এই শোভাযাত্রার একটি নির্দিষ্ট মূলভাব থাকে, যা প্রতিবাদ, দ্রোহ ও অশুভ শক্তির বিনাশের বার্তা বহন করে। আহ্বান জানানো হয় সত্য ও সুন্দরের পথে চলার। এ বছরের প্রতিপাদ্য, ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’।
যেভাবে শুরু হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা
বৈশাখী উৎসবের ইতিহাস সুপ্রাচীন হলেও মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস বেশি দিনের নয়। ১৯৮৫ সালের পয়লা বৈশাখ যশোরে প্রথম এই ব্যতিক্রমী শোভাযাত্রার সূচনা হয়। সে সময় দেশে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সামরিক শাসন জারি ছিল। এই শোভাযাত্রার মূল উদ্দেশ্য ছিল দেশের লোকজ সংস্কৃতি তুলে ধরার মাধ্যমে সব স্তরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা। একই সঙ্গে অশুভ শক্তির বিনাশ এবং শুভশক্তির আগমন কামনা করা হয়েছিল। এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের নেপথ্যে ছিলেন চারুশিল্পী মাহবুব জামাল শামিম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে পড়াশোনা শেষ করে মাহবুব জামাল শামিম যশোরে ফিরে যান এবং সেখানে ‘চারুপিঠ’ নামে একটি শিল্পচর্চা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। তবে যশোরের গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ থাকেনি এই শোভাযাত্রা।
১৯৮৯ সালের পয়লা বৈশাখে ঢাকার চারুকলা থেকেও শুরু হয় একই ধরনের শোভাযাত্রা। শুরুতে এর নাম ছিল ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’। তবে পরবর্তীতে এটি ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামেই পরিচিতি লাভ করে।
সেই সময়ের শোভাযাত্রার মূল সুর ছিল অগণতান্ত্রিক শক্তির বিনাশের আকাঙ্ক্ষা। তখন এরশাদবিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের প্রচেষ্টায় সব স্তরের মানুষকে একই প্ল্যাটফর্মে আনার চেষ্টা করা হয়েছিল। ১৯৮৫-৮৬ সালের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরাই মূলত প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রার উদ্যোক্তা ছিলেন। শিক্ষকেরা তাঁদের দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন, কিন্তু মূল কাজটি সম্পন্ন করেছিলেন শিক্ষার্থীরাই। বর্তমানে পয়লা বৈশাখের এই শোভাযাত্রা ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সব মানুষের অংশগ্রহণে এক প্রধান জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে।
শোভাযাত্রার অনুষঙ্গ
এই শোভাযাত্রা বর্ণিল রঙে সেজে ওঠে। আবহমান বাংলার বিভিন্ন লোকজ উপাদানের উপস্থিতি শোভাযাত্রাকে এক ভিন্ন মাত্রা দেয়। শোভাযাত্রা উপলক্ষে হাতে তৈরি করা হয় বিভিন্ন ধরনের মুখোশ, লোকজ মূর্তি, ট্যাপা পুতুল, নকশি পাখি ও বিভিন্ন জীবজন্তুর প্রতিকৃতি। এই শোভাযাত্রাকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য শুরু থেকেই দেশের লোকশিল্পের নানা ধরনের খেলনা ও উপাদান ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ঘোড়া, নকশি পাখা, ফুল, প্রজাপতি, মানুষ এবং প্রকৃতির বিভিন্ন রূপ শোভাযাত্রায় স্থান পায়। অবশ্য কখনো কখনো এতে রাজনৈতিক অনুষঙ্গও যুক্ত হয়েছে।
১৯৮৯ সালের প্রথম আনন্দ শোভাযাত্রায় পাপেট, ঘোড়া ও হাতির প্রতিকৃতি বিশেষভাবে নজর কেড়েছিল। ১৯৯০ সালের আনন্দ শোভাযাত্রায়ও বিভিন্ন ধরনের শিল্পকর্মের প্রতিকৃতি দেখা যায়। ১৯৯১ সালে চারুকলার শোভাযাত্রা জনপ্রিয়তার এক নতুন শিখরে পৌঁছায়। চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও শিল্পীদের উদ্যোগে আয়োজিত সেই শোভাযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য, বিশিষ্ট লেখক, শিল্পীসহ সাধারণ নাগরিকেরা অংশ নেন। শোভাযাত্রায় স্থান পায় বিশালাকার হাতি ও বাঘের কারুকার্যময় প্রতিকৃতি। কৃত্রিম ঢাকের বাদ্য আর অসংখ্য মুখোশখচিত প্ল্যাকার্ড শোভাযাত্রায় এক আনন্দময় ও উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই শোভাযাত্রা আরও বর্ণিল ও সমৃদ্ধ হয়েছে।
পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই পথচলা
মঙ্গল শোভাযাত্রার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, এটি আয়োজনের জন্য কোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোনো ধরনের আর্থিক সহায়তা নেওয়া হয় না। চারুকলার শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অনেক চিত্রশিল্পী তাঁদের আঁকা ছবি বিক্রি করে যে অর্থ উপার্জন করেন, সেটাই এই শোভাযাত্রা আয়োজনের মূল উৎস। একসময় শোভাযাত্রায় ব্যবহৃত মুখোশ ও অন্যান্য উপকরণ নিলামে তোলা হতো এবং সেই অর্থ পরবর্তী শোভাযাত্রার জন্য ব্যয় করা হতো। বর্তমানে চারুকলার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এক মাস আগে থেকেই এই প্রস্তুতি শুরু করেন এবং তাঁদের শিল্পকর্ম বিক্রি করে শোভাযাত্রার তহবিল সংগ্রহ করেন।
