পুলিশ সংস্কার কমিশন
শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
পেশাদার বাহিনীর সদস্য হয়েও অপেশাদার কাজে জড়িয়ে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা প্রায় পৌনে তিন লাখ সাজা পেয়েছেন। সাজা পাওয়া পুলিশ সদস্যের সংখ্যা দুই লাখের কিছু বেশি। তাঁদের কেউ লঘুদণ্ড, কেউ পেয়েছেন গুরুদণ্ড। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত পুলিশ সংস্কার কমিশন মনে করে, আচরণগত পরিবর্তনের জন্য শাস্তি দিয়ে পুলিশের এত সদস্যের মধ্যে শুধু ক্ষোভ সৃষ্টি করা হয়েছে।
পুলিশ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনে এ বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ গত শনিবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ পুলিশের অভিযুক্ত সদস্যদের পদমর্যাদা ও অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী কখনো পুলিশ সদর দপ্তর, আবার কখনো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লঘুদণ্ড ও গুরুদণ্ড দিয়েছে।
পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষুব্ধ সদস্য নিয়ে বাহিনী পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়বে। কমিশন মনে করে, অপরাধ করলে শাস্তি দেওয়া দরকার। কিন্তু বেশি প্রয়োজন সৎ, দক্ষ ও সুশৃঙ্খল বাহিনী গঠনে প্রয়োজনীয় নৈতিকতা, সদাচরণ, মানবিকতা, মানবাধিকারবিষয়ক প্রশিক্ষণ এবং সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম নেওয়া, যা পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের জন্য করা হয় না। তবে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের অভিযোগ এলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। অভিযোগ তদন্তে স্বচ্ছতা, আন্তরিকতা এবং বিশ্বাসের একটি পরিবেশ তৈরির জন্য অভিযোগকারীর পক্ষে একজনকে তদন্তে অন্তর্ভুক্ত করা গুরুত্বপূর্ণ বলে মত দিয়েছে কমিশন।
বিভিন্ন সময়ে পুলিশের বিভিন্ন পদের সদস্যদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ঘুষ, মানুষের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। মামলা হয়েছে। সদস্যদের এমন কর্মকাণ্ড নিয়ে পুলিশ বাহিনীও বিব্রত। পুলিশের এমন সদস্যদের জবাবদিহির আওতায় আনতে ১৯৭৭ সালের ৩০ আগস্ট সিকিউরিটি সেল গঠন করা হয়। পরে ২০১২ সালে এটি ভেঙে ডিসিপ্লিন অ্যান্ড প্রোফেশনাল স্ট্যান্ডার্ড নামকরণ করা হয়।
২০২৪ সালের ৭ মে কাজের সুবিধার্থে ডিঅ্যান্ডপিএস ১ ও ২ শাখায় ভাগ করা হয়। যার দায়িত্বে থাকেন একজন ডিআইজি (উপমহাপরিদর্শক) ও একজন এআইজি (সহকারী মহাপরিদর্শক)। পুলিশ সদর দপ্তরের এই শাখা পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করে।
পুলিশ সংস্কার কমিশনের এই সুপারিশের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ গবেষক ড. তৌহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কমিশনের এই সুপারিশের বিষয়ে তিনি শতভাগ একমত নন। তিনি মনে করেন, শুধু প্রশিক্ষণে পুলিশের আচরণগত ও মনোভাবগত পরিবর্তন আনা কঠিন। বাংলাদেশের বাস্তবতায় এটা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, প্রথম পুলিশ সদস্যদের অভিযোগের তদন্তের প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনা দরকার। পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ পুলিশ তদন্ত করে, পুলিশ সাজা দেয়—এটা কোনো প্রক্রিয়া হতে পারে না। সাজা যথাযথ নিশ্চিত করে পরবর্তী ধাপে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করলে তা কাজে আসতে পারে।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র বলছে, বাংলাদেশ পুলিশের বর্তমান সদস্যসংখ্যা ২ লাখ ১২ হাজার। বিভিন্ন অভিযোগে ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭২১টি ঘটনায় পুলিশ সদস্যদের সাজা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ২ লাখ ৪৫ হাজার ১৭১টি লঘুদণ্ড ও ২৩ হাজার ৫৫০টি গুরুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কখনো একটি অপরাধে একাধিক সদস্য শাস্তি পেয়েছেন। আবার কখনো একজন পুলিশ সদস্য একাধিক অপরাধে শাস্তি পেয়েছেন। ২০২০ সালে ২২ হাজার ৬২৩টি অপরাধে, ২০২১ সালে ২২ হাজার ১৮৬ টি, ২০২২ সালে ২৬ হাজার ১০৫ টি, ২০২৩ সালে ২৪ হাজার ৫৩৪টি অপরাধে পুলিশ সদস্যদের সাজা দেওয়া হয়।
পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, বিভাগীয় মামলায় গেজেটেড অফিসারের ক্ষেত্রে চাকরি থেকে অপসারণ বা পদাবনতির মতো গুরুদণ্ডের চূড়ান্ত আদেশ দেওয়ার আগে পিএসসির পরামর্শ নেওয়া হয়। চূড়ান্ত আদেশের বিরুদ্ধে অভিযুক্ত কর্মকর্তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে নির্দিষ্ট সময়ে আপিল করতে পারেন। আবার বিভাগীয় মামলায় পুলিশ সদস্যদের শাস্তি দিতে প্রয়োগ করা বিধিবিধানে উল্লিখিত দণ্ডের ক্ষেত্রে কিছু পার্থক্যও থাকে। সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ অনুযায়ী পরিদর্শক থেকে তদূর্ধ্ব কর্মকর্তার ক্ষেত্রে ইনক্রিমেন্ট স্থগিত করা একটি লঘুদণ্ড। কিন্তু ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (অধস্তন কর্মকর্তাদের শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০০৬ অনুযায়ী কনস্টেবল থেকে পরিদর্শক পদমর্যাদার সদস্যদের ক্ষেত্রে ইনক্রিমেন্ট স্থগিতকরণ একটি গুরুদণ্ড হিসেবে বিবেচিত।
জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, অপরাধ করে পুলিশের কোনো সদস্য পার পায়নি, আর পাবেও না। অপরাধ অনুযায়ী তদন্তের পর যথাযথ বিচার হবে।
পেশাদার বাহিনীর সদস্য হয়েও অপেশাদার কাজে জড়িয়ে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা প্রায় পৌনে তিন লাখ সাজা পেয়েছেন। সাজা পাওয়া পুলিশ সদস্যের সংখ্যা দুই লাখের কিছু বেশি। তাঁদের কেউ লঘুদণ্ড, কেউ পেয়েছেন গুরুদণ্ড। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত পুলিশ সংস্কার কমিশন মনে করে, আচরণগত পরিবর্তনের জন্য শাস্তি দিয়ে পুলিশের এত সদস্যের মধ্যে শুধু ক্ষোভ সৃষ্টি করা হয়েছে।
পুলিশ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনে এ বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ গত শনিবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ পুলিশের অভিযুক্ত সদস্যদের পদমর্যাদা ও অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী কখনো পুলিশ সদর দপ্তর, আবার কখনো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লঘুদণ্ড ও গুরুদণ্ড দিয়েছে।
পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষুব্ধ সদস্য নিয়ে বাহিনী পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়বে। কমিশন মনে করে, অপরাধ করলে শাস্তি দেওয়া দরকার। কিন্তু বেশি প্রয়োজন সৎ, দক্ষ ও সুশৃঙ্খল বাহিনী গঠনে প্রয়োজনীয় নৈতিকতা, সদাচরণ, মানবিকতা, মানবাধিকারবিষয়ক প্রশিক্ষণ এবং সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম নেওয়া, যা পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের জন্য করা হয় না। তবে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের অভিযোগ এলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। অভিযোগ তদন্তে স্বচ্ছতা, আন্তরিকতা এবং বিশ্বাসের একটি পরিবেশ তৈরির জন্য অভিযোগকারীর পক্ষে একজনকে তদন্তে অন্তর্ভুক্ত করা গুরুত্বপূর্ণ বলে মত দিয়েছে কমিশন।
বিভিন্ন সময়ে পুলিশের বিভিন্ন পদের সদস্যদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ঘুষ, মানুষের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। মামলা হয়েছে। সদস্যদের এমন কর্মকাণ্ড নিয়ে পুলিশ বাহিনীও বিব্রত। পুলিশের এমন সদস্যদের জবাবদিহির আওতায় আনতে ১৯৭৭ সালের ৩০ আগস্ট সিকিউরিটি সেল গঠন করা হয়। পরে ২০১২ সালে এটি ভেঙে ডিসিপ্লিন অ্যান্ড প্রোফেশনাল স্ট্যান্ডার্ড নামকরণ করা হয়।
২০২৪ সালের ৭ মে কাজের সুবিধার্থে ডিঅ্যান্ডপিএস ১ ও ২ শাখায় ভাগ করা হয়। যার দায়িত্বে থাকেন একজন ডিআইজি (উপমহাপরিদর্শক) ও একজন এআইজি (সহকারী মহাপরিদর্শক)। পুলিশ সদর দপ্তরের এই শাখা পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করে।
পুলিশ সংস্কার কমিশনের এই সুপারিশের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ গবেষক ড. তৌহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কমিশনের এই সুপারিশের বিষয়ে তিনি শতভাগ একমত নন। তিনি মনে করেন, শুধু প্রশিক্ষণে পুলিশের আচরণগত ও মনোভাবগত পরিবর্তন আনা কঠিন। বাংলাদেশের বাস্তবতায় এটা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, প্রথম পুলিশ সদস্যদের অভিযোগের তদন্তের প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনা দরকার। পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ পুলিশ তদন্ত করে, পুলিশ সাজা দেয়—এটা কোনো প্রক্রিয়া হতে পারে না। সাজা যথাযথ নিশ্চিত করে পরবর্তী ধাপে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করলে তা কাজে আসতে পারে।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র বলছে, বাংলাদেশ পুলিশের বর্তমান সদস্যসংখ্যা ২ লাখ ১২ হাজার। বিভিন্ন অভিযোগে ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭২১টি ঘটনায় পুলিশ সদস্যদের সাজা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ২ লাখ ৪৫ হাজার ১৭১টি লঘুদণ্ড ও ২৩ হাজার ৫৫০টি গুরুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কখনো একটি অপরাধে একাধিক সদস্য শাস্তি পেয়েছেন। আবার কখনো একজন পুলিশ সদস্য একাধিক অপরাধে শাস্তি পেয়েছেন। ২০২০ সালে ২২ হাজার ৬২৩টি অপরাধে, ২০২১ সালে ২২ হাজার ১৮৬ টি, ২০২২ সালে ২৬ হাজার ১০৫ টি, ২০২৩ সালে ২৪ হাজার ৫৩৪টি অপরাধে পুলিশ সদস্যদের সাজা দেওয়া হয়।
পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, বিভাগীয় মামলায় গেজেটেড অফিসারের ক্ষেত্রে চাকরি থেকে অপসারণ বা পদাবনতির মতো গুরুদণ্ডের চূড়ান্ত আদেশ দেওয়ার আগে পিএসসির পরামর্শ নেওয়া হয়। চূড়ান্ত আদেশের বিরুদ্ধে অভিযুক্ত কর্মকর্তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে নির্দিষ্ট সময়ে আপিল করতে পারেন। আবার বিভাগীয় মামলায় পুলিশ সদস্যদের শাস্তি দিতে প্রয়োগ করা বিধিবিধানে উল্লিখিত দণ্ডের ক্ষেত্রে কিছু পার্থক্যও থাকে। সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ অনুযায়ী পরিদর্শক থেকে তদূর্ধ্ব কর্মকর্তার ক্ষেত্রে ইনক্রিমেন্ট স্থগিত করা একটি লঘুদণ্ড। কিন্তু ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (অধস্তন কর্মকর্তাদের শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০০৬ অনুযায়ী কনস্টেবল থেকে পরিদর্শক পদমর্যাদার সদস্যদের ক্ষেত্রে ইনক্রিমেন্ট স্থগিতকরণ একটি গুরুদণ্ড হিসেবে বিবেচিত।
জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, অপরাধ করে পুলিশের কোনো সদস্য পার পায়নি, আর পাবেও না। অপরাধ অনুযায়ী তদন্তের পর যথাযথ বিচার হবে।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এরপর থেকেই আসতে থাকেন দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ মঙ্গলবার রাতে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সারয়ার ফারুকী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানের বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এরপর থেকেই আসতে থাকেন দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ মঙ্গলবার রাতে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সারয়ার ফারুকী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানের বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।
পেশাদার বাহিনীর সদস্য হয়েও অপেশাদার কাজে জড়িয়ে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা প্রায় পৌনে তিন লাখ সাজা পেয়েছেন। সাজা পাওয়া পুলিশ সদস্যের সংখ্যা দুই লাখের কিছু বেশি। তাঁদের কেউ লঘুদণ্ড, কেউ পেয়েছেন গুরুদণ্ড। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত পুলিশ সংস্কার কমিশন মনে করে, আচরণগত
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।
পেশাদার বাহিনীর সদস্য হয়েও অপেশাদার কাজে জড়িয়ে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা প্রায় পৌনে তিন লাখ সাজা পেয়েছেন। সাজা পাওয়া পুলিশ সদস্যের সংখ্যা দুই লাখের কিছু বেশি। তাঁদের কেউ লঘুদণ্ড, কেউ পেয়েছেন গুরুদণ্ড। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত পুলিশ সংস্কার কমিশন মনে করে, আচরণগত
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩৪ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
পেশাদার বাহিনীর সদস্য হয়েও অপেশাদার কাজে জড়িয়ে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা প্রায় পৌনে তিন লাখ সাজা পেয়েছেন। সাজা পাওয়া পুলিশ সদস্যের সংখ্যা দুই লাখের কিছু বেশি। তাঁদের কেউ লঘুদণ্ড, কেউ পেয়েছেন গুরুদণ্ড। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত পুলিশ সংস্কার কমিশন মনে করে, আচরণগত
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025
পেশাদার বাহিনীর সদস্য হয়েও অপেশাদার কাজে জড়িয়ে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা প্রায় পৌনে তিন লাখ সাজা পেয়েছেন। সাজা পাওয়া পুলিশ সদস্যের সংখ্যা দুই লাখের কিছু বেশি। তাঁদের কেউ লঘুদণ্ড, কেউ পেয়েছেন গুরুদণ্ড। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত পুলিশ সংস্কার কমিশন মনে করে, আচরণগত
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে