ঢাবি প্রতিনিধি

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে চলমান মামলা স্থগিত চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন দেশের যে নোবেলজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা চিঠি দিয়েছেন, তাঁরা নীতিজ্ঞান বিবর্জিত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত রাখার দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া চিঠির প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (ডুটা) আয়োজনে এক মানববন্ধনে উপাচার্য এসব কথা বলেন।
উপাচার্য বলেন, ‘প্রতিটি সমাজেই কিছু মানুষ থাকেন, যে মানুষগুলো নীতিজ্ঞান বিবর্জিত এবং তাঁরা অনেক সময় নানাভাবে প্রলোভনের মুখে পড়ে অন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেন। আমার ধারণা, এই ব্যক্তিবর্গ যাঁরা আন্তর্জাতিকভাবে (১৬০ জন) বিবৃতি প্রদান করেছেন বাংলাদেশের বিচার প্রক্রিয়াধীন বিষয় নিয়ে তাঁরা নীতিজ্ঞান বিবর্জিত কিছু মানুষ। আমার ধারণা, নিঃসন্দেহে এই মানুষগুলো লবিস্ট হিসেবে ভূমিকা পালন করছেন। তাঁদের হয়তোবা কোনো গোষ্ঠী, কোনো সম্প্রদায়, কোনো রাজনৈতিক দল ও সংগঠন অথবা কোনো ব্যক্তি অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ করেছেন। সে কারণেই আজকে তাঁরা দুর্নীতির পক্ষেই অবস্থান নিয়েছেন; অন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।’
আখতারুজ্জামান বলেন, ‘তবে এমনও কিছু মানুষ আছেন, যাঁদের নিজেদের দেশ, দেশমাতৃকা, মূল্যবোধ, সংস্কৃতি, গৌরব ও অর্জনের সঙ্গে তাঁদের কোনো সম্পৃক্ততা থাকে না। যে মানুষগুলোর নাম এখানে উচ্চারিত হচ্ছে, যাকে নিয়ে আবর্তন হচ্ছে তাদের কখনো আমাদের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, জাতীয় স্মৃতিসৌধ কিংবা অসাম্প্রদায়িক কোনো অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করতে দেখবেন না। কারণ, এই মানুষগুলো ব্যবসায়িক দৃষ্টিতে পর্দার অন্তরালে থেকে নানা ধরনের পরিস্থিতির সুযোগে তারা স্বার্থ হাসিল করায় নিয়োজিত থাকে এবং এই স্বার্থ হাসিলের সুরক্ষা হিসেবে তারা আন্তর্জাতিকভাবে অন্য মানুষদের হায়ার (ভাড়া) করে থাকেন; লবিস্ট নিয়োগ করে থাকেন। আমার ধারণা, যারা এই দেশে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত সেই মানুষগুলো, প্রতিষ্ঠান বা দল সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে চাপ প্রয়োগের জন্য কৌশল গ্রহণ করেছেন এবং এটি ভাবার কোনো কারণ নেই যে এটি আমাদের স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার ওপর একটি হস্তক্ষেপ।’
ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদার সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস ছামাদ, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. জিয়াউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহাম্মদ হাসান বাবু, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, টেলিভিশন ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের অধ্যাপক ড. শফিউল আলম ভূঁইয়া, সাবেক প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী প্রমুখ।
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, ১৯৯৮ সালের আগস্ট মাস থেকে ১৯৯৯ সালের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত কিস্তি বাকি পড়ায় তিনি (ইউনূস) দরিদ্র মানুষের বিরুদ্ধে ১৩ হাজার সার্টিফিকেট মামলা করেছিলেন। সে সময় অনেক দরিদ্র মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করেছেন। তিনি ১৩ হাজার মামলা করার পরও বিবৃতি দিয়েছেন আইনের চোখে সবাই সমান। তাহলে তিনি কি আইনের চোখে সমান নন? কাজেই ইউনূসের অনৈতিক কাজকর্মের বিরুদ্ধে যাঁরা মামলা দায়ের করেছেন, তাঁদেরও আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে। আইনের ওপর ভিত্তি করে এ মামলাগুলো ফয়সালা হবে।
মুহাম্মদ সামাদ আরও বলেন, ‘তিনি (ইউনূস) একটি রাজনৈতিক দল তৈরি করেছিলেন। সরকার পরিচালনার খায়েশ তাঁর হয়েছিল। কিন্তু সেই সময়ে তাঁর ডাকে কেউ সাড়া দেয়নি। তিনি এর আগে পদ্মা সেতু নিয়ে ষড়যন্ত্র করেছিলেন যাতে পদ্মা সেতু না হয়। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ কিংবা অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির কোনো কিছুর সঙ্গে কখনো যুক্ত হননি। তিনি কখনো শহীদ মিনার, স্মৃতিসৌধে যাননি। তিনি জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কখনো কথা বলেন না। তাঁর প্রথম টার্গেট বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। আমরা বিশ্বাস করি, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অস্তিত্বের প্রতীক। স্বাধীনতার প্রতীক। মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক। কাজেই শেখ হাসিনার ওপর যে আঘাত আসছে—আমাদের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ ও স্থায়িত্বশীল চলমান গণতন্ত্র ব্যবস্থার ওপর যে আঘাত আসছে আমরা তার প্রতিবাদ জানাব।’
অধ্যাপক ড. মাকসুদ কামাল বলেন, ‘বিচারব্যবস্থাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নোবেল বিজয়ী, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের দিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছেন ড. ইউনূস। যা৭রা বিবৃতি দিয়েছেন, তাঁরা সেই বিবৃতিটিকে পড়েছেন কি না—একজন শিক্ষক হিসেবে আমার প্রশ্ন আছে। এই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলমান বিচার প্রক্রিয়াকে স্থগিত করে দেওয়ার জন্য। যে চলমান প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অধ্যাপক ড. ইউনূস প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা শ্রমিকদের দেওয়ার জন্য আদালতে রায় হয়েছে। সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা তিনি ইতিমধ্যে প্রদান করেছেন। কর ফাঁকির জন্য ১২ কোটি টাকা তিনি প্রদান করেছেন। তিনি বিচারব্যবস্থা মেনে নিয়েছেন এবং বিচারব্যবস্থা মেনে নিয়ে তিনি যেখানে আপিল করার দরকার ছিল তিনি সেখানে আপিল করেছেন। তিনি যে ধরনের সুবিধা নেওয়ার দরকার ছিল, সেই সকল সুবিধা নিয়ে চলমান বিচারব্যবস্থাকে বন্ধের চেষ্টা চালাচ্ছেন।’
মাকসুদ কামাল বলেন, ‘নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর তিনি বলেছিলেন নোবেল পুরস্কারের অর্থ তিনি গরিবদের জীবন মানে উন্নয়ন এবং শিক্ষার জন্য ব্যয় করবেন। আমার প্রশ্ন হলো কোন জায়গায় শিক্ষার জন্য তিনি ব্যয় করেছেন। তিনি গরিব মানুষের জন্য কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছেন—এই টাকা দিয়ে এমন কোনো নজির আমার জানা নেই। তিনি (ইউনূস) আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে দিয়ে বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থার ওপরে চাপ প্রয়োগ করতে চাচ্ছেন। একটি দেশের স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের বিচারব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অর্থই হলো দেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত আনা। আপনি কেন শহীদ মিনারে যান না, কেন স্মৃতিসৌধে যান না, কেন আপনি বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে চান না। এগুলো কি দেশপ্রেমের অংশ নয়। আপনার কি দেশপ্রেম আছে। যদি আপনার দেশপ্রেম থাকত তাহলে কোটি কোটি টাকা খরচ করে এতগুলো মানুষ থেকে কেন বিবৃতি চেয়ে নিতে হবে?’
মানববন্ধনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শতাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে চলমান মামলা স্থগিত চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন দেশের যে নোবেলজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা চিঠি দিয়েছেন, তাঁরা নীতিজ্ঞান বিবর্জিত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত রাখার দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া চিঠির প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (ডুটা) আয়োজনে এক মানববন্ধনে উপাচার্য এসব কথা বলেন।
উপাচার্য বলেন, ‘প্রতিটি সমাজেই কিছু মানুষ থাকেন, যে মানুষগুলো নীতিজ্ঞান বিবর্জিত এবং তাঁরা অনেক সময় নানাভাবে প্রলোভনের মুখে পড়ে অন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেন। আমার ধারণা, এই ব্যক্তিবর্গ যাঁরা আন্তর্জাতিকভাবে (১৬০ জন) বিবৃতি প্রদান করেছেন বাংলাদেশের বিচার প্রক্রিয়াধীন বিষয় নিয়ে তাঁরা নীতিজ্ঞান বিবর্জিত কিছু মানুষ। আমার ধারণা, নিঃসন্দেহে এই মানুষগুলো লবিস্ট হিসেবে ভূমিকা পালন করছেন। তাঁদের হয়তোবা কোনো গোষ্ঠী, কোনো সম্প্রদায়, কোনো রাজনৈতিক দল ও সংগঠন অথবা কোনো ব্যক্তি অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ করেছেন। সে কারণেই আজকে তাঁরা দুর্নীতির পক্ষেই অবস্থান নিয়েছেন; অন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।’
আখতারুজ্জামান বলেন, ‘তবে এমনও কিছু মানুষ আছেন, যাঁদের নিজেদের দেশ, দেশমাতৃকা, মূল্যবোধ, সংস্কৃতি, গৌরব ও অর্জনের সঙ্গে তাঁদের কোনো সম্পৃক্ততা থাকে না। যে মানুষগুলোর নাম এখানে উচ্চারিত হচ্ছে, যাকে নিয়ে আবর্তন হচ্ছে তাদের কখনো আমাদের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, জাতীয় স্মৃতিসৌধ কিংবা অসাম্প্রদায়িক কোনো অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করতে দেখবেন না। কারণ, এই মানুষগুলো ব্যবসায়িক দৃষ্টিতে পর্দার অন্তরালে থেকে নানা ধরনের পরিস্থিতির সুযোগে তারা স্বার্থ হাসিল করায় নিয়োজিত থাকে এবং এই স্বার্থ হাসিলের সুরক্ষা হিসেবে তারা আন্তর্জাতিকভাবে অন্য মানুষদের হায়ার (ভাড়া) করে থাকেন; লবিস্ট নিয়োগ করে থাকেন। আমার ধারণা, যারা এই দেশে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত সেই মানুষগুলো, প্রতিষ্ঠান বা দল সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে চাপ প্রয়োগের জন্য কৌশল গ্রহণ করেছেন এবং এটি ভাবার কোনো কারণ নেই যে এটি আমাদের স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার ওপর একটি হস্তক্ষেপ।’
ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদার সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস ছামাদ, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. জিয়াউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহাম্মদ হাসান বাবু, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, টেলিভিশন ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের অধ্যাপক ড. শফিউল আলম ভূঁইয়া, সাবেক প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী প্রমুখ।
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, ১৯৯৮ সালের আগস্ট মাস থেকে ১৯৯৯ সালের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত কিস্তি বাকি পড়ায় তিনি (ইউনূস) দরিদ্র মানুষের বিরুদ্ধে ১৩ হাজার সার্টিফিকেট মামলা করেছিলেন। সে সময় অনেক দরিদ্র মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করেছেন। তিনি ১৩ হাজার মামলা করার পরও বিবৃতি দিয়েছেন আইনের চোখে সবাই সমান। তাহলে তিনি কি আইনের চোখে সমান নন? কাজেই ইউনূসের অনৈতিক কাজকর্মের বিরুদ্ধে যাঁরা মামলা দায়ের করেছেন, তাঁদেরও আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে। আইনের ওপর ভিত্তি করে এ মামলাগুলো ফয়সালা হবে।
মুহাম্মদ সামাদ আরও বলেন, ‘তিনি (ইউনূস) একটি রাজনৈতিক দল তৈরি করেছিলেন। সরকার পরিচালনার খায়েশ তাঁর হয়েছিল। কিন্তু সেই সময়ে তাঁর ডাকে কেউ সাড়া দেয়নি। তিনি এর আগে পদ্মা সেতু নিয়ে ষড়যন্ত্র করেছিলেন যাতে পদ্মা সেতু না হয়। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ কিংবা অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির কোনো কিছুর সঙ্গে কখনো যুক্ত হননি। তিনি কখনো শহীদ মিনার, স্মৃতিসৌধে যাননি। তিনি জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কখনো কথা বলেন না। তাঁর প্রথম টার্গেট বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। আমরা বিশ্বাস করি, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অস্তিত্বের প্রতীক। স্বাধীনতার প্রতীক। মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক। কাজেই শেখ হাসিনার ওপর যে আঘাত আসছে—আমাদের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ ও স্থায়িত্বশীল চলমান গণতন্ত্র ব্যবস্থার ওপর যে আঘাত আসছে আমরা তার প্রতিবাদ জানাব।’
অধ্যাপক ড. মাকসুদ কামাল বলেন, ‘বিচারব্যবস্থাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নোবেল বিজয়ী, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের দিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছেন ড. ইউনূস। যা৭রা বিবৃতি দিয়েছেন, তাঁরা সেই বিবৃতিটিকে পড়েছেন কি না—একজন শিক্ষক হিসেবে আমার প্রশ্ন আছে। এই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলমান বিচার প্রক্রিয়াকে স্থগিত করে দেওয়ার জন্য। যে চলমান প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অধ্যাপক ড. ইউনূস প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা শ্রমিকদের দেওয়ার জন্য আদালতে রায় হয়েছে। সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা তিনি ইতিমধ্যে প্রদান করেছেন। কর ফাঁকির জন্য ১২ কোটি টাকা তিনি প্রদান করেছেন। তিনি বিচারব্যবস্থা মেনে নিয়েছেন এবং বিচারব্যবস্থা মেনে নিয়ে তিনি যেখানে আপিল করার দরকার ছিল তিনি সেখানে আপিল করেছেন। তিনি যে ধরনের সুবিধা নেওয়ার দরকার ছিল, সেই সকল সুবিধা নিয়ে চলমান বিচারব্যবস্থাকে বন্ধের চেষ্টা চালাচ্ছেন।’
মাকসুদ কামাল বলেন, ‘নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর তিনি বলেছিলেন নোবেল পুরস্কারের অর্থ তিনি গরিবদের জীবন মানে উন্নয়ন এবং শিক্ষার জন্য ব্যয় করবেন। আমার প্রশ্ন হলো কোন জায়গায় শিক্ষার জন্য তিনি ব্যয় করেছেন। তিনি গরিব মানুষের জন্য কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছেন—এই টাকা দিয়ে এমন কোনো নজির আমার জানা নেই। তিনি (ইউনূস) আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে দিয়ে বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থার ওপরে চাপ প্রয়োগ করতে চাচ্ছেন। একটি দেশের স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের বিচারব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অর্থই হলো দেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত আনা। আপনি কেন শহীদ মিনারে যান না, কেন স্মৃতিসৌধে যান না, কেন আপনি বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে চান না। এগুলো কি দেশপ্রেমের অংশ নয়। আপনার কি দেশপ্রেম আছে। যদি আপনার দেশপ্রেম থাকত তাহলে কোটি কোটি টাকা খরচ করে এতগুলো মানুষ থেকে কেন বিবৃতি চেয়ে নিতে হবে?’
মানববন্ধনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শতাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।

মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করে
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেতৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করেছে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড ব্যবহারকারীদের জন্য র্যাপিড পাস অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন রিচার্জ সুবিধা চালু করা হচ্ছে।
ডিটিসিএ সূত্র জানিয়েছে, এক মাস ধরে র্যাপিড পাস অ্যাপটি নিয়ে কাজ করছে সংস্থাটি। অ্যাপটি তৈরি করে ইতিমধ্যে গুগলের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে গুগল বিভিন্ন ধাপে অ্যাপটির পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালাচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিটিসিএর নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার আজ সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, র্যাপিড পাস অ্যাপটি মোটামুটি প্রস্তুত। আগামী দুই–এক দিনের মধ্যে এটি জনগণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এতে যাত্রীদের আরও বেশি সুবিধা হবে।
অ্যাপটি ব্যবহারের নিয়ম
ডিটিসিএ সূত্র জানায়, র্যাপিড পাস অ্যাপ ব্যবহার করতে হলে যেসব গ্রাহক ইতিমধ্যে rapidpass.com.bd ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তাঁরা একই ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাপে লগইন করতে পারবেন। লগইনের পর ব্যবহারকারী ১০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত অ্যামাউন্ট সেট করে রিচার্জের জন্য প্রসেস দিতে পারবেন। এ সময় ব্যাংকের কার্ডের পাশাপাশি বিকাশ ও নগদের মাধ্যমেও সহজে রিচার্জ করা যাবে।
অনলাইনে রিচার্জ সম্পন্ন হওয়ার পর র্যাপিড পাস বা এমআরটি পাস কার্ডটি মেট্রো স্টেশনে থাকা এভিএমে (অ্যাড ভ্যালু মেশিন) ট্যাগ করলেই রিচার্জ করা অর্থ কার্ডে অ্যাকটিভ হয়ে যাবে। পাশাপাশি অ্যাপের মাধ্যমে কার্ডে থাকা বর্তমান ব্যালেন্স, কোথায় কোথায় ভ্রমণ করা হয়েছে—এসব বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। একই সঙ্গে যদি ব্যবহারকারীর মোবাইলে নিয়ার–ফিল্ড কমিউনিকেশন (এনএফসি) সুবিধা থাকে, তাহলে মোবাইলের নিচে র্যাপিড পাস কার্ড ধরলেই অ্যাপের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডে থাকা টাকার পরিমাণ মোবাইলের স্ক্রিনে দেখা যাবে।
ডিটিসিএ জানিয়েছে, র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইট ও অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন রিচার্জের সুবিধা নিশ্চিত করতে মেট্রোর ১৬টি স্টেশনে দুটি করে মোট ৩২টি এভিএম বসানো হয়েছে। যাত্রীরা অনলাইনে রিচার্জ করার পর স্টেশনে থাকা এভিএম মেশিনে কার্ড স্পর্শ করলেই রিচার্জ সক্রিয় হয়ে যাবে।
ডিটিসিএ সূত্র অনুযায়ী, বর্তমানে প্রায় ১৭ লাখ গ্রাহক র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস ব্যবহার করছেন। এর মধ্যে ইতিমধ্যে ২ লাখ ৩০ হাজার গ্রাহক rapidpass.com.bd ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, অর্থাৎ তাঁরা অনলাইনে রিচার্জ সুবিধা ব্যবহার করছেন।
ডিটিসিএ কর্মকর্তারা জানান, যাত্রীদের সময় ও ঝামেলা কমাতেই অ্যাপের মাধ্যমে রিচার্জ সুবিধা চালু করা হচ্ছে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহজেই অর্থ যোগ করা যাবে, ফলে যাতায়াত আরও নিরবচ্ছিন্ন হবে। মেট্রোরেল চালুর পর থেকে যাত্রীরা স্বল্প সময়ে র্যাপিড পাস ব্যবহার করে যাতায়াতের সুবিধা পাচ্ছেন। অ্যাপ ব্যবহার করে অনলাইন রিচার্জ যুক্ত হওয়ায় ডিজিটাল সেবার পরিধি আরও বাড়বে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৫ নভেম্বর মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইন রিচার্জ সেবা চালু করা হয়েছিল। সেই সময় প্রধান উপদেষ্টার সড়ক, সেতু ও রেলযোগাযোগবিষয়ক বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছিলেন।

মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করেছে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড ব্যবহারকারীদের জন্য র্যাপিড পাস অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন রিচার্জ সুবিধা চালু করা হচ্ছে।
ডিটিসিএ সূত্র জানিয়েছে, এক মাস ধরে র্যাপিড পাস অ্যাপটি নিয়ে কাজ করছে সংস্থাটি। অ্যাপটি তৈরি করে ইতিমধ্যে গুগলের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে গুগল বিভিন্ন ধাপে অ্যাপটির পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালাচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিটিসিএর নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার আজ সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, র্যাপিড পাস অ্যাপটি মোটামুটি প্রস্তুত। আগামী দুই–এক দিনের মধ্যে এটি জনগণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এতে যাত্রীদের আরও বেশি সুবিধা হবে।