বিশ্বদরবারে মঙ্গল শোভাযাত্রা
বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ জাতিসংঘের সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান লাভ করে। ইউনেসকো তাদের ‘রিপ্রেজেনটেটিভ লিস্ট অব ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’র তালিকায় এই শোভাযাত্রাকে অন্তর্ভুক্ত করে। এর ফলে পয়লা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা পায় এক আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। এখন এটি শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্ব সংস্কৃতিরও অংশ। বাঙালি সংস্কৃতি এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী আরও বিস্তৃত হয়েছে।
ইউনেসকো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করে, এটি কোনো একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের নয়, বরং এটি সমগ্র দেশ ও বিশ্বের মানুষের ঐতিহ্য।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া; হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি, গোলাম মুরশিদ

পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে, সবার জীবনে মঙ্গল কামনায় বরাবরের মতো বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। শুধু ঢাকা নয়, দেশের বিভিন্ন জেলায়ও পয়লা বৈশাখের এই ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়।
শোভাযাত্রায় উঠে আসে লোকশিল্পের নানা উপাদানউজ্জ্বল রঙের চিত্রকর্ম, বিচিত্র মুখোশ আর নানান প্রতীকী উপস্থাপনা। প্রতিবছর এই শোভাযাত্রার একটি নির্দিষ্ট মূলভাব থাকে, যা প্রতিবাদ, দ্রোহ ও অশুভ শক্তির বিনাশের বার্তা বহন করে। আহ্বান জানানো হয় সত্য ও সুন্দরের পথে চলার। এ বছরের প্রতিপাদ্য, ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’।
যেভাবে শুরু হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা
বৈশাখী উৎসবের ইতিহাস সুপ্রাচীন হলেও মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস বেশি দিনের নয়। ১৯৮৫ সালের পয়লা বৈশাখ যশোরে প্রথম এই ব্যতিক্রমী শোভাযাত্রার সূচনা হয়। সে সময় দেশে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সামরিক শাসন জারি ছিল। এই শোভাযাত্রার মূল উদ্দেশ্য ছিল দেশের লোকজ সংস্কৃতি তুলে ধরার মাধ্যমে সব স্তরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা। একই সঙ্গে অশুভ শক্তির বিনাশ এবং শুভশক্তির আগমন কামনা করা হয়েছিল। এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের নেপথ্যে ছিলেন চারুশিল্পী মাহবুব জামাল শামিম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে পড়াশোনা শেষ করে মাহবুব জামাল শামিম যশোরে ফিরে যান এবং সেখানে ‘চারুপিঠ’ নামে একটি শিল্পচর্চা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। তবে যশোরের গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ থাকেনি এই শোভাযাত্রা।
১৯৮৯ সালের পয়লা বৈশাখে ঢাকার চারুকলা থেকেও শুরু হয় একই ধরনের শোভাযাত্রা। শুরুতে এর নাম ছিল ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’। তবে পরবর্তীতে এটি ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামেই পরিচিতি লাভ করে।
সেই সময়ের শোভাযাত্রার মূল সুর ছিল অগণতান্ত্রিক শক্তির বিনাশের আকাঙ্ক্ষা। তখন এরশাদবিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের প্রচেষ্টায় সব স্তরের মানুষকে একই প্ল্যাটফর্মে আনার চেষ্টা করা হয়েছিল। ১৯৮৫-৮৬ সালের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরাই মূলত প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রার উদ্যোক্তা ছিলেন। শিক্ষকেরা তাঁদের দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন, কিন্তু মূল কাজটি সম্পন্ন করেছিলেন শিক্ষার্থীরাই। বর্তমানে পয়লা বৈশাখের এই শোভাযাত্রা ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সব মানুষের অংশগ্রহণে এক প্রধান জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে।
শোভাযাত্রার অনুষঙ্গ
এই শোভাযাত্রা বর্ণিল রঙে সেজে ওঠে। আবহমান বাংলার বিভিন্ন লোকজ উপাদানের উপস্থিতি শোভাযাত্রাকে এক ভিন্ন মাত্রা দেয়। শোভাযাত্রা উপলক্ষে হাতে তৈরি করা হয় বিভিন্ন ধরনের মুখোশ, লোকজ মূর্তি, ট্যাপা পুতুল, নকশি পাখি ও বিভিন্ন জীবজন্তুর প্রতিকৃতি। এই শোভাযাত্রাকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য শুরু থেকেই দেশের লোকশিল্পের নানা ধরনের খেলনা ও উপাদান ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ঘোড়া, নকশি পাখা, ফুল, প্রজাপতি, মানুষ এবং প্রকৃতির বিভিন্ন রূপ শোভাযাত্রায় স্থান পায়। অবশ্য কখনো কখনো এতে রাজনৈতিক অনুষঙ্গও যুক্ত হয়েছে।
১৯৮৯ সালের প্রথম আনন্দ শোভাযাত্রায় পাপেট, ঘোড়া ও হাতির প্রতিকৃতি বিশেষভাবে নজর কেড়েছিল। ১৯৯০ সালের আনন্দ শোভাযাত্রায়ও বিভিন্ন ধরনের শিল্পকর্মের প্রতিকৃতি দেখা যায়। ১৯৯১ সালে চারুকলার শোভাযাত্রা জনপ্রিয়তার এক নতুন শিখরে পৌঁছায়। চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও শিল্পীদের উদ্যোগে আয়োজিত সেই শোভাযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য, বিশিষ্ট লেখক, শিল্পীসহ সাধারণ নাগরিকেরা অংশ নেন। শোভাযাত্রায় স্থান পায় বিশালাকার হাতি ও বাঘের কারুকার্যময় প্রতিকৃতি। কৃত্রিম ঢাকের বাদ্য আর অসংখ্য মুখোশখচিত প্ল্যাকার্ড শোভাযাত্রায় এক আনন্দময় ও উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই শোভাযাত্রা আরও বর্ণিল ও সমৃদ্ধ হয়েছে।
পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই পথচলা
মঙ্গল শোভাযাত্রার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, এটি আয়োজনের জন্য কোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোনো ধরনের আর্থিক সহায়তা নেওয়া হয় না। চারুকলার শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অনেক চিত্রশিল্পী তাঁদের আঁকা ছবি বিক্রি করে যে অর্থ উপার্জন করেন, সেটাই এই শোভাযাত্রা আয়োজনের মূল উৎস। একসময় শোভাযাত্রায় ব্যবহৃত মুখোশ ও অন্যান্য উপকরণ নিলামে তোলা হতো এবং সেই অর্থ পরবর্তী শোভাযাত্রার জন্য ব্যয় করা হতো। বর্তমানে চারুকলার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এক মাস আগে থেকেই এই প্রস্তুতি শুরু করেন এবং তাঁদের শিল্পকর্ম বিক্রি করে শোভাযাত্রার তহবিল সংগ্রহ করেন।
বিশ্বদরবারে মঙ্গল শোভাযাত্রা
বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ জাতিসংঘের সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান লাভ করে। ইউনেসকো তাদের ‘রিপ্রেজেনটেটিভ লিস্ট অব ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’র তালিকায় এই শোভাযাত্রাকে অন্তর্ভুক্ত করে। এর ফলে পয়লা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা পায় এক আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। এখন এটি শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্ব সংস্কৃতিরও অংশ। বাঙালি সংস্কৃতি এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী আরও বিস্তৃত হয়েছে।
ইউনেসকো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করে, এটি কোনো একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের নয়, বরং এটি সমগ্র দেশ ও বিশ্বের মানুষের ঐতিহ্য।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া; হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি, গোলাম মুরশিদ

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এরপর থেকেই আসতে থাকেন দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ মঙ্গলবার রাতে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সারয়ার ফারুকী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানের বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এরপর থেকেই আসতে থাকেন দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ মঙ্গলবার রাতে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সারয়ার ফারুকী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানের বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে, সবার জীবনে মঙ্গল কামনায় বরাবরের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। শুধু ঢাকা নয়, দেশের বিভিন্ন জেলাতেও পহেলা বৈশাখের এই ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়।
১১ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে, সবার জীবনে মঙ্গল কামনায় বরাবরের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। শুধু ঢাকা নয়, দেশের বিভিন্ন জেলাতেও পহেলা বৈশাখের এই ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়।
১১ এপ্রিল ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩০ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে, সবার জীবনে মঙ্গল কামনায় বরাবরের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। শুধু ঢাকা নয়, দেশের বিভিন্ন জেলাতেও পহেলা বৈশাখের এই ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়।
১১ এপ্রিল ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে, সবার জীবনে মঙ্গল কামনায় বরাবরের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। শুধু ঢাকা নয়, দেশের বিভিন্ন জেলাতেও পহেলা বৈশাখের এই ঐতিহ্যবাহী শোভাযাত্রা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়।
১১ এপ্রিল ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে