সুমন শিবলি
হেমন্ত চলছে। শীত সমাগত। দুপুরের পর সূর্যের তেজ এরই মধ্যে কমতে শুরু করেছে। শহরের বাইরে পাওয়া যাচ্ছে শীতের আভাস। ঢাকার বাইরের জনপদে সন্ধ্যার দিকে খানিকটা মোটা পোশাক পরা শুরু হয়েছে শরতের শেষ থেকে। আর হেমন্তের শুরুতে বিভিন্ন ফ্যাশন হাউস শীতের ট্রেন্ডি পোশাকের বিজ্ঞাপন দেওয়া শুরু করেছে।
এ সময় ছেলেদের ফ্যাশনের বিশেষ আকর্ষণ থাকে স্ট্রিট ওয়্যার। এগুলোর মধ্যে আছে একটু মোটা কাপড়ের হুডি, পাফার জ্যাকেট, জগার কিংবা কার্গো প্যান্টের মতো পোশাক। একসময় এসব পোশাক পরলেই বলা হতো ‘ছেলেটা উচ্ছন্নে গেছে’। সেদিন নেই। এখন বরং তরুণেরা, ক্ষেত্রবিশেষে বয়স্করাও স্ট্রিট ওয়্যারের দিকে ঝুঁকছেন এর আরাম ও বৈচিত্র্যের জন্য এবং ক্যাজুয়াল লুকের কারণে।
উষ্ণতার জন্য লেয়ারিং
স্ট্রিট ওয়্যারের একটি বৈশিষ্ট্য পোশাকের লেয়ারিং। এটি ছেলেদের কুল লুক তৈরি করে। পাতলা কাপড়ের ওভারসাইজ হুডি এবং সোয়েটশার্ট থাকে লেয়ারিংয়ের মূল হিসেবে। আমাদের দেশে গ্যাবার্ডিন বা জিনসের মতো মোটা কাপড়ের ফুলহাতা শার্টের সঙ্গে টি-শার্ট পরার প্রচলন আছে। এগুলোই মূলত লেয়ারিং, স্ট্রিট ওয়্যারের বৈশিষ্ট্য।
টি-শার্টের কথা যখন উঠল, তখন বলি, হালকা শীতের লেয়ারিং ট্রেন্ড হলো গ্রাফিক টি-শার্ট বা লং-স্লিভ অর্থাৎ ফুলহাতা টি-শার্ট পরা। এটি যে শুধু চেহারায় আলাদা বৈচিত্র্য যোগ করে, তা-ই নয়। হেমন্তের জন্য এ ধরনের টি-শার্ট বেশ আদর্শ পোশাক, বিশেষ করে রাতের বেলা। এগুলো ইনডোর ও আউটডোরে পরার উপযোগী।
জগার এবং কার্গো প্যান্ট: স্টাইলিশ এবং কার্যকরী
স্পোর্টস ওয়্যারের যুগে জগার তরুণ মন জয় করেছে। এগুলো এখন ছেলে-মেয়ে উভয়ের পরার পোশাক। অর্থাৎ এটি ইউনিসেক্স পোশাক। তবে এর ঐতিহ্য ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। খেলাধুলার জগৎ ছেড়ে এই পোশাক কখন যে ফ্যাশনের জগতে ঢুকে পড়েছে, সেটার দিন-তারিখ নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। মোটা কাপড়ের অর্থাৎ কটন ব্লেন্ড থার্মাল কাপড়ের জগার বেশ আরামদায়ক। স্নিকার বলি আর ফ্লিপ ফ্লপ—সবকিছুর সঙ্গে এটি মানানসই। এগুলো হালকা শীতে আরামদায়ক পোশাক।
আরাম ও কার্যকারিতার চমৎকার মিশ্রণ নিয়ে ইউটিলিটি পকেটসহ কার্গো জগার আবার ফিরে এসেছে। তরুণেরা এগুলো এখন প্রায় সব ঋতুতে ব্যবহার করেন। এসব পোশাকের সুবিধা হলো, কোমরের মাপে খাপ খাওয়ানো যায় এর ব্যান্ড ও কাফের কারণে। এ ছাড়া এগুলো হাই-টপ স্নিকার, লোফার কিংবা বুটের সঙ্গে মানানসই। জিনস, গ্যাবার্ডিনসহ বিভিন্ন আরামদায়ক মোটা কাপড়ের কার্গো জগার পাওয়া যায়।
বিশেষত খাকি, জলপাই ও কালোর মতো নিরপেক্ষ রঙের কার্গো প্যান্টের প্রচলন বেশি। এসব রং ছাড়াও ব্লু, ক্যাটালিনা ব্লু, ডিসট্যান্ট ব্লু, কপার রোজ, ব্ল্যাক ওয়াশসহ বিভিন্ন রঙে পাওয়া যায় এসব প্যান্ট। আর্মি, বেগি ও মেন প্যাচড পকেট সাইড কার্গোর প্রচলন রয়েছে আমাদের দেশে।
স্ট্রিট ওয়্যার ছেলেদের ফ্যাশনের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গই শুধু নয়; এগুলো আরাম, কার্যকারিতা এবং স্টাইলের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে। মোটা শার্ট, কার্গো প্যান্ট, হুডি, পাফার জ্যাকেট, জগার কিংবা হাই-টপ স্নিকারের মতো মূল বিষয়গুলো শরৎ থেকে শীতে ছেলেদের ব্যবহারের উপযোগী। এগুলো ট্রেন্ডি বৈশিষ্ট্য বজায় রাখে। লেয়ারিং এবং অ্যাকসেসরাইজিংয়ের ওপর জোর দিয়ে এ ধরনের পোশাক উষ্ণতার পাশাপাশি উজ্জ্বল রং, কাট কিংবা প্রিন্টের মাধ্যমে নিজেদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশের সুযোগ দেয়।
হেমন্ত চলছে। শীত সমাগত। দুপুরের পর সূর্যের তেজ এরই মধ্যে কমতে শুরু করেছে। শহরের বাইরে পাওয়া যাচ্ছে শীতের আভাস। ঢাকার বাইরের জনপদে সন্ধ্যার দিকে খানিকটা মোটা পোশাক পরা শুরু হয়েছে শরতের শেষ থেকে। আর হেমন্তের শুরুতে বিভিন্ন ফ্যাশন হাউস শীতের ট্রেন্ডি পোশাকের বিজ্ঞাপন দেওয়া শুরু করেছে।
এ সময় ছেলেদের ফ্যাশনের বিশেষ আকর্ষণ থাকে স্ট্রিট ওয়্যার। এগুলোর মধ্যে আছে একটু মোটা কাপড়ের হুডি, পাফার জ্যাকেট, জগার কিংবা কার্গো প্যান্টের মতো পোশাক। একসময় এসব পোশাক পরলেই বলা হতো ‘ছেলেটা উচ্ছন্নে গেছে’। সেদিন নেই। এখন বরং তরুণেরা, ক্ষেত্রবিশেষে বয়স্করাও স্ট্রিট ওয়্যারের দিকে ঝুঁকছেন এর আরাম ও বৈচিত্র্যের জন্য এবং ক্যাজুয়াল লুকের কারণে।
উষ্ণতার জন্য লেয়ারিং
স্ট্রিট ওয়্যারের একটি বৈশিষ্ট্য পোশাকের লেয়ারিং। এটি ছেলেদের কুল লুক তৈরি করে। পাতলা কাপড়ের ওভারসাইজ হুডি এবং সোয়েটশার্ট থাকে লেয়ারিংয়ের মূল হিসেবে। আমাদের দেশে গ্যাবার্ডিন বা জিনসের মতো মোটা কাপড়ের ফুলহাতা শার্টের সঙ্গে টি-শার্ট পরার প্রচলন আছে। এগুলোই মূলত লেয়ারিং, স্ট্রিট ওয়্যারের বৈশিষ্ট্য।
টি-শার্টের কথা যখন উঠল, তখন বলি, হালকা শীতের লেয়ারিং ট্রেন্ড হলো গ্রাফিক টি-শার্ট বা লং-স্লিভ অর্থাৎ ফুলহাতা টি-শার্ট পরা। এটি যে শুধু চেহারায় আলাদা বৈচিত্র্য যোগ করে, তা-ই নয়। হেমন্তের জন্য এ ধরনের টি-শার্ট বেশ আদর্শ পোশাক, বিশেষ করে রাতের বেলা। এগুলো ইনডোর ও আউটডোরে পরার উপযোগী।
জগার এবং কার্গো প্যান্ট: স্টাইলিশ এবং কার্যকরী
স্পোর্টস ওয়্যারের যুগে জগার তরুণ মন জয় করেছে। এগুলো এখন ছেলে-মেয়ে উভয়ের পরার পোশাক। অর্থাৎ এটি ইউনিসেক্স পোশাক। তবে এর ঐতিহ্য ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। খেলাধুলার জগৎ ছেড়ে এই পোশাক কখন যে ফ্যাশনের জগতে ঢুকে পড়েছে, সেটার দিন-তারিখ নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। মোটা কাপড়ের অর্থাৎ কটন ব্লেন্ড থার্মাল কাপড়ের জগার বেশ আরামদায়ক। স্নিকার বলি আর ফ্লিপ ফ্লপ—সবকিছুর সঙ্গে এটি মানানসই। এগুলো হালকা শীতে আরামদায়ক পোশাক।
আরাম ও কার্যকারিতার চমৎকার মিশ্রণ নিয়ে ইউটিলিটি পকেটসহ কার্গো জগার আবার ফিরে এসেছে। তরুণেরা এগুলো এখন প্রায় সব ঋতুতে ব্যবহার করেন। এসব পোশাকের সুবিধা হলো, কোমরের মাপে খাপ খাওয়ানো যায় এর ব্যান্ড ও কাফের কারণে। এ ছাড়া এগুলো হাই-টপ স্নিকার, লোফার কিংবা বুটের সঙ্গে মানানসই। জিনস, গ্যাবার্ডিনসহ বিভিন্ন আরামদায়ক মোটা কাপড়ের কার্গো জগার পাওয়া যায়।
বিশেষত খাকি, জলপাই ও কালোর মতো নিরপেক্ষ রঙের কার্গো প্যান্টের প্রচলন বেশি। এসব রং ছাড়াও ব্লু, ক্যাটালিনা ব্লু, ডিসট্যান্ট ব্লু, কপার রোজ, ব্ল্যাক ওয়াশসহ বিভিন্ন রঙে পাওয়া যায় এসব প্যান্ট। আর্মি, বেগি ও মেন প্যাচড পকেট সাইড কার্গোর প্রচলন রয়েছে আমাদের দেশে।
স্ট্রিট ওয়্যার ছেলেদের ফ্যাশনের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গই শুধু নয়; এগুলো আরাম, কার্যকারিতা এবং স্টাইলের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে। মোটা শার্ট, কার্গো প্যান্ট, হুডি, পাফার জ্যাকেট, জগার কিংবা হাই-টপ স্নিকারের মতো মূল বিষয়গুলো শরৎ থেকে শীতে ছেলেদের ব্যবহারের উপযোগী। এগুলো ট্রেন্ডি বৈশিষ্ট্য বজায় রাখে। লেয়ারিং এবং অ্যাকসেসরাইজিংয়ের ওপর জোর দিয়ে এ ধরনের পোশাক উষ্ণতার পাশাপাশি উজ্জ্বল রং, কাট কিংবা প্রিন্টের মাধ্যমে নিজেদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশের সুযোগ দেয়।
ডিম ভাঙলে কখনো দেখা যায় হলুদ আবার কখনো কমলা রঙের কুসুম। এটি মূলত নির্ধারিত হয় মুরগির খাবার এবং তাদের জীবনযাত্রার ওপর। সাধারণভাবে, কমলা কুসুমকে বেশি পুষ্টিকর বলে মনে করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে‘পর্যটনের আনন্দে, তুলসীমালার সুগন্ধে’ —এই স্লোগানে চেনা যায় সীমান্ত জেলা শেরপুর। তুলসীমালা ধান আর ছানার পায়েসের জন্যই শুধু নয়, এই জেলা পরিচিত প্রকৃতি আর ইতিহাসের অংশ হিসেবে। এক দিনের ট্যুরে ঘুরে আসতে পারেন এই জেলায়। রাজধানী ঢাকা থেকে মাত্র কয়েক ঘণ্টার দূরত্ব এই জেলার। শীত শেষ হওয়ার এই সময় শেরপুরে যে
২ দিন আগেএকাকী ভ্রমণ মানে স্বাধীনতা। যেখানে যেতে চান কিংবা যা করতে চান, তা আপনার হাতে। তবে একা ঘুরতে গেলে কিছু বিষয়ে সাবধানতা জরুরি। কিছু সাধারণ ভুল যদি এড়িয়ে চলতে পারেন, তাহলে একক ভ্রমণ হবে আরও স্মৃতিময় ও আনন্দদায়ক।
২ দিন আগেনবদম্পতিদের মধুচন্দ্রিমার জন্য আদর্শ জায়গা নির্বাচন করা অনেক সময় বিয়ের স্থান নির্বাচনের চেয়ে জটিল বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এর সমাধান দিয়েছে ভ্রমণবিষয়ক বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান ট্রিপ অ্যাডভাইজার ইনকরপোরেশন। প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি প্রকাশ করেছে এই বছরের সেরা পাঁচটি হানিমুন স্পটের তালিকা।
২ দিন আগে