আমজাদ ইউনুস

ভুল মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। সবার জীবনে ছোট-বড় ভুল হয়ে থাকে। ভুল আমাদের অপূর্ণতা দূর করে পূর্ণতা লাভে সাহায্য করে। রাসুল (সা.) মানবতার সবচেয়ে বড় শিক্ষাবিদ ছিলেন। তিনি ভুলকে লজ্জার কারণ হিসেবে নয়; বরং শিক্ষণীয় মুহূর্ত হিসেবে গ্রহণ করতে শিখিয়েছেন। তিনি ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি ও সৃজনশীলতার সঙ্গে মানুষের ভুলত্রুটি সংশোধন করেছেন। এখানে তেমনি কয়েকটি কৌশলের কথা তুলে ধরা হলো।
ভুলে নজর দেওয়া
রাসুল (সা.) পরম ভালোবাসা ও মমতা দিয়ে সুকৌশলে ভুল সংশোধন করতেন। কখনো কখনো ভুলের প্রতিক্রিয়া জানাতে দেরি করতেন এবং তাৎক্ষণিক জবাব দেওয়া থেকে বিরত থাকতেন। কখনো কখনো ভুল শোধরাতে নীরব থাকতেন। একবার তিনি তাঁর সাহাবিদের একটি কাজে অনুমতির ইঙ্গিত দিতে তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হাঁটছিলেন। তাঁর অঙ্গভঙ্গির পরিবর্তন দেখে সাহাবিরা বুঝে নিলেন, তাঁদের কাজটি সঠিক নয়। যখন ভুল বড় ধরনের হতো, তখন তাঁর কথায় জোর দিতেন এবং একই কথা বারবার বলতেন।
উসামা ইবনে যায়েদ একবার রাসুল (সা.)-এর কাছে এক যুদ্ধের ঘটনা বর্ণনা করছিলেন। এক শত্রু সৈন্যের কথা উল্লেখ করে বললেন, ‘সৈন্যটি চিৎকার করে বলছিল—লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। সে এ আশায় কালেমা বলছিল যে তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।’ উসামা আরও জানালেন, ‘তিনি ওই সৈন্যকে তরবারির আঘাতে হত্যা করেছেন। এ কথা শুনে নবী (সা.)-এর মুখের রং বদলে গেল। তিনি বারবার বলতে থাকলেন, ‘কীভাবে তুমি তাকে হত্যা করলে, যখন সে বলছিল—লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।’ (বুখারি ও মুসলিম)
কোমল আচরণ
দুর্বল-অসহায়দের ভুল অতি কোমলভাবে শুধরে দিতেন মহানবী (সা.)। একদিন এক বেদুইন রাসুল (সা.)-এর মসজিদে প্রথম প্রবেশ করল। এরপর মসজিদের মেঝেতে প্রস্রাব করে দিল। রাসুল (সা.) নম্রভাবে সংশোধন করে বললেন, ‘আমরা মসজিদে প্রস্রাব করি না। এই ঘরগুলো ইবাদত ও আল্লাহর স্মরণের জন্য তৈরি করা হয়েছে।’ (ইবনে মাজাহ)
আল্লাহর কথা মনে করিয়ে দেওয়া
ভুল শোধরাতে মহানবী (সা.) মানুষকে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দিতেন। তাদের জন্য দোয়া করতেন। রাসুল (সা.) একদিন আবু মাসুদ আনসারিকে দাস প্রহার করতে দেখে একটি কথাই বলেছিলেন, ‘তুমি তার ওপর যে ক্ষমতা রাখো, তার তুলনায় আল্লাহ তোমার ওপর অনেক বেশি ক্ষমতা রাখেন।’ আবু মাসুদ তৎক্ষণাৎ দাসটি মুক্ত করে দিলেন। (মুসলিম)
পরিচয় গোপন রাখা
শ্রোতাদের সামনে অভিনব কৌশলে ভুল সংশোধন করতেন মহানবী (সা.)। সবার উপকারে ভুল শোধরাতে সুকৌশলে সম্পৃক্ত ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে কথা বলতেন। বলতেন, ‘কী হলো লোকজনের, তারা এমন এমন কাজ করছে।’ এভাবে তিনি সাধারণ ভুল করা লোকদের সতর্ক করতেন, একই সঙ্গে সুকৌশলে ভুলে জড়িত ব্যক্তিদের তওবা করে নেওয়ার ইঙ্গিত দিতেন। অন্যের দোষ খুঁজে বেড়াতেন না। সাহাবিদেরও এ কাজে নিরুৎসাহিত করতেন। তিনি বলেছেন, ‘যে অন্য ভাইয়ের পাপ খুঁজে বেড়ায়, আল্লাহও তার দোষ খুঁজে বের করবেন।’ (তিরমিজি)
কঠোরতা অবলম্বন
ভুল শোধরাতে কখনো কখনো রাসুল (সা.) কঠোরতা অবলম্বন করতেন। তাৎক্ষণিকভাবে কিছু ভুলের সংশোধন করতেন। একদিন এক সাহাবিকে গিবত করতে দেখলেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে কড়া কথা শুনিয়ে দিলেন এবং সতর্ক করলেন। (আল মুজামুল কবির)
মানুষের মর্যাদা রক্ষা
ভুল সংশোধনের সময় মানুষের মর্যাদার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতেন মহানবী (সা.)। ভুলের সমালোচনা করতেন; তবে ভুলকারীকে দোষ দিতেন না। উপহাস কিংবা খাটো করতেন না। একবার মাদকাসক্তি ছাড়তে অক্ষম এক ব্যক্তিকে লোকজন অভিশাপ দিচ্ছিল। রাসুল (সা.) বললেন, ‘তাকে লানত দিয়ো না। আমি তার ব্যাপারে জানি, সে আল্লাহ এবং তার রাসুলকে ভালোবাসে।’ (বুখারি)
লেখক: শিক্ষক ও অনুবাদক

ভুল মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। সবার জীবনে ছোট-বড় ভুল হয়ে থাকে। ভুল আমাদের অপূর্ণতা দূর করে পূর্ণতা লাভে সাহায্য করে। রাসুল (সা.) মানবতার সবচেয়ে বড় শিক্ষাবিদ ছিলেন। তিনি ভুলকে লজ্জার কারণ হিসেবে নয়; বরং শিক্ষণীয় মুহূর্ত হিসেবে গ্রহণ করতে শিখিয়েছেন। তিনি ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি ও সৃজনশীলতার সঙ্গে মানুষের ভুলত্রুটি সংশোধন করেছেন। এখানে তেমনি কয়েকটি কৌশলের কথা তুলে ধরা হলো।
ভুলে নজর দেওয়া
রাসুল (সা.) পরম ভালোবাসা ও মমতা দিয়ে সুকৌশলে ভুল সংশোধন করতেন। কখনো কখনো ভুলের প্রতিক্রিয়া জানাতে দেরি করতেন এবং তাৎক্ষণিক জবাব দেওয়া থেকে বিরত থাকতেন। কখনো কখনো ভুল শোধরাতে নীরব থাকতেন। একবার তিনি তাঁর সাহাবিদের একটি কাজে অনুমতির ইঙ্গিত দিতে তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হাঁটছিলেন। তাঁর অঙ্গভঙ্গির পরিবর্তন দেখে সাহাবিরা বুঝে নিলেন, তাঁদের কাজটি সঠিক নয়। যখন ভুল বড় ধরনের হতো, তখন তাঁর কথায় জোর দিতেন এবং একই কথা বারবার বলতেন।
উসামা ইবনে যায়েদ একবার রাসুল (সা.)-এর কাছে এক যুদ্ধের ঘটনা বর্ণনা করছিলেন। এক শত্রু সৈন্যের কথা উল্লেখ করে বললেন, ‘সৈন্যটি চিৎকার করে বলছিল—লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। সে এ আশায় কালেমা বলছিল যে তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।’ উসামা আরও জানালেন, ‘তিনি ওই সৈন্যকে তরবারির আঘাতে হত্যা করেছেন। এ কথা শুনে নবী (সা.)-এর মুখের রং বদলে গেল। তিনি বারবার বলতে থাকলেন, ‘কীভাবে তুমি তাকে হত্যা করলে, যখন সে বলছিল—লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।’ (বুখারি ও মুসলিম)
কোমল আচরণ
দুর্বল-অসহায়দের ভুল অতি কোমলভাবে শুধরে দিতেন মহানবী (সা.)। একদিন এক বেদুইন রাসুল (সা.)-এর মসজিদে প্রথম প্রবেশ করল। এরপর মসজিদের মেঝেতে প্রস্রাব করে দিল। রাসুল (সা.) নম্রভাবে সংশোধন করে বললেন, ‘আমরা মসজিদে প্রস্রাব করি না। এই ঘরগুলো ইবাদত ও আল্লাহর স্মরণের জন্য তৈরি করা হয়েছে।’ (ইবনে মাজাহ)
আল্লাহর কথা মনে করিয়ে দেওয়া
ভুল শোধরাতে মহানবী (সা.) মানুষকে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দিতেন। তাদের জন্য দোয়া করতেন। রাসুল (সা.) একদিন আবু মাসুদ আনসারিকে দাস প্রহার করতে দেখে একটি কথাই বলেছিলেন, ‘তুমি তার ওপর যে ক্ষমতা রাখো, তার তুলনায় আল্লাহ তোমার ওপর অনেক বেশি ক্ষমতা রাখেন।’ আবু মাসুদ তৎক্ষণাৎ দাসটি মুক্ত করে দিলেন। (মুসলিম)
পরিচয় গোপন রাখা
শ্রোতাদের সামনে অভিনব কৌশলে ভুল সংশোধন করতেন মহানবী (সা.)। সবার উপকারে ভুল শোধরাতে সুকৌশলে সম্পৃক্ত ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে কথা বলতেন। বলতেন, ‘কী হলো লোকজনের, তারা এমন এমন কাজ করছে।’ এভাবে তিনি সাধারণ ভুল করা লোকদের সতর্ক করতেন, একই সঙ্গে সুকৌশলে ভুলে জড়িত ব্যক্তিদের তওবা করে নেওয়ার ইঙ্গিত দিতেন। অন্যের দোষ খুঁজে বেড়াতেন না। সাহাবিদেরও এ কাজে নিরুৎসাহিত করতেন। তিনি বলেছেন, ‘যে অন্য ভাইয়ের পাপ খুঁজে বেড়ায়, আল্লাহও তার দোষ খুঁজে বের করবেন।’ (তিরমিজি)
কঠোরতা অবলম্বন
ভুল শোধরাতে কখনো কখনো রাসুল (সা.) কঠোরতা অবলম্বন করতেন। তাৎক্ষণিকভাবে কিছু ভুলের সংশোধন করতেন। একদিন এক সাহাবিকে গিবত করতে দেখলেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে কড়া কথা শুনিয়ে দিলেন এবং সতর্ক করলেন। (আল মুজামুল কবির)
মানুষের মর্যাদা রক্ষা
ভুল সংশোধনের সময় মানুষের মর্যাদার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতেন মহানবী (সা.)। ভুলের সমালোচনা করতেন; তবে ভুলকারীকে দোষ দিতেন না। উপহাস কিংবা খাটো করতেন না। একবার মাদকাসক্তি ছাড়তে অক্ষম এক ব্যক্তিকে লোকজন অভিশাপ দিচ্ছিল। রাসুল (সা.) বললেন, ‘তাকে লানত দিয়ো না। আমি তার ব্যাপারে জানি, সে আল্লাহ এবং তার রাসুলকে ভালোবাসে।’ (বুখারি)
লেখক: শিক্ষক ও অনুবাদক

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৮ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০২ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪১ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৮ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০২ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪১ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ভুল মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। সবার জীবনে ছোট-বড় ভুল হয়ে থাকে। ভুল আমাদের অপূর্ণতা দূর করে পূর্ণতা লাভে সাহায্য করে। রাসুল (সা.) মানবতার সবচেয়ে বড় শিক্ষাবিদ ছিলেন। তিনি ভুলকে লজ্জার কারণ হিসেবে নয়; বরং শিক্ষণীয় মুহূর্ত হিসেবে গ্রহণ করতে শিখিয়েছেন।
১৩ অক্টোবর ২০২৩
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে—
চাপের পরিমাণ ও বিধান: যদি প্রস্রাবের চাপ খুব সামান্য হয় এবং তাতে নামাজের মনোযোগ বা একাগ্রতা (খুশুখুজু) বিঘ্নিত না হয়, তবে ওই অবস্থায় নামাজ আদায় দোষণীয় নয়। কিন্তু চাপের পরিমাণ যদি এমন হয় যে মনোযোগসহকারে নামাজ আদায় কঠিন হয়ে পড়ে, তবে জামাত ছেড়ে দিয়ে আগে হাজত বা জরুরত সেরে নেওয়া আবশ্যক। কারণ, প্রস্রাবের তীব্র চাপ নিয়ে নামাজ আদায় মাকরুহ।
হাদিসের নির্দেশনা: প্রস্রাবের বেগ নিয়ে নামাজ আদায় করার বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ও পরকালের বিশ্বাসী ব্যক্তির জন্য প্রস্রাবের চাপ থেকে স্বস্তি লাভ করা পর্যন্ত নামাজ আদায় বৈধ নয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)। অন্য এক হাদিসে নবীজি (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘নামাজের জামাত শুরু হওয়ার পর তোমাদের কারও শৌচাগারে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিলে সে যেন আগে তা সেরে নেয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৮৮)
নামাজের মূল প্রাণ হলো আল্লাহর সামনে বিনয় ও একাগ্রতার সঙ্গে দাঁড়ানো। শারীরিক অস্বস্তি নিয়ে নামাজ আদায় করলে একাগ্রতা বজায় থাকে না। তাই আগে প্রয়োজন সেরে, নতুনভাবে অজু করে নামাজ আদায় করাই উত্তম; এতে জামাত ছুটে গেলেও পরে একা বা অন্য জামাতে আদায় করা যাবে।

অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে—
চাপের পরিমাণ ও বিধান: যদি প্রস্রাবের চাপ খুব সামান্য হয় এবং তাতে নামাজের মনোযোগ বা একাগ্রতা (খুশুখুজু) বিঘ্নিত না হয়, তবে ওই অবস্থায় নামাজ আদায় দোষণীয় নয়। কিন্তু চাপের পরিমাণ যদি এমন হয় যে মনোযোগসহকারে নামাজ আদায় কঠিন হয়ে পড়ে, তবে জামাত ছেড়ে দিয়ে আগে হাজত বা জরুরত সেরে নেওয়া আবশ্যক। কারণ, প্রস্রাবের তীব্র চাপ নিয়ে নামাজ আদায় মাকরুহ।
হাদিসের নির্দেশনা: প্রস্রাবের বেগ নিয়ে নামাজ আদায় করার বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ও পরকালের বিশ্বাসী ব্যক্তির জন্য প্রস্রাবের চাপ থেকে স্বস্তি লাভ করা পর্যন্ত নামাজ আদায় বৈধ নয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)। অন্য এক হাদিসে নবীজি (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘নামাজের জামাত শুরু হওয়ার পর তোমাদের কারও শৌচাগারে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিলে সে যেন আগে তা সেরে নেয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৮৮)
নামাজের মূল প্রাণ হলো আল্লাহর সামনে বিনয় ও একাগ্রতার সঙ্গে দাঁড়ানো। শারীরিক অস্বস্তি নিয়ে নামাজ আদায় করলে একাগ্রতা বজায় থাকে না। তাই আগে প্রয়োজন সেরে, নতুনভাবে অজু করে নামাজ আদায় করাই উত্তম; এতে জামাত ছুটে গেলেও পরে একা বা অন্য জামাতে আদায় করা যাবে।

ভুল মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। সবার জীবনে ছোট-বড় ভুল হয়ে থাকে। ভুল আমাদের অপূর্ণতা দূর করে পূর্ণতা লাভে সাহায্য করে। রাসুল (সা.) মানবতার সবচেয়ে বড় শিক্ষাবিদ ছিলেন। তিনি ভুলকে লজ্জার কারণ হিসেবে নয়; বরং শিক্ষণীয় মুহূর্ত হিসেবে গ্রহণ করতে শিখিয়েছেন।
১৩ অক্টোবর ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ভুল মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। সবার জীবনে ছোট-বড় ভুল হয়ে থাকে। ভুল আমাদের অপূর্ণতা দূর করে পূর্ণতা লাভে সাহায্য করে। রাসুল (সা.) মানবতার সবচেয়ে বড় শিক্ষাবিদ ছিলেন। তিনি ভুলকে লজ্জার কারণ হিসেবে নয়; বরং শিক্ষণীয় মুহূর্ত হিসেবে গ্রহণ করতে শিখিয়েছেন।
১৩ অক্টোবর ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১৯ ঘণ্টা আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-৪১০৫৩২৯৪, ০২-২২৬৬৪০৫১০ ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ টেলিফোন নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-৪১০৫৩২৯৪, ০২-২২৬৬৪০৫১০ ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ টেলিফোন নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

ভুল মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। সবার জীবনে ছোট-বড় ভুল হয়ে থাকে। ভুল আমাদের অপূর্ণতা দূর করে পূর্ণতা লাভে সাহায্য করে। রাসুল (সা.) মানবতার সবচেয়ে বড় শিক্ষাবিদ ছিলেন। তিনি ভুলকে লজ্জার কারণ হিসেবে নয়; বরং শিক্ষণীয় মুহূর্ত হিসেবে গ্রহণ করতে শিখিয়েছেন।
১৩ অক্টোবর ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে