
যুক্তরাজ্য সরকার বাংলাদেশ সফর নিয়ে দেশটির নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে। ব্রিটিশ নাগরিক ও যুক্তরাজ্যের স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাপনায় সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকির কথা জানিয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাপনা ও ব্রিটিশ নাগরিকেরা হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারেন।
গত ৩১ জানুয়ারি এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। এটি আজ বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারিতেও বলা আছে বলে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ ও উন্নয়ন দপ্তর (এফসিডিও) জানিয়েছে, বাংলাদেশে বিদেশি নাগরিকদের চলাচল থাকে—এমন স্থানগুলো সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে।
সতর্কবার্তায় যুক্তরাজ্য সরকার উল্লেখ করেছে, বাংলাদেশে যেকোনো সময় সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে। বিশেষ করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকা, ধর্মীয় উপাসনালয়, রাজনৈতিক সমাবেশ ও বিদেশিদের উপস্থিতি রয়েছে এমন জায়গাগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া, বিভিন্ন উগ্রপন্থী গোষ্ঠী ইসলামবিরোধী জীবনধারা ও মতাদর্শের ব্যক্তিদের লক্ষ্যবস্তু করতে পারে।
আরও বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যক্রমের ফলে সন্ত্রাসী হামলার সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কমেছে। তবে বিচ্ছিন্ন হামলা ও হুমকির আশঙ্কা এখনো রয়ে গেছে। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্যমতে, বাংলাদেশে প্রায়ই সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায় এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে হামলা হয়েছে। এ ধরনের হামলায় কখনো কখনো ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) ব্যবহার করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্য সরকারের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। হামলার পরিকল্পনা নস্যাৎ করতে পুলিশ ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এর ফলে নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়তে পারে এবং স্বল্প সময়ে চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হতে পারে।
সব সময় চারপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে ব্রিটিশ নাগরিকদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে পুলিশ স্টেশন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যালয়ের আশপাশে সতর্কভাবে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া, বড় সমাবেশ বা বিক্ষোভস্থলে অবস্থান না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, কারণ এগুলো দ্রুত সংঘর্ষে রূপ নিতে পারে।
এফসিডিও ব্রিটিশ নাগরিকদের জরুরি প্রয়োজন ছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে। এই অঞ্চলের দূরবর্তী এলাকায় নিয়মিত সহিংসতা ও অপরাধমূলক কার্যক্রম ঘটে বলে সতর্ক করা হয়েছে। বিশেষ করে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নিরাপত্তা ঝুঁকি সম্পর্কে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল রয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্ট মাসে দেশব্যাপী সহিংসতার ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিহত ও আহত হয়েছে। রাজনৈতিক সমাবেশ ও আন্দোলন দ্রুত সহিংস হয়ে উঠতে পারে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের কারণ হতে পারে।
বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে হরতাল ও অবরোধের মতো কর্মসূচি ডাকা হতে পারে, যেখানে সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটতে পারে। এমনকি ব্যক্তিগত ও গণপরিবহনেও হামলার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। ফলে ব্রিটিশ নাগরিকদের এসব পরিস্থিতি এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে নিয়মিত আপডেট নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
অপরাধ ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সম্পর্কে যুক্তরাজ্য সরকার সতর্কবার্তায় জানিয়েছে, বাংলাদেশে অপরাধের ঝুঁকি রয়েছে, বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য বড় শহরগুলোতে। ছিনতাই, ডাকাতি ও সহিংস অপরাধের ঘটনা মাঝেমধ্যেই ঘটে। মোটরসাইকেল আরোহী ছিনতাইকারীদের বিষয়ে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে, কারণ তারা পথচারীদের কাছ থেকে ব্যাগ ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিতে পারে।
রাতের বেলা একা রাস্তায় চলাফেরা বা গণপরিবহন ব্যবহার করতে ব্রিটিশ নাগরিকদের নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। বিশেষ করে রিকশা, সিএনজি, বাস ও ট্রেনে ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
বিমানবন্দর ও পরিবহন নিরাপত্তা সম্পর্কে বলা হয়েছে, ঢাকা ও সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে পুরোপুরি কার্যকর ঘোষণা করা হলেও সেখানে নিরাপত্তাজনিত কিছু ঝুঁকি রয়ে গেছে। বিমানবন্দরে চুরি, পাসপোর্ট হারানো এবং ট্যাক্সিচালকদের দ্বারা প্রতারণার ঘটনা ঘটতে পারে বলে সতর্ক করেছে যুক্তরাজ্য সরকার। ব্রিটিশ নাগরিকদের বিমানবন্দরে দালালদের প্রলোভনে পা না দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং নির্ভরযোগ্য পরিবহন ব্যবহারের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে ব্রিটিশ নাগরিকদের নিয়মিত আপডেট তথ্য জানতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। যুক্তরাজ্যের সরকার বলছে, পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে তারা পুনরায় সতর্কতা জারি করতে পারে।

যুক্তরাজ্য সরকার বাংলাদেশ সফর নিয়ে দেশটির নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে। ব্রিটিশ নাগরিক ও যুক্তরাজ্যের স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাপনায় সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকির কথা জানিয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাপনা ও ব্রিটিশ নাগরিকেরা হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারেন।
গত ৩১ জানুয়ারি এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। এটি আজ বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারিতেও বলা আছে বলে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ ও উন্নয়ন দপ্তর (এফসিডিও) জানিয়েছে, বাংলাদেশে বিদেশি নাগরিকদের চলাচল থাকে—এমন স্থানগুলো সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে।
সতর্কবার্তায় যুক্তরাজ্য সরকার উল্লেখ করেছে, বাংলাদেশে যেকোনো সময় সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে। বিশেষ করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকা, ধর্মীয় উপাসনালয়, রাজনৈতিক সমাবেশ ও বিদেশিদের উপস্থিতি রয়েছে এমন জায়গাগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া, বিভিন্ন উগ্রপন্থী গোষ্ঠী ইসলামবিরোধী জীবনধারা ও মতাদর্শের ব্যক্তিদের লক্ষ্যবস্তু করতে পারে।
আরও বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যক্রমের ফলে সন্ত্রাসী হামলার সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কমেছে। তবে বিচ্ছিন্ন হামলা ও হুমকির আশঙ্কা এখনো রয়ে গেছে। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্যমতে, বাংলাদেশে প্রায়ই সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায় এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে হামলা হয়েছে। এ ধরনের হামলায় কখনো কখনো ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) ব্যবহার করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্য সরকারের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। হামলার পরিকল্পনা নস্যাৎ করতে পুলিশ ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এর ফলে নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়তে পারে এবং স্বল্প সময়ে চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হতে পারে।
সব সময় চারপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে ব্রিটিশ নাগরিকদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে পুলিশ স্টেশন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যালয়ের আশপাশে সতর্কভাবে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া, বড় সমাবেশ বা বিক্ষোভস্থলে অবস্থান না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, কারণ এগুলো দ্রুত সংঘর্ষে রূপ নিতে পারে।
এফসিডিও ব্রিটিশ নাগরিকদের জরুরি প্রয়োজন ছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে। এই অঞ্চলের দূরবর্তী এলাকায় নিয়মিত সহিংসতা ও অপরাধমূলক কার্যক্রম ঘটে বলে সতর্ক করা হয়েছে। বিশেষ করে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নিরাপত্তা ঝুঁকি সম্পর্কে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল রয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্ট মাসে দেশব্যাপী সহিংসতার ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিহত ও আহত হয়েছে। রাজনৈতিক সমাবেশ ও আন্দোলন দ্রুত সহিংস হয়ে উঠতে পারে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের কারণ হতে পারে।
বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে হরতাল ও অবরোধের মতো কর্মসূচি ডাকা হতে পারে, যেখানে সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটতে পারে। এমনকি ব্যক্তিগত ও গণপরিবহনেও হামলার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। ফলে ব্রিটিশ নাগরিকদের এসব পরিস্থিতি এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে নিয়মিত আপডেট নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
অপরাধ ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সম্পর্কে যুক্তরাজ্য সরকার সতর্কবার্তায় জানিয়েছে, বাংলাদেশে অপরাধের ঝুঁকি রয়েছে, বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য বড় শহরগুলোতে। ছিনতাই, ডাকাতি ও সহিংস অপরাধের ঘটনা মাঝেমধ্যেই ঘটে। মোটরসাইকেল আরোহী ছিনতাইকারীদের বিষয়ে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে, কারণ তারা পথচারীদের কাছ থেকে ব্যাগ ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিতে পারে।
রাতের বেলা একা রাস্তায় চলাফেরা বা গণপরিবহন ব্যবহার করতে ব্রিটিশ নাগরিকদের নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। বিশেষ করে রিকশা, সিএনজি, বাস ও ট্রেনে ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
বিমানবন্দর ও পরিবহন নিরাপত্তা সম্পর্কে বলা হয়েছে, ঢাকা ও সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে পুরোপুরি কার্যকর ঘোষণা করা হলেও সেখানে নিরাপত্তাজনিত কিছু ঝুঁকি রয়ে গেছে। বিমানবন্দরে চুরি, পাসপোর্ট হারানো এবং ট্যাক্সিচালকদের দ্বারা প্রতারণার ঘটনা ঘটতে পারে বলে সতর্ক করেছে যুক্তরাজ্য সরকার। ব্রিটিশ নাগরিকদের বিমানবন্দরে দালালদের প্রলোভনে পা না দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং নির্ভরযোগ্য পরিবহন ব্যবহারের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে ব্রিটিশ নাগরিকদের নিয়মিত আপডেট তথ্য জানতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। যুক্তরাজ্যের সরকার বলছে, পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে তারা পুনরায় সতর্কতা জারি করতে পারে।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
২ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
এই মামলায় আট আসামির বিরুদ্ধে গত ১৪ জুলাই অভিযোগ গঠন করা হয়। আট আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার থাকা শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন, সাবেক কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। আর পলাতক রয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আক্তারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল।
যাত্রাবাড়ীতে তাইম হত্যায় ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশ কর্মকর্তার ছেলে ইমাম হাসান তাইম হত্যার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ১১ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। যাতে ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়েছে। অভিযোগ আমলে নিয়ে গ্রেপ্তারদের হাজিরের জন্য আগামী ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে পলাতকদের গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন ওসি আবুল হাসান ও তৎকালীন ওসি (তদন্ত) জাকির হোসাইন। আর পলাতক রয়েছেন ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, ওয়ারী জোনের সাবেক ডিসি ইকবাল হোসাইন ও এডিসি এস এম শামীম, ডেমরা জোনের তৎকালীন এডিসি মো. মাসুদুর রহমান মনির, তৎকালীন সহকারী পুলিশ কমিশনার নাহিদ ফেরদৌস, যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) ওহিদুল হক মামুন, এসআই (নিরস্ত্র) সাজ্জাদ উজ জামান ও মো. শাহদৎ আলী।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
এই মামলায় আট আসামির বিরুদ্ধে গত ১৪ জুলাই অভিযোগ গঠন করা হয়। আট আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার থাকা শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন, সাবেক কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। আর পলাতক রয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আক্তারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল।
যাত্রাবাড়ীতে তাইম হত্যায় ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশ কর্মকর্তার ছেলে ইমাম হাসান তাইম হত্যার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ১১ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। যাতে ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়েছে। অভিযোগ আমলে নিয়ে গ্রেপ্তারদের হাজিরের জন্য আগামী ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে পলাতকদের গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন ওসি আবুল হাসান ও তৎকালীন ওসি (তদন্ত) জাকির হোসাইন। আর পলাতক রয়েছেন ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, ওয়ারী জোনের সাবেক ডিসি ইকবাল হোসাইন ও এডিসি এস এম শামীম, ডেমরা জোনের তৎকালীন এডিসি মো. মাসুদুর রহমান মনির, তৎকালীন সহকারী পুলিশ কমিশনার নাহিদ ফেরদৌস, যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) ওহিদুল হক মামুন, এসআই (নিরস্ত্র) সাজ্জাদ উজ জামান ও মো. শাহদৎ আলী।

যুক্তরাজ্য সরকার বাংলাদেশ সফর নিয়ে দেশটির নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে। ব্রিটিশ নাগরিক ও যুক্তরাজ্যের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাপনায় সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকির কথা জানিয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাপনা ও ব্রিটিশ নাগরিকরা হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারেন।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ, ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি ড. বেনেডিক্ট আলো ডি রোজারিও, জাতীয় চার্চ পরিষদ বাংলাদেশের সভাপতি খ্রিস্টোফার অধিকারীসহ দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় খ্রিষ্টধর্মের নেতারা তাঁদের শুভেচ্ছা বক্তব্যে বিশ্বজুড়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুনাম এবং দেশের অর্থনীতি ও সার্বিক পরিস্থিতির উন্নয়নে তাঁর ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে আগামী নির্বাচনও সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে আয়োজিত হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ তাঁর শুভেচ্ছা বক্তব্যে যিশুখ্রিষ্টকে সর্বজনীন উল্লেখ করে বলেন, যিশুখ্রিষ্টের ক্ষমা ও মানবসেবার মহান আদর্শ সামনে রেখে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষও এ বছর উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে বড়দিন উদ্যাপন করছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাংলাদেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে জনগণ আপনার ওপর আস্থা রেখেছিল। আপনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে সে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। আমরা প্রার্থনা করি, একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আপনার প্রচেষ্টা সফল হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা উপস্থিত নেতৃবৃন্দসহ সবাইকে বড়দিন ও আসন্ন নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘আপনারাই সমাজের প্রতিবিম্ব। আপনাদের দেখলে বুঝতে পারি, সবকিছু ঠিক আছে কি না।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটি সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে চাই। সে জন্যই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সমুন্নত রাখতে জুলাই সনদ প্রস্তুত করা হয়েছে। এই সনদের ওপর গণভোটের মাধ্যমে দেশ আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, এবারের নির্বাচনে সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। গণভোটে জনগণ যে রায় দেবে, পরবর্তী সময়ে সংসদ সেভাবেই সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করবে।
প্রধান উপদেষ্টা এ সময় আসন্ন নির্বাচন ও গণভোটের বিষয়ে জনগণকে সচেতন করে তুলতে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ। দেশব্যাপী ৮০০টি চার্চের মধ্যে তিন ধাপে এই অনুদান বিতরণ করা হচ্ছে বলে জানান তাঁরা।
পরে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে কেক কাটেন প্রধান উপদেষ্টা।

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ, ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি ড. বেনেডিক্ট আলো ডি রোজারিও, জাতীয় চার্চ পরিষদ বাংলাদেশের সভাপতি খ্রিস্টোফার অধিকারীসহ দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় খ্রিষ্টধর্মের নেতারা তাঁদের শুভেচ্ছা বক্তব্যে বিশ্বজুড়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুনাম এবং দেশের অর্থনীতি ও সার্বিক পরিস্থিতির উন্নয়নে তাঁর ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে আগামী নির্বাচনও সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে আয়োজিত হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ তাঁর শুভেচ্ছা বক্তব্যে যিশুখ্রিষ্টকে সর্বজনীন উল্লেখ করে বলেন, যিশুখ্রিষ্টের ক্ষমা ও মানবসেবার মহান আদর্শ সামনে রেখে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষও এ বছর উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে বড়দিন উদ্যাপন করছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাংলাদেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে জনগণ আপনার ওপর আস্থা রেখেছিল। আপনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে সে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। আমরা প্রার্থনা করি, একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আপনার প্রচেষ্টা সফল হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা উপস্থিত নেতৃবৃন্দসহ সবাইকে বড়দিন ও আসন্ন নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘আপনারাই সমাজের প্রতিবিম্ব। আপনাদের দেখলে বুঝতে পারি, সবকিছু ঠিক আছে কি না।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটি সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে চাই। সে জন্যই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সমুন্নত রাখতে জুলাই সনদ প্রস্তুত করা হয়েছে। এই সনদের ওপর গণভোটের মাধ্যমে দেশ আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, এবারের নির্বাচনে সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। গণভোটে জনগণ যে রায় দেবে, পরবর্তী সময়ে সংসদ সেভাবেই সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করবে।
প্রধান উপদেষ্টা এ সময় আসন্ন নির্বাচন ও গণভোটের বিষয়ে জনগণকে সচেতন করে তুলতে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ। দেশব্যাপী ৮০০টি চার্চের মধ্যে তিন ধাপে এই অনুদান বিতরণ করা হচ্ছে বলে জানান তাঁরা।
পরে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে কেক কাটেন প্রধান উপদেষ্টা।

যুক্তরাজ্য সরকার বাংলাদেশ সফর নিয়ে দেশটির নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে। ব্রিটিশ নাগরিক ও যুক্তরাজ্যের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাপনায় সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকির কথা জানিয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাপনা ও ব্রিটিশ নাগরিকরা হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারেন।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর
৫ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে সরকার প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
প্রেস সচিব আরও জানান, সরকার তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়টি বিএনপির সঙ্গে পরামর্শ করছে এবং তাদের চাহিদা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে, যাতে পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের বিচারের বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘এ বিষয়ে সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে। আমরা গুরুত্বপূর্ণ সূত্র পাচ্ছি এবং ঘটনার তদন্তে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। ইতিমধ্যে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে প্রেস সচিব বলেন, ‘সরকার হত্যাকাণ্ডকে নিন্দা জানিয়েছে। ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে অন্তত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইন উপদেষ্টা আজ উপদেষ্টা পরিষদকে জানিয়েছেন, দীপু হত্যার বিচার দ্রুত বিচার আইনের আওতায় সম্পন্ন হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি।’
প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে আগুন ও ভাঙচুরের ঘটনার বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৩১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় কয়েকটি মামলা করা হয়েছে। সব দোষীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে সরকার প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
প্রেস সচিব আরও জানান, সরকার তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়টি বিএনপির সঙ্গে পরামর্শ করছে এবং তাদের চাহিদা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে, যাতে পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের বিচারের বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘এ বিষয়ে সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে। আমরা গুরুত্বপূর্ণ সূত্র পাচ্ছি এবং ঘটনার তদন্তে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। ইতিমধ্যে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে প্রেস সচিব বলেন, ‘সরকার হত্যাকাণ্ডকে নিন্দা জানিয়েছে। ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে অন্তত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইন উপদেষ্টা আজ উপদেষ্টা পরিষদকে জানিয়েছেন, দীপু হত্যার বিচার দ্রুত বিচার আইনের আওতায় সম্পন্ন হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি।’
প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে আগুন ও ভাঙচুরের ঘটনার বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৩১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় কয়েকটি মামলা করা হয়েছে। সব দোষীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

যুক্তরাজ্য সরকার বাংলাদেশ সফর নিয়ে দেশটির নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে। ব্রিটিশ নাগরিক ও যুক্তরাজ্যের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাপনায় সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকির কথা জানিয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাপনা ও ব্রিটিশ নাগরিকরা হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারেন।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
২ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানান, এর মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ খাতে রাষ্ট্রের নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের ধরনে আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন এই সংশোধনীর মাধ্যমে নাগরিক অধিকার রক্ষা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। প্রধান পরিবর্তনগুলো হলো—কোনো পরিস্থিতিতেই রাষ্ট্র বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করতে পারবে না।
নজরদারির বিতর্কিত সংস্থা এনটিএমসি বিলুপ্ত করা হয়েছে। এর বদলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে কারিগরি সহায়তার জন্য ‘সেন্টার ফর ইনফরমেশন সাপোর্ট (সিআইএস)’ গঠন করা হয়েছে। এটি ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ মেনে পরিচালিত হবে।
সিম বা ডিভাইস রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ব্যবহার করে কোনো নাগরিককে নজরদারি বা হয়রানি করা এখন থেকে দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। কেবল জাতীয় নিরাপত্তা বা সুনির্দিষ্ট বিচারিক প্রয়োজনে কঠোর গোপনীয়তা বজায় রেখে ইন্টারসেপশন করা যাবে।
লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষমতা বিটিআরসির কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে জাতীয় পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ কিছু লাইসেন্স বাদে বাকি সব লাইসেন্স বিটিআরসি নিজেই ইস্যু করতে পারবে।
টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে বেশ কিছু নতুন কাঠামো তৈরি করা হয়েছে। জবাবদিহিতা কমিটি—ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
গণশুনানি—বিটিআরসিকে প্রতি চার মাস অন্তর গণশুনানি করতে হবে এবং তার ফলোআপ ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে।
আধা-বিচারিক কাউন্সিল—আইনানুগ ইন্টারসেপশনের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে আইনমন্ত্রী, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার এবং স্বরাষ্ট্র সচিবকে নিয়ে একটি কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। বেআইনি নজরদারির বিরুদ্ধে এখানে অভিযোগ করা যাবে।
সংশোধিত আইনে পূর্বের উচ্চ জরিমানা ও রিকারিং (পুনঃপুন) জরিমানার হার কমানো হয়েছে, যা এই খাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সহায়তা করবে। এছাড়া, ‘স্পিচ অফেন্স’ বা কথা বলার অপরাধ সংক্রান্ত নিবর্তনমূলক ধারাগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে। নতুন ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫’-এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে কেবল সহিংসতার আহ্বানকেই অপরাধ হিসেবে রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এই অধ্যাদেশটি গত ২০ নভেম্বর নীতিগত অনুমোদন পেয়েছিল। অর্থ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যাচাই-বাছাই শেষে আজ এটি চূড়ান্ত অনুমোদন পেল। সরকার জানিয়েছে, এই পুরো ব্যবস্থাপনা জাতিসংঘ এবং আইটিইউ-এর আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পরিচালিত হবে।

বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানান, এর মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ খাতে রাষ্ট্রের নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের ধরনে আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন এই সংশোধনীর মাধ্যমে নাগরিক অধিকার রক্ষা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। প্রধান পরিবর্তনগুলো হলো—কোনো পরিস্থিতিতেই রাষ্ট্র বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করতে পারবে না।
নজরদারির বিতর্কিত সংস্থা এনটিএমসি বিলুপ্ত করা হয়েছে। এর বদলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে কারিগরি সহায়তার জন্য ‘সেন্টার ফর ইনফরমেশন সাপোর্ট (সিআইএস)’ গঠন করা হয়েছে। এটি ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ মেনে পরিচালিত হবে।
সিম বা ডিভাইস রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ব্যবহার করে কোনো নাগরিককে নজরদারি বা হয়রানি করা এখন থেকে দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। কেবল জাতীয় নিরাপত্তা বা সুনির্দিষ্ট বিচারিক প্রয়োজনে কঠোর গোপনীয়তা বজায় রেখে ইন্টারসেপশন করা যাবে।
লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষমতা বিটিআরসির কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে জাতীয় পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ কিছু লাইসেন্স বাদে বাকি সব লাইসেন্স বিটিআরসি নিজেই ইস্যু করতে পারবে।
টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে বেশ কিছু নতুন কাঠামো তৈরি করা হয়েছে। জবাবদিহিতা কমিটি—ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
গণশুনানি—বিটিআরসিকে প্রতি চার মাস অন্তর গণশুনানি করতে হবে এবং তার ফলোআপ ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে।
আধা-বিচারিক কাউন্সিল—আইনানুগ ইন্টারসেপশনের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে আইনমন্ত্রী, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার এবং স্বরাষ্ট্র সচিবকে নিয়ে একটি কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। বেআইনি নজরদারির বিরুদ্ধে এখানে অভিযোগ করা যাবে।
সংশোধিত আইনে পূর্বের উচ্চ জরিমানা ও রিকারিং (পুনঃপুন) জরিমানার হার কমানো হয়েছে, যা এই খাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সহায়তা করবে। এছাড়া, ‘স্পিচ অফেন্স’ বা কথা বলার অপরাধ সংক্রান্ত নিবর্তনমূলক ধারাগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে। নতুন ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫’-এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে কেবল সহিংসতার আহ্বানকেই অপরাধ হিসেবে রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এই অধ্যাদেশটি গত ২০ নভেম্বর নীতিগত অনুমোদন পেয়েছিল। অর্থ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যাচাই-বাছাই শেষে আজ এটি চূড়ান্ত অনুমোদন পেল। সরকার জানিয়েছে, এই পুরো ব্যবস্থাপনা জাতিসংঘ এবং আইটিইউ-এর আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পরিচালিত হবে।

যুক্তরাজ্য সরকার বাংলাদেশ সফর নিয়ে দেশটির নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে। ব্রিটিশ নাগরিক ও যুক্তরাজ্যের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাপনায় সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকির কথা জানিয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাপনা ও ব্রিটিশ নাগরিকরা হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারেন।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
২ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে