
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ‘দমনমূলক পরিবেশ’ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করার অধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত ক্লিমেন্ট নিয়ালেৎসোসি ভোল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) গত শুক্রবার পরপর তিনটি পোস্টে তিনি এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্যমতে, টোগোর নাগরিক ক্লিমেন্ট নিয়ালেৎসোসি ভোল শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করার অধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত হিসেবে ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে কাজ করছেন। এর আগে তিনি জেনেভাভিত্তিক আন্তর্জাতিক অলাভজনক মানবাধিকার সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিস ফর হিউম্যান রাইটসে (আইএসএইচআর) অ্যাডভোকেসি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের টোগো শাখার মহাসচিবও ছিলেন।
শুক্রবার এক্সের পোস্টে ক্লিমেন্ট নিয়ালেৎসোসি ভোল লিখেছেন, ‘রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও নাগরিক সমাজের নেতাদের ওপর দমনপীড়ন বন্ধের ব্যাপারে আমাদের বারবার আহ্বান উপেক্ষা করে (বাংলাদেশের) কর্তৃপক্ষ আসন্ন নির্বাচন ঘিরে দমনমূলক পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। এ নিয়ে আমি গভীরভাবে মর্মাহত।’
ক্লিমেন্ট আরও লেখেন, ‘ভিন্নমত দমনের অংশ হিসেবে বিরোধী নেতা-কর্মী, বিক্ষোভকারী ও নাগরিক সমাজের নেতাদের ওপর পুলিশের মাধ্যমে অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ, সহিংসতা ও মামলা থেকে সংযত থাকতে এর আগে আমি আহ্বান জানিয়েছিলাম।’ এই পোস্টের সঙ্গে জাতিসংঘের বিশেষ দূত একটি লিঙ্ক শেয়ার করেছেন, যেখানে ‘মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি ঠেকাতে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের পর্যালোচনাকে সুযোগ হিসেবে গ্রহণের’ বিষয়ে জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞদের আহ্বান-সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি রয়েছে। বিজ্ঞপ্তিটি গত ১৪ নভেম্বর জাতিসংঘ ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
তৃতীয় পোস্টে শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করার অধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত লিখেছেন, নির্বাচনের আগে-পরে ও নির্বাচনের সময় শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করার এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণের অধিকার নিশ্চিত করার দায়দায়িত্ব কর্তৃপক্ষের রয়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ‘দমনমূলক পরিবেশ’ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করার অধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত ক্লিমেন্ট নিয়ালেৎসোসি ভোল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) গত শুক্রবার পরপর তিনটি পোস্টে তিনি এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্যমতে, টোগোর নাগরিক ক্লিমেন্ট নিয়ালেৎসোসি ভোল শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করার অধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত হিসেবে ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে কাজ করছেন। এর আগে তিনি জেনেভাভিত্তিক আন্তর্জাতিক অলাভজনক মানবাধিকার সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিস ফর হিউম্যান রাইটসে (আইএসএইচআর) অ্যাডভোকেসি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের টোগো শাখার মহাসচিবও ছিলেন।
শুক্রবার এক্সের পোস্টে ক্লিমেন্ট নিয়ালেৎসোসি ভোল লিখেছেন, ‘রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও নাগরিক সমাজের নেতাদের ওপর দমনপীড়ন বন্ধের ব্যাপারে আমাদের বারবার আহ্বান উপেক্ষা করে (বাংলাদেশের) কর্তৃপক্ষ আসন্ন নির্বাচন ঘিরে দমনমূলক পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। এ নিয়ে আমি গভীরভাবে মর্মাহত।’
ক্লিমেন্ট আরও লেখেন, ‘ভিন্নমত দমনের অংশ হিসেবে বিরোধী নেতা-কর্মী, বিক্ষোভকারী ও নাগরিক সমাজের নেতাদের ওপর পুলিশের মাধ্যমে অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ, সহিংসতা ও মামলা থেকে সংযত থাকতে এর আগে আমি আহ্বান জানিয়েছিলাম।’ এই পোস্টের সঙ্গে জাতিসংঘের বিশেষ দূত একটি লিঙ্ক শেয়ার করেছেন, যেখানে ‘মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি ঠেকাতে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের পর্যালোচনাকে সুযোগ হিসেবে গ্রহণের’ বিষয়ে জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞদের আহ্বান-সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি রয়েছে। বিজ্ঞপ্তিটি গত ১৪ নভেম্বর জাতিসংঘ ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
তৃতীয় পোস্টে শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করার অধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত লিখেছেন, নির্বাচনের আগে-পরে ও নির্বাচনের সময় শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করার এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণের অধিকার নিশ্চিত করার দায়দায়িত্ব কর্তৃপক্ষের রয়েছে।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৫ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৭ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৯ ঘণ্টা আগে