আয়নাল হোসেন, ঢাকা

আওয়ামী লীগের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত নেতা-কর্মীদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৩তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ছাড়া দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ওই বৈঠকে।
বৈঠকের সিদ্ধান্তে বলা হয়, ‘মুজিববাদী সন্ত্রাসী কার্যক্রম’ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে এবং এদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনতে হবে। প্রকৃত অপরাধীদের দ্রুত চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও দুর্গাপূজায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নাশকতা চালাতে পারে বলে গত রোববার অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের ১৪তম সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। অপরাধীরা গ্রেপ্তারের পর যাতে সহজে জামিনে ছাড়া না পায়, সে বিষয়েও পদক্ষেপের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সভায় জানানো হয়—রিকশাশ্রমিক, চাকরিচ্যুত বিডিআর ও আনসার সদস্য, পল্লি বিদ্যুতের কর্মীদের আন্দোলন, কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থী, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী, নার্স, আয়ুর্বেদিক ডাক্তার, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বনাম বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, চা-শ্রমিক এবং বেক্সিমকোসহ পোশাকশ্রমিকদের চলমান আন্দোলন দ্রুত ও শান্তিপূর্ণভাবে নিরসনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জনদুর্ভোগ এড়াতে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে অনুমোদন ছাড়া রাস্তাঘাট বা জনসাধারণের চলাচলের পথে সভা-সমাবেশ আয়োজন করা যাবে না। এ বিষয়ে ইতিপূর্বে দেওয়া নির্দেশনাসমূহ কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়। বেআইনি সমাবেশ নিয়ন্ত্রণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত পাঁচটি ধাপ অনুসরণ করতে বলা হয়।
সেগুলো হলো—বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অন্য সংশ্লিষ্টদের সব ধরনের আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ব্যবহার করে কোনো ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি বা অপরাধী যেন দেশ ত্যাগ করতে না পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা জোরদার এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াতে হবে।
এ ছাড়া, অভিযান পরিচালনার সময় নিরপরাধ ব্যক্তি যেন কোনোভাবে হয়রানির শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। কেবল প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এই অভিযানের সুযোগ নিয়ে কেউ যেন চাঁদাবাজি বা অন্য কোনো অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হতে না পারে, সে বিষয়েও কঠোর নজরদারি করতে হবে।
সভার সিদ্ধান্তে আরও বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ও বাংলাদেশ সচিবালয় এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল জোরদার, প্রবেশ নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াতে হবে।
সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়ের উৎসবসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানকে স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও তৎপরতা অবলম্বন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতি, ছিনতাই চক্রের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরসহ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
দেশের প্রধান প্রধান মহাসড়কে (ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ও ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক) সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনার বিষয়ে বলা হয়। জনদুর্ভোগ এড়াতে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে কোনোরূপ অনুমতি ছাড়াই রাস্তা বা জনসাধারণের চলাচলের পথে সভা-সমাবেশ আয়োজন করা যাবে না। এ বিষয়ে ইতিপূর্বে দেওয়া নির্দেশনাসমূহ কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশনা প্রদান করতে হবে।
সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে দল, মত, ধর্ম বা বর্ণনির্বিশেষে দ্রুত ও যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতি, ছিনতাই চক্রের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরসহ আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। ঢাকা মহানগরী এলাকায় যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা রোধে প্রয়োজনীয় উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রুটিন দায়িত্ব পালনকারী অতিরিক্ত সচিব (রাজনৈতিক ও আইসিটি) খন্দকার মাহাবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হচ্ছে। আমরা মুজিববাদী বুঝি না। একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের পক্ষে যেকোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। দেশের পূজামণ্ডপে আজ বুধবার থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হচ্ছে।’

আওয়ামী লীগের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত নেতা-কর্মীদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৩তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ছাড়া দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ওই বৈঠকে।
বৈঠকের সিদ্ধান্তে বলা হয়, ‘মুজিববাদী সন্ত্রাসী কার্যক্রম’ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে এবং এদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনতে হবে। প্রকৃত অপরাধীদের দ্রুত চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও দুর্গাপূজায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নাশকতা চালাতে পারে বলে গত রোববার অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের ১৪তম সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। অপরাধীরা গ্রেপ্তারের পর যাতে সহজে জামিনে ছাড়া না পায়, সে বিষয়েও পদক্ষেপের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সভায় জানানো হয়—রিকশাশ্রমিক, চাকরিচ্যুত বিডিআর ও আনসার সদস্য, পল্লি বিদ্যুতের কর্মীদের আন্দোলন, কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থী, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী, নার্স, আয়ুর্বেদিক ডাক্তার, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বনাম বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, চা-শ্রমিক এবং বেক্সিমকোসহ পোশাকশ্রমিকদের চলমান আন্দোলন দ্রুত ও শান্তিপূর্ণভাবে নিরসনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জনদুর্ভোগ এড়াতে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে অনুমোদন ছাড়া রাস্তাঘাট বা জনসাধারণের চলাচলের পথে সভা-সমাবেশ আয়োজন করা যাবে না। এ বিষয়ে ইতিপূর্বে দেওয়া নির্দেশনাসমূহ কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়। বেআইনি সমাবেশ নিয়ন্ত্রণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত পাঁচটি ধাপ অনুসরণ করতে বলা হয়।
সেগুলো হলো—বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অন্য সংশ্লিষ্টদের সব ধরনের আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ব্যবহার করে কোনো ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি বা অপরাধী যেন দেশ ত্যাগ করতে না পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা জোরদার এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াতে হবে।
এ ছাড়া, অভিযান পরিচালনার সময় নিরপরাধ ব্যক্তি যেন কোনোভাবে হয়রানির শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। কেবল প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এই অভিযানের সুযোগ নিয়ে কেউ যেন চাঁদাবাজি বা অন্য কোনো অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হতে না পারে, সে বিষয়েও কঠোর নজরদারি করতে হবে।
সভার সিদ্ধান্তে আরও বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ও বাংলাদেশ সচিবালয় এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল জোরদার, প্রবেশ নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াতে হবে।
সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়ের উৎসবসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানকে স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও তৎপরতা অবলম্বন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতি, ছিনতাই চক্রের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরসহ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
দেশের প্রধান প্রধান মহাসড়কে (ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ও ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক) সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনার বিষয়ে বলা হয়। জনদুর্ভোগ এড়াতে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে কোনোরূপ অনুমতি ছাড়াই রাস্তা বা জনসাধারণের চলাচলের পথে সভা-সমাবেশ আয়োজন করা যাবে না। এ বিষয়ে ইতিপূর্বে দেওয়া নির্দেশনাসমূহ কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশনা প্রদান করতে হবে।
সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে দল, মত, ধর্ম বা বর্ণনির্বিশেষে দ্রুত ও যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতি, ছিনতাই চক্রের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরসহ আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। ঢাকা মহানগরী এলাকায় যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা রোধে প্রয়োজনীয় উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রুটিন দায়িত্ব পালনকারী অতিরিক্ত সচিব (রাজনৈতিক ও আইসিটি) খন্দকার মাহাবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হচ্ছে। আমরা মুজিববাদী বুঝি না। একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের পক্ষে যেকোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। দেশের পূজামণ্ডপে আজ বুধবার থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হচ্ছে।’
আয়নাল হোসেন, ঢাকা

আওয়ামী লীগের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত নেতা-কর্মীদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৩তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ছাড়া দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ওই বৈঠকে।
বৈঠকের সিদ্ধান্তে বলা হয়, ‘মুজিববাদী সন্ত্রাসী কার্যক্রম’ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে এবং এদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনতে হবে। প্রকৃত অপরাধীদের দ্রুত চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও দুর্গাপূজায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নাশকতা চালাতে পারে বলে গত রোববার অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের ১৪তম সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। অপরাধীরা গ্রেপ্তারের পর যাতে সহজে জামিনে ছাড়া না পায়, সে বিষয়েও পদক্ষেপের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সভায় জানানো হয়—রিকশাশ্রমিক, চাকরিচ্যুত বিডিআর ও আনসার সদস্য, পল্লি বিদ্যুতের কর্মীদের আন্দোলন, কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থী, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী, নার্স, আয়ুর্বেদিক ডাক্তার, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বনাম বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, চা-শ্রমিক এবং বেক্সিমকোসহ পোশাকশ্রমিকদের চলমান আন্দোলন দ্রুত ও শান্তিপূর্ণভাবে নিরসনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জনদুর্ভোগ এড়াতে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে অনুমোদন ছাড়া রাস্তাঘাট বা জনসাধারণের চলাচলের পথে সভা-সমাবেশ আয়োজন করা যাবে না। এ বিষয়ে ইতিপূর্বে দেওয়া নির্দেশনাসমূহ কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়। বেআইনি সমাবেশ নিয়ন্ত্রণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত পাঁচটি ধাপ অনুসরণ করতে বলা হয়।
সেগুলো হলো—বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অন্য সংশ্লিষ্টদের সব ধরনের আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ব্যবহার করে কোনো ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি বা অপরাধী যেন দেশ ত্যাগ করতে না পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা জোরদার এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াতে হবে।
এ ছাড়া, অভিযান পরিচালনার সময় নিরপরাধ ব্যক্তি যেন কোনোভাবে হয়রানির শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। কেবল প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এই অভিযানের সুযোগ নিয়ে কেউ যেন চাঁদাবাজি বা অন্য কোনো অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হতে না পারে, সে বিষয়েও কঠোর নজরদারি করতে হবে।
সভার সিদ্ধান্তে আরও বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ও বাংলাদেশ সচিবালয় এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল জোরদার, প্রবেশ নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াতে হবে।
সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়ের উৎসবসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানকে স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও তৎপরতা অবলম্বন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতি, ছিনতাই চক্রের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরসহ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
দেশের প্রধান প্রধান মহাসড়কে (ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ও ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক) সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনার বিষয়ে বলা হয়। জনদুর্ভোগ এড়াতে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে কোনোরূপ অনুমতি ছাড়াই রাস্তা বা জনসাধারণের চলাচলের পথে সভা-সমাবেশ আয়োজন করা যাবে না। এ বিষয়ে ইতিপূর্বে দেওয়া নির্দেশনাসমূহ কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশনা প্রদান করতে হবে।
সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে দল, মত, ধর্ম বা বর্ণনির্বিশেষে দ্রুত ও যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতি, ছিনতাই চক্রের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরসহ আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। ঢাকা মহানগরী এলাকায় যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা রোধে প্রয়োজনীয় উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রুটিন দায়িত্ব পালনকারী অতিরিক্ত সচিব (রাজনৈতিক ও আইসিটি) খন্দকার মাহাবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হচ্ছে। আমরা মুজিববাদী বুঝি না। একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের পক্ষে যেকোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। দেশের পূজামণ্ডপে আজ বুধবার থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হচ্ছে।’

আওয়ামী লীগের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত নেতা-কর্মীদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৩তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ছাড়া দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ওই বৈঠকে।
বৈঠকের সিদ্ধান্তে বলা হয়, ‘মুজিববাদী সন্ত্রাসী কার্যক্রম’ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে এবং এদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনতে হবে। প্রকৃত অপরাধীদের দ্রুত চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও দুর্গাপূজায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নাশকতা চালাতে পারে বলে গত রোববার অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের ১৪তম সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। অপরাধীরা গ্রেপ্তারের পর যাতে সহজে জামিনে ছাড়া না পায়, সে বিষয়েও পদক্ষেপের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সভায় জানানো হয়—রিকশাশ্রমিক, চাকরিচ্যুত বিডিআর ও আনসার সদস্য, পল্লি বিদ্যুতের কর্মীদের আন্দোলন, কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থী, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী, নার্স, আয়ুর্বেদিক ডাক্তার, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বনাম বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, চা-শ্রমিক এবং বেক্সিমকোসহ পোশাকশ্রমিকদের চলমান আন্দোলন দ্রুত ও শান্তিপূর্ণভাবে নিরসনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জনদুর্ভোগ এড়াতে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে অনুমোদন ছাড়া রাস্তাঘাট বা জনসাধারণের চলাচলের পথে সভা-সমাবেশ আয়োজন করা যাবে না। এ বিষয়ে ইতিপূর্বে দেওয়া নির্দেশনাসমূহ কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়। বেআইনি সমাবেশ নিয়ন্ত্রণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত পাঁচটি ধাপ অনুসরণ করতে বলা হয়।
সেগুলো হলো—বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অন্য সংশ্লিষ্টদের সব ধরনের আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ব্যবহার করে কোনো ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি বা অপরাধী যেন দেশ ত্যাগ করতে না পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা জোরদার এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াতে হবে।
এ ছাড়া, অভিযান পরিচালনার সময় নিরপরাধ ব্যক্তি যেন কোনোভাবে হয়রানির শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। কেবল প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এই অভিযানের সুযোগ নিয়ে কেউ যেন চাঁদাবাজি বা অন্য কোনো অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হতে না পারে, সে বিষয়েও কঠোর নজরদারি করতে হবে।
সভার সিদ্ধান্তে আরও বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ও বাংলাদেশ সচিবালয় এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল জোরদার, প্রবেশ নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াতে হবে।
সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়ের উৎসবসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানকে স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও তৎপরতা অবলম্বন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতি, ছিনতাই চক্রের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরসহ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
দেশের প্রধান প্রধান মহাসড়কে (ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ও ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক) সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনার বিষয়ে বলা হয়। জনদুর্ভোগ এড়াতে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে কোনোরূপ অনুমতি ছাড়াই রাস্তা বা জনসাধারণের চলাচলের পথে সভা-সমাবেশ আয়োজন করা যাবে না। এ বিষয়ে ইতিপূর্বে দেওয়া নির্দেশনাসমূহ কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশনা প্রদান করতে হবে।
সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে দল, মত, ধর্ম বা বর্ণনির্বিশেষে দ্রুত ও যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতি, ছিনতাই চক্রের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরসহ আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। ঢাকা মহানগরী এলাকায় যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা রোধে প্রয়োজনীয় উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রুটিন দায়িত্ব পালনকারী অতিরিক্ত সচিব (রাজনৈতিক ও আইসিটি) খন্দকার মাহাবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হচ্ছে। আমরা মুজিববাদী বুঝি না। একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের পক্ষে যেকোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। দেশের পূজামণ্ডপে আজ বুধবার থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হচ্ছে।’

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত করে শুরু হওয়া সহকারী শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। আন্দোলনরত শিক্ষকেরা রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
১৩ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১৬ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত করে শুরু হওয়া সহকারী শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। আন্দোলনরত শিক্ষকেরা রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২টার পর আন্দোলনরত শিক্ষক সংগঠনগুলোর দু’টি মোর্চা ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ ও ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের’ নেতারা এক যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দেন।
কর্মবিরতি স্থগিত ঘোষণার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমাদের নৈতিকতা, মানবিকতা এবং সন্তানতুল্য কোমলমতি শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে’ রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে পরীক্ষা সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত সারা দেশের সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কমপ্লিট শাটডাউন বা তালাবদ্ধ কর্মসূচি স্থগিত করা হলো। রোববার থেকে সব শ্রেণির তৃতীয় প্রান্তিক মূল্যায়ন (বার্ষিক পরীক্ষা) চলবে।
এদিকে আন্দোলনরত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষক নেতাদের ‘হয়রানিমূলক’ বদলি করা হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
প্রাথমিকের শিক্ষক নেতাদের দাবি, বৃহস্পতিবার তিনজন কেন্দ্রীয় নেতাসহ ৪৪ জন সহকারী শিক্ষককে নিজ জেলার বাইরে অন্য জেলায় বদলি করা হয়েছে। এসব বদলিকে তাঁরা ‘হয়রানিমূলক বদলি’ বলে মন্তব্য করেছেন।
শিক্ষক নেতারা দাবি করেছেন, ‘রেওয়াজ না থাকলেও নিজ জেলার বাইরে হয়রানি করতে প্রশাসনিক কারণ দেখিয়ে বদলি করা হয়েছে।’
যদিও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা ও অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এসব বদলির আদেশ খুঁজে পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের সাড়া পাওয়া যায়নি।
জানতে চাইলে প্রাথমিক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামছুদ্দিন মাসুদ জানিয়েছেন, তাঁকে নোয়াখালী সদর উপজেলার কৃপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার দক্ষিণ চরলক্ষ্মী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আরেক আহ্বায়ক খায়রুন নাহার লিপি জানিয়েছেন, তিনিসহ বিভিন্ন জেলায় কর্মরত অন্তত ৪৪ জন সহকারী শিক্ষককে অন্য জেলায় প্রশাসনিক কারণ দেখিয়ে বদলি করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
তিনি বলেন, আন্দোলনরত শিক্ষকদের প্রথমে শোকজ ও পরে বদলি করা হলো। এটি হয়রানিমূলক বদলি, আমাদের শাস্তি দিয়েছে কারণ আমরা শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির পক্ষে লড়াই করেছি। কিন্তু অনেক শিক্ষক যাঁরা আন্দোলনে জড়িত ছিলেন না তবুও তাঁরা বদলি হয়েছেন।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের’ অনুসারীরা সরকারের দেওয়া আশ্বাস বাস্তবায়নের দাবিতে গত বৃহস্পতিবার থেকে কর্মবিরতি পালন করেছেন। সোমবার থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বেশ কিছু স্কুলে আন্দোলনরত শিক্ষকেরা তা বর্জন করে কর্মবিরতি চালিয়ে যান।
কয়েক দিন আগে দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে তাঁরা আন্দোলন করছিলেন। পরে ১১ তম গ্রেডে বেতনের আশ্বাসে কর্মসূচি স্থগিত করেন।
গত ৮ নভেম্বর শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষকেরা। ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের’ ব্যানারে সেদিন বিকেলে তাঁরা ‘কলম বিরতি কর্মসূচি’ পালনে মিছিল নিয়ে শাহবাগের দিকে এগিয়ে যাওয়া চেষ্টা করলে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান, লাঠিপেটা, কাঁদুনে গ্যাস প্রয়োগ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে পুলিশ। সেসময় বেশ কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনার প্রতিবাদে শিক্ষকেরা পরদিন থেকেই কর্মবিরতি শুরু করেন।
পরে ১০ নভেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা, যেখানে একাদশ গ্রেডে বেতন নির্ধারণ এবং উচ্চতর গ্রেড ও পদোন্নতির জটিলতা নিরসনে সরকারে আশ্বাস দিয়েছে জানিয়ে ওই দিন রাতে তাঁরা কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত করে শুরু হওয়া সহকারী শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। আন্দোলনরত শিক্ষকেরা রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২টার পর আন্দোলনরত শিক্ষক সংগঠনগুলোর দু’টি মোর্চা ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ ও ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের’ নেতারা এক যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দেন।
কর্মবিরতি স্থগিত ঘোষণার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমাদের নৈতিকতা, মানবিকতা এবং সন্তানতুল্য কোমলমতি শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে’ রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে পরীক্ষা সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত সারা দেশের সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কমপ্লিট শাটডাউন বা তালাবদ্ধ কর্মসূচি স্থগিত করা হলো। রোববার থেকে সব শ্রেণির তৃতীয় প্রান্তিক মূল্যায়ন (বার্ষিক পরীক্ষা) চলবে।
এদিকে আন্দোলনরত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষক নেতাদের ‘হয়রানিমূলক’ বদলি করা হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
প্রাথমিকের শিক্ষক নেতাদের দাবি, বৃহস্পতিবার তিনজন কেন্দ্রীয় নেতাসহ ৪৪ জন সহকারী শিক্ষককে নিজ জেলার বাইরে অন্য জেলায় বদলি করা হয়েছে। এসব বদলিকে তাঁরা ‘হয়রানিমূলক বদলি’ বলে মন্তব্য করেছেন।
শিক্ষক নেতারা দাবি করেছেন, ‘রেওয়াজ না থাকলেও নিজ জেলার বাইরে হয়রানি করতে প্রশাসনিক কারণ দেখিয়ে বদলি করা হয়েছে।’
যদিও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা ও অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এসব বদলির আদেশ খুঁজে পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের সাড়া পাওয়া যায়নি।
জানতে চাইলে প্রাথমিক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামছুদ্দিন মাসুদ জানিয়েছেন, তাঁকে নোয়াখালী সদর উপজেলার কৃপালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার দক্ষিণ চরলক্ষ্মী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আরেক আহ্বায়ক খায়রুন নাহার লিপি জানিয়েছেন, তিনিসহ বিভিন্ন জেলায় কর্মরত অন্তত ৪৪ জন সহকারী শিক্ষককে অন্য জেলায় প্রশাসনিক কারণ দেখিয়ে বদলি করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
তিনি বলেন, আন্দোলনরত শিক্ষকদের প্রথমে শোকজ ও পরে বদলি করা হলো। এটি হয়রানিমূলক বদলি, আমাদের শাস্তি দিয়েছে কারণ আমরা শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির পক্ষে লড়াই করেছি। কিন্তু অনেক শিক্ষক যাঁরা আন্দোলনে জড়িত ছিলেন না তবুও তাঁরা বদলি হয়েছেন।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের’ অনুসারীরা সরকারের দেওয়া আশ্বাস বাস্তবায়নের দাবিতে গত বৃহস্পতিবার থেকে কর্মবিরতি পালন করেছেন। সোমবার থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বেশ কিছু স্কুলে আন্দোলনরত শিক্ষকেরা তা বর্জন করে কর্মবিরতি চালিয়ে যান।
কয়েক দিন আগে দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে তাঁরা আন্দোলন করছিলেন। পরে ১১ তম গ্রেডে বেতনের আশ্বাসে কর্মসূচি স্থগিত করেন।
গত ৮ নভেম্বর শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষকেরা। ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের’ ব্যানারে সেদিন বিকেলে তাঁরা ‘কলম বিরতি কর্মসূচি’ পালনে মিছিল নিয়ে শাহবাগের দিকে এগিয়ে যাওয়া চেষ্টা করলে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান, লাঠিপেটা, কাঁদুনে গ্যাস প্রয়োগ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে পুলিশ। সেসময় বেশ কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনার প্রতিবাদে শিক্ষকেরা পরদিন থেকেই কর্মবিরতি শুরু করেন।
পরে ১০ নভেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা, যেখানে একাদশ গ্রেডে বেতন নির্ধারণ এবং উচ্চতর গ্রেড ও পদোন্নতির জটিলতা নিরসনে সরকারে আশ্বাস দিয়েছে জানিয়ে ওই দিন রাতে তাঁরা কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন।

আওয়ামী লীগের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জড়িত নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৩ তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে...
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
১৩ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১৬ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেশাহরিয়ার হাসান, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
রাজধানীর রাজারবাগে আজ বৃহস্পতিবার সদ্য পদায়ন পাওয়া ৬৪ জেলার এসপি, কমিশনার ও রেঞ্জ ডিআইজিদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। এর আগে সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের সব নতুন এসপির সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচনকালীন দায়িত্ব ও মাঠপর্যায়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দিকনির্দেশনা দেন।
আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, বক্তব্য দেওয়া এসপিদের সবার আলোচনাতেই কমবেশি ভোটকেন্দ্রে ব্যালটের নিরাপত্তার বিষয়টি উঠে আসে। আইজিপি বাহারুল আলম বৈঠকে তাঁর বক্তব্যে বলেন, আসন্ন নির্বাচনে পুলিশ শতভাগ নিরপেক্ষ থাকবে। জেলায় জেলায় এসপিরা সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখবে এবং সবাইকে সুষ্ঠু নির্বাচনে অংশ নিতে উৎসাহিত করবে। আইজি এসপিদের বলেছেন, যার যার জেলা ও আসন ধরে ধরে নির্বাচনের সকল প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে হবে। এতে কাজটা সহজ হয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জেলার এসপি জানান, নির্বাচন সামনে রেখে পুলিশের প্রশিক্ষণ ঠিকভাবে সম্পন্ন করার ওপর জোর দিয়েছেন আইজিপি। তিনি বলেন, প্রত্যেক সদস্যকে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের মধ্যে সম্ভাব্য সংঘাত বা উত্তেজনার তথ্য আগে থেকেই সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো বিবেচনায় নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা রেঞ্জের এক এসপি জানান, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান জোরদার করার নির্দেশও দেওয়া হয়। তাঁর মতে, এসব অস্ত্র উদ্ধার করা গেলে সহিংসতার ঝুঁকিও কমে আসবে বলে মনে করে পুলিশ সদর দপ্তর।
বৈঠকের আলোচনা নিয়ে জানতে চাইলে হবিগঞ্জের এসপি ইয়াসমিন খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কিছু সমস্যার কথা বলা হয়েছে। ভোটার, ভোট, ভোটের কেন্দ্র নিয়ে আইজি স্যার আমাদের বেশ কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।’
এর আগে সকালে এসপিদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নতুন বাংলাদেশের সূচনা করবে।’ তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হবে। এই জন্ম দিতে আপনারা (এসপি) ধাত্রীর ভূমিকা পালন করবেন। সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করাই আপনাদের দায়িত্ব।’
অতীতের বিতর্কিত নির্বাচনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এবার সেই ইতিহাস বদলানোর সুযোগ এসেছে। যেন দেশে-বিদেশে সবাই বলতে পারে, বাংলাদেশে এক নজিরবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, এ নির্বাচন কেবল রুটিন নির্বাচন নয়; এটি গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী নির্বাচন। যে স্বপ্ন নিয়ে মানুষ আত্মত্যাগ করেছে, সেই স্বপ্নের স্থায়ী ভিত্তি তৈরির সুযোগ এই নির্বাচন।
গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ শাহরিয়ার খান আনাসের চিঠির প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সেই চিঠি দায়িত্ববোধের বার্তা দিয়ে গেছে। এসপিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা কর্মস্থলে যাওয়ার আগে আনাসের চিঠিটা কাছে রাখবেন। সেটাই আপনাদের দায়িত্ব মনে করিয়ে দেবে।’
পুলিশ সুপারদের পদায়নে লটারির কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এর লক্ষ্য ছিল পক্ষপাতহীনতা নিশ্চিত করা। এতে ব্যক্তিগত অসুবিধা হলেও দায়িত্ব পালনে মনোযোগ বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
রাজধানীর রাজারবাগে আজ বৃহস্পতিবার সদ্য পদায়ন পাওয়া ৬৪ জেলার এসপি, কমিশনার ও রেঞ্জ ডিআইজিদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। এর আগে সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের সব নতুন এসপির সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচনকালীন দায়িত্ব ও মাঠপর্যায়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দিকনির্দেশনা দেন।
আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, বক্তব্য দেওয়া এসপিদের সবার আলোচনাতেই কমবেশি ভোটকেন্দ্রে ব্যালটের নিরাপত্তার বিষয়টি উঠে আসে। আইজিপি বাহারুল আলম বৈঠকে তাঁর বক্তব্যে বলেন, আসন্ন নির্বাচনে পুলিশ শতভাগ নিরপেক্ষ থাকবে। জেলায় জেলায় এসপিরা সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখবে এবং সবাইকে সুষ্ঠু নির্বাচনে অংশ নিতে উৎসাহিত করবে। আইজি এসপিদের বলেছেন, যার যার জেলা ও আসন ধরে ধরে নির্বাচনের সকল প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে হবে। এতে কাজটা সহজ হয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জেলার এসপি জানান, নির্বাচন সামনে রেখে পুলিশের প্রশিক্ষণ ঠিকভাবে সম্পন্ন করার ওপর জোর দিয়েছেন আইজিপি। তিনি বলেন, প্রত্যেক সদস্যকে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের মধ্যে সম্ভাব্য সংঘাত বা উত্তেজনার তথ্য আগে থেকেই সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো বিবেচনায় নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা রেঞ্জের এক এসপি জানান, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান জোরদার করার নির্দেশও দেওয়া হয়। তাঁর মতে, এসব অস্ত্র উদ্ধার করা গেলে সহিংসতার ঝুঁকিও কমে আসবে বলে মনে করে পুলিশ সদর দপ্তর।
বৈঠকের আলোচনা নিয়ে জানতে চাইলে হবিগঞ্জের এসপি ইয়াসমিন খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কিছু সমস্যার কথা বলা হয়েছে। ভোটার, ভোট, ভোটের কেন্দ্র নিয়ে আইজি স্যার আমাদের বেশ কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।’
এর আগে সকালে এসপিদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নতুন বাংলাদেশের সূচনা করবে।’ তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হবে। এই জন্ম দিতে আপনারা (এসপি) ধাত্রীর ভূমিকা পালন করবেন। সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করাই আপনাদের দায়িত্ব।’
অতীতের বিতর্কিত নির্বাচনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এবার সেই ইতিহাস বদলানোর সুযোগ এসেছে। যেন দেশে-বিদেশে সবাই বলতে পারে, বাংলাদেশে এক নজিরবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, এ নির্বাচন কেবল রুটিন নির্বাচন নয়; এটি গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী নির্বাচন। যে স্বপ্ন নিয়ে মানুষ আত্মত্যাগ করেছে, সেই স্বপ্নের স্থায়ী ভিত্তি তৈরির সুযোগ এই নির্বাচন।
গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ শাহরিয়ার খান আনাসের চিঠির প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সেই চিঠি দায়িত্ববোধের বার্তা দিয়ে গেছে। এসপিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা কর্মস্থলে যাওয়ার আগে আনাসের চিঠিটা কাছে রাখবেন। সেটাই আপনাদের দায়িত্ব মনে করিয়ে দেবে।’
পুলিশ সুপারদের পদায়নে লটারির কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এর লক্ষ্য ছিল পক্ষপাতহীনতা নিশ্চিত করা। এতে ব্যক্তিগত অসুবিধা হলেও দায়িত্ব পালনে মনোযোগ বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

আওয়ামী লীগের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জড়িত নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৩ তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে...
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত করে শুরু হওয়া সহকারী শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। আন্দোলনরত শিক্ষকেরা রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১৬ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির পক্ষ থেকে আপত্তি তোলা সত্ত্বেও পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ ও এনজিও-সংক্রান্ত অধ্যাদেশের অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
সেদিন সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিশ্বস্ত সূত্রে আমরা জানতে পেরেছি, তাড়াহুড়ো করে দুটি আইন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার পাস করাতে চাইছে। একটি সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন, অন্যটি এনজিও-সংক্রান্ত আইন। আমরা মনে করি, নির্বাচনের আগে এই আইনগুলো পাস করার পেছনে সরকারের ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য কাজ করছে; যা গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়াই তড়িঘড়ি করে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আইন পাস করা সমীচীন হবে না। আমরা মনে করি, উপরোক্ত বিষয়ে আইনগুলো পরবর্তী জাতীয় সংসদে যুক্তিতর্কের মধ্য দিয়ে প্রণয়ন করা সঠিক হবে। সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছি, এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ থেকে বিরত থাকার জন্য।’
বিএনপির আপত্তি আমলে না নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারককে প্রধান করে আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সদস্যের পুলিশ কমিশন গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়। গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের (আরপিও) দুটি ক্ষেত্রেও সংশোধনী আনা হয়।
বৈঠক শেষে এ বিষয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
উপদেষ্টা জানান, পুলিশ কমিশনে সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ছাড়াও একজন অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ, অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার নিচে নন—এমন কোনো অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, যিনি কর্মরত হতে পারেন বা অবসরপ্রাপ্তও হতে পারেন এবং মানবাধিকার ও সুশাসন বিষয়ে অন্তত ১৫ বছর অভিজ্ঞতা রয়েছে, এমন একজন ব্যক্তি থাকবেন।
পুলিশকে জনবান্ধব করতে করণীয় সম্পর্কে সরকারকে সুপারিশ করবে কমিশন। এ ছাড়া পুলিশ যাতে সংবেদনশীল হয়, সে জন্য তাদের আধুনিকায়ন কোথায় কোথায় দরকার, কী ধরনের প্রশিক্ষণ দরকার—সেগুলোও চিহ্নিত করবে কমিশন।
কমিশনের কার্যক্রমের মধ্যে থাকবে—পুলিশের বিষয়ে নাগরিকদের যেসব অভিযোগ থাকবে, সেগুলো তদন্ত ও নিষ্পত্তি করা এবং পেশাগত বিষয়ে পুলিশ সদস্যদের যদি কোনো অভিযোগ থাকে, সেগুলোর নিষ্পত্তি করা। পুলিশি কার্যক্রমে দক্ষতা ও উৎকর্ষ আনা, শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান ইত্যাদি কাজও হবে এ কমিশনের।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সুপারিশ-পরামর্শ কেউ কখনো মানতে বাধ্য না। পুলিশের সঙ্গে জনগণের একটি ব্রিজ (সেতু) করে দেওয়ার জন্যই এ কমিশন। আর পুলিশের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে, আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে, মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে সরকারের একটা যোগসূত্র স্থাপন করে দেওয়ার কাজ হচ্ছে এ কমিশনের।
আরপিও সংশোধন করে কোন কোন ভোট বিবেচনায় নেওয়া হবে না এবং পোস্টাল ব্যালটের ভোটগুলো গণনা পদ্ধতি সংযুক্ত করা হয়েছে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ব্যালটে যেখানে একটা সিল পড়ার কথা, সেখানে একাধিক সিল পড়লে গণনা করা হবে না। যদি সিল না দেয়, তাহলে গণনা করা হবে না। যখন পোস্টাল ভোট দেওয়া হয়, তখন একটা ডিক্লারেশন স্বাক্ষর করা হবে। ওই ডিক্লারেশনে যদি স্বাক্ষর না থাকে, তাহলে গণনা করা হবে না। আর আমাদের ভোটের দিন পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করে দেবে নির্বাচন কমিশন। সেই সময়ে যে ব্যালটগুলো এসে পৌঁছাবে রিটার্নিং অফিসারের কাছে—সেগুলো একইভাবে গণনা করা হবে।’

বিএনপির পক্ষ থেকে আপত্তি তোলা সত্ত্বেও পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ ও এনজিও-সংক্রান্ত অধ্যাদেশের অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
সেদিন সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিশ্বস্ত সূত্রে আমরা জানতে পেরেছি, তাড়াহুড়ো করে দুটি আইন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার পাস করাতে চাইছে। একটি সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন, অন্যটি এনজিও-সংক্রান্ত আইন। আমরা মনে করি, নির্বাচনের আগে এই আইনগুলো পাস করার পেছনে সরকারের ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য কাজ করছে; যা গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়াই তড়িঘড়ি করে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আইন পাস করা সমীচীন হবে না। আমরা মনে করি, উপরোক্ত বিষয়ে আইনগুলো পরবর্তী জাতীয় সংসদে যুক্তিতর্কের মধ্য দিয়ে প্রণয়ন করা সঠিক হবে। সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছি, এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ থেকে বিরত থাকার জন্য।’
বিএনপির আপত্তি আমলে না নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারককে প্রধান করে আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সদস্যের পুলিশ কমিশন গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়। গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের (আরপিও) দুটি ক্ষেত্রেও সংশোধনী আনা হয়।
বৈঠক শেষে এ বিষয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
উপদেষ্টা জানান, পুলিশ কমিশনে সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ছাড়াও একজন অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ, অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার নিচে নন—এমন কোনো অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, যিনি কর্মরত হতে পারেন বা অবসরপ্রাপ্তও হতে পারেন এবং মানবাধিকার ও সুশাসন বিষয়ে অন্তত ১৫ বছর অভিজ্ঞতা রয়েছে, এমন একজন ব্যক্তি থাকবেন।
পুলিশকে জনবান্ধব করতে করণীয় সম্পর্কে সরকারকে সুপারিশ করবে কমিশন। এ ছাড়া পুলিশ যাতে সংবেদনশীল হয়, সে জন্য তাদের আধুনিকায়ন কোথায় কোথায় দরকার, কী ধরনের প্রশিক্ষণ দরকার—সেগুলোও চিহ্নিত করবে কমিশন।
কমিশনের কার্যক্রমের মধ্যে থাকবে—পুলিশের বিষয়ে নাগরিকদের যেসব অভিযোগ থাকবে, সেগুলো তদন্ত ও নিষ্পত্তি করা এবং পেশাগত বিষয়ে পুলিশ সদস্যদের যদি কোনো অভিযোগ থাকে, সেগুলোর নিষ্পত্তি করা। পুলিশি কার্যক্রমে দক্ষতা ও উৎকর্ষ আনা, শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান ইত্যাদি কাজও হবে এ কমিশনের।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সুপারিশ-পরামর্শ কেউ কখনো মানতে বাধ্য না। পুলিশের সঙ্গে জনগণের একটি ব্রিজ (সেতু) করে দেওয়ার জন্যই এ কমিশন। আর পুলিশের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে, আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে, মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে সরকারের একটা যোগসূত্র স্থাপন করে দেওয়ার কাজ হচ্ছে এ কমিশনের।
আরপিও সংশোধন করে কোন কোন ভোট বিবেচনায় নেওয়া হবে না এবং পোস্টাল ব্যালটের ভোটগুলো গণনা পদ্ধতি সংযুক্ত করা হয়েছে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ব্যালটে যেখানে একটা সিল পড়ার কথা, সেখানে একাধিক সিল পড়লে গণনা করা হবে না। যদি সিল না দেয়, তাহলে গণনা করা হবে না। যখন পোস্টাল ভোট দেওয়া হয়, তখন একটা ডিক্লারেশন স্বাক্ষর করা হবে। ওই ডিক্লারেশনে যদি স্বাক্ষর না থাকে, তাহলে গণনা করা হবে না। আর আমাদের ভোটের দিন পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করে দেবে নির্বাচন কমিশন। সেই সময়ে যে ব্যালটগুলো এসে পৌঁছাবে রিটার্নিং অফিসারের কাছে—সেগুলো একইভাবে গণনা করা হবে।’

আওয়ামী লীগের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জড়িত নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৩ তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে...
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত করে শুরু হওয়া সহকারী শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। আন্দোলনরত শিক্ষকেরা রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
১৩ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ভিভিআইপি (অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি) হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ‘ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে গত মঙ্গলবার রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (ভিভিআইপি) ঘোষণা করে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গত ২৩ নভেম্বর থেকে চিকিৎসা নেওয়ার মধ্যেই তাঁকে এই বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়।
বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) (সংশোধন) অধ্যাদেশ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যেখানেই অবস্থান করুন না কেন, তাঁদের দৈহিক নিরাপত্তা দেওয়া এ বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হবে। এ ছাড়া বাহিনী বাংলাদেশে অবস্থানরত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেও নিরাপত্তা দেবে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ভিভিআইপি (অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি) হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ‘ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে গত মঙ্গলবার রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (ভিভিআইপি) ঘোষণা করে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গত ২৩ নভেম্বর থেকে চিকিৎসা নেওয়ার মধ্যেই তাঁকে এই বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়।
বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) (সংশোধন) অধ্যাদেশ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যেখানেই অবস্থান করুন না কেন, তাঁদের দৈহিক নিরাপত্তা দেওয়া এ বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হবে। এ ছাড়া বাহিনী বাংলাদেশে অবস্থানরত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেও নিরাপত্তা দেবে।

আওয়ামী লীগের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জড়িত নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৩ তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে...
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত করে শুরু হওয়া সহকারী শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। আন্দোলনরত শিক্ষকেরা রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
১৩ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১৬ ঘণ্টা আগে