অ্যাপটি ব্যবহারের নিয়ম
ডিটিসিএ সূত্র জানায়, র্যাপিড পাস অ্যাপ ব্যবহার করতে হলে যেসব গ্রাহক ইতিমধ্যে rapidpass.com.bd ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তাঁরা একই ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাপে লগইন করতে পারবেন। লগইনের পর ব্যবহারকারী ১০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত অ্যামাউন্ট সেট করে রিচার্জের জন্য প্রসেস দিতে পারবেন। এ সময় ব্যাংকের কার্ডের পাশাপাশি বিকাশ ও নগদের মাধ্যমেও সহজে রিচার্জ করা যাবে।
অনলাইনে রিচার্জ সম্পন্ন হওয়ার পর র্যাপিড পাস বা এমআরটি পাস কার্ডটি মেট্রো স্টেশনে থাকা এভিএমে (অ্যাড ভ্যালু মেশিন) ট্যাগ করলেই রিচার্জ করা অর্থ কার্ডে অ্যাকটিভ হয়ে যাবে। পাশাপাশি অ্যাপের মাধ্যমে কার্ডে থাকা বর্তমান ব্যালেন্স, কোথায় কোথায় ভ্রমণ করা হয়েছে—এসব বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। একই সঙ্গে যদি ব্যবহারকারীর মোবাইলে নিয়ার–ফিল্ড কমিউনিকেশন (এনএফসি) সুবিধা থাকে, তাহলে মোবাইলের নিচে র্যাপিড পাস কার্ড ধরলেই অ্যাপের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডে থাকা টাকার পরিমাণ মোবাইলের স্ক্রিনে দেখা যাবে।
ডিটিসিএ জানিয়েছে, র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইট ও অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন রিচার্জের সুবিধা নিশ্চিত করতে মেট্রোর ১৬টি স্টেশনে দুটি করে মোট ৩২টি এভিএম বসানো হয়েছে। যাত্রীরা অনলাইনে রিচার্জ করার পর স্টেশনে থাকা এভিএম মেশিনে কার্ড স্পর্শ করলেই রিচার্জ সক্রিয় হয়ে যাবে।
ডিটিসিএ সূত্র অনুযায়ী, বর্তমানে প্রায় ১৭ লাখ গ্রাহক র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস ব্যবহার করছেন। এর মধ্যে ইতিমধ্যে ২ লাখ ৩০ হাজার গ্রাহক rapidpass.com.bd ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, অর্থাৎ তাঁরা অনলাইনে রিচার্জ সুবিধা ব্যবহার করছেন।
ডিটিসিএ কর্মকর্তারা জানান, যাত্রীদের সময় ও ঝামেলা কমাতেই অ্যাপের মাধ্যমে রিচার্জ সুবিধা চালু করা হচ্ছে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহজেই অর্থ যোগ করা যাবে, ফলে যাতায়াত আরও নিরবচ্ছিন্ন হবে। মেট্রোরেল চালুর পর থেকে যাত্রীরা স্বল্প সময়ে র্যাপিড পাস ব্যবহার করে যাতায়াতের সুবিধা পাচ্ছেন। অ্যাপ ব্যবহার করে অনলাইন রিচার্জ যুক্ত হওয়ায় ডিজিটাল সেবার পরিধি আরও বাড়বে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৫ নভেম্বর মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইন রিচার্জ সেবা চালু করা হয়েছিল। সেই সময় প্রধান উপদেষ্টার সড়ক, সেতু ও রেলযোগাযোগবিষয়ক বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছিলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে চলমান মামলা স্থগিত চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন দেশের যে নোবেলজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা চিঠি দিয়েছেন, তাঁরা নীতিজ্ঞান বিবর্জিত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব। তাই রেলসম্পদের ক্ষতিসাধন থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সম্প্রতি ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, অযৌক্তিকভাবে রেললাইন অবরোধ ও ইচ্ছাকৃতভাবে রেললাইনের ক্ষতিসাধনের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে একদিকে যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ছে, অন্যদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছে। পাশাপাশি সুষ্ঠুভাবে ট্রেন পরিচালনা ব্যাহত হওয়ায় রেলওয়ের ভাবমূর্তিও মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
রেল কর্তৃপক্ষ জানায়, যেহেতু রেল একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ, তাই এর ক্ষতি মানে সরাসরি জনগণের ক্ষতি। এই ক্ষয়ক্ষতি ও লোকসান প্রতিরোধ করা দেশের সব নাগরিকের দায়িত্ব। নৈতিক এই দায়িত্ব পালনে আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
যাত্রীসাধারণকে মানসম্মত সেবা দিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানসম্মত যাত্রীসেবা নিশ্চিতে নাগরিকদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
এ ছাড়া যেকোনো রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন বা এর চেষ্টা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ উল্লেখ করে জানানো হয়, রাজনৈতিক, সামাজিক কিংবা অন্য যেকোনো কর্মসূচির নামে বেআইনি উপায়ে রেলের ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব। তাই রেলসম্পদের ক্ষতিসাধন থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সম্প্রতি ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, অযৌক্তিকভাবে রেললাইন অবরোধ ও ইচ্ছাকৃতভাবে রেললাইনের ক্ষতিসাধনের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে একদিকে যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ছে, অন্যদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছে। পাশাপাশি সুষ্ঠুভাবে ট্রেন পরিচালনা ব্যাহত হওয়ায় রেলওয়ের ভাবমূর্তিও মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
রেল কর্তৃপক্ষ জানায়, যেহেতু রেল একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ, তাই এর ক্ষতি মানে সরাসরি জনগণের ক্ষতি। এই ক্ষয়ক্ষতি ও লোকসান প্রতিরোধ করা দেশের সব নাগরিকের দায়িত্ব। নৈতিক এই দায়িত্ব পালনে আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
যাত্রীসাধারণকে মানসম্মত সেবা দিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানসম্মত যাত্রীসেবা নিশ্চিতে নাগরিকদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
এ ছাড়া যেকোনো রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন বা এর চেষ্টা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ উল্লেখ করে জানানো হয়, রাজনৈতিক, সামাজিক কিংবা অন্য যেকোনো কর্মসূচির নামে বেআইনি উপায়ে রেলের ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে চলমান মামলা স্থগিত চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন দেশের যে নোবেলজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা চিঠি দিয়েছেন, তাঁরা নীতিজ্ঞান বিবর্জিত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করে
৯ মিনিট আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে তাঁদের নিয়োগ আদেশ বাতিলক্রমে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
নিয়োগ বাতিল করা চার আইন কর্মকর্তা হলেন—ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জুলফিকার আলম শিমুল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইব্রাহিম খলিল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আইয়ুব আলী ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মন্টু আলম।
উল্লেখ্য, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে মামলা পরিচালনা করে থাকেন।

উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে তাঁদের নিয়োগ আদেশ বাতিলক্রমে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
নিয়োগ বাতিল করা চার আইন কর্মকর্তা হলেন—ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জুলফিকার আলম শিমুল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইব্রাহিম খলিল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আইয়ুব আলী ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মন্টু আলম।
উল্লেখ্য, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে মামলা পরিচালনা করে থাকেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে চলমান মামলা স্থগিত চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন দেশের যে নোবেলজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা চিঠি দিয়েছেন, তাঁরা নীতিজ্ঞান বিবর্জিত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করে
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা ইসি বাড়াচ্ছে কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে সচিব সাংবাদিকদের বলেন, ‘না। সময় বাড়ছে না।’
দল ও প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল আজ। বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেন প্রার্থীরা।
আজ দিনভর কত মনোনয়নপত্র জমা পড়ল, এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘পুরোটা সংগ্রহ করা শেষ হলে, রাত ১০টার দিকে তা জানাতে পারব।’

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা ইসি বাড়াচ্ছে কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে সচিব সাংবাদিকদের বলেন, ‘না। সময় বাড়ছে না।’
দল ও প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল আজ। বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেন প্রার্থীরা।
আজ দিনভর কত মনোনয়নপত্র জমা পড়ল, এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘পুরোটা সংগ্রহ করা শেষ হলে, রাত ১০টার দিকে তা জানাতে পারব।’

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে চলমান মামলা স্থগিত চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন দেশের যে নোবেলজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা চিঠি দিয়েছেন, তাঁরা নীতিজ্ঞান বিবর্জিত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করে
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে